ঢাকাবাংলা নিউজ২৪

ঢাকাবাংলা নিউজ২৪ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং সত্য উদঘাটন ও প্রকাশের নির্ভরযোগ্য ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম।

স্বামী একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করা যুবক,স্ত্রী ও  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করা...স্বা...
16/02/2022

স্বামী একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করা যুবক,
স্ত্রী ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করা...
স্বামী চেষ্টা করছে কৃষি উদ্যোক্তা হওয়ার,তাই এই মৌসুমে আলুর চাষ করেছেন,স্বামী ব্যস্ত কৃষি জমিতে পরিচর্যা নিয়ে,সকাল গড়িয়ে দুপুর,স্বামী ক্ষুধার্ত, ক্লান্ত...
স্ত্রী স্বামীর জন্য নিয়ে এসেছেন দুপুরের খাবার এবং পানি,
স্বামীকে ক্ষুধার্থ রেখে স্ত্রী বাসায় একা খান নি,
মাঠে খাবার নিয়ে দুজনে এক সাথে খাচ্ছেন,
দুজন ই উচ্চ শিক্ষিত হলেও কারো মাঝেই অহংকারের লেশ নেই,
এটাই পারিবারিক শিক্ষা,
সম্মান করলে সম্মান,স্নেহ,মর্যাদা পাওয়া যায়,
যারা বলে গাছ তলাতে সুখ নেই,
তারা শিক্ষা নিতে পারেন,
ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল ভালোবাসা...
ছবিটি রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলা থেকে তোলা

এবার বের হলো আসল সত্য......আবারও লাইভে এসে আসল সত্য ফাস করলেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি ।প্রতিমন্ত্রী টাকলা মুরাদ পালাবি কোথ...
08/12/2021

এবার বের হলো আসল সত্য......
আবারও লাইভে এসে আসল সত্য ফাস করলেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি ।
প্রতিমন্ত্রী টাকলা মুরাদ পালাবি কোথায়???

আবারও লাইভে এসে আসল সত্য ফাঁস করলেন অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে নিয়ে IIHi Guys! Welcome Back to My channel D...

06/12/2021

অবশেষে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদের বিষয়ে মুখ খুললেন নায়িকা মাহিয়া মাহি!
অবশেষে মুখ খুললেন মাহি:'' কুরুচিপূর্ণ ব্যবহার ও ভাষার প্রতি-উত্তর ...

06/12/2021

তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ ও নায়িকা মাহিয়া মাহির গোপন ফোনালাপ ফাঁস!
প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মুরাদ ও নায়িকা মাহিয়া মাহির গোপন কল রেকর্ড নিয়ে তোলপাড়!

01/12/2021

সিসি টিভি ক্যামেরায় ধারণকৃত!!!
দেখুন কি ঘটেছে
না টেনে সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন।

29/11/2021

স্বল্প মূল্যে নিন্ম আয়ের মানুষের জন্য। কি করছে?

09/11/2021

** আজিমপুরে বাবার সঙ্গে স্কুলে যাওয়ার পথে দেওয়াল চাপায় প্রাণ গেলো এক শিশুর **রাজধানীর আজিমপুরে বাবার হাত ধরে স্কুল.....

07/09/2021

সবার চোখের সামনে কি হচ্ছে এসব???

22/07/2021

গোপন ক্যামেরায় ধারণকৃত।। কি হতে চলেছে একবার দেখুন...

14/07/2021

লকডাউনে যত হাস্যকর ও মজার কাণ্ড-কালাপ ll Bangla Funny Videos in Lockdown |

হাস্যকর ও মজার, ইন্টারেস্টিং ও অজানা তথ্য নিয়ে বানানো ভিডিও পেতে এখনি সাবস্ক্রাইব করুন। Dhaka Bangla360 ll Facts Bangla
In this video, you will see the funniest videos that happed during the lockdown in Bangladesh and India. Only funny videos here, there is no controversial video. By watching this video, You will laugh out loud.
Hi Guys! Welcome Back to My channel Dhaka Bangla360

Pls, Subscribe Our Officel Channel:
https://www.youtube.com/channel/UCJFg...

02/07/2021

আদৌ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে কিনা? কবে খুলবে তা জানতে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে প্রশ্ন করেন এমপি হারুন।

02/06/2021

সুন্দরী হিজারার জমকালো নাচ নয়া দামান গানে ।Hijra Dance 2021।। Viral Dance 2021।। By Dhaka Bangla360Hi Guys! Welcome Back to My channel Dhaka Bangla360Pls, S...

