Halal 4 Everyone

Halal 4 Everyone Assalamu alaikum everyone. This channel was made for people to listen to recitations of the Qur'an a

বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর প্রতিটি সিদ্ধান্তের জন্য যদি মা-বাবার কাছে যেতে হয়, তাহলে আপনি বিয়ে করছেনই বা কেনো?আপনার বিয়ে কর...
05/11/2024

বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর প্রতিটি সিদ্ধান্তের জন্য যদি মা-বাবার কাছে যেতে হয়, তাহলে আপনি বিয়ে করছেনই বা কেনো?

আপনার বিয়ে করার বয়স হয়েছে মানে সিদ্ধান্ত নেবার বয়স হয়েছে। কিন্তু, বিয়ের পর প্রতিটি সিদ্ধান্ত যদি মা-বাবাকে জিজ্ঞেস করে নিতে হয়, তাহলে আপনি স্বামী হিসেবে স্ত্রীর কাছে মর্যাদা হারাবেন।

স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাবেন কিনা, স্ত্রী কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চাইলে বারবার তাকে বলা- ‘মাকে জিজ্ঞেস কইরো’, স্ত্রীকে নিয়ে বাইরে যাবার আগে বাবার অনুমতি নেয়া লাগলে এটার ফল আসলেই নেতিবাচক। সাময়িক মনে হতে পারে কোনো অসুবিধা তো হচ্ছে না। কিন্তু, আপনার স্ত্রীর মনে ক্ষোভ জন্ম নেয়, আপনার প্রতি তার সম্মানবোধ উঠে যায়।

মাঝেমধ্যে তার কিছু ইচ্ছে করলে আপনি বলেন- “দেখি মা কী বলে।” তখন হয়তো সে কিছু বলে না। কিন্তু, মা যদি ‘না’ করেন, মায়ের ওপর না, বরং আপনার ওপরই তার রাগ হয়।

আপনি পারিবারিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে অবশ্যই মা-বাবার পরামর্শ নিবেন, তাদেরকে শ্রদ্ধা করবেন। কিন্তু, স্বামী হিসেবে আপনার যে কর্তৃত্ব আছে, সেই কর্তৃত্বের চর্চা আপনিই করুন; আপনার মা-বাবাকে করতে দিবেন না। স্ত্রীর কোনো আবদার নাকচ করতে চাইলে তাকে বুঝিয়ে আপনিই নাকচ করুন। নিজের মা-বাবাকে ইনভলভ করে যখন দাম্পত্য জীবনের সিদ্ধান্ত নিবেন, কোনো এক সিদ্ধান্ত ভুল হলে স্ত্রী আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।

ঠিক তেমনি, স্ত্রীর বেলায়ও।

স্ত্রীরা বেশিরভাগ কথা মায়ের সাথে শেয়ার করে। স্বামী কী করলো, কী বললো, স্বামীকে এটা কীভাবে বলবে, স্বামীর কাছে কীভাবে চাইবে এগুলো নিয়ে সে মায়ের সাথে কথা বলে। মা-ও খুব আগ্রহ নিয়ে মেয়েকে বুদ্ধি দেন।

বিয়ের পর গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ছাড়া দৈনন্দিন এসব ব্যাপারে মেয়ের মা যতো ইনভলভ হবে, পারিবারিক অশান্তি ততো বাড়বে।

মা যদি জিজ্ঞেস করে, “এটা বলার পর জামাই কী বললো?” স্ত্রীর তখন স্পষ্টভাবে বলা উচিত- “সরি মা, ও আমাকে কী বলেছে সেটা তোমাকে বলতে পারবো না।”

একজনের স্ত্রী হিসেবে স্বামীর প্রতি আপনার এই আত্মসম্মান থাকা উচিত।

আপনার দাম্পত্য জীবন নিয়ে নিজের মা-বাবার অতিউৎসাহ দেখলে তাদেরকে সম্মানের সাথে নিরুৎসাহিত করুন।

একজন মুমিনের কর্তব্য হল, রমজানে যে সব নেক আমলে অভ্যাস গঠন করেছে, সেই সব আমল বন্ধ না করে নিয়মিত করে যাওয়া। আল্লাহ বলেন, ‘...
04/09/2024

একজন মুমিনের কর্তব্য হল, রমজানে যে সব নেক আমলে অভ্যাস গঠন করেছে, সেই সব আমল বন্ধ না করে নিয়মিত করে যাওয়া। আল্লাহ বলেন, ‘মৃত্যু আসা অবধি তোমার প্রতিপালকের ইবাদত করতে থাক।’ (সূরা হিজর : আয়াত ৯৯)
রাসূল সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় আমল হচ্ছে সেই আমল, যা নিয়মিত করে যাওয়া হয়; যদিও বা তার পরিমাণ কম হয়।’

