Zoom on

01/06/2025

Amaizing Football match argentina vs brazil

01/06/2025

Football Match

01/06/2025

Penalty Shootout in Village Football Game

01/01/2025

Village Children's playing games

01/01/2025

Village Cricket T20 match Playing

12/28/2024

PalWorld New year2025 Game Streaming

12/25/2024

Football

12/20/2024

Girls playing chair-sitting game in the village

12/20/2024

On the day of 16th December Local sports in the Village.

12/20/2024

Indiana Jones and the Great Circle

12/12/2024

ছাত্রদের জন্য ব্যবসা এমন হওয়া উচিত যা কম বিনিয়োগে, সীমিত সময়ে এবং সহজে শুরু করা যায়। পড়াশোনার পাশাপাশি আয় করতে চায় এমন ছাত্রদের জন্য এখানে কিছু উপযুক্ত ব্যবসার ধারণা দেওয়া হলো:

১. প্রাইভেট টিউশন
স্থানীয় ছাত্রদের নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রাইভেট টিউশন দিন।
অনলাইন টিউশন: জুম বা গুগল মিট ব্যবহার করে ভার্চুয়াল ক্লাস নিন।
একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি ভাষা শেখানো বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাস নিতে পারেন।

২. অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং
কনটেন্ট রাইটিং: ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল লেখা।
গ্রাফিক ডিজাইন: ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে লোগো ডিজাইন, পোস্টার বা ব্যানার তৈরির কাজ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: যদি প্রোগ্রামিং জানেন, ওয়েবসাইট বানানোর কাজ করতে পারেন।

৩. ই-কমার্স বা ড্রপশিপিং
নিজে পণ্য তৈরি বা উৎসাহিত পণ্য অনলাইনে বিক্রি করা।
ড্রপশিপিং: কোনো স্টক ছাড়াই তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকাল মার্কেটে হ্যান্ডমেড জিনিস বিক্রি করুন।

৪. কাস্টমাইজড প্রোডাক্ট তৈরি
টি-শার্ট ডিজাইন: কাস্টম প্রিন্টেড টি-শার্ট তৈরি এবং বিক্রি করা।
গিফট আইটেমস: কাস্টম মগ, জার্নাল বা অন্যান্য উপহার সামগ্রী তৈরি করা।
হস্তশিল্পের শখ থাকলে জুয়েলারি বা হোম ডেকর প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারেন।

৫. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
ছোট ব্যবসার জন্য ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা টিকটক পেজ ম্যানেজ করা।
ডিজিটাল মার্কেটিং পরিষেবা প্রদান।
পোস্ট তৈরি, কন্টেন্ট পরিকল্পনা এবং বিজ্ঞাপন পরিচালনা করতে পারেন।

৬. ফুড বা ক্যাফে ব্যবসা
হোমমেড ফুড ডেলিভারি: ছাত্রাবাস বা কর্মস্থলে বাড়ির তৈরি খাবার সরবরাহ করা।
স্ন্যাকস বা বেকারি পণ্য বিক্রি: সহজে তৈরি করা খাবার বিক্রি।
ক্যাম্পাসের কাছে একটি ছোট কফি বা চা স্টল শুরু করা।

৭. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
ছাত্রদের বা ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ইভেন্ট প্ল্যানিং।
জন্মদিন, ফটোশুট বা পার্টির জন্য আয়োজন করা।
ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠান আয়োজন বা ডেকোরেশনের কাজ করা।

৮. নোটস ও স্টাডি ম্যাটেরিয়াল বিক্রি
নিজস্ব বা সহপাঠীদের জন্য প্রয়োজনীয় নোটস তৈরি এবং বিক্রি।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ই-বুক বা গাইড শেয়ার করা।

৯. ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি
ক্যাম্পাসের ইভেন্ট, পার্টি বা ব্যক্তিগত ফটোশুটের কাজ করা।
ছবি তোলা এবং সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করা।
ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য ভিডিও এডিটিং পরিষেবা।

১০. অ্যাপ বা গেম ডেভেলপমেন্ট
মোবাইল অ্যাপ বা গেম তৈরি এবং বিক্রি করা।
শিক্ষামূলক বা বিনোদনমূলক অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।
আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী একটি ব্যবসার ধারণা বেছে নিয়ে ছোট আকারে শুরু করুন। কীভাবে শুরু করবেন এবং ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করবেন তা নিয়ে আরও সাহায্য প্রয়োজন হলে আমাকে জানাতে পারেন!

