MD ALI AKTAR

MD ALI AKTAR Allah is almighty

05/02/2024

ইউকে ইমিগ্রেশন এর নতুন নিয়ম:

Rule 1: আগামী ১১ মার্চ এর পর থেকে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসায় কোন ডিপেন্ডেন্টকে ভিসা দেওয়া হবে না। কেয়ার ওয়ার্কার ভিসার এই নিয়মটি ইন কান্ট্রি ভিসা সুইচ এবং কামিং ফ্রম এব্রোড উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে।
★অর্থাৎ কেউ যদি এখন বাংলাদেশ থেকে কেয়ার ওয়ার্কার ভিসায় ইউকে আসে তাহলে কোন ডিপেন্ডেন্ট সাথে নিয়ে আসতে পারবে না এবং উক্ত ভিসায় থাকা অবস্থায় কখনো ডিপেন্ডেন্ট এর জন্য ভিসা এপ্লাই করতে পারবে না।
★এমনকি ইউকেতে অবস্থানরত কোন স্টুডেন্ট যারা গ্রেজুয়েশন কম্পলিট করেছে অথবা PSW তে রয়েছে তারাও ডিপেন্ডেন্টসহ কেয়ার ওয়ার্কার হিসেবে ভিসা সুইচ করতে পারবে না
★ তবে ১১ মার্চের পূর্বে কেউ যদি কেয়ার ওয়ার্কার ভিসায় সুইচ করে তাহলে একই সাথে অথবা ১১ মার্চের পরে ভিসা বহাল থাকা অবস্থায় যেকোনো সময় ডিপেন্ডেন্ট আনতে পারবে।

Rule 2: আগামী ৪ এপ্রিলের পর কেয়ার ওয়ার্কার ছাড়া অন্য যেকোনো স্কিল ওয়ার্কার ভিসায় সুইচ করলে বাৎসরিক সেলারী মিনিমাম ৩৮৭০০ পাউন্ড দেখাতে হবে। এই ক্ষেত্রে ডিপেন্ডেন্ট ভিসা পাবে, সমস্যা নেই।

Rule 3: আগামী ১১ এপ্রিলের পর ফ্যামিলি ভিসার ক্ষেত্রে বাৎসরিক সেলারী মিনিমাম ২৯০০০ পাউন্ড দেখাতে হবে।

★পেইজে লাইক দিয়ে সঙ্গে থাকুন।
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
07/01/2024

I have reached 100 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

19/10/2023
মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত।। হাসপাতালে ভর্তি।মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী একটি সড়ক দুর্ঘটনায়...
14/10/2023

মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী
সড়ক দুর্ঘটনায় আহত।। হাসপাতালে ভর্তি।

মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী একটি সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে মৌলভীবাজারের লাইফ লাইন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট জামে মসজিদের ঈমাম ও ঢাবি"র আরবী বিভাগের সহকারি অধ্যাপক। তিনি মরহুম আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী সাহেব (রঃ)এর নাতি।

শনিবার মৌলভী বাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে তিনি মৌলভী বাজারের লাইফ লাইন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরীর দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হচ্ছে। # # # # # # # # #

Tower Bridge London.
11/10/2023

Tower Bridge London.

Tik Tok (টিকটক/মিউজিক্যালি) একটি দাজ্জালি ফিৎনা।এই পোস্ট টি সাবাইকে পড়ার অনুরোধ রইল।মহানবী (সাঃ) বলেন শেষ জামানায় দাজ্জা...
09/08/2023

Tik Tok (টিকটক/মিউজিক্যালি) একটি দাজ্জালি ফিৎনা।

এই পোস্ট টি সাবাইকে পড়ার অনুরোধ রইল।

মহানবী (সাঃ) বলেন শেষ জামানায় দাজ্জালের সবচেয়ে বেশি অনুসরনকারী হবে নারীরা। এমনকি তাদের বাপ-ভাইয়েরা তাদের দড়ি দিয়ে বেঁধেও দাজ্জালের অনুসরন করা থেকে বিরত রাখতে পারবে না।

দাজ্জাল এখনো আসেনি, তবে দাজ্জালের ফিৎনা কিন্তু শুরু হয়ে গেছে। এই Tik tok নামক সোস্যাল এপসটিকে দাজ্জালের ফিৎনার সাথে তুলনা করলাম কারন এটি আমাদের মা-বোনদের কে ঘরের ভেতরে রেখেই সুকৌশলে নর্তকী বানিয়ে দিচ্ছে! আর আমাদের মা-বোনরা ও এই ফাঁদে পা দিয়ে নিজের অজান্তে দাজ্জালকে অনুসরন করে চলেছে, দাজ্জালের আগমনের পথকে সুগম করে দিচ্ছে। কারন এমন একটা পৃথিবীতে দাজ্জালের আগমন ঘটবে যখন চারিদিকে অশ্লীলতা মহামারী আকার ধারন করবে, মা-বোনেরা পর্দা থেকে বেরিয়ে আসবে।

প্রিয় বোন! আপনি কি জানেন আপনার আপলোডকৃত ভিডিওটি কতো পুরুষ লালায়িত দৃষ্টিতে দেখে? আপনি কি জানেন কতো পুরুষ আপনাকে চোখ দিয়ে ধর্ষন করে?

যারা সস্তা সেলিব্রিটি হওয়ার আশায় নেচে নেচে ভিডিও আপলোড করেন তাদের স্মরন করিয়ে দিতে চাই, আপনি মারা গেলেও কিন্তু ইন্টারনেটে আপনার ভিডিওটি থেকে যাবে। তখন যতোজন এই ভিডিও দেখবে কবরে আপনার আযাব ততোই বাড়তে থাকবে!

সুতরাং এখনই ভেবে দেখুন, যে কোনো মূহুর্তে মালাকুল মউত আপনার সামনে হাজির হয়ে যাবে। তখন কিন্তু খুব দেরী হয়ে যাবে।
===========================
☞ যারা মানুষকে Love story শিখিয়েছে, তার শাস্তি তারা জাহান্নামে পাবে।
===========================
☞ যারা অশ্লীল ও বেহায়াপনা মেয়েদের ছবি/ভিডিও upload করেছে, তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী Liker ও commenter দিবে।
===========================
☞ যারা অনইসলামীক গান বাজনার প্রচার ও প্রসার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী ঐ পোষ্টের Liker ও commenter
===========================
☞ যারা ইসলাম ধর্মের নামে মিথ্যা, ভুল, বানোয়াট বিষয়কে ইসলাম ধর্ম হিসাবে প্রচার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী ঐ পোষ্টের Liker ও commente
===========================
☞ আর যারা অনলাইনে আল্লাহর বাণী ও ইসলাম প্রচারের মাধ্যম বানিয়েছে তাদের পুরষ্কার আল্লাহ দিবেন।
===========================
Tik tok যাদের অশ্লীল ছবি আপলোড দেওয়া থাকবে মৃত্যুর পরও তার পাপের বোঝা বাড়তে থাকবে। তার কবরে অনন্ত কাল ধরে পাপ পৌছাতে থাকবে। Tik tok ভার্চুয়াল দুনিয়া হলেও এর হিসাব ও দিতে হবে কারন এতে আপনি বাস্তব জীবনের সময়কেই নষ্ট করছেন। আর কেউ আল্লাহ ও তার রাসুলের বানী প্রচার করলে, তার জন্য সদকায়ে জারিয়া পেতেই থাকবে, কেয়ামত পর্যন্ত।
===========================
((((((((((50:17সূরা ক্বাফ))))))))))