দ্বিনের ব্যাপারে দৃঢ়তা অর্জনের পর তাতে শিথিলতা প্রদর্শন করা কাম্য নয়।
আল্লাহ বলেন "তোমরা কখনো সেই নারীর মতো হয়ো না, যে অনেক পরিশ্রম করে নিজের (জন্যে কিছু) সুতা পাকানোর পর তা (নিজেই) টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেললো।" (সুরা : নাহল : ৯২)

তাই রমজানের পর আমাদের করণীয় হল: ১,তাওবা ইস্তেগফার ও দোয়া অব্যাহত রাখা, ২,আল্লাহভীতির জীবন যাপন করা। ৩,জামাতে নামাজ আদায় করা। ৪,কোরআনচর্চা চালিয়ে যাওয়া। ৫,মাঝে মাঝে নফল রোজা রাখা। ৫,তাহাজ্জুদ আদায় করা। ৬,ভালো গুণ ধরে রাখা।
আল্লাহ আমাদেরকে তৌফিক দান করুন, আমিন।

01/25/2024
01/24/2024
10/25/2023

T

10/22/2023

আল্লাহ আমাদের একটি সুন্দর মৃত্যু দান করুন যখন আমাদের মৃত্যুর সময় হয়,

আলহামদুলিল্লাহ! নিউইয়র্কের  সকল মসজিদে মাইকে এখন  আজানের সুমধুর সুর ছড়িয়ে পড়বে। আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে মুখরিত হবে বিশ্বের...
08/26/2023

আলহামদুলিল্লাহ!
নিউইয়র্কের সকল মসজিদে মাইকে এখন আজানের সুমধুর সুর ছড়িয়ে পড়বে। আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে মুখরিত হবে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও জনবহুল এই শহর।

হে প্রশান্ত আত্মা!তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে। শামিল হয়ে যাও আমার (মুত্তাকী) বান্দাদ...
08/14/2023

হে প্রশান্ত আত্মা!
তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে। শামিল হয়ে যাও আমার (মুত্তাকী) বান্দাদের মধ্যে এবং প্রবেশ করো আমার জান্নাতে৷
— সুরা ফজর : ২৭-৩০

শহীদ আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদি রহ. আর নেই। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মহান রাব্বুল আলামীন তাঁকে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করুন।

08/04/2023

#ধরুন কোনো একটি আমল সম্পর্কে বলা হলো, এটি করলে এক লক্ষ সওয়াব পাবেন। সেই আমলে আমাদের আগ্রহ থাকবে নিশ্চয়।

#আর যদি বলা হয়, সেই আমলে এক কোটি সওয়াব আছে। তখন আমাদের আগ্রহের মাত্রাটা আগ থেকে অনেক বেশিই থাকবে নিশ্চয়।

#আর যদি বলা হয়, সেই আমলের সওয়াব কোনো ক্যালকুলেটর হিসেব করতে পারবে না। তখন কী অবস্থা?

#জ্বি। এ রকম একটি আমলের সওয়াবের পরিমাণ বর্ণনা করতে গিয়ে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
لَوْ يَعْلَمُ النَّاسُ مَا فِي النِّدَاءِ، وَالصَّفِّ الْأَوَّلِ ثُمَّ لَمْ يَجِدُوا إِلَّا أَنْ يَسْتَهِمُوا عَلَيْهِ لَاسْتَهَمُوا
#এই আমলের এত বেশি সওয়াব, যদি লোকেরা জানতো, তাহলে তা অর্জন করার জন্য অন্য কোনো উপায় না পেয়ে শেষ পর্যন্ত লটারি করতো। এরকম আমল দুটি:

#আজান দেয়া।

#প্রথম সফে নামাজ পড়া।
(সহিহ বুখারী, কিতাবুল আজান, ৬১৫)

ধরুন, প্রথম সফে সিট আছে ১০০ টি। এখন চলে এসেছে ৫০০ জন মানুষ। তখন লটারি দিয়ে যাদের নাম ওঠবে, তারা প্রথম সফে নামাজের সুযোগ পাবে।

#দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের অনেকের অভ্যাস হলো, পেছনের সফে নামাজ পড়া। সুযোগ থাকা সত্বেও আমরা অন্যকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বলি।

এত বিশাল ফজিলত কি আজ থেকে আর মিস করা যায়?

