Abu hanif noman

Abu hanif noman Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Abu hanif noman, Record Label, Chittagong.

Democracy international প্রোগ্রামে কর্মশালা  অনুষ্ঠান বক্তব্য রত...........
20/12/2023

Democracy international প্রোগ্রামে কর্মশালা অনুষ্ঠান বক্তব্য রত...........

যদি ভয় করতে হয়ে, আল্লাহ কে করুন ।
06/11/2023

যদি ভয় করতে হয়ে, আল্লাহ কে করুন ।

05/11/2023
27/05/2022

🥰🥰🥰🥰♥️♥️♥️♥️

সামাজিক অনুষ্ঠানে আমরা..... 🥰🥰🥰🥰♥️♥️
27/05/2022

সামাজিক অনুষ্ঠানে আমরা.....
🥰🥰🥰🥰♥️♥️

ভাই ব্রাদাস একসাথে.......♥️♥️♥️🥰♥️
27/05/2022

ভাই ব্রাদাস একসাথে.......
♥️♥️♥️🥰♥️

সবাই জুমা মোবারক♥️♥️♥️🥰
27/05/2022

সবাই জুমা মোবারক♥️♥️♥️🥰

কিছু হালকার উপর ঝাপসা.......☕☕☕🍮🍯🍰
20/05/2022

কিছু হালকার উপর ঝাপসা.......
☕☕☕🍮🍯🍰

আজ বিকালে কিছু মুহুর্ত......
20/05/2022

আজ বিকালে কিছু মুহুর্ত......

16/04/2022
পথচারী গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণআলহাজ্ব সোলায়মান আলম শেঠ ভাই কে ধন্যবাদ, মহতি উদ্যোগ গ্রহণের জন্য....
09/04/2022

পথচারী গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ
আলহাজ্ব সোলায়মান আলম শেঠ ভাই কে ধন্যবাদ, মহতি উদ্যোগ গ্রহণের জন্য....

13/03/2022

তুর্কী প্রেসিডেন্ট, রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের হৃদয়ছোঁয়া বক্তব্য...

#তুরস্কের_প্রেসিডেন্ট_এরদোয়ানের
মুসলিম জাহানের উদ্দেশ্যে বলা কথা :
কোথার তুরস্ককে আমি কোথায় নিয়ে এসেছি, একবারও কি বিবেকের কাছে প্রশ্ন করেছেন? যে দেশে মসজিদে আজান চালুর অপরাধে
#প্রধানমন্ত্রীকে_ফাঁসিতে_ঝুলিয়ে_মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে, যে দেশে #ছোট্ট_একটি_ইসলামিক_কবিতা_আবৃত্তির_কারণে_মেয়রকে জেলে দেয়া হয়েছে; সেদেশে কিন্তু আপনি জন্ম নেননি, নিয়েছি আমি। আপনি বড়ো হননি, বড়ো হয়েছি আমি। আমি দেখেছি ইসলামের ওপর দমনপীড়ন হতে, আমি দেখেছি নামাজ পড়ার আহ্বান জানানোর জন্যে সাজা ভোগ করতে। আপনি কিন্তু বাস্তবে কিছুই দেখেননি।

প্রিয় ভাই! হয়তো-বা আমি আপনার মতো শক্তিশালী নই। হয়তো-বা আমি আপনার মতো নিষ্পাপ নই, হয়তো-বা আপনার একদিনের আমলের সাওয়াবের কাছে আমার সারা জীবনের আমলের সাওয়াব কিছুই নয়। হয়তো-বা আপনি কুরআনের পাশাপাশি ৫০-৬০ হাজার হাদিস তেলাওয়াত করেন প্রতিদিন। আপনার আমলের শক্তি অনেক। আপনি আমলের শক্তির জোরে দুয়া করে ফেরেশতা নামাতে পারেন। আপনি চাইলেই কোটি কোটি ফেরেশতা দিয়ে ইজরাইলকে গুঁড়িয়ে দিতে পারেন। আপনার এতো ইমানি ক্ষমতা থাকতে, আপনি আমাকে ইজরাইলের বিরুদ্ধে উস্কানি দেন কেনো? আমি কি আপনার মতো চুপ করে বসে আছি? সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ কি এমনি এমনি আমায় ভালোবাসে?