إِذْ يَتَلَقَّى الْمُتَلَقِّيَانِ عَنِ الْيَمِينِ وَعَنِ الشِّمَالِ قَعِيدٌ

যখন ডানে ও বামে বসা দু’জন লিপিবদ্ধকারী পরস্পর গ্রহণ করবে।

যখন তার ডানে ও বামে বসা দু’জন ফেরেশতা পরস্পর (তার আমল লিখার জন্য) গ্ৰহণ করে [১] ;

[১] يتلقي শব্দের আভিধানিক অর্থ গ্রহণ করা, নেয়া এবং অর্জন করে নেয়া। المتلقيان বলে দুইজন ফেরেশতা বোঝানো হয়েছে, যারা প্রত্যেক মানুষের সাথে সদাসর্বদা থাকে এবং তার ক্রিয়াকর্ম লিপিবদ্ধ করে।

عَنِ الْيَمِيْنِ وَعَنِ الشِّمَالِ

অর্থাৎ তাদের একজন ডান দিকে থাকে এবং সৎকর্ম লিপিবদ্ধ করে। অপরজন বাম দিকে থাকে এবং অসৎকর্ম লিপিবদ্ধ করে। قعيد শব্দটির অর্থ উপবিষ্ট। [বাগভী, কুরতুবী]

((((((((50:18সূরা ক্বাফ)))))))))))

مَّا يَلْفِظُ مِن قَوْلٍ إِلَّا لَدَيْهِ رَقِيبٌ عَتِيدٌ

সে যে কথাই উচ্চারণ করে তার কাছে সদা উপস্থিত সংরক্ষণকারী রয়েছে।

===========================
(((((((((((59:18 সূরা হাশর ))))))))))

يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَلْتَنظُرْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌۢ بِمَا تَعْمَلُونَ

হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর; আর প্রত্যেকের উচিত চিন্তা করে দেখা সে আগামীকালের জন্য কি প্রেরণ করেছে; তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। তোমরা যা কর নিশ্চয় আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক অবহিত।
===========================
((((((((50:16 সূরা ক্বাফ )))))))))

وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسٰنَ وَنَعْلَمُ مَا تُوَسْوِسُ بِهِۦ نَفْسُهُۥ ۖ وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْ حَبْلِ الْوَرِيدِ

আর অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার প্রবৃত্তি তাকে যে কুমন্ত্রণা দেয় তাও আমি জানি। আর আমি* তার গলার ধমনী হতেও অধিক কাছে।

* ইবনে কাসীর বলেন, এখানে نحن বলে আল্লাহর ফেরেশতাদেরকে বুঝানো হয়েছে।

আর অবশ্যই আমরা মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার প্রবৃত্তি তাকে যে কুমন্ত্রণা দেয় তাও আমরা জানি। আর আমরা তার গ্ৰীবাস্থিত ধমনীর চেয়েও নিকটতর [১]।

[১] এখানে نحن বা ‘আমরা’ বলে ফেরেশতাদেরকে বোঝানো হয়েছে। যাতে পরবর্তী আয়াতের সাথে অর্থের মিল হয়। তখন ঐ সমস্ত ফেরেশতাই উদ্দেশ্য হবে যারা মানুষের প্রাণ হরনের জন্য বান্দার কাছে এসে থাকে। আমার ফেরেশতাগণ তাদের ঘাড়ের শিরার কাছেই অবস্থান করছে। তারা আমার নির্দেশ মোতাবেক যে কোন সময় তাদেরকে পাকড়াও করবে। ফেরেশতাগণ সদাসর্বদা মানুষের সাথে সাথে থাকে। তারা মানুষের প্রাণ সম্বন্ধে এতটুকু ওয়াকিবহাল, যতটুকু খোদ মানুষ তার প্ৰাণ সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল নয়। [ইবন কাসীর]
===========================
(((((((((4:123 সূরা নিসা ))))))))))))

لَّيْسَ بِأَمَانِيِّكُمْ وَلَآ أَمَانِىِّ أَهْلِ الْكِتٰبِ ۗ مَن يَعْمَلْ سُوٓءًا يُجْزَ بِهِۦ وَلَا يَجِدْ لَهُۥ مِن دُونِ اللَّهِ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا

না তোমাদের আশায় এবং না কিতাবীদের আশায় (কাজ হবে)। যে মন্দকাজ করবে তাকে তার প্রতিফল দেয়া হবে। আর সে তার জন্য আল্লাহ ছাড়া কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না।

((((((((((((4:124 সূরা নিসা )))))))))))

وَمَن يَعْمَلْ مِنَ الصّٰلِحٰتِ مِن ذَكَرٍ أَوْ أُنثٰى وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَأُولٰٓئِكَ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ وَلَا يُظْلَمُونَ نَقِيرًا

আর পুরুষ কিংবা নারীর মধ্য থেকে যে নেককাজ করবে এমতাবস্থায় যে, সে মুমিন, তাহলে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রতি খেজুর বীচির আবরণ পরিমাণ যুলমও করা হবে না।
===========================
((((((((((99:7সূরা যিলযাল)))))))))))

فَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ خَيْرًا يَرَهُۥ

অতএব, কেউ অণু পরিমাণ ভালকাজ করলে তা সে দেখবে,

[১] এ আয়াতে خير বলে শরীয়তসম্মত সৎকর্ম বোঝানো হয়েছে; যা ঈমানের সাথে সম্পাদিত হয়ে থাকে। কেননা, ঈমান ব্যতীত কোন সৎকর্মই আল্লাহ্র কাছে সৎকর্ম নয়। কুফার অবস্থায় কৃত সৎকর্ম আখেরাতে ধর্তব্য হবে না যদিও দুনিয়াতে তার প্রতিদান দেয়া হয়। তাই এ আয়াতকে এ বিষয়ের প্রমাণস্বরূপ পেশ করা হয় যে, যার মধ্যে অণু পরিমাণ ঈমান থাকবে, তাকে অবশেষে জাহান্নাম থেকে বের করে নেয়া হবে। কেননা, এ আয়াতের ওয়াদা অনুযায়ী প্রত্যেকের সৎকর্মের ফল আখেরাতে পাওয়া জরুরী। কোন সৎকর্ম না থাকলেও স্বয়ং ঈমানই একটি বিরাট সৎকর্ম বলে বিবেচিত হবে। ফলে মুমিন ব্যক্তি যতবড় গোনাহগারই হোক, চিরকাল জাহান্নামে থাকবে না। কিন্তু কাফের ব্যক্তি দুনিয়াতে কোন সৎকর্ম করে থাকলে ঈমানের অভাবে তা পণ্ডশ্রম মাত্র। তাই আখেরাতে তার কোন সৎকামই থাকবে না।

((((((((99:8 সূরা যিলযাল)))))))))))

وَمَن يَعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَرَهُۥ

আর কেউ অণু পরিমাণ খারাপ কাজ করলে তাও সে দেখবে।

[১] প্রত্যেকটি সামান্যতম ও নগণ্যতম সৎকাজেরও একটি ওজন ও মূল্য রয়েছে এবং অনুরূপ অবস্থা অসৎকাজেরও। অসৎকাজ যত ছোটই হোক না কেন অবশ্যি তার হিসেব হবে এবং তা কোনক্রমেই উপেক্ষা করার মতো নয়। তাই কোন ছোট সৎকাজকে ছোট মনে করে ত্যাগ করা উচিত নয়। কারণ এই ধরনের অনেক সৎকাজ মিলে আল্লাহ্র কাছে একটি অনেক বড় সৎকাজ গণ্য হতে পারে। অনুরূপভাবে কোন ছোট ও নগণ্য অসৎকাজও না করা উচিত; কারণ এই ধরনের অনেকগুলো ছোট গোনাহ একত্র হয়ে একটি বিরাট গোনাহের স্তুপ জমে উঠতে পারে। [দেখুন; কুরতুবী, সা‘দী] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচো-তা এক টুকরা খেজুর দান করার বা একটি ভালো কথা বলার বিনিময়েই হোক না কেন” [বুখারী: ৬৫৪০] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেন: “কোন সৎকাজকেও সামান্য ও নগণ্য মনে করো না, যদিও তা কোন পানি পানেচ্ছু ব্যক্তির পাত্রে এক মগ পানি ঢেলে দেয়াই হয় অথবা তোমার কোন ভাইয়ের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাত করাই হয়।” [মুসনাদে আহমাদ: ৫/৬৩] অনুরূপভাবে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেয়েদেরকে সম্বোধন করে বলেছেন, “হে মুসলিম মেয়েরা! কোন প্রতিবেশী তার প্রতিবেশিনীর বাড়িতে কোন জিনিস পাঠানোকে সামান্য ও নগণ্য মনে করো না, তা ছাগলের পায়ের একটি খুর হলেও।” [বুখারী: ৬০১৭, মুসলিম: ১০৩০] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্যত্র বলেন, “হে আয়েশা! যেসব গোনাহকে ছোট মনে করা হয় সেগুলো থেকে দূরে থাকো। কারণ আল্লাহ্র দরবারে সেগুলো সম্পর্কেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।” [মুসনাদে আহমাদ: ৬/৭০, ৫/১৩৩, ইবনে মাজহ: ৪২৪৩] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন: “সাবধান, ছোট গোনাহসমূহ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কারণ সেগুলো সব মানুষের ওপর একত্র হয়ে তাকে ধ্বংস করে দেবে।” [মুসনাদে আহমাদ: ১/৪০২] [ইবন কাসীর]
===========================
(((((((6:132 সুরা আন-আম))))))))))

وَلِكُلٍّ دَرَجٰتٌ مِّمَّا عَمِلُوا ۚ وَمَا رَبُّكَ بِغٰفِلٍ عَمَّا يَعْمَلُونَ

আর তারা যা করে, সে অনুসারে প্রত্যেকের মর্যাদা রয়েছে এবং তোমার রব তারা যা করে সে সম্পর্কে গাফিল নন।
===========================
(((((((49:13 সূরা হুজুরাত ))))))))))

يٰٓأَيُّهَا النَّاسُ إِنَّا خَلَقْنٰكُم مِّن ذَكَرٍ وَأُنثٰى وَجَعَلْنٰكُمْ شُعُوبًا وَقَبَآئِلَ لِتَعَارَفُوٓا ۚ إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِندَ اللَّهِ أَتْقٰىكُمْ ۚ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ

হে মানুষ, আমি তোমাদেরকে এক নারী ও এক পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছি আর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি। যাতে তোমরা পরস্পর পরিচিত হতে পার। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।

হে মানুষ! আমরা তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি এক পুরুষ ও এক নারী হতে [১], আর তোমাদেরকে বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমারা একে অন্যের সাথে পরিচিত হতে পার [২]। তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সে ব্যাক্তিই বেশী মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে বেশী তাকওয়াসম্পন্ন। নিশ্চয় আল্লাহ্‌ সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।

[১] আল্লাহর এ বাণীটিই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার বিভিন্ন বক্তৃতা ও উক্তিতে আরো স্পষ্ট করে বর্ণনা করেছেন। যেমন-মক্কা বিজয়ের সময় কাবার তাওয়াফের পর তিনি যে বক্তৃতা করেছিলেন তাতে বলেছিলেনঃ “সমস্ত প্রশংসা সেই আল্লাহর যিনি তোমাদের থেকে জাহেলিয়াতের দোষ-ত্রুটি ও অহংকার দূর করে দিয়েছেন। হে লোকেরা! সমস্ত মানুষ দু’ ভাগে বিভক্ত। এক, নেককার ও পরহেজগার যারা আল্লাহর দৃষ্টিতে মর্যাদার অধিকারী। দুই, পাপী ও দুরাচার যারা আল্লাহর দৃষ্টিতে নিকৃষ্ট। অন্যথায় সমস্ত মানুষই আদমের সন্তান। আর আদম মাটির সৃষ্টি।” (তিরমিয়ী: ৩১৯৩]

অনুরূপভাবে, বিদায় হজ্জের সময় আইয়ামে তাশরীকের মাঝামাঝি সময়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বক্তৃতা করেছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, “হে লোকজন! সাবধান তোমাদের আল্লাহ একজন। কোন অনারবের ওপর কোন আরবের ও কোন আরবের ওপর কোন অনারবের কোন কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের ও কোন শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া। তোমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বেশী আল্লাহভীরু সেই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদাবান। আমি কি তোমাদেরকে পৌঁছিয়েছি? তারা বলল, আল্লাহর রাসূল পৌঁছিয়েছেন। তিনি বললেন, তাহলে যারা এখানে উপস্থিত আছে তারা যেন অনুপস্থিত লোকদের কাছে এ বাণী পৌঁছিয়ে দেয়।” [মুসনাদে আহমাদ: ৫/৪১১]

