Ayaan Ahmed Rashed

Ayaan Ahmed Rashed তারপর আর কি আমি শুন্য�
(2)

07/03/2024

- হঠাৎ একদিন সবাইকে চমকে দিয়ে পড়তে বসবো!
- সেদিন কেউ আমাকে আটকাতে পারবে না!

07/03/2024

আজ শনিবার.!🙂
- প্রাচীনকালে এইদিনে আমরা স্কুলে যেতাম.!🐸

07/03/2024

যে দিন ঘরটা অগোছালো থাকবে,
আমি ফকিন্নির মতো আউলা জাওলা হয়ে থাকবো,
সেই দিনই পাশের বাসার ক্রাশের মা আসবে!🙂

27/02/2024

নারীদের ভালোবাসা সবসময়ই একটু বেশিইই সুন্দর হয়! ❤️🌸

27/02/2024

Most Pretty Girls From Your Friendlist.🤍

কি দেখছেন? মরুভূমি তে জাহাজ পড়ে আছে?ছবিটি কাজাকিস্তানের। এক সময় এখানে বিশাল সাগর ছিলো, নাম অ্যারাল সাগর। যার আয়তন ছিলো ৬...
12/02/2024

কি দেখছেন? মরুভূমি তে জাহাজ পড়ে আছে?

ছবিটি কাজাকিস্তানের। এক সময় এখানে বিশাল সাগর ছিলো, নাম অ্যারাল সাগর। যার আয়তন ছিলো ৬০ হাজার বর্গ কিলোমিটার। আর এখন সেটা বিস্তৃত মরুভূমি।

আমরা যারা নিজের অবস্থান নিয়ে প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী এবং সেটাকে অহংকারের পর্যায়ে নিয়ে যাই তাদের জন্য এই ছবিটি প্রতীকী।

সময় যখন বদলায় সাগরও শুকিয়ে বিলীন হয়। সমাজ ব্যবস্থার সাথে এমন কিছু প্রাণি আছে যারা দেখতে স্মার্ট, সুন্দর ও ভদ্র কিন্তু অন্যের ক্ষতি করার চেষ্টায় মেতে উঠে। তাদেরও মনে রাখা প্রয়োজন যে, তাদেরও সময় ফুরিয়ে আসবে এক সময়।

নাম্বার ওয়ান ক্লাবে সাকিব!!❤️একসাথে তিন ফরম্যাটে নাম্বার ওয়ান হয়েছেন বিশ্বের মাত্র ৪ জন ক্রিকেটার!!💥গর্ব করতেই পারি কেন...
12/02/2024

নাম্বার ওয়ান ক্লাবে সাকিব!!❤️

একসাথে তিন ফরম্যাটে নাম্বার ওয়ান হয়েছেন বিশ্বের মাত্র ৪ জন ক্রিকেটার!!💥
গর্ব করতেই পারি কেননা ৪ জনের মধ্যে একজন!!🇧🇩

12/02/2024

প্রেম করা উচিত, একজন ম্যাচিওর ছেলে বা মেয়ের সাথে, যে ভবিষ্যৎ নিয়ে, দিক নির্দেশনা দিতে পারবে, নিরবতা বুঝবে, পারিবারিক সমস্যা না বললে, বুঝে নিতে পারবে, ফিন্যান্সি আর ক্রাইসিস বুঝবে,যার সাথে সকল অসুবিধার কথা, মন খুলে বলা যাবে, শুধু আমি তোমাকে, ভালোবাসি আর, তুমি আমাকে ভালোবাসো, তিন বেলা নিয়ম করে শোনবার জন্য, আর বলবার জন্য, প্রেম করা মানে, সময়ের অপচয়, পৃথিবীতে ভালোবাসার জন্য, বহু মানুষ থাকে, মন দিয়ে মনের কথা বলা, শোনার মানুষ, একজনও থাকেনা

11/02/2024

ও মেয়ের বাবা নেই, তাহলে আর আগানোর দরকার নেই! কি একটা অসহায় কথা!💔🥹

11/02/2024

মানুষ সব কথা রাখার জন্য দেয় না কিছু কথা দেয় মুহূর্তটাকে সুন্দর করার জন্য

11/02/2024

কে বলেছে move on করা যায় না, জীবনে একটা সঠিক মানুষ আসলে শুধু প্রাক্তন কেন পুরো অতীত টাকেই ভুলে যাওয়া যায়।'🖤

11/02/2024

যাদের সাথে বসে আমার নামে বদনাম করো💔
তারাই আমার কাছে এসে তোমার নামে বদনাম করে!😅

same same but difflent.
11/02/2024

same same but difflent.