12/11/2024

ছাত্রদের জন্য ব্যবসা এমন হওয়া উচিত যা কম বিনিয়োগে, সীমিত সময়ে এবং সহজে শুরু করা যায়। পড়াশোনার পাশাপাশি আয় করতে চায় এমন ছাত্রদের জন্য এখানে কিছু উপযুক্ত ব্যবসার ধারণা দেওয়া হলো:

১. প্রাইভেট টিউশন
স্থানীয় ছাত্রদের নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রাইভেট টিউশন দিন।
অনলাইন টিউশন: জুম বা গুগল মিট ব্যবহার করে ভার্চুয়াল ক্লাস নিন।
একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি ভাষা শেখানো বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট ক্লাস নিতে পারেন।

২. অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং
কনটেন্ট রাইটিং: ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল লেখা।
গ্রাফিক ডিজাইন: ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে লোগো ডিজাইন, পোস্টার বা ব্যানার তৈরির কাজ।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: যদি প্রোগ্রামিং জানেন, ওয়েবসাইট বানানোর কাজ করতে পারেন।

৩. ই-কমার্স বা ড্রপশিপিং
নিজে পণ্য তৈরি বা উৎসাহিত পণ্য অনলাইনে বিক্রি করা।
ড্রপশিপিং: কোনো স্টক ছাড়াই তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লোকাল মার্কেটে হ্যান্ডমেড জিনিস বিক্রি করুন।

৪. কাস্টমাইজড প্রোডাক্ট তৈরি
টি-শার্ট ডিজাইন: কাস্টম প্রিন্টেড টি-শার্ট তৈরি এবং বিক্রি করা।
গিফট আইটেমস: কাস্টম মগ, জার্নাল বা অন্যান্য উপহার সামগ্রী তৈরি করা।
হস্তশিল্পের শখ থাকলে জুয়েলারি বা হোম ডেকর প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারেন।

৫. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
ছোট ব্যবসার জন্য ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা টিকটক পেজ ম্যানেজ করা।
ডিজিটাল মার্কেটিং পরিষেবা প্রদান।
পোস্ট তৈরি, কন্টেন্ট পরিকল্পনা এবং বিজ্ঞাপন পরিচালনা করতে পারেন।

৬. ফুড বা ক্যাফে ব্যবসা
হোমমেড ফুড ডেলিভারি: ছাত্রাবাস বা কর্মস্থলে বাড়ির তৈরি খাবার সরবরাহ করা।
স্ন্যাকস বা বেকারি পণ্য বিক্রি: সহজে তৈরি করা খাবার বিক্রি।
ক্যাম্পাসের কাছে একটি ছোট কফি বা চা স্টল শুরু করা।

৭. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
ছাত্রদের বা ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ইভেন্ট প্ল্যানিং।
জন্মদিন, ফটোশুট বা পার্টির জন্য আয়োজন করা।
ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠান আয়োজন বা ডেকোরেশনের কাজ করা।

৮. নোটস ও স্টাডি ম্যাটেরিয়াল বিক্রি
নিজস্ব বা সহপাঠীদের জন্য প্রয়োজনীয় নোটস তৈরি এবং বিক্রি।
অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ই-বুক বা গাইড শেয়ার করা।

৯. ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি
ক্যাম্পাসের ইভেন্ট, পার্টি বা ব্যক্তিগত ফটোশুটের কাজ করা।
ছবি তোলা এবং সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করা।
ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য ভিডিও এডিটিং পরিষেবা।

১০. অ্যাপ বা গেম ডেভেলপমেন্ট
মোবাইল অ্যাপ বা গেম তৈরি এবং বিক্রি করা।
শিক্ষামূলক বা বিনোদনমূলক অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।

আপনার আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী একটি ব্যবসার ধারণা বেছে নিয়ে ছোট আকারে শুরু করুন। কীভাবে শুরু করবেন এবং ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা করবেন তা নিয়ে আরও সাহায্য প্রয়োজন হলে আমাকে জানাতে পারেন!

