Kalpataru Das

Kalpataru Das ★★Welcome To My
Page★★. Kalpataru Das
�Stay Home & Be Safe�

02/05/2023

সুনাগরিক হওয়ার জন্য তিনটি গুন অবশ্যই দরকার। তিনটির মধ্যে একটি কম থাকলে আপনি সুনাগরিক হতে পারবেন না।

১। বুদ্ধিঃ এ গুনটা কমবেশি অনেকের মধ্যে থাকে। মজার বিষয় হচ্ছে আমরা সবাই নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবতে পছন্দ করি।

২। বিবেকঃ যেহেতু আমরা মানুষ তাই আমাদের বিবেকবোধ আছে, কারো সুপ্ত আবার কারো জাগ্রত। এ বিবেকবোধ আছে বলেই আমরা অন্য প্রাণী হতে আলাদা।

৩। আত্মসংযমঃ এ গুনটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুন। সারা বাংলাদেশে একজনের আছে কিনা আমার সন্দেহ। যদি না থাকে তাহলে আমরা একজনও সুনাগরিক না।

দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমরা নিজেরাই জানিনা আত্মসংযম আসলে কী!!!

একটা উদাহরণ দিয়ে বলি। মনে করেন, আপনার কাছে একজনকে চাকরি দেয়ার সুযোগ আছে। প্রার্থীদের একজন আপনার পরিচিত, অপরজন অপরিচিত। এক্ষেত্রে আপনি মনের অজান্তে ও যদি ০.০০০১% পরিচিত প্রার্থীর হয়েও পক্ষপাতিত্ব করেন তাহলে আপনি সুনাগরিক নন।

07/02/2023
প্রাচীন অনেক কিছু ভবিষ্যতকে এগিয়ে দিয়েছে যদিও আমরা পুরাতনকে ফেলে আধুনিক করতে চেষ্টা করি। একটা তৃতীয় শ্রেণির প্রশ্ন অনেক ...
25/01/2023

প্রাচীন অনেক কিছু ভবিষ্যতকে এগিয়ে দিয়েছে যদিও আমরা পুরাতনকে ফেলে আধুনিক করতে চেষ্টা করি। একটা তৃতীয় শ্রেণির প্রশ্ন অনেক মানসম্মত মনে হয়েছে। আমরা এখন এসব স্কুলে না পড়িয়ে ভাবি মা বাবা শিখাবে ফলে শিখি এক, আর জীবনে প্রয়োজন পড়ে অন্য কিছুর। বাচ্চা বয়স থেকে জীবনের প্রয়োজনীয় প্রতিটি বিষয় শিক্ষাঙ্গণ থেকে শিখানো উচিত। যেসব বিষয় জীবনে প্রয়োজনই নেই কিংবা দেশের বা এলাকার উন্নয়নে কাজে লাগেনা, অথচ সেগুলোর অধিকাংশ শিখে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত। এতে সময় নষ্ট, টাকা নষ্ট। কাজের কিছুই হয়না। আমরা ঠিক করতে পারিনা কোন শ্রেণিতে কী শিখাবো,কেন শিখাবো। এজন্যই আমরা পিছিয়ে আছি।

In ancient times, the Chinese were to be safe from the attacks of foreign enemies The Great Wall was built. The walls of...
24/01/2023

In ancient times, the Chinese were to be safe from the attacks of foreign enemies
The Great Wall was built.
The walls of the Greatwall were raised so high that
Enemies cannot invade China by climbing the walls.
The interesting thing is,
At the end of the first hundred years of the construction of the Great Wall
The Chinese were attacked by foreign enemies three times.
More surprisingly,
Never knock over a wall of attackers
Or did not have to break the wall.
Because every time they bribed the guarding wall-guards
Enter China through the main gate.
The Chinese built strong walls,
But the guard did not strengthen the character of the wall-guards,
As a result, they could not save themselves from the attack.
.
Our situation is the same today.
We are building walls.
But I did not create the character of the wall guard.
Hence, today the education rate has increased,
But humanity, human values, humanity did not increase.
.
If you want to destroy a civilization
Just do three things,
(a) Destroy the family and family structure
(b) Destroy the educational system
(c) Mislead the young society

Well, nothing else to do.
Now everything will go according to your instructions.

24/01/2023

শৈবাল দিঘীরে বলে উচ্চ করি শির,
লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশির।

সমাজে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা কোনভাবে একবার কারো উপকার করতে পারলেই সারা দুনিয়া বলে বেড়ায় কিন্তু ভুলে যায় অন্যের অবদানের কথা। এরা শুধু নিজেরটা দেখে।

23/01/2023

বর্তমান যুগে প্রযুক্তির জ্ঞান ছাড়া সফল হওয়ার সুযোগ নেই।

20/01/2023

আমার মনেহয়, একমাত্র বাংলাদেশেই এত সহজে অবৈধ টাকা আয় এবং ভোগ বিনা প্রতিবন্ধকতায় সম্ভব। পৃথিবীর উন্নত দেশে এ সুবিধা বন্ধ বলেই এরা উন্নত।
Kalpataru Das

19/01/2023

পরিশ্রমী মানুষ কখনো হেরে যায়না, যদিও মেধাবীদেরকে মাঝেমধ্যে হেরে যেতে হয়।

08/11/2022

যদি সোহানের পরিবর্তে মুশফিক, রাব্বির পরিবর্তে মাহমুদউল্লাহ দলে থাকতো, এবার T-20 বিশ্বকাপে বাংলাদেশ সেমিফাইনালে খেলতো। দলে বিশ্বস্ত খেলোয়াড়ের প্রয়োজন ছিল।

27/02/2022

একেবারে অল্প কথায় বললে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের মূল বিষয় 'ন্যাটো'

ন্যাটো (NATO- North Atlantic Treaty Organisation) হলো ৩০ টি দেশের একটা সামরিক জোট যা ১৯৪৯ সালে গঠিত হয়। এর নেতৃত্বে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আরো সহজ করে বললে ন্যাটো হলো আমেরিকার নেতৃত্বাধীন ৩০ টি দেশের একটি জোট যারা একত্রে মিলে কমন শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে!