09/02/2024

লোন নিয়ে বউকে নার্সিং পড়িয়েছিলাম। পাশ করে চাকরি পেয়ে আমাকে ডি/ভোর্স দিয়ে কলিগের সাথে বিয়ে।আমি এখনো সেই লোন পরিশোধ করছি!💔🥹

09/02/2024

- কিছু কিছু ছেলে আছে, প্রেম তো দূরের কথা

- মেয়েদের সাথে ঠিকমতো কথাই বলতে পারে না!😔

-যেমন আমি।😍

09/02/2024

- আমি প্রেম করি নাহ। 😘

-তবে একজনকে অনেক ভালোবাসি, ❣️

09/02/2024

মাত্র 24 ঘণ্টায় 5 হাজার ফলোয়ার, 60 হাজার মিনিট কমপ্লিট করে মনিটাইজেশন চালু করুন বইলা হালায় আধা ঘণ্টা ভিডিও দেখাইছে

09/02/2024

আপনাকে আপনার পরিবারে সবথেকে বেশি সাপোর্ট করে কে?

05/01/2024
03/10/2023

কেও আজ পর্যন্ত দুলাভাই ডাকলো না🙂

20/09/2023

Just hey🌸

Innocent🤍
Cute 🦋
Smart✨
Love💜
Crush👀
Cutie☺️

19/09/2023

বিয়ে কি করবেন না??

Everyone  মেনশন করুন ছাব্বিরকে 😆😆
19/09/2023

Everyone মেনশন করুন ছাব্বিরকে 😆😆

19/09/2023

আমি নিশ্চিত, তুমি কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে কিছু বলোনি। হয়ত তোমার উপস্থাপনাটা ভুলভাবে হয়ে গেছে এবং তুমি তা বুঝেছে। বাংলাদেশের সংবিধান ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সবাইকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিয়েছে, ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নিজ ধর্ম পালন ও প্রচারের স্বাধীনতাও দিয়েছে। তেমনই ইসলামে নারীকে সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। কন্যা-সন্তানকে সবচেয়ে বড় এক নিয়ামত বলা হয়েছে, মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত বলা হয়েছে ও স্ত্রীকে সবচেয়ে বড় প্রশান্তির মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ফলে নারী বিদ্বেষের কথা তো এখানে আসেই না।

সামনে তোমার এক দারুণ ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে তোমার। শুভকামনা রইলো, তানজিম হাসান সাকিব, আল্লাহ তোমার সহায় হোক। সরল সত্যের পথে অটুট থাকো।

-Mehidy Hasan Miraz

ধন্যবাদ মিরাজ ভাইকে। সাকিবের পাশে থাকার জন্য এবং সত্য কথা তুলে ধরার জন্য।

সুন্দরী হলেই হয় না পড়ালেখা জানতে হয়🙆‍♂️😁😁
14/08/2023

সুন্দরী হলেই হয় না পড়ালেখা জানতে হয়🙆‍♂️😁😁

বিশ্ব বিখ্যাত নন্দিত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব ইন্তেকাল করেছেন,إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْ...
14/08/2023

বিশ্ব বিখ্যাত নন্দিত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব ইন্তেকাল করেছেন,
إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ
আল্লাহ তায়ালা উনাকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌসের উঁচু মাকাম দান করুন। আমিন!

