Navneet Kaur

Navneet Kaur I'm a proud Indian actor, single mother and pet lover

পুরুষ মানুষ সুযোগ পেলে; কেবল মাত্র শারীরিক উত্তেজনা থেকে যেকোন নারীর দেহের কাছে যেতে পারে!নারীদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য আ...
01/31/2025

পুরুষ মানুষ সুযোগ পেলে; কেবল মাত্র শারীরিক উত্তেজনা থেকে যেকোন নারীর দেহের কাছে যেতে পারে!

নারীদের একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে। তারা কামবোধকে সংযত করতে পারে। মানসিক আগ্রহ ও কোনরকম আবেগের জায়গা সৃষ্টি না হলে, নারীরা সাধারনত দেহের বিনিময় করেনা।

পুরুষের ভেতরও এক শ্রেণীর পুরুষ আছেন, যারা তার তীব্র কামবোধকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে। সুযোগ থাকার পরও নারীরা যার তার সাথে নিজেকে ভাগ করেনা; এমন পুরুষের সন্ধান পাওয়া বিরল, তবে শূণ্য নয়।

যে পুরুষ সুযোগ থাকার পরও তার কাছের মানুষটির কথা ভেবে, নিজের কামনা ও বাসনাকে নিয়ন্ত্রন করে এবং সকল সুযোগ উপেক্ষা করে ঘরে ফিরে আসে, সে কেবল পুরুষ নয়; মহাপুরুষ! প্লিজ তাকে ভালোবেসো

লেখাটি কেমন হয়েছে, পড়ার পর কমেন্টে জানাবেন প্লিজ।

বোনের ব্রা... আপনি দুপুরে গোসলের পর যখন ভেজা কাপড় গুলো ছাদে শুকাতে  দিতে যান তখন প্রায় সময় দেখা যায় রশিতে আপনারি পরিবারে...
01/29/2025

বোনের ব্রা...
আপনি দুপুরে গোসলের পর যখন ভেজা কাপড় গুলো ছাদে শুকাতে দিতে যান তখন প্রায় সময় দেখা যায় রশিতে আপনারি পরিবারের ছোট বোন কিংবা বড় বোন নয়তো আপনার মায়ের ব্যবহৃত ব্রা ঝুলছে।

তখন আপনি কি করেন?

চোখটা হয়তো সাথে সাথে অন্য দিকে সরিয়ে নেন নয়তো পাশে থাকা ওড়না দিয়ে চোখটা অন্য দিকে ঘুরিয়ে সেটা ঢেকে দেন। ভুলেও চোখটা আর এইদিকে ফিরান না।

সেইম একই জিনিসটা যখন পাশের বাসার ছাদে কিংবা বেলকনিতে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন তখন হা করে তাকিয়ে থাকেন আর পাশে থাকা বন্ধুকেও খুব আগ্রহসহকারে দেখান।

আমার কলেজ জীবনের একটা কাহিনী বলি,

আমরা যে মেসে থেকে পড়াশোনা করতাম সেই মেসের পাশের বিল্ডিংয়ে মারিয়া আর মৌরি নামের দুইজন যমজ বোন থাকতো। দুইজনেই ভার্সিটিতে পড়াশোনা করতো। আমাদের মেস আর উনাদের বাসা এতটাই কাছাকাছি ছিলো যে খুব সহজেই আমাদের মেসের ছাদ থেকে উনাদের বাসার ছাদে যাওয়া যেতো।
আমরা যেহেতু সবাই ইন্টারে পড়াশোনা করতাম সেই হিসাবে উনারা আমাদের থেকে বড় ছিলো। প্রায় সময় উনারা দুইবোন আমাদের দিয়ে দোকান থেকে এটা ওটা আনাতেন। বিকালবেলা আমরা ছাদে গেলে আর আপুরাও ছাদে আসলে নানা বিষয় নিয়ে আমাদের সাথে কথাবার্তা বলতো। দুইজন আপুই খুব মিষ্টি করে আমাদের সাথে হেসে কথা বলতেন।

একদিন খেয়াল করি কয়েকজন বন্ধু রুমের ভিতর জড়োসড়ো হয়ে কি যেন করছে। আমি যখন প্রশ্ন করি,
"কিরে, কি করছিস তোরা? আর তোদের হাতে কি?"
রায়হান তখন হেসে বললো,
"ফুলের ঘ্রাণ নিচ্ছি"
আমি অবাক হয়ে বললাম,
"মানে!"
তখন রায়হান তার হাতে রাখা ব্রাটা দেখিয়ে বললো,
"এটা মৌরি আপুর"
আর সজীব তার হাতেরটা দেখিয়ে বললো,
"এটা মারিয়া আপুর"

মৌরি আর মারিয়া আপু গোসলের পর এইগুলো যখন শুকাতে দিয়ে যায় তখন নাকি ওরা নিয়ে আসে। আমি ওদের অনেক বুঝিয়েছিলাম যে, এই কাজগুলো করা উচিত না। অসুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ বাদে সুস্থ মানুষ এইকাজ গুলো করতে পারে না। এমনকি ওদের ভয়ও দেখিয়েছিলাম এইসব করলে আপুদের বলে দিবো। কিন্তু রায়হান আর সজীব আমায় উল্টো ভয় দেখিয়ে বললো, আমি এইসব বললে ওরা সবাই বলবে আমিও ওদের সাথে ছিলাম।
তারপরও আমি বারবার যখন ওদের বুঝানোর চেষ্টা করছিলাম তখন রায়হান রেগে গিয়ে বলেছিলো,
"তোর এত জ্বলে কেন? ওরা তো আর তোর বোন না।"

প্রথম প্রথম আপুরা বুঝতে না পারলেও পরে যখন দেখলো প্রায় সময় উনাদের ব্যবহৃত জিনিস নাই হয়ে যাচ্ছে তখন তারা ঠিকিই বুঝতে পেরেছিলেন। তারপর থেকে আপুরা কখনো আমাদের সাথে কথা বলে নি। এমন কি কাউকে কখনোই দোকান থেকে কিছু আনতে বলে নি।