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আপনার শরীর থেকে বের হয় বেহেশতের সুগন্ধি, কিন্তু আমার শরীর থেকে এখনো সেকুলারের দুর্গন্ধ বের হয়। হয়তো-বা মাদরাসায় যাবার কারণে আপনার চাচা আপনাকে পুরস্কৃত করেছিলো। আর আমার চাচা আমায় বলেছিলো- মাদরাসায় পড়ে কি হবে? এই দেশে কোনো চাকরি পাবে না। বড়ো হয়ে কি মানুষের লাশ গোসল দিয়ে সংসার চালাবে? অনেক কষ্ট করে আমি কুরআনের হাফেজ হতে পেরেছি। পাড়া-প্রতিবেশী আর বন্ধু মহল ভালো চোখে দেখতো না আমায়। তারা ভাবতো- আমি আতাতুর্কের সংবিধান বিরোধী। তারা ভাবতো- আমি আতাতুর্কের সংবিধান বুকে ধারণ করি না, ধারণ করি ইসলামপ্রীতি। তারা সেদিন ঠিকই ধারণা করেছিলো। কিন্তু আমি তাদের কাছে ধরা দিতাম না। তাদের কাছে ধরা দিলে আমার ফাঁসি হয়ে যাবার আশঙ্কা ছিলো। তখন আপনি দুয়া করে হাজার হাজার ফেরেশতা নামিয়ে আমায় বাঁচাতে পারতেন না।

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আমি যখন মেয়র ছিলাম, ছোট্ট একটি ইসলামী কবিতা আবৃত্তির কারণে আমায় জেলে দেয়া হয়েছিলো। কেঁড়ে নেয়া হয়েছিলো আমার মেয়রের দায়িত্ব। তখন কোথায় ছিলো আপনার ঈমানী শক্তি? কোথায় ছিলো আপনার ফেরেশতা বাহিনী? জেলের ওই অন্ধকার কারাপ্রকোষ্ঠে মশাগুলোকেও মনে হচ্ছিলো আতাতুর্কের সংবিধানের পাহারাদার!

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আমি যখন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী হলাম, তখন একটি অনুষ্ঠানে নিয়ে গেছিলাম #আমার_ছোট্ট_মেয়েটিকে। কিন্তু আতাতুর্কের সংবিধান আমার ছোট্ট মেয়েটিকে অনুষ্ঠানে ঢুকতে দেয়নি। আমার ছোট্ট মেয়েটির অপরাধ কি ছিলো, জানেন?
#আমার_ছোট্ট_মেয়েটির_অপরাধ_ছিলো_তার_মাথায়_স্কাফ ছিলো! আমি প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও আমার মেয়েকে অনুষ্ঠানের ভেতরে নিতে পারিনি! এতকিছুর পরেও আমাকে বাধ্য হয়েই, আতাতুর্কের সংবিধানের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের অভিনয় করে যেতে হয়েছে। আমার কিছুই করার ছিলো না!
তখন আমি ছিলাম একা, স্রেফ একা। #আমাকে_আমার_নিজের_কাছেই_তখন_সংখ্যালঘু_মনে_হতো!

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আপনাকে আমি তুরস্ক সফরের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আপনি আসুন, দেখে যান, তুরস্কের প্রত্যেকটি মসজিদের মাইকে আজান হচ্ছে আজ। মা-বোনেরা এখন আর প্রকাশ্যে বিকিনি পরে সমাজে ঘোরাঘুরি করে না। মা-বোনেরা এখন তাদের নতুন ইসলামী প্রজন্মের সামনে বিকিনি পরতে লজ্জাবোধ করে।
এখন
#মাদরাসায়_আনন্দ-উৎসব_সহকারে_কুরআন-হাদিসের_শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। এখন আর মাদরাসার ছাত্ররা নিজেদের কুরআনের হাফেজ দাবি করতে ভয় করে না। এখন তুরস্কের আলেমরা নির্ভয়ে ইসলাম প্রচার করছে। এখনকার হাফেজরা, আলেমরা জানেন- তাদের একজন এরদোয়ান রয়েছে।
কিন্তু আমার সময় এমন কেউ ছিলো?

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আপনি প্রশ্ন করেন- তুরস্কে শরিয়া আইন নেই কেনো? তুরস্ক ইজরাইলকে আক্রমণ করে না কেনো? তুরস্কে অবস্থিত আমেরিকার সামরিক ঘাঁটি বন্ধ করা হয় না কেনো? তুরস্ক কেনো ন্যাটোর সদস্য? অনেকে বলেন : তুরস্কের যতটুকু ভূমি ইউরোপের ভেতরে পড়েছে, ততটুকু ভূমি ইউরোপের কাছে বিক্রি করে দিলেই তো অটোমেটিক তুরস্ক ন্যাটো থেকে বাদ পড়ে যায়! মুসলিমদের খুনি, ন্যাটো জোটে এরদোয়ানের থাকাটা মুনাফিকি ছাড়া আর কিছুই নয়।

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আপনার প্রতিটি উস্কানির উত্তর আমি যথাসময়ে দেবো, সময়টা আসতে দিন। হয়তো-বা আপনি ভুলে গেছেন, আমি যখন বালক বয়সে বুকে কুরআন ধারণ করতাম, ইসলাম ধর্ম পালন করতাম, তখন গোটা সেকুলার সমাজ এবং আতাতুর্কের সংবিধান আমায় দমাতে পারেনি, আতঙ্কিত করতে পারেনি। আমার চাচা বলেছিলো- মাদরাসায় পড়ে হাফেজ হয়ে কি মানুষের লাশ গোসল করিয়ে সংসার চালাবে?

