Uncensored Voices

Uncensored Voices Writing means sharing your thoughts,ideas,opinions. So share your writing with us,we will share your
(4)

শুধু ডুম্বুর ড্যাম না, ভারতের ত্রিপুরায় বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীর উজানে আরো অনেকগুলো ব্যারেজ/ড্যাম আছে। যেমন: যৌথ নদী কমিশ...
08/28/2024

শুধু ডুম্বুর ড্যাম না, ভারতের ত্রিপুরায় বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীর উজানে আরো অনেকগুলো ব্যারেজ/ড্যাম আছে। যেমন: যৌথ নদী কমিশনের তৈরী মানচিত্র অনুসারে, বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ৩৫ কিমি উজানে মুহুরী নদীর উপর মুহুরী(কলসী) ব্যারেজ, ৫২ কিমি উজানে গোমতি নদীর উপর মহারাণী ব্যারেজ, ৫২ কিমি উজানে খোয়াই নদীর উপর খোয়াই ব্যারেজ এবং ৪৮ কিমি উজানে মনু নদীর উপর মনু ব্যারেজ নির্মাণ করা হয়েছে।

আমরা ত্রিপুরার একজন ডিস্ট্রিক্ট মেজিস্ট্রেটের বরাতে শুধু ডুম্বুর ড্যামের গেট খুলে দেয়ার কথা জানি। অন্য ব্যারেজের গেটগুলোও খুলে দেয়া হয়েছে কিনা সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে যে কারণে ডুম্বুর ড্যামের গেট খুলে দেয়া হয়েছে, সেই কারণে ত্রিপুরার অন্যান্য ব্যারেজের গেইটগুলোও খুলে দেয়ার কথা।

এই ব্যারেজগুলো একযোগে খুলে দিলে বন্যার স্বাভাবিক প্রবাহের চেয়ে বেশি স্রোত মুহুরী, গোমতি, খোয়াই ও মনু নদী হয়ে বাংলাদেশের ফেনী, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, মৌলভিবাজার ইত্যাদি অঞ্চলে প্রবল বন্যার সৃষ্টি করবে এটাই স্বাভাবিক।

প্রথমত, ভারত কী ব্যারেজ বা ড্যামের গেট খুলে দেয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশকে কোন আগাম সতর্কতা বার্তা পাঠিয়েছিলো? সতর্কতা বার্তা না পাঠালে বাংলাদেশের উচিত তীব্র প্রতিবাদ জানানো। কারণ আগাম সতর্কতা পেলে অনেক মানুষকে সময় মতো নিরাপদে সরিয়ে আনা যেত।

দ্বিতীয়ত, নদীতে বাধ দেয়া হলে ভারী বৃষ্টিপাতের মৌসুমে ধরণের পরিস্থিতি হবেই। বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত আন্ত:সীমান্ত নদীগুলোর উপর ভারত একের পর এক তরফা বাধ নির্মাণ করে চলেছে বলেই একদিকে শুকনো মৌসুমে বাংলাদেশ পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, পলি জমে বাংলাদেশের নদীগুলোর পানি ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে অন্যদিকে বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশকে না জানিয়ে বাধ খুলে দেয়ার কারণে ফ্ল্যাশ ফ্লাডের শিকার হচ্ছে।

তৃতীয়ত, অনেকে মনে করছেন ভারতের বাধের বিপরীতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বাধ দিয়ে সমস্যার সমাধান করা যাবে। এটা ভুল ধারণা। যে কারণে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট পানির ঢল সামাল দিতে ভারত তার বাধের গেট খুলে দিয়েছে, বাংলাদেশকেও তাই করতে হবে। যেমন: মুহুরী প্রকল্পের বাধ ফেনী অঞ্চলকে ভারত থেকে নেমে আসা পানির ঢল থেকে রক্ষা করতে পারেনি। বাংলাদেশও মুহুরি প্রকল্পের বাধের ৪০টি গেট খুলে দিতে বাধ্য হয়েছে।