গল্পটা লিখতে চোখে পানি চলে আসছে 😢  রাত্রি -:ভাইয়া, ও সোনা ভাইয়া।রানা-:(ঘুম জড়িত কন্ঠে) কিরে কি হইছে?রাত্রি-: ও ভাইয়া কলে...
31/07/2023

গল্পটা লিখতে চোখে পানি চলে আসছে 😢

রাত্রি -:ভাইয়া, ও সোনা ভাইয়া।
রানা-:(ঘুম জড়িত কন্ঠে) কিরে কি হইছে?
রাত্রি-: ও ভাইয়া কলেজে যাবেনা? আম্মু বকতেছে।
রানা-:হ্যা রে যাবো।
রাত্রি-:তাহলে ওঠোনা কেন? মহিষের মতো পরে পরে ঘুমালে হবে? ওঠো।

রানা-:ওরে আমার পিচ্চি বুড়ি এত শাসন?
রাত্রি-: হুম, এই বাদড় তোকে উঠতে বলছিনা।
রানা-:উঠতেছি পিচ্চি বুড়ি,উম্মম্মাহহ।
"""""""""""
খুব দ্রত উঠে রানা রাত্রিকে একটা পাপ্পি দিয়ে ফ্রেশ হতে চলে গেল।
রানা বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে আর রাত্রি হল তার একমাত্র আদরের ছোট বোন।
সারাদিন দুষ্টুমিষ্টি ভালবাসায় কাটে এদের দিন।
রানা ফ্রেস হয়ে নাস্তার টেবিলে বসলো।
রানা-:মা রাত্রি কি নাস্তা করেছে?
মা-:না, তোর পাগলি বোন কি তোকে ছাড়া খায়?
রানা-: হুম।রাত্রিকে ডাকো।
"""""""""""""
রাত্রি-: ও ভাইয়া আমাকে ডেকেছো?
রানা-:হুম, এই পিচ্চি বুড়ি তুই খাসনি কেন?
রাত্রি-:গাধা টা আমি কি তোকে ছাড়া কখনো একা খাই?
রানা-:বুঝেছি পাকা বুড়ি, এখন বস নাস্তা করবি।
রাত্রি-:ঠিক আছে।
""""""""""
রানা-:কিরে কিছুই তো খাচ্ছিসনা।
রাত্রি-:খাবো কিভাবে?
রানা-:কেন তোর হাত আছেনা?
রাত্রি-: আছে, কিন্তু,,,,।
রানা-:কিন্তু কি? বল।
রাত্রি-:আমার হাত তো......।
রানা-:দেখি কি হয়েছে তোর হাতে।
রাত্রি-:কই কিছুনাতো।
রানা-:আল্লাহরে, এটা কিভাবে হলো? তোর হাত এতখানি পুড়লো কিভাবে?
রাত্রি-:ধুর গাধা এইটুকু কিচ্ছু হবেনা।
রানা-:আজকে আর কলেজে যাবোনা। মা, ওমা এদিকে আসো তাড়াতাড়ি।
মা-:কি হয়েছে?
রানা-:রাত্রির হাত পুড়ে গেল কিভাবে?
মা-:এইতো আমাকে বললো, মা আমি আজকে ভাইয়ার জন্য রুটি বানাবো।আমি বললাম তুই পারবিনা কিন্তু জানিস তো তোর বোন কত জেদী মেয়ে কিচ্ছু শোনেনা।তারপর আমি ওকে রান্না ঘড়ে রেখে রুমে এসেছিলাম।তারপর ও গ্যাস চালু করে কিভাবে যেন পুড়ে ফেলে।
রানা-:এই পাগলি তুই রুটি বানাতে গেছিলি কেন?
রাত্রি-:বা রে আমার ভাইটার জন্য বুঝি আমি রুটি বানাতে পারবোনা।
রানা-:হুম শিখেছিস তো বড় বড় কথা তাহলে হাত পুড়ে গেল কেন।
রাত্রি-:ধুরর এইটুকু কিচ্ছু হবেনা।
""""""""""
রাত্রিকে এসব বলছিলো আর রাকিবের দুচোখ বেয়ে পানি পরতেছিল।
আর ভাবছিল এত ভালবাসে তাকে এই পিচ্চি বুড়িটা, এইটুকু বয়সে সে এতকিছু করতে চায় তার জন্য।
"""""""
রাত্রি-:ও ভাইয়া তুমি কাদো কেন?
রানা-:তুই জানিস না তুই আমার কলিজা।তোর কিছু হলে আমি বাচবো কি করে।
অনেকটা পুড়ে গেছে রাত্রির হাত তবু যেন সেদিকে তার খেয়াল নেই।
ভাইয়ের কথা শুনে খুশি হয়ে সে তার মাকে বলে,,
রাত্রি-:ও মা তুমি তো বলছিলা ভাইয়াটা পচা। তুমি পচা,, দেখো ভাইয়া কত ভাল,,ভাইয়া বলেছে আমি তার কলিজা।