অন্য হাদীসে এসেছে, “তোমরা সবাই আদমের সন্তান। আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক। তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীট থেকেও নীচ বলে গণ্য হবে।” [মুসনাদে বায্‌যার: ৩৫৮৪]

আর একটি হাদীসে তিনি বলেছেনঃ “আল্লাহ তা’আলা কিয়ামতের দিন তোমাদের বংশ ও আভিজাত্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন না। তোমাদের মধ্যে যে বেশী আল্লাহভীরু সে-ই আল্লাহর কাছে সর্বাধিক মর্যাদার অধিকারী”। [ইবনে জারীর: ৩১৭৭২] আরো একটি হাদীসের ভাষা হচ্ছেঃ “আল্লাহ তা’আলা তোমাদের চেহারা-আকৃতি ও সম্পদ দেখেন না, বরং তিনি তোমাদের অন্তর ও কাজ-কর্ম দেখেন ৷” [মুসলিম: ২৫৬৪, ইবনে মাজাহ: ৪১৪৩]
===========================
(((((17:14 সূরা বনী ইসরাঈল )))))))

اقْرَأْ كِتٰبَكَ كَفٰى بِنَفْسِكَ الْيَوْمَ عَلَيْكَ حَسِيبًا

পাঠ কর তোমার কিতাব, আজ তুমি নিজেই তোমার হিসাব-নিকাশকারী হিসেবে যথেষ্ট।

‘তুমি তোমার কিতাব পাঠ করো, আজ তুমি নিজেই তোমার হিসেব-নিকেশের জন্য যথেষ্ট [১]

[১] হাসান বসরী রাহেমাহুল্লাহ বলেনঃ ‘আল্লাহর শপথ করে বলছি, যিনি তোমার হিসাবের ভার তোমার কাছেই অৰ্পণ করেছেন তিনি অবশ্যই তোমার সাথে সবচেয়ে বড় ইনসাফের কাজ করেছেন।’ [ইবনকাসীর] কাতাদা রাহেমাহুল্লাহ বলেনঃ সেদিন সবাই তাদের আমলনামা পড়তে পারবে। যদিও সে দুনিয়াতে নিরক্ষর ছিল। [তাবারী। ]

এবার আপনি চিন্তা করুন, আপনি কি করবেন?
সিদ্ধান্ত আপনার বিবেকের উপর!
কেয়ামত কিন্তু সন্নিকটে…!
===========================
**আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক**
শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। “কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা”[তিরমিযীঃ২৬৭৪]

নতুন ভূমি আইনে সাত ধরনের দলিল বাতিল।August 5, 2023জাহাঙ্গীর আলম সরকার : বাংলাদেশে দ্রুতই ‘ভূমি ব্যবহার স্বত্ব আইন’ এবং ‘...
06/08/2023

নতুন ভূমি আইনে সাত ধরনের দলিল বাতিল।

August 5, 2023

জাহাঙ্গীর আলম সরকার : বাংলাদেশে দ্রুতই ‘ভূমি ব্যবহার স্বত্ব আইন’ এবং ‘ভূমি অপরাধ, প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন’ প্রণীত হতে যাচ্ছে। নতুন এই আইনে যে ৭ ধরনের দলিল বাতিল হতে যাচ্ছে সেগুলোই আজকের মূল আলোচ্য বিষয়। প্রথমত, রেজিস্ট্রিবিহীন দলিল নিয়ে সামান্য আলোচনা করি।

সাধারণত যে দলিলে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসারের কোনো বৈধ সিল ও স্বাক্ষর থাকে না, সরকার কোনো রেজিস্ট্রি ফি পায় না, এসব দলিল নতুন আইন অনুসারে বাতিল হতে যাচ্ছে। বিষয়টির আলোচনার প্রারম্ভে আমাদের দলিল রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি সম্পর্কে ভাল ধারণা অর্জন করতে হবে।

বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। যেমন- বিক্রয় দলিল অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে। জমি ক্রয় করার আগে বায়না দলিল করলে ৩০ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমা দিতে হবে। রেজিস্ট্রি ছাড়া বায়না দলিলের আইনগত মূল্য নেই। বায়না দলিল রেজিস্ট্রির তারিখ থেকে এক বছরের মধ্যে বিক্রয় দলিল সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দাখিল করতে হবে। হেবা বা দানকৃত সম্পত্তির দলিলও রেজিস্ট্রি করতে হবে। বন্ধককৃত জমির দলিল রেজিস্ট্রি করতে হবে। কোনো ভূমি সম্পত্তি মালিকের মৃত্যু হলে তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে তার রেখে যাওয়া সম্পত্তি বাটোয়ারা করা এবং ওই বাটোয়ারা বা আপোস বণ্টননামা রেজিস্ট্রি করতে হবে।

বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুসারে জমি রেজিস্ট্রেশন করতে যা যা লাগে সেগুলোর অন্যতম হলো- বিক্রীত জমির পূর্ণ বিবরণ, দলিলে দাতা-গ্রহীতার পিতা-মাতার নাম, পূর্ণ ঠিকানা এবং সাম্প্রতিককালের পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি। যিনি জমি বিক্রয় করবেন, তার নামে অবশ্যই উত্তরাধিকার ছাড়া নামজারি থাকতে হবে। দলিলে বিগত ২৫ বছরের মালিকানা সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও কার কাছ থেকে কে ক্রয় করল, সে বিবরণ লেখা থাকতে হবে। সম্পত্তির প্রকৃত মূল্য, সম্পত্তির চারদিকের সীমানা, নকশা দলিলে থাকতে হবে। যিনি ক্রয় করেছেন তিনি ছাড়া অন্য কারও কাছে এই জমি বিক্রি করা হয়নি মর্মে হলফনামা থাকতে হবে। জমির পর্চাগুলোতে সিএস, এসএ, আরএস মালিকানার ধারাবাহিকতা (কার পরে কে মালিক ছিল) থাকতে হবে এবং প্রয়োজন হলে ভায়া দলিল সংযুক্ত করতে হবে।

বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রচলিত আইন অনুসারে রেজিস্ট্রি আইন ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি নিয়ে একটু আলোচনা করা প্রয়োজন। সাধারণত দলিল রেজিস্ট্রি করা হয় রেজিস্ট্রেশন আইন, স্ট্যাম্প আইন, আয়কর আইন, অর্থ আইন ও রাজস্ব সংক্রান্ত বিধি এবং পরিপত্রের আলোকে। সব দলিলের রেজিস্ট্রি ফি সমান নয়। সরকার বিভিন্ন সময় সমসাময়িক বিবেচনা অনুযায়ী রেজিস্ট্রি ফি নির্ধারণ করে থাকে। কর দেওয়ারও সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। ভ্যাট ও উৎসে কর সব সময়ই জমির বিক্রেতা প্রদান করবে। আয়কর আইন অনুসারে, এই দুই ধরনের করের পরিমাণ বিক্রেতার আয়ের ওপর নির্ভর করবে। এই কর বিক্রেতার নামে সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়। উৎসে কর ও ভ্যাট ছাড়া অন্য সব ধরনের কর জমির ক্রেতাকেই পরিশোধ করতে হবে।

সে যাই হোক, নতুন ভূমি আইন প্রণীত হলে রেজিস্ট্রিবিহীন দলিল বাতিল হয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে জাল খতিয়ান ও দলিল সৃষ্টি করলে সেটিও বাতিল বলে পরিগণিত হবে। অনেক সময় আমরা দেখতে পাই যে, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, ভূমি অফিসের গচ্ছিত দলিলগুলো আগুনে পুড়ে গেছে। তখন কিছু সুযোগ সন্ধানী লোক ভূমি অফিসের অসাধু ব্যক্তির সঙ্গে মিলে জাল খতিয়ান ও দলিল সৃষ্টি করে অন্যের সম্পদ দখল ও ভোগ করে। সে সংক্রান্ত দলিল কার্যকর হবে না। কেউ যদি অন্যের জমির মালিক হওয়ার উদ্দেশ্যে জাল দলিল তৈরি করে, সেক্ষেত্রে সেই জাল দলিল বাতিল হয়ে যাবে। খাস জমি বেআইনি ভাবে দখল করে নিলে যেমনÑ চর, নদির উপকূলের জমির দলিল করে অনেকেই ভোগ করছেন। এখন থেকে এসব খাস জমির জাল দলিল বাতিল হয়ে যাবে। আপনি কারও কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছেন, কিন্তু তার যতটুকু অংশ সে পায়, তার ওয়ারিশান সূত্রে তার অধিক লিখে নিয়েছেনÑ এ ধরনের জমির দলিল কার্যকর হবে না ।

ভূমি আইন (খসড়া) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। কারণ, প্রায় প্রত্যেক মানুষই ভূমির সঙ্গে সম্পৃক্ত। জমির দলিল জাল করলে দ-বিধি আইন, ১৮৬০তেও শাস্তির বিধান রয়েছে। প্রস্তাবিত ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার’ আইনে নতুন করে শাস্তির বিধান সন্নিবেশ করা হয়েছে। খসড়া আইনেও কারাদ-ের বিধান রাখা হয়েছে। ভূমির জালিয়াতি, অবৈধ দখল, প্রতারণা ও অপরাধ দমন, পেশিশক্তি বা অস্ত্রের ব্যবহার রোধে নতুন ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন’ শীর্ষক খসড়া আইন করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে জমিসংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধে যে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে, তার পাশাপাশি খসড়া আইনেও শাস্তির বিধান সংযোজন করা হয়েছে। খসড়া আইনে যেসব বিষয়ে দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ার, সেখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতকে আনা হয়েছে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কয়েক প্রকারের দলিল রয়েছে, যেগুলো সম্পত্তি হস্তান্তরের দলিল নয়। উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে- বায়নাপত্র দলিল, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিল, উইল দলিল, ওছিয়ত দলিল, চুক্তিপত্র দলিল, রেজিস্ট্রি অফিসে বাতিলকরণ দলিল- রোজিস্ট্রির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দলিলের পক্ষগণ সকলের সম্মতিতে একত্রে দলিল সম্পাদনের মাধ্যমে বাতিল করতে পারেন। সম্পত্তি হস্তান্তরের বিভিন্ন দলিল যেমন- সাব-কবলা, দানপত্র, হেবার ঘোষণাপত্র, হেবাবিল এওয়াজ ইত্যাদি দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে ‘বাতিলকরণ দলিল’ রেজিস্ট্রি করে বাতিল করা যায় না। আইনগত ও যৌক্তিক কারণে দলিল বাতিলের প্রয়োজন হলে আদালতে মামলা দায়ের করে বাতিলের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হয়।

আইনটি প্রণীত হলে নতুন আইন অনুসারে ওয়ারিশদের বঞ্চিত করা দলিলগুলো বাতিল বলে পরিগণিত হতে যাচ্ছে। ওয়ারিশদের বঞ্চিত করে সম্পত্তি বিক্রি করার পর সেই জমি কেউ ক্রয় করলে সেই ক্রয়কৃত জমির দলিল কার্যকর হবে না। বাদ যাবে না প্রতারণার মাধ্যমে অর্জিত দলিলগুলো। ভুল বুঝিয়ে, প্রতারণা করে হেবা দলিল করে নিলে দলিল কার্যকর হবে না। নতুন আইন অনুসারে দলিল বাতিল হওয়ার পাশাপাশি বাতিল দলিলের মালিককে ফৌজদারি অপরাধ সংঘটনের জন্য আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শাস্তির মধ্যে রয়েছে ৩ মাস থেকে শুরু করে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদ- এবং ১০ হাজার থেকে শুরু করে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদ-।

লেখক :
আইনজীবী ও পিএইচডি গবেষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

31/07/2023

১ আগস্ট ২০২৩ মঙ্গলবার আষাঢ়ী পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয় ১ দিন ছুটি ।

I gained 42 followers, created 22 posts and received 86 reactions from May to July! Thank you all for your continued sup...
30/07/2023

I gained 42 followers, created 22 posts and received 86 reactions from May to July! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

নিম গাছ রোপণ করে কখনো মিষ্টি ফল আশা করা যায় না।তেমনি কারো ক্ষতি করে কেউ ভাল কিছু আশা করতে পারে না।
29/07/2023

নিম গাছ রোপণ করে কখনো মিষ্টি ফল আশা করা যায় না।
তেমনি কারো ক্ষতি করে কেউ ভাল কিছু আশা করতে পারে না।

বিষে ভরা বিষাক্ত এই পোকা থেকে সবাই সাবধান। ঝোপঝাড়  বা বন জঙ্গলে থাকতে এই পোকা।সতর্কতার সাথে চলাচল করোন।এই পোকার আক্রমণে ...
27/07/2023

বিষে ভরা বিষাক্ত
এই পোকা থেকে সবাই সাবধান। ঝোপঝাড় বা বন জঙ্গলে থাকতে এই পোকা।সতর্কতার সাথে চলাচল করোন।এই পোকার আক্রমণে
5 মিনিটে মৃত্যু নিশ্চিত।
Shear In Post
কপি পোস্ট।