ইরাকে আমেরিকা মূলত যুদ্ধ করলেও সেখানে ন্যাটোর অন্যান্য সদস্যরা যেমন, ব্রিটেন, কানাডা ইত্যাদি দেশও কিন্তু সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। ন্যাটোতে পারমাণবিক শক্তিধর আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ছাড়াও অর্থনৈতিক পরাশক্তি জার্মানি, স্পেন, ইতালি, কানাডা রয়েছে। সবগুলো দেশের সামরিক শক্তি একসাথে নিলে হয় ন্যাটো। বুঝতেছেন? এখানেই সমস্যাটা।

আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সাবেক পুঁজিবাদী ব্লকের শক্তি ন্যাটো, অন্যদিকে সমাজতান্ত্রিক ব্লকের হাতে এরকম কোন শক্তি আপাতত নেই (সোভিয়েত ইউনিয়ন এর নেতৃত্বাধীন ওয়ারশ চুক্তি ছিল যা ১৯৯১ সালে বিলুপ্ত হয়)। চায়না এবং রাশিয়া আলাদাভাবে শক্তিশালী রাষ্ট্র হলেও সামরিক কোন জোটে তারা সরাসরি নেই এবং দুই দেশের সরাসরি স্বার্থ এক এবং অভিন্ন নয়।

এদিকে সাবেক সোভিয়েত রাষ্ট্র এস্তোনিয়া, লাটবিয়া, লিথুনিয়া ইতোমধ্যে ন্যাটোর সদস্য হয়ে গেছে! ২০১৪ সালে ইউক্রেনের রুশপন্থী প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইউকোনোভিচ এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হন। এরপর ইউক্রেন চালাচ্ছে মার্কিনপন্থী সরকার। তারাও চাচ্ছে ন্যাটো জোটে যোগ দিতে। রাশিয়ার আপত্তি হলো ইউক্রেন যদি ন্যাটো জোটে যোগ দেয়, তাহলে রাশিয়ার সীমানায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পৌঁছে যাবে এবং আসলেই পৌঁছে যাবে। (রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তের দৈর্ঘ্য দীর্ঘ ২২৯৫ কিলোমিটার!) এতে রাশিয়ার শক্তি নিশ্চিতভাবেই হ্রাস পাবে এবং নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে।

এই সংকটকে কিউবার ক্ষেপনাস্ত্র সংকটের সাথে তুলনা করা যায়। ১৯৬২ সালে রাশিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৯০ কিলোমিটার দূরে কিউবায় পারমাণবিক অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছিল। পরে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বহু দেনদরবারের মাধ্যমে রাশিয়া এই ক্ষেপণাস্ত্র সরিয়ে নেয়। রাশিয়ার যুক্তি হলো, ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য হলে ইউক্রেনের মাটি ব্যবহার করে ন্যাটো বা আমেরিকা রাশিয়ার বিরুদ্ধে যেকোনো ব্যবস্থা সহজেই নিতে পারবে, তখন রাশিয়ার কিছু করার থাকবে না। তাই যেকোনো মূল্যে ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দিতে দেওয়া হবে না।

আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে। রাশিয়া অনেক বড় দেশ হলেও এর বেশিরভাগ সীমান্ত বরফে আচ্ছাদিত। কৃষ্ণসাগরে প্রবেশ, ভূমধ্যসাগরে প্রবেশ বা ইউরোপের সাথে বাণিজ্য সবকিছুর জন্য রাশিয়ার কাছে ইউক্রেন হলো অত্যাবশ্যকীয় একটি দেশ। রাশিয়া নিশ্চিতভাবেই চাইবে না সেখানে পশ্চিমাপন্থী কোন সরকার থাকুক, আর সে সবসময় টেনশনে থাকুক। সুতরাং সে নিজের পছন্দের কাউকে বসাবেই।

যুদ্ধ খুব কঠিন একটি বিষয়। এর পরিণাম আসলেই ভয়াবহ। এই যুদ্ধ হয়তো পৃথিবীর ইতিহাস পাল্টে দিবে। তবে সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হবে সাধারণত মানুষ! 😢

যুদ্ধ ক্ষণস্থায়ী হোক, শান্তি নেমে আসুক ধরণীতে..

21/02/2022

আপনি যদি ৫০০০ টাকায় কক্সবাজারে দু'দিন ঘুরতে চান তাহলে আপনার জন্যে কয়েকটি স্পেশাল টিপসঃ

# নবীনগরের আলেয়াবাদ থেকে প্রতিদিন হানিফ পরিবহন ছেড়ে যায় সন্ধ্যা ৭.৩০ টায়। ৪০ সিটের দূর্দান্ত এই বাসের সিট ভাড়া মাত্র ৭০০/-। কক্সবাজার পৌছাবে পরদিন আনুমানিক সকাল ৭ টায়।

# অত:পর কক্সবাজার বাস টার্মিনাল থেকে অটো / সি এন জি ৫০ টাকায় ( ওরা ভাড়া চাইবে-৩০০ টাকা) রিজার্ভ নিয়ে চলে আসুন সুগন্ধা বিচের যেকোন হোটেলে।
ডলফিন মোড় থেকেও আসতে পারেন, জনপ্রতি ভাড়া নিবে ১০/-।