আজ বলবো- দেখে যান চাচা, মাদরাসায় পড়ে, বড়ো হয়ে আমি কি করে সংসার চালাচ্ছি।

ওহে নাস্তিক আতাতুর্ক! সেদিন আমায় দমাতে না পারার কারণে আজ তোমার সংবিধান হুমকির মুখে। সেদিন তোমার সংবিধান হিজাব পরার কারণে আমার মেয়েকে অনুষ্ঠানে ঢুকতে দেয়নি। আজ আমার লক্ষ মেয়ে হিজাব পরেই অনুষ্ঠান করছে। সেদিনের আমি আর আজকের আমি এক জিনিশ নই। যেটা তোমার সংবিধান হাড়ে হাড়েই টের পাচ্ছে।

প্রিয় দ্বীনি ভাই! আজ আপনাদের যারা উস্কানি দিয়ে আমায় হত্যা করতে চান, সারা পৃথিবীর অমুসলিমদের একা আমাকে দিয়েই ধ্বংস করতে বলেন, আপনাদের কথা না শুনলে আমায় মোনাফেক বলেন, আপনারা এসব কেনো বলেন, আমি তা বুঝি।
আপনারা কি আমায় মুরসির মতো অতি আবেগী ভাবছেন? আপনাদের মতো কিছু ফেরেশতার উস্কানিতেই মুরসি ইজরাইলের বিরুদ্ধে হুংকার দিয়েছিলেন।

আপনি এরদোয়ানকে উস্কানি দেবেন না। ফেরেশতার দাবিদার, আপনার মতো শত শত উস্কানিদাতা এরদোয়ানের কাছে একেবারেই মূল্যহীন।
আপনাদের স্থান নর্দমা আর ডাস্টবিনের পঁচা দুর্গন্ধের সাথে। এরদোয়ানের ভুল ধরা আপনাদের কাজ নয়।
আর যারা এরদোয়ানকে ভালবাসেন, আপনারা এরদোয়ানের সময়োপযোগী পদক্ষেপ এবং কৌশলের ওপর আস্থা রাখুন।

মনে রাখবেন! #তুরস্কে_কোনো_খনিজ_সম্পদ নেই। বিভিন্ন দেশের সাথে ব্যবসা-বানিজ্য করেই এরদোয়ান টিকে আছে। তাও আবার মিশরের ইতিহাসে নির্বাচিত প্রথম প্রেসিডেন্ট এবং কুরআনের হাফেজ, মুহাম্মদ মুরসির বিরুদ্ধে যেসব দেশ সামরিক অভ্যুত্থান করেছে, সেসব দেশের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য না করেই।

এরদোয়ানের সবচেয়ে বড় সম্পদ হচ্ছে কৌশল। কৌশলের মাধ্যমে কার্যসিদ্ধি করে, আল্লাহর সৈনিক, এরদোয়ান সারা বিশ্বের মজলুম মুসলিমদের সাহায্য করছে।

অতএব এরদোয়ানের সমালোচনা নয়, শুধু দুয়া আর দুয়া চাই। সবাই মন থেকে বলি- ইয়া আল্লাহ! হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আশেক্ব, তুমি তোমার সৈনিক এরদোয়ানকে সাফল্য এবং বারাকাহ দিয়ে পরিপূর্ণ করে দাও। আমীন।
______রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।

(চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের প্রফেসর, ড. আবদুল কাদের স্যারের টাইমলাইন থেকে, ঈষৎ পরিমার্জিত)

05/03/2022

পিতৃহারা ৭-৮ বছর বয়সের ছেলেটি স্কুল হতে বাড়ীতে এসে মাকে বলল,
"মা, প্রিন্সিপাল আমাকে আদর করে কিছু ক্যান্ডি দিয়েছে। আর, তোমার জন্য এই চিঠিটা।"