সিলেটের ঐতিহ্যবাহী(ক্বীন ব্রীজ)মেরামতের জন্য আগামী ২৫/০৭/২৩ইং হইতে ২৪/০৯/২৩ইং পর্যন্ত (২ মাস) ব্রীজটি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকব...
24/07/2023

সিলেটের ঐতিহ্যবাহী(ক্বীন ব্রীজ)মেরামতের জন্য আগামী
২৫/০৭/২৩ইং হইতে ২৪/০৯/২৩ইং পর্যন্ত (২ মাস) ব্রীজটি সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।বিকল্প ব্রীজ ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

18/07/2023

ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে জনগন বিদ্যুৎ এর জন্য মিছল।

°_____🙏প্লিজ একটা শিয়ার দেন 🙏_____°"সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যালে কলেজ হাসপাতালে জরুরী বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সা...
05/07/2023

°_____🙏প্লিজ একটা শিয়ার দেন 🙏_____°
"সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যালে কলেজ হাসপাতালে জরুরী বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে টিকেট নিতে হবে। টিকেট ১০টাকা, টিকেট নেওয়ার পর, যদি রোগী ভর্তি করতে হয়। লিখা ১৫টাকা কিন্তু টিকেট ২০টাকা। টিকেট নেওয়ার পর রোগীকে হুইল চেয়ারে করে ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে ১০০টাকা, আর রোগীর অবস্থা খারাপ হলে ট্রলি দিয়ে নিতে ২০০টাকা,ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার পর রোগীর সাথে ১জনের বেশি প্রবেশ করলে জন প্রতি ২০টাকা, ৫০০টাকা হলে বেড আছে। না হয় মাটিতে। রোগী ভর্তি শেষ। এবার ডাক্তারের পালা। ডাক্তার আসবে রোগী দেখবে।তারপর শুরু হবে পরিক্ষা। প্রথমে কমপক্ষে ৪টি পরিক্ষা সাথে ১বস্তা স্যালাইন ও কিছু ঔষধ। পরিক্ষার রিপোর্ট আসা পর্যন্ত স্যালাইন আর ঔষধ চলবে।

রিপোর্ট আসার পর আরেক ডাক্তার আসবে সে দেখে আবার অন্য পরিক্ষা দিবে।এভাবে প্রতিদিন ডাক্তার পরিবর্তন হবে আর একটার পর একটা পরিক্ষা দিবে।পরিক্ষা করাতে হুইলচেয়ারে নিয়ে গেলে ১০০টাকা আর ট্রলিতে নেওয়া লাগলে ২০০টাকা ওয়ার্ড বয়কে দিতে হবে। আর প্রতিদিন নতুন নতুন ঔষধ যোগ হবে।প্রতিদিন রোগীর সাথে দেখা করতে আসলে দারোয়ানকে খুশি করতে হবে।সব পরিক্ষা শেষ। এবার অপারেশন এর পালা।অপারেশন করতে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকার ঔষধ কিনে ডাক্তারের হাতে দিতে হবে। যাহা অফেরতযোগ্য।অপারেশনে যদি রোগী মারা যায়। টাকা এবং মানুষ সব শেষ। হাতে ভিক্ষার বাটি।

আর অপারেশন যদি সাক্সেস হয়।অপারেশন থিয়েটারের বয়কে খুশি করতে হবে।দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। এবং প্রতিদিন ড্রেসিং করার জন্য ও খাওয়ার ঔষধ কিনতে হবে।রোগী সুস্থ্য। এবার রিলিস দেওয়ার পালা।নার্সকে খুশি করতে হবে। দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। ওয়ার্ড বয়কে খুশি করতে হবে। সবাইকে খুশি করে লেংটা হয়ে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তারপর বাহিরে এসে দেখবেন জাতির সেই ব্যানার ঝুলে আছে,আমি ও আমরা সবাই সাধু!!

প্রশাসনের কাছে জোর দাবী এদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হোক।

ভাইরাল করলে এটাই করেন অন্তত আপনার পাড়া প্রতিবেশী মধ্যবিত্ত গরীব মানুষগুলো প্রানে বাঁচবে কাজে আসবে!!

01/07/2023

আপনি বাড়ি করবেন, নির্মান মালামালের হিসাব আপনি নিজেই বের করুন সহজে।

🏵️১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাবঃ

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি।

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)

সবাইকে ধন্যবাদ।
এই রকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পেইজে ফলো দিয়ে রাখতে পারেন। আশা করি আপনার উপকারে আসবে।!

আমারা ৩০/৩১ দিনে মাস হয় দেখলাম। ফ্রেব্রুয়ারি মাস হয় ২৮ দিনে।জুন মাস ৩০ দিনে থেকে কিভাবে ৩৬ দিনে হল?   বাঙ্গালির আবিষ্কার...
28/06/2023

আমারা ৩০/৩১ দিনে মাস হয় দেখলাম। ফ্রেব্রুয়ারি মাস হয় ২৮ দিনে।জুন মাস ৩০ দিনে থেকে কিভাবে ৩৬ দিনে হল?
বাঙ্গালির আবিষ্কার।

🐂 গরুর চামড়া  শতভাগ হালাল খাদ্য। ....ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং নাইজেরিয়ায় গরুর চামড়া প্রাণীজ আমিষের উৎস হিসেবে ব্যাপক উ...
27/06/2023

🐂 গরুর চামড়া শতভাগ হালাল খাদ্য। ....
ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং নাইজেরিয়ায় গরুর চামড়া প্রাণীজ আমিষের উৎস হিসেবে ব্যাপক উৎসাহের সাথে খাওয়া হয়।
চামড়া প্রথমে ১ বর্গফুট করে কেটে খাওয়ার সোডা দিয়ে ব্রাশ দিয়ে ঘষে যে দিকে লোম আছে সেদিক ভাল করে পরিস্কার করে নিতে হবে। লবন পানিতে ১৫ মিনিট ফুটাতে হবে, এর পর ধুয়ে পরিস্কার করে আবার পরিস্কার পানিতে ডুবিয়ে ১৫-২০ মিনিট ফুটিয়ে নামিয়ে ৩-৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে।
এর পর নামিয়ে ভোতা ছুরি দিয়ে ঘসা দিলেই উপরের দিকের একটা লেয়ার লোম সহ উঠে আসবে ও একদম পরিস্কার হয়ে যাবে।
এর পর ভাল করে ধুয়ে ফ্রিজে রেখে যেকোনো সময় ছোট টুকরা করে গোশতর মত ঝোল /ভুনা বা ফ্রাই করে খেতে পারবেন।