19/05/2021

কে এই কাজী জেবুন্নেসা বেগম । তার যত অবৈধ সম্পদের পাহাড় । সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের গলা চেপে ধরার ভিডিও https://youtu.be/ggdiM5ucScw

25/01/2021

আজ সকাল ১০টায় লালবাগ চৌরাস্তার মোড়ে কারেন্টের ট্রান্সমিটারে আগুন ধরে মানুষ গুলো শুধু চেয়ে চেয়ে ঢং দেখছে। অথচ ফায়ার সার্ভিসে কিংবা ডিপিডিসি 'তে ১মিনিট ফোন করার মানুষ। আমি দেখার সাথে সাথে ৯৯৯ কল করার ৫মিনিটের মধ্যে কারেন্ট বন্ধ করে দেয় তার সাথে সাথে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা চলে আসলো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আসলো।
আর এটা আমাদের সকলের কর্তব্য।

জাতির সূর্য সন্তান 🧐
08/01/2021

জাতির সূর্য সন্তান 🧐

দৈনিক ঢাকাবাংলা নিউজ২৪ সংবাদ পত্রের পক্ষ থেকে সকলকে ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের শুভেচ্ছা♥২০২০  জয় বাংলা ♥ বাংলার জয়একটি বাংলাদেশ...
16/12/2020

দৈনিক ঢাকাবাংলা নিউজ২৪ সংবাদ পত্রের পক্ষ থেকে সকলকে
১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের শুভেচ্ছা♥২০২০

জয় বাংলা ♥ বাংলার জয়

একটি বাংলাদেশ,
তুমি জাগ্রত জনতার।
সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের শুভেচ্ছা♥২০২০

16/12/2020

দৈনিক ঢাকাবাংলা নিউজ২৪ সংবাদ পত্রের পক্ষ থেকে সকলকে
১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের শুভেচ্ছা♥২০২০

জয় বাংলা ♥ বাংলার জয়

একটি বাংলাদেশ,
তুমি জাগ্রত জনতার।
সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের শুভেচ্ছা♥২০১৯

জয় বাংলা ♥ বাংলার জয়

একটি বাংলাদেশ,
তুমি জাগ্রত জনতার।
সারা বিশ্বের বিস্ময় তুমি আমার অহংকার।

দোকানের কর্মচারী থেকে ৩০ স্থানে বাড়ি-জমিসহ দেড় হাজার কোটি টাকার মালিক আটক!রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী ...
21/11/2020

দোকানের কর্মচারী থেকে ৩০ স্থানে বাড়ি-জমিসহ দেড় হাজার কোটি টাকার মালিক আটক!
রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় গাড়ি ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম ওরফে গোল্ডেন মনিরের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করেছে র‌্যাব।এ সময় তার বাসা থেকে ৬শ’ ভরি (আট কেজি) স্বর্ণ, ১০টি দেশের মুদ্রা, এক কোটি নয় লাখ টাকা, বিদেশি পিস্তল ও কয়েক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
শনিবার (২১ নভেম্বর) ভোর থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে অভিযান শেষে বেলা সাড়ে ১১টায় র‌্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ এসব তথ্য জানিয়েছেন।

করোনাভাইরাস শিশুকে যেভাবে সংক্রমিত করে                                        শিশুর ক্ষেত্রে করোনাভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ...
18/11/2020

করোনাভাইরাস শিশুকে যেভাবে সংক্রমিত করে

শিশুর ক্ষেত্রে করোনাভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণগুলো বড়দের তুলনায় কিছুটা আলাদা। তাদের মধ্যে সংক্রমণ কম গুরুতরই নয়, লক্ষণগুলোও ব্যতিক্রম হতে পারে। করোনাভাইরাসে ভ্যাকসিন পেতে আরও দেরি হতে পারে। এদিকে শিশুর বাড়ির বাইরে বের হওয়া কিংবা বিদ্যালয় খুলে গেলে সেখানে যাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মানা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। টাইমস অব ইন্ডিয়া প্রকাশ করেছে কিছু সাধারণ লক্ষণের কথা যা করোনায় আক্রান্ত শিশুর ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়-

গবেষণা:
যুক্তরাজ্যের গবেষকদের একটি দল একটি যৌথ সমীক্ষায় করোনভাইরাসে আক্রান্ত কমপক্ষে ২০০ শিশুর আচরণ এবং লক্ষণ নিয়ে গবেষণা করেছে।

এই গ্রুপের এক তৃতীয়াংশ শিশু অ্যাসিম্পটোমেটিক, যার অর্থ তাদের ক্ষেত্রে ভাইরাল সংক্রমণের কোনো সাধারণ লক্ষণ দেখা যায়নি। এই গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, অ্যাসিম্পটোমেটিক শিশু দীর্ঘসময় ধরে এই ভাইরাসে সংক্রমিত থাকতে পারে, এমনকী তিন সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে একইরকম সংক্রমিত থাকতে পারে। কয়েক মাস আগে বিদ্যালয় পুনরায় চালু হওয়ার পরে কোরিয়ার বাইরে করা একটি বিস্তৃত বিশ্লেষণেও একই বিষয় দেখা গেছে।