মা চিঠিখানা খুলে পড়ে কেঁদে ফেললেন।
মায়ের চোখে জল দেখে ছেলেটি বলল, "মা,
কাঁদছ কেনো?"
চোখ মুছতে মুছতে মা বললেন, "বাবা,
এটা আনন্দের কান্না!"
বলেই ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "আমার
জিনিয়াস বাবা, তোকে চিঠিটা পড়ে শোনাই।"
মা আনন্দের সাথে চিৎকার করে স্যার‌ের ল‌েখার ভাষা বদল‌ে নিজের মত কর‌ে পড়তে লাগলেন, "ম্যাম,
আপনার ছেলেটি সাংঘাতিক জিনিয়াস।
আমাদের ছোট্ট শহরে ওকে শিক্ষা দেওয়ার মত
শিক্ষক আমাদের নেই।
তাই, যদি পারেন আপনার ছেলেকে বড় শহরে
কোনো স্কুলে ভর্তি করে দিলে ভালো হয়। এই ছেলেটি একদিন বিশ্বে প্রচুর সুনাম অর্জন করবে।"
পত্রখানা পড়েই মা, ছেলেটিকে চুমু দিয়ে বললেন, "এই জিনিয়াস ছেলেটিকে আমি নিজেই পড়াব।"
মা নিজেই শিক্ষা দিয়ে ছেলেটিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথা সমগ্ৰ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক বানালেন
"টমাস আলভা এডিসন"
বৈদ্যুতিক বাল্ব, শব্দ রেকর্ডিং, মুভি ক্যামেরা বা চলমান ছবি ইত্যাদি সহ হাজারো আবিষ্কার তাঁর।
মায়ের মৃত্যর পর টমাস এডিসন একদিন সেই ছোট্ট গ্রামে মায়ের সেই ছোট্ট বাড়ীতে গিয়ে ঘর পরিষ্কারের সময় স্কুলের প্রিন্সিপ্যালের দ‌েয়া চিঠিটা পেল। চিঠিখানা পড়ে টমাস কেঁদে দিল।
তাতে লেখা ছিল,
"ম্যাডাম,
আপনার ছেলে টমাস এডিসন একজন মেন্টালি রিটার্ডেড।
সে এতটাই নির্বোধ যে, তাকে শিক্ষা দেওয়ার মত ক্ষমতা আমাদের নেই।
কার'ও আছে বলেও আমাদের জানা নেই। আপনার ছেলের কারণে আমাদের স্কুলটির সুনাম ক্ষুন্ন হবে।
তাই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আপনার ছেলেকে স্কুল থেকে স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হল।"
শিক্ষনীয়ঃ-
সন্তানের সাথে সর্বদাই পজিটিভ আচরন করবেন। বাসস্থান হল সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং মা হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক।
💙💙💙

[[ This information is not verified, But It is a good story ]]

জার্মানির এক টিভি লাইভশোতে একজন জার্মান মুসলিম স্কলারকে যখন উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, মুসলমানরা কেন সন্ত্রাস করে ? তখন ত...
05/03/2022

জার্মানির এক টিভি লাইভশোতে একজন জার্মান মুসলিম স্কলারকে যখন উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন, মুসলমানরা কেন সন্ত্রাস করে ? তখন তিনি উক্ত প্রশ্নের জবাব এভাবে উল্টো প্রশ্ন করে দেন :-
☑️ ১. যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☑️ ২. যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৩.যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৪.যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৫.যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকা বর্তমান যুক্তরাষ্ট ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড- ইন্ডিয়ানকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☑️ ৬. যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম ?
উত্তর হবে, এসব মহাসন্ত্রাসী ও অমানবিক কার্যকলাপের সাথে মুসলিমরা কখনো জড়িত ছিলনা।
☑️ ইরাক , আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে তেল, গ্যাস লুন্ঠন কি মুসলমানরা করেছিল ? আপনাকে সন্ত্রাসের সংজ্ঞা সঠিকভাবে করতে হবে। যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, খুন খারাপি করে তখন এটাকে বলা হয় আত্মরক্ষা আর যখন কোন মুসলিম আত্মরক্ষার্থে কিছু করে, তখন এটাকে বলা হয় জঙ্গীবাদ !
☑️ ইসরাইলি ইহুদিরা অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে ফিলিস্তিনের নিরীহ নারী, পুরুষদের উপর হামলা করলে হয় আত্মরক্ষা এবং ফিলিস্তিনের জনগণ উহ: আহ : শব্দ করলে হয় মৌলবাদী বা জঙ্গি !
মুসলমানের শত্রুরা এখন মুসলমানদের নাম ও চিহ্ন ব্যবহার করে সন্ত্রাস করছে, নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করছে, নিজেরা ( ইউরোপ-আমেরিকানরা ) নিজেদের দেশের জনগনের কাছে সাধু সেজে মুসলমানদের উপর তথাকথিত জঙ্গি - সন্ত্রাস দমনের নামে মূলত মুসলমানদের তেল, গ্যাস, ভূমি, দেশ লুটপাট করছে ...
আল-কায়েদা, বোকো হারাম, ইসলামী এস্টেট বা ISI শুনতে ইসলামী নাম হলেও এগুলোর কার্যক্রম থেকে পরিস্কার বোঝা যায় এগুলো ইউরোপ - আমেরিকানদের তৈরী , ঐসব কপাল-পোড়া সংগঠনের সাথে ইসলাম - মুসলমানদের দূরতম সম্পর্ক নেই ইনশা আল্লাহ I
একটা সময় ছিল যখন ক্ষমতালোভী , সাম্রাজ্যবাদীরা অন্য দেশ, অন্য ধর্মের জনগনের উপর - সরাসরি আক্রমন ও তাদের সম্পদ লুট করত I এখন আধুনিক যুগ , যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে I কেউ কোনো অন্যায় করলে তা ছবি ও ভিডিও সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে , এছাড়া দেশে দেশে গনত্রান্তিক ব্যবস্থা বিরাজমান | কোনো দেশের প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট মারাত্মক ভুল করলে তাকে বা তাদেরকে অনেক বেগ পোহাতে হয়।
এখন আর কেউই জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নয়। তাই কেউ রাস্ট্রীয় ক্ষমতাকে ব্যবহার করে অন্য দেশের উপর সরাসরি আক্রমন করে না বরঞ্চ অন্য নামে করে থাকে| " তাতে সাপও মরে আর লাঠিও ভাঙ্গে না " আর এরা এ থেকে ফায়দা লুটার ফন্দি করে |
"ইসলামী জঙ্গি " নামে কেউ সন্ত্রাস করলে বুঝতে হবে এসব কোন কোন দেশের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা ||
কালেক্টেড