একদিন রিকশা দিয়ে কলেজ থেকে মেসে ফেরার পথে খেয়াল করি মৌরি আপু রিকশার জন্য দাঁড়িয়ে আছে। আমি আপুকে বললাম,
"আপু, বাসায় যাবেন? চলেন একসাথে যাই।"
আপু শুকনো হাসি হেসে বললো,
"না, যাও তুমি"
আমি তখন বললাম,
"আপু আসেন তো। ভাই বোন যাবো সমস্যা কি?"
আপু তখন হেসে বলেছিলো,
"ভাই বোন গেলে তো কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সমস্যাটা হলো তোমরা তো আমাকে বোনের চোখে দেখো না।"

এই কথা বলে আপু অন্য একটা খালি রিকসা ডেকে চলে গেলো আর আমার ভিতর তখন বন্ধুদের সাবধান করতে পারি নি বলে অপরাধ বোধ কাজ করছিলো। এর ঠিক পরের দিন আমি এই মেস ছেড়ে অন্য মেসে চলে যায়। কারণ আমি বুঝতে পেরেছিলাম, শুধু একা নিজে ভালো থাকলে হবে না। আমি যাদের সাথে বসবাস করবো তাদেরও ভালো হতে হবে। মানুষের ভিতর খারাপ অভ্যাস গুলো ছোঁয়াছে রোগের মত হয়। যা খুব সহজেই অন্য একটা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যায়।

মেস থেকে বের হবার সময় রায়হানকে একটা কথায় বলেছিলাম,
"তোর একটা বড় বোন আছে। তাই এই বিকৃত অভ্যাসটা পাল্টে ফেল। তা নাহলে এমন অবস্থা হবে যে কয়েকদিন পর নিজের বোনও তোর থেকে রেহাই পাবে না।"

______

আমাদের সেমিস্টার ফাইনাল পরিক্ষা চলছে। খাতা দেওয়ার ঠিক বিশ মিনিট পরেই একটা মেয়ে স্যারকে বললো,
"স্যার, একটু ওয়াসরুমে যাবো"

মেয়েটার কথা শুনে স্যার রেগে গিয়ে বললো,
"২০ মিনিট যেতে না যেতেই ওয়াসরুম পেয়ে গেছে? তা আগে থেকেই ওয়াসরুমের ভিতর বই রেখে এসেছো নাকি?"

মেয়েটি মাথা নিচু করে বললো,
" স্যার প্লিজ, আমার এই মুহুর্তে যেতে হবে"

স্যার তখন মেয়েটিকে জোরে ধমক দিয়ে বললো,
"১ ঘন্টার আগে কোন ওয়াসরুমে যাওয়া যাবে না। চুপচাপ পরীক্ষা দাও"

স্যারের ধমক শুনে মেয়েটি চুপচাপ বসে ছিলো। আমি খেয়াল করছিলাম মেয়েটি খাতায় কিছু লিখছে না। বসে থেকে মেয়েটি যখন নিরবে চোখের জল ফেলছিলো। তখন স্যার চিৎকার করে বললো,
"সারাবছর লেখাপড়া না করে বয়ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরাঘুরি করবে আর পরীক্ষার হলে এসে কান্নাকাটি করবে"

১ঘন্টা পার হবার পর স্যার যখন মেয়েটিকে বললো ওয়াসরুমে যেতে তখন মেয়েটি স্যারের কাছে জমাকৃত ভ্যানিটি ব্যাগটা সাথে নিয়ে ওয়াসরুমে যেতে চাইলো। স্যার তখন বললো,
"ব্যাগের ভিতর বই রেখেছো নাকি যে এটা নিয়ে ওয়াসরুমে যেতে হবে?"
মেয়েটা মাথা নিচু করে বললো,
"স্যার আমার শারীরিক সমস্যা হচ্ছে"

স্যার তখন বললো,
"কি এমন সমস্যা শুনি যে সাথে ব্যাগ নিয়ে যেতে হবে?'

আমি আর তখন সহ্য করতে পারছিলাম না। সোজা দাঁড়িয়ে বললাম,
"স্যার, আপনি কি সত্যিই বুঝতে পারছেন না মেয়েটার কি সমস্যা হচ্ছে? নাকি তার মুখ থেকে শুনার জন্য এমন করছেন?"

আমার কথা শুনে আমার পিছন থেকে একটা ছেলে দাঁড়িয়ে বললো,
"স্যার বুঝবে কি করে, স্যার তো কোন মেয়ের ঘরে জন্ম নেয় নি। স্যার আকাশ থেকে টপ করে পরেছে "

সাথে সাথে কয়েকটা মেয়ে দাঁড়িয়ে বললো,
"ব্যাগটা খুলে স্যারকে একটু দেখিয়ে যে তো ব্যাগের ভিতর বই না আছে প্যাড। আর একটা প্যাড স্যারকেও দিবি স্যার যেন সেটা পরে বসে থাকে"

মুহূর্তের মধ্যে ক্লাসের সবাই স্যারকে অপমান করতে লাগলো। আর স্যার কি বলবে না বলবে এটা ভেবে দিশেহারা হয়ে যাচ্ছিলো। আমি তখন ভাবছিলাম সমাজে যেমন অসুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ আছে তেমনি কিছু সুস্থ মানুষও আছে। শুরুটা সাহস করে আমি করেছিলাম আর শেষটা বাকিরা সবাই করছে।

সব শিক্ষকরাই বাবার মত হয় না। কিছু কিছু শিক্ষক পরিমলের মতও হয়। যারা ছাত্রীদের ভোগের বস্তু বানিয়ে ফেলে।
আমাদের দেশে প্রায় ৩০ শতাংশ মেয়েরা অপদস্ত হয় স্কুল কলেজ ভার্সিটির শিক্ষক দ্বারা।

কোন ছাত্রীই শিক্ষকের সামনে অশ্লীল পোশাক পরিধান করে যায় না। তবুও খবরের কাগজ খুললে দেখা যায় শিক্ষকের দ্বারা ছাত্রী ধর্ষিত।

______

আমি গ্রামের বাড়ি গেলে প্রায় সময় আমার সমবয়সী এক ফুপাতো ভাই মামুনের দোকানে বসে আড্ডা দেই। আমি যখন আড্ডা দিতাম তখন প্রায় সময় খেয়াল করতাম দোকানে একটা হিন্দু মহিলা আসতো। মহিলাটা দোকানে এসে সুন্দর করে মামুনকে দাদা দাদা বলে ডাকতো।

একদিন মহিলাটা দোকানে এসে এক প্যাকেট বিস্কিট নিয়ে চলে গেলে মামুন আমায় বললো,
"দেখলি বৌদির কি সুন্দর ফিগার? দেখলে মাথা ঠিক থাকে না। এটা যদি দোকান না হয়ে বাসা হতো তাহলে কবেই বৌদিকে সাইজ করে ফেলতাম।"

আমি কিছুটা অবাক হয়ে বললাম,
"মানে! তুই কি ধর্ষণ করতি নাকি?"

