Swedish Saga With Tawsif

Swedish Saga With Tawsif “ নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে; কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে। ”

'সেভ বাংলাদেশি হিন্দু' এই কথাটা লিখে যারা প্রচারণা চালাচ্ছেন তাদের কাছে প্রশ্ন- ফ্যাসিবাদি হাসিনা রেজিমের পতনের পরে বাংল...
08/08/2024

'সেভ বাংলাদেশি হিন্দু'
এই কথাটা লিখে যারা প্রচারণা চালাচ্ছেন তাদের কাছে প্রশ্ন- ফ্যাসিবাদি হাসিনা রেজিমের পতনের পরে বাংলাদেশে যতো মানুষের বাড়ি-ঘর ভাঙ্গা বা পোড়ানো হয়েছে এগুলোর কতো পার্সেন্ট বাড়ি হিন্দুদের আর কতো পার্সেন্ট মুসলিমদের?
যে ক'জন হিন্দুর বাড়িতে হামলা হয়েছে তাদের মধ্যে কতো জন 'সাধারণ হিন্দু' আর কতো জন 'রাজনীতিক হিন্দু'? অর্থাৎ সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত বা হাসিনা শাসনামলের বেনিফিসিয়ারি হিন্দু কতোজন?
রাজনৈতিক হিন্দুদের বাড়িতে আক্রমণকে কী সংখ্যালঘুদের উপর হামলা বলে চালিয়ে দেয়া যায়? যদি তাই হয়, সংখ্যাগুরুদের বাড়ি ভাংলো কারা? মুসলিমদের ঘরে হামলা করলো কারা, কেনো? এগুলোকে কোন রং দেবেন?
হাসিনার শাসনামলে বহু হিন্দু নেতারা ভয়াবহ আস্ফালন করেছে। অত্যাচার, নির্যাতন করেছে। আমার এলাকায় ছাত্রলীগের এক হিন্দু নেতার অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ থাকতো। এখন যদি কেউ ওই ছাত্রলীগ নেতার উপর প্রতিশোধ নেয়, তা কী সংখ্যালঘু নির্যাতন হবে?
আমার এক বন্ধুর প্রতিবেশি হিন্দু। তারা আমার বন্ধুদের গাছের নারকেল, সুপারি ইচ্ছা মতো পেড়ে নিয়ে যায়। বন্ধু প্রতিবাদ করলে তারা হুমকি দেয়- বেশি কথা বললে 'হাইকমিশনে' ফোন দেবে। একদিন সত্যিই তাই হয়েছে, আমার বন্ধুর ভাই ওদের বকাঝকা করার এক ঘন্টার মধ্যে থানার ওসি চলে আসে এবং বলে যায়- ওদের সাথে কোনো ঝামেলা না করতে। নয়তো সংখ্যালঘু নির্যাতনের ফাইলে পড়ে যেতে হবে। ওই প্রতিবেশির উপর যদি এখন প্রতিশোধ নেয়া হয়, তা কী সংখ্যালঘু নির্যাতন হবে?
যেমন, শেখ সাহেবের মূর্তি ভাঙ্গার সাথে তালেবানদের মূর্তি ভাঙ্গার আদৌ কী কোনো সম্পর্ক আছে? তালেবানরা রাজনৈতিক কারনে বা অন্য ধর্মের বিবেচনায় কোনো মূর্তি ভাঙ্গেনি। তারা সকল মূর্তির বিরুদ্ধে ইসলামের আদর্শের কারনে। আর বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিবাদি হাসিনার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মনের জ্বালা মেটাচ্ছে। শেখ সাহেবের মূর্তিগুলো তাদের কাছে আওয়ামী রেজিমের প্রতীক মনে হচ্ছে। তারা ওগুলোকে শেখ হাসিনার প্রেতাত্মা ভাবছে, কারন তারা এখনো ভয়াবহ দুশাসনের ট্রমার মধ্যে আছে।
একই ভাবে- গণভবনের লুটপাট কী মানুষ 'লুটপাটের' জন্য করেছে? না, কিছু অভাবী, সুযোগসন্ধানীর বাইরে অধিকাংশ মানুষ ওগুলোকে 'স্বাক্ষী' হিসাবে সংগ্রহ করেছে। অত্যাচারী হাসিনার অস্তিত্ম মুছে ফেলার জন্য করেছে। ওগুলো আসলে চুরি বা লুটপাট নয়, মানুষের ক্ষোভ প্রকাশের ভাষা ছিলো।
কোনো ভাংচুর, সহিংসতা বা লুটপাট কাম্য নয়। কিন্তু ১৬ বছরে দুশাসনের কথা একবার ভাবুন। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষদের কথা ভাবুন। গণমানুষের এই ক্ষোভ, এই ক্রোধ কী দিয়ে থামাবেন? কীভাবে নিবারণ করবেন? তবু বলি- কোনো ভাংচুর বা সহিংসতা নয়। একই ভাবে মিথ্যা, বানোয়াট প্রপাগান্ডা নয়। নিজের দেশটাকে ভালো বাসুন।
মাদরাসার ছাত্ররা পর্যন্ত মন্দির পাহারা দিচ্ছে, এর চেয়ে বেশি ধর্মীয় সৌহার্দ পৃথিবীর আর কোথায় আছে?