রানা-: আর কোনদিন রুটি বানাতে যাবিনা।
রাত্রি-:আচ্ছা। আমার লক্ষী
ভাইয়া আর কাদবেনা।
রানা-:আর মা তুমি আমাকে বললেনা কেন একথা।
মা-:তোকে বলিনি কারন,তুই আবার চিল্লাচিল্লি, কান্না শুরু করে দিবি।
রানা-:এই বুড়ি চল ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবো তোকে।
রাত্রি-:এই গাধা আমি বুড়ি না।তুই বুড়া।
"""""""""
তারপর রানা রাত্রিকে নিয়ে
ডাক্তারের কাছে যায়।
রানা অনেক ভালবাসতো তার এই ছোট বোনকে।রাত্রির সামান্য কিছু হলেই রানা কাদতো।
এভাবে চলতো তাদের ভাইবোনের পবিত্র ভালবাসা।
"""""""""
একদিন কিছু একটা নিয়ে মা বাবার সাথে ঝগড়া হয় রানার।
সেদিন রানা সারাদিন বাসায় ফেরেনি। বাসায় না ফেরার কারনে রাত্রিকে অনেক চেষ্টা করেও একটিবারেও খাওয়াতে পারেনি কেউ। আরা প্রচন্ড কান্না করতেছিল সে।
রাত্রি-: তোমরা সবাই পচা, তোমাদের জন্য আমার সোনা ভাইয়াটা চলে গেছে, তোমরা যাও আমার কাছ থেকে কেউ আসবা না।
"""""""
তারপর অনেকটা রাত হয়ে সবাই ঘুমিয়ে পরে শুধু এই পাগলিটা ছাড়া।
সবাই ঘুমিয়ে পড়লেও ভাইয়ের আশায় জেগে থাকে ছোট্ট মেয়েটি।
অনেক রাতে রানা বাসায় ফিরে আসলো আর না খেয়েই রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লো।
রানা যে এসেছে এটা রাত্রি ঠিক বুঝতে পারলো কারন সে তখনো জেগে ছিল আর কাদছিল।
রাত্রি তখন দ্রুত টেবিল থেকে এক প্লেট ভাত নিয়ে রানার রুমে গেল।
রাত্রি-:ভাইয়া, ও সোনা ভাইয়া।
রানা-:(ঘুম জড়িত কন্ঠে) কিরে বুড়ি কিছু বলবি।
রাত্রি-:(কাদে আর বলে) ও ভাইয়া তুমি কোথায় ছিলে সারাদিন?
রাত্রির কান্নার শব্দ শুনেই বিছানা থেকে লাফ দিয়ে উঠে যায় রানা।
রানা-:এই পাগলি তুই কাদছিস কেন আর তোর হাতে ভাতের প্লেট কেন?
রাত্রি-:আমি ভেবেছিলাম তুমি চলে গেছো। আর সারাদিন তো মনে হয় কিছু খাওনি কারন তুমি তো আমাকে না খাইয়ে দিয়ে আগে কিছু খাওনা।
"""""""""
এরপর রানা রাত্রির হাত থেকে ভাতের প্লেট নিয়ে টেবিলে রেখেই রাত্রিকে জড়িয়ে ধরে কাদতে থাকে আর সাথে রাত্রিও।
রানা-: আমি এই পিচ্চি বুড়িটাকে রেখে কোথাও যাবোনা।আমি জানি তুইও সারাদিন না খেয়ে আছিস কারন তুইও তো আমাকে ছাড়া খাসনা।
"""""""""
এরপর রানা নিজের হাতে রাত্রিকে খাইয়ে দেয় আর নিজেও খায়।
সকালে মা রাত্রিকে বিছানায় না পেয়ে খুজতে খুজতে রানার রুমে চলে যায়।
তিনি দেখতে পান পিচ্চি বুড়িটা তার ভাইয়ের বুকের উপর ঘুমিয়ে আছে আর পাশের টেবিলে প্লেট।
এটে দেখে তিনি সব বুঝতে পারলেন।নিজের চোখের পানিকে আর আটকাতে পারলেন না, কেদে ফেললেন পাগল পাগলির ভালবাসা দেখে।
"""""""""""
কে জানতো এমন একটা ভালবাসার মধ্যেও কালবৈশাখী ঝড় প্রবেশ করে ভাইবোনের এই পবিত্র ভালবাসার ইতি টানবে।
"""""
কিছুদিন পর রানার বাবা মা তাদের গ্রামের বাড়িতে যেতে চাইলো রাত্রিকে নিয়ে।কিন্তু রাত্রি রানাকে ছেড়ে যেতে চাইল না, আর রানাও যেতে দিতে চাইল না।