কাজেই, নদীর উপর আরো বাধ নির্মাণ সমাধান নয়। সমাধান করতে হলে নদীর উপর থেকে সমস্ত ধরণের বাধ অপসারণ করতে হবে। যতদিন বাধ অপসারণের মতো রাজনৈতিক বাস্তবতা তৈরী না হয়, ততদিন ভারতকে বাধ্য করতে হবে আন্ত:সীমান্ত নদীগুলো থেকে এক তরফা পানি প্রত্যাহার কিংবা বিনা নোটিশে হঠাৎ পানি ছেড়ে দেয়া বন্ধ করতে। এজন্য প্রথমে দ্বিপাক্ষিক ভাবে চাপ দিতে হবে, কাজ না হলে জাতিসংঘ সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে যেতে হবে।

08/26/2024

আসসালামু আলাইকুম

বন্যা কবলিত অঞ্চলের সবার জন্য সতর্কতা।

বন্যা শেষে বাড়িতে ফিরে আসার পর, কিছু করনীয়ঃ

১| বিদ্যুতের তার কোথাও পড়ে আছে কিনা দেখে, সাবধানে চলাচল করবেন।

২| বিদ্যুতের মেইন সুইচ বন্ধ করে রাখবেন, পুরো ঘর শুকানোর আগ পর্যন্ত।

৩| ঘরে অনেক বিষাক্ত সাপ আশ্রয় নিতে পারে, সাবধানে প্রবেশ করবেন।

৪| পর্যাপ্ত সেলাইন, ও পানিবাহিত রোগের ঔষধ সংগ্রহ করে রাখুন।

৫| বাচ্চাদের খেয়াল রাখুন, এখন সব জায়গায় পানি, পুকুর বা কোন জলাশয়ে যাতে না যেতে পারে চোখে চোখে রাখুন।

08/25/2024

একেই বলে গণতন্ত্র (Democracy)❗
কোন এক হোস্টেলে ১০০ জন ছাত্র ছিল। তাদের টিফিনে প্রতিদিন "সিঙ্গাড়া" দেওয়া হত। কিন্তু ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জনই প্রতিদিন এই একই খাবার খেতে চাইতো না। তারা টিফিনে অন্য কিছু খাবারের জন্য হোস্টেল সুপারের কাছে আবেদন জানালো। কিন্তু বাকি ২০ জন প্রতিদিন সিঙ্গাড়াই খেতে চাইলো।

অবশেষে হোস্টেল সুপার ভোটের ব্যবস্থা করলেন এবং বললেন, যে খাবার সর্বাধিক ভোট পাবে সেই খাবারই প্রতিদিন টিফিনে দেওয়া হবে।

ভোটে দেখা গেলো, ওই ২০ জন ছাত্র প্রতিদিন সিঙ্গাড়ার পক্ষেই ভোট দিয়েছে।

বাকি ৮০ জন ভোট দিয়েছে ঠিক এভাবে -
ডালপুরি - ১৮ জন
পরোটা ও সবজি - ১৬ জন
রুটি ও ছোলার ডাল - ১৩ জন
মাখন পাউরুটি - ১১ জন
নুডুলস্ - ১০ জন
ভেজিটেবল রোল - ৭ জন
এগটোস্ট - ৫ জন

ফলাফল, সেই সিঙ্গাড়া সর্বাধিক ভোট পাওয়ায় টিফিনে প্রতিদিন সিঙ্গাড়া দেওয়াই চলতে লাগলো...!

¤ মরাল অফ দ‍্য স্টোরী হ'ল -
যতদিন ৮০ শতাংশ মানুষ নিজেদের স্বার্থপরতা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত থাকবে, ততদিন ২০ শতাংশ মানুষই তাদের শাসন করবে। 💯

ভালো লাগলে পোস্ট টা শেয়ার করে দিন ❤️
゚ #সংগৃহীত #বিবেক

08/23/2024

আপনারা কি ভাবে দেখতেছেন জানিনা

আমি চোখের সামনে একটা দেশকে বদলে যাইতে দেখতেছি!

আমি কোনদিন ভাবতেও পারিনাই বাংলাদেশে

ম্যাট্রিকে ফেইল করা / কোন রকমে পাশ করা , চাকরি বাকরি নিয়ে মাথা না ঘামানো,
একটা অদ্ভুত সাহসী মেয়ে পুলিশের গুলির সামনে মাথা উচু করে দাড়ায়া বলবে কোটায় আমার কিছু যায় আসেনা, কোটা দিয়ে আমি কি করমু,
কিন্তু ওরা আমার ভাইরে মারলো কেন এই জবাব দিতে হবে!