লেখাঃ Palash Rahman
স্ক্রিনশটঃ Bishal Dev

04/08/2024

সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এর পোস্টঃ

আগামীকালের কর্মসূচী:

★৫ই অগাস্ট (সোমবার)

‌‌‌‌সারাদেশে শহীদ স্মরণে শহীদ হওয়ার স্থানসমূহে শহীদ স্মৃতিফলক উন্মোচন

ঢাকায়—
সকাল ১১টায় শাহবাগে শ্রমিক সমাবেশ
বিকাল ৫টায় শহীদ মিনারে নারী সমাবেশ

সারাদেশে বিক্ষোভ ও গণঅবস্থান

★৬ই অগাস্ট (মঙ্গলবার)

” লংমার্চ টু ঢাকা ”

সারাদেশের ছাত্র-নাগরিক-শ্রমিকদের ঢাকায় আসার আহ্বান।

জমায়েত: শাহবাগ
দুপুর ২টা

"ছাড়তে হবে ক্ষমতা
ঢাকায় আসো জনতা"

সকল এলাকায়, পাড়ায়, গ্রামে, উপজেলা, জেলায় ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগ্রাম কমিটি গঠন করুন।
যদি ইন্টারনেট ক্র্যাকডাউন হয়, আমাদেরকে গুম, গ্রেফতার, খুনও করা হয়, যদি ঘোষণা করার কেউ নাও থাকে একদফা দাবিতে সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত সবাই রাজপথ দখলে রাখবেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে অসহযোগ আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন।

03/08/2024

আন্দোলনের এই পর্যায়ে আমার অবজারভেশন হল: সরকারের নানাপর্যায়ের ল্যাসপেন্সাররা আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেছে। সাবেক সেনাপ্রধান, সাবেক ভিসি চাচপসমুচা, মিডিয়াকর্মী, বিনোদনকর্মী, উদীচী, শিল্পীসংস্থা। দেশী গণমাধ্যমগুলোর সুর বদলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো খুব দৃষ্টিগ্রাহ্যভাবে ও আশ্চর্যজনকভাবে হাসিনাবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। মোদ্দাকথা যারা মনস্টার-মেকার, যারা এই ডাইনীকে ডাইনী বানিয়েছে, রাক্ষসী হতে সব রকম সাপোর্ট দিয়ে এসেছে। সেটা বুদ্ধিবৃত্তিক ন্যারেটিভ তৈরি, সেটা প্রচার, মিথ্যা খবর বানিয়ে সত্যকে চাপা দিয়ে ডাইনীর ইমেজ রক্ষা এমন কিছু নাই তারা করেনি। তারা সবাই আন্দোলনের এই পর্যায়ে আন্দোলনে শামিল হয়েছে। আপাতদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভালো তো, সব ঘরানার মানুষ জুড়ে যাচ্ছে, একাত্ম হচ্ছে।

কিন্তু আমি মনে করি, এর ফলে আন্দোলনকারীদের উপর চাপও বেড়ে গেল। আন্দোলনকে রক্ষা করার চাপ। এই পুরো গ্রুপটা এখন ছাত্রদের সহমর্মী ভাব নিয়ে সরকারের সাথে সংলাপের জায়গাটা তৈরি করছে। সরকার তিন সিনিয়র নেতার দল গঠন করেছে সংলাপের জন্য। ভিসি সমুচার বক্তব্যে উঠে এসেছে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সুরাহা করার। এরকম আরও ডাক সংহতি জানানো নানান চাটাগ্রুপ থেকে সামনে দেখা যাবে। যা সমন্বয়কদের উপর একটা সফট প্রেসার তৈরি করবে। সরকারও নমনীয় ভাব নেবে। ইতিমধ্যে পলক ক্ষমা চেয়ে হাসিনাকে ভুল না বুঝার অনুরোধ করেছে। সিনিয়র লীগাররাও করবে। ল্যাসপেন্সাররাও বলবে সরকার স্যরি বলেছে, তোমরা বসো সংলাপে। আমরা তো তোমাদের পক্ষেই রাজপথে। আমরা বলছি তোমরা বসো। ইত্যাদি।

জেন-যি তাদের টিপিক্যাল 'গোনার টাইম নাই' ভাবটা কতক্ষণ ধরে রাখতে পারবে, সেটাই দেখার বিষয়।

