Zeba’s Journal

Zeba’s Journal I’m a home cook living in NY and love to make videos on travel, cooking or any special occasion.

বেশ কয়েকদিন হয়ে গেলো লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম, আজ আবার বসলাম লিখতে,বিয়ের মৌসুম শুরু হয়েছে সাথে সাথে বাড়ছে বিয়ে কেন্দ্রিক...
01/13/2025

বেশ কয়েকদিন হয়ে গেলো লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম, আজ আবার বসলাম লিখতে,
বিয়ের মৌসুম শুরু হয়েছে সাথে সাথে বাড়ছে বিয়ে কেন্দ্রিক ব্যাস্ততা। আমরা প্রায় প্রত্যেকেই বিয়ের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছি, কেউ আয়োজক তো কেউ আমন্ত্রিত। আমিও তার ভিন্ন নই, আমার একমাত্র বড়ভাই ছিলো বিয়ে বিদ্বেষী, নানান চড়াই উতরাই পার করে তাকে বিয়ের জন্য রাজি করানো হলো। সুপাত্রী ভাবীও তার স্বপ্নের রাজকুমার পেলো (!!!) কিন্তু ঘটনা সেখানেই যদি থেমে থাকতো, বিয়ের কথা পাকাপাকির পর আসলো কাবিনের দিন; কাবিনের কেনাকাটা, ডালা সাজানো, কাবিনের হলুদের প্রস্তুতি এক হুলু স্থুল কারবার! আমার পরিবারের সদস্য সংখ্যা কম হওয়াতে চাপ আমার উপর যারপরনাই বেশি! অনুষ্ঠান গুলো শুরু হবার অর্ধ মাস আগ থেকে শেষ হবার নূন্যতম ৫ দিন পর পর্যন্ত কি পরিমান কায়িক এবং মানসিক শ্রম গিয়েছে সেটা যে পোহায় সেই জানে! তারপরও কিছু না কিছু কমতি থেকেই যায়; এত কষ্টের জমানো অর্থ, দিনরাত এক করে খাটা খাটুনি, প্রত্যেকটা জিনিস বাছাই করে নিজ হাতে কেনা, সবার আদর আপ্যায়ণের খবরাখবর রেখেও সন্তুষ্টির দেখা মেলেনা! খুব অবাক লাগে এই ভেবে যে একজন পিতা, একজন পুত্র সন্তান, একজন ভাই তার আয়ের উৎসের একটা বড় খাত ব্যয় করে ফেলে এই বিয়ের উছিলায়! যে বিয়ের অনুষ্ঠানে লাভের খাতায় সেই বাবা, পুত্র সন্তান বা ভাইয়ের কিছুই নেই বরং নিজের জীবনের রোজগারের একটা বড় অংশ দিয়ে কুড়ায় সমালচনা, অসন্তুষ্টি, অভিমান। আরো অবাক করা বিষয় এই যে মানুষগুলোকে সুখ দুখে খুজেও পাওয়া যায় না তাদের কে দেখা যায় রেজালার মসলা-তেল নিয়ে কটুক্তি করতে! যাদের শপিং থেকে শুরু করে পুরো আয়োজনে আর্থিক অংশগ্রহণ তো দুরের কথা একটা মানসিক সাপোর্ট ও দেখায় না তাদেরকে দেখা যায় বর-বউ এর শাড়ি-কাপড়, গয়না নিয়ে অসংগতিপূর্ণ মন্তব্য করতে। অথচ এই সকল সো কল্ড শুভানুধ্যায়ীদের জন্য একজন বাবা, একজন ভাই, একজন সুপুত্র তার সহায় সম্বল-পুজি কে তোয়াক্কা না করে এক বিশাল জনসমাবেশের আয়োজন করে! কয়েকজনকে তো সারাবছর খুজে না পাওয়া গেলেও কাচ্চির আলু খোজার সময় খাবার টেবিলে ঠিকই উপস্থিত পাবেন!

আর এই যুগের তো ট্রেন্ডের অভাব নাই, যাদের টাকা রাখবার যায়গা হয়না তারা তো ব্রাইডাল শাওয়ার,মেহেদী, সাংগিত, হালদি নাইট, নিকাহ, রুখসাতি, ওয়ালিমা..... নামে বিভিন্ন অনুষ্ঠান দাড় করিয়ে দেয় "খুশিতে, ঠেলায়, ঘোরতে... ঘোরতে"। আর মেয়েরা তো ছেলেবেলা থেকেই কল্পনা প্রবণ, এইসকল বাড়াবাড়ি দেখে সাধ্যের বাইরে গিয়ে অনেকে ট্রেন্ডের জোয়ারে গা ভাসিয়ে আবার সেই সকল সো কল্ড শুভানুধ্যায়ীদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়ে সমালোচনা করার জন্য উন্মুক্ত মঞ্চ তৈরি করে দেন। লাভের খাতায় আমার মতন ছবিপ্রেমির জোটে শেয়ার দেয়ার মতন সোশ্যাল মিডিয়াতে হাজার হাজার ছবি (তাও লাখ টাকার বিনিময়ে), একদিনের রানীর মতন সাজ শয্যা (২০-৩০ হাজার টাকার বিনিময়ে) আর সো কল্ড শুভানুধ্যায়ীদের অফুরন্ত অসুন্তষ্টি আর সমালোচনা!

