বাংলা চ্যানেল ১৯

বাংলা চ্যানেল ১৯ channel 19
সব সময় সবার সাথে

12/02/2024

বাংলা চ্যানেল ১৯ এর সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান সুমন বলেন আগামীর রাষ্ট্র নায়ক হবেন জনাব তারেক রহমান। সাক্ষাৎকার টি প্রহন করেন মোঃ আব্দুল্লাহ ইবনে খালিদ, বাংলা চ্যানেল ১৯ ঢাকা এর প্রতিবেদক এর কাছে।

খুলনার বটিয়াঘাটায় ছাত্রসমন্বয়ক পরিচয় দানকারীদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত খুলনা প্রতিনিধি :রবিবার ২ ডিসেম্বর ২০২...
12/02/2024

খুলনার বটিয়াঘাটায় ছাত্রসমন্বয়ক পরিচয় দানকারীদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

খুলনা প্রতিনিধি :
রবিবার ২ ডিসেম্বর ২০২৪, দুপুরে বটিয়াঘাটা উপজেলা পরিষদ ও থানার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রসমন্বয়ক পরিচয় দানকারী ২ জনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে বলা হয় বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট এলাকার মারুফ হোসেন এর ছেলে তানভীর তামিম ও উপজেলার হেতালবুনিয়া এলাকার মৃত ওমর ফারুক এর ছেলে ওমর হামজা নয়ন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রসমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে তারই প্রতিবাদে বটিয়াঘাটায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ওমর ফারুক, আবু নাঈম শেখ, কুদরত হোসেন, হাসান মাহাবুর সহ আরো অনেকে। উক্ত সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দাবি বটিয়াঘাটা উপজেলায় ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত কমিটিতে তাদের নাম অপসারণ করতে হবে। তারা সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে কোন সুযোগ-সুবিধা যাতে না নিতে পারবেনা এবং তারা কোন শালিসে অংশগ্রহণ না করতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসনে আরা তান্নীর সাথে সাক্ষাত করে তারা তাদের দাবি মৌখিকভাবে তুলে ধরেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাদেরকে পরামর্শ দেন যে, তারা যেনো খুলনা জেলার ছাত্র সমন্বয়কদের সাথে কথা বলে উপজেলা সমন্বয়ক নির্ধারন করেন। # #

12/02/2024

পাহাড়ে বিভিন্ন সংগঠনপার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি ২৭তম বর্ষপূর্তি উদযাপন চাইথোয়াইমং মারমা নিজস্ব প্রতিবেদক জেলা রাঙ্গামাটি: প্রধান আলোচক গৌতম চাকমা বলেন,ভারত মহাদেশ তিনশ্রেনী মানুষ, আরকান ও বার্মার বংশগত সাকুমার সুত্রে চাকমা সম্প্রদায় চাকমা রাজা ।১৮৬০ সালে বৃটিশ শাসন আমলে চাকমা বনে জঙ্গলে প্রবেশ করেছি, শান্তি চুক্তি পর অনেক উন্নয়ন হয়েছে পাহাড়ে। জাতিসংঘ ভারত নেপাল ও বাংলাদেশের জনগনকে দুইটি ভাগে করেছে ন্যাশনাল ও জনজাতি ।১৮৮১ সালে আলাদা শাসন ব্যবস্থা ও পুলিশ বাহিনী গঠন করার আইন হয়েছিল।প্রধান আলোচক আরো বলেন, এখনো শোষন শাসন করেছে তা বৃট্টিশের করা আইন। ১৯৭৮ সালে পাহাড়ে পুর্ণবাসন জিয়াউর রহমান করে নাই,একজন সিনিয়র কর্মকর্তা। এরশাদের সরকার সময়ে অনেক আলোচনা হয়েছে,জোট সরকার আমলে কর্ণেল অলি আহম্মদসহ ১৩ বার মোট ২৬ বার শান্তি চুক্তির বৈঠক হয়েছে।পার্বত্য জেলা পরিষদ পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন চুক্তির আলোকে যথাথথ প্রয়োগ হচ্ছে না,প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জায়গা দখল ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ কি নিয়ে হবে । মুসলিমদের হযরত( সঃ) নবী ছিলেন আধ্যাত্মিক ও মহৎ গুনে ইসলাম প্রচার শাসন করে গেছেন। আমরা আঞ্চলিক পরিষদের আইন মেনে চলি এর বাইরে যেতে পারি না।জেলা পরিষদে নবাগত চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার বলেন,আমি জেলা পরিষদে গেইটে লিখে দিয়েছি , বৈষম্য ও দুর্নীতি মুক্ত গড়তে চাই। চেয়ারম্যান আরো বলেন,আমি ভারতের কিসিম , দার্জিলিং ও মিজুরাম গিয়েছি, সেখানে সব কিছু নিজস্ব আইনে শাসন ব্যবস্থা, ঐসব ডুকতে পাসপোর্ট জমা দিতে হয় ,হোটেলে উঠে দেখি দিল্লি ওয়ালা। ৯৯ বছর জন্য লিজ নিতে পারে বাইরে কোন লোক জমি ক্রয় করার বিধি নিষেধ আছে।সাবেক উপসচিব প্রকৃতি রঞ্জন খীসা শ্রী সাথোয়ই প্রু মারমার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন,শ্রী কৃঞ্চ চাকমা ট্রাস্কফোর্স নির্বাহী কর্মকর্তা এ্যাডভোকেট ভবতোষ চাকমা,,হাবিব আজম জেলা পরিষদ সদস্য প্রমুখ।শ্রী মাধবীলতা চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্যা ও সাবেক মহিলা সমিতির সভাপতি। নারী সমাজকে শাসন ও শোষণ মুক্ত সমাজ করা ,এবং নারীদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে হবে শিক্ষা, রাজনীতি ,সাংস্কৃতি সামাজিক অর্থনৈতিক সুযোগ দিতে হবে। এই দিকে নাগরিক পরিষদের সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক পূর্বক পার্বত্য চুক্তি পুনঃমূল্যায়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন।সোমবার সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের ব্যানারে শহরের একটি রেস্তুোরায় এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের জেলা কমিটির সভাপতি শাব্বির আহম্মদ, সাধরন সম্পাদক সোলামান উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বকর ছিদ্দিক,পৌর কমিটির সভাপতি মোঃ ইব্রাহিম প্রমুখ।লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের জেলা কমিটির সভাপতি শাব্বির আহম্মদ।তিনি উল্লেখ করেন, পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছরে চরটি সন্ত্রাসী গ্রুপের কারনে পাহাড়ে চাদাবাজি ও তাদের নিজের মধ্যে সংর্ঘষের কারনে আশান্তিতে পাহাড়ের মানুষ। ভূমি ব্যবস্থাপনার কারনে বাঙালিরা বাস্তুচ্যুত হচ্ছে।সংবাদ সম্মেলন থেকে, প্রধান উপদেষ্টার কাছে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক ও বৈষম্যমূলক ধারাগুলো সংশোধন করে পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি ও বাঙালিদের মধ্যে বৈষম্য দূর করার আহ্বান জানানো হয়। একই সাথে চুক্তির পুনঃমূল্যায়ন, আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান সন্তু লারমার আপসার, পাহাড় থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রত্যাহারকৃত নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প পুনঃস্থাপনের জোর দাবি জানানো হয়েছে। #চট্টগ্রাম Banglar Chetona @দৈনিক বাংলা || Dainik Bangla দৈনিক বাংলা || Dainik Bangla Bibagi Babu Nargis Akter Ahmed Mbussines Photo Choice Phoi Elek Tanha Sathi Nirmolkumar Saha Nirmolkumar Saha @

