Daybook of Lima

Daybook of Lima Hi, i am Lima who is a bangladeshi women live in Sweden. I am a homemaker and a proud mother of my 2 kids. I will share a glimpse of my life here. stay with me.
(7)

Thank you!🙂

08/02/2025
এগারো বছরের একটা বাচ্চা মেয়ে, তার মা-বাবাকে ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছে। বিষয়টা হয়তো অনেকের কাছে  হাসির খোরাক দিলেও, এটা কিন্তু ভা...
04/02/2025

এগারো বছরের একটা বাচ্চা মেয়ে, তার মা-বাবাকে ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছে। বিষয়টা হয়তো অনেকের কাছে হাসির খোরাক দিলেও, এটা কিন্তু ভাববার বিষয়। এটা ঠিক না ভুল, এই বিচার করার বয়স তার হয়নি! সে কেবল বুঝে, মা-বাবা যা নিষেধ করেন তা সবই ভুল! এই যে বাচ্চা মেয়েটা বেরিয়ে পড়ল, এটা তার ভুল নয়, এটা সময়ের প্রভাব। অনেকেই আপনারা আপনাদের ছোটোবেলার কথা বলছেন, তার চেয়ে আপনারা অনেক ভালো ছিলেন ইশারাতে বোঝাতে চাচ্ছেন। ওই বয়সে আপনারা খেলতেন, দলবেঁধে স্কুলে যেতেন,পুতুলের বিয়ে দিতেন। কিন্তু আপনি বিচার করুন, তার বেড়ে ওঠার পরিবেশ আর আপনার পরিবেশ কি এক? আপনি গ্রামে থেকেছেন, একান্নবর্তী পরিবার পেয়েছেন, গ্রামের বিভিন্ন আত্মীয় পেয়েছেন, এক জগড় পরিচিত খেলার সঙ্গী পেয়েছেন। তাদের সাথে সারা দিন কাটালেও মা-বাবা চিন্তা করতেন না কারণ সবাই সবার কোনো না কোনোভাবে পরিচিত। আপনার অবসর কাটানোর জন্য বিভিন্ন উপায় পেয়েছেন। কিন্তু বাচ্চাটা? সে তো এসব কিছুই পায়নি, পাওয়া বলতে মুঠোফোনে পুরো পৃথিবী পেয়েছে, যেখানে সব দেখা যায় কিন্তু স্নেহের স্পর্শ পাওয়া যায় না। জীবিকার জন্য মা-বাবাকে শহরে একটা খুপড়ি বাসা নিতে হয়েছে, আশেপাশে যাদের পেয়েছে তারা সবাই ফেইক মানুষজন, যারা কালে-ভদ্রে প্রশংসাটা করলেও সেটা ফেইক। বাচ্চা মেয়েটার মা-বাবার বাইরে আর কোনো ভালো বন্ধু পায়নি। তাই বারবার সে ভার্চুয়াল জগৎকেই বেছে নিয়েছে। মা-বাবা বাচ্চার হাতে মোবাইল দিয়ে তারা মুক্তি নিয়েছে! এখানে সে হয়তো ভাবছে, আমার নিজের একটা জগৎ আছে যা মা-বাবার নিষেধ থাকবে না। প্রথমেই বলেছি, এটা সময়ের প্রভাব। এই প্রভাব থেকে আপনার, আমার বাচ্চারাও মুক্ত নয়। কারণ তাদের বেড়ে ওঠার গল্পটা কিন্তু একই!

এমন না যে, এ দেশীয় কালচারে এ বয়সে কারো বিয়ে হয়নি! অনেক হয়েছে, এই তো দেশ স্বাধীন হওয়ার আগেই এই বয়সে অনেকের সন্তানও হয়েছে। আমাদের মা,চাচি,দাদি,নানি এ বয়সের কাছাকাছি তাদেরও বিয়ে হয়। আমাদের উনিশ শতক বা বিশ শতকের অনেক লেখকের বউ ও মেয়েদের বিয়ে অল্প বয়সেই হয়েছিল এ কথা প্রায় সবারই জানা। বাঙালিরা প্রথম জানল ইংরেজরা আসার পর থেকে, মেয়েদের বিয়ের বয়স বেশি হলেও সমস্যা নেই। উনিশ শতকে বাংলায় সবচেয়ে জনপ্রিয় সাহিত্য ছিল শেক্স পিয়রের 'রোমিও-জুলিয়েট' অনুবাদ গ্রন্থটি। তখনকার সময়ে কোনো বাঙালি মানুষ যদি 'রোমিও-জুলিয়েট' না পড়ত তাহলে তাকে শিক্ষিত বাঙালি হিসেবে কেউ ধরতো না, বলা যায় সে সময় ট্রেন্ডিং বই ওটা। ওই বইয়ে নায়িকা জুলিয়েট এর বয়স ছিল সতেরো। বাঙালি এটা পড়ার পরেই বিভিন্ন কথা সাহিত্যিক তাদের গল্পে নায়িকাদের বয়স বাড়াতে শুরু করল!