বিয়ে হউক ছিমছাম; বিয়ে বাড়িতে হউক আসল শুভাকাঙ্ক্ষীদের আনাগোনা; বিয়ে হউক শ্রদ্ধার, বিয়ে হউক ভালবাসাপূর্ণ 💖

Zeba’s Journal

ছবিতে আমি আর আমার বর, আমাদের বিয়ে হয় ২০১৭ তে!

আপনি জানেন হয়তো, প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ জীবনে কখনো না কখনো প্রেমে পড়ে। কারোর ক্ষেত্রে সফলতা পায় আর কারোর প্রেম অপূর্ণই ...
01/07/2025

আপনি জানেন হয়তো, প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ জীবনে কখনো না কখনো প্রেমে পড়ে। কারোর ক্ষেত্রে সফলতা পায় আর কারোর প্রেম অপূর্ণই রয়ে যায়। আমি দেখেছি আমার বাল্য কালের বন্ধু সেই ক্লাস ৬/৭ থেকে প্রেম করে কদিন আগেই ঘর বেঁধেছে তার দীর্ঘ দিনের প্রেমিকের সঙ্গে। আবার এমন অনেক বন্ধুও আছে যার বছর ঘুরতেই প্রেম বদলে যেতো ক্যালেন্ডারের পাতার সাথে সাথে; মজার বিষয় হলো তার সব প্রেমই “সিরিয়াস” পর্যায়ের। আমার বন্ধু মহল বা পরিচিত সার্কেলে সারা জীবনেও প্রেম করে নাই এমন মুখ খুব কমই আছে, সবার জীবনেই প্রেম আসে; সবারই প্রাক্তন থাকে।

প্রথম প্রেমে প্রতিশ্রুতি ভাঙা মানুষগুলো সব সময় অপর পক্ষকে নতুন ভাবে নিজেকে চিনতে শেখায়। তবে সব সময় যে প্রতিশ্রুতির অমিল থাকে ব্যাপারটা তা না, অনেক সময়ে ভুল মানুষের সাথে বা ভুল সময়ে এসে প্রেম ধরা দেয় তাই পথ চলতে গিয়ে মাঝপথে যাত্রার সমাপ্তি ঘটে! আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, প্রত্যেকটা মানুষের লাইফটাইমে যত মানুষের সাথে তার দেখা হয়, সম্পর্ক হয় তা আগের থেকেই নির্ধারিত এবং প্রত্যেকটা মিটিং জীবনে সিগনিফিকেন্ট পারপাস সার্ভ করে। কারোর লাইফে কারোর আসাটা ভুল না; ডেস্টিনি।

আমরা প্রায়ই একটা মেজর ভুল করি, সেটা হলো প্রাক্তন নিয়ে অনধিকার চর্চা! আমিও ব্যক্তিগত ভাবে করে ফেলতাম, যখন বুঝতে শিখলাম যে জীবনের প্রত্যেকটা মানুষ আসে পরিবর্তনের ধারা নিয়ে তখন বন্ধ করে দিলাম। আমরা যখনই কারোর সাথে সম্পর্কে থাকি সেটায় নানান রকম আপস এন্ড ডাউনস থাকে। তবে বিয়ের মতন সিরিয়াস কমিটমেন্টে স্বামী স্ত্রী যেমন নিজের সবচেয়ে নোংরা দিকটা দেখেও থেকে যায়; প্রেয়সী কিন্তু সেটা মেনে নেয় না সহজেই। সম্পর্ক টেকে না বেশিরভাগ সেই কমিটমেন্টের স্ট্রেন্থ না থাকায়; আর ইলজিক্যাল এক্সপেকটেশন তো আছেই। তবে আমি কিন্তু এতক্ষণ যা বললাম তা জেনুইন সম্পর্কের ক্ষেত্রে; আধুনিক “সিচুয়েশনশিপ” বা “ সিং ইচ আদার “ এদের ব্যাপারে বলার জন্য যে এক্সপেরিয়েন্স আমার দরকার সেই তুলনায় আমি বেশ প্রবীণ।