বাবা মা অনেক বুঝিয়ে রানা আর রাত্রিকে রাজি করালো।
এরপর তারা রাত্রিকে নিয়ে গ্রামে চলে গেল আর রানা একা থেকে গেল বাসায় কারন তার কলেজ ছিল তাই সে যায়নি।
""""""""
এরপর প্রতিদিন বারবার ছোট্ট বুড়িটা ফোন দিয়ে রানার খোজ নিত,,,,খেয়েছে কিনা, তার জন্য যেন না কাদে আরো অনেক কিছু।
এরপর ঘটলো এক ভয়ানক দূর্ঘটনা যা সব শেষ করে দিল।
রাত্রিকে সহ তার বাবা মা শহরের উদ্দেশ্য রওনা দিলো।
অনেকটা পথ এসেই ঘটলো দূর্ঘটনা। তাদের সেই বাসটা নিয়ন্ত্রন হারিয়ে পরে যায় বিশাল একটা খাদে।তারপর সব শেষ।
তার বাবা মা যখন জ্ঞান ফিরে পেল তখন তারা রাত্রিকে খুজতে লাগল সেই হাসপাতালে।
ডাক্তাররা জানায় বাসের সবাইকে এই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
তারা খুজকে খুজতে মর্গে চলে গেল যেখানে লাশ রাখা ছিল।
একটা একটা করে লাশ দেখতে হঠাৎ চিৎকার করে উঠলেন রানার মা। বুঝতে আর বাকি রইলনা যে, পৃথিবী ত্যাগ করে না ফেরার দেশে চলে গেছে পিচ্চি বুড়ি রাত্রি।
রাত্রির বডিটা একদম বিভৎস্য হয়ে গেছে, মনে হয় উল্টে যাওয়া বাসের নিচে পরে গেছিল।
এটা সহ্য করতে না পেরে অজ্ঞান হয়ে যায় তার মা।
রানাকে ফোন করলো তার বাবা।
রানা পাগলের মতো ছুটে এলো হাসপাতালে।এরমধ্যে তার মায়ের জ্ঞান ফিরেছে।
রানা এসেই চিৎকার করতে থাকে,কোথায় রাত্রি।
এরপর রাত্রির লাশের কাছে তাকে নিয়ে যাওয়া হল।
রাত্রিকে দেখেই হতভম্ব হয়ে যায় রানা।অনেকক্ষন কোন কথা বলেনা রানা। সবাই ভাবলো এ আবার পাগল হল নাকি।
হঠাৎ চিৎকার শুরু করে দিল রানা আর তার বাবা মাকে বলতে লাগল,,,
রানা-:(চিৎকার করে) তোমরা খুনি,তোমরাই মেরে ফেলেছো আমার পিচ্চি বুড়িটাকে, তোমাদের
কতো করে বললাম ওকে নিয়ে যেওনা, পাগলীটা থাকতে পারবেনা আমাকে ছাড়া তবুও তোমরা নিয়ে গেলে আর মেরে ফেললে, ফিরিয়ে দাও আমার পিচ্চি বুড়িকে।
"""""""
রানার চিৎকার শুনে হতভম্ব হয়ে যায় পুরো হাসপাতাল।
রানা-:(কেদে কেদে) কিরে পাগলী তুই নাকি আমাকে ছাড়া থাকতে পারিসনা,তুই তো আমাকে না দেখলে কেদে ফেলিস তাহলে এখন ঘুমিয়ে আছিস কেন? কেন একা রেখে গেলি আমাকে সার্থপরের মতো? ওঠনা পাগলি আর কখনো তোকে ছেড়ে কোথাও যাবোনা, ও বাবা ও মা আমার পিচ্চি বুড়িটা কথা বলেনা কেন, ও কি আর ঘুম থেকে উঠবেনা?
এসব বলে আর চিৎকার করে কাদে রানা।
ওর কান্না দেখে সবাই কেদে ফেলে।
""""""""""""
তারপর সেই ছোট্ট পরীটাকে ছোট্ট সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে রাখা হলো অন্ধকার কবরে।
এরপর প্রতিরাতেই রানাকে চিৎকার করে কাদতে শোনা যায়।বেশিরভাগ সে যখন খেতে বসতো আর পিচ্চি বুড়িটাকে দেখতো পেতোনা খাবার টেবিলে তখন।
মাঝে মাঝে রানাকে কবরের পাশে দেখা যেত।সে বলতো, কিরে বুড়ি কিভাবে আছিস আমাকে ছেড়ে এই ছোট্ট মাটির ঘরে।তোর কি ভয় করেনা??
""""""""""
আদরের বোনকে হারিয়ে এভাবেই কাটছে রানার দিন।
""সমাপ্ত ""
""""""
গল্প : ভাই বোনের পবিত্র ভালো বাসা