ব্লক লেখার চেষ্টা করছি                                   Abu hanif noman ::::::::::::::::"""""""''''''''''''''''''''''''...
25/02/2022

ব্লক লেখার চেষ্টা করছি
Abu hanif noman
::::::::::::::::"""""""'''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''':::::::::::
আজ আমরা রাশিয়ার রক্তচক্ষু দেখে ভয় পাচ্ছি, ভয়াবহতার পারদ দেখছি, ৩য় বিশ্ব যুদ্ধের আগাম বাণির বুলি ছড়াচ্ছি, কেন। কেন এত ভয় , চোখের চশমা খুলে এক আঙ্গুল উপর করে গালে হাত দিয়ে চিন্তা করছেন কী?কেন হামলা করল। তাদের কী স্বার্থ। কেন তাদের স্বজাতি কে হত্যা বা হামলার হলিতে মাতল। রাশিয়া, গণতান্ত্রিক যুগে একটি সার্বভৌরত্ব স্বাধীন রাষ্ট্রের
উপর যেভাবে হামলা করার সাহস পেয়েছে, হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, সাহসের মূল উৎস কি, বিবেক কে প্রশ্ন করুন?কে এদের এতো সাহসী করল । বলবান করলো । উত্তর খুঁজে হয়রান। হতাশ হবেন না। ১০০ বছরের ইতিহাসের পর্যালোচনা করলে দেখতে পাবেন। ইতিহাস বলছে সাহস দাদা খুদ আপনি। অবাক হচ্ছেন। জ্বি আপনি, আমরা বা তোমরা। আমরাই আমাদের হত্যা কারী, আমাদের নিরবতায় তো প্রভূ রাষ্ট্রদের সুযোগ করে দিই তথা সাহস বাড়িয়ে দিই,সত্যি আমরা দিয়েছি, হে! আমরা।আমরা যখন সিরিয়ায় ও ইরাক এবং ফিলিস্তিনি তে শান্তির নামে আগ্রাসন চালিয়ে, বড় বড় বোমার আঘাতে তাদের দেশ ও মানুষের হৃদয় কে ক্ষতবিক্ষত করার সুযোগ করে দিয়েছি, তখন আমরা মুখে তালা নিয়ে চোখে টিনের চশমা পরে আমরা বোবা হয়ে চোখ বুঁজে রেখেছিলাম, কিছু দেখেনি ভাব নিয়ে ছিলাম৷ ইহুদি নামক নাপাক জাতিকে যখন ফিস্তিনিরা মাথা গুজার টাই দিয়েছিল। তখন নিরহ ফিলিস্তিনিদের দেশটা কেঁড়ে নিয়ে তাদের নির্মম ভাবেহত্যা করেছিল বা করেই যাচ্ছে বর্বর ইহুদি জাতি , কেন। কেনই বা আমরা তাদের রক্তচক্ষু কে অন্যায় জুলুমবাজ দের প্রশয় দিয়েছিলাম। আমেরিকার প্রভূরা করলে তখন সব শান্তি রক্ষা, আজ রাশিয়া করছে কাল চীন করবে......... চলমান-১.....

ধার্মিক সেজো না, ধার্মিক হও !দাম্ভিকতা ছেড়ে বিনয়ী হও! জাপানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে কোনো মসজিদ নেই, রাত জেগে ওয়াজ নেই, নসিহত ...
09/01/2022

ধার্মিক সেজো না, ধার্মিক হও !
দাম্ভিকতা ছেড়ে বিনয়ী হও!

জাপানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে কোনো মসজিদ নেই, রাত জেগে ওয়াজ নেই, নসিহত নেই, ধর্মীয় স্কলার নেই, মাজার নেই, ওরশ নেই, ল্যংটাপীর ভন্ডপীর নেই, মুরিদ নেই, আমরা শ্রেষ্ঠ জাতি বলেও কোনো বাগাড়ম্বর নেই। এগুলো ছাড়াই জাপান একটা সুশৃঙ্খল জাতি।

গত ত্রিশ বছরের মধ্যে কোনো দূর্নীতি নেই, কোনো ঘুষ নেই, কোনো ধর্ষণ নেই, স্কুলে কোনো ছাত্রকে বেত্রাঘাতের রেকর্ড নেই। কোনো কাজের জন্য কোনো ফাইল আটকে পড়ার নজির নেই। কারো সুপারিশ ছাড়া কোনো ছাত্র স্কুলে ভর্তি হতে পারছেনা, কারো প্রমোশন হচ্ছেনা- এমন দৃষ্টান্তও নেই। দলীয় ভাবে জাপানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষকের নিয়োগের নজিরও নেই। রাস্তায় পড়ে থাকা বুভুক্ষু মানুষও নেই। আছে শুধু কর্মনিষ্ঠা, শৃঙখলা।