আমার মতে “প্রাক্তন” কিন্তু দুই পক্ষই হয়। প্রাক্তন হয়ে প্রাক্তনকে যখন জনসম্মুখে প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয় আবার ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করে লাইম লাইটে আসতে চায় তখন কিন্তু অপর পক্ষের থেকে আপনার ব্যক্তিত্ববোধ নিয়ে সবার সামনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ওঠে। ব্যক্তিগত বিষয়গুলো ব্যক্তিগত রাখার যে ব্যাপারটা সেটা শুধু আপনার বর্তমান পরিস্থিতিতে সীমাবদ্ধ নয়। জানেন তো, ইতিহাস হলো বর্তমানের আয়না।

বি রেসপেক্টফুল টু গেট রেস্পেক্ট ❤️

ছবিতে: আমার এক চাচা-চাচী তাদের দীর্ঘ প্রেমের পূর্ণতা পেয়ে এখন কানাডার সাস্কাচুয়ান নিবাসী হয়েছেন । পেছন থেকে আমিই তুলেছি তাদের এই মুহুর্ত ।

Zeba’s Journal

01/05/2025

১২/২২ আমার জন্মদিন। ছোট বেলার মতো এখনও ত্রিশের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে সেই এক্সাইটমেন্ট অনুভব করি আমি! প্রত্যেক বছরের শুরুত...
01/04/2025

১২/২২ আমার জন্মদিন। ছোট বেলার মতো এখনও ত্রিশের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে সেই এক্সাইটমেন্ট অনুভব করি আমি! প্রত্যেক বছরের শুরুতে ক্যালেন্ডারের পাতায় ডিসেম্বর মাসের ২২ তারিখ কি বার হবে সেটা দেখতে ব্যস্ত থাকতাম! জন্ম মাসের শুরুর দিন থেকে ইনিয়ে বিনিয়ে রিমাইন্ডার দিতাম আম্মুকে আর বন্ধু বান্ধবদের। বরাবরই আমার স্কুলের দলছুটগুলো আমাকে নিয়ে বেশ হৈচৈ করেই দিনটা সেলিব্রেট করতো। আমার খুব শখ হতো (এখনও হয়) কেউ চমকে দিবে আমাকে , কেউ আমাকে নিয়ে প্ল্যান করবে মাসব্যাপী, কেউ তো থাকবে যার জন্য আমার পৃথিবীতে আসা অনেক গুরুত্ব বহন করবে!
আমি অনেক বন্ধুবৎসল, কিন্তু জানেন এই দিনটায় আমি ঠিক সেই মানুষগুলোকে খুঁজে পাই যাদের কাছে আমার এক্সিসট্যেন্ট আসলেই ম্যাটার করে! আমি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম থেকে আমার জন্ম তারিখ সরিয়ে নিয়েছি বেশ কয়েক বছর হলো তবুও সেই জোনাক-মানুষ গুলো টিমটিমিয়ে আমায় মনে রেখে শুভেচ্ছা জানায়!

আমি খুব পজিটিভ মাইন্ডসেটের মানুষ। আমার মতে আমি নিজেকে যেভাবে দেখবো,পুরো দুনিয়া সেভাবেই আমাকে দেখবে। আমি চেষ্টা করি সবকিছুর মাঝেও নিজেকে কিভাবে ভালো বোধ করানো যায় । মা হবার পরও আমি আমার জন্মদিনে খুব যত্ন নিয়ে সাজি, আলমারিতে তুলে রাখা কাপড় পরি, কখনো নিজেই নিজের জন্য কেক বানাই; নিজেকে সেলিব্রেট করি! তাই জন্মদিনে আমার এক্সপেকটেশন খুব একটা ভাঙ্গে না, কারণ কেউ মনে রাখুক না রাখুক আমি তো আমাকে ভুলি না।

Zeba’s Journal

Winter aesthetics 🥹
12/30/2024

Winter aesthetics 🥹

Good morning from New York City , first snow of this season ❄️☃️
12/21/2024

Good morning from New York City , first snow of this season ❄️☃️

Mono tone ❤️🙂‍↕️
12/15/2024

Mono tone ❤️🙂‍↕️

ঝগড়ার মাঝে খুব কমন একটা বাক্য ব্যবহার হয়, 'হালায় প্রতিবন্ধী নাকি?'। অথচ এই শব্দের প্রয়োগ করা যে কত বড় মূর্খতা সেটা আমরা ...
12/15/2024

ঝগড়ার মাঝে খুব কমন একটা বাক্য ব্যবহার হয়, 'হালায় প্রতিবন্ধী নাকি?'। অথচ এই শব্দের প্রয়োগ করা যে কত বড় মূর্খতা সেটা আমরা বিবেচনাও করি না। আসলে বাংলায় এমন নেতিবাচক শব্দ আমাদের বুদ্ধিমত্তাকে কয়েক ধাপ নিচে নামিয়ে চিন্তা করতে বাধ্য করে।

