Gias Bhai

Gias Bhai নিত্য নতুন গল্প পেতে পেজটি ফলো করুন
(87)

18/06/2024

মনের পশুকে🐄 কোরবানি 🔪দিতে পারছি না🤣, কারণ মনে কোনো পশু নেই😅। আছে একটা পাখি🦜নাম বলব না।🤨🤣

18/06/2024

থ্রি-পিস গিফট করাই ধন্যবাদ দিতে থাকা আমার বান্ধবী সুমাইয়া। 😍

এদিকে অনলাইনে পাঞ্জাবী মনে করে থ্রি-পিস অর্ডার করে ফেলা বলদ আমি; 😫

14/06/2024

ঈদের পরে বন্ধুর বিয়ে, মার্কেটে গেছিলাম..

তার বিয়ের শেরওয়ানি কিনতে। পিছন থেকে ওর মা ওরে বলেতেছে, এক সাইজ বড় নে, সামনের বছর আবার পরতে পারবি।🙂

05/06/2024

ক্যাপশন কি লিখ জানি না 🥲,পৃথিবীর সকল বাবা জন্য ভালোবাসা রইল💔
I Love U abbu♥️

04/06/2024

আসসালামু আলাইকুম

অনেকদিন পর আপনাদের উদ্দেশ্যে স্টাটাস দেওয়া। যাইহোক,প্রিয়,পাঠক পাঠিকারা এমাসের শেষের দিকে আমার এইচএসসি এবং এডমিশনের পর একেবারে দেখা হবে।এজন্য আগের মতো বড় গল্প ছোট গল্প ও ফানি গল্প ফানি পোস্ট করতে ছিনা। মাঝে মধ্যে হতো ফানি পোস্ট করতে পারি,এরপর আগের মতো পরোপরি ফিরে আসবো।বড় গল্পের বাকি পর্ব গুলো দিব।
এই আর কি,তো দেখা হচ্ছে কোনো একদিন।আশা করি সেদিন আপনারাও খুশি থাকবেন আমি খুশি থাকবো স্বপ্ন পূরণের খুশিতে।দোয়ায় রাখবেন, বেঁচে থাকলে অবশ্যই ফিরে আসবো গল্প জগতে।
আর যদি কখনো ফিরে না আসা হয় তবে ধরে নিবেন হয়তো ভীষণ সমস্যা হয়েছে নয়তো টুপ করে উপরওয়ালার কাছে চলে গেছি।এমনটা হলে বেশি বেশি দোয়া রাখবেন।
ফি-আমানিল্লাহ্

🤣 এক মেয়ে গোসল শেষে তার শাড়ী ছাদে শুকাইতে দিয়েছে। শাড়ীটা লম্বা হওয়ায় তিনতলা থেকে দোতলা পর্যন্ত চলে এসেছে। 😁🐸দোতলার এক ছে...
03/06/2024

🤣 এক মেয়ে গোসল শেষে তার শাড়ী ছাদে শুকাইতে দিয়েছে। শাড়ীটা লম্বা হওয়ায় তিনতলা থেকে দোতলা পর্যন্ত চলে এসেছে। 😁🐸

দোতলার এক ছেলে সেই শাড়ীর সাথে নিজের লুঙ্গি বাইন্ধা দিয়েছে শুকানোর জন্য। মেয়ে শাড়ী উঠাতে এসে দেখে তার শাড়ীর সাথে একটি লুঙ্গি বাধাঁ। মেয়েটি নীচতলার ছেলেটাকে বলতেছে.......

❝এই যে আপনি আপনার লুঙ্গি খুলেন, 😱😇
আমি আমার শাড়ী উপরে তুলতেছি।❞ 😲😂😂
এ কথা শুনে মেয়ের মা পুরাই বেহুশ,,,
কে কোথায় আছিস মেয়ের মায়ের মাথায়😓
পানি ঢালো......!!🤣🤣🤣

03/06/2024

🫵তোমার জন্য আনতে পারি!😘

..... আকাশ থেকে তারা🌟

তুমি বল্লে বাঁচতে পারি 😏
অক্সিজেন ছাড়া 🤨

পৃথিবী,টাও ছাড়তে পারি🤗😀
তোমায় যদি পাই ❤️🥀☺️☺

এতো বড়,চাপা আমি 😁
আগে আর কখনো মারি নাই 🙈🙂😂
🫵😜🫵😜

মায়াজালপর্ব:২ মেডিসিনের দোকান থেকে mm kit ওষুধ কিনে নিয়ে বাড়িতে আসি । বাড়িতে এসে ডাক্তার এর কথাগুলো বাড়ির সবাইকে বলি সবা...
02/06/2024

মায়াজাল

পর্ব:২
মেডিসিনের দোকান থেকে mm kit ওষুধ কিনে নিয়ে বাড়িতে আসি । বাড়িতে এসে ডাক্তার এর কথাগুলো বাড়ির সবাইকে বলি সবাইকে বলতে বাবা আর ভাইয়াকে। আমার বাবা শুনে বলে কালকে অন্য একটি ডাঃ এর কাছে যাবো। আমার এক বন্ধু আছে খুব ভালো ডাঃ।বন্ধুর নাম আফনান, আমার স্কুল ফ্রেন্ড। ওর কাছে নিয়ে যাবো কালকেই তোকে। কোন সমস্যা নেই। আরে এখনকার ডাঃ তো খুব একটা ভালো না। এম্মি একটা বলে দেয় আর অপারেশন করতে চায়। তুই কোন টেনশন করিস না৷ কালকেই নিয়ে যাবো আমার বন্ধুর কাছে। তুই খেয়ে নে তো দিপ্তী মা আর কোন টেনশন করিস না। বাবার কথা শুনেও নিজেকে শান্তনা দিতে পাচ্ছিলাম না।আসলে যে ডাঃ এই দেখুক সে তো একই কথায় বলবে৷ আমার পেটে একটি বাচ্চা।আমি গোসল করে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে বারান্দায় গিয়ে ভাবতে থাকি৷ কিভাবে এইটা সম্ভব৷ আসলে কি এইটা বাচ্চা নাকি টিউমার, না কোন অশুভ শক্তির কোন কিছু।জানি না, আমি তো কোন কিছু ফিল করতে পাচ্ছি না। আসলে ডাঃ কোন ভুল বললো নাকি আমি কিছু বুঝছিও না।আজকে রাতে MM KIT খেয়ে খুমাবো৷ এক সপ্তাহ খেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে আমি জানি।কারন আমার কোন সমস্যা হচ্ছে না।সারাদিন অনেক কাজ করে রাতের খাবার খেয়ে mm kit এর একটি ক্যাপসুল খেয়ে ঘুমিয়ে পরি।প্রায় রাত ঠিক ২ টার দিকে প্রচন্ড আকারে পেট ব্যাথা শুরু হয়। অসহ্য ব্যাথা মনে হচ্ছিলো যেন পেটের ভিতর নারি গুলো কেউ একজন হাত দিয়ে টেনে টেনে ছিরে ফেলছে। আমি জোরে জোরে চিৎকার করে কাঁদতেছি কিন্তু পাশের ঘড় থেকে আম্মু শুনছে না ৷ আমি সহ্য করতে পাচ্ছি না আর।মনে হচ্ছিলো যেন মারা যাবো এখুনি। হঠাৎ বিছানার নিচ থেকে কালো ঘুটঘুটে একটি বড় মাথা ওয়ালা মানুষের মত অবয়ব (অন্ধকার এর জন্য খুব বোঝা যাচ্ছে নাহ ভালো) বাহির হয়ে আসে৷ আমি দেখে ভয় পেয়ে যাই কিন্তু আমার পেটের ব্যাথা যে এতটাই যন্ত্রনা করছিলো তাকে দেখে ভয়টা যেন আমার কিছুই মনে হচ্ছিলো না। আর শুধু মনে হচ্ছিলো মরে যাবো আজকে এই ব্যাথায় । কিন্তু সেই বড় মাথা ওয়ালা কালো মানুষের মত অবয়ব আমার কাছে এসে আমার পেটে হাত দেয় সরাসরি৷ আমি ভয়ও পেয়ে যাই কিন্তু তার হাত দেওয়ার সাথে সাথেই আমার পেটের ব্যথাটা ঠিক হয়ে যায়। আমি অবাক হয়ে যাই, কিভাবে এত তারাতারি এত প্রচন্ড ব্যাথা ঠিক হয়ে গেল। এরপর পেট থেকে হাতটা সরিয়ে নিয়ে অবয়বটা কোথায় যেন হারিয়ে গেল৷ আর আমার সামন থেকে হঠাৎ ফাঁকা স্থান থেকে কে যেন আমাকে বলছিলোঃখবরদার এই বাচ্চাকে যদি আরেক বার নষ্ট করার চেষ্টা করো তাহলে তোমার পরিবারকে ধংস করে দিবো আমরা। আর এই বাচ্চাটা যে আমাদের জ্বীন জাতী এই কথা যদি অন্য কাউকে বলো তাহলেও তোমার ক্ষতি করবো । আমারদের বাচ্চাটা প্রসব হওয়ার সাথে সাথেই নিয়ে যাবো। তোমার কোন ক্ষতি করবো না৷ আর এই বাচ্চাটার ভিতর এখন তোমার মায়ের প্রান ভোমরা রেখেছি। যদি এই বাচ্চাটাকে ক্ষতি করার চেষ্টা করো তাহলে তোমার মা ও মারা যাবে।এই কথা যত গোপন রাখবে তোমার জন্য তত ভালো। এই কথা শুনে আমিও ফাঁকা জায়গায় বললাম ঃতোমাদের এই বাজে সন্তানকে কেন আমার পেটে নিলে। কেন আমি কি ক্ষতি করেছি তোমাদের৷ ফাঁকা স্থান থেকে উত্তর আসলো ঃখুব শিঘ্রই জানতে পাবে। শুধু জেনে রেখো কাউকে বলতে যেও না। আর বাচ্চাটার কোন ক্ষতি করো না সাবধান। আজ থেকে তোমার সাথে একটি জ্বীন দাসী রেখে গেলাম। সে তোমার সাথে সব সময় থাকবে এখন থেকে৷আর দুই মাস পরেই তোমাকে ছেড়ে দিবো আমরা আর একটা কথা যদি তুমি বাচ্চারটার কোন ক্ষতি বা মেরে ফেলার চেষ্টা করো তাহলে..