12/02/2024

শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলেও এ-ই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হবে --------- চুক্তি বর্ষপূর্তিতে বক্তারা চাইথোয়াইমং মারমা রাঙ্গামাটি জেলা প্রতিবেদক: তিন জেলা পার্বত্য চুক্তি বিরোধী ও জুুন্ম স্বার্থ পরিপন্থী সকল যড়যন্ত্র প্রতিহত করুন। এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নে বৃহত্তর আন্দোলন জোরদার করার লক্ষে বিলাইছড়িতে ২৭ তম পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বর্ষপূর্তি উপলক্ষে র‍্যালি ও গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার ( ২ রা ডিসেম্বর) -সকাল ১০:০০ টায় উপজেলা শিল্প কলা প্রাঙ্গণে সমাবেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বর্ষপূর্তি উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক বীরোত্তম তঞ্চঙ্গ্যা'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গুনেন্দু বিকাশ চাকমা। এছাড়াও উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুপ্রিয় তঞ্চঙ্গ্যা, ১নং বিলাইছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি দেওয়ান, ২ নং কেংড়াছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রামাচরণ মার্মা ( রাসেল),সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অমৃতসেন তঞ্চঙ্গ্যা (পুরুষ), উৎপলা চাকমা ( নারী),নির্মল তঞ্চঙ্গ্যা, এবং পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ বিলাইছড়ি উপজেলা শাখার সভাপতি নিকেল চাকমা।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন হেডম্যান রমাকান্ত আমু,তরুণ কান্তি তঞ্চঙ্গ্যা,বিমলী চাকমা, মহিলা মেম্বার কবিতা চাকমা, রত্নশোভা দেওয়ান। সভা সঞ্চালনায় ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব টিপু চাকমা। বক্তারা বলেন - চুক্তি বাস্তবায়নে ২৭ বছর অনেক সময় হয়ে গেছে,।কোনো সরকার চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নে আন্তরিক নয়। এই চুক্তি পার্বত্য আদিবাসীদের একটি সনদ।যতই বাধা আসুক। শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলেও এ-ই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হবে। বক্তারা আরও বলেন আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে চুক্তি করতে যেমনি বাধ্য করা হয়েছে, তেমনি আন্দোলনের মধ্য দিয়েও চুক্তি বাস্তবায়ন করে ছেড়ে দেওয়া হবে । তা-ই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান। সমাবেশে পল্টন ঘাট হতে একটি র‍্যালি বের করে শিল্পকলায় শেষ করে। পরে সভায় হাজারো মানুষের উপস্থিতিতে প্রায় সকল আদিবাসী ও বিভিন্ন শ্রেণী - পেশার মানুষ এবং সুশীল সমাজের মানুষেরা উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান প্লাস্টিক দূষণ রোধে জাতিসংঘের আন্তঃসরকার সমঝোতা কমিটির পঞ্চম ও শেষ বৈঠক রোববার দক্ষিণ কোরিয়ার ব...
12/02/2024

বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান প্লাস্টিক দূষণ রোধে জাতিসংঘের আন্তঃসরকার সমঝোতা কমিটির পঞ্চম ও শেষ বৈঠক রোববার দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে নির্ধারিত আলোচনার শেষ দিনে এসেও প্লাস্টিক দূষণ রোধে একটি বৈশ্বিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার ব্যাপারে সন্

বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান প্লাস্টিক দূষণ রোধে জাতিসংঘের আন্তঃসরকার সমঝোতা কমিটির পঞ্চম ও শেষ বৈঠক রোববার দক্ষিণ ...

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে ও হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী প...
12/02/2024

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে ও হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর প্রস্তাব দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে ও হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার জন্য জাতিসংঘের শান্তির...

রাজস্থলীতে আসন্ন  বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত চাইথোয়াইমং মারমা নিজস্ব জেলা (রাঙ্গামাটি). প্রতিবেদক:রাঙ্গামা...
12/02/2024

রাজস্থলীতে আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

চাইথোয়াইমং মারমা
নিজস্ব জেলা (রাঙ্গামাটি). প্রতিবেদক:
রাঙ্গামাটির রাজস্থলী উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ১০.৩০ টায় রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কক্ষে বিজয় দিবস উপলক্ষে এই প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন হয়েছে।

রাজস্থলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সজীব কান্তি রুদ্রের সভাপতিত্বে আসন্ন বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন রাজস্থলী থানা অফিসার ইনচার্জ ইকবাল বাহার চৌধুরী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সিবলী শফিউল্লাহ, উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাষ্টার খলিলুর রহমান, কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়াজ বিশ্বাস, মৎস্য কর্মকর্তা আরাফাত হোসেন, রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব চৌধুরী, ঘিলাছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবার্ট ত্রিপুরা, গাইন্দ্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পুচিংমং মারমাসহ সরকারী বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, আসন্ন বিজয় দিবসের প্রস্তুতির জন্য সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে সার্বিক সহযোগিতা এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়। যাতে সকল সম্প্রদায়ের মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এলাকায় বজায় থাকে। এছাড়াও আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষে ২ দিনব্যাপী বিজয় মেলা উদযাপন হওয়ার সিদ্ধান্ত বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে ।

কাশ প্যাটেলকে এফবিআইয়ের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত করেছেন ট্রাম্প
12/02/2024

কাশ প্যাটেলকে এফবিআইয়ের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত করেছেন ট্রাম্প

নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার অনুগত কাশ প্যাটেলকে ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআ...

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজনৈতিক হানাহানি ভুলে গিয়ে ইতিহাসের পাতায় নতুন একটি অধ্যায় সৃষ্টির লক্ষ্...
12/02/2024

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজনৈতিক হানাহানি ভুলে গিয়ে ইতিহাসের পাতায় নতুন একটি অধ্যায় সৃষ্টির লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল – ‘বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজনৈতিক হানাহানি ভুলে গিয়ে ইতিহাসে.....

নেতায় নেতা বানাচ্ছে, জনগণ কি তা মেনে নিচ্ছে?----------------------------------------------------------মোঃ হাসানুর জামান ...
12/01/2024

নেতায় নেতা বানাচ্ছে, জনগণ কি তা মেনে নিচ্ছে?
----------------------------------------------------------
মোঃ হাসানুর জামান বাবু।