এতো দূরে যখন এসেছেন তা হলে
ছোট করে একটা কমেন্ট তো করা ই যায়

যদি ভালো লাগে 🙂

র_আলোシ দে চাঁ

এই ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ঘিঞ্জি দালান, টানা বারান্দা, ফুটপাথ, সব আমাদের কতই না আপন, কত বেশি পরিচিত! মুর্তজা আহমেতওয়ালা নামে...
31/07/2023

এই ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ঘিঞ্জি দালান, টানা বারান্দা, ফুটপাথ, সব আমাদের কতই না আপন, কত বেশি পরিচিত! মুর্তজা আহমেতওয়ালা নামের এক ভারতীয় নাগরিক 'ফির হেরা ফেরী' সিনেমার এসব শুটিং স্পট খুঁজে বের করেছেন, হেঁটে বেড়ানোর চেষ্টা করেছেন মেমোরি লেনে, আমাদেরও করে তুলেছেন স্মৃতিকাতর! ❤️

প্লেনে উঠেই গার্লফ্রেন্ড বলল, "তুমি নাকি আমার জন্য সব করতে পারবা। আমি বললাম "অবশ্যই"। গার্লফ্রেন্ড বলল, " তাহলে এই প্লেন...
31/07/2023

প্লেনে উঠেই গার্লফ্রেন্ড বলল, "তুমি নাকি আমার জন্য সব করতে পারবা। আমি বললাম "অবশ্যই"। গার্লফ্রেন্ড বলল, " তাহলে এই প্লেনের মধ্যে হকারি করো দেখি।"

গার্লফ্রেন্ডের কথা শুনে বেলুনের মতন গর্বে যেমন বুক ফুলে উঠেছিলাম,প্লেনে হকারির কথা শুনে ঠিক সেইভাবেই চুপসে গেলাম। জীবনে কেউ শুনেছে প্লেনে হকারি করা যায়?