শিশুরও সংক্রমণের সুপারস্ট্রেডার হিসাবে কাজ করতে পারে, যা আশেপাশের মানুষের মধ্যে সংক্রমণের ক্ষমতাকে বোঝায়। তবে, শিশুদের বাকি অংশ, যাদের ক্ষেত্রে উপসর্গগুলো দেখা যায়, তাদের রোগের লক্ষণ বড়দের মতো না-ও হতে পারে।

Sisu-3

শিশুর ক্ষেত্রে সাধারণ লক্ষণগুলো কী?
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, যে শিশুরা করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল তাদের ক্ষেত্রে বিশেষত তিনটি লক্ষণ দেখা যায়। আশ্চর্যের বিষয়টি হলো গলাব্যথা বা কাশি করোনাভাইরাসের সাধারণ লক্ষণ হলেও তা শিশুদের মধ্যে এতটা প্রচলিত নয়। জেনে নিন শিশুর ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাধারণ তিনটি লক্ষণ সম্পর্কে-

হালকা জ্বর
হালকা তাপমাত্রার জ্বর থাকা শিশুর ক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণের একটি সাধারণ লক্ষণ। সমীক্ষায় প্রায় ৫৪% শিশু জ্বরে আক্রান্ত বলে জানিয়েছে। এটি লক্ষ করা উচিত যে, জ্বর প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সংক্রমণের সর্বাধিক প্রচলিত লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি, এটি ৭৫-৮০% এরও বেশি ক্ষেত্রে উপস্থিত থাকে, এটি হালকা বা গুরুতর হতে পারে।

ক্লান্তি
ক্লান্তি এবং দুর্বলতা করোনায় আক্রান্ত শিশুর ক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে। সমীক্ষা অনুসারে, দীর্ঘকালীন ক্লান্তি ৫৫% শিশুকে বিপর্যস্ত করেছিল। এটি একটি উদ্বেগজনক চিহ্ন হতে পারে কারণ ভাইরাসজনিত কারণে ক্লান্তি দেখা দিলে তা দূর করতে আরও দীর্ঘ সময় লাগতে পারে।

Sisu-3

মাথাব্যথা
মাথাব্যথা করোনাভাইরাসের প্রাথমিক উপসর্গ নয়। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে কেবল ১৪ শতাংশকে প্রভাবিত করে। তবে বাচ্চাদের মধ্যে মাথাব্যথা সংক্রমণের সম্ভাব্য লক্ষণ হতে পারে। গবেষণায় থাকা ৫০% এরও বেশি শিশু হালকা মাথাব্যথায় ভুগেছে।

শিশুর স্বাদ ও গন্ধের অনুভূতি কি চলে যেতে পারে?
গন্ধ এবং স্বাদ চলে যাওয়া সম্ভবত এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সবচেয়ে অদ্ভুত লক্ষণগুলোর একটি। এটি শিশুর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, যদিও তার সম্ভাবনা তুলনামূলক কম। সর্বশেষ গবেষণায় দেখা গেছে যে, শিশুদের একটি অংশ নাক বন্ধ এবং গলাব্যথা ছাড়াই গন্ধ এবং স্বাদ চলে যাওয়ার সমস্যায় ভুগেছে। অন্যান্য লক্ষণ যেমন ডায়রিয়া, শরীরের ব্যথা, ক্ষুধা হ্রাস মোটামুটি সাধারণ ছিল।

অন্য কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ
গবেষকরা বলেছেন যে উপরের তালিকাভুক্ত লক্ষণগুলো বাদে সংক্রমণের আরেকটি সম্ভাব্য লক্ষণ হলো ত্বকে ফুসকুড়ি এবং প্রদাহ। যদি কোনো শিশুর ত্বকে অস্বাভাবিক ফুসকুড়ি বা লালচে র্যাশ দেখা দেয়, তবে এটি করোনার লক্ষণ হতে পারে।

কুমিল্লায় আ.লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা...১১ নভেম্বর ২০২০, বুধবার।  কুমিল্লায় জিল্লুর রহমান ( ৫২) নামের এক যুবলীগ নেতাকে কুপ...
11/11/2020