চলবে

গল্পঃ অদৃশ্য ভাবে ছোঁয়া বিদায়ী পর্বঃজন্নাত হামিমের ঠোঁটে একটা চুমু খেতেই হামিম হতবাক, এটা কি হলো!পাশের টেবিলে বসা একজন ল...
02/06/2024

গল্পঃ অদৃশ্য ভাবে ছোঁয়া
বিদায়ী পর্বঃ

জন্নাত হামিমের ঠোঁটে একটা চুমু খেতেই হামিম হতবাক, এটা কি হলো!

পাশের টেবিলে বসা একজন লোক একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো,– বছরের পরে বছর প্রেম করে ছ্যাঁকা ছাড়া কিছু খাইতে পারলাম না, আর কফি খেতে এসে মানুষ চুমা খায়! ডিসিশন পাক্কা, বাকিটা জীবন কফিশপে কাটামু, তবু যদি কিস-মিস কিছু খাবার সৌভাগ্য হয়।

জান্নাত মুচকি হেসে লোকটাকে বললো,– ছ্যাঁকা খেয়ে স্বর্গ যাই যাই অবস্থা আপনার, বাসায় গিয়ে কিসমিস খেয়ে এনার্জি বুস্ট করেন, স্বর্গে যাবার জার্নি অনেক লম্বা।

হামিম নিচের দিকে তাকিয়েই বললো,– জান্নাত, কফিশপে এত এত লোকের সামনে এটা কি করলে, এসব দেখে সবাই কি ভাববে।

জন্নাত বললো,– পাশের টেবিলের লোকটা ছাড়া কেউ আমাদের এই রোমান্টিক দৃশ্য দেখতে পায়নি হামিম।

হামিম অবাক হয়ে বললো,– দেখতে পায়নি মানে, কিসব ঘোড়ার ডিম বলছো!

জান্নাত হেসে বললো,– আমি ঘোড়ার ডিম বলছি না, লোকজন ঘোড়ার ডিম দেখতে ব্যস্ত, তাই আমাদের রোমান্টিক সিন একজন ছাড়া কেউ দেখেনি।

হামিম খেয়াল করে দেখলো কফিশপের বাইরে বিশালাকৃতির একটি ডিম, সেটার দিকে তাকিয়ে আছে সবাই অবাক বিস্ময়ে।

হামিম অবাক হয়ে জান্নাতের দিকে তাকালো, জন্নাত মিষ্টি হেসে একটা তুড়ি বাজাতেই ডিমটা গায়েব হয়ে গেল!

হামিম ভীষণ অবাক হয়ে বললো,– জান্নাত এটা কীভাবে সম্ভব।

জন্নাত মাথার একটা চুল ছিড়ে হামিমের দিকে বাড়িয়ে দিতেই সেটা একটা গোলাপে পরিনত হয়ে গেল।

হামিম কী দেখছে এসব, নিজের চোখকে বিশ্বাস হচ্ছে না তার, এটা কীভাবে সম্ভব!

জান্নাত ফুলটা হামিমের হাতে দিয়ে বললো,– অসম্ভবকে সম্ভব করাই জান্নাতের কাজ হামিম।

পাসের টেবিলে বসা সেই লোকটা জান্নাতকে বললো,– আপনি কি আমাদের হিরো অনন্ত জলিলের দূর সম্পর্কের খালাতো বোন টাইপের কিছু হন?

জান্নাত ভ্রু কুঁচকে বললো,– তার মানে?

লোকটা বললো,– মানে এতদিন জানতাম অসম্ভবকে সম্ভব করা অনন্ত জলিলের কাজ, আজকে একই ডায়লগ আপনার মুখে শুনলাম, তাহলে আপনি কি অনন্ত জলিল ফিমেল ভার্সন!

জান্নাত হেসে ফেলে বললো,– আমি জান্নাত, আমার তুলনা আমি নিজে, কেউ বেশি বকবক করলে মারি কানে, প্যান্ট যায় ভিজে।

জান্নাত এর কথা শুনে লোকটা ফাটা বেলুনের মতো চুপসে গেল।

হামিম উঠে জান্নাতের হাত ধরে এক কর্নারে টেনে এনে বললো,– ছ্যাঁকা খেয়ে ভুলভাল দেখছি না তো! এসব কিকরে সম্ভব!

জন্নাত হামিমকে বললো,– তোমার হাতের ফুলটা আমার খোপায় গুঁজে দাও হামিম। হামিম জান্নাতের খোপায় গোলাপটা গুঁজে দিতে গোলাপটা আবার চুলে পরিণত হয়ে জান্নাতের চুলের সাথে মিশে গেল, এই দৃশ্য দেখে হামিম ভিরমি খেয়ে ফ্লোরে পড়ে গেল!

হামিমের মুখে পানি ছিটিয়ে হুশ ফেরালো জান্নাত।

হামিমের চোখ বড়ো বড়ো করে বললো,– জান্নাত তুমি আসলে কে?

জন্নাত মুচকি হেসে বললো,– আমি মানুষ নই আকাশ, জ্বীন জাতি, পরী আমি।

জান্নাত পরী এই কথা শুনে হামিম আবারও ভিরমি খাবে এমন সময় হামিমের গালে একটা চড় মেরে জান্নাত বললো,– ফের যদি ভিরমি খেয়ে সময় নষ্ট করো তাহলে ভালো হবেনা বলে দিচ্ছি। কথায় আছেনা ইয়ের পেটে ঘি সয়না!

হামিম গাল চেপে ধরে মিনমিন করে বললো,– কথা সত্য।

রাতে খেয়েদেয়ে জলদি করে শুয়ে পড়লো তৃষা, হঠাৎ তৃষার পাশে দৃশ্যমান হলো ফাহাদ। ফাহাদকে দেখে তৃষা বললো,– কি ব্যাপার ফাহাদ, মনে কোনো কুমতলব নেই তো!

ফাহাদ তৃষাকে জড়িয়ে ধরে বললো,– একদম নেই, দুদিন পরে তো তুমি আমারই, তাই ধৈর্য ধরে আছি।

তৃষা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো,– হামিমকে আমি কি জবাব দেবো ফাহাদ বলো, কিছু কথা বলতে চেয়েও বলতে পারছি না।

: ওসব নিয়ে তোমায় আর ভাবতে হবেনা তৃষা।

: মানে কী ফাহাদ?