‘এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই,/ মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই,/ এই মানুষের ভিড়ে আমার সেই মানুষ নাই...।’ মিতালী মুখার্জির গাওয়া এই গানটি এখনও বেশ শ্রোতাপ্রিয়। গানের কথাগুলোর মর্মার্থ সহজ অনুধাবনযোগ্য এবং আমাদের বর্তমান সামাজিক পরিবেশ-পরিস্থিতির দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে এর যথার্থতা নিয়ে সংশয় না থাকারই কথা। এই যে সমাজে এত মানুষের বিচরণ, সবাই কি মানুষ? হাত, পা, চোখ, মুখ, নাক থাকলেই যে মানুষ বলে কাউকে গণ্য করা যাবে, তা কিন্তু নয়। মানুষের ঘরে জন্ম নিলেই যে কেউ আক্ষরিক অর্থে মানুষ হবে, তারও কোনো গ্যারান্টি নেই। মানুষের আসল পরিচয় তার কাজে, তার আচার-আচরণে। স্কুলছাত্র থাকা অবস্থায় একটি ভাব-সম্প্রসারণ পড়েছিলোম ‘তরুলতা সহজেই তরুলতা, পশুপাখি সহজেই পশুপাখি। কিন্তু মানুষ, অনেক সাধনায় মানুষ।’ তখন এ কথাগুলোর মর্মার্থ ততটা উপলব্ধিতে আসেনি।
পরবর্তীতে যখন বুদ্ধি বেড়েছে, কথাগুলোকে অকাট্য সত্য হিসেবেই মনে হয়েছে। মানুষকে মানুষ হতে হলে অনেক সাধনা করতে হয়, অনেক কিছু অর্জন করতে হয়, আবার অনেক কিছু বিসর্জনও দিতে হয়। যে ছয়টি রিপু মানুষের মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করে, সেগুলোকে পরিহার করে আত্মশুদ্ধি অর্জনকারীরাই প্রকৃত মানুষ হিসেবে গণ্য হতে পারেন। আর যারা ষড়রিপুর দ্বারা আক্রান্ত হয়ে বিবেক-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করার কাজে ব্যাপৃত হন, তারা আকার-আকৃতিতে মানুষ সদৃশ হলেও

প্রকৃতার্থে মানুষ হিসেবে গণ্য হতে পারেন না। মানুষকে মানুষ হয়ে উঠতে হলে অর্জন করতে হয় গুণাবলি, আর বিসর্জন দিতে হয় লোভ, হিংসা ইত্যাদি। আজ আমাদের সমাজের দিকে তাকালে হতাশ হতে হয়। চারিদিকে স্বার্থসিদ্ধির এক সর্বনাশা উন্মাদনা। অর্থ-বিত্ত অর্জনই যেন এখন মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে
তা যেভাবে হোক যে পন্থায় হোক। আর তা করায়ত্ব করার জন্য কারও কারও আচরণ পশুকেও হার মানায়। আর এখানেই মিতালী মুখার্জির গানের কথাগুলোর যথার্থতা প্রতিভাত হয়ে ওঠে।

ঠিক সে রকম অবস্থা বিরাজ করছে আমাদের বর্তমান রাজনীতির অঙ্গনে। সেখানে এখন নেতার ছড়াছড়ি। অনেকটা কার্তিক মাসে গ্রামের খাল-বিল-ডোবা-নালায় কিলবিল করা খলসে-পুঁটির মতো নেতাদের বিচরণ। বেশ কিছুদিন আগে, তখনও চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক চারলেন হাইওয়ের রূপ নেয়নি। তখন এ সড়কের দু’পাশে সারি সারি বড় বড় নানা ধরনের বৃক্ষ ছিল। সেবৃক্ষ গুলো গত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে নামেমাত্র টেন্ডার দিয়ে লুটপাট করে কর্ণফুলী সেতুর দক্ষিণ পাড় থেকে পটিয়া পর্যন্ত বৃক্ষ কেটে উজাড় করেছেন তৎকালীন এমপির ভাইবর্গ। সেসব বৃক্ষের কাণ্ড এবং ডালে ঝুলতে দেখা যেত হরেক রকমের, হরেক সাইজের ফেস্টুন। স্থানীয় নেতাদের বড় আকারের ছবি সম্বলিত ওই ফেস্টুনগুলো পথচারীদের দৃষ্টি আকর্ষণের পাশাপাশি বিরক্তি উৎপাদন করত। ওই সময় এক বিকালে চট্টগ্রাম শহর থেকে পটিয়া গ্রামের বাড়ীতে ফিরছিলাম আমার এলাকার এক বড়ভাইয়ের সঙ্গে তার গাড়িতে।