12/10/2024

আপনার ব্যবসার জন্য সঠিক আইডিয়া নির্বাচন করা আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং বাজারের চাহিদার উপর নির্ভর করে। এখানে কিছু ব্যবসার আইডিয়া দেওয়া হলো যা আপনি বিবেচনা করতে পারেন:

১. সার্ভিস-ভিত্তিক ব্যবসা
ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি: ছোট এবং মাঝারি ব্যবসার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, SEO এবং বিজ্ঞাপন পরিষেবা প্রদান।
ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস: গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ট্রান্সলেশন।
কনসালটেন্সি ফার্ম: যদি আপনার বিশেষজ্ঞ জ্ঞান থাকে (যেমন আইটি, ফিনান্স, বা এডুকেশন), তাহলে পরামর্শ দেওয়ার ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

২. প্রোডাক্ট-ভিত্তিক ব্যবসা
ই-কমার্স স্টোর: ট্রেন্ডি পণ্য, হোম ডেকর, ফ্যাশন অ্যাকসেসরি বা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পণ্য অনলাইনে বিক্রি।
হ্যান্ডমেড পণ্য: হস্তশিল্প, কাস্টম জুয়েলারি বা বুটিক পণ্য তৈরি এবং বিক্রি।
ফুড প্রোডাক্টস: হোমমেড খাবার, অর্গানিক প্রোডাক্ট, প্যাকেজড খাবার বা হালাল পণ্য।

৩. টেকনোলজি-ভিত্তিক ব্যবসা
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: নির্দিষ্ট চাহিদা পূরণের জন্য মোবাইল অ্যাপ তৈরি।
আইটি সলিউশন প্রোভাইডার: সফটওয়্যার, ক্লাউড কম্পিউটিং বা সাইবার সিকিউরিটি পরিষেবা।
এডটেক স্টার্টআপ: শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম বা কোর্স তৈরি।

৪. শিক্ষামূলক ব্যবসা
টিউটরিং সার্ভিস: স্কুল বা পরীক্ষার প্রস্তুতি সহায়তা প্রদান।
অনলাইন কোর্স: আপনার দক্ষতার উপর ভিত্তি করে কোর্স তৈরি ও বিক্রি।
স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার: প্রফেশনাল স্কিল শেখানোর একটি প্রতিষ্ঠান।

৫. স্বাস্থ্য ও জীবনধারা
ফিটনেস স্টুডিও বা ক্লাস: যোগব্যায়াম, জিম, বা ওজন কমানোর ক্লাস।
ওয়েলনেস প্রোডাক্ট: প্রাকৃতিক প্রসাধনী বা স্বাস্থ্যসেবা পণ্য।
ডায়েট কনসালটেন্সি: খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্য পরিকল্পনা নিয়ে পরামর্শ।

৬. পরিবেশ-বান্ধব ব্যবসা
পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য তৈরি: ইকো-ফ্রেন্ডলি প্যাকেজিং বা গৃহস্থালির পণ্য।
সোলার এনার্জি সলিউশনস: সৌরশক্তি সম্পর্কিত প্রোডাক্ট ও সার্ভিস প্রদান।
কম্পোস্টিং ও ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট: আবর্জনা ব্যবস্থাপনা এবং কম্পোস্ট তৈরি।

৭. অন্যান্য জনপ্রিয় আইডিয়া
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট: বিয়ে, কর্পোরেট প্রোগ্রাম বা পার্টি আয়োজন।
ট্রাভেল এজেন্সি: ভ্রমণ পরিকল্পনা, ট্যুর প্যাকেজ বা ভিসা সহায়তা।
ড্রপশিপিং: কোনো ইনভেন্টরি ছাড়াই পণ্য বিক্রি।

রেন্টাল সার্ভিস: গাড়ি, ক্যামেরা, বা ইলেকট্রনিক গ্যাজেট ভাড়া দেওয়া।
আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুযায়ী, এগুলোর যেকোনো একটি বেছে নেওয়া যেতে পারে। আপনার পরিকল্পনার উন্নতি করতে চাইলে, আমি আরও বিস্তারিত সাহায্য করতে পারি। আপনি কি ব্যবসা শুরু করার জন্য কোনো নির্দিষ্ট দিক নিয়ে ভাবছেন?