: মানে নুরাকে তোমার রূপে হামিমের কাছে পাঠিয়ে তোমার না বলা কথাগুলো বলিয়েছি।

: কি বলো এসব ফাহাদ, নিশ্চয়ই হামিম ভেঙে পড়েছে খুব!

: একদম না তৃষা, ভেঙে পড়লে টেনে সোজা করার মতো একজন তার সাথে আছে।

: মানে কী ফাহাদ, কে সে?

: সে আমাদের নুরা তৃষা।
জান্নাত নামে হামিমের সাথে পরিচিত হয়েছে, এবং নুরা ঠিকই তাকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেবে।

: ফাহাদ তার মানে...

: হ্যাঁ তৃষা, নুরারও ইচ্ছে মানুষ বিয়ে করার, তাই সেট করে দিলাম, তোমায় আমার করে নিলাম। ও হ্যাঁ, দুদিন পরে আমাদের মুরব্বি জ্বীনরা আসছে আমাদের বিয়ে পড়াতে তৃষা, যদি তোমার কোনো আপত্তি না থাকে।

এদিকে হামিমের বাসায় নুরা মানে জান্নাত হামিমের মুখোমুখি বসে আছে। হামিমের মন খারাপ।



জান্নাত হামিমকে বললো,– হামিম তৃষা যেভাবেই হোক একজনের সাথে শারীরিক মেলামেশা করেছে, এবং সে চায় তার শরীর যে পেয়েছে নিজেকে তার কাছেই সপে দিতে, শরীর কোনো পন্য নয় যে জনে জনে বিলাবে, সেই চায় তার শরীর সম্পর্কে ঐ একজনই জানুক আজীবন। তার এই চিন্তাভাবনাকে তোমার শ্রদ্ধা করা উচিৎ হামিম, তোমাকেও সে ঠকাতে চায়না, আবার নিজের কাছেও নিজেকে অপরাধী করতে চায়না বলেও সে তোমাকে সত্যটা বলে দিয়েছে।

হামিম একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললো।

জান্নাত হামিমের হাত ধরে বললো,– হামিম তুমি চাইলে আমি থেকে যেতে পারি, তৃষার শূন্যস্থান পুরন করতে না পারলেও ভালোবাসা দিয়ে ঘুচিয়ে দেবো তোমার হৃদয়ের হাহাকার। কথা দিলাম।

হামিম জান্নাতের হাতটা শক্ত করে ধরলো।

দুদিন পরে একই দিনে তৃষা ফাহাদের, এবং হামিম ও জান্নাতের বিয়ে হয়ে গেল।

এই ছাদে দাড়িয়ে আছে মাদি, পাশের ছাদে দাড়িয়ে আছে রমিত। মাদি গজগজ করে বললো,– সবাই পায় জ্বীন–পরী, আর আমি একটা রসহীন রমিতের বাচ্চা লইয়া মরি।

রমিত হেসে ফেলে বললো,– জ্বীন পরি ফেলে রেখে গায়েব হয়ে চলে যেতে পারে সুন্দরী, কিন্তু রমিতের তো গায়েব হবার ক্ষমতা নেই, সে তোমাকে আপন করে পাবার পরে তোমার ছায়া হয়ে থাকবে সারাক্ষণ তোমার পাশে ভরসা রাখতে পারো। এই জীবন তোমার জন্য, তাই তোমার জন্য মরন যেন হয়, তা নাহলে ভালোবাসা, ভালোবাসাই নয়।

রমিতের কথা শুনে মুগ্ধ হয়ে মাদি বললো,– আমিও তোমায় চাই রমিত, তোমার স্পর্শ অনুভব করি খুব কল্পনায়। কাগজে কলমে তোমার না হওয়া পর্যন্ত এই স্পর্শ নাহয় অদৃশ্য ছোঁয়া হয়ে থাক।

______The End______

জানি না কেমন হয়েছে..! ভুলক্রটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন___ ঘটনা মূলক মন্তব্য করবেন!আর হে এখানে মাদি নামটি নেওয়া হয়েছে আমার ছোট বোনের নাম থেকেই।

ব্রিঃদ্রঃ এই গল্পটিতে কপিরাইট রয়েছে! লেখক শুধু মডিফাই করেছে মাএ!! এই গল্পের সাথে আমার কোনো সামঞ্জস্য নেই!

(পরিশেষে একটা কথাই বলবো আপনারা প্লিজ আমার পেইজটা ফলো দিয়ে সাথেই থাকবেন )

"""""""'মায়ের সাথে কখনো খারাপ ব‍্যবহার
"""""করবেন না""""
কারণ""" 'মা' না থাকলে""""
""""""বুঝবেন ""'
''মা" না থাকার ব‍্যথাটা""🤧

01/06/2024

আব্বার সাথে হাটে গেছিলাম গরু দেখতে!🐄

দামাদামি করতে করতে শেষে, একটু দূরে ছাগলের হাটে গিয়ে আব্বা আমাকে দেখাইয়া কইলো:

''ভাই পাল্টাপাল্টি করবেন''?🙂

01/06/2024

,<

\\\ কবুল কবুল কবুল 🙈🤭

,,,, নে কাম শেষ 🥱

//;;! 🫵তুই আমার বউ .🙈🙈

-বাসর ঘরে ঢুকতেই বউ আমারে সেই সালাম করলো👌~আমি: বেঁচে থাকো গো, তোমার জায়গা আমার পায়ে না গো,😝😝তোমার যায়গা তো আমার খাটে থুক...
01/06/2024

-বাসর ঘরে ঢুকতেই বউ আমারে সেই সালাম করলো👌
~
আমি: বেঁচে থাকো গো, তোমার জায়গা আমার পায়ে না গো,😝😝

তোমার যায়গা তো আমার খাটে থুক্কু আমার বুকে.💕💕

বউ: ইসস লজ্জা লাগে না বুঝি আমার
?😊😊
আমি: omg bow তো আমার খুব লজ্জাবতী,,।।😆😆

এবার যেই না বউয়ের ঘুমটা খুললাম,
omg বউ আমার কিউটের বদনা থুক্কু হাড়ি
বউ কে মধুর সুরে একটা ডাক দিলাম,
ওগো তুমি দেখতে যে মিষ্টি,💞💞
আমার তো ডায়াবেটিস হয়ে যাবে,
এতো মিষ্টি তুমি ইস তোমার মায়াবী চোখ পাগল করে দিলো আমারে....😁😁

বউ তো লজ্জার লাল হয়ে গেছে,
যেই না বউকে আমার বুকে মাথা রাখতে বললাম,💟💟

no দেরি, বউ আমার টর্নেডোর মতো স্পীডে আমার বুকে মাথা রাখল...💓💓

_আমি তো শেষ হয়ে যাচ্ছিলাম,😊😊

বউ: সারা জীবন এভাবে তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাতে দিবে?💝💝

আমি: বউকে জড়িয়ে ধরে বললাম, ওরে আমার পাগলি বউ এভাবেই সারাজীবন আমার বুকে থেকো আমাকে ভালোবেসে,💖💖

বউ: আমাকে শক্তকরে ধরে সেই একটা ইয়ে দিলো...
মানে চুম্মা দিলো ....😘😘
-
যেই না চুম্মা দিলো 😘, আর অমনি সব এলোমেলো হয়ে গেলো...
ভেংগে গেলো ঘুম ভেংগে গেলো সপ্ন,😂😂

কোথায় গেলো বাসর রাত,কোথায় গেলো আমার এত্ত কিউট বউটা.😭😭😭

আমার কিউট বউটা কেও খুজে পাইলে দয়া করে দিয়ে যাইয়েন😝😝

আপনি তো প্রেগন্যান্ট।ডা: আশার মুখে এমন কথা শুনে চমকে উঠি আমি। বলি ভালোভাবে দেখেন ডা: এইটা কিভাবে সম্ভব। আমি অবিবাহিত এবং...
01/06/2024