তিনি নিজেই ড্রাইভ করছিলেন।গাড়ী চলতে চলতে পটিয়ার শান্তিরহাট অতিক্রম করতেই এক সময় বড় বললেন, ভাই, গাছের দিকে দেখ!আমাদের পটিয়াতে এতো ‘নেতা আছে? আছে?। বললাম কোথায় নেতা? গাছে গাছে।’ তার কথায় হেসেছিলাম প্রচুর। তবে, অবস্থাদৃষ্টে তার কথাকে অতিশয়োক্তি মনে হয়নি আমার। তিনি ক্ষোভের সঙ্গেই বলেছিলেন, এ কী কালচার শুরু হলো? যে না সে গাছের মাথায় ফটো ঝুলিয়ে দিয়ে নেতা সেজে বসে থাকছে! ওরা কি নেতা পদবি ব্যবহার করার যোগ্য? নাকি নেতার সংজ্ঞায় পড়ে? বললাম, এখন এটাই হলো নেতা হিসেবে সমাজে পরিচিত হওয়ার সহজ উপায়। ডেল কার্নেগি বেঁচে থাকলে আর এই নেতাদের ক্রিয়া-কাণ্ড দেখে তিনি হয়তো ‘নেতা হওয়ার কয়েকটি সহজ উপায়’ নামে আরেকটি বই লিখে ফেলতেন।
বাস্তবিক আমাদের পটিয়ার রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন রাজনীতির অভাব থাকলেও নেতার কোনো অভাব নেই। যেখানে সেখানে, যত্রতত্র নেতার উপস্থিতি লক্ষণীয়। এখন আর কেউ নিজেকে দলের কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতে চান না। সবাই নেতা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে কেউকেটা হিসেবে গণ্য হতে অধিকতর আগ্রহী। কয়েক বছর আগে যখন আমি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলাম, একজন সিনিয়র নেতা আক্ষেপ করে বলেছিলেন, এখন নেতার ভিড়ে কর্মী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগে পোস্টার লাগাত দলের কর্মীরা। এখন কেউ আর কর্মী নেই, সবাই নেতা হয়ে গেছে। সে জন্য দলের পোস্টার লাগাতে হয় লেবার ভাড়া করে। আর নেতাদের ভিড়ে মঞ্চ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়।
রাজনীতিতে নেতার অপরিহার্যতা অনস্বীকার্য। কাউকে না কাউকে তো নেতা হতেই হবে। কিন্তু সে নেতা হওয়ার প্রক্রিয়াটি কি খুব সহজ? আমাদের এই উপমহাদেশের রাজনীতির দিকে চোখ ফেরালেই এ সত্যটি স্পষ্ট হয়ে উঠবে যে, এ যাবৎ যারা নেতা হিসেবে পরিগণিত বা সমাদৃত হয়েছেন, তারা গাছে পোস্টার-ফেস্টুন ঝুলিয়ে বা নেতার পেছনে দাঁড়িয়ে টিভি ক্যামেরায় মস্তক দেখিয়ে ওই মর্যাদার আসনে আসীন হননি। এ জন্য তাদেরকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে, জীবনের সোনালি সময়কে ব্যয় করতে হয়েছে, বিসর্জন দিতে হয়েছে জীবনের অনেক সাধ-আহ্লাদ। বছরের পর বছর মিছিল মিটিং করতে হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে উত্তপ্ত রাজপথে,কখনো শাসক শ্রেণীর ভয়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছে অন্ধকার প্রকোষ্ঠে। তারা কর্মী হিসেবে রাজনীতির পথে হাঁটতে শুরু করেছিলেন। এক সময় কর্মই তাদেরকে পৌঁছে দিয়েছে নেতার স্তরে। মহাত্মা গান্ধী, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু, জওহরলাল নেহরু, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তারা কেউই হঠাৎ করে নেতা বনে যাননি। রাজনীতির মাঠে পদচারণার শুরুতে তারা
কর্মীই ছিলেন।
তারপর অনেক চড়াই-উৎরাই পার হয়ে পৌঁছেছেন নেতার স্তরে। মহাত্মা গান্ধী পেশাজীবনের শুরুতে পাড়ি জমিয়েছিলেন সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকায়। সেখানে গিয়ে তিনি ভারতীয়দের দুর্দশা দেখে প্রতিবাদী ভূমিকায় নেমেছিলেন। সে কারণে তাকে জেল খাটতে হয়েছিল, এমনকি শে^তাঙ্গদের দ্বারা আক্রান্ত হয়ে তাঁর জীবন সঙ্কটাপন্ন হয়েছিল। মওলানা ভাসানী তরুণ বয়সে জমিদারের শোষণ-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে এলাকা থেকে বিতাড়িত হয়ে আসামে চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। সেখানেও তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন নিপীড়িত মানুষের পক্ষে লড়াইয়ে। মজলুম জননেতা অভিধাটি তার নামের সঙ্গে এমনি এমনি যুক্ত হয়নি। সাহসী যশোর জেলার সাহসী সন্তান মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমান গাছে পোস্টার ঝুলিয়ে কিংবা নেতার চাটুকার হিসাবে নেতা হননি। এ জন্য তাঁকে পার হতে হয়েছে অনেক দুর্গম পথ। জীবনের সোনালি সময়ে তার বিরুদ্ধে হয়েছে একাধিকবার সেনা বিদ্রোহ! কতো বার কাটাতে হয়েছে বন্দুকের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে । কোনো কোনো সময় মৃত্যু তাঁর খুব কাছাকাছি চলে এসেছিল।(০৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লব) জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। কিন্তু তিনি তাঁর জীবনের ব্রত থেকে সরে যাননি এতটুকু। আমাদের যারা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিক, তাদের জীবনালেখ্য পর্যালোচনা করলে
এটা প্রতীয়মান হবে যে, শুধু ‘নেতা’ বিশেষণটি নামের সঙ্গে যুক্ত করাই তাদের লক্ষ্য ছিল না। তাদের কাজই নেতা বিশেষণটি তাদের নামের সঙ্গে অনিবার্যভাবে সংযুক্ত করে দিয়েছে।