ভূমিকম্পের সময় সব খাবার ক্যাম্পে রেখে দেয়া হয়েছিলো। নিজের প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কেউ একটা রুটিও নিয়ে যায়নি। ত্রান কেন্দ্রে একজন প্রহরীকেও পাহারাদার রাখতে হয়নি। লাইন দাঁড়িয়ে সবাই যার যার মতো প্রয়োজনীয় খাবার নিয়ে গেছে। লাইন দাঁড়ানো শেষ ছেলেটির হাতে খাবার প্যাকেট দেয়ায় -সে সেই প্যাকেট আবার লাইনের সামনে রেখে এসেছে। যদি তার সামনে দাঁড়ানো কারো খাবার কম পড়ে যায়।

জাপানে কোনো কালো বাজারি দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে মানুষকে জিম্মি করেনা। কেউ খাবারে ভেজাল মেশায় না। রাস্তাঘাট গুলো এতো ঝকঝকে পরিষ্কার। নিজের চেহারা রাস্তায় দেখা যায়। শুধু বয়স্ক কিংবা যুবকরা না একজন শিশুও জাপানের রাস্তায় যেখানে সেখানে ময়লা ফেলে রাখেনা। কোনো প্রোগ্রাম এক মিনিট দেরিতে শুরু হয় না। এক মিনিট ট্রেন লেট করেছিলো বলে - পত্রিকার পাতায় ক্ষমা চাওয়া হয়েছিলো।

টেকনোলজি আর ডেভেলপমেন্টে জাপান পৃথিবী থেকে দশ বছর এগিয়ে আছে। পুরো পৃথিবীর খাবার ফুরিয়ে গেলেও জাপানে আগামি ত্রিশ বছরের জন্য খাবার মজুদ আছে। বোমায় কয়লা হয়ে যাওয়া জাপান পুরো দুনিয়ার গাড়ীর বাজারে নেতৃত্ব দিচ্ছে। অথচ, জাপানে ভার্চুয়ালি কোনো ন্যাচারাল রিসোর্স বলতে কিছুই নেই।

জাপানের মানুষের মাঝে আছে শুধু বিনয় আর বিনয়। আর ক্ষমা প্রার্থনা। অবসরে যাওয়া জাপানি প্রধানমন্ত্রী বারবার বলছেন- কি করতে পেরেছি তার জন্য দয়া করে গুণ কীর্তন করবেন না। বরং যা করতে পারিনি সেটার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। দু হাত একসাথে করে- জনগনের সামনে মাথা নীচু করে (যেটা জাপানি কালচার) বারবার ক্ষমা চাচ্ছিলেন জাপানের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী সিনজো আবে।

তিন মাস পরেই আসছে রমজান মাস দেখবেন রোজার আগমনে অন্যান্য মুসলিম দুনিয়া শান্ত হয়ে আসছে। মানুষের মাঝে একটা ভাবগম্ভীর পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে শুরু হবে কেনা কাটার মচ্ছব। যার দুই কেজি পিঁয়াজ দরকার সে কিনবে বিশ কেজি। যার এক কেজি চিনি দরকার সে কিনবে দশ কেজি। এমন করে খাবার মজুদ করা শুরু হবে যেন সারা বছর না খেয়ে ছিলো। রোজার পরও আর কোনোদিন খাবার খাবোনা। দুনিয়ার সব খাবার এই ত্রিশ দিনেই খেয়ে শেষ করতে হবে। এই সুযোগে পবিত্র রমজানের ব্যানার টাঙ্গিয়ে দ্রব্য মূল্যের দাম বাড়িয়ে ব্যবসায়ীরাও অপবিত্র কাজ করা শুরু করে দিবে।