যা বলতে চাই,
বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে, ডিপ্রেশনে, সুইসাইড করে। বিশ্বে, বছরে গড়ে দশ লক্ষাধিক। যা মহামারি, যুদ্ধ, অ্যাক্সিডেন্ট থেকেও বেশি। এর কারণ কী! এর কারণ, আমরা দ্রুত বুড়িয়ে যাচ্ছি। বয়স বিশ হওয়ার পরেই আমাদের সব আগ্রহ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, সব কৌতূহল পূরণ হয়ে গেছে, কিছুই বাকি নেই, জানার, বোঝার। আঠারো হওয়ার আগেই পাঁচাখানা সম্পর্ক হয়ে গেছে। তারপর সব বোর লাগে, বিরক্ত লাগে, ওভার থিংকিং হয়! একটা জিনিস ভাবুন, আগের সময়ে এগারো বছরে বিয়ে হয়ে সংসার করতো এমনকি বাচ্চা পালনও করত। কিন্তু এখন পঁচিশ বছরে বিয়ে হওয়ার পরও অনেকের সংসার হচ্ছে না। কারণ কী! কারণ সময়ের প্রভাব।

কারণ খোঁজার চেষ্টা করি,

দেখুন, গত পনেরো বছরে যে পরিবর্তন এসেছে, সেটা একটা বিরাট পরিবর্তন। যা পাঁচশো বছরেও হয়নি। মুঠোর মধ্যে সারা পৃথিবী থাকার ফলে আমরা এখন সবচেয়ে বেশি তথ্যের আঘাত পাচ্ছি। এখনকার মা-বাবারা এখনও আয়ত্ত করতে পারেনি, এই বিপুল তথ্য পাওয়া বাচ্চাগুলোকে কীভাবে পরিচালনা করতে হবে! এখনকার মা-বাবারা তাদের বাচ্চাদের বয়সে এত তথ্যের ভান্ডার পায়নি। পেপার, পত্রিকা পড়ে যা জানত তা খুবই অল্প। কিন্তু এখন একটা বাচ্চা চ্যাট জিপিটি দিয়ে মুহূর্তে সব জেনে যাচ্ছে। এত বিপুল পরিমাণ তথ্য পাওয়া বাচ্চাদের মা-বাবারাও হিমশিম খাচ্ছে সামলাতে কারণ, তারাও এই বিপুল তথ্য দ্বারা আক্রান্ত। উভয়ের মধ্যে বাচ্চারাই বেশি, কারণ ভালো-মন্দ বিচার করার মতো বয়স তাদের হয়নি, তারা বিবেক বা মূল্যবোধ দিয়ে নয় বরং ফ্যান্টাসি দিয়েই সব বিচার করে। আর সর্বনাশটা ঘটে এখানেই!

আজকে যে বাচ্চাকে নিয়ে আমরা ট্রল বা সাইবার বুলিং করছি, মনে রাখবেন, আপনার বাচ্চাও কিন্তু হুমকিতে। তাই কারোর খারাপ সময়ে নির্লজ্জের মতো মজা না নিয়ে, আপনি আপনার পরিবারের শিশুটির ওপর মনোযোগ দিন। কারণ আপনার শিশুও ওইভাবে বেড়ে উঠছে। যে বাবার শিশুটি ঘর ছেড়ে বেরিয়েছে, সেই বাবার জায়গায় নিজেকে বসান। মোবাইলের স্ক্রিনে বাচ্চাকে ছেড়ে না দিয়ে, নিজেও স্ক্রিনের মুখ গুঁজে না দিয়ে বাচ্চাক সময় দিন। তা না হলে, ভালোবাসা পাওয়ার জন্য,আগ্রহ পাওয়ার জন্য, মনোযোগ পাওয়ার জন্য, মোস্তাক সাহেবের মতো একজন বেশি বয়সী মানুষকে, তিশার মতো বাচ্চা একটা মেয়ে বেছে নিতে দ্বিধা করবে না। সবার মঙ্গল হোক, শুভ বোধ উদয় হোক!