কুমিল্লায় আ.লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা...
১১ নভেম্বর ২০২০, বুধবার। কুমিল্লায় জিল্লুর রহমান ( ৫২) নামের এক যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। বুধবার সকাল ৭টার দিকে জেলা সদরের অদুরে চৌয়ারাসংলগ্ন ধনপুর ফুনকা ব্রিক ফিল্ডের সামনে সন্তান কে প্রাইভেট শিক্ষকের কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে। নিহত জিল্লুর নগরীর ২৫ নং ওয়ার্ডের চৌয়ারা চৌধুরী বাড়ির মাষ্টার মোখলেছুর রহমান চৌধুরী ছেলে। সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কমল কৃষ্ণ ধর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চত করে জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের মাধ্যমে জেনেছি- মোটরসাইকেলে আসা ১০/১৫ জন লোক জিল্লুর রহমানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে চলে যায়। এ সময় তার স্ত্রী তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসার পর জিল্লুরের মৃত্যু হয়। নিহতের পরিবারের দাবি- জিল্লুর ২০১৬ সালে ওই ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরাজিত হয় এবং গতসংসদ নির্বাচনের মেয়র প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা র অনুসারী । এর পর থেকে তাকে খুন করার চেষ্টা চলে। হাসপাতালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজিম উল আহসান জানান, ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমরা নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেছি,রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করছি। নিহতের পরিবার থেকে এখনো কোন মামলা না হলেও আমরা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটকের চেষ্টা চালাচ্ছি।

অবশেষে গ্রেফতার এসআই আকবর ......সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে রায়হান আহমদ হত্যা মামলার প্রধান অভিযুক্ত ...
09/11/2020

অবশেষে গ্রেফতার এসআই আকবর ......

সিলেট নগরের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে রায়হান আহমদ হত্যা মামলার প্রধান অভিযুক্ত বরখাস্ত এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে অবশেষে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (৯ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে কানাইঘাট উপজেলার ডনা সীমান্ত এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে জেলা পুলিশ।

সিলেট জেলা পুলিশের সহকারী মিডিয়া কর্মকর্তা ও ডিবির পরিদর্শক সাইফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, এসআই আকবরকে সিলেটে আনা হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

উল্লেখ্য, গত ১১ অক্টোবর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতন করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে রায়হানের মৃত্যু হয়। রায়হান সিলেট নগরের আখালিয়ার নেহারিপাড়ার বিডিআরের হাবিলদার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। তিনি নগরের রিকাবিবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে চাকরি করতেন।

এ ঘটনায় গত ১২ অক্টোবর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু আইনে নগরীর কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নি।

১৪ অক্টোবর মামলাটি পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশে পিবিআইতে স্থানান্তর হয়। তদন্তভার পাওয়ার পর পিবিআইর টিম ঘটনাস্থল বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি, নগরের কাস্টঘর, নিহতের বাড়ি পরিদর্শন করে। সর্বোপরি মরদেহ কবর থেকে তোলার পর পুনরায় ময়নাতদন্ত করা হয়।

নিজেই করলেন শ্লীলতাহানির মামলা, পরে আসামিকে ছাড়াতে তরুণীর কাণ্ড.......পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সড়কে শুয়ে পড়...
02/11/2020

নিজেই করলেন শ্লীলতাহানির মামলা, পরে আসামিকে ছাড়াতে তরুণীর কাণ্ড.......

পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সড়কে শুয়ে পড়া। কিছুক্ষণ পরপর গড়াগড়ি। আবার শুয়ে থাকার ভান। কিছুক্ষণ পর উঠে হাঁটাহাঁটি, আবার রাস্তায় ঘুমের ভান। রোববার দুপুরে আসামি ছেলেকে গ্রেফতারের পর থানায় আসেন তিনি। ছেলেটির কাছ থেকে টাকা আদায় করে দিতে পুলিশের কাছে আবদার করেন।
ৱরোববার (১ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর কাকরাইলের সেগুনবাগিচা রোডের রমনা মডেল থানার বাইরে এমন দৃশ্য দেখা যায়।
রমনা থানায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিজেকে মডেল ও অভিনেত্রী পরিচয় দেয়া ওই তরুণী সিদ্ধেশ্বরী এলাকার মৌচাক মার্কেটের পাশে থাকা এক ছেলের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির মামলা করেছেন।
মামলার অভিযোগে তিনি লিখেছেন, ছেলেটি নানা প্রলোভন দেখিয়ে তার শ্লীলতাহানি করেছেন।
তবে পুলিশ সাফ জানিয়ে দেয়, ‘মামলা হয়েছে, আসামিও ধরা হয়েছে। পরবর্তী কার্যক্রম আদালতের।’
পুলিশের কথায় মন গলেনি তার। তরুণীর দাবি, গ্রেফতার নয় বরং তাকে মোটা অংকের টাকা আদায় করে দিতে হবে পুলিশকে।
একপর্যায়ে পুলিশ রাজি না হলে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন তিনি। রাস্তায় শুয়ে পুলিশকে গালিগালাজ করেন। পরে নিজ জিম্মায় আসামিকে থানা থেকে নিয়ে যান।

ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ...........রাজধানীর ধানম...
26/10/2020

ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইরফান সেলিমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ...........