মামুন তখন বললো,
"সুযোগ পেলে অবশ্যই করতাম। বৌদির কাপড় পরার স্টাইল দেখেছিস? দেখলেই তো মাথা নষ্ট হয়ে যায়। মেয়েরা এইভাবে কাপড় পরেই দেখেই তো সমাজে এত ধর্ষণ হয়।"

আমি মুচকি হেসে মামুনকে বললাম,
"ধর্ষণ করতে বাকি কোথায় রেখেছিস? ধর্ষণ তো কবেই করে ফেলেছিস। শুধু মেয়ের অমতে জোরে করে শারীরিক সম্পর্ক করাকেই ধর্ষণ বলে না। একটা মেয়ে নানা ভাবে ধর্ষিত হয়। কারো কথাতে ধর্ষিত হয় আবার কারো নোংরা চাহনিতেও ধর্ষিত হয়।"

আমাদের ইসলাম ধর্মে মেয়েদের পর্দা করা ফরজ। তাই আমাদের ধর্মের মেয়েদের পর্দা করা উচিত। কিন্তু আমাদের দেশে মুসলিম বাদেও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সকল ধর্মের মেয়েরা আছে। এখন সেই ধর্মের মেয়ে গুলো পর্দা করবে না দেখে তোর ধর্ষণ করতে মন চাইবে এটা কেমন কথা?

আমাদের ধর্মে কোথাও লেখা নেই বেপর্দা মেয়েদের দেখলে তাকে ধর্ষন করো। রবং আমাদের ধর্মে লেখা আছে, কোন বেপর্দা নারীকে দেখলে তুমি তোমার দৃষ্টি সংযত রাখো।

মামুন আমার কথা শুনে চুপচাপ রইলো। আমি তখন ওর কাঁধে হাত রেখে বললাম,
"মহিলা তোর দোকানে এসে তোকে সর্বপ্রথম দাদা বলে ডাক দেয় আর তুই তাকে নিয়ে কত নোংরা চিন্তা করিস।
হতে পারে মহিলাটার ব্লাউজের পিছন দিকটা একটু বেশি খোলা। কিংবা শাড়ি পড়ার সময় পেটের কিছুটা অংশ বের হয়ে যায় কিন্তু তাতে কি হয়েছে? তুই তোর দৃষ্টিটা সংযত রাখ। এটা ঐ মহিলা আর ওদের ধর্মের বিষয়। তুই শুধু শুধু পাপ জমাতে যাস কেন?"

আমার কথা কথা শুনে মামুন কিছুটা রেগে গিয়ে বললো,
"তোর লেকচার মারা শেষ হলে এখন তুই আসতে পারিস। মেয়েরা যদি দেখাতে পারে আর আমরা দেখলেই দোষ।''

আমি আর কিছু না বলে হাসতে হাসতে ওর দোকান থেকে বের হয়ে আসলাম আর ভাবতে লাগলাম, "দুনিয়াতে কিছু মানুষ আছে যারা কখনোই ঠিক হবে না তেমনি এই দুনিয়া থেকে ধর্ষণ মেয়েদের অপদস্ত করা অসম্মান করা এইগুলো কখনোই নির্মূল হবে না...

~সমাপ্ত।

অনুগল্প
বদলাবে_না_এই_পৃথিবী

কেমন হয়েছে জানাবেন। আপনাদের উতসাহ পেলে নিয়মিত লিখবো।

স্বামী হিসেবে আমার এখন কি করা উচিৎ? -৪ বছরের রিলেশনের পর বিয়ে হয়েছিল আমাদের। দুই বছর যেতে না যেতেই আমাদের ডিভোর্সের ব্যা...
01/29/2025

স্বামী হিসেবে আমার এখন কি করা উচিৎ?
-৪ বছরের রিলেশনের পর বিয়ে হয়েছিল আমাদের। দুই বছর যেতে না যেতেই আমাদের ডিভোর্সের ব্যাপারে কথা চলছে।

ডিভোর্সের কারণ তার ছেলে বেস্ট ফ্রেন্ড। বিয়ের আগে থেকে ওর বেস্ট ফ্রেন্ডকে আমি পজিটিভই নিতাম। বিয়ের পর একবছর পর্যন্তও পজিটিভ ছিল আমার কাছে। সবাই বলেনা যে ছেলে মেয়ে কখনো বেস্ট ফ্রেন্ড হতে পারেনা। যেটা হয় সেটা লুচ্চামি। আমি এটা আগে বিশ্বাস করতামনা। কিন্তু এখন…
ওর আমি অনেক কেয়ার নিতাম, সম্মান করতাম, জীবনের থেকেও ভালোবাসতাম। সেজন্যই সে আমারে বিয়ে করেছে।

আমি চাকুরী করি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে আর সে চাকুরী করে নার্সিং জবে একটা হাসপাতালে (সিক্রেট রাখলাম নাম)। তার বেস্ট ফ্রেন্ডকে নিয়ে আমি জেলাস হতামই মাঝে মাঝে। যখন দেখতাম ওরে নিয়ে সে পোস্ট দিতো, আমার কাছে প্রসংশা করতো। আমি একদিন সরাসরি বলছিলাম তোমার বেস্টফ্রেন্ড এর সাথে মেলামেশা আমার পছন্দ না। এসব নিয়ে ঝগড়া করে আমার সাথে যোগাযোগ ছিলোনা একমাস প্রায়। সে এমনভাবে তার ফ্রেন্ডকে নিয়ে বলতো যেন সে ফেরেশতা। ঝগড়ার পর অনেক রিকুয়েস্টের পর সব ঠিক হয়। মাঝে মাঝে তার বেস্ট ফ্রেন্ডের সাথে বাইকে ঘুরতে যেত এসব অবশ্য শেয়ারও করতো ডে পোস্টে। আমি ভাবছি যা করুক করুক। বিয়ের পর ঠিক করে নেবো। ওর বেস্ট ফ্রেন্ড আবার ওর কলেজ ফ্রেন্ড ছিলো। এখন জবও করে একসাথে।