পরিস্কার করার পরে ৫-৬ মনের একটা গরুর চামড়া থেকে ১৫-১৮ কেজি পরিস্কার করা খাওয়ার উপযোগী অংশ পাওয়া যায়।

প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর চামড়ায় ২২৫ কিলো ক্যালরি শক্তি থাকে। উপাদান হিসেবে এই ১০০ গ্রামে ৪৭ গ্রাম প্রোটিন, ৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ গ্রাম চর্বি, ০.০২ গ্রাম ফাইবার এবং ৪৫ গ্রাম পানি থাকে। গরুর চামড়ার প্রোটিন সাধারণত জিলাটিন হিসেবে থাকে। জিলাটিন হাড় ও ত্বক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

এত একদিকে আমিষের চাহিদা পূরণ হবে,অপর দিকে চামড়া সিন্ডিকেটদের বিরুদ্ধে হবে নিরব প্রতিবাদ।

#সংগ্রহ

চুল বা দাড়ি কেন সাদা হয়?এর রাসায়নিক কারণ_কি?প্রতিটি চুল বা দাড়ির গোড়া একটি নল দ্বারা বেষ্টিত থাকে যাকে চুল বা দাড়ির ফলিক...
24/06/2023

চুল বা দাড়ি কেন সাদা হয়?
এর রাসায়নিক কারণ_কি?

প্রতিটি চুল বা দাড়ির গোড়া একটি নল দ্বারা বেষ্টিত থাকে যাকে চুল বা দাড়ির ফলিকল বলে।
আর প্রতিটি চুল বা দাড়ির ফলিকলে নির্দিষ্ট সংখ্যক রঞ্জক কোষ বা মেলানোসাইটস কোষ থাকে। এই মেলানোসাইটস কোষ
মেলানিন নামক এক প্রকার রাসায়নিক তৈরী করে।
মেলানোসাইটস কোষ মেলানিন বেশি উৎপাদন করলে চুল,দাড়ি কাল দেখায় আর মেলানোসাইটস কোষ মেলানিন কম উৎপাদন করলে চুল,দাড়ি সাদা বা ধূসর দেখায়।
এখন বিভিন্ন কেমিক্যাল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা অপুষ্টিগত কারণে বা ও অসচেতন মূলক জীবনযাপনের কারণে অথবা অতিরিক্ত ক্যামিকেল যুক্ত খাবার খাওয়ার কারণে মেলানোসাইটস কোষে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড (H2O2-- H2O2- O2) ধীরে ধীরে ব্রেক ডাউন হতে থাকে এতে করে মেলানিনের উৎপাদন কম হয় তাই কালো চুল ধীরে ধীরে সাদা বা ধূসর কালার হয়ে যায়।
এখন আমাকে এমন একটা উপাদান চুলে ব্যবহার করতে হবে যেন মেলানোসাইটস কোষে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ব্রেকডাউন না হয়ে চুলে মেলানিনের উৎপাদন ঠিক থাকো
Pensly সেই কাজটিই করে।

আমরা সামান্য কোন পদে থাকলেই শ্রমজীবী মানুষকে মানুষ মনে করি না। আমাদের দেশের পাতি নেতাদের ক্ষমতার দাপটে মাটিতে পা-ই রাখতে...
20/06/2023

আমরা সামান্য কোন পদে থাকলেই শ্রমজীবী মানুষকে মানুষ মনে করি না। আমাদের দেশের পাতি নেতাদের ক্ষমতার দাপটে মাটিতে পা-ই রাখতে চায় না, অথচ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নিজ হাতে গাড়িতে তেল ভরছেন।

বর্তমানে অনেকেই ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কাটতে গিয়ে শ্রেনী সিলেক্ট করতে গিয়ে F Seat, AC B ইত্যাদি এসব দেখে বুঝতে পারেন না ক...
19/06/2023

বর্তমানে অনেকেই ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কাটতে গিয়ে শ্রেনী সিলেক্ট করতে গিয়ে F Seat, AC B ইত্যাদি এসব দেখে বুঝতে পারেন না কোনটা কাঙ্ক্ষিত শ্রেনী। তাই আজকের পোস্টে বাংলাদেশ রেলওয়ের বর্তমান বিভিন্ন শ্রেনী অনলাইন অপশনের বিস্তারিত তুলে ধরছি 👇

1️⃣ AC_B = AC Birth / তাপানুকুল স্লিপার। রাত্রীকালীন সময় চলাচলকারী ট্রেনের এসি ক্যাবিন অপশন এটি। এই ডাবল ক্যাবিনে রাতে ৪ জন যাত্রী শুয়ে যেতে পারে এবং সিঙ্গেল ক্যাবিনে ২ জন যাত্রী শুয়ে যেতে পারে।

2️⃣ AC_S = AC Seat / তাপানুকুল স্লিপার। দিনের বেলায় চলাচলকারী ট্রেনে এসি ক্যাবিন অপশন এটি। এই ডাবল ক্যাবিনে দিনে ৬ জন যাত্রী বসে যেতে পারে এবং সিঙ্গেল ক্যাবিনে ৩ জন যাত্রী বসে যেতে পারে।

3️⃣ Snigdha / তাপানুকুল চেয়ারকার। দিবা / রাত্রী যেকোনো ট্রেনের এসি চেয়ার অপশন এটি।

4️⃣ F Birth = First Birth/প্রথম। রাত্রীকালীন সময় চলাচলকারী ট্রেনের নন এসি ক্যাবিন অপশন এটি। এই ডাবল ক্যাবিনে রাতে ৪ জন যাত্রী শুয়ে যেতে পারে এবং সিঙ্গেল ক্যাবিনে ২ জন যাত্রী শুয়ে যেতে পারে।

5️⃣ F Seat = First Seat / প্রথম। দিনের বেলায় চলাচলকারী ট্রেনে নন এসি ক্যাবিন অপশন এটি। এই ডাবল ক্যাবিনে দিনে ৬ জন যাত্রী বসে যেতে পারে এবং সিঙ্গেল ক্যাবিনে ৩ জন যাত্রী বসে যেতে পারে।

6️⃣ F Chair = First Chair / প্রথম চেয়ার। ভ্যাকুয়াম এবং ইরানী রেকে চলাচলকারী ট্রেনের শোভন চেয়ারে কাগজে - কলমে উন্নত সংস্করণ।

7️⃣ S Chair = Shovon Chair / শোভন চেয়ার। ভ্যাকুয়াম, ইরানী, চাইনিজ, পিটি ইনকা, এল.এইচ.বি এর নন এসি চেয়ার আসন অপশন এটি।

8️⃣ Shovon = শোভন। ভ্যাকুয়াম রেকের আন্তঃনগর ট্রেনের সর্বনিম্ন মানের আসন, খাস বাংলা খাড়া সিট।

9️⃣ Shulov = সুলভ। মেইল বা কমিউটার ট্রেনের ২য় শ্রেনীর আসন এটি, খাস বাংলায় খাড়া সিট।

ছবি : সংগৃহীত😀

18/06/2023

আমাদের বাসা-বাড়ির ভোল্টেজ 220 ভোল্ট কিন্তু আমেরিকায় 120 ভোল্ট কেন?