copied

যখন আপনার আত্মসম্মানবোধ টনটনে হবে তখন আপনার বন্ধু কমে যাবে। মেরুদণ্ডহীন মানুষের বন্ধু বেশি হয়। কারণ সে তার নিজের সম্মান ...
29/01/2025

যখন আপনার আত্মসম্মানবোধ টনটনে হবে তখন আপনার বন্ধু কমে যাবে। মেরুদণ্ডহীন মানুষের বন্ধু বেশি হয়। কারণ সে তার নিজের সম্মান রক্ষা করবার জন্য নিজেই আওয়াজ তুলতে পারে না। আপনি পারেন। মানুষ "পারা" মানুষকে পছন্দ করে না।
যতক্ষণ আপনি অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকবেন ততক্ষণ লোকে আপনার প্রতি সহানুভূতিশীল থাকবে। যে মুহুর্ত থেকে আপনি স্বনির্ভর এবং স্পষ্টভাষী হয়ে যাবেন, দেখবেন শরীর থেকে এক্সট্রা মেদ ঝরে যাবার মতো কিছু এক্সট্রা বন্ধু আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে।
শরীরে এক্সট্রা মেদ ঝরে যাওয়া যেমন উপকারী তেমনি এক্সট্রা বন্ধু ঝরে যাওয়া ও সমান উপকারী।।

17/01/2025

দুনিয়াতে নতুন ভাইরাস চলে আসছে,
ক্যালিফোর্নিয়া পুড়ে তামা হচ্ছে,
দেশে উপজাতি দের পিটানো হচ্ছে,
সাংঘাতিক সাংবাদিক ভুয়া নিউজ দিয়ে দেশ গরম করে ফেলেছে,
মাইক্রো বাস নিয়ে ঘুরে ঘুরে কিডন্যাপার বাচ্চা গুম করছে,,

আর ফেবু তে বা**ঙালি এখনো পরে আছে তাহসান এর রোজা খাওয়া আর এক মহিলার ৬-৭টা জামাই খাওয়া নিয়ে,,🤯🤯🤯🤯🤯

কিছু মানুস নিজের গল্প নিজে বলার ক্ষমতা রাখে,যে গল্পে সে নিজেই প্রোটাগনিস্ট বা মুখ্য চরিত্র।তারা পাত্তায় দেয়না অন্য কারোর...
17/01/2025

কিছু মানুস নিজের গল্প নিজে বলার ক্ষমতা রাখে,যে গল্পে সে নিজেই প্রোটাগনিস্ট বা মুখ্য চরিত্র।তারা পাত্তায় দেয়না অন্য কারোর গল্পে তার চরিত্র কতটা অর্থবহ।তারা যানে প্রতিটি মানুস ই কারো গল্পে হিরো আবার কারো কারো গল্পে ভিলেন। কিন্তু তবুও সেগুলো অন্য কারো গল্প।

তাই বলি, এই যে সারাদিন অন্যের গল্প করেন,আপনার নিজের কোনো গল্প আছে তো প্রাউডলি নিজে করার মত?

যখনই বিনোদনের আশায় একটু ফেসবুকে টুঁ মারি,ওমা, দেখি, রিলসের দুনিয়ায় -তাহসান ভাইয়ের নতুন স্ত্রী  পরোটা, চা, প্লাউ, মাংস, দ...
12/01/2025

যখনই বিনোদনের আশায় একটু ফেসবুকে টুঁ মারি,

ওমা, দেখি, রিলসের দুনিয়ায় -
তাহসান ভাইয়ের নতুন স্ত্রী পরোটা, চা, প্লাউ, মাংস, দুনিয়াটা কচরমচর করে খেয়ে ফেলতেছেন,

আর প্রাক্তন জন শিশুপালন বিষয়ে, ক্যারিয়ার বিষয়ে, আড্ডাবাজি না করে মাল্টিটাস্কিং করার ব্যাপারে ভালো ভালো মধুর মধুর পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।

কিএক্টাবস্তা🥹

 #বাংলাদেশ 🇧🇩 ইতিহাস জানতে হবে, প্রচুর লেখাপড়া করতে হবে। দেশের সাথে মিথ্যাচার অন্যায়। আমরা অন্যায় না করি। ইতিহাস কাউকে...
08/01/2025