বিয়ের আগে একবার সে নার্সিং পরীক্ষার জন্য ঢাকায় গিয়েছিল। আমি বললাম কার সাথে যাচ্ছো। বলছিল তার বান্ধবীদের সাথে। তারপর অনেকদিনপর দেখতে পারি তার ফ্রেন্ডের একটি পিক ওর মেসেঞ্জারে। যেখানে সে ছেলের কাধে মাথা রেখে শুয়ে আছে ট্রেনে, কেবিনে কোলে শুয়ে আছে। এসব দেখে আমার পায়ের নিচে মাটি ছিলোনা বুঝতেছিলাম। তর্ক করছিলো মাথা কাধে রেখে, কোলে রেখে গেছে তো কি হইছে। আমাকে লজিক দেখাইলো ঘুম চলে আসায় এমনটা হতেই পারে পারে ব্লা ব্লা। তো আমি বললমাম তাহলে ঔসময় আমাকে মিথ্যা বলছিলা কেন বান্ধবীর সাথে যাচ্ছো। পরে সে স্বীকার করলো আর মাফ চাইলো আর এমন হবেনা। অনেক ভুল করছে ব্লা ব্লা। তারপর অনেক কিছুর পর বিয়ে হলো আমাদের। এখানে একটা ভালো লাগার ব্যাপার আছে। ওর ইচ্ছে ছিল খুব কম টাকায় কাবিন করে বিয়ে করবে।

আমাদের দুজনের পরিবারই স্বাবলম্বী। কেউ থেকে কেউ কম না। তার কথাতেই এক লাখ টাকার নগদ কাবিনে আমাদের বিয়ে হলো। ওর ভালো দিকগুলোর শেষ নাই। একটাই সমস্যা ওর বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে। ওর ফ্রেন্ডদের সাথে চলাফেরা আমার পছন্দ হয়না। সেজন্য আমাকে টক্সিক বলে, বলে আমি নাকি আপডেটেড না। 😅
জীবনে আমি ওর কোন কিছুর অভাব রাখিনি। অনেক ভালোবাসতাম। সে আমার খুব সখের, খুব প্রিয় মানুষ। তাই সবকিছু সহ্য করে মেনে নিয়ে চলতাম। ওর সাথে থাকলেই দুনিয়ার সব ভুলে যেতাম। কোনকিছু আর মনেই থাকতোনা। কিন্তু ১৫ দিনের মধ্যে দুটো ঘটনার কারণে আজ আমরা আলাদা হওয়ার পথে। ডিভোর্সের কথাবার্তা চলতেছে। ঘটনা দুটোই ওর বেস্ট ফ্রেন্ড নিয়ে। ওর ফ্রেন্ড ওরে কি গিফ্ট করছে জানেন? একটি ঘরি, ফেমিনিন ওয়াশ, পিংক লেডি সিক্রেট সোপ, ব্রা, প্যা*ডস। মানে ব্যাপারটা কেমন লাগবে একমাত্র আমার মত ছেলেরা বুঝবে। শুধু কল্পনা করুন আপনার বউকে তার ফ্রেন্ড এসব গিফট করেছে আর আপনি কি করতেন তখন। এসব নিয়ে অনেক ঝগড়া হইছে। সে বলে এসব দেওয়ায় কি এমন হইলো। এই কথা বলায় আমি হাত দিয়ে আ*য়না ভে* ঙে ফেলি। তারপর সে ঠান্ডা হলো আর সিদ্ধান্ত নিলো এগুলো ফেরত দিয়ে দিবে। বেশদিন হয়ে গেলো ফেরত দেয়নি। পরে আমি সব ফেলে দিছি। তাকে বুঝিয়ে বলছি ওর ফ্রেন্ডের সাথে যেন কোন যোগাযোগ না রাখে। অনেক বুঝিয়েছি। বলছে আর রাখবেনা। আমি বলছিলাম যদি দেখি তাহলে খবর আছে। সে সাথে সাথে চেইত্যা বলে কি খবর করবা? তালাক দিবা? সে বলে, ১০ লাখ কাবিন ডিজার্ব করি আর মাত্র ১ লাখে বিয়ে বসছি দেইখা তুমি স্বস্তা মনে করো আমাকে। আমি অবাক হয়ে গেলাম। কই থেকে কি বলে। শুধু একটাই বলছি আমাকে হারাবা সারাজীবনের জন্য আমার অবাধ্য হইলে। সে ও চুপ হয়ে যায়। চলতে লাগলো সুন্দরভাবেই। তার কয়েকদিন পর ওর বান্ধবীর বিয়েতে যায় সে। সেখানে আমি যাই বিয়ের দিন । সে একদিন আগে গেছে। ওর বান্ধবীর ভাইয়ের সাথে পরিচয়ে ফেবুতে যুক্ত হওয়া হয় আমার। বিয়েতে ওর ফ্রেন্ডরে দেখছিলাম। আমার বউকে দেখছি তাকে এড়িয়ে চলতে।

বিয়ে থেকে আসার বেশ কয়েকদিন পরে বউয়ের বান্ধবীর ভাইয়ের আইডিতে গায়ে হলুদের একটা ভিডিও পাই। ভিডিওতে দেখতে পাই আমার বউকে পেছন থেকে পেটে টাইট করে জড়িয়ে ধরে শুন্যে রেখে গ*লায় আর মুখে হলুদ লাগাচ্ছে তার বেস্ট ফ্রেন্ড। অনেক ধৈর্য্য ধরে চুপ থেকে বাসায় যেয়ে ওর ফোন নেই জোর করে। বলে কি হইছে। বলছি চুপ করে দেখো। তারপর ওর ফ্রেন্ডরে ওর আইডি থেকে এই ভিডিওর লিং*ক দিয়ে বলি দোস্ত অনেক মজা হইছে ঐদিন তাইনা। সে বলে, দিনটা ভুলার মত না। তোর জামাই তো তোরে ঠিকমত খা**তে পারেনা। সাথে লজ্জার ইমোজি দিছে। ভিডিও কল দিছি আর আমাকে দেখেই কে*টে দিছে।