কোনদিন ভাবিনাই কোন একদিন এই দেশে

পুরা শহরের সবাই মিলে হৈ রৈ করে
রাত জেগে ডাকাত ধরতে বইসা থাকবে!

কারো বাসায় ডাকাত পরলে সবাই মিলে এইভাবে ছুইটা যাবে!

ফেনীর বন্যার কথা শুনে
ক্লাস ফাইভের বাচ্চাটাও তার জমানো টাকা বের করে দিবে সাহায্য করার জন্য!

যার যা আছে, তা নিয়েই দৌড়ে যাবে বন্যা আক্রান্ত মানুষের পাশে থাকার জন্য!

আমি বাংলাদেশকে কোনদিন
এইরকম শক্ত, ত্যাগী,
যে কোন প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য প্রস্তুত এইরকম ভয়ংকর ইউনাইটেড দেখিনাই!

কোথায় যেন একটা ভয় কেটে গেছে মানুষের।
সত্য ইমোশন প্রকাশ করবার একটা স্বাধীনতা যেন এসেছে মনে!

সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে,
বহুদূর যাবে বলে প্রস্তুত হচ্ছে একটা দেশ।।

©collected

08/23/2024

ত্রান নিতে নয়, এই ভীড় ত্রান দিতে। এটাই স্বৈরাচারমুক্ত ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

স্থান- টিএসসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

08/23/2024
08/23/2024

•গতরাতে 'As sunnah Foundation' পোস্ট দিলো, যারা অনেক কঠিন কাজ যেমন বস্তা টানার মতো কঠিন পরিশ্রমী কাজ বিনা পারিশ্রমিকে করতে পারবেন তারাই আসার জন্যে অনুরোধ করা হলো।
ফজর থেকে লাইন লেগে গেলো মানুষের। অনেক হিন্দু ভাইয়েরাও আছে তার মধ্যে। কয়েকশো মানুষ চান্সই পেলো না ভলান্টিয়ার হবার। হতাশ হয়ে গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে রইলো।
পেইজ থেকে পোস্ট দেয়া লাগলো আর মানুষ আইসেন না।

•সারা বাংলার মসজিদের ইমাম খতিব মুয়াজ্জিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাদের এক সপ্তাহের বেতনের টাকা আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে দান করবেন।

•চিটাগাং থেকে শত শত ট্রাক ভর্তি নৌকা আর ট্রলার নিয়ে মানুষ ছুটে যাচ্ছে।

•প্রায় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারী তাদের ১দিনের বেতন দান করতে সম্মত হয়েছে।

•কিছু মন্দির থেকে সিদ্ধান্ত এসেছে তারা জন্মাষ্টমীর যাত্রা বাতিল করে সেই টাকা বন্যার ফান্ডে দান করবেন।
বরিশালে এক মন্দিরের ফান্ড থেকে তো শায়খ আহমাদুল্লাহ এর আস-সুন্নাহ ফান্ডে টাকা দান করলো।

•প্রবাসীরা হন্যে হয়ে খুজছে কিভাবে আস-সুন্নাহ তে টাকা পাঠানো যাবে। এবং তারা পাঠাচ্ছে।

•বিভিন্ন ভার্সিটির ছাত্ররা নিজের জীবনের পরোয়া না করে ঐ স্রোতের মধ্যে নেমে পরেছে। হয়তো এই স্রোতে তারাও হারিয়েও যেতে পারে কিন্তু বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা করেনি তারা।

•আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এর কথা কি আর বলবো! সব ধরনের দূর্যোগে তারা আমাদের জন্যে ঝাপিয়ে পরে।
হোক সেটা প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা স্বৈরাচার পতনের।

আমি এবং আমরা মাঝে মাঝেই আশাহত হই এই দেশ নিয়ে।
কিন্তু এই দৃশ্যগুলো দেখে মনের অজান্তেই বলে উঠি, ভালোবাসি আমার দেশ এবং দেশের মানুষকে। এই দেশের জন্যেই লড়ে যাবো।

দেশপ্রেমের নেশা খুবই সংক্রামক নেশা।

08/23/2024

দয়া করে কেউ এাণ দেওয়ার সময় ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিবেন না,এরা কেউ ভিখারি না,পরিস্থিতির শিকার!