স্পেশালি ডেভেলপড চাইল্ড, শব্দটা যেমন শুনতে সুন্দর তেমনি এই টার্মটাও খুব গুরত্বপূর্ণ। স্পেশালি ডেভেলপড চাইল্ড, মায়ের গর্ভ থেকেই তারা বিশেষ ভাবে বড় হয়ে আসে, তাদের প্রায় প্রত্যেকের মাঝেই বিশেষ গুণাবলি থাকে, বিশেষ তাদের চলাফেরা-আচরণ ও গঠন এমনকি মহান আল্লাহর দরবারেও তারা বরাবরই বিশেষভাবে বিবেচিত হয়ে থাকে; নিষ্পাপ ও শুভ্র। সকল সাধারণের মাঝে তারাই সবচাইতে অসাধারণ। বিশেষ যত্ন, ভালোবাসা, বাড়তি এটেনশন এই নিষ্পাপ মুখ গুলোতে মুহুর্তেই আনন্দের রং ছড়াতে পারে।

অনেকের কাছে শারীরিক বা মানসিক প্রতিবন্ধকতা অস্বাভাবিক ঠেকতে পারে সেক্ষেত্রে আমাদের সমাজের উঁচু পর্যায়ে তাকালেই বুঝবেন যে আসল প্রতিবন্ধকতা বা মানসিক অসুস্থতা কাদের রয়েছে। যাদের নিয়ে আমরা উপহাশ করি তারাই প্রকৃতপক্ষে পরম করুণাময়ের অসাধারণ সৃষ্টি।
ভেবে দেখেছেন কখনো? নিষ্পাপ হয়ে জন্মানোর ভাগ্য সবার হলেও, নিষ্পাপ হয়ে মৃত্যু বরণ করার সৌভাগ্য সাধারণ মানুষের নেই।

Zeba’s Journal

ছবিতে- আমার স্পেশালি ডেভেলপড খালাতো ভাই আতিফের জন্মদিনে ❤️

বেশ কিছুদিন আগে বাংলাদেশের এক ইনফ্লুয়েন্সর কানাডা মুভ হবার পর সাংসারিক বিভিন্ন অশান্তি, স্বামীর পরকীয়া ইত্যাদি তার ফলো...
12/10/2024

বেশ কিছুদিন আগে বাংলাদেশের এক ইনফ্লুয়েন্সর কানাডা মুভ হবার পর সাংসারিক বিভিন্ন অশান্তি, স্বামীর পরকীয়া ইত্যাদি তার ফলোয়ারদের সামনে নিয়ে এসে একদম পুলিশ, ডিভোর্স পর্যন্ত ঘটনা এগিয়ে নিয়ে যায়! ইদানিং আবার তার সেই পোস্ট গুলো রিমুভ করে স্বামীর সাথে ভালোবাসার পোস্ট শেয়ার করে বেড়াচ্ছে! তাদের মাঝে সবই হলো, আবার সব ঠিকও হলো কিন্তু এই যে পাবলিকলি একটা সিনক্রিয়েট করা হলো তা রয়ে গেলো!

কাল থেকে বাংলাদেশের এক ইনফ্লুয়েন্সর আর তার ফুড ব্লগার স্বামীর খুব নোংরা কাদা ছুড়ছুড়ি চলছে! মহিলা আমেরিকাতে মুভ হয়ে আধুনিক জীবন কাটাতে চান আর স্বামী চায় বউ তার বাধ্যগত হয়ে থাকুক। লোকটার ফুড পোস্ট, ফান পোস্ট দেখেই আমি অভ্যস্ত। সে খুব প্রাইভেট পার্সন শুরু থেকেই কিন্তু হুট করেই তার ধর্ম কর্ম সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশের পরিমাণ বেড়ে গেলো আর এর সাথে বেড়ে গেলো তার লিবারেল স্ত্রীর মর্ডান আচরণ। মতাদর্শের ভিন্নতার কারণে তাদের মধ্যে বিভেদ হচ্ছে ।

সমস্যাটা কোথায় জানেন? এই জুটি কিছুদিন আগেই উপরের জুটি নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ স্টেটাস দিয়ে লিখেছিলো, প্রাইভেট লাইফ সোশ্যাল মিডিয়ায় এনে পাবলিসিটি স্টান্ট করা হয়! আর এখন তারা একদম নিজেদের উলঙ্গ করে বেড়াচ্ছে সেই সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যেই! দুঃখ জনকভাবে তাদের ৮/১০ বছর বয়সী একটা সন্তান আছে!