সুগন্ধা বিচ এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নিরাপদ বিচ।
তাই চেষ্টা করবেন, এই বিচের কাছাকাছি কোন হোটেলে উঠতে ।

আপনারা যদি কাপল হয়ে থাকেন তাহলে সুগন্ধা গেস্ট হাউস/ হোটাইট বিচে উঠতে পারেন, ১ দিনের জন্যে রুম ভাড়া নিবে : ১৫০০-২০০০ টাকা।

আর যদি ৫/৬ জন বা তার চেয়েও বেশি হয়ে গ্রুপে যেতে চান তাহলে অবশ্যই ফ্ল্যাট সিস্টেম হোটেলে উঠবেন।

আমার পরিচিত এমন একটি হোটেল হচ্ছেঃ
হাইপেরিয়ান হোয়াইট প্যালেস।

২০০০ টাকা নিবে, কিন্তু আমার রেফারেন্স দিয়ে আগে থেকে বুকিং নিলে ১৩০০-১৫০০ টাকা নিবে। ৩ রুমের একটি ফ্ল্যাট। চোখ ধাঁধাঁনো ডেকোরেশন। লিফট সুবিধার পাশাপাশি গ্রিজের ( গরম পানির) ব্যবস্থাও আছে এখানে। সাগরমুখী বেলকুনি তো বটেই।

আমরা সেখানে প্রতিবার ই থাকি। সার্ভিস খুব ই ভালো ওই হোটেল ম্যানেজমেন্ট এর।

ছোট মুখে ছোট একটি কথাঃ যে হোটেলেই থাকুন, আগে দেখে নিবেন তার ওয়াশরুমটা পরিচ্ছন্ন কিনা। এটাই আসল। এটা ভালো হলে সব ভালো।

তবে সরকারী ছুটির দিন ছাড়া যাওয়ায় প্লান করবেন। তাতে সাশ্রয়ী হবে অনেক কিছুর এবং ভীড়টাও কম হবে।

ভুলেও ১৬ ডিসেম্বর, ২১ ফেব্রুয়ারী, থার্টি ফার্স্ট নাইটে কক্সবাজার থাকবেন না, ১০ টাকার আলুভর্তা ৩০০ টাকা নিবে। ১০০০ টাকার হোটেল রুম ১০ হাজার টাকা নিবে।

১ম দিনঃ

# হোটেলে সকাল ৮ টায় চেক ইন করে নাস্তা করে সোজা খালি পায়ে চলে যান- সুগন্ধা / লাবনী পয়েন্টে।
সাগরে দৌড় ঝাপ দিয়ে লাভ নেই, কারণ বিশাল বিশাল ঢেউ এর কাছি আপনি কাবু।
সুতরাং, সাগরের ঢেউ এর কাছে আত্মসমর্পণ করুন, অর্থাৎ লাফাবেন না, বিপরীত পাশে থাকবেন না। বেশি দূর যাবেন না, হাটু পানিই কিছুক্ষণ এর মধ্যে গলা পানিতে পরিণত হবে।

# সেখানে দেখবেন ক্যামেরা ম্যান পাগল হবে আপনার ছবি তুলার জন্যে, আর নতুন হয়ে থাকলে আপনিও পাগল হবেন তাদের ডি এস এল আর ক্যামেরায় ছবি তুলতে। প্রতি ছবি ৫ টাকা নিবে।

দরদাম করে ২০/৩০ টা ( ১০০ টাকায়) ছবি তুলে নিবেন, ওরা অনেক গুলোই তুলবে, আপনি সিলেক্ট করে নিবেন। ফোন নম্বর দিয়ে যাবেন তাকে, সন্ধ্যা বা যেকোন সময় সে-ই ফোন দিয়ে আপনার হোটেলে এসে আপনার ফোনে ছবি গুলো ট্রান্সফার করে দিবে। তখন টাকাটা পরিশোধ করে দিবেন।

# দুপুর ১২/১ টায় চলে আসুন হোটেলে, অত:পর ওয়াশ রুমে ফ্রেশ হয়ে যোহরের নামাজ পড়ে রেস্টুরেন্টে খেয়ে নিয়ে একটা জিপ/ সি এনজি রিজার্ভ করুন- ১ হাজার টাকার মধ্যে।

লোকেশন- মেরিন ড্রাইভ রোড- দরিয়া নগর- হিমছড়ি- মিনি বান্দরবান - ইনানী বিচ- পাটুয়ার টেক।
সব গুলো পয়েন্টে আপনি ১০-১৫ মিনিট করে টাইম পাবেন ঘুরতে। তবে পাটুয়ার টেকে সূর্যাস্ত দেখে নিবেন। এটাকে বলা হয় বিচের রাণী। অসম্ভব ও ভয়ংকর কিন্তু মায়াবী সৌন্দর্যের একটা প্রতিচ্ছবি এই জায়গা। অনেকটা সেন্ট মার্টিনের ছোয়া পাবেন। নিরিবিলি পরিবেশ, একদিকে পাহাড়, আরেক দিকে পাথুরে বিচ ও নীল সাগর।

সেখানে মাগরিব এর নামাজ পড়ে চলে আসুন আপনার হোটেলে। রাত ৮ টা বেজে যাবে প্রায় এতোক্ষণে। হোটেলে রেস্ট নিন। রাত ১০ টায় ডিনার করতে বের হয়ে যান। অতপর আবার চলে আসুন রাতের সমুদ্রের ভয়ংকর গর্জন শুনতে- সুগন্ধা বীচে।
কতোক্ষণ অবস্থান করে হোটেলে চলে আসুন।