রাজধানীর ধানমন্ডিতে নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনা সোমবার ভোরে ভুক্তভোগী নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিম নিজেই বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় সেলিমসহ চারজনের নামে মামলা দায়ের করেন।

মামলার পরপরই গাড়িচালককে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এর আগে র‌্যাবের একটি দল হাজী সেলিমের ছেলেকে গ্রেফতার করতে তার বাসায় তল্লাশি চালায়।

মায়ের মরদেহের পাশে নিশ্চুপ দাঁড়িয়েছিল শিশুটিব্যস্ত রাস্তার পাশে পড়ে থাকা মায়ের মুখটা আকাশমুখী। মাকে দেখার জন্য ভিড় করেছে...
25/10/2020

মায়ের মরদেহের পাশে নিশ্চুপ দাঁড়িয়েছিল শিশুটি
ব্যস্ত রাস্তার পাশে পড়ে থাকা মায়ের মুখটা আকাশমুখী। মাকে দেখার জন্য ভিড় করেছে অচেনা মানুষগুলো।
তিন বছরের তন্বী তখনও বুঝে উঠতে পারছিল না, কী হয়েছে তার মায়ের। নির্বাক দাঁড়িয়েছিল নিষ্প্রাণ দেহের হাত ধরে, আর ফ্যালফ্যালিয়ে তাকাচ্ছিল প্রত্যক্ষদর্শীদের মুখপানে।
শিশুটি কী বুঝতে পেরেছে এ ধরাতে তার সবচেয়ে আপনজন আর নেই? চলে গেছেন চিরতরে পরপারে? না বুঝলেই বা কী হবে — এ যেন চরম বাস্তবতা।
শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেলে হবিগঞ্জ-বানিয়াচং সড়কের শুঁটকি ব্রিজের কাছে জোনাকী আক্তার (২২) নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তখন তিন বছর বয়সী মেয়ে তন্বী পড়ে থাকা মায়ের হাত ধরে দাঁড়িয়েছিল। এরপর পুলিশ মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ আড়াইশ’ শয্যার আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায়। একইসঙ্গে মেয়েটিকেও নিয়ে যায় থানায়।
বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরান হোসেন বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, ছোট্ট শিশু তন্বী কথা বলতে পারছিল না। মায়ের মরদেহের পাশেই দাঁড়িয়েছিল। তিনি নিজের গাড়িতে করেই মেয়েটিকে থানায় নিয়ে যান। সেখানে একটি আপেল খেতে দেন। খবর পেয়ে তন্বীর নানী থানায় আসেন। এখন সে নানীর সঙ্গেই রয়েছে।
পুলিশ জানায়, গৃহবধূ জোনাকী বানিয়াচং উপজেলার রঘু চৌধুরীপাড়ার অপু মিয়ার স্ত্রী ও আবু মিয়ার মেয়ে। তিনি দুই সন্তানের মা। প্রায় এক মাস আগে তন্বীকে সঙ্গে নিয়ে স্বামী এবং অপর সন্তানকে ফেলে অনিক নামে এক ছেলের সঙ্গে নেত্রকোনা চলে যান।
শনিবার অনিক হবিগঞ্জ থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশায় করে জোনাকীর মরদেহ নিয়ে বানিয়াচং যাচ্ছিলেন। পথে শুঁটকি ব্রিজ এলাকায় অটোরিকশা থামালে স্থানীয়রা গাড়িতে মরদেহ দেখে তাকে তাড়া করেন। তিনি হাওর দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে এলাকার লোকজন তাকে আটক করে থানায় খবর দেয়। পুলিশ এসে তাকে থানা হেফাজতে নেয়। তিনি বানিয়াচং উপজেলার কাষ্টগর গ্রামের নিহাল পাণ্ডের ছেলে।

রাখে আল্লাহ, মারে কে?জন্মের পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেছিল। 😍 #ঘটনা: গতকাল, শুক্রবার সকাল ৫ টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল হা...
18/10/2020

রাখে আল্লাহ, মারে কে?
জন্মের পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেছিল। 😍

#ঘটনা: গতকাল, শুক্রবার সকাল ৫ টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল হাসপাতালে এক কন্যা সন্তান জন্ম দেয় এক মা। জন্মের পরও শিশুটি কোন প্রকার নড়াচড়ার বা শব্দ করে না। ফলে শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করে দায়িত্বপ্রাপ্ত ডাক্তার, এবং সেই অনুযায়ী ডেড সার্টিফিকেট ও দেয়। এবং একটি প্যাকেটে মুড়িয়ে শিশুর লাশটি তার বাবার কাছে দিয়ে দেয়। বাবা লাশ নিয়ে কবর স্থানে কবর দিতে যায়। কবর স্থানের পাওনা শোধ করে লোক দিয়ে কবর খুড়তে থাকে।