Alhamdulillah
08/23/2024

Alhamdulillah

08/23/2024
08/23/2024
08/23/2024

চোখের সামনে একটা দেশকে বদলে যাইতে দেখতেছি!

কোনদিন ভাবতেও পারিনাই বাংলাদেশে

ম্যাট্রিকে ফেইল করা / কোন রকমে পাশ করা , চাকরি বাকরি নিয়ে মাথা না ঘামানো,
একটা অদ্ভুত সাহসী মেয়ে পুলিশের গুলির সামনে মাথা উচু করে দাড়ায়া বলবে কোটায় আমার কিছু যায় আসেনা, কোটা দিয়ে আমি কি করমু,
কিন্তু ওরা আমার ভাইরে মারলো কেন এই জবাব দিতে হবে!

কোনদিন ভাবিনাই কোন একদিন এই দেশে

পুরা শহরের সবাই মিলে হৈ রৈ করে
রাত জেগে ডাকাত ধরতে বইসা থাকবে!

কারো বাসায় ডাকাত পরলে সবাই মিলে এইভাবে ছুইটা যাবে!

ফেনীর বন্যার কথা শুনে
ক্লাস ফাইভের বাচ্চাটাও তার জমানো টাকা বের করে দিবে সাহায্য করার জন্য!

যার যা আছে, তা নিয়েই দৌড়ে যাবে বন্যা আক্রান্ত মানুষের পাশে থাকার জন্য!

আমি বাংলাদেশকে কোনদিন
এইরকম শক্ত, ত্যাগী,
যে কোন প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য প্রস্তুত এইরকম ভয়ংকর ইউনাইটেড দেখিনাই!

কোথায় যেন একটা ভয় কেটে গেছে মানুষের।
সত্য ইমোশন প্রকাশ করবার একটা স্বাধীনতা যেন এসেছে মনে!

সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে,
বহুদূর যাবে বলে প্রস্তুত হচ্ছে একটা দেশ।।

©copied

08/22/2024

বন্যার সময় আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। বন্যা প্রতিরোধ, পরিমাপ এবং ক্ষতি কমানোর জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন:

১. প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:
*বন্যার পূর্বাভাস শুনুন এবং সতর্ক থাকুন।
*বাড়ির চারপাশে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ঠিক রাখুন।
*জরুরি সরঞ্জাম যেমন টর্চলাইট, মোমবাতি, ওষুধ, এবং শুকনো খাবার প্রস্তুত রাখুন।

২. পরিমাপ:
*বন্যার পানির স্তর নিয়মিত পরিমাপ করুন।
*স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলুন।

৩. ক্ষতি কমানো:
*বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখুন এবং বৈদ্যুতিক সরঞ্জামগুলি নিরাপদ স্থানে রাখুন।
*মূল্যবান জিনিসপত্র উঁচু স্থানে সরিয়ে রাখুন।

৪. সুরক্ষা ব্যবস্থা:
*নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন এবং প্রয়োজন হলে স্থানান্তরিত হন।
*পানির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং জীবাণুমুক্ত পানি পান করুন।
*স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলুন এবং সাহায্য প্রার্থনা করুন।

সবাই মিলে সচেতন থাকলে এবং সঠিক পদক্ষেপ নিলে আমরা বন্যার ক্ষতি কমাতে পারব। নিরাপদ থাকুন!

Source: Jamuna TV
08/22/2024

Source: Jamuna TV

08/22/2024

বাঁধের সামনে আরেকটা বাঁধ নির্মাণ কি সত্যিই কোন বাস্তবসম্মত সমাধান নাকি মানুষের সরলমনের ফ্যান্টাসি/ফিকশন

এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি যে দাবীটা আমার চোখে পরছে সেটা হল বাঁধের সামনে আরেকটা বাঁধ নির্মাণ করেন, যত টাকা লাগে দেশের জনগণ দিবে।মজার ব্যাপার হচ্ছে আমাদের দেশে কিন্তু অলরেডি এরকম সিনারিও রয়েছে। তিস্তা নদীর উপর ভারত যে বাঁধ নির্মাণ করেছে সেটার নাম "গাজলদোবা বাঁধ"। তার একটু ডাউনস্ট্রিমেই বাংলাদেশে নীলফামারীতে তিস্তা নদীর উপরেই রয়েছে "তিস্তা বাঁধ।" এই তিস্তা বাঁধ উত্তরাঞ্চলে "মঙ্গা" মোকাবেলায় খুবই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখলেও এত অল্প দূরত্বে দুইটি বাঁধ নদীর ডাউনস্ট্রিমকে একদম ধূ ধূ বালুতে পরিণত করেছে। তাই আপনি যদি অপরিকল্পিতভাবে ইন্ডিয়ার সব ট্রান্সবাউন্ডারি রিভারের বাঁধের সামনে আরেকটা বাঁধ নির্মাণ শুরু করেন, তাহলে খুব ভালো সম্ভাবনা আছে বাংলাদেশ পুরোপুরি মরূভূমিতে পরিণত হবে।

দ্বিতীয়ত, ইন্ডিয়া বাঁধ খুলে দিলে আমরা আমাদের বাঁধ বন্ধ করে দিব, বন্যার পানি আবার ভারতে চলে যাবে। শুনতে খুব মজার মনে হলেও ব্যাপারটা এত সিম্পল না। নদীর ধর্ম হচ্ছে আপস্ট্রিম থেকে ডাউনস্ট্রিমে যাওয়া। তাই আপনি বাংলাদেশ অংশে একটা বাঁধ নির্মাণ করে দিলেই নদী রিভার্স দিকে প্রবাহিত হওয়া শুরু করবে এটার সম্ভাবনা খুবই কম।এক্ষেত্রে দুইটা জিনিস হতে পারে ১. নদী ব্যারেজের আশেপাশে আরেকটা অলটারনেট রুট তৈরী করে সেদিক দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করবে, ২. নদীর পানি বাঁধের একদম আপস্ট্রিমেই জমা হতে হতে এক সময় বাঁধ ভেঙ্গে ফেলবে বা ওভারটপ করবে। দুইটা সিনারিওতেই কিন্তু পরিণতি একই-বাংলাদেশে আরো ভয়ানক ফ্ল্যাশ ফ্লাড এবং তীব্র নদী ভাঙন।

তাহলে কি এর কোনো সমাধান নেই?
অবশ্যই আছে। প্রথমত, ভারতের উপর কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ করে অতিদ্রুত পানিবন্টন চুক্তি করতে হবে।মনে রাখতে হবে, ভারত বাংলাদেশের বর্ডারে ৩০ টার মতো বাঁধ নির্মাণ করেছে।অথচ এক ফারাক্কা বাঁধ ছাড়া আর কোনো বাঁধের সাথেই পানি বন্টন চুক্তি নেই। তাছাড়া কোনো প্রকার গাইডলাইন ফলো না করে এক রাতের মধ্যে বাঁধের সব কয়টি দরজা খুলে দেওয়ার মত জঘন্য/ঘৃণিত কাজগুলো কে জবাবদিহিতার আয়তায় আনতে হবে।

দ্বিতীয়ত, সেঁচ প্রকল্প বা মেগা স্কেলে রিজার্ভার প্রকল্প হাতে নিতে হবে। খুব সহজ ভাষায় যদি বলি, নদীর প্যারালালে একটা কৃত্রিম খাল/রিজার্ভার খনন করে রাখবেন।বন্যার সময় নদীর পানি উপচে এই খাল/রিজার্ভারে জমা হবে। যা খরার মৌসুমে চাষাবাদের কাজে ব্যবহার করা যাবে। তবে এক্ষেত্রে ফসলী জমির উর্বরতা কমে যাওয়ার খুব ভাল সম্ভবনা রয়েছে।বাংলাদেশের মাটি উর্বর হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে বন্যার সময় পানির সাথে চলে আসা পলি।আমার যতদূর মনে পরে আওয়ামী লীগ সরকার এরকম একটা প্রকল্পের জন্য ৩-৪ বছর আগে চীনের সাথে চুক্তি করেছিল। সেই প্রকল্পের কাজ আদৌ শুরু হয়েছে কিনা জানা নেই।
তৃতীয়ত, নদীর নাব্যতা রক্ষা করা। বাংলাদেশ ঘনঘন বন্যা হওয়ার পেছনে অন্যতম বড় কারণ হচ্ছে ভারতীয় অংশে বাঁধ থাকার কারণে বাংলাদেশি অংশে নদীর প্রস্থতা এবং গভীরতা কমে যাওয়া। নদীর এই ক্ষয়ে যাওয়া নাব্যতাকে পরিকল্পিত ড্রেজিং বা অন্য কোন উপায়ে রক্ষা করতে পারলেও বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমানো সম্ভব।