আমাদের মোড়ে মোড়ে এতো এতো মসজিদ, মাঠে মাঠে এতো ওয়াজ, গলিতে গলিতে এতো কিন্ডারগার্টেন গ্রামে গ্রামে স্কুল। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা নেহায়েত কম না। অনেক উন্নত দেশের চেয়ে ও বেশি হওয়ার পরও পরিবর্তন হচ্ছে না কেন? ধর্মের দোষ দিচ্ছিনা, হুজুরদের ও না। সামাজিক পারিবারিক কালচারাল উন্নয়নে
আলেম ওলামা দের অবদান ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্বীকার করছি। পাড়ায় মহল্লায় তরুণ যুবাদের সমাজকল্যাণ সমিতি সাংস্কৃতিক ক্লাব, শিক্ষা ও বিনোদন মুলক সোসাইটিজ কি নেই আমাদের?
হ্যাঁ একটি জিনিসের বড্ড বেশি অভাব। তা হচ্ছে আমরা এখনো বিনয়ী হতে পারেনি। পথে ঘাটে মাঠে ময়দানে, স্কুল কলেজ কিংবা যানবাহনে, মসজিদ মাদ্রাসা কিংবা পীরের খানকাহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বারদের সভাকক্ষ থেকে জাতীয় সংসদের অধিবেশন পর্যন্ত পাড়ার চৌকিদার থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তি আমরা সবাই অসহিষ্ণু মনোভাবের অধিকারী। কারণে অকারণে চিতকার চেচামেচি হুংকার অমার্জিত ব্যবহার উৎপীড়ন মুলক আচরণ কষ্টদায়ক বাক্যবাণ তার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি বলে বিনয় নম্রতা ভদ্রতা বজায় রেখে খুবই কম চলতে পারি। মার্ক্সবাদী সমাজতন্ত্রী বা পশ্চিমা গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের কথা বলছি না। লাখো মুরিদের সম্মানিত মুরশিদ বা আহলে হকের অনেক সম্মানিত হজরতুল আল্লামদের কথা শুনে ও অনেক সময় স্তব্ধ হতে হয়
😭😭😭

অন্যের ভুল না খুঁজে আসুন না নিজেকে সংশোধন করে নেই এবং বিনয়ের সাথে ছোট বড়ো সবার সঙ্গে কথা বলি। বিলিয়ে দেই সবার মধ্যে সম্মান শ্রদ্ধা ও স্নেহের পরশ।

03/01/2022

মহানবী'র শিক্ষা
আজকে থেকে শুরু করলাম.....
চলমান_ ০১♪♪♪♪

রাশিয়ায় যখন কুরআন নিষিদ্ধ ছিলো,১৯৭৩ সাল,রাশিয়ার রাজধানী মস্কো,একটি মুসলিম দেশ থেকে একজন মুসলমান সেখানেট্রেনিংয়ের উদ্...
29/12/2021

রাশিয়ায় যখন কুরআন নিষিদ্ধ ছিলো,
১৯৭৩ সাল,রাশিয়ার রাজধানী মস্কো,
একটি মুসলিম দেশ থেকে একজন মুসলমান সেখানে
ট্রেনিংয়ের উদ্দেশ্যে যান।
তিনি বলেন, জুমার দিন আমি বন্ধুদেরকে বললাম,
চলো জুমার নামাজ পড়ে আসি।
তারা বললো এখানের মসজিদ গুলোকে গুদাম ঘর বানানো
হয়েছে এবং দুই একটি মসজিদকে রাজনীতির স্থান করা হয়েছে।
এই শহরে শুধুমাত্র দু'টি মসজিদ আছে, যা কখনও
খোলা হয় আবার বন্ধ করে রাখা হয়।

আমাকে সেখানের ঠিকানা বলে দাও।
ঠিকানা নেওয়ার পর মসজিদের কাছে গিয়ে দেখি মসজিদ বন্ধ।
পার্শ্ববর্তী এক লোকের কাছে চাবি ছিল।
সে আমাকে বললো মসজিদ আমি খুলে দিতে পারি,
তবে আপনার কোন ক্ষতি হলে এর দায়িত্ব আমার না!
আমি বললাম দেখুন জনাব!
আমি আমার দেশেও মুসলমান ছিলাম রাশিয়ায়ও মুসলমান আছি।
সেখানে নামাজ পড়তাম।
এখানেও নামাজ পড়বো।

এরপর মসজিদ খুলে দেখলাম ভিতরের অবস্থা খুব খারাপ।
আমি দ্রুত মসজিদ পরিস্কার করে উচ্চস্বরে আযান দিলাম।
আযানের শব্দ শুনে শিশু, বৃদ্ধ, নারী পুরুষ মসজিদের গেটে
জমা হয়েছে।
কে এই ব্যক্তি যে মৃত্যুর আওয়াজ করেছে?
কিন্তু কেউ মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করলো না।যেহেতু শুধুমাত্র
এক ব্যক্তি থাকলে জুমার নামাজ পড়া যায় না তাই আমি জোহরের নামাজ পড়লাম।
তারপর মসজিদ থেকে বের হয়ে আসলাম।তখন দেখলাম সকলে
আমার দিকে এমনভাবে তাকাচ্ছে যেন আমি এইমাত্র বিশ্বে নতুন
কোন জিনিস আবিষ্কার করে তাদের কাছে এসেছি।
এক বাচ্চা এসে আমার হাত ধরে বললো,
চলুন না আমাদের বাসায় গিয়ে চা খাবেন!
তার কাককুতি মিনতি দেখে আমি আর
না করতে পারলাম না।
বাসায় গিয়ে দেখলাম অনেক সুস্বাদু খাবার।
আমি তা খাওয়ার পর চা খেলাম।