এরপর থেকে যে ঝামেলা হইছে সেটা আর থামেনাই। ডিভোর্সের কথা বলছি আমি। আমারে ঔ ১ লাখ টাকার কথা শুনায়। রাগে বলছি আরো ৪ লাখ ম্যানেজ করে দিয়ে দিবোনে তোমারে। তাহলে ৫ লাখ কাবিন হবে। সেই থেকে মাফ চেয়েই যাচ্ছে। কিন্তু আমি এখন পাথর হয়ে গেছি এসবের জন্য। আর পারতেছিনা। কি সিদ্ধান্ত নিবো বুঝতেও পারছিনা। এক মাস হলো আলাদা হয়ে গেছি। ডিভোর্স দিবো দুই পরিবারই জানে। তারা আলোচনায় বসতে চাইছে অনেকবার। আমি বসিনাই। আমি এখন সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছি। কি করবো বুঝতে পারছিনা।আপনারা সবাই প্লিজ পরামর্শ দিন আমাকে।

- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

5 লাখ টাকার মতো দিতে পারবো, কেউ কি আছো আমাকে বাচ্চা সহ আমার দায়িত্ব নিতে, নাটোরে  থাকি, যে কোন জেলার ছেলে হলে চলবে, তিন...
01/28/2025

5 লাখ টাকার মতো দিতে পারবো, কেউ কি আছো আমাকে বাচ্চা সহ আমার দায়িত্ব নিতে, নাটোরে থাকি, যে কোন জেলার ছেলে হলে চলবে, তিন বিঘা জমি আছে, একটা পুকুর আছে, এগুলো নিয়ে দেব
🤙বিস্তারিত কমেন্টে লিংকে যোগাযোগ নম্বর এবং সকল তথ্য দেওয়া আছে।
,
,
,
,
,Ten unknown Facts About .
1. The first film ever made was "Roundhay Garden Scene" in 1888, directed by French inventor Louis Le Prince.
2. The first Hollywood film was "The Squaw Man" in 1911, directed by Oscar Apfel and Cecil B. DeMille.
3. The first 3D film was "The Power of Love" in 1922, directed by Nat G. Deverich and Harry K. Fairall.
4. The first film with sound was "The Jazz Singer" in 1927, directed by Alan Crosland.
5. The longest film ever made was "Ambian" in 2016, directed by Anders Weberg, with a runtime of 720 hours.
6. The highest-grossing film of all time is "Avengers: Endgame" in 2019, directed by Anthony and Joe Russo.
7. The most Academy Awards won by a single film is 11, achieved by "Ben-Hur" in 1959, "Titanic" in 1997, and "The Lord of th

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!প্লিজ শেয়ার করুন, তাহলে আরেকজন জানতে পারবে, সুস্থ থাকতে পারবে।ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভ...
01/27/2025

মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!
প্লিজ শেয়ার করুন, তাহলে আরেকজন জানতে পারবে, সুস্থ থাকতে পারবে।

ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় vঅনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-

১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।

২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।

মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।

৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।

চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

তিনি বলেছেন-
“আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”

একদিন স্বামীর কলার ধরে স্ত্রী বলে উঠলো ,যদি পুরুষ হও, তাহলে এখনি আমাকে তালাক দিয়ে দাও। তোমার মত মানুষের সাথে আর সংসার কর...
01/27/2025

একদিন স্বামীর কলার ধরে স্ত্রী বলে উঠলো ,

যদি পুরুষ হও, তাহলে এখনি আমাকে তালাক দিয়ে দাও।

তোমার মত মানুষের সাথে আর সংসার করতে চাই না।

স্বামী অনেকক্ষণ চুপ থাকার পর বললেন, আচ্ছা। ঠিক আছে। তাহলে কাগজ কলম নিয়ে আসো। লিখে দিচ্ছি।.. স্বামী স্ত্রীর হাতে কাগজটি দিয়ে বলল, এই যে লিখে দিলাম। এখন এটা নিয়ে সোজা বাপের বাড়ি চলে যাও। ব্যাগ গুছিয়ে সন্তানকে কোলে নিয়ে বৌ বাপের বাড়ি চলে গেল।

দশ দিন পার হল। স্বামীর মোবাইল মেসেজ মেসেজ ভরে ওঠতে লাগল। স্বামী নিরুত্তাপ। নিরুত্তর। পনেরতম দিন থেকে শুরু হল কল। কখনো পরিচিত (স্ত্রী শশুর শাশুড়ি শ্যালক শ্যালিকার) নম্বর থেকে, কখনো অপরিচিত নম্বর থেকে। স্বামী কোন ফোনই রিসিভ করে না।.. শেষমেশ বিশ দিনের মাথায় স্বামী ফোন ধরল। স্ত্রী হাউমাউ করে কাঁদছে। ওগো.. লক্ষী.. সোনা.. আল্লাহর দোহাই.. তোমার মরা বাপের কসম সবই আরো কত কি বলছে। স্বামী সব শুনে বলল, কি বলতে চাও? সরাসরি বলো। এত ন্যাকামি শুনতে চাই না।
স্ত্রী: ওগো, আমি তো বুঝতে পারিনি। তুমি ছাড়া আমার কে আছে? তোমাকে ছাড়া আমি কিভাবে বাঁচবো বল!
স্বামী: তুমি ই তো বললে, পুরুষ হলে তালাক দাও।
স্ত্রী: তুমি পুরুষ। আমি তো মহিলা। আকল-বুদ্ধি কম।
স্বামী: আচ্ছা। ভেবে দেখি। এর আগে তোমাকে একটা কাজ করতে হবে
স্ত্রী : যা বলবে তাই করবো। তবুও..
স্বামী: এখন তো এগুলো বলবেই। এত ব্যস্ত হয়ো না। ভেবেচিন্তে কাজ করতে হবে। মাসআলা মাসায়েলের ব্যাপার আছে। আচ্ছা যে কাগজটা তোমাকে দিয়েছিলাম সেটা কি আছে তোমার কাছে?
স্ত্রী: হা। আছে।
স্বামী : ওটা খুলে দেখেছিলে?
স্ত্রী : না।
স্বামী: কী লিখেছিলাম, তাও তো মনে নেই। কাগজটা হাতের কাছে থাকলে একটু পড়ে শুনাও তো।.. স্ত্রী কাগজ খুলে পড়তে শুরু করল,