সবশেষে, ইন্ট্রিগেটেড ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট খুবই কমপ্লিকেটেড একটা জিনিস। তাই এই ফিল্ডে অপরিকল্পিত যে কোন জিনিস আশীর্বাদের বদলে অভিশাপ বয়ে নিয়ে আসে। অতীতে বাংলাদেশের উপকূলে অপরিকল্পিতভাবে পোল্ডার নির্মাণের মাধ্যমে লবণাক্ততা বাড়িয়ে ফেলারও নজির রয়েছে। তবে বিপরীত চিত্র রয়েছে নেদারল্যান্ডে। যারা সফল "ইন্ট্রিগেটেড ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে নিজেদের ইফেক্টিভ ল্যান্ডের পরিমাণ ২০% পর্যন্ত বাড়াতে সক্ষম হয়েছে।

লিখেছেন : ইঞ্জিনিয়ার তানভিরুল ইসলাম অমিও

08/22/2024

সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি,
বন্যার কারণে অনেক বিষাক্ত সাপ লোকালয়ে চলে আসছে। সকলকে সাবধানতা অবলম্বন করার আহ্বান জানাচ্ছি!

সারা দেশের বন্যাকবলিত এলাকার উদ্ধারকাজ বিষয়ে যেকোনো সেবা গ্রহণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন নম্বর ‘১০২’। আর কেন্দ্রীয় ন...
08/22/2024

সারা দেশের বন্যাকবলিত এলাকার উদ্ধারকাজ বিষয়ে যেকোনো সেবা গ্রহণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন নম্বর ‘১০২’। আর কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের নিয়মিত ফোন নম্বর ‘০২২২৩৩৫৫৫৫৫’। মনিটরিং সেলে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের মুঠোফোন নম্বর ‘০১৭১৩-০৩৮১৮১’। এ ছাড়া জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’-এ কল করেও ফায়ার সার্ভিসের এ–সংক্রান্ত সেবা নেওয়া যাবে।

08/22/2024

ফেনী ও কুমিল্লা জেলার মানুষদের বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে এখনই এগিয়ে আসতে হবে।

ফেনী জেলার অনেক স্থানে এক তলা বাড়ি পুরোপুরি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এখন পানি দ্বিতীয় তলায় উঠা শুরু করেছে। সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার কোন উপায় নাই।

আজ রাতের মধ্যে ও এই মুহূর্তে হেলিকপ্টার ও স্পিড-বোট নিয়ে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্য এবং দেশের অন্যান্য জেলার ফায়ার সার্ভিসের সদস্যের ফেনী, কুমিল্লা, উত্তর চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় মোতায়েন করার ব্যবস্হা গ্রহণ করতে হবে। আমরা চাই না কুমিল্লা ও ফেনী জেলার মানুষরা রাতে অন্ধকারে পাহাড়ি ঢলের পানিতে ভেসে যাওয়ার পরে সরকারি বাহিনী সেই সকল হতভাগ্য মানুষের লাশ উদ্ধার করার কাজ করে গৌরব অর্জন করুন।

প্রচন্ড রকমের ভারি বৃষ্টি হচ্ছে কুমিল্লা ও ফেনী জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সকল জেলার উপরে। ত্রিপুরা রাজ্যের উপরে হওয়া এই ভারি বৃষ্টির প্রতিটি ফোটা ফেনী ও কুমিল্লার নদ-নদীগুলোর উপর দিয়ে প্রবাহিত হবে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ফেনী ও কুমিল্লার নদ-নদীগুলোর পানি বিরতিহীন ভাবে বাড়ার প্রবল আশংকা করা যাচ্ছে।

©BUETian

08/21/2024

দূর্যোগকালীন যোগাযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে, সিম কোম্পানিগুলো ফ্রিতে মেগাবাইট ও মিনিট দিচ্ছে, দুর্যোগকবলিত এলাকায়:

(১) গ্রামীণফোনে ডায়াল করুন *121*5050 #
১০ মিনিট ও ৫০০ এমবি ফ্রী দিচ্ছে তারা।
[শুধুমাত্র ফেনী,নোয়াখালী, কুমিল্লা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মৌলভীবাজার, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জের জন্য।]

(২) রবি এবং এয়ারটেলে *২১২*১ # ডায়াল করুন
২৫০ এমবি ও ২০ মিনিট ফ্রী দিচ্ছে তারা।

(৩) বাংলালিংকে *১২১*৯০০*৩ # ডায়াল করুন
১০ মিনিট এবং ৫০০ এমবি ফ্রী দিচ্ছে তারা।
[শুধুমাত্র ফেনী,নোয়াখালী ও কুমিল্লার জন্য]

And the Trophy goes toArgentina 🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷Congratulations ❤❤❤❤
12/18/2022

And the Trophy goes to
Argentina 🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷🇦🇷
Congratulations
❤❤❤❤

02/28/2018

Poem Name - hahahahah

Today I see the heavens,choking in the gutter

With your imagination, holding the pitiful laughter.

Love,

You didn't fake a farce

You played a tragedy.
-

02/28/2018

“It was a groovy rainy day. The day was so dark. Might be the sky was crying it’s heart out. I still remember that night when I made a promise to myself that I won’t fall for anyone ever. But I broke my promise. For a very long time I couldn’t look in t the mirror. I couldn’t match eyes with myself. Time passed and I somehow overcame from that. I somehow overcame. It was a groovy rainy time. I still remember.
I didn’t have anyone by myself who could tell me what was right and what was not. For a long time I walked alone. I had no one with whom I could spend some time talking about my grumpy little matters. By the time when I turned 18 I got three persons whom I could call friends. They were nice and tried to be by my side. I started to have some people around me.
I used to take the route to my home which included her place also. Sometimes I used stand for a few moments with a view to seeing her for a moment. But she left me a long ago telling me to move on.
I used to walk on the streets and pass my time by looking people. The passer by seemed to live a very terrible life. I used to think of doing something for those hard working people. But sometimes among the busy city life some colours used to pop up amazing everyone. I used to sit by and watch those love birds making plans for a colourful life. I used to smile and think of protecting them by any means.
I had no one. I grew up walking alone and having no friends and life has taught me so many lessons. I had my mind set from a very early age. Left my home at 18 and tried to protect my people from every bad means. I gave up on myself. The smile of my countrymen filled my heart.
People kept saying me rude and heartless. Sometime I tried to hurt myself and see that if I felt something. But it didn’t work. I listen to my mind and can’t turn back because I have gone too far.
Someday when I get old I’ll mourn about my young old days. I would think that I could have lived a life for myself. But now I can’t turn myself and leave my responsibilities which I have taken willingly. There would be no one standing by my grave. No one who would flower my grave time to time. Beg your pardon. I can’t love and I don’t feel. Enough of betraying myself. I have lost my everyone. I want to fix things and have written my blood to their name. I want to work in silence and never come back. I Want to leave them alone and happy. Don’t come looking for me and don’t pray for me. I won’t come back” – The Author

02/27/2018

Serendipity....