#আমলি_টিপস

Decision is yours!!!
07/20/2023

Decision is yours!!!

07/16/2023

MashaAllah beautiful..

06/27/2023

জীবনভর চারটি কাজ কখনো ত্যাগ করবেন না ...

১. কখনো আল্লাহর শুকরিয়া আদায় থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; তাহলে তিনি আর বাড়িয়ে দিবেন না।

•• আল্লাহ তায়ালা বলেন, যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো; তাহলে বাড়িয়ে দিবো। -সূরা ইব্রাহিম ০৭।

২. কখনো আল্লাহর স্মরণ থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; তাহলে তিনি আপনাকে আর স্মরণ করবেন না।

•• আমাকে স্মরণ করো, আমিও তোমাদের স্মরণ করবো। -সূরা বাকারা ১৫২।

৩. কখনো দোয়া করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; তাহলে তিনি বিপদে আর আপনার সাড়া দিবেন না।

•• আমার কাছে দোয়া করো; আমি সাড়া দিবো। -সুরা গাফির ৬০।

৪. কখনো ক্ষমা চাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; তাহলে তিনি আর নাজাত/মুক্তি দিবেন না।

•• আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থীদের তিনি আযাব দেন না অর্থাৎ মুক্তি দেন। -সুরা আনফাল ৩৩।

Masood Sayedee

06/19/2023

"চৌধুরী ভিলা"
চৌধুরী সাহেব থাকেন বৃদ্ধাশ্রমে।
বাবারা সন্তাকে উচ্চ শিক্ষিত না সুশিক্ষা দিন। বিশ্ব বাবা দিবস।

06/11/2023

রাসূল (সাঃ) এর ১০ টি উপদেশ। মিশকাত ৬১

হযরত মুয়াজ বিন জাবাল (রাঃ) কে রাসূল (সাঃ) যে ১০ টি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন,

عَنْ مُعَاذٍ قَالَ أَوْصَانِىْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم بِعَشْرِ كَلِمَاتٍ قَالَ لاَ تُشْرِكْ بِاللهِ شَيْئًا وَإِنْ قُتِلْتَ وَحُرِّقْتَ وَلاَ تَعُقَّنَّ وَالِدَيْكَ وَإِنْ أَمَرَاكَ أَنْ تَخْرُجَ مِنْ أَهْلِكَ وَمَالِكَ وَلاَ تَتْرُكَنَّ صَلاَةً مَكْتُوبَةً مُتَعَمِّداً فَإِنَّ مَنْ تَرَكَ صَلاَةً مَكْتُوبَةً مُتَعَمِّداً فَقَدْ بَرِئَتْ مِنْهُ ذِمَّةُ اللهِ وَلاَ تَشْرَبَنَّ خَمْراً فَإِنَّهُ رَأْسُ كُلِّ فَاحِشَةٍ وَإِيَّاكَ وَالْمَعْصِيَةَ فَإِنَّ بِالْمَعْصِيَةِ حَلَّ سَخَطُ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ وَإِيَّاكَ وَالْفِرَارَ مِنَ الزَّحْفِ وَإِنْ هَلَكَ النَّاسُ وَإِذَا أَصَابَ النَّاسَ مَوْتٌ وَأَنْتَ فِيْهِمْ فَاثْبُتْ وَأَنْفِقْ عَلَى عِيَالِكَ مِنْ طَوْلِكَ وَلاَ تَرْفَعْ عَنْهُمْ عَصَاكَ أَدَباً وَأَخِفْهُمْ فِى اللهِ.

মু‘আয বিন জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাকে ১০টি বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন,

(১) আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না। যদিও তোমাকে হত্যা করা হয় বা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়

(২) তুমি তোমার পিতা-মাতার অবাধ্য হবে না। যদিও তারা তোমাকে তোমার পরিবার ও মাল-সম্পদ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলেন

(৩) ইচ্ছাকৃতভাবে কখনো ফরয ছালাত ত্যাগ করবে না। তার পক্ষে আল্লাহর যিম্মাদারী উঠে যাবে

(৪) কখনোই মাদক সেবন করবে না। কেননা এটিই হল সকল অশ্লীলতার মূল

(৫) সর্বদা গোনাহ থেকে দূরে থাকবে। কেননা গোনাহের মাধ্যমে আল্লাহর ক্রোধ আপতিত হয়

(৬) সাবধান! জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করবে না। যদিও সকল লোক ধ্বংস হয়ে যায়।