আপনি তো প্রেগন্যান্ট।ডা: আশার মুখে এমন কথা শুনে চমকে উঠি আমি। বলি ভালোভাবে দেখেন ডা: এইটা কিভাবে সম্ভব। আমি অবিবাহিত এবং এখন পর্যন্ত কোন পুরুষের সংস্পর্শে যাই নি। ডা: আমার কথা শুনে একটি আলট্রাসনোগ্রাফ করতে দেয়। আলট্রাসনোগ্রাফ রিপোর্ট দেখে ডা: আশাও এবার চমকে উঠে বলে এটা কিভাবে সম্ভব।আমি জিজ্ঞাস করি কি হইছে ডা: আপু। ডা: আশা বলে ঃআসলে তুমি সত্যি প্রেগন্যান্ট। ইভেন তোমার পেটে প্রায় ৭ মাসের একটি বাচ্চাও দেখা যাচ্ছে। কিন্তু তোমার বাহিরে তো কোন পরিবর্তন দেখছি না। এইটা কিভাবে সম্ভব। আমার ২৫ বছরে এমন কন্ডিশনের রুগী দেখি নাই। আচ্ছা তুমি কালকে একবার এসো তো আর রিপোর্টে গুলা থাক আমার কাছে। আমি ডাক্তার এর চেম্বার থেকে বাসার দিকে হাটতে থাকি আর ভাবতে থাকি কিভাবে সম্ভব এইটা। আমার পেটে সাত মাসের বাচ্চা অথচ আমার পেটের কোন পরিবর্তন আসেনি আর পেটে কখনো তো ব্যথাও অনুভব করি নাই । ভাবতে ভাবতে বাসায় আসি এসে ফ্রেস হয়ে ঘড়ে বসে থাকি আর চিন্তায় থাকি। যদি সত্যি এমন হয় তাহলে সমাজে মুখ দেখাবো কিভাবে। সমাজতো আমার কথা বিশ্বাস করবে না।সত্যি তো পুরুষের স্পর্শ ছাড়া কিভাবে বাচ্চা হয়। আমার কিছুদিন হচ্ছে প্রস্বাবে জ্বালা পোড়া হচ্ছে আর মাথাটা ঘোরে জন্য ডা: এর কাছে গেলাম। কিন্তু ডাক্তার আপু এমন বলবে ভাবতেও পারি নাই। আমি বাড়িতেও জানাই নি এখনো। প্রচুর ভয় লাগছে। তবুও ভয়ে ভয়ে মাকে আমার ঘড়ে ডাকলাম। মা ঘড়ে এসে বললো,
-কি হয়েছে
-মা। আমার মাথা ঘোরার জন্য ডাক্তার দেখিয়েছি। কিন্তু ডাক্তার আপু আমাকে যা বলছে তা আমি বিশ্বাস করতে পাচ্ছি না।
-কি বলেছে ডাক্তার?
-আমি নাকি প্রেগন্যান্ট।
-কিহ। কি বলিস এগুলা। কিভাবে সম্ভব।
আমি কাঁদতে কাঁদতে মাকে জরিয়ে ধরি এবং বলি বিশ্বাস করো মা। আল্লাহর কসম আমি কোন পুরুষকে স্পর্শ করি নি। বিশ্বাস করো মা। আমি অত খারাপ নাহ মা।
-আরে পাগলি কাঁদতে হবে না। আমি জানি আমার মেয়ে কেমন। তারপর ডাক্তার কি বললো।
-আগামীকালকে আবার দেখা করতে বললো।
-আচ্ছা ঠিক আছে কালকে আমিও তোর সাথে যাবো। দেখিস কোন ভুল হইছে। এখন টেনশন না করে খেয়ে নে।
বিষয়টা বাবাকেও বলিনি। এমনকি ভাইয়াকেও বলিনি লজ্জায়। আগে শুনি কালকে ডাক্তার কি বলে। রাতে এগুলা টেনশন করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে ঘুম থেকে উঠে খাওয়া দাওয়া করি। বাবা অফিসে যাওয়ার পর ভাইয়াকে বাসায় রেখে ডাক্তারের কাছে যাই।আমি আর আমার মা। ডাক্তার আপুর কাছে যেতেই ডাঃ আপু আমাকে বলে,
-এসেছো।
আমি ঃজ্বী আপু৷
-সাথে কে ইনি?
-আমার মা।
-আচ্ছা বসো। আচ্ছা তোমার নাম কি?আর কিসে পড়ো?
-আমি দিপ্তী আর এইবার অনার্স ২য় বর্ষ।
-আচ্ছা। তোমার কোন বয়ফ্রেন আছে?
ডাঃ এর মুখে এমন কথা শুনে একটু বিব্রত হই৷ আবার পাশে মা বসে তাই একটু লজ্জা করছিলো। তবুও বললাম, -জ্বী আছে কিন্তু আমি ওকে এখন পর্যন্ত স্পর্শ করি নাই।
ডাক্তার আশা এবার বলে,আসলে তোমার ভিতরে আরো একটি জীবত সত্না রয়েছে এইটা সিওর।কারন আমি জেলার সব থেকে বড় বড় গাইনী বিশেষজ্ঞদের সাথে তোমার বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। তোমার শারীরিক কোন পরিবর্তন ছাড়ায় প্রায় সাত মাসের বাচ্চা ভিতরে আমি ডা: শাস্ত্রে দেখি নি। তবে এমনটা যে একদম এই হয় না তা কিন্তু নয়। এমন হয় তবে খুব রেয়ার। যেটা বাচ্চার পুষ্টির অভাব থাকে। আমরা তোমার এই অবস্থার জন্য দুইটি বিষয় ধারনা করেছি। এক তুমি কোন সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট আমাদের কাছে লুকাচ্ছো। এই কথা শোনার সাথে সাথে ডাক্তার আশা কে বললাম :নাহ প্রশ্নই উঠে না। আমি কেন মিথ্যা বলবো ডা: বলেন। অন্তত্য এই রকম পরিস্থিতিতে কিভাবে মিথ্যা বলি। ডা: আশা এবার বলবো,আর নয়তো তোমাকে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে ঘুম পারিয়ে তোমার সাথে সেক্স করে আবার আগের অবস্থায় রেখেছে যেন তুমি কিছু না বুঝো। তাই তোমার যোনাঙ্গের একটি টেস্ট করতে হবে। ডা: আশার কথা অনুযায়ী টেস্ট করার জন্য ওয়ান এন্ড ওয়ান স্টেপ সেল এর রুমে যাই সেখানে কিছু পদার্থ এবং ব্লাড নেয়। রিপোর্ট আসা পযন্ত আমি আর মা ওয়েট করতে থাকি । বেশ-কিছুক্ষন পর রেজাল্ট আসলো। আমি আর মা আবার ডাক্তারের রুমে যাই
ডা: আবার আমার রিপোর্ট দেখে চমকে যায়। কারন আমার যৌনাঙ্গে কোন প্রকার ভ্রোন বা কোন চিহ্ন ও নেই। তাহলে কিভাবে এই বাচ্চাটার জন্ম আমার পেটে। এবার ডা: আশা আরো কিছু ডা: কে ফোন করে ডেকে আনলেন তখনি ।প্রায় ৪ জন ডাঃ আসে তারা এসে আমাকে দেখে এবং আমার রিপোর্ট দেখে তারাও রিতিমত শকড হয়ে যায়। তাই তারা ৫ জন ডা: ডিসিশন নিলো এইটাকে অপারেশন করে দেখতে হবে কি এইটা। কারন এটা দেখতে হবহু বাচ্চার মত কিন্তু টিউমার ও সন্দেহ করা যায় তবে এটা নড়ছে কিন্ত টিউমারতো নড়াচড়া করে না। তাই অপারেশনটা জরুরী যে আসলে কি এইটা। আর যদি বাচ্চাও হয় এত বড় বাচ্চা নষ্ট করতে গেলে তো রোগীর ক্ষতি হয়ে যাবে। তবুও অপারেশনটা জরুরী। এই কথা বলে আমাকে আগামী কালকের মধ্যেই হাসপাতালে ভর্তি হইতে বললো ডা: আশা।ডাক্তারের চেম্বার থেকে আমি আর মা চলে আছি বাসায়। আমার পেটে একটি বাচ্চা কিন্তু আমি কোন কিছু অনুভব করতেও পাচ্ছি না। আমার পেটেও কোন পরিবর্তন হয় নি কিভাবে কি। আমার কোন সমস্যাই হচ্ছে না।আমি শুনেছি বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধ আছে যা ১ সপ্তাহ খেলেই বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবে।যেই ভাবা সেই কাজ পেটের বাচ্চাটাকে নষ্ট করার জন্য মেডিসিনের দোকান থেকে mm kit ওষুধ কিনে...
(চলবে)
মায়াজাল