২য় দিনঃ

# শুভ সকাল।

সকালে নাস্তা সেরে আবার চলে আসুন বিচে, লাবনী/ কলাতলী বিচে। গোসল করুন, জাম্প দিন, ইচ্ছে মতো আনন্দ করুন সাগরের নোনা জলে।

১১ টার মধ্যে ফিরে আসুন হোটেলে। ফ্রেশ হয়ে দুপুরে খেয়ে অটোটে করে চলে আসুন কক্সবাজার ৬নং জেটি ঘাটে। মহেশখালীর উদ্দ্যেশ্যে।

মহেশখালী বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। এখানে দেখার আছে শূটিং ব্রিজ, আদিনাথ মন্দির ও সুউচ্চ পাহাড়।
এখানে আসতে হলে জেটিঘাট থেকে ট্রলার / স্পিড বোটে চেপে আসতে হবে মহেশখালী।

ভাড়া নিবে-৭৫ টাকা জনপ্রতি ( স্পিড বোট), ট্রলার ৪০ টাকা, সময় নিবে ৪০ মিনিট।
সেখানে ৩০০/৪০০ টাকায় অটো রিজার্ভ করে মহেশখালী ঘুরে এসে সন্ধ্যায় চলে আসুন আপনার হোটেলে।

কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে বার্মিজ মার্কেট থেকে মা-বোনদের ঝিনুকের গয়না গাটি, দাদীর জন্যে আচার - শুটকী কিনে নিতে পারেন।
রাত ১০ টায় আবারো হানিফ পরিবহনে উঠে পড়েন। পরদিন সকাল ৭ টায় আলেয়াবাদ বাস স্ট্যান্ডে নিজেকে খুঁজে পাবেন -ইনশাল্লাহ।

বি.দ্রঃ পাতলা পায়খানা, পেটে গ্যাস, বমি, খাউজানি( চুলকানি), মৃগী রোগ/ মৃরিগী ব্যারাম / মাজা ব্যথা.. প্রভৃতি রোগ না জানিয়েই হঠাত আসে ভূমিকম্পের মতো, তাই এগুলোর ঔষধ অবশ্যই ট্রাভেল ব্যাগে রাখবেন, সাথে জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি অবশ্যই রাখবেন। ২/৩ টা পলিথিন ব্যাগ রাখবেন সাথে , এতে সাগরে ভিজা কাপড়গুলো ভাজ করে নিয়ে আসতে পারবেন, তাতে আপনার ব্যাগে রাখা শুকনো কাপড় গুলো নষ্ট হবে না।

হোটেলে প্রবেশ করে ওয়ারড্রব, আলমারির প্রতিটা ড্র‍্য়ার, তোষকের কর্ণার, প্রথমেই চেক করে নিবেন- অবৈধ কোন জিনিস বা মাদক দ্রব্য আছে কিনা। নতুবা এগুলো দিয়ে আপনার অজান্তেই যেকোন মুহূর্তে আপনি নিজেই ফেসে যেতে পারেন!

( যাদের বাসে বমি করার অভ্যাস আছে, তারা এতো দূর ভ্রমণ না করে নবীনগরের তিতাস পাড়, রসুলপুর, সলিমগঞ্জ এর এমপি টিলা দেখে আসুন, কক্সবাজার ভ্রমণের স্বাদ কিছুটা হলেও মিটবে।)

শুভ যাত্রা। সংগৃহীত

মৃত্যু অনিবার্য। এতো খ্যাতি, এতো যশ সবই পড়ে থাকবে।
16/02/2022

মৃত্যু অনিবার্য। এতো খ্যাতি, এতো যশ সবই পড়ে থাকবে।

Salute♥♥
09/02/2022

Salute♥♥

22/01/2022

My two sons.

09/09/2021

#সাহচর্যে_প্রভাবঃ

১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন।

২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ।

৩. সাধুদের সাথে ৩-মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে।

৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪-মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক।

৫. একজন জীবন বীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।

৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না।

৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে।

৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮-মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন।

৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না।

১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য।

১১. শশ্মানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই।

১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত মানুষের সাথে ১০-মিনিট বসুন, মনে হবে আপনার জীবন স্বর্গের চেয়েও সুন্দর।

Copy Post

31/07/2021
02/07/2021

█▒▒▒ ব্রেকিং/Breaking ▒▒▒█
* করোনায় আরো ১৩২ জনের মৃত্যু; মোট প্রাণহানি ১৪,৭৭৮
* নমুনা পরীক্ষা ৩০,০১২ ; নতুন রোগী ৮,৪৮৩
* গত ২৪ ঘন্টার পরীক্ষায় শনাক্তের হার ২৮.২৭%
* এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হয়েছে ৯,৩০,০৪২ জন
* ২৪ ঘন্টায় সুস্থ ৪,৫০৯ জন; মোট সুস্থ ৮,২৫,৪২২ জন

19/06/2021

যেভাবে ইংরেজি দ্রুত শিখবেন: ১০টি সহজ টিপস! 🧏
ইংরেজি বেশ মজার একটি ভাষা। ইংরেজিকে সাধারণত বেশ বোধগম্য ও সহজ ভাষা হিসেবেই ধরা হয়। আমরা প্রায় সময়ই ভেবে থাকি "না আমার দ্বারা এটি শেখা হবেই না।"
আমি বলবো, “না, আপনিই পারবেন। কীভাবে? চলুন শুরু করি…”