কিন্তু আজ সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। এখন রাজনীতি চর্চা করে, দল বা দেশের জন্য অবদান রেখে কষ্ট করে নেতার পর্যায়ে যেতে কেউ আগ্রহী নয়। তারা নেতা হতে চায় ঠিকই, তবে আপন কর্মের ফলশ্রুতিতে নয়। কেউ তাদের নেতা বানিয়ে দেবে এ প্রত্যাশায় ঘুরে বেড়ায় সারাক্ষণ নেতার বাড়ীতে, দাঁড়িয়ে থাকেন নেতার গাড়ীবহরের পাশে।সম্প্রতি মিডিয়া কর্মী হিসাবে নিউজের সুযোগ নিয়ে একটি বড় দলের নেতার বাসায় গিয়েছিলাম কথা বলতে। সেখানে এক যুবক এসেছে নেতাকে বলতে শুনলাম-তার আবদার তাকে দলের যুব সংগঠনের ওই উপজেলা থেকে জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে দিতে হবে। তখন ঐনেতা একটু রাগান্বিত হয়ে বললেন, আমাকে বানিয়ে দিতে হবে কেন? তুমি কর্মীদের সমর্থন নিয়ে ওই পদে যেতে পার না? নেতা বিরক্তিভরে বললেন, এরা কেউ নিজের যোগ্যতায় নেতা হতে পারবে না, এদেরকে নেতা বানিয়ে দিতে হবে। কী এক ট্র্যাডিশন চালু হলো!
বস্তুত এ এক সর্বনাশা পদ্ধতি চালু হয়েছে। কেউ কেউ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোতে মুক্ত গণতন্ত্রের চর্চা না থাকায় এখন নেতা হওয়ার চিরাচরিত প্রক্রিয়া অকার্যকর হয়ে পড়েছে। এখন ওপরের দিকে তৈলমর্দন এবং নজরানা দিয়ে নেতা হওয়ার পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে। আর নেতা হওয়ার মুখ্য উদ্দেশ্য কী তা বোধকরি বলার অপেক্ষা রাখে না। জনসেবা নয়, দেশ সেবা নয়। উদ্দেশ্য আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করা। দল ক্ষমতায় এলে বা থাকলে পদ-পদবির জোরে নানান কিসিমের ফায়দা লোটার মওকা পাওয়া যায়। সুতরাং পদ একটি অতীব জরুরি বিষয়। যে করেই হোক তা বাগাতেই হবে।
ঐদিন নেতার মুখে আরো শুনলাম, উনি বললেন রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ একজনের কাছে তার এলাকার এক ছাত্র সংগঠনের জেলার সাধারণ সম্পাদক এসে বলল, চাচা, আপনার সঙ্গে তো নেতার খুব ঘনিষ্ঠতা। তাকে বলে আমাকে আমাদের সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটিতে একটা পদ পাইয়ে দেন। নেতা তখন ছেলেটিকে নাকি বললেন, তুমি তো জেলা কমিটির একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে আছই। আরেকটি পদ কী দরকার? ছেলেটি নির্বিকার জবাব দিলো ‘চাচা, কেন্দ্রীয় পদ থাকলে এলাকায় টেন্ডার-ইজারা পেতে সুবিধা হয়।’ ঘটনাটি শুনিয়ে ভদ্রলোক আফসোস করে নাকি বলেছিলেন, বুঝুন এবার! এই যদি হয় রাজনীতির লক্ষ্য তাহলে আর আশা-ভরসার জায়গা কি থাকে?
মূলত এসব কারণেই সবার মধ্যে নেতা হওয়ার বাসনা প্রকট আকার ধারণ করেছে। কারণ, নেতা হতে পারলে অনেক সুবিধা। এই পরিচয়ে ভদ্রসমাজে কল্কে পাওয়া যায়, থানা-পুলিশ-প্রশাসনের কর্তারা সমীহ করে, চেয়ার এগিয়ে দেয়।
সমাজের সাধারণ মানুষেরা সালাম-আদাব দেয়। দল ক্ষমতায় থাকলে টু-পাইস কামিয়ে বিলসী জীবন যাপনের সুযোগ পাওয়া যায়। এ জন্যই নামের সঙ্গে নেতার তকমা আটার এমন কসরৎ। তাই নেতা নামের সোনার হরিণটি শিকার করতে অনেককে হন্যে হয়ে ছুটতে দেখা যায়। কেউ তেলের বোতল উপুড় করে ঢেলে দেয় নেতার চরণে, কেউ মানিব্যাগ উজাড় করে নেতার মানিব্যাগ ফুলেফেঁপে ওঠার ক্ষেত্রে অবদান রাখে। এসব সিকি-আধুলি নেতারা পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়ে কী সব করে বেড়ায় তার দৃষ্টান্ত রয়েছে ভূরি ভূরি।বিএনপি এখনও ক্ষমতায় আসেনি,আসবে কিনা তারাও কোন গ্যারান্টি নেই।এখন থেকেই শুরু হয়েছে জুলুম অত্যাচার চাঁদাবাজি দখল এর চেষ্টা।যেনেতা পাতি নেতাদের এগুলো সুযোগ দেন,উনি খুবই জনপ্রিয় তাদের কাছে।আর যেনেতা এগুলো সুযোগ দেননা এবং নেতা বানিয়ে দিবেননা, নিজ যোগ্যতায়ও জনপ্রিয়তায় হয়ে আসতে বলবেন উনি ঐসব ধান্ধাবাজ নেতাদের কাছে খুবই বিরক্তিকর ও তাদের প্রিয়নেতা নয়।
পাঠক, ভুল বুঝবেন না। আমি কারও নেতা হয়ে ওঠার বিপক্ষে নই। বরং রাজনীতিতে নৈতিকতা সম্পন্ন নেতার জন্ম হোক, সেটাই চাই। আজকের রাজনৈতিক কর্মীটি কাল নেতা হবে এটাইতো স্বাভাবিক। তবে তা হতে হবে তার কর্মকাণ্ড দ্বারা,নীতিআদর্শ দ্বারা, নৈতিকতা দ্বারা, শিক্ষার গুণ দ্বারা মেধায় মননে ও যোগ্যতায়।
নেতা পদবিটি ব্যবহার করার আগে তাকে অর্জন করতে হবে নেতৃত্বের গুণাবলি। নেতা হতে হলে প্রথমত দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হতে হবে, দ্বিতীয়ত সমাজে তাকে অর্জন করতে হবে গ্রহণযোগ্যতা। রাস্তা দিয়ে নেতা হেঁটে গেলে মানুষ যদি বলে ‘ওই যে ধান্দাবাজ যায়’, তাতে দলের ভাবমূর্তি যে বাড়ে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নেতা পরিচয় দানকারী কিছু ব্যক্তির কথা জানি, যাদের নির্দিষ্ট কোনো পেশা নেই। অথচ চট্টগ্রাম শহরে তাদের একাধিক ফ্ল্যাট-বাড়ি আছে। চাঁদাবাজি-ধান্দাবাজিই তাদের আয়ের প্রধান উৎস। রসিকজনেরা এদের নাম দিয়েছেন‘এলওপি’, অর্থাৎ ‘লিভিং অন আদার পিপল’। এই এলওপিরাই আজ রাজনীতির মাঠ দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। এদের দাপটে প্রকৃত রাজনৈতিক কর্মীরা কোণঠাসা। আফসোসের বিষয় হলো, হাটে-মাঠে-ঘাটে এত এত নেতা, কিন্তু প্রকৃত নেতা খুঁজতে গেলে হতাশ হতে হয়। আর তখনই মিতালী মুখার্জির গাওয়া পূর্বোক্ত গানটিকে বড্ড প্রাসঙ্গিক মনে হয়।তাইতো ক্ষোভে দুঃখে যন্ত্রণায় বলতে বাধ্য হচ্ছি-নেতায় নেতা বানাচ্ছে, জনগণ কি তা মেনে নিচ্ছে??