😅বেকারত্ব😂😬অনার্স পাস করে এক যুবকদীর্ঘদিন ধরে চাকরিপাচ্ছে না। হঠাৎ একদিনচিড়িয়াখানায় তার একটাচাকরিহয়ে গেল🙂। চিড়িয়াখ...
01/06/2024

😅বেকারত্ব😂😬

অনার্স পাস করে এক যুবক
দীর্ঘদিন ধরে চাকরি
পাচ্ছে না। হঠাৎ একদিন
চিড়িয়াখানায় তার একটা
চাকরি
হয়ে গেল🙂। চিড়িয়াখানার
বাঘটা হঠাৎ করে মারা
যাওয়ায়
খাঁচাটা শূন্য পড়ে আছে।

কর্তৃপক্ষ বললঃ তুমি যদি
খাঁচার ভেতর একটা বাঘের
পোষাক পরে বাঘের মত
তর্জন গর্জন দিতে
পারো তাহলে মাসে
৮হাজার টাকা পাবে।🫡

বেকার
ছেলেটা তাতেই রাজি হলো।🫤
রোজ চিড়িয়াখানা
খোলার
আগে সে বাঘের পোষাক
পরে খাঁচায় ঢুকে
পড়ে।😐

দর্শক এলে তাদেরকে
তর্জন- গর্জন ও
আরো নানা কায়দা-কসরত
দেখিয়ে ভীষণ
আনন্দ দেয়।
দেখতে দেখতে চিড়িয়াখানার
দর্শক বেড়ে গেল। বাঘের
খাঁচার সামনে বিরাট
ভিড়। 🫠চিড়িয়াখানা
কর্তৃপক্ষও খুশি হয়ে বেতন
বাড়িয়ে
দিল।🫠🤩

ভালোই চলছিল দিন.......
হঠাৎ একদিন হলো
বিপত্তি...!!!
বাঘের খাঁচার পাশেই ছিল সিংহের
খাঁচা। দুই খাঁচার মাঝে
একটা
লোহার জালের বেঁড়া।😷
একদিন সেই বেঁড়া ধরে
লাফিয়ে নেচে- নেচে মজা
দেখাতে গিয়ে
পুরনো বেঁড়া ভেঙ্গে সে
গিয়ে পড়লো
সিংহের খাঁচার ভেতর। এখন
কী হবে?🫡😝

পৈতৃক প্রাণটা বুঝি আজ
সিংহের হাতেই গেল...!
ভয়ে জুবু থুবু হয়ে খাঁচার এক
কোনে বসে
প্রার্থনা করতে লাগলো
বেচারা।এদিকে সিংহটাও
কিছুক্ষণ চুপকরে বসে থেকে
ধীরে
ধীরে উঠে দাঁড়ালো।😪
তারপর আস্তে আস্তে
এগিয়ে যেতে লাগলো তার
দিকে। ভয়ে তো
তার প্রায় হার্ট এ*টাক হবার
যোগাড়।😬

এদিকে সিংহটা
এক্কেবারে কাছে চলে
এসেছে। প্রাণের মায়া
ছেড়ে দিয়ে ছেলেটা যখন
সৃষ্টি কর্তাকে ডাকতে শুরু
করলো....🫣
ঠিক তখন সিংহটা বলে
উঠলো . . . 🥴.

ভাই, এত ভয়
পাবেন না, আমিও অনার্স
পাশ বেকার। 😬😬😐😐

গল্পঃ অদৃশ্য_ভাবে_ছোঁয়া পর্বঃ ১০–“ এই যে হ্যালো, কফি কি খাবার জন্য অর্ডার করেছেন! নাকি সামনে রেখে পুজো করার জন্য?” হামিম...
31/05/2024

গল্পঃ অদৃশ্য_ভাবে_ছোঁয়া
পর্বঃ ১০

–“ এই যে হ্যালো, কফি কি খাবার জন্য অর্ডার করেছেন! নাকি সামনে রেখে পুজো করার জন্য?” হামিমের সামনে চেয়ার টেনে বসা মেয়েটি বললো।

হামিম অবাক হয়ে মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বললো,– আপনি আমাকে বললেন?!

মেয়েটি মিষ্টি হেসে বললো,– তো আপনার কি মনে হয়, আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বলেছি।

মেয়েটির কথা শুনে মন খারাপের মাঝেও হেসে ফেললো হামিম। হাত বাড়িয়ে দিয়ে হামিম বললো,– বাই দ্য ওয়ে, আমি হামিম।

হামিমের হাতটা ছুয়ে দিয়ে মেয়েটি বললো,– আমি জান্নাত।

পাস দিয়ে ওয়েটার যাচ্ছিল, জান্নাতের মুখে “ আমি জান্নাত ” শুনে ওয়েটার থমকে দাড়িয়ে জান্নাতের দিকে চেয়ে রইলো।

জান্নাত অবাক হয়ে ওয়েটারকে বললো,– কি ব্যাপার?!

ওয়েটার বললো,– ম্যাম ব্যাপার তো ভিরমি খাবার।

জান্নাত অবাক হয়ে বললো,– এতকিছু থাকতে ব্যাপারটা ভিরমি খাবার কেন।

ওয়েটার বললো,– ম্যাম, আপনার জান্নাত নামের মধ্যে পরকালের একটা ব্যাপার স্যাপার বিদ্যমান! মানুষ জান্নাতে যেতে চায়, আর জান্নাত নিজে এসে আমাদের কফিশপে উপস্থিত!

ওয়েটারের কথায় জান্নাত এবং হামিম হেসে ফেললো।

ওয়েটার চলে গেল, জান্নাত হামিমকে বললো,– আপনাকে ভীষণ আপসেট মনে হচ্ছে, কিন্তু কেন?

একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে হামিম বললো,– কিছু জিনিস আমরা খুব করে চেয়েও পাইনা, তাই।

জান্নাত বললো,– কিছু জিনিস ভাগ্যে থাকেনা বলেই আমরা পাইনা। এভাবে ভাবলে কষ্টটা কম হয় মিস্টার।

“বাহ! খুব সুন্দর কথা বলেন আপনি জান্নাত,” বলে মুগ্ধ হয়ে হামিম তাকিয়ে আছে জান্নাতের দিকে।

জন্নাত ফু দিয়ে কানের পাশে পড়া চুলগুলো উড়িয়ে দিয়ে বললো,– এই যে হ্যালো, চোখ দুটো রাজহাঁসের ডিমের মতো করে যেভাবে তাকিয়ে আছেন, আমার রূপের ঝলকে চোখের পলকে ভিরমি খেয়ে পড়ে যাবেন তো। সাবধান।

হামিম চোখ সরিয়ে বললো,– আচ্ছা জান্নাত, কখনও কারো প্রেমে পড়েছেন?

জান্নাত বললো,– পড়ার আগেই তো প্রেম গায়েব, হুদা যায়গায় পড়ে হাত পা তাই আর ভাঙিনি।

: মানে?

: সে এক লম্বা ঘটনা মিস্টার হামিম।

: একটু সর্ট করে বলা যায়না?

: আচ্ছা টেনেটুনে স্কিপ করে বলছি তাহলে।

: ওকে বলো।

: একজনের ওপর ক্রাশ খেয়েছিলাম, হাতে তার নামের প্রথম অক্ষরও লিখেছিলাম, পরে দেখি বানান ভুল! সেই থেকে আত্মগোপনে আছি। বিষয়টি বেদনার।

জন্নাতের কথা শুনে হামিম হেসেই অস্থির। একেবারে গড়াগড়ি খাবার অবস্থা।

জান্নাত মিষ্টি হেসে বললো,– এই হাসিটুকুই দেখার জন্য এতকিছু বলা মিস্টার হামিম।

এদিকে রুমে আয়নার সামনে বসে সাজুগুজু করসে তৃষা। পেছনে ফাহাদ দৃশ্যমান হয়ে তৃষাকে জড়িয়ে ধরে ঘাড়ে একটা চুমু খেয়ে বললো,– আমার পরিটাকে আজ সেই লাগছে।

তৃষা শুষ্ক হেসে বললো,– বাহ! তাই নাকি মিস্টার জ্বীন প্রেম কুমার?