এরপর পাশের এক বাচ্চাকে বললাম তুমি কোরআন পড়তে পারো?
সে বললো পারি।
আমি আমার পকেট থেকে কুরআন শরীফ বের করে খুলে এক
জায়গায় আংগুল রেখে সেখান থেকে তাকে পড়তে বললাম।
তখন সে একবার কুরআনের দিকে একবার আমার দিকে একবার
তার পিতা মাতার দিকে আরেকবার দরজার দিকে তাকাচ্ছে।
আমি বললাম বাবা! এখান থেকে পড়ো?
ইয়া আইয়্যুহাল্লাজীনা...­...। সঙে সঙে সে আমার দিকে তাকিয়ে
পড়তে লাগলো।
সে পড়ছে আর পড়ছে।
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম যে
দেখে পড়তে পারেনা।
অথচ মুখস্থ পড়েই যাচ্ছে।
আমি এর কারণ তার পিতা মাতার
কাছে জিজ্ঞেস করলাম।
তারা বললো, আসলে আমাদের এখানে কারো ঘরে কুরআন নেই।
কারো ঘরে যদি কুরআনের কোন আয়াতের টুকরো পাওয়া যেত,
তাহলে পুরা পরিবারকে ফাঁসিতে ঝুলানো হত।
তাহলে এ কিভাবে কুরআন মুখস্থ করেছে? আমাদের এখানে কিছু হাফেজ আছে।
তাদের মধ্যে কেউ দরজি,কেউ দোকানদার, কেউ কৃষক।আমরা
কাজের কথা বলে তাদের কাছে আমাদের বাচ্চাদেরকে পাঠিয়ে দিতাম।
তারা মৌখিকভাবে সুরা ফাতিহা থেকে নাস পর্যন্ত পড়ে শুনাতো।
বাচ্চারা তাই শুনে শুনে এক সময় পুরো কোরআনের
হাফেজ হয়ে যেত।
আমাদের কারো কাছে যেহেতু কুরআন শরীফ নেই আর
তারা কখনো কুরআন শরীফ দেখে পড়েনি,
এ জন্য তারা কুরআন শরীফ দেখে পড়তে পারে না।তবে
এই এলাকায় যত বাচ্চা দেখছেন, সকলেই হাফেজ।
আমি সেদিন কুরআনের একটি নয়,
বরং কয়েক হাজার মুজিযা দেখলাম।

যে সমাজে কোরআন রাখার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা
হয়েছে সে সমাজের প্রতিটি শিশু, বৃদ্ধ, নারী, পুরুষের অন্তরে
মুখস্থরুপে কুরআন সংরক্ষিত রয়েছে।
আমি যখন বাইরে বের হলাম, সেখানে কয়েকশ বাচ্চাকে দেখলাম।
তাদের কাছ থেকে কুরআন শুনতে চাইলাম।
সকলে আমাকে কুরআন তেলাওয়াত করে শুনালো।
আমি বললাম, হে নাস্তিক, কাফের, মুশরেকরা!
তোমরা কুরআন রাখার ব্যাপারে তো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছো।
কিন্তু যে কুরআন মুসলমানদের অন্তরে আছে তার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারোনি।
আর তখন আমার কুরআনের এই আয়াতটি মনে পড়ে গেল

'নিশ্চয় আমি এ কুরআন অবতীর্ণ করেছি এবং নিশ্চয় আমিই একে সংরক্ষণ করবো'!!
আল্লাহ্ সুবহান'ওয়া তা'লা সবাইকে দ্বীনের পথে অবিচল পথ চলার তাওফিক দান করুন....!
©

28/12/2021

বৃক্ষ কি ফলে পরিচয়।

27/12/2021

আমার ধারণা এটিই 'বিদ্রোহী' কবিতার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তি।
আবৃত্তিকারকে স্যালুট।

27/12/2021

যুদ্ধের ময়দানে ও নামায মাফ নাই.....

🙂চাইলে উড়ে যেতে পারতো কিন্তু সে যে মা 🥺Abu hanif noman  ❤️❤️❤️❤️
26/12/2021

🙂

চাইলে উড়ে যেতে পারতো কিন্তু সে যে মা 🥺

Abu hanif noman ❤️❤️❤️❤️

24/12/2021

ঝালকাঠিতে লঞ্চে ভয়াবহ আগুনে সব কিছু পুরে গেলেও আল্লাহ তায়ালার পবিত্র কুরআন পুরে নাই।
আল্লাহ আকবার ❤️

এমন দৃশ্য বর্তমানে দেখা মিলেনা বল্লেই চলে।
23/12/2021

এমন দৃশ্য বর্তমানে দেখা মিলেনা বল্লেই চলে।

19/12/2021

During a meeting with representatives from 's youth at the Presidential National Library in , Turkey, a young poet recited a famous verse from 's national poet for an attendant President .

19/12/2021

আবু তোয়াহা আদনান তওবা করুন, ভালো করে রিসার্চ করে দাওয়াত দিন ইসলামের
----------------------------------------

19/12/2021

কেন নিয়তির কাছে বারে বারে হেরে যায় মানুষ এমন😥🙏🤲

Address

Chittagong
1234

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abu hanif noman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abu hanif noman:

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Record Labels in Chittagong

Show All