#বাংলাদেশ 🇧🇩

ইতিহাস জানতে হবে, প্রচুর লেখাপড়া করতে হবে। দেশের সাথে মিথ্যাচার অন্যায়। আমরা অন্যায় না করি।
ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।

একাত্তরে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধে একটি অনালোকিত অধ্যায় যুদ্ধশিশু এবং নির্যাতনের শিকার নারীরা।

নারী মুক্তিযোদ্ধা বীরাঙ্গনাদের প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম।


তথ্যসমূহঃ-
________________

১। যুদ্ধের পর রাজধানীতেই অনেকগুলো অ্যাবরশন সেন্টার খোলা হয়। বীর প্রতীক ডা. সেতার পারভীন একটি সাক্ষাতকারে এ বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন। রাজধানীতেই ৫০টির মতো অ্যাবরশন সেন্টার খোলা হয়েছিল বলে তিনি জানিয়েছেন। ৭২ সালের প্রথম দিকেই ওইসব যুদ্ধ শিশু জন্ম নিতে শুরু করে। লোকচক্ষুর অন্তরালে এদের জন্ম দেয়ার কাজটি সারতে সারাদেশ ব্যাপী গড়ে তোলা হয়েছিল বাইশটি সেবাসদন। এতে প্রতিদিন তিনশ’ থেকে চারশ’ শিশু জন্ম নিতো।

২। ক্যানাডিয়ান ইউনিসেফ কমিটির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর যুদ্ধপূর্ব এবং যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। রেডক্রস প্রতিনিধি এবং ইউনিসেফের লোকজনের সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি অটোয়ার মূল অফিসে জানান যে, বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া যুদ্ধ শিশুর সংখ্যা আনুমানিক দশ হাজার। আমাদের নারীরা চিরকালই ধর্ষিত হলে তা লুকিয়ে ছাপিয়ে রাখতে চান। সমাজের প্রকৃতিও এমনই। এজন্য মুক্তিযুদ্ধে কতজন ধর্ষিত হয়েছিলেন এ সংখ্যা হয়ত কোন দিনও জানা যাবে না।

৩। ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিংস কমিটির পুরোধা এমএ হাসান তার ১৯৭১ এ দাবি করেন, ‘অ্যাবরশন করানো নারীর সংখ্যা ছিল কমপক্ষে ৮৮ হাজার ২ শ’। ’৭২ সালের মার্চ পর্যন্ত ১ লাখ ৬২ হাজার ধর্ষিত নারী এবং আরো ১ লাখ ৩১ হাজার হিন্দু নারী স্রেফ গায়েব হয়ে গিয়েছিল। তারা বিলীন হয়ে গিয়েছিল বিশাল জনসমুদ্রে।’ তাদের হদিস তখন সরকারও রাখতে চায়নি।

৪। আন্তর্জাতিক প্লানড ফাদারহুড প্রতিষ্ঠানের ড. জিওফ্রে ডেভিস জানান, ৫ হাজার জনের গর্ভপাত সরকারিভাবে ঘটানো হয়েছিল। যুদ্ধের পরপরই তিনি এসব মা ও তাদের শিশুদের সহায়তা করার জন্য বাংলাদেশে আসেন। ১৯৭২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি তার কাজের ওপর একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন তৎকালীন দৈনিক বাংলায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার মতে, সরকার উদ্যোগ নেওয়ার আগেই ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার নারীর ভ্রুণ স্থানীয় দাই, কিনিকসহ যার পরিবার যেভাবে পেরেছে সেভাবে 'নষ্ট' করেছে।

৫। ব্রাউন মিলার লিখেছেন, একাত্তরের ধর্ষণ নিছক সৌন্দর্যবোধে প্রলুব্ধ হওয়া কোন ঘটনা ছিলনা আদতে; আট বছরের বালিকা থেকে শুরু করে পঁচাত্তর বছরের নানী-দাদীর বয়সী বৃদ্ধাও শিকার হয়েছিল এই লোলুপতার। পাকসেনারা ঘটনাস্থলেই তাদের পৈচাশিকতা দেখিয়েই ক্ষান্ত হয়নি প্রতি একশ জনের মধ্যে অন্তত দশ জনকে তাদের ক্যাম্প বা ব্যারাকে নিয়ে যাওয়া হতো সৈন্যদের জন্য। রাতে চলতো আরেক দফা নারকীয়তা । কেউ কেউ হয়ত আশিবারেরও বেশী সংখ্যক ধর্ষিত হয়েছে ! এই পাশবিক নির্যাতনে কতজনের মৃত্যু হয়েছে, আর কতজনকে মেরে ফেলা হয়েছে তার সঠিক সংখ্যা হয়ত কল্পনাও করা যাবে না।