: হ্যাঁ একদম তৃষা! কিন্তু লিপস্টিক মাখার দরকার নেই ঠোঁটে!

: এম্মা! কেন ফাহাদ?

: তৃষা তোমার লিপস্টিক আমার পেট খারাপের কারণ!

: মানে!

: মানে তোমার ঠোঁটে সেদিন লিপ কিস খাবার সময় চুমুর চেয়ে বেশি তোমার ঠোঁটের লিপস্টিক খেয়েছি বোধহয়। সেই থেকে পেট খারাপ, এস-এম-সি ওরস্যালাইনেও কাজ হচ্ছে না। চুমুর চেয়ে লিপস্টিক বেশী খেলে যা হয় আরকি।

ফাহাদের কথা শুনে তৃষা হেসে অস্থির। ফাহাদ হঠাৎ করেই তৃষার হাসিমাখা ঠোঁটে চুমু খেয়ে বললো,– এই হাসির জন্য ফাঁসিত চড়তেও রাজি তৃষা।

তৃষা বললো,– যখন তখন এসব কি ফাহাদ!

ফাহাদ বললো,– ভালোবাসায় যখন তখন থাকেনা তৃষা, ইচ্ছার ওপর নির্ভর সব। এই যে ইচ্ছে হলো চুমু খেলাম। তুমি যে আমার অস্তিত্বে মিশে আছো তৃষা। আমি বাঁচতে চাই, তুমি আছো বলে, আমি মৃত্যু চাইনা, তোমাকে একা ফেলে। শেষ নিঃস্বাস পর্যন্ত আমি তোমার হয়ে থাকতে চাই তৃষা, তোমায় ভালো বাসতে চাই।

তৃষা ফাহাদের কথায় মন্ত্র মুগ্ধ হয়ে উঠে দাড়িয়ে ফাহাদের চোখে চোখ রেখে অনড় দাড়িয়ে আছে। ফাহাদ টান দিয়ে তৃষাকে বুকে এনে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে তৃষার কামিজের ভেতর হাত ঢুকিয়ে পিঠে হাত বুলোতে বুলোতে বললো,– তোমায় ছুয়ে দেবার ইচ্ছে হলো তাই কামিজের ভেতর থেকে হাত ঢুকিয়ে ছুয়ে দিলাম। এসব কাপড়ের আবরণ আমার ভাল্লাগেনা।

ফাহাদের হাতে কি এক যাদু আছে তৃষা নিজেও জানেনা! ফাহাদ ছুয়ে দিলেই তৃষা পাগল হয়ে যায়।

ফাহাদ তৃষার ঠোঁটে চুমু খাবে এমন সময় মাদি রুমে ঢুকে তৃষা ও ফাহাদকে জড়িয়ে ধরে আছে দেখে বললো,– এর জন্যই তো ভাবি এসি চলার পরেও ঘরের আবহাওয়া এত হট কেন! তোগো প্রেমের উঞ্চতায় ঘরে থাকা দায়।

ফাহাদ তৃষাকে ছেড়ে দিয়ে মাদিকে বললো,– ইয়ে মানে মাদি আমরা উচ্চতা মাপছিলাম, কে কত লম্বা।

মাদি ভেংচি কেটে বললো,– কোলাকুলি করেও যে উচ্চতা মাপা যায় তা না জানা আমার কচি মন, কচি করে উচ্চতা মাপার ভং ধরে আবার গভীরতা মাপার ধান্দা কিনা কে জানে!

তৃষা হেসে ফেলে আবার নিজেকে সামলে নিয়ে মাদিকে ধমক দিয়ে বললো,– মাদি, পকনামি না করে যা এখান থেকে।

মাদি ভেংচি কেটে বললো,– তোদের ভালোবাসা এভাবে গরম ছড়ালে আমাদের মত কচিদের কচি করে না পেকে উপায় আছে!

কথা শেষে মাদি চলে গেল।

এদিকে কফিশপে জান্নাতের কথাবার্তায় ভীষণ মুগ্ধ হামিম। হামিম বললো,– জান্নাত অনেক কথা হলো, বলো কি খাবে।

জান্নাত বললো,– একটা চুমু দাও খাই!

হামিম অবাক হয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে জান্নাতের দিকে।

জান্নাত উঠে হামিমের পাশে এসে...

চলবে...

( যারা গল্প পড়েন তারা একটু রেসপন্স করবেন।কারণ আইডির রিচ নেই বললেই চলে।পরিশেষে একটা কথাই বলবো আপনারা প্লিজ আমার পেইজটা ফলো দিয়ে সাথেই থাকবেন )

ব্রিঃদ্রঃ এই গল্পটিতে কপিরাইট রয়েছে! লেখক শুধু মডিফাই করেছে মাএ!! এই গল্পের সাথে আমার কোনো সামঞ্জস্য নেই!

"""""""'মায়ের সাথে কখনো খারাপ ব‍্যবহার
"""""করবেন না""""
কারণ""" 'মা' না থাকলে""""
""""""বুঝবেন ""'
''মা" না থাকার ব‍্যথাটা""🤧

চাকরির ইন্টারভিউ কক্ষে বল্টুর ডাক পরলো...🥹🫡বসঃ বলুন তো বাংলাদেশ স্বাধীন হইছে কবে?•বল্টুঃ স্যার সেই ১৯৫২ সাল থেকে এর প্রক...
31/05/2024

চাকরির ইন্টারভিউ কক্ষে বল্টুর ডাক পরলো...🥹🫡

বসঃ বলুন তো বাংলাদেশ স্বাধীন হইছে কবে?

•বল্টুঃ স্যার সেই ১৯৫২ সাল থেকে এর প্রক্রিয়া শুরু আর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এর সমাপ্তি ঘটে।।☺️☺️

বসঃ ৭১ সালের কয়েক জন শ/হী/দের নাম বলুন?

•বল্টুঃ লক্ষ লক্ষ লোকের মধ্যে ৫/৬জনার‌ নাম বলে বাকি সবাইকে ছোট করতে চাই না স্যার।।🫣🫣

বসঃ গুড, আচ্ছা বলুনতো মহাশূন্যে যে প্রানের স/ন্ধা/ন পাওয়া গেছে তার শেষ অবস্থা কি!

•বল্টুঃ এসম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে রেজাল্ট বের হলে আপনি আমি সবাই জানবো স্যার।।🥹🥹

বসঃ ঠিক আছে আপনি যান।।

#এতক্ষন দরোজায় কান পেতে আরেক ইন্টারভিউ প্রার্থী মন্টু ভিতরের কথপোকথন শুনছিল,কিন্তু সে শুধু বল্টুর কথাই শুনতে পেলো, আর বসের প্রশ্ন সে শুনতে পাই নাই।

-তাকে যখন ডেকে নিয়ে বস প্রশ্ন করলো..

বসঃ আপনার জ/ন্ম কবে?

•মন্টু: সেই ১৯৫২ সাল থেকে এরপ্রকিয়া শুরু আর ১৯৭১ সালের ১৬ডিসেম্বরে এর সমাপ্তি ঘটে!🙂🙂

#বস ভাবলো মন্টু মনে হয় প্রশ্ন শুনতে ভুল করেছে। তাই আরেকটা প্রশ্ন করলো...

বসঃ আচ্ছা আপনার বাবার নাম কি

•মন্টু: লক্ষ লক্ষ লোকের মধ্যে ৫/৬ জনার নাম বলে বাকি সবাইকে ছোট করতে চাই না স্যার।।🫠🫠

বসঃ আপনি পা/গ/ল নাকি!

•মন্টু: এ সম্পর্কে এখনো গবেষনা চলছে, রেজাল্ট বের হলে জানতে পারবেন!🥹🥹🥹

©

প্রাক্তনের ম্যাসেজ আসলে ওপেন করে দেখি একটা পিচ্চির পাছার ছবি!ম্যাসেজের রিপ্লাই দিলাম, এইডা কী?-আমার বাবুর পাছা!-পাছাতো ব...
30/05/2024

প্রাক্তনের ম্যাসেজ আসলে ওপেন করে দেখি একটা পিচ্চির পাছার ছবি!

ম্যাসেজের রিপ্লাই দিলাম, এইডা কী?