(৭) যদি কোথাও মহামারী দেখা দেয়, এমতাবস্থায় তুমি যদি সেখানে থাক, তাহলে তুমি সেখানে দৃঢ়ভাবে অবস্থান করবে (মৃত্যুর ভয়ে পালাবে না)।

(৮) তোমার সামর্থ্য অনুযায়ী তোমার পরিবারের জন্য ব্যয় করবে (অযথা কৃপণতা করে তাদের কষ্ট দিবে না)।

(৯) তাদের উপর থেকে শাসনের লাঠি তুলে নিবে না এবং

(১০) তাদেরকে সর্বদা আল্লাহর ভয় দেখাবে’

(আহমাদ, মিশকাত হা/৬১)।
ঊপদেশ, হাদিস নং ১৩৯

06/10/2023

হজের সফরে এক
বিস্ময়কর নারীর সাথে সাক্ষাত
--------------------------------
আবদুস শহীদ নাসিম
----------------------------
আবদুল্লাহ ইবনুল মোবারক (রাহেমাহুল্লাহ ) বর্ননা করেছেন, তাঁর হজের সফরে এক বিস্ময়কর নারীর সংগে তাঁর সাক্ষাৎ হয় যিনি কুরআনের আয়াত দিয়ে ছাড়া কোনো কথা বলেন না। তিনি বলেন:

আমি বাইতুল্লায় হজ, অতপর রসূলুল্লাহর কবর যেয়ারতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করি। হঠাৎ আমি মরু পথে কালো একটা কিছু দেখতে পাই। জিনিসটা কী তা দেখার জন্যে আমার আগ্রহ দেখা দেয়।

কাছাকাছি গেলে বুঝতে পারি, তিনি একজন বয়স্ক মহিলা পশমি চাদর আর উড়না জড়িয়ে আছেন।

আমি: আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু।

মহিলা: سَلٰمٌ ۫ قَوْلًا مِّنْ رَّبٍّ رَّحِیْمٍ
(অর্থ: পরম দয়াবান প্রভুর পক্ষ থেকে সম্ভাষণ-‘সালাম’।)
সূত্র: সূরা ৩৬ ইয়াসিন: আয়াত ৫৮

আমি: আল্লাহ আপনার প্রতি রহম করুন, আপনি এখানে কী করেন?

মহিলা: سُبْحٰنَ الَّذِیْۤ اَسْرٰی بِعَبْدِهٖ لَیْلًا مِّنَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ
(অর্থ: মহাবিশ্বের ত্রুটিহীন মহাপরিচালক তিনি, যিনি তাঁর দাসকে রাতের বেলা ভ্রমণ করিয়েছেন মসজিদুল হারাম থেকে।)
সূত্র: সূরা ১৭ ইসরা/বনি ইসরাঈল: আয়াত ১

আমি: তখন আমি বুঝতে পারলাম, তিনি হজ সম্পন্ন করে বায়তুল মাকদাস জেয়ারতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি এখানে পড়ে আছেন কত সময় ধরে?

মহিলা: ثَلٰثَ لَیَالٍ سَوِیًّا
(অর্থ: ক্রমাগত তিন দিন।) সূত্র: সূরা ১৯ মরিয়ম: আয়াত ১০

আমি: আপনার সাথে তো পানাহারের কিছুই দেখছি না!

মহিলা: هُوَ یُطْعِمُنِیْ وَ یَسْقِیْنِ
(অর্থ: তিনিই আমাকে খাওয়ান পান করান।)
সূত্র: সূরা ২৬ আশ্ শোয়ারা: আয়াত ৭৯

আমি: আপনার সাথে তো পানি নেই, অযু করেন কিভাবে?

মহিলা: فَلَمْ تَجِدُوْا مَآءً فَتَیَمَّمُوْا صَعِیْدًا طَیِّبًا
(অর্থ: অতপর যদি পানি না পাও, তবে তাইয়াম্মুম করে নাও ভালো মাটি দিয়ে।) সূত্র: সূরা ৫ আল মায়েদা: আয়াত ৬

আমি: আমার সাথে খাবার আছে, আপনাকে আপ্যায়ন করতে পারি?

মহিলা: ثُمَّ اَتِمُّوا الصِّیَامَ اِلَی الَّیْلِ
(অর্থ: তারপর সওম পূর্ণ করো রাতের আগমন পর্যন্ত।)
সূত্র: সূরা ২ আল বাকারা: আয়াত ১৮৭

আমি: এটা তো রমজান মাস নয়!