তাহলে কারা প্রযুক্তিগত দিক থেকে বুদ্ধিমান ও এগিয়ে আছে? চলুন আজকে এই মজাদার আলোচনাটা জমিয়ে তুলি।

প্রত্যেকের মানুষের একটা ধৈর্যের সীমা থাকে। এই সীমা অতিক্রম করলেই সে আক্রমনাত্নক হয়ে উঠবে সেটাই স্বাভাবিক। তাই তার ধৈর্য এর সীমা বুঝে তার সাথে সেইভাবে আচরণ করাটাই হবে বুদ্ধিমান ও ম্যাচিউর পার্সন এর পরিচয়। একইভাবে বিভিন্ন দেশের ম্যানুফেকচাররা তাদের ডিভাইসগুলো ভোল্ট রেটিং নানাভাবে নির্ধারণ করে থাকে। যেমন আমেরিকার নিজস্ব ব্যবহারের জন্য বেশিরভাগ কোম্পানির প্রস্তুতকৃত ডিভাইস এর রেটিং ১২০ ভোল্ট। তাই ডিভাইস এর সীমা বুঝে সেইভাবে সাপ্লাই দেয়া হয়। নাইলে সীমার বাইরে গেলে সে প্রতিবাদ করতে চাইবে।

এছাড়াও কম ভোল্টেজ এ সাপ্লাই এর একটা সুবিধা হল বিপদের আশংকা কমানো। যেমন

বাংলাদেশের 220 ভোল্ট (rms) এর পিক ভেল্যু হচ্ছে

= 220 x 1.4142 = 311 volt

অর্থাৎ বাংলাদেশের একজন মানুষ শক খাবে 311 volt এ

অন্যদিকে আমেরিকার 120 Volt (rms) এর পিক ভেলু

= 120 x 1.4142 = 169 Volt

অর্থাৎ একজন আমেরিকার মানুষ মূলত শক খাবে 169 Volt এ। অর্থাৎ বাংলাদেশের মানুষটির বিপদের আশংকা অনেক বেশি।

তাই কিছু সংখ্যক দেশ কম ভোল্ট সাপ্লাই করে।

এবার তাইলে প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক তাইলে ২২০ এ সাপ্লাই করে কি কোন লাভ নেই?

নিশ্চয় আছে। এটাতে একটা প্রধান লাভ হল লস ও অযাচিত তাপমাত্রা কমানো। ভোল্ট তুলনামূলক বেশি বলে কারেন্ট ড্র হবে কম। আর কম কারেন্ট ড্র বলতেই i^2R বা লস কম হবে। আর লস কম হওয়া মানেই ডিভাইস এ অযাচিত তাপমাত্রা সৃষ্টি না হওয়া।

সবশেষে বলা যায়, ব্যক্তির নিরাপত্তা, ডিভাইস রেটিং, সিস্টেম লস এর কথা বিবেচনায় রেখেই সাপ্লাই ভোল্ট নির্ধারিত হয়।

13/06/2023

আগের যুগে ধনী লোকেরা টাকার বিনিময়ে গরিব মেয়েদের নাচ দেখত।

এখন সেই ধনী লোকদের মেয়েরা তাদের পূর্ব পুরুষদের ঋণ পরিশোধ করছে টিকটকে নাচ দেখিয়ে।

11/06/2023

৫ টি শর্তে TIN বাতিল করতে পারবেন। শর্ত গুলো নিম্নরূপ:

১। কোনো করদাতা মারা গেলে।

২। যদি কোনো করযোগ্য আয় না থাকে।

৩। বিশেষ কোনো কারণে TIN গ্রহণ করে থাকলে এবং বর্তমানে করযোগ্য কোনো আয় না থাকলেও বাতিল করা যাবে।

৪। নন-রেসিডেন্ট বিদেশী নাগরিক, যার বাংলাদেশে কোন স্থায়ী ভিত্তি নেই।

৫। ৬৫ বছরের উর্ধ্বে মহিলা ও পুরুষগণ যদি তার করযোগ্য আয় না থাকে (পূর্বে করযোগ্য আয় ছিল বর্তমানে নেই) চাইলেই তারা TIN বাতিল করতে পারবেন।

TIN বাতিলের জন্য এপ্লিকেশন নমুনাঃ

বরাবর,
উপ কর কমিশনার/কমিশনার
সার্কেল------, কর অঞ্চল----+
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ঢাকা।

বিষয়: TIN বাতিল করার জন্য আবেদন।

মহোদয়,
যথাবিহীত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে বিগত বছর তিনেক আগে টিন সার্টিফিকেট করেছিলাম। আমি আমার একটি ইলেকট্রনিক ব্যবসা পরিচালনার জন্য টিন খুলেছিলাম। কিন্তু ব্যবসাতে আর্থিক ভাবে ক্ষতি হওয়ায় আমার ব্যবসাটি বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে আমার আয় না থাকা সত্ত্বেও গত তিন বছর ধরে শূন্য রিটার্ণ দাখিল করে আসছি যাহার কপি সংযুক্ত করা হলো। বর্তমানে আমার করযোগ্য আয় না থাকায় আমি আমার TIN, যাহার নাম্বার ............ বন্ধ করতে ইচ্ছুক।

অতএব, আমার করযোগ্য আয় না থাকায় আমার টিন সার্টিফিকেট বন্ধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার সদয় মর্জি হয়।

সংযুক্তি:
১। বিগত তিন বছরের বা পূর্ববর্তী রিটার্নের কপি।

২। TIN সার্টিফিকেট এর কপি।

৩. পূর্ববর্তী আয়কর রিটার্ণের প্রাপ্তিস্বীকারপত্র বা প্রত্যয়ণপত্র।

৪। জাতীয় পরিচপত্রের ফটোকপি।

বিনীত নিবেদক,
মো:............
ঠিকানা:..........
TIN নম্বর:.............
মোবাইল নম্বর:...........

বিঃদ্রঃ- TIN বাতিল না করে যদি রাখা যায় তবে ভালো। কারণ যেকোনো প্রয়োজনে আপনার TIN নাম্বার প্রয়োজন হতে পারে।

Address

Chhatak Road
Chhatak
SUNAMGANJ

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801712477779

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD ALI AKTAR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD ALI AKTAR:

Videos

Share