লেখক:-
মিডিয়া কর্মী ক্রীড়া সংগঠক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

পিপিপি ঋণ জালিয়াতি যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত চার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, গ্রেপ্তার ২
12/01/2024

পিপিপি ঋণ জালিয়াতি যুক্তরাষ্ট্রে অভিযুক্ত চার বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, গ্রেপ্তার ২

নজরদারিতে আরও ২০ জন যুক্তরাষ্ট্রে করোনা মহামারিতে প্রতারণার মাধ্যমে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা জরুরিভিত্তিতে পে-চেক ....

রায় প্রমাণ করে তারেক রহমানের সব মামলা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক : মির্জা ফখরুল
12/01/2024

রায় প্রমাণ করে তারেক রহমানের সব মামলা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক : মির্জা ফখরুল

একুশে আগস্ট’র মামলা থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সকল আসামি উচ্....

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বা...
12/01/2024

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ দণ্ডিত সব আসামি খালাস পেয়েছেন।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফ....

চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ অভিযানে  ০২ জন সিআর গ্রেফতারী পরোয়ানাভূক্ত আসামী গ্রেফতারজেলা প্রতিবেদক রাঙ্গামাটি: POLICE MEDIA C...
12/01/2024

চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ অভিযানে ০২ জন সিআর গ্রেফতারী পরোয়ানাভূক্ত আসামী গ্রেফতার

জেলা প্রতিবেদক রাঙ্গামাটি:
POLICE MEDIA CELL,
CHANDROGHONA THANA, RANGAMATI
[01 DECEMBER 2024]
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার পুলিশ সুপার জনাব, ড. এস এম ফরহাদ হোসেন মহোদয়ের নির্দেশনায়, চন্দ্রঘোনা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব, মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে সহযোগিতায় এএসআই(নিঃ) অশোক শীল, এএসআই(নিঃ) মীর মোঃ মনির হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ০১/১২/২০২৪ ইং তারিখ রাত্রী ০১.০০ ঘটিকায় সময় চন্দ্রঘোনা থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া নারী ও শিশু নং-৬১/২১ এর গ্রেফতারী পরোয়ানা ভূক্ত আসামী মোঃ আবু তালেব সাদ্দাম (২৮), পিতা-আঃ সালাম, সাং- কারিগর পাড়া (০৫নং ওয়ার্ড) , থানা- চন্দ্রঘোনা, জেলা -রাঙ্গামাটি এবং নারী ও শিশু নং-৯৮/২২ এর গ্রেফতারী পরোয়ানা ভূক্ত আসামী মোঃ মহসিন গাজি (২৮), পিতা-মোঃ কুদ্দুস গাজি, সাং- শফিপুর , বাঙ্গালহালিয়া ইউপি, থানা- চন্দ্রঘোনা, জেলা -রাঙ্গামাটি। আসামীকে গ্রেফতার করিয়া বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ প্রেরণ করা হয়েছে বলে গণমাধ্যম কে জানান ।

আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণ করবেন। এর আগেই দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তা...
11/30/2024

আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণ করবেন। এর আগেই দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের বিদেশি শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে ফেরার নির্দেশনা দিয়েছে। কারণ, ট্রাম্প প্রশাসন উচ্চশিক্ষা ও অভিবাসন নীতিতে নতুন নির্দেশনা জারি করতে

আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণ করবেন। এর আগেই দেশটির বিশ্ববিদ্য....

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্ত্রিসভার জন্য বাছাইকৃত একাধিক সদস্য গেল মঙ্গল ও বুধবার বোমা হামলার হুমকি পান। এ...
11/30/2024

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্ত্রিসভার জন্য বাছাইকৃত একাধিক সদস্য গেল মঙ্গল ও বুধবার বোমা হামলার হুমকি পান। এই ঘটনা নিয়ে যখন আলোচনা তুঙ্গে ঠিক তখনই একই রকম হুমকি পেলেন কয়েকজন ডেমোক্র্যাটিক আইনপ্রণেতা।

নব নির্বাচিত রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিয়োগপ্রাপ্ত হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি লেভিট ক্...

‘আমাদের কাজের সমালোচনা করবেন ঠিক আছে। যখন ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করবেন তখন মনে হয় সমালোচনাটা অসৎ উদ্দেশ্যে করা
11/30/2024

‘আমাদের কাজের সমালোচনা করবেন ঠিক আছে। যখন ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করবেন তখন মনে হয় সমালোচনাটা অসৎ উদ্দেশ্যে করা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান কোনভাবেই যাতে ব্যর্থ না হয় ....

11/30/2024

পরাজিত শক্তির ভূত দয়া করে মাথা থেকে ফেলে দিন,সিডিএ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য- উপদেষ্টা আদিলুর রহমান----------------------------মোঃহাসানুর জামান বাবু,চট্টগ্রাম থেকেগৃহায়ন গণপূর্ত ও শিল্প মন্ত্রালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত অন্তর্বতী কালীন সরকারে মাননীয় উপদেষ্টা জনাব আদিলুর রহমান বলতেছে সব জায়গায়র মতো এখানে এসেও আমি বুঝতেই পেরেছি কর্মকর্তাদের মাথায় এখনো পরাজিত শক্তির ভূত চেপে আছে।দয়া করে মাথা থেকে এই ভূত ফেলে দিন।জুলাই আগস্টে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শত শত তাজা প্রাণ রক্ত দিয়েছিলেন একটি সুন্দর স্বাধীন দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য।তারই ফলশ্রুতিতে ০৫ আগষ্ট দেশ থেকে পরাজিত শক্তির দোসরা ক্ষমতা ছেড়ে চলে যান।কিন্তু দেশের প্রতিটি সেক্টরে এখনো কর্মকর্তা কর্মচারীদের মাথায় পরাজিত শক্তির ভূত চেপে বসে আছে।তিনি আজ ৩০ নভেম্বর আজ বিকালে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) হল রুমে সিডিএ কর্মকর্তা সিডিএ বোর্ডের সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে এবং চট্টগ্রামের স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও মিডিয়া কর্মীদের সাথে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(সিডিএ) চলমান উন্নয়ন প্রকল্প ও সামগ্রিক উন্নয়ন বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল কবির এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব এ এফ হাসান আরিফ,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জনাব ডাঃ শাহাদত হোসেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালের সম্মানিত সচিব হামিদুর রহমান খান,চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বোর্ড সদস্য যথাক্রমে ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম,বিশিষ্ট সাংবাদিক নেতা এ এস এম জায়দুল করিম কচি,,হাজী নজরুল ইসলাম, স্হপতি জারিনা হোসাইন,স্হপতি ফারুক আহমেদ,মোঃ শাখাওয়াত হোসেন,এডভোকেট সৈয়দ কুদরত আলীসহ গৃহায়ন ও গণপূর্ত বিভাগের,চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের,চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Address

167 11 Hillside Avenue
New York, NY
11432

Telephone

+1 347-612-6951

Website

http://banglachannel19.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলা চ্যানেল ১৯ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বাংলা চ্যানেল ১৯:

Videos

Share

SAMTV

South Asian News

( প্রবাসে আমরা) is a Bengali language IP television community channel based in usa . It started operation in 2018. It is one of the most popular Bengali IP TV channels in the Europe and North America as well as globally. The channel broadcasts coverage of news, film, drama , music program ,educational, religious , politics and community related event .

Nearby media companies


Other Broadcasting & media production in New York

Show All