-আমার বাবুর পাছা!

-পাছাতো বুঝতেছি দেখেই! পাছা আমি চিনি! এইডাকে মোনালিসার ছবি ভাবার কোনো কারণ নাই! কিন্তু এই পাছা আমারে দেখানোর কারণ কী? কী হইছে তার পাছার? এমন লাল কেন? আর এমন ছোটো পাছা কেন?

-এমন ছোটো পাছা কেন মানে? ছোটো বাচ্চার পাছা ছোটোইতো হবে!

-কেন বললা না তোমার বাবুর পাছা?

-হা, আমার বাবুরইতো পাছা!

-হা, তো এমন ছোটো পাছা কেন?

-আবার এমন ছোটো পাছা কেন মানে? ছোটো বাচ্চার পাছা কী... থাক, মুখটা খারাপ করাবা না আমার!

-আরে আজব! বললা তোমার বাবুর পাছা! তোমার জামাইরে না তুমি বাবু ডাকো?

-ওহ! আরে ওতো আদরের বাবু আর এতো আমার গর্ভের বাবু! আমার পিচ্চি!

-বাবুর আবার কত শ্রেণী বিন্যাস আছে! কী অদ্ভুত! তো হইছে কী তার পাছার? কী সমস্যা এই পাছাতে? কালার চেঞ্জ করাবা?

-আরে শুনো না! দেখো না আমার বাবুর পাছায় কেমন র‍্যাশ উঠছে! লাল হয়ে গেছে! তোমার না কত ডাক্তারের সাথে পরিচয় আছে? একটু দেখায়া ওষুধ দিতে বলো না?

-তার বাপ, মানে তোমার জামাইতো ডাক্তার, সেইতো ওষুধ দিতে পারে!

-আরে আমার বর কী পাছার ডাক্তার নাকি? ও হার্টের ডাক্তার!

-তো তোমার কী মনেহয় আমি যে ডাক্তারদের চিনি তারা পাছার ডাক্তার? তারা বিরাট বড়ো বড়ো ডাক্তার! অপারেশন করে! কোনো পাছা দেখা দেখিতে তারা নাই!

-এমন করো কেন? একটু খোঁজ নাও না, আর বরকে না জানানোর আরেক কারণ রাগ করবে, বলবে আমি বাবুর খেয়াল রাখি না! প্লিজ একটু দেখো না!

প্রাক্তনের প্লিজে এক বান্ধবীরে প্রাক্তনের বাবুর পাছার ছবি পাঠালে সে বললো এইডা কী?

-পাছা!

-পাছা তো দেখতেই পাচ্ছি! আমারে কেন দিলি?

-এই পাছা এমন লাল কেন? ওষুধ দে!

-দিবো, আগে বল এই পাছা কার?

-বাবুর পাছা!

-বাবুর পাছাতো পাছার সাইজ দেখেই বুঝতেছি! কিন্তু কার বাবুর?

-প্রাক্তনের বাবু!

-তোর প্রাক্তন এখন তার বাবুর পাছা দেখায় তোরে? তোর কী শরম লজ্জা কিছু নাই?

-মানবিক কারণে একটু সাহায্য করতেছি এমন করোস কা? দে ওষুধ দে! কী সুন্দর টুকটুকে একটা পাছা! দেখেই মায়া লাগতেছে! দে ওষুধ দে!

বান্ধবীর ওষুধ গুলো প্রাক্তনরে দেয়ার পর বললাম, তোমাদের বাসার আর কারো পাছায় কোনো সমস্যা হলে আমারে বলবা! আমার খুব ভালো পরিচিত একজন পাছার ডাক্তার বান্ধবী আছে কোনো ভয় নাই! পাছার যাবতীয় চিকিৎসা সে করে! বাম্বোসাইডিন বিশেষজ্ঞ সে!

অপেক্ষায় আছি প্রাক্তনের পিতা চৌধুরী সাহেবের পাছা নিয়া কোনো সমস্যা হোক একবার! বাইশটা ইনজেকশন লাগানোর প্রেসক্রিপশন দিবো বান্ধবীরে দিয়া! খালি একবার হাতে আসুক চৌধুরী সাহেবের পাছা!

বয়ফ্রেন্ড এর সাথে সারাদিন  ঝগড়া হয়েছিল.। রাতে ঝগড়া মিটমাট করার সময় বলেছিলাম জানো আজ সারাদিন কিচ্ছু খাইনি 😔 তারে জাস্ট এক...
30/05/2024

বয়ফ্রেন্ড এর সাথে সারাদিন ঝগড়া হয়েছিল.।
রাতে ঝগড়া মিটমাট করার সময় বলেছিলাম জানো আজ সারাদিন কিচ্ছু খাইনি 😔
তারে জাস্ট একটু ইমোশনাল করতে গেছিলাম বাট মিটমাট এর আগেই আমি ঠিল্লা ভরে ভাত খেয়ে টিংটিং হয়ে আছি.
এখন যখন বলছি আমি সারাদিন কিছু খাইনি তো আমার সো কেয়ারিং বফে শুরু করছে এখনই উঠে খাইতে হবে তাও ভিডিও কলে দেখাই দেখাই🙂
অনেক ভাবে এড়িয়ে গিয়ে বললাম যে আমার খেতে ইচ্ছে করছেনা 🥲
নাছোড়বান্দা বফ মানলোইনা মাথা মোটা আমারে উঠায়ে ভাত নেওয়ালোই..
ভাবছিলাম দুই একটু খেয়ে বলব যে আর খাবোনা ইচ্ছা করেনা কিন্তু মিষ্টার কৃপা ইসলাম তো দয়ার সাগরে ভাসছিলেন আর বলছিলেন যদি পুরো থালা না খাও তাহলে আবার ঝগড়া হবে..
কি আর করা অগত্যা ঠিল্যার উপর আরো এক থালা ভাত ধামাচাপা দেওয়ার পর আমি গাজি ট্যাংক এর মত পেট বানিয়ে পটাং হয়ে শুয়ে পরছি এবার তো আর নড়া যাচ্ছেনা...
তাকে খুব করুন হয়ে বললাম জান সারাদিন না খেয়ে এখন খেয়েছি তো তাই অনেক দুর্বল লাগছে আমি একটু ঘুমাই?

সে যা বললো 🙂

আর কোনো দিন যদি ৪ থালা খাইয়াও আমাকে মিথ্যা বলো যে সারাদিন খাওনাই তাহলে আজ তো এক থালা খাওয়াইছি অন্য দিন ৩ থালা খাওয়ামু মনে রাইখো এখন ডলফিন এর মত না মোড়াইয়া চুপ করে শুয়ে থাকো...

লে আমিঃ- 😐💔
#অনুগল্প
বয়ফ্রেন্ডের প্যারা
Collected

গল্পঃ অদৃশ্য_ভাবে_ছোঁয়া ৯ম পর্বঃসকালে তৃষার রুমে এসে তৃষার পাশে লম্বা হয়ে একটি সাপ শুয়ে আছে দেখে তৃষার দাদী ভয়ে চেচিয়ে উ...
30/05/2024

গল্পঃ অদৃশ্য_ভাবে_ছোঁয়া
৯ম পর্বঃ

সকালে তৃষার রুমে এসে তৃষার পাশে লম্বা হয়ে একটি সাপ শুয়ে আছে দেখে তৃষার দাদী ভয়ে চেচিয়ে উঠলো, চোখ থেকে চশমা খুলে নিচে পড়ে গেল।

দাদীর চিল্লানী শুনে তৃষা হুড়মুড় করে উঠে বসলো।

আসলে নুরা ঘুমানোর সময় সাপের রূপ ধারণ করে ঘুমিয়ে পড়েছিল, দাদী সাপরূপি নুরাকে দেখে ভয়ে চেচিয়ে উঠেছিল।

ঘুম জড়িত চোখে তৃষা বললো,– সকাল সকাল কি হলো দাদী?!

দাদী ভয় জড়ানো কন্ঠে বললো,– তোর পাশে সাপ শুয়ে আছে একটা।

নুরা জলদি করে সাপ থেকে কোলবালিশে পরিনত হলো।

মাদি এসে দাড়িয়ে বললো,– কি সমেস্যা কি, চিল্লাচিল্লি করে শব্দ দূষণের মানে কী দাদী?!