এমন সময় লাশের প্যাকেট নড়ে উঠে এবং শিশুটি কান্না শুরু করে। বাবা প্রথমে ভয় পেয়ে যায়, কিন্তু প্যাকেট খুলে দেখে ফুটফুটে শিশুটি সুস্থ আছে।

বাবা তখন কি করবে?
দৌড়ে আবার সেই হাসপাতালেই নিয়ে যায় যেই হাসপাতাল তার সন্তানকে মৃত ঘোষণা করেছিলো।

জীবন্ত কবর দেওয়া হতে রক্ষা পেল নবজাতক এই শিশুটি( আল্লাহু আকবর) মহান আল্লাহপাক এই শিশুটির নেক হায়াত দান করুক (আমিন ইয়া রব❤)🤲

সূত্র :সময় নিউজ,

ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে  নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা........
18/10/2020

ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা.......

জাতীয় ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির নামে প্রতারণা বিশেষ সংবাদদাতা। ঢাকাবাংলানিউজ২৪.কম। প্রকাশিত: ....

15/10/2020

টাঙ্গাইলে এক নারীকে ধর্ষন মামলায়
আজ ৫জনের মৃত্যুদন্ড রায় জারির মাধ্যমে শুরু হয়েছে ধর্ষনের প্রথম রায়ের উদ্বোধন

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টা...
10/10/2020

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আশুলিয়া বাইপালের ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ'' প্রতিষ্ঠানের নামে ....

জাতীয় ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির নামে প্রতারণা বিশেষ সংবাদদাতা। ঢাকাবাংলানিউজ২৪.কম। প্রকাশিত: ....

ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির নামে প্রতারণাঢাকা: হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে চা...
10/10/2020

ঢাকা এয়ারপোর্টের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরির নামে প্রতারণা