12/09/2024

একজন সফল মানুষ হওয়ার জন্য মনোযোগ, কঠোর পরিশ্রম এবং ব্যক্তিগত উন্নতির প্রতি অঙ্গীকার প্রয়োজন। এখানে কিছু বাস্তব পদক্ষেপ দেওয়া হলো যা আপনাকে সফল হতে সাহায্য করতে পারে:

১. আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
আপনার কাছে সফলতা কী তা নির্ধারণ করুন (পেশা, সম্পর্ক, ব্যক্তিগত লক্ষ্য)।
স্পষ্ট এবং অর্জনযোগ্য লক্ষ্য স্থির করুন এবং সেগুলোর অগ্রাধিকার দিন।

২. মজবুত অভ্যাস তৈরি করুন
এমন একটি দৈনন্দিন রুটিন তৈরি করুন যা উৎপাদনশীলতা এবং উন্নয়নকে সমর্থন করে।
শৃঙ্খলা, সময় ব্যবস্থাপনা এবং ধারাবাহিকতায় মনোযোগ দিন।

৩. আজীবন শেখার মানসিকতা গড়ে তুলুন
আপনার জ্ঞান এবং দক্ষতা ক্রমাগত উন্নত করুন।
বই পড়ুন, কোর্স করুন বা আপনার আগ্রহের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ পরামর্শদাতার সাহায্য নিন।

৪. মজবুত নেটওয়ার্ক গড়ে তুলুন
ইতিবাচক এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী লোকদের সাথে সময় কাটান।
ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন এবং অন্যদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখুন।

৫. স্বাস্থ্য ভালো রাখুন
শারীরিক সুস্থতা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুষম খাদ্যে মনোযোগ দিন।
ধ্যান বা মাইন্ডফুলনেস অনুশীলন করে মানসিক চাপ এড়ান।

৬. স্থিতিস্থাপক হোন
ব্যর্থতাকে শেখার একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করুন।
চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলে ধৈর্যশীল এবং অভিযোজনযোগ্য থাকুন।

৭. অন্যদের জন্য মূল্য যোগ করুন
অন্যদের সফল হতে সাহায্য করুন এবং আপনার সম্প্রদায়ের জন্য ইতিবাচক অবদান রাখুন।
সততা এবং সদয় আচরণের মাধ্যমে বিশ্বাস অর্জন করুন।

৮. আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রাখুন
বুদ্ধিমানের মতো সঞ্চয় করুন এবং বিনিয়োগ করুন।
অপ্রয়োজনীয় ঋণ এড়িয়ে চলুন এবং একাধিক আয়ের উৎস তৈরি করুন।

৯. আপনার মূল্যবোধে স্থির থাকুন
জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সততা এবং আত্মবিশ্বাস বজায় রাখুন।
আপনার কাজ এবং সিদ্ধান্তের জন্য দায়িত্বশীল হন।

১০. অগ্রগতি পরিমাপ করুন
নিয়মিত আপনার লক্ষ্য এবং অর্জনগুলো পর্যালোচনা করুন।
আপনার লক্ষ্যগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার কৌশল পরিবর্তন করুন।

আপনার বর্তমান লক্ষ্য বা পরিস্থিতি অনুযায়ী কি আপনি আরও নির্দিষ্ট পরামর্শ চান?

12/09/2024

এরকম মিল বন্ধনের একটা সম্পর্ক হোক ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে।

12/08/2024

S.T.A.L.K.E.R. 2 Game Zoom On

12/07/2024

Silent Hill 4: The Room

12/04/2024