তৃষা দাদীকে বললো,– দাদী চশমা চোখে দিয়ে ভালো করে একবার দ্যাখো।

দাদী চশমা তুলে চোখে দিয়ে আবার তাকিয়ে দেখলো যেখানে সাপ ছিল সেখানে কোলবালিশ। দাদী অবাক হয়ে বললো,– একি! বিষয়টা কি?

মাদি বললো,– বিষয়টা বেদনার দাদী, সকাল সকাল হুদাই চিল্লায়া ঘুম ভাঙ্গাইলা, সাপকে কোলবালিশ দ্যাখো তুমি, কোনদিন আবার কোলবালিশকে পুরুষ লোক মনে করে বলো তৃষা জামাইরে জড়াইয়া ধইরা শুয়ে আছে! তারপর কেলেংকারী।

দাদী মাদিকে বললো,– থাম তো, খালি বেশি কথা, কল্লা ধরে জামাই বাড়ি ট্রান্সফার করে দিমু একদম।

মাদি দাদীর গাল টেনে দিয়ে বললো,– শুভ কাজে দেরি করতে নাই দাদী, আমি রেডি।

দাদী হেসে ফেলে বললো,– লজ্জা শরম বিক্রি করে মনে হয় ফুচকা খাইছে, বান্দর মাইয়া একটা।

দাদী যেতে যেতে তৃষাকে বললো,– জলদি হাতমুখ ধুয়ে আয়, নাস্তা খাবি।

মাদি বললো,– দাদী, তার নাস্তা খাবার দরকার নেই, সে ক্রাশ খাইছে।

দাদী অবাক হয়ে বললো,– ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ না ধুয়েই ক্রাশ খাইছে, ক্রাশ কি এমন অমৃত আমারে একটু দে-তো খাই।

মাদি অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে বললো,– এই বয়সে তোমার পেটে ক্রাশ হজম হইবে না দাদী, শেষে অকালে অক্কা পাবা, তুমি বরং নাস্তা খাও।

মাদি ও দাদী চলে যেতেই নুরা কোলবালিশ থেকে আবার নিজের রুপ ধারণ করলো।

ফাহাদ দৃশ্যমান হয়ে নুরাকে বললো,– চলো নুরা, দেরী হয়ে যাচ্ছে।

তৃষা অবাক হয়ে বললো,– কোথায় যাচ্ছ তোমরা?

ফাহাদ বললো,– পরে বলবো তোমায়।

তারপর ফাহাদ ও নুরা অদৃশ্য হয়ে গেল।

কফিশপে বসে আনমনা হয়ে কফির কাপে চুমুক দিয়ে কিছু একটা ভাবছে হামিম, এমন সময় তৃষা এসে উপস্থিত।

চেয়ার টেনে মুখোমুখি বসে তৃষা বললো,– হামিম অপ্রাপ্তিতেও অনেক সময় এক ধরনের সুখ থাকে।

তৃষার কথা শুনে হামিম ভীষণ অবাক হয়ে বললো,– হঠাৎ এসব কি বলছো তৃষা।

: হ্যাঁ হামিম, আমার মনে হয় আমাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হওয়া বেটার।

: মানে! এসব কি বলছো তৃষা?

: হ্যাঁ হামিম, যাকে ভালোবাসা যায়, তাকে ঠকানো যায়না।

: তৃষা সেদিন তোমার জোড়াজুড়ি করেছি তাই হয়তো তুমি রাগ করে এসব বলছো!

: একদম না হামিম।

: তাহলে কী?

: আমার অন্য কারো সাথে শারীরিক মেলামেশা হয়েছে হামিম, তা-ও অনেকবার। অন্যের ভোগ করা দেহটা তোমায় দিয়ে আমি নিজের কাছে অপরাধী হয়ে থাকতে চাইনা। তোমার প্রতি নাহয় ভালোবাসাটুকু অক্ষত থাক।

তৃষার কথা শুনে হামিম ভীষণ অবাক হয়ে থমকে গেল। তৃষা কি বলছে এসব!

কিছুক্ষণ নীরব থেকে হামিম বললো,– তার মানে আমার সাথে প্রেমের নাটক আর ফিজিক্যাল রিলেশন অন্যের সাথে। এতই যখন এলার্জি আমায় বললেই পারতে, আমি তোমার খায়েশ মিটিয়ে দিতাম, দেহ তো একটাই, কজন নিতে চাও তৃষা বলো। নাকি একজনে হবেনা তোমার?

তৃষা বললো,– একটু ভেবেচিন্তে কথা বলো হামিম।

হামিম কড়া মেজাজে বললো,– ভেবে বলার আর কি আছে, কতবড় জঘন্য কাজ! আমি কী পারতাম না তোমার শারীরিক চাহিদা মেটাতে, নাকি আমাকে পুরুষ মনে হয়না? ভালোবাসো আমাকে, শরীর বিলাচ্ছো অন্যকে, বাহ! ভালো তো। তোমার প্রতি সমস্ত ভালোবাসা এখন থেকে ঘৃনায় পরিনত হলো, কিছু নেই আর, তুমি চলে গেলে খুশি হবো।

তৃষা চুপচাপ উঠে দাড়িয়ে,“ ভালো থেকো হামিম,” বলে কফি-শপের বাইরে এসে এক নির্জন রাস্তায় এসে দাড়ালো, ফাহাদ দৃশ্যমান হলো তৃষার সামনে।

তৃষার চেহারা পাল্টে নুরার চেহারা হয়ে গেল।

আসলে এতক্ষণ তৃষার রূপ ধরে নুরাই কথা বলছিল হামিমের সাথে।

নুরা ফাহাদকে বললো,– ফাহাদ আমাকে তৃষা সাজিয়ে হামিমকে এসব বলানোর মানে কী?

ফাহাদ বললো,– শোন নুরা, এই কথাগুলোই তৃষা হামিমকে বলতে চেয়েও পারছে না, তাই তোকে তৃষা সাজিয়ে কথাগুলো বলালাম। কথাগুলো শোনার পরে হামিম যে কথাগুলো বলেছে, সেগুলো শুনলে তৃষা ভীষণ কষ্ট পেয়ে ভেঙে পড়তো নুরা। আমি চাইনি তৃষা এমন কষ্ট পাক, তাইতো তোকে তৃষা সাজিয়ে এই আয়োজন।

নুরা বললো,– বাব্বাহ! জ্বীন রাজ্যের নবাগত রোমিওর উদয়।

ফাহাদ হেসে ফেলে বললো,– হা হা, চুপ কর নুরা, ভালোবাসার মানুষকে এভাবে আগলে রাখতে হয়, তাকে যেন কষ্টরা স্পর্শ না করতে পারে, হতাশারা গ্রাস করতে না পারে। নিজের জীবনের বিনিময়ে হলেও ভালোবাসার মানুষটার মুখে হাসি ফোটানোর আপ্রাণ চেষ্টার নামই ভালোবাসা।

নুরা অবাক হয়ে বললো,– বাহ! ফাহাদ, তুই যে প্রেমে পিএইচডি করছিস জানা ছিলনা। জ্বীন হয়েও তুই প্রেমে পড়ে আজ মানুষ হয়ে গেলি, আর মানুষরা আজকাল অমানুষ হয়ে যায়। কিএক্টা অবস্থা!

ফাহাদ কফি শপে আরও একটা কফি অর্ডার করে কফি কাপ সামনে নিয়ে বসে ঝিমাচ্ছে। একটা মেয়ে এসে কফি-শপে ঢুকে সোজা হামিমের টেবিলের সামনে এসে চেয়ার টেনে বসে বললো...

চলবে...

(পরিশেষে একটা কথাই বলবো আপনারা প্লিজ আমার পেইজটা ফলো দিয়ে সাথেই থাকবেন )

ব্রিঃদ্রঃ এই গল্পটিতে কপিরাইট রয়েছে! লেখক শুধু মডিফাই করেছে মাএ!! এই গল্পের সাথে আমার কোনো সামঞ্জস্য নেই!

"""""""'মায়ের সাথে কখনো খারাপ ব‍্যবহার
"""""করবেন না""""
কারণ""" 'মা' না থাকলে""""
""""""বুঝবেন ""'
''মা" না থাকার ব‍্যথাটা""🤧

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gias Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gias Bhai:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in Chittagong

Show All

You may also like