'আসমান যদি নীচেও নেমে আসে তবুও তোমায় তালাক দিব না আমার প্রেয়সী!'....🖤

~°ভালোবাসা তো এমনি হওয়া উচিত °~❤️

গল্পটা কেমন লাগলো, পড়ার পর কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন প্লিজ।

🥰🥰🥰

ছাত্রীকে পড়ানোর পঞ্চম দিনে সে  আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো,"স্যার ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা...
01/25/2025

ছাত্রীকে পড়ানোর পঞ্চম দিনে সে আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো,

"স্যার ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা যাবে"

আমি বুঝে গিয়েছিলাম সে আমাকেই ওয়ার্নিং দিয়ে দিয়েছে কৌশলে, যাতে তার সাথে ভুল কিছু করার চেষ্টা না করি।আমি যখন পড়াতাম তখন আন্টি আংকেল অফিসে থাকতো।খালি বাসা আমি আর ছাত্রী একা আশেপাশে লোকজন ও তেমন ছিলো না।আমি নিজের উপর বিশ্বাস করলে ও ছাত্রীর তো আর আমার উপরে বিশ্বাস নেই।

আমি আমি পড়াশোনা শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছি। অনেক জায়গা ইন্টারভিউ দিয়েছি সব লোক দেখানো কিন্তু আমাদের মতো লোকদের কি আর বিনা মূল্যে চাকরি দেওয়া হয়।হাল ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট পড়ানো শুরু করলাম সাথে নানা স্কুল কলেজে চাকরির চেষ্টা করলাম।

মামার সাথে জব করতো ছাত্রীর বাবা তিনি মেয়ের জন্য ভালো স্যার খুঁজছে মামা আমার কথা বললেন আমাকে ছাত্রীর ক্লাস সিক্সের ফটো আর ক্লাস ফাইবের বৃত্তির পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে আমি রাজি হয়ে গেলাম স্টুডেন্ট ভালো পড়াতে তেমন কষ্ট হবে না তা ভেবে।সব ঠিকঠাক করার জন্য তাদের বাসায় গেলাম।দেখি মেয়ে যতেষ্ট বড় ক্লাস নাইনে পড়ে আমি ভেবেছিলাম ছোট হবে।

সেদিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।পড়া বুঝানোর সময় আমি তার দিকে তাকিয়ে কথা বললে ও সে কখনো আমার দিকে তাকাতে না, বইয়ের দিকে তাকিয়ে বুঝতো কথা ও তেমন বলতো না জিজ্ঞেস করলে মাথা নাড়তো।অন্য সব স্টুডেন্টকে অংক বুঝাতে গিয়ে আমিই ভুলে যেতাম কি বলছি কিন্তু সে একবারই বুঝে যেত আমার প্রথমে মনে হতো মিথ্যা বলছে কিছু বুঝেনি।আমরা এক সময় স্যাররা বুঝেছ বললেই বলতাম জ্বি স্যার, যখন স্যার বলতো কি বুঝেছ আমাকে বুঝাও তখন সবার অবস্থা বারোটা। তাই আমিও ওকে জিজ্ঞেস করতাম বলো সে আমাকে বুঝিয়ে দিতো।

মাঝে মাঝে what's app এ কথা হতো তাও ওকে গ্রামারসের রুলস পাঠানোর কথা মনে করিয়ে দিতো আমি পাঠিয়ে দিতাম এইটুকু।আমি নিজ থেকে কি করছো? নাস্তা করেছ?ইত্যাদি জিজ্ঞেস করলে পড়ছি,হ্যা এর বাহিরে আমি কি করছি এটা জিজ্ঞেস করতো না হয়তো ভয়ে স্যার কি মনে করবে এসব ভেবে।এভাবে কথা বলতে বলতে এক একদিন আমাদের ফ্রেন্ডশীপ হয়ে যায় আমি ওকে আমার লাভ স্টোরি বলবো বলেছিলাম।পরের দিন পড়াতে গিয়ে দেখি এমন ভাব করছে যেন আমি শুধু ওর স্যার এর বাহিরে কিছু নেই।পড়া শেষ করে আমি চলে যাওয়ার জন্য উঠলাম সে বলল

"আপনার লাভ স্টোরি বলার কথা ছিলো চলে যাচ্ছেন কেন?আমার না লাভ স্টোরি শুনতে ভালো লাগে বলেন প্লিজ "

আমি পুরো হতভম্ব ভেবেছি সব ভুলে গেছে কিন্তু এটা কি ছিলো সত্যি মেয়েরা বড় অদ্ভুত। তারপর বলতে শুরু করলাম সে খুব মন দিয়ে শুনলো আমার জন্য আপসোস করলো।এরপর থেকে আমরা পুরোপুরি বন্ধুর মতো হয়ে গেলাম সে ও তার সব কথা আমাকে বলা শুরু করলো।আমি যে মেয়েকে সাদাসিধে মনে করতাম সে রিলেশন করে আর আমার দিকে না তাকানোর কারণ তার বফ এর বারণ ছিলো,আর আমাকে নিজ থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করার কারণ এতে নাকি মেয়েদের নিজেকে ছোট মনে হয়।এসব জানার পর আমি হাসবো না কান্না করবো বুঝতেই পারছি না এই বয়সে এতটা পজেসিভ কিভাবে হয়। আমি তাকে বলতাম প্রেম করছো ভালো কিন্তু এসব নিয়ে কোনদিন বেশি সিরিয়াস হবে না কোন ফায়দা নেই।জানি না আমার কথা কানে নিয়েছিলো কি না।

স্টুডেন্টের সাথে শিক্ষকের প্রেম বিয়ে এসব অনেক শুনেছি সব সময় এর বিরুদ্ধে ও ছিলাম।অন্য সব স্টুডেন্টের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো পড়া নিয়ে কিন্তু কিভাবে ওর সাথে এতটা ফ্রি হয়ে গেলাম জানি না।ওকে পছন্দ করার কারণ ওর ব্রিলিয়েন্ট মাথা ছিলো নাকি অন্যকিছু তাও জানি না। পড়া সময় মতো দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে তার প্রিয় আইসক্রিম খাওয়াতাম,চেলেন্জ করে নুডলস, ডিম বাজি করিয়ে আমাকে খাওয়াতে বলতাম।সেসব ছবি তুলে রাখতাম লাভ সেফ দিয়ে তাকে পাঠিয়ে দিতাম।কিন্তু সে বুঝেও না বুঝার ভান করতো।

