13/06/2023
একটি মৃত ভালোবাসার গল্প ঃ
আমি চাকুরী করতাম একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে, আমার ডিউটি নাইট সিপ্ট ছিল ডিউটি শেষে বাসায় ফিরলাম তখন একটু দুর্গন্ধ অনুভব করলাম বুঝতে আর বাকী রইলনা যে রাতে ময়লার র্টাংকি পরিষ্কার করা হয়েছে। টেনশনে পরে গেলাম ঘুমাব কি করে, কিছুক্ষন ভেবে ঠিক করলাম বড় ভাইয়ের বাসায় গিয়ে ঘুমাতে হবে তাই আর দেরি না করে গাড়িতে উঠে পরলাম। আমার বড় ভাইয়ের বাসা বেশি একটা দুরে না পাচ টাকা গাড়ি ভাড়া, চলে গেলাম সেখানে বাসায় কেউ নেই ভাই ভাবী দুজনেই চাকুরী করে বাসায় আছে নীলা। হ্যাঁ নীলা আমার স্বপ্নের নায়িকা আমার ভাইয়ের শালিকা সে তখন বোনের বাসায় বেরাতে আসছে,এস,এস,সি পরিক্ষার পর। আমি গেটের করা নারতেই নীলা এসে গেট খোলে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বলল
ভিতরে আসেন আমি ভিতরে প্রবেশ করার পর গেট আটকে
দিল বাসায় ডুকেই আমি নীলাকে আমার বাসার সমস্যাটা বলে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম এমন সময় নীলা খাওয়ার জন্য আমাকে জুরাজুরি করাতে হালকা কিছু নাস্তা করে সুয়ে পরলাম ঘুমানোর জন্য এমন সময় পাশের বাসার এক ভাবী নীলাকে ডেকে বলল ঐতোরা কি করিস নীলা তখন এপাশ থেকে উত্তর দিল আমরা কি করি আপনি এসে দেখে যান। কিছুক্ষন পর আমি ঘুমিয়ে পরি। ঘুম থেকে উঠে তখন আমি চলে যাই আমার কর্মস্থলে নীলাও চলে যায় দেশের বাড়িতে নীলা আমকে কিছু বলতে চেয়েছিল কিন্তু আমি বোঝতে পারিনি। এক সময় আমি ও চাকুরী ছেড়ে চলে আসি বাড়িতে। হঠাৎ একদিন প্রায় 5/7 বছর পর (এখানে বলে রাখি 5/7 বছর আগে কোন মোবাইল এর ব্যবস্থা ছিল না তাই এর মধ্যে কোন যোগাযোগ ছিল না) আমার মোবাইলে একটি ফোন আসে আমি রিসিভ করে বললাম হ্যাঁলো কে আপনি ওপর প্রান্ত থেকে একটি মেয়েলী কন্ঠে বলে উঠে আমি তোমার নীনা,,,,,,,নীলার নাম ছিল অন্য আরেকটা। তখন থেকেই আমি তাকে নীলা নামে আমার কল্পনারাজ্যে লিখে রাখি। নীলার অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেছে এখন তার দুটি বাচ্চা আছে। নীলা এখনো হয়তো তার বাড়ির জানালায় নীল কাপড়ের পর্দা টানিয়ে রাখে নীলা এখন চোখে চশমা পড়ে হয়তো নীল কান্নগুলো ঢেকে রাখে।
।