মহিলা: وَ مَنْ تَطَوَّعَ خَیْرًا ۙ فَاِنَّ اللّٰهَ شَاكِرٌ عَلِیْمٌ
(অর্থ: যে কেউ স্বেচ্ছায় কল্যাণকর কাজ করবে, সে জেনে রাখুক, আল্লাহ অবশ্যি স্বেচ্ছা-কল্যাণ কাজের স্বীকৃতি ও মর্যাদা প্রদানকারী, সর্বজ্ঞানী।)
সূত্র: সূরা ২ আল বাকারা: আয়াত ১৫৮

আমি: আমাদের জন্যে তো সফরে রোজা ভঙ্গ করা মুবাহ করে দেয়া হয়েছে।

মহিলা: وَ اَنْ تَصُوْمُوْا خَیْرٌ لَّكُمْ اِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ
(অর্থ: আর তোমরা যদি সওম পালন করো, সেটাই তোমাদের জন্যে উত্তম, তোমরা যদি বিষয়টি অনুধাবন করতে!) সূত্র: সূরা ২ আল বাকারা: আয়াত ১৮৪

আমি: আমি আপনার সাথে যেভাবে কথা বলছি, আপনি যে সেভাবে বলছেন না!

মহিলা: مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ
(অর্থ: মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা রেকর্ড করার জন্যে দায়িত্বে নিয়োজিত একজন প্রহরী তার কাছেই রয়েছে।) সূত্র: সূরা ৫০ ক্বাফ: আয়াত ১৮

আমি: আমি তার জবাবে কেবলই বিস্মিত হচ্ছি। আমি তাকে বলি, আপনি কেমন মানুষ!?

মহিলা:
وَ لَا تَقْفُ مَا لَیْسَ لَكَ بِهٖ عِلْمٌ ؕ اِنَّ السَّمْعَ وَ الْبَصَرَ وَ الْفُؤَادَ كُلُّ اُولٰٓئِكَ كَانَ عَنْهُ مَسْـُٔوْلًا
(অর্থ: যে বিষয়ে তোমার এলেম নেই তার অনুসরণ করোনা। নিশ্চয়ই কান, চোখ, অন্তর এর প্রত্যেকটি সম্পর্কেই কৈফিয়ত চাওয়া হবে।)
সূত্র: সূরা ১৭ ইসরা/বনি ইসরাঈল: আয়াত ৩৬

আমি: দু:খিত, আমার ভুল হয়ে গেছে!

মহিলা: لَا تَثْرِیْبَ عَلَیْكُمُ الْیَوْمَ ؕ یَغْفِرُ اللّٰهُ لَكُمْ
(অর্থ: আজ আর তোমাদের বিরুদ্ধে (আমার) কোনো নিন্দা-ভৎর্সনা নেই। আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করুন।) সূত্র: সূরা ১২ ইউসুফ: আয়াত ৯২

আমি: আমি কি আপনাকে আমার উটে করে আপনার লোকদের কাছে কাফেলা পর্যন্ত এগিয়ে দিতে পারি?

মহিলা: وَ مَا تَفْعَلُوْا مِنْ خَیْرٍ یَّعْلَمْهُ اللّٰهُ
(অর্থ: তোমরা যে কোনো কল্যাণের কাজই করবে, আল্লাহ তা জানেন।)
সূত্র: সূরা ২ আল বাকারা: আয়াত ১৯৭

আমি: আমি আমার উটকে বসিয়ে দিলাম, যাতে করে তিনি উঠতে পারেন।

মহিলা: قُلْ لِّلْمُؤْمِنِیْنَ یَغُضُّوْا مِنْ اَبْصَارِهِمْ
(অর্থ: হে নবী! মুমিন পুরুষদের বলো: তারা যেনো (নারীদের থেকে) নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখে।) সূত্র: সূরা ২৪ আন্ নূর: আয়াত ৩০

আমি: তখন আমি আমার চক্ষু নত করি। কিন্ত তিনি যখনি উটে উঠতে যান, উট নড়েচড়ে সরে যায়। তাই তিনি উঠতে পারছিলেন না। আমি তার চাদরে ধরে তাকে টেনে উঠিয়ে দিতে চাই, কিন্তু ---

মহিলা: وَ مَاۤ اَصَابَكُمْ مِّنْ مُّصِیْبَةٍ فَبِمَا كَسَبَتْ اَیْدِیْكُمْ
(অর্থ: তোমাদের জীবনে যে দুর্দশা-দুর্ঘটনাই ঘটে, তা তোমাদেরই হাতের কামাই।) সূত্র: সূরা ৪২ আশ্ শূরা: আয়াত ৩০

আমি: আমি আপনার এ কথার মর্ম বুঝে উঠতে পারিনি।

মহিলা: فَفَهَّمْنٰهَا سُلَیْمٰنَ
(অর্থ: আমরা বিষয়টি সম্পর্কে সুলাইমানকে সঠিক বুঝ দিয়েছিলাম।)
সূত্র: সূরা ২১ আল আম্বিয়া: আয়াত ৭৯

আমি: তখন আমি উট কে থামিয়ে রাখি এবং তাঁকে বলি: উঠুন!