৬। তারা নারীদের কাপড় খুলে উলঙ্গ করে রাখতো। এরপরও কিছু মেয়ে সিলিংয়ের সঙ্গে মাথার চুল পেচিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে কেউ যাতে আত্মহত্যা করতে না পারে সেজন্য মাথার চুল কামিয়ে দেয়া হতো। বিচারপতি কে এম সোবহান প্রত্যক্ষ দর্শনের অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন, “১৮ ডিসেম্বর মিরপুরে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া একজনকে খুঁজতে গিয়ে দেখি পাক আর্মিরা মাটির নিচে বাঙ্কার থেকে ২৩ জন সম্পূর্ণ উলঙ্গ, মাথা কামানো নারীকে ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে”।

৭। প্রশিক্ষণবিহীন ধাইয়ের হাতে গর্ভপাত বা সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে কত মৃত্যু হয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান নেই।

এবার আসুন, সব ভুলে যাই।

১৬/১২/১৭ এ লেখা।

(সংযোজিত)
Zereen Mosfeqa আপুর লেখা থেকে নেয়া।

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার একটি বড় সমস্যা হলো, অনেকেই না জেনে, না বুঝে , মেয়াদ উত্তীৰ্ণ জিনিস খেয়ে রিপোর্ট করে , পরে আবার স...
09/12/2024

বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার একটি বড় সমস্যা হলো, অনেকেই না জেনে, না বুঝে , মেয়াদ উত্তীৰ্ণ জিনিস খেয়ে রিপোর্ট করে , পরে আবার সেই রিপোর্ট কে কপি করে ফেস বুকে হাজার হাজার পোস্ট হয়।

সেরকম একটি রিপোর্ট এর শিরোনাম " দিল্লি না,এখন সরাসরি ঢাকা থেকেই শেনজেন ভিসা!!"

আপনার আমার অনেকের জন্মের আগে অর্থাৎ ১৯৭৫ সালে ঢাকায় সুইডেন এম্বেসী চালু হয়। তখন থেকেই আজ পর্যন্ত এই সুইডেন এম্বেসী সুইডেনের যাবতীয় ভিসা দিতো এবং দেয় । সুইডেনের পাশাপাশি এই এম্বেসী Belgium, Finland, Iceland, Latvia, Luxembourg, Netherlands, Poland and Slovenia. এর ভিসা নিয়েও কাজ করতো।

আজ থেকে আনুমানিক ১০ বছর আগে থেকেই ঢাকাস্থ সুইডেন এম্বেসিতে কাগজে কলমে আবেদনের পাশাপাশি অনলাইনে ভিসা আবেদন চালু করে। ফলে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে শুরু করে ওয়ার্ক পারমিট এর আবেদনের জন্য আর এম্বেসিতে যাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। সবাই অনলাইনেই আবেদন করতে থাকে।
তবে বাংলাদেশ থেকে সুইডেনে ভিজিট ভিসা এবং ট্যুরিস্ট ভিসা ধরনের আবেদনগুলি অনলাইনে করার সুযোগ ছিল না , ফলে ঢাকাস্থ সুইডেন এম্বেসিতে কাগজে কলমে আবেদন করতে হতো। নতুন ভাবে শুধু এই কাজটির দ্বায়িত্ব ভিএফএস গ্লোবাল কে দেয়া হয়েছে। ফলে ১৭ ডিসেম্বর থেকে ভিজিট ভিসা এবং ট্যুরিস্ট ভিসা ধরনের আবেদন ভিএফএস গ্লোবাল থেকে করতে হবে। এর জন্য অবশ্যই ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল এর সঙ্গে আগাম একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। ওয়াক-ইন আবেদন আর গ্রহণ করা হবে না।