আমাকে জানিয়েছে তার আগের ২টা বফ আর বর্তমান সহ ৩টা রিলেশন, কথায় কথায় আমি বলে ছিলাম আমিসহ চারটা হবে।কিছু সময় আমার দিকে ভ্রু বাঁকিয়ে তাকিয়ে ছিলো আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করলো।এতে বুঝে গেলাম আমি যাই করি না কেন পাত্তা দিবে না এর চেয়ে ফ্রেন্ড হয়ে থাকা ভালো।মাঝে মধ্যে ওকে পড়ানোর সময় আংকেল বাসায় থাকতো তখন ও মজার কিছু দেখলে বা এমন কিছু যা ওনার সামনে বলা যাবে না সে সব লিখে জিজ্ঞেস করতো। আমিও লিখে বলে দিতাম বিষয়টা প্রেমিক প্রেমিকার লুকোচুরির মতো মনে হতো।

ওর এক্সামের সময় পড়া বাদ দিয়ে দেই এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। এখন একটা পাবলিক কলেজে জব করি। যখনই বই হাতে নেই লাষ্ট পেজের সেই নাম্বার গুলো দেখলেই ওর কথা মনে পড়ে।

লেখাটা কেমন লেগেছে, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ।

আহ্ মানুষের জীবন কতটা ক্ষণস্থায়ী!সারাদিন অফিস করে বিকেলে মাছ-তরকারি নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন পরিবার পরিজন সহ খাবেন,কিন্তু ট...
01/24/2025

আহ্ মানুষের জীবন কতটা ক্ষণস্থায়ী!
সারাদিন অফিস করে বিকেলে মাছ-তরকারি নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন পরিবার পরিজন সহ খাবেন,
কিন্তু ট্রাক নিমিষেই শেষ করে দিলো
টগবগে এই যুবকের প্রাণ।

গত ১৬/০১/২০২৫ রোজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা বেলা লক্ষ্মীপুর মিয়ার বাড়ির সামনের হাইওয়েতে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। আল্লাহ উনাকে বেহেস্ত নসিব করুন। ওনার পরিবার-পরিজনদের ধৈর্য্য ধারণ করার তাওফিক দান করুন। সবাই দোয়া করি, আল্লাহুম্মা আমিন।
©️ সৌদি প্রবাসি ফেসবুক পরিবার

জরুরী পোস্ট! শহিদুল ইসলাম কাজ করেন মাদ্রাসার বাবুর্চি হিসেবে, গত কাল রাত(৩০/১২/২৪) ১১টা নাগাত তার স্ত্রীর প্রসব বেদনা শু...
01/13/2025

জরুরী পোস্ট!

শহিদুল ইসলাম কাজ করেন মাদ্রাসার বাবুর্চি হিসেবে, গত কাল রাত(৩০/১২/২৪) ১১টা নাগাত তার স্ত্রীর প্রসব বেদনা শুরু হয়, তড়িঘড়ি করে নিয়ে যান চট্টগ্রাম মেডিকেলে, ডাক্তার বিভিন্ন চেকআপ করাতে বলে, চেকআপ শেষে ডাক্তার বলে ইমারজেন্সি রক্ত লাগবে, পরে তিনি অনেক কষ্ট করে রক্তের ব্যবস্থা করেন কিন্ত রক্ত আনা হলেও ৩ ঘন্টা যাবত তার স্ত্রীকে কোন রক্তই দেওয়া হয় নাই, পরে ডাক্তার তাকে বলে এখন আর রক্ত লাগবে না কালকে লাগবে এখন রক্তের ব্যাগ রক্ত সংরক্ষণাগারে রাখেন কারণ রক্ত বাহিরে থাকলে জমে যাবে, তাই তিনি রক্ত রাখতে রক্ত সংরক্ষণাগারে যান দেখেন সেখানে তালা রাত তখন ৩টা পরে ৩০ মিনিট খোঁজা খুজির পরে কোন উপায় না পেয়ে একজন নার্সকে বলে নার্স একজন গার্ডের কাছে রাখতে বলে ফলে তিনি সেখানে রেখে দেন, পরের দিন সকাল ১১ টা পর্যন্ত ডাক্তাররা রোগীর কোন খোঁজ নেয়নি, যখন রোগীর অবস্থা সিরিয়াস তখন ডাক্তার বলে রক্ত নিয়ে আসতে তখন তিনি রক্তের জন্য গেলে তারা বলে আমাদের কাছে কোন রক্ত নাই রক্ত ছুরি হয়ে গেছে, তিনি এক প্রকার দিশেহারা হয়ে আবার রক্ত কিনতে যান তখন তারা বলে আমরা এই শর্তে আপনাকে রক্ত দিবো যে আপনি আমাদের আগে ১৫০০ টাকা দিবেন এবং আপনার শরীর থেকে ১ ব্যাগ রক্ত দিবেন তাহলে আমরা আপনাকে রক্ত দিবো, উপায় না পেয়ে তিনি রাজি হয়ে যান তখন ডাক্তার তাকে ফোন দিয়ে বলে এখনই রক্ত লাগবে তখন তিনি তাদের বললেন ভাই আপনারা আমাকে রক্ত দেন আমি ডাক্তারকে রক্ত বুঝিয়ে দিয়ে আমি আপনাদের রক্ত দিবো, তারা বললো আরে ভাই ৫ মিনিট লাগবে, কিচুক্ষনের মধ্যে ডাক্তার আবার ফোন দিয়ে বলে রোগী মারা গেছে।
ডাক্তারদের অবহেলা এবং মেডিকেল কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে ঝরে যায় ২টি প্রান।