মহিলা: উঠতে উঠতে বলেন:
سُبْحٰنَ الَّذِیْ سَخَّرَ لَنَا هٰذَا وَ مَا كُنَّا لَهٗ مُقْرِنِیْنَ ـ وَ اِنَّاۤ اِلٰی رَبِّنَا لَمُنْقَلِبُوْنَ
(অর্থ: পবিত্র ও মহান তিনি, যিনি আমাদের নিয়ন্ত্রণাধীন করে দিয়েছেন এটিকে। আমরা তো এটাকে বশীভূত করতে সমর্থ ছিলাম না। আমরা অবশ্যি ফিরে যাবো আমাদের প্রভুর কাছে।) সূত্র: সূরা ৪৩ আয্ যুখরুফ: আয়াত ১৩-১৪

আমি: তখন আমি উটের লাগাম ধরে ওকে দ্রুত তাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু-

মহিলা: وَ اقْصِدْ فِیْ مَشْیِكَ وَ اغْضُضْ مِنْ صَوْتِكَ
(অর্থ: চলাফেরায় মধ্যপন্থা অবলম্বন করবে এবং তোমার কণ্ঠস্বর রাখবে সংযত।) সূত্র: সূরা ৩১ লুকমান: আয়াত ১৯

আমি: তখন আমি ধীরে ধীরে উট চালাতে থাকি আর কবিতা আবৃত্তি করতে থাকি। কিন্তু -

মহিলা: فَاقْرَءُوْا مَا تَیَسَّرَ مِنَ الْقُرْاٰنِ
(অর্থ: কুরআনের যতোটুকু আবৃত্তি করা তোমাদের জন্যে সহজ, সেটাই আবৃত্তি করো।) সূত্র: সূরা ৭৩ আল মুযযাম্মিল: আয়াত ২০

আমি: لَقَدْ أُوْتِيْتُمْ خَيْرًا كَثِيْرًا
(আপনাকে অনেক কল্যাণ দান করা হয়েছে।)

মহিলা: وَمَا یَذَّكَّرُ اِلَّاۤ اُولُوا الْاَلْبَابِ
(অর্থ: তবে বুঝ-বুদ্ধিওয়ালা লোকেরা ছাড়া উপদেশ গ্রহণ করেনা।)
সূত্র: সূরা ২ আল বাকারা: আয়াত ২৬৯

আমি: কিছুক্ষণ পথ চলার পর আমি তাকে জিজ্ঞেস করি: আপনার স্বামী আছেন কি?

মহিলা: یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لَا تَسْـَٔلُوْا عَنْ اَشْیَآءَ اِنْ تُبْدَ لَكُمْ تَسُؤْكُمْ
(অর্থ: হে ঈমানদার লোকেরা! তোমরা এমন সব বিষয়ে প্রশ্ন করোনা, যা তোমাদের কাছে প্রকাশ হলে তোমাদের কষ্ট দেবে।)
সূত্র: সূরা ৫ আল মায়েদা: আয়াত ১০১

আমি: তার কাফেলার কাছে পৌঁছা পর্যন্ত আমি আর তার সাথে কোনো কথা বলিনি। অতপর তার কাফেলার কাছে এলে আমি তাকে বলি এইযে আপনার কাফেলা। এখানে আপনার লোক কে?

মহিলা: اَلْمَالُ وَ الْبَنُوْنَ زِیْنَةُ الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا
(অর্থ: ধনমাল এবং সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের একটি সৌন্দর্য মাত্র।)
সূত্র: সূরা ১৮ আল কাহাফ: আয়াত ৪৬

আমি: তখন আমি বুঝলাম, তাঁর ছেলেরা এ কাফেলায় আছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, তারা আপনার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হজ করেছে? আর আপনাকে রেখেই রওয়ানা করেছে! ওরা চিনবে কিভাবে? আর আপনি ----!