১) হাতের কাছাকাছি যা পান সব কিছুই পড়ার চেষ্টা করুন
ইংরেজি বই, সংবাদপত্র, ওয়েবসাইট, ইমেইল, ফেসবুক নিউজফিড: চোখের সামনে ইংরেজিতে যাই পান সব পড়ে দেখার চেষ্টা করবেন, বোঝার চেষ্টা করুন। এতে করে নতুন ভোকাবুলারি শেখা সম্ভব। যা ইংরেজি শেখার মূল। নতুন এবং পুরান দুইটাই। এভাবে একদিকে যেমন নতুন শব্দ শেখা যাবে, তার পাশাপাশি পুরাতন শব্দগুলো ঝালিয়ে নেওয়া সম্ভব। কিন্তু, শুধু পড়তে থাকলেই হবে না, আপনাকে…
২) নতুন শব্দগুলো নোট করে রাখতে হবে
এটা বেশ সাধারণ একটি টিপস হলেও কার্যকর। পড়তে পড়তে মজার একটি শব্দ সামনে আসলে মনে হয় 'আরে, এই শব্দের অর্থ আমি কখনোই ভুলবো না।' কিন্তু দেখা যায় এক সময় গিয়ে আমরা সেটা ভুলে যাই। সব সময় একটা ছোট নোটবুক, অথবা ডিজিটাল ভাবে করলে কোনো নোট-টেকিং অ্যাপের মধ্যে নতুন বা অজানা শব্দগুলো লেখে রাখতে হবে। শুধু শব্দটা না, অর্থ ও সিনোনিমসহ লেখে রাখতে হবে, যেন পরবর্তীতে এক নজরেই মনে করে নেওয়া যায়।
৩) বন্ধুদের সাথে ইংরেজি প্র্যাক্টিস করুন
কারো সাথে স্পিকিং না করেই ইংরেজি শেখবেন? উহু, সম্ভব না। জানি কী বলবেন, টেক্সট করে হয়তো অনেক ইংরেজি প্র্যাক্টিস করা সম্ভব। কিন্তু ওই যে, স্পিকিং প্র্যাক্টিসটা যে হলো না? প্রায় সময়ই মেসেজে দেখি যে, "ইংরেজি বুঝি, কিন্তু বলতে পারি না।" তাই আমাদের অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে; কথা বলতে হবে, ইংরেজিতে।
৪) ইউটিউবে শিক্ষনীয় ইংরেজি চ্যানেলগুলো সাবস্ক্রাইব করে রাখুন
রান্না ভালবাসেন? বিভিন্ন দেশের রাজনীতি শুনতে পছন্দ করেন? খেলার কমেন্ট্রি শুনতে পছন্দ করেন? তাহলে এ বিষয়গুলোর ভালো ভালো ইংরেজি চ্যানেলগুলোর ভিডিও অথবা পডক্যাস্ট শুনতে পারেন। দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন আমাদের পাঁচ লক্ষ কর্মঘন্টা নষ্ট হচ্ছে** ট্রাফিক জ্যামের কারণে। এই সময়ে যদি আমার চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখে ডিরেক্ট ইংরেজি শেখার পাশাপাশি এই জিনিসগুলো করেন, তাহলে বলা যায় আপনার ইংরেজি চর্চা হবে সম্পূর্ণ।
৫) বন্ধুদের থেকে শেখা শুরু করুন
আমাদের ফ্রেন্ডলিস্টে সব সময়ই অন্তত এমন একজন বন্ধু আছে যে একদম সুন্দর করে ইংরেজিতে স্ট্যাটাস দিতে পারে। তাদের লেখাগুলো ঘাটুন। কঠিন বাক্যগুলো বোঝার চেষ্টা করুন। ওরা কী বুঝাতে চাচ্ছে এটা অনুধাবন করার চেষ্টা করুন। এভাবে কিন্তু ভোকাবুলারিও শেখা সম্ভব।
৬) প্রশ্ন করুন
আপনি হয়তো ঘরে বসে Spoken English কোর্সটি করছেন, এবং কোথাও আটকে গিয়েছেন, প্রশ্ন করুন। অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথেও আলোচনা করতে পারেন। একটা ব্লগ হয়তো পড়ছেন, লেখককে জিজ্ঞেস করুন আপনার কনফিউশনগুলো। আপনার বন্ধুকে বলুন, সে যে ইংরেজিতে স্ট্যাটাস দিয়েছে এটা যেন বুঝিয়ে দেয়।
৭) ইংরেজির যে টপিকগুলো আপনার শেখা অধিক প্রয়োজন সেগুলো আগে শিখুন
ইংরেজিতে ১০ লক্ষেরও বেশি শব্দ*** রয়েছে। সবগুলো অথবা অদরকারীগুলো শিখতে গেলে সারা জীবন চলে যাবে। তাই নিজেকে প্রশ্ন করুন, কোন ধরনের শব্দগুলো আমার এই মুহূর্তে জানা থাকা প্রয়োজন? আপনি যদি জেনারেল জিনিসগুলো শেখার উদ্দেশ্যে মেকানিক্যাল কোনো বিষয়ে কারো লেখা পি এইচ ডি পেপার নিয়ে বসেন, তাহলে কিন্তু যেখানে শুরু করেছিলেন সেখানেই থেকে যাবেন, কিছু শেখা হবে না।
৮) প্রতিদিন সামান্য করে শিখুন
একদিনেই ইংরেজিতে বাজিমাত করার চেষ্টা করছেন? আমরা প্রায়ই এমনটা করার চেষ্টা করি। রাত ৪ টা পর্যন্ত পড়ার পর পরের দিন দেখা যায় কিছুই মনে পড়ছে না। তাই প্রতিদিন পড়তে হবে এবং একটু একটু করে পড়তে হবে। সকালে ১৫টি শব্দ শিখেছেন। রাতে আরও নতুন ১৫টি শব্দ চর্চা না করে সকালের গুলো আবার brush-up করে ফেলুন। এতে করে শব্দগুলো মনে রাখা সম্ভব হবে।
৯) লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
শেখা শুরু করার আগে আপনাকে একটা কাজ করতে হবে। লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। আজ শেখা শুরু করলে এক মাস পর আপনি কতটুকু শিখতে চান, সেটা আগে থেকে লিখে রাখুন। প্রতিদিন এটা দেখবেন এবং নিজেকে বলবেন, "আর ২৫ দিন বাকি। আমার লক্ষ্য পূরণ করতে হলে আজ ৪ ঘন্টা পড়তে হবে।"
১০) শেখার শুরু করার পরও উন্নতি না হলে হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না কোনোভাবেই
ইংরেজি শেখা শুরু করলেন। দু' মাস হয়ে গেলো। আপনি ভেবে দেখলেন এখনও আপনি আপনার পাশের বন্ধুটির মত অনর্গল ইংরেজিতে কথা বলতে পারছেন না।
এখন কী করবেন, হাল ছেড়ে দিবেন? উহু, এই কাজটা ভুলেও করা যাবে না। ভেবে দেখুন, দু'মাস আগে আপনি যতটা ইংরেজি জানতেন, তার চেয়ে একটু হলেও বেশি জানেন কি না? উত্তর যদি হ্যাঁ হয় (এবং তা অবশ্যই হ্যাঁ হবে যদি আপনি শেখা শুরু করেন), তাহলে সেটাই যথেষ্ট।

