ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়নে, কুটি উত্তরপাড়া প্রয়াত জনাব জনু মেম্বার সাহেবের বাড়িতে, তার ছেলেদের উদ্যোগে, জনাব এম এ মতিন সাহেব মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের দিন যেন পোলাও সেমাই খেতে পারেন সেই ব্যবস্থা করেছেন।
ছিন্নমূল মানুষের মুখে একবেলা খাবার দিতে পেরে খুশি পরিবারটি। এলাকাবাসী মনে করছেন তাদের এই উদ্যোগ যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ছিন্নমূল মানুষেরা হাসিখুশি ভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারবে।
রুচিশীল ও মান সম্মত পণ্যের সমারহ থাকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সেজান পয়েন্ট দিন দিন আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সাধারণ মানুষের কাছে। ঈদকে কেন্দ্র করে এখন ক্রেতাদের ঢল নেমেছে মার্কেটটিতে। পোষাক, প্রসাধনী,জুতা সব কিছুরই পছন্দনিয় সব পণ্যের সমাহার এখানে।
ভক্সপপঃ
তীব্র গরম থেকে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে সম্পূর্ণ মার্কেটকে শীততাপ নিয়ন্ত্রীত করেছে কর্তৃপক্ষ। নিরাপত্তা আরো জোরদার করতে সিকিউরিটির সাথে যুক্ত করা হয়েছে পুলিশ সদস্যদেরকেও।
সটঃ
নিরাপত্তা ব্যবস্থার পরও মনিটরিং করছে মার্কেট কর্তৃপক্ষ। যাতে যেকোন উৎসবে সেজান পয়েন্ট হয়ে ওঠে ক্রেতাগের আস্থার শপিং সেন্টার।
সটঃ
ফার্মগেট এলাকার সেজান পয়েন্ট নামের এ মার্কেটটিতে পোষাক, প্রসাধনী,জুতাসহ বিভিন্ন প্রয়জনিয় সামগ্রীর তিন শতাধিক দোকান রয়েছে।
বিউটি রানী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার কুটি ইউনিয়ান লেশিয়ারা গ্রামে এলজিইডির মেইন রাস্তার এক হাত নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে অবৈধ ড্রেজারের পাইপ।
এই ড্রেজারের পাইপের কারণে মেইন রোডের পিচ ঢালাই ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় জনগণ বলছেন অপরিকল্পিতভাবে ড্রেজারের পাইপ রাস্তার নিজ দিয়ে অতিবাহিত হওয়ার কারণে অচিরেই রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সহকারি কমিশনার ভূমি অবৈধ ড্রেজারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন বলে আশা করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নে সুপার ব্রিক-ফিল্ড নামে একটি ইটের ভাটা।
অত্র এলাকার সমস্ত খাস জমির মাটি দুষ্কৃতীদের মাধ্যমে চোরাই ভাবে মাটি খরিদ করে।
রাতের আঁধারে মাটি কেটে করছেন একা কার, এতে করে সাধারণ কৃষকরা তাদের কৃষি জমি বিলীন হওয়ার আশঙ্কা করছেন।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ধরখার ইউনিয়নে ভাডা মাথা এলাকায় চলছে এই কর্মযজ্ঞ অথচ এটি দেক ভালের দায়িত্ব ভূমি অফিসের থাকলেও তারা যেন ঘুমিয়ে আছেন।
সরকারি খালের পাড়ের খাস জমি থেকে রাতের আধারে ভেকু লাগিয়ে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে একটি কুচুকরী মহল।
কিনছেন ইট বাটার মালিক দেখার জেন কেউ নেই এর নেপথ্যে রয়েছেন খোকন নাজমুলসহ আরো অনেকে।
কারো চৈত্র মাস কারো সর্বনাশ গত ১০/৩/২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলায় ছতরা গ্রামে ঘটে এক নেককার জনক ঘটনা।
কসবা উপজেলা ধ্বজ নগর গ্রামের গোপীনাথপুর ইউনিয়ন এর জনাব কবির মিয়া তার দুই সহোদরসহ মোটরসাইকেল যুগে ছতরা মাজার শরীফ মসজিদে নামাজ পড়তে আসলে। নামাজ শেষে ফেরত যাওয়ার সময় ছতরা গ্রামে দুর্ঘটনা কবলে পড়ে,
দুঃখজনক ঘটনা হল মোটরসাইকেলটি তিনজন সহ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে তারা জ্ঞান হারালে পথচারীরা তাদেরকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন এই সুযোগে মোটরসাইকেলটি নিয়ে পালিয়ে যায় উক্ত চোর। কবির আহমেদ সাধারণ মানুষের কাছে তাকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আহবান জানিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলার দরকার বাজার হইতে রুডিবাজারে যাওয়ার রাস্তায় প্রাইম কোড দিয়ে পিচ ঢালাই করার কথা থাকলেও কন্টাকটার গণ প্রাইম কোড ব্যতীত পিচ ঢালাই করছেনা। এলাকাবাসীর অভিযোগ এবং নিম্নমানের কাজ করায় এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত। কাজের স্থানে এলজিইডি প্রতিনিধি থাকলেও ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি।