এখনো স্টুডেন্ট ভিসা থেকে শুরু করে ওয়ার্ক পারমিট ধরনের প্রতিটি আবেদন এর সিদ্ধান্ত সুইডেন থেকেই দেয়া হয়। এম্বেসী নিজে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। তাই আপনি অবশ্যই অনলাইনে স্টুডেন্ট ভিসা থেকে শুরু করে ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করবেন। তবে ভিসা পাবার আগে পাসপোট স্ক্যান এবং বায়ো দেবার জন্য এম্বেসিতে যেতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসা থেকে শুরু করে ওয়ার্ক পারমিট ধরনের ভিসা আবেদন করার জন্য "ভিএফএস গ্লোবাল" এর সঙ্গে যোগাযোগ করার কোন দরকার নেই।

এলাকা,পাড়া-মহল্লা,স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি বা অফিসে সব জায়গায় ই এরকম দু একটা 'ভ্রু কুচকানো,ঠোট উল্টিয়ে কথা বলা' মেয়ে/মহিলা দে...
09/12/2024

এলাকা,পাড়া-মহল্লা,স্কুল-কলেজ-ভার্সিটি বা অফিসে সব জায়গায় ই এরকম দু একটা 'ভ্রু কুচকানো,ঠোট উল্টিয়ে কথা বলা' মেয়ে/মহিলা দেখা যায়। এদের কে আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় 'খাইস্ট্যা' উপাধি দেয়া হয়। কিন্তু এরা জন্মেও স্বিকার করেনা যে তারা 'খাইস্ট্যা'।। দরকার হলে নিজেকে বিভিন্নভাবে ডিফেন করবে, প্রয়োজনে ঝগ্রা করবে তবুও মানতে নারাজ এই উপাধি।
কিন্তু কিছুদিন যাবত অনেক কেই দেখতে পাচ্ছি (পরিচিত বন্ধুমহল) প্রোফাইলে সগৌরবে এসব পিকচার দিচ্ছে। এই প্রোট্রেইটের মাধ্যমে নিজেকে রিপ্রেজেন্ট করছে,যেন নিজেই বলছে দেখো আমি 'খাইস্ট্যা'।।

স্মার্ট বডি ল্যাংগুয়েজ/স্মাইলি ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন অনেক বড় একটা সম্পদ যা ইচ্ছা করলেই নিজের মধ্যে ধারন করা যায়। কেনো শুধু শুধু এসব উদ্ভট ট্রেন্ডে গা ভাসায় আমরা?

সপ্তাহে দু'বার নখ কাটো, নাহলে ক্ষত-বিক্ষত হও! Choice is yours,mommy!!
07/12/2024

সপ্তাহে দু'বার নখ কাটো, নাহলে ক্ষত-বিক্ষত হও!
Choice is yours,mommy!!

06/12/2024

😴

আপনি বাউন্ডারি সেট করেছেন বলে যদি কেউ আ*হ*ত হয় এবং অভিযোগ করে, তখনই বুঝে নেবেন,বাউন্ডারি সেট করা একারণেই দরকার ছিলো!  হা...
06/12/2024

আপনি বাউন্ডারি সেট করেছেন বলে যদি কেউ আ*হ*ত হয় এবং অভিযোগ করে, তখনই বুঝে নেবেন,বাউন্ডারি সেট করা একারণেই দরকার ছিলো! হাম্বল হওয়া মানে দুর্বল হওয়া নয়। ফ্রেন্ডলি হওয়া মানেই এভেইলেবল হওয়া নয়। কাইন্ড হওয়া মানেই ব্যক্তিত্বহীনতা নয়।
Know your worth and set boundaries.✅👍

ফেসবুকে একশ্রেণীর মানুষ আছে যাদের কাজ হলো- অন্যের সেয়ার করা হ্যাপিনেস এর খবরে অভিনন্দন জানানো বা মাশা আল্লাহ - আলহামদুলি...
06/12/2024

ফেসবুকে একশ্রেণীর মানুষ আছে যাদের কাজ হলো- অন্যের সেয়ার করা হ্যাপিনেস এর খবরে অভিনন্দন জানানো বা মাশা আল্লাহ - আলহামদুলিল্লাহ বলার বদলে শুরু করে দিবে খুত/ভুল ধরা।

📌যেমন ধরুন আপনি জিবনে প্রথম মিস্টি বানালেন, খুশিতে আত্বহারা হয়ে বন্ধুদের সাথে সেয়ার করলেন। কিন্তু আপনার সেই খুশিতে জল ঢেলে দিয়ে একজন বলবে "ভালো হয়নি দেখেই বুঝা যাচ্ছে"(কেউ কেউ স্ক্রিনশট সহ দেখাবে এই যে 'ট্যাবসা' হয়েছে)।