ঢাকা: হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ যাহার লাইসেন্স নং ১২৭৯৬৫/২০১৫, মালিক-মো: দুলাল মিয়া, ঠিকানা-আপন জেনারেল হসফিটাল ৫ম তলা, ইউনিক বাসস্ট্যান্ড , বাইপাল রোড, সাভার নবীনগর, আশুলিয়া, ঢাকা ।
দেশে যে হারে শিক্ষিত বাড়ছে, সে হারে কর্মক্ষেত্র বাড়ছে না। ফলে অনেকেই বেকার থেকে যাচ্ছে। চাকরি যেন ‘সোনার হরিণ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে পড়ালেখা শেষ হলেও জুটছে না কাঙ্ক্ষিত চাকরি।
শিক্ষিত বেকাররা নিজ জেলায় ব্যর্থ হয়ে চাকরির সন্ধানে ভিড় করছেন রাজধানীতসহ বিভিন্ন যায়গায়। এ সুযোগে এক শ্রেণীর প্রতারক চক্র চাকরি নামে প্রতারণার ফাঁদ পেতে বসে আছে। এই ফাঁদে পড়ে অনেকেই প্রতারিত হচ্ছেন। এতে অনেকে চাকরি পাওয়ার আসায় উপরি দিতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হচ্ছেন। কিন্তু মিলছে না কাঙ্ক্ষিত সোনার হরিণটি।
চাকরি প্রত্যাশী অসহায় সাধারণ মানুষদের ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে এবং বিভিন্ন কোম্পানির ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডার দেখিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছে ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো: দুলাল মিয়া সহ কর্মকর্তারা ।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা জনাব হারুন মিয়া ফেইসবুকে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে যাহা ছিল “ঢাকা জাহজালাল আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টের ৩ নাম্বার টার্মিনালে নিরাপত্তার জন্য কিছু সংখ্যক সিকিউরিটি কর্মী নিয়োগ দেয়া হবে, ডিউটি ৮ঘন্টা , বেতন ১৫,০০০/= টাকা, ওভারটাইমের সুযোগ এবং থাকা ও খাওয়ার সু-ব্যবস্থ্যা আছে । যোগাযোগ- জনাব হারুন মিয়া ফোন-০১৭৩৬-০৬৩৫৯০, ০১৯৫৮-৬০৩৯৮০, ০১৯৯৯-০১৪০৩০ এবং মালিক-মো: দুলাল মিয়া ফোন-০১৭৮২-৮৪৯৭৫৬’’
সেই সূত্র ধরে জনাব হারুন মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি উল্লেখিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিষয়টি বলে এবং এক পর্যায়ে তাকে জিজ্ঞাস করলে তিনি বলেন যেদিন আসবে সেদিন থেকে ডিউটি শুরু করতে পারবে এবং থাকা ও খাওয়ার সু-ব্যবস্থা তাদের মেসে খিলক্ষত অথবা উত্তরা ১১নম্বর সেক্টরে করা হবে । তাছাড়া ভর্তির জন্য কোন টাকা দিতে হবে না কিন্তু খাওয়া বাবদ ৩ হাজার থেকে ৩৫০০ হাজার টাকা দিতে হবে ।
ভুক্তভোগীরা হলেন মেহেদী হাছান সাব্বির , জোবায়ের হোসেন,নাবালক মিয়া, মো: ইমাম হোসেন শান্ত , মো: সোহাগ , সজিব, মো: বাবুল মিয়া , মির কাশেম তাদের সবার বাড়ি কুমিল্লা ও চৌদ্দগ্রাম ।
ভুক্তভোগীদের একজন জোবায়ের হোসেন বাড়ী-কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম তিনি বলেন, জনাব হারুনের কথা বিশ্বাস করে আমর পরিচিত আরো কয়েকজনসহ মোট আটজন এক সাথে চাকরী করতে রাজী হই এবং তাদের অফিস ঠিকানা-আপন জেনারেল হসফিটাল ৫ম তলা, ইউনিক বাসস্ট্যান্ড , বাইপাল রোড, সাভার নবীনগর যাই সেখানে যাওয়ার পর হারুন মিয়া আমাদের ৮জনের কাছ থেকে প্রায় ২৫হাজার টাকা নিয়ে যায় খাওয়া বাবদের কথা বলে। তারপর যখন সন্ধ্যা হয় তখন বলে রাতে থাকা-খাওয়া এবং পরদিন থেকে ডিউটি শুরু হবে বলে বসুন্ধরায় অন্য আরেকটি অফিসে পাঠালে সেখানেও আমাদের ৮জনের কাছ থেকে প্রায় ৫ হাজার টাকা নিয়ে যায় । তারপর সেখান থেকেও রাতে থাকা-খাওয়ার কথা বলে পাঠায় খিলক্ষেত রেলগেট থেকে একটু ভিতরে করুনা বিল্ডিংয়ের পাশে একটি টিনসেট বাড়িতে আমরা ৮জনসহ বিভিন্ন জেলা থেকে আসা আরো অন্তত ২৫-৩০জন চাকরি প্রত্যাশি ভুক্তভোগী ।একপর্যায়ে প্রার্থীরা বুঝতে পারে তারা প্রতারিত হয়েছে। পরদিন সকলে টাকা ফেরত চাইলে নানা টালবাহানা ও তাদের বিভিন্ন হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়।
প্রতারক চক্রের সদস্যরা বিভিন্ন অনলাইনে নিয়োগ বিজ্ঞাপন দিয়ে বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়ার নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা নেয়। এছাড়াও নানা টালবাহানা করে ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন
কোম্পানির ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডার দিয়ে প্রতারণা করে আসছিল।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের তীব্র ক্ষোভ ও অভিযোগ ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ নামে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে এবং বিভিন্ন কোম্পানির ভুয়া ওয়ার্ক অর্ডার দেখিয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো: দুলাল মিয়া এবং কর্মকর্তা হারুন মিয়ার নের্তৃত্বে এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে।
ভুক্তভোগীদের কয়েকজন সাংবাদিককে বিষয়টি জানালে চাকরিপ্রার্থী ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ’’ প্রতিষ্ঠানে গেলে সেখানে প্রতারিত কয়েকজনের সঙ্গে দেখা হয়। তবে তারা জমা দেওয়া টাকা উদ্ধারের স্বার্থে এখনই তাদের কথা পত্রিকায় প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান।
পরবর্তীতে সাংবাদিক বিষয়টি নিয়ে প্রতারক হারুন মিয়া এবং প্রতিষ্ঠানটির মালিক-মো: দুলাল মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে টাকা ফেরত দেয়ার কথা বলে নানা টালবাহানা করতে থাকে ।
ভুক্তভোগীদের আবেদন ‘মিম ফোর্স গার্ড লিঃ’’ প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো: দুলাল মিয়া এবং কর্মকর্তা হারুন মিয়ার নের্তৃত্বে এ চক্রটিকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রত্যাশিা করছে যাতে তাদের মতো আর কেউ প্রতারণার শিকার হয়ে সর্বশান্ত হতে না হয় যা এখন সময়ের দাবি ।

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ পেলেন ; এএম আমিন উদ্দিন
08/10/2020

নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ পেলেন ; এএম আমিন উদ্দিন

জাতীয় নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ পেলেন ; এএম আমিন উদ্দিন বিশেষ প্রতিবেদক। ঢাকাবাংলানিউজ২৪.কম। প্রকাশিত: ১২:০২ .....