চলে গেলেন পর পারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার কুটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী ইংরেজি শিক্ষক জনাব মুজিবুর রহমান। দুপুর ১২ টায় কুটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ প্রাঙ্গনে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ বছর তিনি এই স্কুলে সুনামের সাথে শিক্ষকতা করেছেন। তার জানা-যায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব সাইদুর রহমান স্বপন, সাবেক চেয়ারম্যান জনাব নজরুল ইসলাম জিতু এবং অনুষ্ঠানে উপস্থাপনায় ছিলেন জনাব এম এ মতিন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার বাদুর ইউনিয়ন, বাদুর গ্রামের পূর্ব পাড়ায় সরকারি চাকরিজীবী কাইয়ুম এর বিরুদ্ধে অবৈধ ডেজার ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে মানছেন না আইনের কোন বিধি-বিধান। সরকারি চাকরি করেন প্রভাব খাটিয়ে এই অপকর্মের সাথে লিপ্ত হয়েছেন এই কাইয়ুম। ফসলী জমির থেকে মাটি কেটে সরকারি এল জি ই ডির জায়গা সহ বিভিন্ন জায়গা ভরাট করছেন।
২৫ মার্চ ২০২৩ জাতীয় গণহত্যা দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা
আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন কসবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সভা পতিত্ত করেন
মাননীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আমিমুল এহসান খান
প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় উপজেলা চেয়ারম্যান জনাব রাশেদুল কায়সার ভূঁইয়া জীবন
আরো উপস্থিত ছিলেন পৌরসভা মেয়র এমজি হাক্কানি
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন
সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শহীদ শহিদুল হক
কাজী মানিক যুগ্ন আহবায়ক ছাত্রলীগ কসবা উপজেলা সাবেক সভাপতি উপজেলা প্রেসক্লাব সোলাইমান খান
সভাপতি জনাব হান্নান কসবা উপজেলা প্রেসক্লাব
উপস্থিত ছিলেন পরিচালক কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ডাক্তার অরূপ পাল উপজেলা কৃষি অফিসার হাজেরা বেগম ও সার্কেল এসপি প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলায় চতুর্থবারের মত ২ শতাংশ জমি ও ঘর উপহার দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যোগদান করে ভূমি হিনদের মাঝে ঘর বিতরণ করা হয়। এ সময়ে বক্তব্য রাখেন মাননীয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আমিমুল এহসান খান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সঞ্জীব সরকার, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মাননীয় মেয়র সহ অন্যান্য। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় বৃহত্তম আশ্রয়ন প্রকল্পটি এই আশ্রয়ন প্রকল্পের প্রায় চার শত পরিবারের মাথা গুজার ঠাই হল। বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশ্রয়ন প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করার জন্য স্বচ্ছতার সাথে সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ভূমিহীনদের ঘর পাওয়া ও মাথা গোজা ঠাই হওয়ায় এটি তাদের পরম সৌভাগ্য বলে মনে করেন যা বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ দায়িত্বে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দি
কসবা উপজেলা খারারা ইউনিয়ন গোলাশার বাসস্ট্যান্ডের পাশেই জহুরুল ইসলাম ভাঙ্গারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন কাজ করাচ্ছেন শিশুদের দিয়ে ও প্রশাসনিক অনুমতি বেতি রেখেই করে যাচ্ছেন বাঙারি ব্যবসা বিভিন্ন জায়গা থেকে আশা বোতল জাত প্রক্রিয়াকরণ করছেন এতে দুর্গন্ধ ছড়ায় চতুর্দিকে এটি আবাসিক এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণে দুর্গন্ধে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ তারা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন এটি বন্ধ করার জন্য
কসবা উপজেলা খারারা ইউনিয়ন গোলাশার বাসস্ট্যান্ডের পাশেই জহুরুল ইসলাম ভাঙ্গারি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। কাজ করাচ্ছেন শিশুদের দিয়েও। প্রশাসনিক অনুমতি বেতি রেখেই করে যাচ্ছেন বাঙারি ব্যবসা, বিভিন্ন জায়গা থেকে আশা বোতল জাত প্রক্রিয়াকরণ করছেন এতে দুর্গন্ধ ছড়ায় চতুর্দিকে। এটি আবাসিক এলাকায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণে দুর্গন্ধে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ তারা প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছেন এটি বন্ধ করার জন্য।