📌আবার, ধরুন আপনার বাচ্চার কান ফুটা করলেন- খুশিতে সবাইকে দেখালেন কেউ কেউ মাশা আল্লাহ তো বলবেই না বাচ্চাটার শরির কেমন বা প্যানিকড হয়েছে কি না কান ফুটা করতে গিয়ে সেসব জানতেও চাইবেনা অথচ বলবে জায়গা মত করানো হয়নি ফুটা টা।।

📌খুব শখ করে দীর্ঘদিন টাকা জমিয়ে একটা জামদানি কিনলেন খুশিতে দেখালেন এখানেও কেউ একজন বলবে "কালার টা ফ্যাকাশে-পুরাতন মনে হচ্ছে, আরেকটু গাঢো হলে ভালো লাগতো।"

📌 বিদেশ যাওয়ার সুযোগ হলো -কেউ একজন বলবে "এই টা কোনো দেশ হলো যাওয়ার মত? অনেক সমস্যা সেখানে যেওনা। "

📌 নতুন চাকুরি হলো -"এই কম্পানি ভালোনা কি দরকার ছিলো এখানে জয়েন করার।"

📌 জমি বা ফ্ল্যাট কিনেছেন- একদল বলবে "এই জায়গা তো ভালো না,পরিবেশ ভালো না।"

📌 বাচ্চাকে নতুন স্কুলে দিয়েছেন -"এই স্কুল তো নামকরা খারাপ স্কুল এখানে দিলেন কেনো"- এমন কথা বলবে কেউ কেউ।

ইত্যাদি এরকম হাজারো নেগেটিভ কমেন্ট পাবেন আপনার সেয়ার করা হ্যাপিনেস এ। যেখানে এসব কমেন্ট অপ্রয়োজনীয়। প্রতিটি মানুস জানে তার জন্য কোন টা ভালো,কোনটা খারাপ। তাই কারো সেয়ার করা হ্যাপিনেসে আসুন আলহামদুলিল্লাহ,মাশা আল্লাহ,অভিনন্দন বলি বা লাভ লাইক,ওয়াও এসব দেই।।

গঠনমূলক সমালোচনা অন্য বাকি সব পোস্টে করি কেমন??

রীল লাইফ এবং রিয়েল লাইফের এলগরিদম সেইম। Out of sight out of mind...! ফেইসবুকে,ইন্সটাতে যে কজন মানুষকে আনফ্রেন্ড,ব্লক এবং...
05/12/2024

রীল লাইফ এবং রিয়েল লাইফের এলগরিদম সেইম। Out of sight out of mind...! ফেইসবুকে,ইন্সটাতে যে কজন মানুষকে আনফ্রেন্ড,ব্লক এবং আনফলো করে রেখেছি, এদের কাজ, কথা, পোস্ট একসময় আমাকে একটু হলেও এফেক্ট করতো। কয়েকদিন পর ওদের পোস্ট যখন আর নজরে আসে না, ওদের কোন কিছুই আর আমার চোখে পড়ে না। কয়েকমাস পর এদেরকে চোখে পড়লেও এদের এক্টিভিটি আমাকে আর টাচ করে না।
সেইম, রিয়েল লাইফেও। যেসব মানুষ আপনাকে অস্বস্তি দেয়, যাদের কাজ আপনার মনের শান্তি নষ্ট করে, ওদেরকে সাথে দেখা করা, কথা বলা, চলাফেরা বা সময় দেয়া বন্ধ করুন, আপনার লাইফে ওদেরকে এক্সেস দেয়া বন্ধ করুন,দেখবেন জীবন কতো শান্তির। এদের কথা মনে পড়বেনা, এদের কোন কিছুই আর আপনাকে এফেক্ট করবেনা। আস্তে-ধীরে এরা জীবন থেকে হারিয়ে যাবে।
জীবনে ফাই**ট কর‍তে হলে রিয়েল প্রব্লেম নিয়ে ফা*ইট করুন। এসব ব্যা*ঙের ছাতা মানুষের যন্ত্রণা নিয়ে কেন সোজা জীবনের ঘি আংগুল ত্যাড়া ব্যাকা করে তুলবেন?
নেগেটিভ মানুষের ছায়াও বি**ষাক্ত। এদের ছায়াও মাড়াবেন না।