কিছুদিন আগে সম্পর্কের বোঝাপড়া নিয়ে পোস্ট করেছিলাম।সেই সম্পর্কের ফাটল আসলে মূল ভিকটিম হয় তাদের সন্তান। তবে মিউচুয়াল রিস্পেক্ট রেখে পথ আলাদা হয়ে যাওয়াটাই উত্তম। কোন সন্তান টক্সিসিসিটি দেখে সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। আপনারা আজ যা করছেন তা আপনারা ভুলে গেলেও এই সোশ্যাল মিডিয়া ভুলবে না; আর আপনারা হয়তো স্বামী স্ত্রী থাকবেন না কিন্তু সন্তানের বাবা-মা আজীবন হয়ে থাকবেন। আপনার সম্পর্ক ফলোয়ার্সরা শুধরে দিবে না, আইন শুধরাবে তাই পাবলিক সিম্প্যাথি গেইম বন্ধ করেন। আমার খালি সেই বাচ্চাটার কথা মাথায় ঘুরে, কেমন দিন কাটাচ্ছে সে?

আরেকটা বিষয় শিক্ষনীয় আছে ঘটনা থেকে, আপনি মানুষকে নিয়ে সমালোচনা, হাসিঠাটটা করবেন , উপরওয়ালা আপনাকেও কবে সেই পজিশনে নিয়ে আসবে আপনার ধারণা থাকবে না।
এইজন্য ALAWAYS, BE HUMBLE!

Zeba’s Journal

12/08/2024

আমার জীবনের ছোট একটা ঝলক । শখ থেকে শেখা কাজ আর শখের রাধুনি আমি ❤️

Song : Jiya Laage Na
Directed by : Reema Kagti
Lyrics by : Javed Akhtar
Music by : Ram Sampath
Music Label: T-Series
Singers : Sona Mohapatra , Ravindra Upadhyay
Produced by : Ritesh Sidhwani, Aamir Khan & Farhan Akhtar

゚viralシ

“বেলা বিস্কুট আর বাবার গল্প”সন ২০০৩-০০৪ বাবার স্মৃতি যতোদূর মনে পড়ে; আব্বু চা খেতে ভালবাসতেন খুব, সারাদিন উনুনে চায়ের ...
12/07/2024

“বেলা বিস্কুট আর বাবার গল্প”

সন ২০০৩-০০৪ বাবার স্মৃতি যতোদূর মনে পড়ে; আব্বু চা খেতে ভালবাসতেন খুব, সারাদিন উনুনে চায়ের পাতিল চড়ানোই থাকতো।কমপক্ষে তিনবেলা চা আবশ্যক ছিলো। আমার জীবনের প্রথম রান্নার হাতেখড়ি হয়েছে ক্লাস থ্রিতে চা বানানোর মধ্যে দিয়ে। বাবা লঙ্গকাতুরা টি এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন একসময়, চায়ের অভ্যেসটা সেখান থেকেই হয়েছিল। বাসায় বাহারি রংয়ের ফ্লাক্স-কেতলী দিয়ে শোকেজ সাজানো ছিলো আমাদের। আর বিস্কুটের টিন ছিলো থালাবাসনের চেয়ে সংখ্যায় বেশি। বাহারি বিস্কুটের থেকে বাসায় চায়ের সঙ্গী বিস্কুট থাকতো বেশি। নিমকি, টোস্ট, নোনা টোষ্ট, চিনি টোস্ট, এনার্জি প্লাস, মিস্টার কুকি আর আমার বাবার সবচেয়ে প্রিয়ো বেলা বিস্কুট। বাবা পড়াশুনা করেছিলেন চিটাগং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাই সেখান থেকেই তার চায়ের কাপে বেলা বিস্কুট ঠিক অঞ্জন দত্তের বেলা বোসের নাম্বারের মতো সঙ্গী হয়ে গিয়েছিলো।

বেলা বিস্কুট দিয়ে চা খাওয়ার জন্য আলাদা একটা মগ ছিলো যার মুখটা বড় ছিলো যেনো চায়ে পুরো বিস্কুট ডুবিয়ে খাওয়া যায়। সন্ধ্যা বেলায় রেসলিং দেখতে বসতাম সবাই আর এক মগ চা সাথে বিস্কুট।

আমার খুব অপছন্দের বিস্কুট ছিলো বেলা বিস্কুট। ভেতরে জিরা দেয়া, না মিষ্টি না নোনতা, চাতে ডুবালেও শক্ত থাকতো তাই আমি বিস্কুট ডুবিয়ে চা চেটে চেটে খেতাম আর বিস্কুট পরে বাবাকে দিয়ে দিতাম।