গার্লফ্রেন্ডকে বললাম " ইয়ে মানে এর থেকে কঠিন কিছু থাকলে বলো( ভাব নিয়ে)। এটা তো খুব সহজ কাজ"। গার্লফ্রেন্ড বলল " আগে এটাই করে দেখাও। যতো সুন্দর করে করবা ততোই বাবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার সময় এগিয়ে আসবে। নাহলে কিন্তু অন্য কাউকে নিয়ে গিয়ে বাবার সাথে পরিচিত করিয়ে দিবো"।

সম্রাট শাহজাহান যদি প্রেমের জন্য তাজমহল বানাইতে পারে। আমি প্রেমের জন্য হকারি করলে কি দোষ? এছাড়া গার্লফ্রেন্ড সরাসরি কলিজাতে হাত দিয়েছে। নিজের সম্মান বাঁচাতে সীট থেকে উঠে হকারি করতে যাবো এমন সময় মনে হইলো ঢাকার বাসে যারা হকারি করে তারা নানা রকম জিনিস বিক্রি করে। কিন্তু এই প্লেনে আমি কি বিক্রি করবো। গার্লফ্রেন্ড কে বললাম " ইয়ে মানে হকারি করতে তো জিনিসপাতি লাগে। আমার কাছে তো কিছুই নেই"। গার্লফ্রেন্ড আমার কথা শুনে ওর হাতের ব্যাগটা থেকে একটা ব্রাশের পাতা বের করে দিলো। গুণে দেখলাম সেখানে ১২ টা ব্রাশ। ব্রাশ গুলো হাতে নিয়ে উঠে যেই দাঁড়াতে যাবো ঠিক তখনি গার্লফ্রেন্ড বলল " যদি ঠিকমতন হকারি না করতে পারো কি হবে বলেছি তো,মনে আছে"? আমি হকারদের মতন হাতে ব্রাশের পাতা পেঁচিয়ে বললাম "হ্যাঁ হ্যাঁ মনে আছে"।

কিছুটা সময় নিয়ে ভাবতে লাগলাম কিভাবে লোকাল বাসে হকাররা হকারি শুরু করে। তারপর ব্রাশ গুলো হাতে নিয়ে হকারি শুরু করে দিলাম।
" ডিয়ার ভাই ও বোনেরা, আপনাদের কি দাঁতের সমস্যা? ঠিকমতন দাঁত ব্রাশ করেন না বলে দাঁতে ময়লা জমে গেছে? দাঁতের গোড়ায় পোকা হয়ে দিন দিন দাঁত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? মুখের দুর্গন্ধে চারপাশের মানুষের সাঠে ঠিকমতন কথা বলতে পারছেন না? তাহলে এক্ষুনী সংগ্রহ করুন বাংলাদেশের নাভানা কোম্পানির এই মূল্যবান ব্রাশ। সকালবিকাল দুবার এই ব্রাশ করে দাঁগ মাজলে আপনার দাঁত হবে চকচকে ফকফকে"। তারপর ব্রাশের পাতা থেকে একটা ব্রাশ বের করে হাত উঁচু করে সবাইকে দেখিয়ে বললাম "দাম মাত্র দশ টাকা দশ টাকা"। প্লেনের মানুষজন আমার দিকে এলিয়েন দেখার মতন করে তাকিয়ে আছে।

গার্লফ্রেন্ডের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার দিকে রাগান্বিত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। গার্লফ্রেন্ডের ভয়ে আবার বলা শুরু করলাম। "আমার দাদা ছিলেন বিখ্যাত হকার কালু শেখ, তিনি সারাজীবন ট্রেনে হকারি করেছেন। তারপর তার ছেলে লাল শেখ ছিল আমার বাবা।উনি সারাজীবন বাসে হকারি করছে। আমি লাল শেখের ছেলে ধলা শেখ তাই প্লেনে হকারি করি।"

দেখি পিছন থেকে একটা বয়স্ক মহিলা আমাকে ডাকছে। কাছে যাবার সাথে সাথে উনি আমাকে দশ টাকা দিয়ে হাতের ব্রাশ টা নিয়ে নিলো।