11/06/2021

I am with Sakib.

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।নির্দেশনাগুলো হলো-১. বজ্র...
07/06/2021

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-

১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।

২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।

৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।

৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।

৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।

৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।

৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।

৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।

৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।

১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।

১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।

১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।

১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।

১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।

১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।

১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।

03/06/2021

█▒▒▒ ব্রেকিং/Breaking ▒▒▒█

** ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন।
** বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
** বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা।
** ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা।
** এনবিআরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা।
** জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ৭ দশমিক ২ ভাগ।
** রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
** অভ্যন্তরীণ ঋণ ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা।
** করোনা মোকাবিলায় বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা।
** মানবসম্পদ উন্নয়নে সর্বোচ্চ বরাদ্দ ৬৬ হাজার ১৬৪ কোটি টাকা।
** ব্যক্তির করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত।
** মোবাইল ব্যাংকিংয়ে করপোরেট কর বাড়ছে সাড়ে ৭ শতাংশ।
** মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ ভাগ।

13/03/2021

পৃথিবীকে চেনার বা বোঝার জন্য মাত্র তিনটা উপায় আছে। কি অবাক লাগছে আমার কথা শুনে?
অবাক লাগাটাই স্বাভাবিক। আমিও প্রথমে এইটা শুনে খুব অবাক হয়েছিলাম। মাত্র তিনটা! কেমনে সম্ভব !

১.ক্ষুধা পেট:-

দৈনন্দিন ক্ষুধা পেটে যারা রাস্তায় রাস্তায় হাঁটে তারা দেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত। তাদের জানাশোনা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। হয়তো তাদের কাছে কয়েক পাতার সার্টিফিকেট নাই কিন্তু জীবন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা তাদের আমাদের মতো সো কল্ড শিক্ষিতদের চেয়ে ঢের বেশি।

আরেকদল লোক আছে যাদেরকে পেটের দায়ে প্রতিদিন ইচ্ছের বিপরীতে নানা ধরনের অমানবিক পরিশ্রমের কাজ করতে হয়। এক দিন কাজ না করলে পরের দিন না খেয়ে কাটাতে হয় তাদেরকে । দিন আনে দিন খায় অবস্থা আর কি৷ এদের কাছে সঞ্চয় বলতে নিজের পরিশ্রম টাই আছে। আর কিচ্ছু নাই।

শুধু খাবারের অভাবেই কিন্তু ক্ষুধা না। সে অর্থে পৃথিবীর সবাই ক্ষুধার্ত। আমরা আসলে সারাদিন যা যা করি তা কোনো না কোনো ক্ষুধা মেটাবার জন্যই করি। কেউ অর্থের ক্ষুধায়, কেউ ক্ষমতার ক্ষুধায়,কেউ জনপ্রিয়তার ক্ষুধায়,কেউ আনন্দ উপভোগ এর ক্ষুধায় ক্ষুধার্ত।

২.খালি পকেট :-

কে আপন? কে পর? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা খুব করে খুঁজি সবাই। কেউ পায়, কেউ বা শুধুই খুঁজে।

এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়ার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে ভীষণ টাকার অভাবে পরা। যখন টাকাটা আপনার খুব দরকার থাকে কিন্তু আপনার কাছে টাকা নাই তখন আপনি সহজেই বুঝবেন কে আপন, কে পর ।

টাকা চাওয়ার পর এমন কিছু মানুষ আপনাকে না বলবে । যাদের পকেটে টাকা আছে বলে আপনি নিশ্চিত করে জানেন। অথচ তারা বলবে

"হাতে টাকা নেই"
আসলেই তো তার হাতে তো টাকা নেই এই। টাকা তো তার পকেটে। হাতে কি কেউ টাকা নিয়ে কেউ ঘুরে? সে কিন্তু মিথ্যা বলে নি ।

৩.ভাঙা হৃদয় :-

জীবনে চলার পথে আমাদের অসংখ্য বার হৃদয় ভাঙে। প্রত্যাশা থেকে প্রাপ্তি বিয়োগ দিলে যা থাকে তাকে কষ্ট বলে। আর এই কষ্টের মাত্রা যখন অত্যাধিক হয় তখন আমাদের হৃদয় ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