 বিনা দোষে ৩ বছর জেল খাটার কারনে জাহালাম কে ১৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরন দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের !
30/09/2020


বিনা দোষে ৩ বছর জেল খাটার কারনে জাহালাম কে ১৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরন দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের !

বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার সব সবাইকে খালাস......২৮ বছর আগে ১৯৯২ সালে ভারতের উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় অবস্থিত বাবরি মসজিদে হা...
30/09/2020

বাবরি মসজিদ ধ্বংস মামলার সব সবাইকে খালাস......

২৮ বছর আগে ১৯৯২ সালে ভারতের উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় অবস্থিত বাবরি মসজিদে হামলা চালিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিদের সবাইকে খালাস দিয়েছেন দেশটির আদালত। বুধবার এই ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন পর রায় ঘোষণা করছে উত্তরপ্রদেশের লখনৌউয়ের বিশেষ আদালত।

দশ মিনিটের আবেগ মাগো,,পাঁচ মিনিটের সুখ,,কে তুমি মা,, দেখতে দিলেনাএই পৃথিবীর মুখ??জোর করে তো আসি নিকোতোর শরীরে আমি,,পৃথিব...
24/09/2020

দশ মিনিটের আবেগ মাগো,,
পাঁচ মিনিটের সুখ,,
কে তুমি মা,, দেখতে দিলেনা
এই পৃথিবীর মুখ??
জোর করে তো আসি নিকো
তোর শরীরে আমি,,
পৃথিবীতে নাকি সন্তান হয়
মায়ের কাছে দামী??
তবে কেন সুখের ভুলে আমায় পেটে নিলা??
সুখের শেষে কেটে ছিড়ে আমায় ফেলে দিলা??
একদিন তুমি আমার কাছে আসবে ঠিকই মাগো??
কি বলবে খোদার কাছে,, ঠিক করে রাখো।
আমি তো মা বেঁচে গেছি, বেঁচে গেছে মান
নয়তো আমায় বলতো সবাই অবৈধ সন্তান..
একটু অবৈধ সুখ পেতে,, আমায় পেটে নিলে
কলংকের ভয়ে আবার আমায়, ছিড়ে ফেলে দিলে,।
তোমার মাও করতো যদি,তোমার সাথে এমন,,
বুঝতে মাগো সেদিন তুমি,, মৃত্যু যন্ত্রণা কেমন,
আসুন আমরা সচেতন সমাজ গড়ি নবজাতক শিশু হত্যা বন্ধ করি📷📷
ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই,,📷.

23/09/2020

#ড্রাইভিং_লাইসেন্স_করতে_চাচ্ছেন!
ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
=====================================
০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।

০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।

০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।

০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।

০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।

০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।

০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।

০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।

০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।

১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।

১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।

১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।

১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।

১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।

১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।

১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।

১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।

১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।

২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।

২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।

২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।

২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।

২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।

৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।

৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
উত্তরঃ ২৫ মিটার।

৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।

৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।

৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।

৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।

৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।

৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।

৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।

৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।

৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।

৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।

৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।

৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।

৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।

৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।

৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।

৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।

৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।

৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।

৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।

৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।

৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।

৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।

৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।

৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।

৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।

৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।

৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।

৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।

৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।

৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।

৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।

৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।

৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।

৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।

৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।

৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।

৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।

৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।

৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।

৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।

৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।

৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।

৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?

Address

128/3, 1st Floor, Karwan Bazar C/A
Dhaka
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঢাকাবাংলা নিউজ২৪ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ঢাকাবাংলা নিউজ২৪:

Videos

Share

Category

ঢাকা-বাংলা নিউজ২৪.কম

বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, সত্য উদঘাটন ও প্রকাশের এক বিশ্বস্ত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম । www.dhakabanglanews24.com

আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘটনা তাৎক্ষণিক আমাদেরকে জানান কথা দিচ্ছি একমাত্র আমরাই সেই সকল ঘটনাকে সংবাদে রুপান্তরিত করে তুলে ধরবো সারাদেশ তথা বিশ্ববাসির কাছে । আমরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, সত্য উদঘাটন ও প্রকাশের এক বিশ্বস্ত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম । ২৪/৭ দিন সব নিউজ একসাথে পেতে এখনই ক্লিক করুন আপনার বিশ্বস্ত সংবাদমাধ্যম ........... www.dhakabanglanews24.com

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মিসেস সামিরা স্বপন © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । ঢাকা নিউজপ্রেস২৪.কম, ড্রীমস্ টেকপার্ক প্রাইভেট লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান ।

বার্তা, সম্পাদকীয় ও বানিজ্যিক কার্যালয় : Office : 128/3, 1st Floor, (Opposite of ATN News Channel), Kawran Bazar C/A, Tejgaon I/A, Dhaka-1215 .

Nearby media companies


Other Newspapers in Dhaka

Show All