তারপর এক বয়স্ক সাদা লোক আমাকে ডাকলো। উনার কাছে এগিয়ে যেতেই উনি বলল " হ্যালো মিঃ ধলা শেইখ ( ইংরেজরা বাংলা উচ্চারণ করলে যেমন হয়)। আমি বললাম " ইয়েস স্যার"। উনি বললেন " টোমার আইডিয়া আমার খুব পছন্দ হইয়াছে। টুমি একমাত্র হকার যে প্লেন হকারি সূচনা করিয়াছ। যদি নোবেল কমিটি এইরকম মানব সেবায় নোবেল দিতো। টাহলে আমি টোমার নামে ওদের কাচে সুপারিশ করতাম "। আমি খুশিতে বললাম " থ্যাংকইউ স্যার"। তারপর উনি বললেন " আমাখে দুইটা নাভানা কোম্পানির ব্রাশ দেও"। সাথে সাথে ব্রাশের পাতা থেকে দুইটা ব্রাশ খুলে উনার হাতে দিয়ে দিলাম।

এরমধ্যে দেখি দুইজন এয়ার হোস্টেজ আমার দিকে দৌড়ে আসছে। ভয়ে কলিজা শুকিয়ে গেলো। আল্লাহ! আজ নিশ্চিত ওরা আমাকে প্লেন থেকে নিচে ফেলে দিবে। ঠিক তখনি হঠাৎ করে আমার গার্লফ্রেন্ড এগিয়ে এসে ছোট বাচ্চার মতন করে আমাকে বলল " লক্ষী সোনা এমন করে না, চলো চলো সীটে বসো। মানুষ খারাপ বলবে বাবু"। গার্লফ্রেন্ডের এতো সুন্দর ব্যবহার দেখে অবাক হয়ে গেলাম। কিন্তু সেই অবাক আর বেশিক্ষণ থাকলো না যখন সে প্লেনের সবাইকে উদ্দেশ্য করে ইংরেজিতে বলল " আপনারা সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার স্বামী একজন মানসিক রোগী। উন্নত চিকিৎসার জন্য ওকে আমেরিকা নিয়ে যাচ্ছি"।

এবার দেখি প্লেনের সবাই আমার দিকে মায়ার দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। এয়ার হোস্টেজ গুলার মুখ ও দেখার মতন ছিল। একজন এয়ার হোস্টেজ এগিয়ে এসে আমার হাতে একটা ললিপপ দিয়ে বলল, "এটা খাও, অনেক মিষ্টি।"

তারপর প্লেনে আমার আর কোনো সমস্যা হয়নি। গার্লফ্রেন্ড ও খুশি আমিও খুশি।

কিন্তু বাংলাদেশে ফিরবার পর এয়ারপোর্টে বিশাল ভিড় দেখে ভয় পেয়ে গেলাম। পাশের একজন কে বললাম ভাই এতো ভিড় কিসের? লোকটি বলল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নাকি কোন দেশ থেকে বাংলাদেশে এসেছে তাই এতো ভিড়। আমি নিজের মতন একা একা হেঁটে যেইনা এয়ারপোর্ট থেকে বের হচ্ছি। দেখি সবার হাতে আমার ছবি। কেউ কেউ আমার ছবিতে মালা দিয়েছে। কেউ কেউ আমার ছবির নিচে লেখেছে দেশের গর্ব, জাতীর গর্ব মিঃ ধলা হকার। চোরের মতন এয়ারপোর্ট থেকে পালিয়ে বাসায় এসে শুনি কোন হারামজাদা যেন আমার প্লেনে হকারির ভিডিও নেটে ছেড়ে দিয়েছে। তাই বাংলাদেশের হকাররা আমাকে স্বাগতম জানাতে এয়ারপোর্ট গিয়েছিল।

হকার
রম্যগল্প

ফলো করে পাশে থাকুন

Address

Dubai

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayaan Ahmed Rashed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ayaan Ahmed Rashed:

Videos

Share

Category