সস্থান: চট্টগ্রাম মেডিকেল
চট্টগ্রাম মেডিকেল সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নে দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেডিক্যালে জরুরী বিভাগে রুগী নিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে টিকেট নিতে হবে। টিকেট ১০টাকা, টিকেট নেওয়ার পর, যদি রোগী ভর্তি করতে হয়। লিখা ১৫টাকা কিন্তু টিকেট ২০টাকা। টিকেট নেওয়ার পর রোগীকে হুইল চেয়ারে করে ওয়ার্ডে নিয়ে গেলে ১০০টাকা, আর রোগীর অবস্থা খারাপ হলে ট্রলি দিয়ে নিতে ২০০টাকা,ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার পর রোগীর সাথে ১জনের বেশি প্রবেশ করলে জন প্রতি ২০টাকা, ৫০টাকা হলে বেড আছে। না হয় মাটিতে। রোগী ভর্তি শেষ। এবার ডাক্তারের পালা। ডাক্তার আসবে রোগী দেখবে।তারপর শুরু হবে পরিক্ষা। প্রথমে কমপক্ষে ৪টি পরিক্ষা সাথে ১বস্তা স্যালাইন ও কিছু ঔষধ। পরিক্ষার রিপোর্ট আসা পর্যন্ত স্যালাইন আর ঔষধ চলবে।

রিপোর্ট আসার পর আরেক ডাক্তার আসবে সে দেখে আবার অন্য পরিক্ষা দিবে।এভাবে প্রতিদিন ডাক্তার পরিবর্তন হবে আর একটার পর একটা পরিক্ষা দিবে।পরিক্ষা করাতে হুইলচেয়ারে নিয়ে গেলে ১০০টাকা আর ট্রলিতে নেওয়া লাগলে ২০০টাকা ওয়ার্ড বয়কে দিতে হবে। আর প্রতিদিন নতুন নতুন ঔষধ যোগ হবে।প্রতিদিন রোগীর সাথে দেখা করতে আসলে দারোয়ানকে খুশি করতে হবে।সব পরিক্ষা শেষ। এবার অপারেশন এর পালা।অপারেশন করতে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকার ঔষধ কিনে ডাক্তারের হাতে দিতে হবে। যাহা অফেরতযোগ্য।অপারেশনে যদি রোগী মারা যায়। টাকা এবং মানুষ সব শেষ। হাতে ভিক্ষার বাটি।

আর অপারেশন যদি সাক্সেস হয়।অপারেশন থিয়েটারের বয়কে খুশি করতে হবে।দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। এবং প্রতিদিন ড্রেসিং করার জন্য ও খাওয়ার ঔষধ কিনতে হবে।রোগী সুস্থ্য। এবার রিলিস দেওয়ার পালা।নার্সকে খুশি করতে হবে। দারোয়ানকে খুশি করতে হবে। ওয়ার্ড বয়কে খুশি করতে হবে। সবাইকে খুশি করে লেংটা হয়ে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তারপর বাহিরে এসে দেখবেন জাতির সেই ব্যানার ঝুলে আছে,আমি ও আমরা সবাই সাধু!!

ভাইরাল করলে এটা করেন কাজে আসবে!!
শেয়ার করবেন কাজে আসবে....
😥😥😥

আবারো প্রমাণ পেলাম,আমি অসুন্দর না আমি আসলেই গরীব🙂💔Roza Ahmed         Mithila Tahsan দেখা যাক কার জনপ্রিয়তা বেশি!রিএক্টে...
01/13/2025

আবারো প্রমাণ পেলাম,
আমি অসুন্দর না আমি আসলেই গরীব🙂💔

Roza Ahmed Mithila Tahsan

দেখা যাক কার জনপ্রিয়তা বেশি!
রিএক্টের মাধ্যমে আপনার মতামত প্রকাশ করুন।
Ten Unknown Facts About
1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.
2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.
3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.
4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.
5. Global Presence: BMW is a global automotive Company
6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.
7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.
8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.
9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury segments.
10. Cultural Impact: BMW's vehicles often become cultural icons, featured in fi

শুনলাম তুমি নাকি প্রেম করো কথা কি সত্যি✔️💗😊বন্ধু হতে চাইলে কমেন্ট করো ❤🥰🌹☘ 🟧 photography art 🟧💚️🌹️⚘Do You Like This ⚘🌹💚 ...
01/13/2025

শুনলাম তুমি নাকি প্রেম করো কথা কি সত্যি✔️💗😊বন্ধু হতে চাইলে কমেন্ট করো ❤🥰🌹☘

🟧 photography art 🟧
💚️🌹️⚘Do You Like This ⚘🌹💚

Ten Unknown Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.

4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.

5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a dive

゚viralシ ゚viralシ

অনেক দিন হলো একা আছি, আমাকে যদি পছন্দ হয় মেসেজ দাও কথা বলি। বয়স: ১৮বৈবাহিক অবস্থা: একবার বিয়ে হয়ে ডিভোর্স,  বর্তমানে এ...
01/12/2025

অনেক দিন হলো একা আছি, আমাকে যদি পছন্দ হয় মেসেজ দাও কথা বলি।

বয়স: ১৮

বৈবাহিক অবস্থা: একবার বিয়ে হয়ে ডিভোর্স, বর্তমানে একা আছি !

🇺🇸 12 Reasons Why Reading Books Should Be Part of Your Life:

1. Knowledge Highway: Books offer a vast reservoir of knowledge on virtually any topic imaginable. Dive deep into history, science, philosophy, or explore new hobbies and interests.

2. Enhanced Vocabulary: Regular reading exposes you to a wider range of vocabulary, improving your communication skills and comprehension.

3. Memory Boost: Studies suggest that reading can help sharpen your memory and cognitive function, keeping your mind active and engaged.

4. Stress Reduction: Curling up with a good book can be a form of mental escape, offering a temporary reprieve from daily anxieties and a chance to unwind.

5. Improved Focus and Concentration: In today's fast-paced world filled with distractions, reading strengthens your ability to focus and concentrate for extended periods.

6. Empathy and Perspective: Stepping into the shoes of fictional characters allows you to develop empathy and gain a deeper understanding of different perspectives.

7. Enhanced Creativity: Reading exposes you to new ideas and thought processes, potentially sparking your own creativity and problem-solving skills.

8. Stronger Writing Skills: Immersing yourself in well-written prose can improve your writing style, sentence structure, and overall communication clarity.

9. Improved Sleep Quality: Swap screen time for a book before bed. The calming nature of reading can help you relax and unwind, promoting better sleep quality.



❣️

Address

410 W 23rd Street
New York, NY
US10011

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Navneet Kaur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share