সে ভাঙা হৃদয়ের খন্ড নিয়ে এর ধারে ওর ধারে আপনি যখন যাবেন তখনই বুঝবেন মানুষের আসল রূপ। আপনাকে নিয়ে হাসি তামাশা করার মানুষের অভাব হবে না শুধু অভাব হবে পিঠ চাপড়ে একটু ভরসা দেওয়ার, একটু মোটিভেট করার। এতটুকু আপন কাউকে ও পাওয়া যায় না সে সময়। তখন একটা সত্য আমাদের চোখে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার হয়

পৃথিবী স্বার্থপর
খুব বেশি স্বার্থপর।

আমি আপনি কেউ বাদ না এই লিস্ট থেকে। সময় নিয়ে ভেবে দেখুন সত্যতা পাবেন ।

জীবনে সকল পরিস্থিতিতে পরার দরকার আছে। জীবনকে জানার জন্য। আশপাশের মানুষজনকে চেনার জন্য। জীবন থেকে আপনি যত বেশি তিক্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন আপনার ভুলের সংখ্যা ততই কমে যাবে। আর ভুলের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেলেই আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।

লেখা ~Ashik Khan

02/03/2021

২০ বছর থেকে ৩০ বছর বয়স; এই দশটা বছরে যদি আপনার প্রত্যেক মাসে আয় কমপক্ষে ২০০০০ টাকা না হয় এবং আপনার ব্যাংকে কিংবা কার্ডে অথবা ক্যাশ হিসেবে যদি কমপক্ষে এই দশ বছরে আপনি ৩ লক্ষ টাকা জমাতে না পারেন; তাহলে আপনি ৩০ বছরের পরে 'উষ্ঠা' খাওয়ার জন্য তৈরি থাকুন!

এটা তিতে হলে সত্য! কিছুই করার নেই!

ত্রিশের পরে গিয়ে 'বাঁশ' খাওয়ার ইচ্ছে না থাকলে, দয়া করে এই দশ বছরের মধ্যে কিছু একটা করুন! কিছু একটা করুন! যেকোনো কিছুই হোক, করুন!

আপনি কিছু করলে, আমাকে একটা পয়সাও দেবেন না, আর আমি আপনাকে কিছু করতে উৎসাহিত না করলে আমার কোনো কিছু ছেঁড়া যাবে না!

এই দশ বছরে আমরা আমাদের সারাজীবনের সবচেয়ে বেশি ভুলগুলোও করে থাকি আর এই দশ বছরই আমাদের সারাজীবনকে রিশেইপ করে দেবে! এই দশ বছরের কর্মের উপর নির্ভর করবে আপনি ত্রিশের পরে কত ঘন্টা কাজ করবেন, কোথায় ঘুরতে যাবেন, কাকে সাথে নিয়ে ঘুরতে যাবেন, কি দিয়ে ট্রাভেল করবেন; সবকিছুই!

আর এই জন্যেই এই দশটা বছর হচ্ছে, আপনার-আমার জন্য প্রাইম টাইম! 🖤

এই দশ বছরে আপনি চাইলে প্রচুর পরিমাণে পার্টি করতে পারেন! ছেলে-মেয়ে সাথে নিয়ে ইন্সটাগ্রামের স্টোরিতে দিনে একশটা ছবি আপলোড করতে পারেন!

এই দশ বছরে আপনি চাইলে আপনার বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে ফাইভ স্টার কিংবা সেভেন স্টার হোটেলে ডেইটে যেতে পারেন!

এই দশ বছরে আপনি চাইলে প্রতি বছরে একটার পর একটা বাইক কিংবা নতুন নতুন মোবাইল কিনতে পারেন!

এই দশ বছরে আপনি চাইলে ট্রেন্ডের সাথে তাল মিলিয়ে দু হাজার টাকার স্যুটের জায়গায় দশ হাজার স্যুট কিনতে পারেন। হাজার-পনেরশ টাকার স্নিকারের জায়গায় দশ-পনের হাজার টাকার স্নিকার কিনতে পারেন!

এই দশ বছরে আপনি চাইলে প্রত্যেকটা দিন ফুড পান্ডা থেকে খাবার অর্ডার করতে পারেন! প্রত্যেকদিনই নতুন নতুন রেস্টুরেন্টে খেতে যেতে পারেন।

আবার, আপনি চাইলেই এই দশটা বছরে হাজার হাজার কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন, যাতে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনে আপনার নাম লিখলেই কন্টেন্ট চলে আসে।

আপনি চাইলেই যেকোনো বিষয় নিয়ে রাত-দিন মাটি কামড়ে ধরে ১৬-১৭ ঘন্টা কাজ করতে পারেন।

আপনি চাইলেই অনেক অনেক অনেকগুলো মানুষের সাথে পরিচিত হতে পারেন, যাতে আপনার পার্সোনাল নেটওয়ার্ক গ্রো হতে থাকে।

আপনি চাইলেই আপনি যেটা পারেন, সেটা ব্যবহার করে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়ে ফেলতে পারেন।

দশটা বছর! হাজারটা সুযোগ! হাজারটা রাস্তা!

কিন্তু সিদ্ধান্ত একটাই! কি করছেন আপনি? কি করবেন আপনি? কোন পথটা বেছে নিয়েছেন?