মহিলা: وَ عَلٰمٰتٍ ؕ وَ بِالنَّجْمِ هُمْ یَهْتَدُوْنَ
(অর্থ: তাছাড়া রয়েছে নির্ণায়ক চিহ্নসমূহ, আর নক্ষত্রের সাহায্যেও তারা পথের নির্দেশনা পায়।) সূত্র: সূরা ১৬ আন্ নাহল: আয়াত ১৬

আমি: আমি এক টুকরা কাপড় নিয়ে তাকে বলি, আপনার ছেলেদের নাম বলুন, আমি এ কাপড়ে তাদের নাম লিখে তাদের ডেকে দিচ্ছি।

মহিলা: তাদের নাম বললেন:
وَ اتَّخَذَ اللّٰهُ اِبْرٰهِیْمَ خَلِیْلًا/ وَكَلَّمَ اللّٰهُ مُوْسٰی تَكْلِیْمًاۚ / یٰیَحْیٰی خُذِ الْكِتٰبَ بِقُوَّةٍ
(অর্থ: আর আল্লাহ্ তো ইবরাহিমকে নিজের বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। সূত্র: সূরা ৪ আন্ নিসা: আয়াত ১২৫/ এছাড়া আল্লাহ্ মূসার সাথে সরাসরি কথা বলেছেন। সূত্র: সূরা ৪ আন্ নিসা: আয়াত ১৬৪/ হে ইয়াহিয়া! এই কিতাবকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরো। সূত্র: সূরা ১৯ মরিয়ম: আয়াত ১২)

আমি: তখন আমি ইবরাহিম, মুসা, ইয়াহিয়া বলে ডাকাডাকি করলাম। অবিলম্বে চন্দ্রসম তিনটি যুবক এসে উপস্থিত হলো।

মহিলা: ছেলেদের উদ্দেশ্যে:
فَابْعَثُوْۤا اَحَدَكُمْ بِوَرِقِكُمْ هٰذِهٖۤ اِلَی الْمَدِیْنَةِ فَلْیَنْظُرْ اَیُّهَاۤ اَزْكٰی طَعَامًا فَلْیَاْتِكُمْ بِرِزْقٍ مِّنْهُ
(অর্থ: এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এই মুদ্রা নিয়ে শহরে পাঠাও, সে দেখুক কোন্ খাবার উত্তম এবং তা থেকে কিছু খাবার নিয়ে আসুক তোমাদের জন্যে।) সূত্র: সূরা ১৮ আল কাহাফ: আয়াত ১৯

তখন একটি ছেলে গিয়ে খাবার কিনে নিয়ে আসে।

মহিলা: كُلُوْا وَ اشْرَبُوْا هَنِیْٓـًٔۢا بِمَاۤ اَسْلَفْتُمْ فِی الْاَیَّامِ الْخَالِیَةِ
(অর্থ: খাও, পান করো পরিতুষ্টির সাথে, সেই কাজের বিনিময়ে যা তোমরা করেছিলে অতীত দিনে।
সূত্র: সূরা ৬৯ আল হাক্কাহ: আয়াত ২৪

আমি: শুনো ছেলেরা, তোমরা খাবার শুরু করার আগে আমাকে বলো, তোমাদের মা’র বিষয়টা কী?

ছেলে: মার বয়স এখন চল্লিশ। তিনি কুরআনের আয়াত উচ্চারণ ছাড়া আর কোনো কথা বলেন না। তিনি ভয় পান তার কোনো কথা ভুল হয়ে যায় কিনা, যার ফলে মহান আল্লাহ তাঁকে পাকড়াও করবেন!

আমি: ذٰلِكَ فَضْلُ اللّٰهِ یُؤْتِیْهِ مَنْ یَّشَآءُ ؕ وَ اللّٰهُ ذُو الْفَضْلِ الْعَظِیْمِ
(এটা আল্লাহর অনুগ্রহ, তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন। আল্লাহ্ অতীব অনুগ্রহপরায়ণ।) সূত্র: সূরা ৫৭ আল হাদিদ: আয়াত ২১
Repost
---------------------------------