পুরুষদের, নারীদের যে বিষয়ে ভুল বুঝতে নেই-এ ধরুন, আপনার বউ এর একজন কসমেটিকস দোকানের কর্মচারীর সাথে খুব ভালো সম্পর্ক থাকবে...
04/12/2024

পুরুষদের, নারীদের যে বিষয়ে ভুল বুঝতে নেই-

এ ধরুন, আপনার বউ এর একজন কসমেটিকস দোকানের কর্মচারীর সাথে খুব ভালো সম্পর্ক থাকবে, যার সাথে একটু ন্যাকামু করে কথা বলে, সেটা হতে পারে ফোনেও। কিন্তু সেটা প্রেম নয়! রেস্টুরেন্টের একজন ওয়েটারের সাথে তার ভালো সম্পর্ক থাকবে, ওখানে গেলে ন্যাকামু করে কথা বলবে, আপনি কিন্তু ভুল বুঝবেন না। ভালো ফুচকা বানায়, এ-রকম মানুষের সাথেও তাদের ভালো সম্পর্ক থাকবে , হেসে হেসে কথা বলবে,আপনি কিন্তু মন খারাপ করবেন না। একজন দর্জিওয়ালার সাথেও ভালো সম্পর্ক থাকবে, আপনি কিন্তু মন খারাপ করবেন না। ক্লাসের একজন ক্যাবলা ছেলে থাকবে , ওর সাথেও ভালো সম্পর্ক থাকবে , যার সাথে মাঝেমধ্যে ঘুরবে, চা খাবে, ওকে ভুল বুঝবেন না, কারণ সেই ক্যাবলার কাছ থেকে নোটস, বিভাগের সব সরবরাহ ন্যায়। পাশের সবজিওয়ালার সাথেও ভালো সম্পর্ক থাকবে। একজন কলিগের সাথেও ভালো সম্পর্ক থাকবে যে তাকে বিভিন্ন কাজে তাকে হেল্প করে। তাদের সাথেও হেসে হেসে কথা বলবে। বিভাগের একজন জুনিয়রের সাথেও ভালো সম্পর্ক থাকবে যাকে দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে হেল্প নিবে, আপনি ভুল বুঝবেন না। ভুল বোঝার দায়িত্ব আপনার বউ এর, আপনার নয়!😛

... আমরা একটা দারুন সুন্দর দেশে বাস করি। আমাদের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ; সারা বছর অনুকূলে থাকে। আমাদের উর্বর মাটিতে বীজ বুনল...
27/11/2024

... আমরা একটা দারুন সুন্দর দেশে বাস করি। আমাদের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ; সারা বছর অনুকূলে থাকে। আমাদের উর্বর মাটিতে বীজ বুনলেই ফসল ফলে। আমাদের বাড়িগুলো এখনো আত্মীয় পরিজনে মুখর থাকে। আমাদের মত ধর্মিয় ঐক্য কিংবা জাত পাতের অবিভেদ পৃথিবীর খুব কম দেশেই আছে। নানা জাতির সংকরায়নে উৎপত্তি বলে আমরা গড়পরতা বুদ্ধিমান, সংঘাতে টিকে থাকার শক্তি সম্পন্ন, ও মানসিকভাবে নরম কিন্তু সংকল্পে অবিচল। আমাদের দেশের মানুষের সত্যিকার “সোনার মানুষ”ই হবার কথা। জ্ঞানে বিদ্যায় যুক্তি তর্কে প্রসিদ্ধ হবার কথা। অধিকার আদায়ে ন্যায়নিষ্ঠ পথে নেতৃত্ব দেবার কথা। আমাদের তো চরম পন্থায় যাবার কথা না। আমাদের তো সন্ত্রাসের পথে – আতঙ্কের পথে যাবার কথা না!

আচ্ছা, তবুও আমরা কেন ভুল পথে যাচ্ছি?! কেন আমরা দেশকে – দেশের মান সম্মানকে আরও সচেতন ভাবে ভালোবাসছি না?!!
কি প্রাপ্তি হবে যে পথে চলছি তাতে?!

Adress

Stockholm

Webbplats

Aviseringar

Var den första att veta och låt oss skicka ett mail när Daybook of Lima postar nyheter och kampanjer. Din e-postadress kommer inte att användas för något annat ändamål, och du kan när som helst avbryta prenumerationen.

Kontakta Affären

Skicka ett meddelande till Daybook of Lima:

Videor

Dela