Hi, there, let me blab something about myself which will make you regret afterwards for sparing me the indulgence. But you have spared so i have a moral obligation, so here it goes....
My name is Jahin. I consider myself a smart, handsome and brilliant bloke. All the qualities of a narcissist. The initials might not be true but I have procured some proof of brilliance over the years. To establish that I need to mention a friend of mine, denominated as Mishad. I really admire him and think of himself as I do of me. He will not admit that but we have faced and resolved such obstacles that might yield before his humbleness. Say for study, well that is a thing yet to devour us completely so we remain challenged most of the time, but that hasn't been really a problem for us cause we tend to imorovise and adapt. Stephen Hawking has said that intelligence is the ability to adapt to change.So we acclimatize to the questionnaire and solve it, it has been like this and we have come by, not as horrible as most people would think. But it is not about him, he is not the protagonist, forget about him. let's come back to me.
So, where was I, ah yes, I also tend to be quite intuitive and observable, I try to be extrapolative and I succeed at that quite a lot actually. Ok, I cease my brag. The least I could do is to offer my allegiance and gratitude to the divinity as maybe for his intervention I have done those things.
But the sad part is the vicinity has always gone south for me.My mom thinks of me as an idiot. You know the irony, that I can't brag about myself but I have to put up with other people's measly achievements of being that and this. Since childhood I have been subjected to intellectual innuendos and insults for not being eligible for achievements. I totally blame myself for that as I have not been overly expressive and communicative to take part in such ventures. But, as other people have made me realize that I am a loser so I hold a grudge, in order to mitigate that let me return the favor.
There is a distant uncle of mine who has flourished in his field but the irony is being a Bangladeshi he does secret research for USA, to date we are unaware of his works. Get it, a Bangladeshi who is recognized as a third citizen of that part of the world does work for them. So, yes, I am completely happy to fantasize about me doing something good for my country. I fantasize about dieing like Maximus from the movie gladiator or my name reverberating like Oskar Schindler.
But that won't turn into reality so I will hold the grudge and console myself.
Maybe I am smart, maybe I am brilliant but that's gonna do nothing if I don't have something to show for it to my own people. Therefore I have decided to loathe them and learn to live with my ineptitude.
For that matter I remain silent and hope for the best when the person in front of me doesn't let me brag and reminds of what others have accomplished, of course not for others but to savour for themselves. Yet they forget that it's always about the people around you. So, I just grin inside as they all will be forgotten when they turn to ash.
I may be criticized of being all talk but I have established my ineptitude beyond a reasonable doubt and maybe all those things are not for everyone. people may need to live their mediocre lives which in my opinion is still better than getting faded away off the face of your own.
So this is me living my miserable measly life and finding peace amongst my own. Though I warned you about being wasted but that's on you.

Naimuz Saadat Niloy

🙂
02/27/2018

🙂

Two types of parenting.
02/27/2018

Two types of parenting.

02/26/2018

প্রান জুড়িয়ে যাবে টিউন টি শুনলে ❤️

02/26/2018


In haze you reached for me,In daze I heard you calling. Mesmerized I was , how finely and perfectly God had made you! Was I dreaming? No, you were so divine that none can ever even dream of something like you. It felt so awkward that a man from the bin like me will ever feel butterflies in stomach. But, you made it happen. How real it was in an unreal way!

we spent days,nights,eternities. you filled this carcass with love, made this junk into a being. You became the world to me. We were the breathe for each other. Heavenly! Awry of fate , I forgot that I was the leaf of a tree waiting to touch the ground, to dry up ! lovely script. everything fine on the road, hands on hands, but what happened then?

I still see you . you cried, bawled . A month or two, I see you trying . Trying to ignore remembering me. You succeeded . I clapped for you with a drop of tear of happiness. You finally forgot me. But ours was real. Later on, in haze you found someone else. I see him , perfectly matching, no doubt better than me. I was glad and proud that my love hasn't yet lost her charm,wit and luck.

After my ticket to heaven, I still visit you, see you, fly you a kiss. I fell in love again. God, I fell in love with your ignorance, the side I never thought of. And as all the lovers , I can't but stay quiet with an agitated heart and enjoy the beautiful presence of your ignorance for my love, memoirs. After all MEMENTO MORI, so why not live life till you can!

love you,
your ignored love.

10.12.16

-

02/25/2018

"If you are going to cry today, cry now.
sit here, read this piece and weep with me.
tell me why your heart hurts so much today.
tell me, is it a broken one? a shattered one? a soft one growing hard? are you afraid of what your heart will do?
let me take your hands into mine, let me tell you that it is okay. that you are okay. that even if you do not feel okay, you will be okay.
tell me what weighs on you, tell me what drags your soul through the muck.
let me carry your burdens for a moment, let me reassure you as i do.
perhaps i can make you feel better, even if only for a second, i will try.
baby, let the tears come, for every tear you hold back is a problem you won’t let go.
so take a minute, take as long as you need, cry with me.
let the hardness melt away for just a second,
your softness looks exquisite on you.
you are okay. if not now, soon.
give me your hand, i promise i’ll be gentle. i promise you are not alone.
and now- you and i, we will take this next step together. we are going to make sure that today, you make a small step forward.
on three, okay?
one,
two,
three.
there you go!
i am so, so proud of you."
— Small steps.

02/25/2018

Address

North Miami Beach, FL
33162

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Uncensored Voices posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies


Other News & Media Websites in North Miami Beach

Show All

You may also like