06/09/2023

সন্তান পাঁচ প্রকার:
ক. আ'ক্কুনعاق/ অবাধ্য,বেয়াদব : যে বাবা-মায়ের আদেশ অমান্য করে।
খ. খাইরু মাজুর غير مأجور/প্রতিদানবঞ্চিত: যে বাবা মায়ের আদেশ পালন করে, তবে সন্তুষ্টির সাথে না।
গ. মাযুরمأزور/যে প্রতিদানে গুনা আর্জন করে: যে বাবা মায়ের আদেশ পালন করে; তবে বিরক্তি প্রকাশ করে, খোটা দেয়, তর্ক করে বা তাদের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলে।
ঘ. মাজুর مأجور/ উত্তম প্রতিদান প্রাপ্ত:
যারা সন্তুষ্টির সাথে বাবা মায়ের আদেশ পালন করে।
ঙ. মাজুর মুঅফফাক/مأجور موفق প্রতিদান এবং তাওফিক প্রাপ্ত: যাদেরকে আদেশ করতে হয় না। তার আগেই বাবা-মায়ের প্রয়োজন বুঝে আনুগত্যে এগিয়ে আসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। এদের সংখ্যা খুবই কম।
হে আল্লাহ আমাদেরকে চতুর্থ এবং পঞ্চম প্রকারের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে দাও।

বর্তমান এই যুগেও যারা গানের নেশা ছাড়তে পারে না তারা হচ্ছে সবচেয়ে ব্যর্থ ব্যক্তি।অনলাইনে কত সুমধুর কুরআন তিলাওয়াত পাওয়া য...
06/07/2023

বর্তমান এই যুগেও যারা গানের নেশা ছাড়তে পারে না তারা হচ্ছে সবচেয়ে ব্যর্থ ব্যক্তি।
অনলাইনে কত সুমধুর কুরআন তিলাওয়াত পাওয়া যায়, আবার প্রাথমিক অবস্থায় সুন্দর অর্থবোধক গজলও শুনা যেতে পারে (অভ্যস্থ হওয়া যাবে না)।
তবুও কীভাবে গানের নেশা ছাড়তে পারে না ‼️

❝গানে কক্ষনই মন সানিত হয় না; বরং আরো বিক্ষিপ্ত, চিন্তিত ও উত্তেজিত হয়। দগ্ধ, অস্থির ও ব্যাকুল মনকে শান্ত ও স্থির করতে হলে মনের সৃষ্টিকর্তার প্রেকিশন’ নিতে হবে। তিনি বলেন, “যারা ঈমান এনেছে এবং তাদের অন্তর আল্লাহর যিকরে (স্মরণে) প্রশান্ত থাকে। আর জেনে রাখ, আল্লাহর যিকরেই চিত্ত প্রশান্ত হয়।” (সূরা রা'দ ২৮ আয়াত)❞

আল্লাহ বলেন:তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের জন্য সাড়া দেব। (সূরা আল-মু‘মিন- ৬০}
06/06/2023

আল্লাহ বলেন:
তোমরা আমাকে ডাক, আমি তোমাদের জন্য সাড়া দেব।

(সূরা আল-মু‘মিন- ৬০}

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:যখন তোমাদের কেউ প্রার্থনা করবে, তখন সে যেন প্রথমে আল্লাহ্ তা'আলার প্রশংসা করে। সানা পাঠ করে, এবং ...
06/06/2023

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:

যখন তোমাদের কেউ প্রার্থনা করবে, তখন সে যেন প্রথমে আল্লাহ্ তা'আলার প্রশংসা করে। সানা পাঠ করে, এবং তাঁর রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ওপর দরূদ পাঠ করে। অতঃপর যা তার প্রয়োজন- তা চেয়ে নেয়।

[আবু দাউদ, ১৪৮১]
Ilman Nafiya

🟣 রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তিন ব্যক্তির দোয়া নিঃসন্দেহে কবুল হয়। (১) মজলুমের দোয়া (২) মুসাফিরের দোয়া (৩) সন্তানের জন্য ...
06/05/2023

🟣 রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
তিন ব্যক্তির দোয়া নিঃসন্দেহে কবুল হয়।
(১) মজলুমের দোয়া
(২) মুসাফিরের দোয়া
(৩) সন্তানের জন্য পিতার দোয়া।

[তিরমিযী ১৯০৫, ৩৪৪৮, ১৫৩৬, আহমাদ ৭৪৫৮, ৮৩৭৫, ৯৮৪০, ১০৩৩০, ১০৩৯২, সহীহাহ ৫৯৬, রাওদুন নাদীর ৫১০, সহীহ আবু দাউদ ১৩৭৪।]
তাহকীক আলবানীঃ হাসান।

সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৮৬২
হাদিসের মানঃ হাসান হাদিস
Source: বাংলা হাদিস

Come back to Allah, He can fix your broken heart with peace. 🤲📿❤
05/30/2023

Come back to Allah, He can fix your broken heart with peace. 🤲📿❤

Address

New York, NY

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Halal 4 Everyone posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Halal 4 Everyone:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in New York

Show All