আজ প্রায় ১৯ বছর পর বিদেশ বিভূঁই হয়ে সেই বাবার প্রিয় বেলা বিস্কুটে কামড় বসাতেই এর আসল স্বাদ বুঝতে পেলাম। চায়ে ডুবালেও বাহিরটা একটু নরম হলেও ভেতরটা কুড়মুরে থাকে আর হাল্কা মিষ্টি আর একটু নোনতা হওয়ায় চায়ের স্বাদও বদলে যায় না। আর কামড়ে একটা ভাজা জিরে পুরো আবহাওয়াই বদলে দেয়। এই ইমপারফেক্ট দুনিয়াতে একদম পারফেক্ট জুটি এই বেলা-চা। বাবার চায়ের কাপের প্রেম আজ মেয়েও বুঝে উঠলো ঠিকই কিন্তু স্বাদটা আর ভাগ করে নেয়া হলো না।

ভালো থেকো বাবা ❤️ একদিন আমরা আবার মিলিত হবো, সেদিন নাহয় চা আর বেলা বিস্কুটে গল্প গাথা চলবে।

Zeba’s Journal

12/06/2024

Re sharing my favorite ❤️

‘আগমনী’কখনও ভেবে দেখেছেন কি? আপনার কোনো অ্যাচিভমেন্ট, সাকসেস বা লাইফ ইভেন্ট ছাড়া এমন কি আপনার কোনো কর্ম ছাড়াই শেষ কবে ...
12/06/2024

‘আগমনী’
কখনও ভেবে দেখেছেন কি? আপনার কোনো অ্যাচিভমেন্ট, সাকসেস বা লাইফ ইভেন্ট ছাড়া এমন কি আপনার কোনো কর্ম ছাড়াই শেষ কবে আপনাকে নিয়ে আশেপাশের মানুষদের হুলুস্থুল করতে দেখেছেন বা আপনাকে সেলিব্রেট করছে দেখেছেন?
উত্তরটা খুবই সহজ; আপনার এই পৃথিবীতে আসার প্রথম কয়েক ঘণ্টায় আপনি কোনো কর্ম ছাড়াই সবার মনে জায়গা করে নিয়েছেন; আপনাকে বুকে জড়িয়ে ধরতে আপন মানুষগুলো ব্যস্ত হয়ে পড়তো আর একটু কুনকুনিয়ে কাঁদলেই সবার তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যেত ঠিক কি কারণে আপনার এই কান্না? কেউ ফিডার এগিয়ে দেয়, তো কেউ ডায়পার , আবার কেউ বুকে জড়িয়ে নানান অঙ্গভঙ্গি!
অথচ সে এটেনশন আপনি ওই বয়সে পেয়েছেন তা আপনার স্মৃতিতেও নেই; অথচ এখন কেউ কারণ ছাড়া আপনাকে সেলিব্রেট করে না; আপনি বিষাদগ্রস্থ হয়ে কাঁদছেন, আপনি অস্বস্তিতে দিন কাটাচ্ছেন, আপনার একটা জড়িয়ে ধরার মানুষের খুব অভাব; একটা কান্না থামিয়ে শান্ত করে দেয়ার মানুষের খুব অভাব!

অথচ জীবনের এই সময়টায় আপনার স্মৃতিতে সব থেকে যাবে, কে আপনার পাশে ছিলো বিনা কোনো স্বার্থে। এই মানুষগুলোরই বড় অভাব জানেন তো?
খুঁজে রাখুন তাদেরকে যারা আপনাকে সেলিব্রেট করে বিনা কোনো দ্বিধায়; আপনি কাঁদলে সেই আগমনীর দিন গুলোর মতো ব্যস্ত হয়ে আপনার কান্না থামিয়ে দিতে এগিয়ে আসে। চিহ্নিত করুন সেই মুখ গুলো যারা কারণে অকারণে জড়িয়ে ধরে আপনার ভাঙা টুকরো গুলো জুড়ে দেয় নিমিষেই ।

Zeba’s Journal

ছবিতে আমার কোলে ননদের ২২ দিন বয়সী মেঝো ছেলে; এপ্রিল, ২০২১ এ তোলা।

বিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত এবং একই সাথে সবচেয়ে সুন্দর একটা সম্পর্ক। পৃথিবীর সব সম্পর্কে একটা সুতো থাকে; সন্তানদের সাথ...
12/03/2024

বিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত এবং একই সাথে সবচেয়ে সুন্দর একটা সম্পর্ক। পৃথিবীর সব সম্পর্কে একটা সুতো থাকে; সন্তানদের সাথে বাবা মায়ের সম্পর্কে থাকে রক্তের বন্ধন, ভাইবোনের ভেতরেও সেই একই বন্ধন, কিন্তু বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া দুই ভিন্ন মেরুর মানুষের মাঝে যে বন্ধন তাতে মাঝখানে কোনো গাঁথুনি নাই, একদম অজানা অচেনা দুইটা মানুষ যুগে যুগে এই সম্পর্ক টেনে নিয়ে যায়।
আমি আমার ব্যক্তিগত জীবনের দুই অনন্য পুরুষ দেখেছি; আমার বাবা, বাবা মারা যাবার আগের বছর আমাকে সকাল বেলা স্কুলে পৌঁছে দেয়ার পথে এক সড়ক দুর্ঘটনায় আম্মুর বা হাত খুবই নির্মমভাবে আহত হয়। হাড় ভেঙ্গে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন অবস্থা; পরবর্তীতে শরীরের অন্য অংশ থেকে হাড় কেটে এনে হাতে সিলভার প্লেটিং স্টেইনলেস স্টিল বসিয়ে জোড়া লাগানো হয়েছে। প্রায় বছর দুয়েক আম্মুর বা হাত প্লাস্টার ছিলো। আমার বাবা এক্সিডেন্ট এর দিন সকাল বেলা আমি যখন ঘরে ফিরলাম আমার এক বান্ধবীর মায়ের সাথে আমার বাবা আমাকে বাসায় নিয়ে বললেন, ‘ হাতমুখ ধুয়ে নে, আমি রুটি শেকে দিচ্ছি ডিম ক্যামনে খাবি? পোচ করে দিবো?’ আমি সম্মতি দিয়ে মাথা নেড়ে বাথরুমে ঢুকে ফুপিয়ে কাঁদতে থাকলাম। আম্মু কে নিয়ে ভাইয়া আর মামা-মামি পঙ্গু হাসপাতালে, আব্বু হাই ব্লাড প্রেসার আর স্ট্রোক করেছিলো দেখে ভাইয়া আব্বুকে না জানিয়ে সকালে বাসা থেকে চুপচাপ বের হয়ে গেছে। আব্বু কিছু আঁচ করতে পারছিল কিন্তু সে খুব ঠান্ডা মাথার মানুষ তাই কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করলো না।
আমার স্কুল ড্রেসে রক্তের ছিটা, আমি কাপড় বদলে খেতে বসলাম, ক্লাস ফাইভে পড়ি আমি, পুরো নাস্তা শেষ করে পানি খেয়ে চুপচাপ বসে আছি, আব্বু মাথায় হাত রেখে বললো, ‘ আব্বুকে কিছু বলবি?’ আমি হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে বললাম। আব্বু মাথায় হাত বুলিয়ে আমায় শান্ত করলো, বাসার রান্না বান্না করলো তারপর মা কে দেখতে গেলো। আম্মুর ওই সময়টায় বাসার রান্না বান্না, আম্মুর গোসল থেকে শুরু করে চুল আঁচড়ে দেয়া প্রায় সবই আব্বু নিজের হাতে করতো। সম্পর্কের যত্ন যে কি জিনিস তা আমি খুব ছোট থেকেই দেখেছি।
ফাস্ট ফরওয়ার্ড ২০২৩,ভাইয়া ভাবী কানাডাতে শিফট হবার কিছুদিন পর ভাইয়াকে বলতে শুনলাম, ‘ আমার বউ তার সবকিছু ছেড়ে এখানে আসছে, কেনো আসছে? আমার সংসারটা গুছানোর জন্যই তো আসছে। ওরে খুশি রাখা তো আমার প্র্যায়রিটি লিস্টে প্রথমে থাকবে!’ আমি খুশিতে কান্না করে দিলাম। এই যে তার উপলব্ধি এই যে তার ভাবির জন্য কনসার্ন আমার মনে হয় না জগতের কোনো নারীর কাছে এর থেকে মূল্যবান কিছু পাওয়ার আছে। ভাইয়ার এই উক্তি শুনে আমার মনে হলো, এতো গুলজার সাহেবের ছেলে, এ তো হবারই কথা।
ভাবি যখন ভাইয়ার সাপোর্টের গল্প বলে আমার খুব প্রাউড ফিল হয়, ছেলেটা জীবনে কিছু সঠিক করুক আর না করুক বিয়েটা ঠিক করে করেছে আর বিয়ের পর বউটাকে মানসিক শান্তি দিচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ!

এবার আসি আমার জীবনের নারী চরিত্রে। আমার শ্বশুর প্রায় বছর আটেক বিছানায় প্যারালাইসিস হয়ে ছিলেন, একদম শোয়াতে।
আমি আমার শাশুড়িকে দেখেছি উনার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি অক্লান্তভাবে সেবা দিয়ে গেছেন। গ্রিন কার্ডের মেয়াদ ঠিক রাখতে বছরে একবার ২০ দিনের জন্য আসতেন। এসেই ছটফট করতেন দেশে ফেরার জন্য, এতো গুলো সন্তানের জননী, শরীরে নানান অসুখের বাসা; ডায়বেটিস, ব্লাড প্রেসার, থাইরয়েড, কিডনি ডিসফাংশন নিয়েও তিনি নিজের কথা ভাবতেন না তেমন। সন্তানরা বেশিরভাগ বিদেশ বিভুইয়ে আর তিনি তার স্বামীর জন্য একাই দেশে কাটাতেন পুরোটা সময়। এই যে বিনিসুতোয় বোনা সংসারের দুইটা খুঁটি তার একসাথে গেথেছিলো, তারা তো কোনো জন্মেই কোনো বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন না! এই যে আমার শ্বশুরের যাবার বেলা অবধি তার স্ত্রীই সর্বক্ষণ পাশে ছিলেন, না ভাইবোন না সন্তানেরা সব সময়!