স্টে পজিটিভ স্টে স্ট্রং 🔥

লেখাঃ মুনতাসির মাহদী

17/02/2021

( টাইমলাইনে রেখেদিন কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ)
▶️বীজগাণিতিক সূত্রাবলী
1.📷 (a+b)²= a²+2ab+b²
2.📷 (a+b)²= (a-b)²+4ab
3.📷 (a-b)²= a²-2ab+b²
4.📷 (a-b)²= (a+b)²-4ab
5.📷 a² + b²= (a+b)²-2ab.
6.📷 a² + b²= (a-b)²+2ab.
7.📷 a²-b²= (a +b)(a -b)
8.📷 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
9.📷 4ab = (a+b)²-(a-b)²
10.📷 ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
11.📷 (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
12.📷 (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
13.📷 (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
14.📷 a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
15.📷 (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
16.📷 a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
17.📷 a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
18.📷 a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
19.📷 a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
21.📷 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
22.📷 (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
23.📷 a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
24.📷 a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
25.📷(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
26.📷 (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
27.📷 (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
28.📷 (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
29.📷 (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
30.📷 bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a - b) = - (b - c) (c- a) (a - b)
31.📷 a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a - b) = -(b-c) (c-a) (a - b)
32.📷 a (b² - c²) + b (c² - a²) + c (a² - b²) = (b - c) (c- a) (a - b)
33.📷 a³ (b - c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a - b)(a + b + c)
34.📷 b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
35.📷 (ab + bc+ca) (a+b+c) - abc = (a + b)(b + c) (c+a)
36.📷 (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
Sh Sakil
📷📷আয়তক্ষেত্র📷
1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
📷📷বর্গক্ষেত্র📷
1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক
📷📷ত্রিভূজ📷
1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
★পরিসীমা 2s=(a+b+c)
4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² - a²/4
এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
📷📷রম্বস📷
1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
📷📷সামান্তরিক📷
1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
📷📷ট্রাপিজিয়াম📷
1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
📷📷 ঘনক📷
1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক
📷📷আয়তঘনক📷
1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
📷📷বৃত্ত📷
1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
এখানে θ =কোণ
📷সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন📷
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
📷সমবৃত্তভূমিক কোণক📷
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
📷✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
এখানে n=বাহুর সংখ্যা
★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি
Sh Sakil

📷ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলীঃ📷
1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ
2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ
3. taneθ=लম্ব/ভূমি
4. cotθ=ভূমি/লম্ব
5. secθ=অতিভূজ/ভূমি
6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
10. sin²θ + cos²θ= 1
11. sin²θ = 1 - cos²θ
12. cos²θ = 1- sin²θ
13. sec²θ - tan²θ = 1
14. sec²θ = 1+ tan²θ
15. tan²θ = sec²θ - 1
16, cosec²θ - cot²θ = 1
17. cosec²θ = cot²θ + 1
18. cot²θ = cosec²θ - 1
📷📷 বিয়ােগের সূত্রাবলি📷
1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
📷📷 গুণের সূত্রাবলি📷
1.গুণফল =গুণ্য × গুণক
2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
📷📷 ভাগের সূত্রাবলি📷
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
2.ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
*নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
📷📷ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী 📷
1.ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
2.ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
3.ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
📷গড় নির্ণয় 📷
1.গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
2.রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
3.রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
4.আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
5.সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
6.ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2
Sh Sakil
📷📷সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী📷
1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
2. সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
6. সুদাসল = আসল + সুদ
7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।
📷📷লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী📷
1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
2.ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
3.ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
অথবা
ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
অথবা
বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি
📷📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ📷
শর্টকাট :- 44 -22 -322-321
★1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
★1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7
★11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19
★21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29
★31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37
★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47
★51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59
★61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67
★71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79
★81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89
★91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97
📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ
2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
📷1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
1060।
📷1.কোন কিছুর
গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়
2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।
5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ - স্রোতের গতিবেগ
📷সরল সুদ📷
যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে
1.সুদের পরিমাণ= PRT/100
2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
📷📷নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
★টেকনিক-
স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ - স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2
= (10 - 2)/2=
= 4 কি.মি.
📷একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.
যায়। নৌকার বেগ কত?
★ টেকনিক-
নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2
= (8 + 4)/2
=6 কি.মি.
📷নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
টেকনিক-
★মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.
স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
[(45/15) +(45/5)]
= 3+9
=12 ঘন্টা
📷★সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+......+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল
📷 প্রশ্নঃ 1+2+3+....+100 =?
📷 সমাধানঃ[n(n+1)/2]
= [100(100+1)/2]
= 5050
📷★সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
S= [n(n+1)2n+1)/6]
(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²........ +n²)
📷প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ....... +31²) সমান কত?
📷সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]
= [31(31+1)2×31+1)/6]
=31
📷★সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2
(যখন 1³+2³+3³+.............+n³)
📷প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
📷সমাধানঃ [n(n+1)/2]2
= [10(10+1)/2]2
= 3025
📷★পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
📷প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
📷সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
= [(50 – 5)/5] + 1
=10
সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি
= [(5 + 50)/2] ×10
= 275
📷★ n তম পদ=a + (n-1)d
এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
📷প্রশ্নঃ 5+8+11+14+.......ধারাটির কোন পদ 302?
📷 সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302
বা, a + (n-1)d=302
বা, 5+(n-1)3 =302
বা, 3n=300
বা, n=100
📷★6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
📷প্রশ্নঃ1+3+5+.......+19=কত?
📷 সমাধানঃ S=M²
={(1+19)/2}²
=(20/2)²
=100
Sh Sakil
📷📷1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 2 + 6 = 8.
📷2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 6 + 7 = 13.
📷3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 3 + 5 = 8.
📷4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 8 = 48.
📷5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 7 = 42
📷6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 3 × 9 = 27
এই রকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পেতে আমাকে ফলো করতে পারেন।
👌👌সংগ্রহে,Sh Sakil

Address

Chattogram
Chittagong
4000

Opening Hours

Monday 10:00 - 23:00
Tuesday 10:00 - 23:00
Wednesday 10:00 - 23:00
Thursday 10:00 - 12:00
Friday 11:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801814121365

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kalpataru Das posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kalpataru Das:

Videos

Share


Other Digital creator in Chittagong

Show All