কি অদ্ভুত মায়াবী এই সংসার তাই না? এই যে বিয়ের বন্ধনে স্বামী-স্ত্রী একটা কমন ছাদ শেয়ার করে, তারা নিজেদের সবচেয়ে নোংরা দিকটা যেভাবে দেখে , দেখে সবচেয়ে হেল্পলেস রূপে আবার সবচেয়ে রোমান্টিক রূপে। দেখে বাস্তববাদী রূপ আবার মোস্ট ফ্যান্টসাইজড রূপে; একদম ফিল্টারলেস! একজন মা ও তার সন্তানকে বা একজন ভাই বা বোন তার ভাইবোনকে এতটা চেনে না যতটা তার জীবন সঙ্গী তাঁকে চেনে। এজন্য তিরমিজি হাদিসে ৩৮৯৫ অনুচ্ছেদে নবী করিম (সা:) বলেছেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই উত্তম যে স্ত্রীদের কাছে উত্তম “।

দিনশেষে আকড়ে রাখার মানুষটাকে ভালো রেখেছেন কি? ভেবে দেখেছেন কি, কোন সুতোয় আপনার সাথে সে আটকে আছে?

Zeba’s Journal

সংযুক্তি: ছবিতে আমার ভাই আর ভাবি ❤️ ছবিটা তুলেছিলাম আমি, কানাডিয়ান রকি মাউন্টেন ভিজিটের সময়ে ।

বা পাশের ছবিটা আমার ছেলে বেলার আর ডান পাশেরটা আমার মেয়ের এবেলার ছবি। ছবি রিক্রিয়েট করতে গিয়ে বুকটায় মোচড় দিয়ে উঠলো...
12/02/2024

বা পাশের ছবিটা আমার ছেলে বেলার আর ডান পাশেরটা আমার মেয়ের এবেলার ছবি। ছবি রিক্রিয়েট করতে গিয়ে বুকটায় মোচড় দিয়ে উঠলো। মেয়েটা প্রতি রাতে আমার হাত আকড়ে ধরে নিয়ে বলে “ধরে শোও, মা “, আমি পাশ ফিরে শক্ত করে করে ধরে ঘুমাই । কি জানি, মেয়ে হয়ে জন্মেছে কদিন পর অন্যের সংসারে নিজের অস্তিত্বের সুতো বুনবে হয়তো!
আমি মায়ের কথা ভাবি, কখনো বিদেশ বিভূইয়ে হবার আগ অবধি মা ছাড়া আলাদা বিছানায় শুই নাই । বাবা হারিয়েছে যখন তার পর থেকে মা-ও আমায় ছাড়া একটা দিনও কোথাও থাকে নি। কখনো দূরে কোথাও যেতে দিতো না, বন্ধুদের সাথে আড্ডার শেষ সময় ওই মাগরিব পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিলো। হঠাৎ কি হলো? মেয়েকে বিদেশ প্রবাসী ছেলের কাছে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলো! এক লাফে মায়ের কাছ থেকে লাখ লাখ মাইল দূরে চলে এলাম! একদম হুট করেই! মা কিভাবে ২৫ বছরের অভ্যাস বদলেছে? কিভাবে একা থাকতে শিখে গেছে? কিভাবে রাতে ঘুমাতে যায়? সবই ভাবনার বাইরে ছিলো আমার! অবশেষে আমিও মেয়ের মা হলাম, আমায়রাহ, দিন যায় আর বেড়ে উঠে, একদিন হয়তো নিচের এই ছবিখানা দেখে তার সন্তানকে সেও আকড়ে ধরবে; এভাবেই মেয়েদের জীবনচক্র চলতে থাকে।
মায়ের সাথে বেড়ে ওঠা মেয়েরা কেনো মায়ের কাছে সারাজীবন থাকতে পারে না?

Zeba’s Journal

When I feel extremely stressed, I do makeup! And it meditates me ! If I can’t fix my situation i can fix my face instead...
11/21/2024

When I feel extremely stressed, I do makeup! And it meditates me ! If I can’t fix my situation i can fix my face instead 🫠😓
Self portrait and makeup at 2.30am 🥹

Address

New York, NY
11423

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zeba’s Journal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share