দ্বিতীয়ত, বলপ্রয়োগে ব্যর্থ হয়ে হাসিনা এখন রাজনৈতিকভাবে গণআন্দোলন থামানোর কায়দা করছে। এরই একটা স্টেপ হল এই ভাইব তৈরি করা যে, যাও তোমাদের আশা পূরণ হচ্ছে, হাসিনাকে সরানো হচ্ছে। অলরেডি উদযাপনের হিড়িক, প্ল্যান দেখা যাচ্ছে। এই আজ সেনাবাহিনীর মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হচ্ছে। এই অমুক অমুক রাঘব বোয়ালরা দেশ ছাড়ছে। বাস্তবতা হল, ক্ষমতা কেউ এত সহজে ছাড়ে না, তার উপর আবার পাশে এত জায়ান্ট বন্ধুদেশের সমর্থন। ভারতীয় মিডিয়া যাই বলুক, এখনও তো র' হাসিনাকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।

মনে রাখতে হবে, পুরো এস্টাবলিশমেন্টই গত ১৫ বছরে লীগ হয়ে গেছে। সুতরাং বিজয় হয়ে গেল গেল মনে হলেও কোন মিষ্টি কথায় ভুললে চলবে না। যেদিক থেকে বিজয় আশা করছি, সেটাও লীগ। এমনও হতে পারে সাময়িক ক্ষমতা নিয়ে পরে সব ঠাণ্ডা হলে আবার লীগই ভিন্নরূপে চেপে বসল। কারণ ভারতের জন্য লীগের চেয়ে ওয়াফাদার কুত্তা আর নেই। ভারত ঘুরিয়েফিরিয়ে তাদেরকেই আনার ট্রাই করবে যদি গণতন্ত্র থাকে।

আমার আলাপটা হল, খুনী ডাইনীর পতন জনগণের হাতেই হতে হবে। অন্য কারও বা 'অন্য কোন লীগের' হাতে নয়। জনগণই পতন ঘটিয়ে ক্ষমতা নেবে। আর্মির যদি নিতে হয়, তবে জনগণের হাতে থেকে নেবে, ভারতের হাত থেকে নয়। তাড়াহুড়া করে লিখলাম। মূল।মেসেজটা বুঝে নিয়েন।

-শক্তি ভাই...❤️‍🔥✊

পতন যখন আসে তখন এভাবেই সকল কূটচাল ব্যর্থ হতে থাকে। হাসিনা ভেবেছিল জামায়াত কে নিষিদ্ধ করলে তাদের কর্মী সমর্থকরা বিশাল প্র...
02/08/2024

পতন যখন আসে তখন এভাবেই সকল কূটচাল ব্যর্থ হতে থাকে। হাসিনা ভেবেছিল জামায়াত কে নিষিদ্ধ করলে তাদের কর্মী সমর্থকরা বিশাল প্রতিক্রিয়া দেখাবে, রাস্তায় নামবে। নতুন করে আবার বহু নিরীহ মানুষকে খুন করবে তার কুত্তাবাহিনী দিয়ে সেটা ও আগের সব হত্যার দায় চাপাবে জামায়াত শিবিরের উপর। অথবা নিষিদ্ধ সংগঠন বা জঙ্গী নাটক করবে কিন্তু কিছুই হলনা। ওর বাবা যেই ফরমুলায় ফেল করছে ১৯৭৪ এ সেই একই ফরমুলা কেন ৫০ বছর পর কাজ করবে ভাবছে?

জামায়াত আগে থেকেই ওদের কূটচাল জানতো এবং সেজন্যই কোনো কড়া প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তাই হাসিনার এই পরিকল্পনাও ব্যর্থ। ভবিষ্যৎ এ আওয়ামীলিগ ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ করার যৌক্তিক ও বৈধ কারণ থাকবে জামায়াতকে অবৈধ ভাবে নিষিদ্ধ করার জন্য।


01/08/2024

কেউ যদি বলে, "আন্দোলনে ছাত্র, জামাত-শিবির ঢুকসে" - জবাবে কখনো "না" বলার চেষ্টা করবেন না।

বরং এভাবে বলবেন, " এরা স্টুডেন্টদের কথা বুঝতে পেরেছে এজন্য পাশে দাঁড়াইছে। ছাত্রলীগও তো ছাত্র সংগঠন। তরা কেন দাঁড়াইতে পারস নাই?"

কেউ যদি বলে, "আন্দোলনে বিএনপি ঢুকসে"
সোজা উত্তর দিবেন, "বিএনপি গণমানুষের দল, তাই
মানুষের সাথে যোগ দিসে। তরা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কেন?"

কেউ যদি বলে, "অন্যান্য পলিটিকাল পার্টি সুযোগ নিচ্ছে।"
তাকে সোজা প্রশ্ন করুন- "তুই সুযোগ করে দেস কেন?"

এইসব প্রশ্ন এভয়েড করলে, এদের ফাদ থেকে কোনদিন বের হতে পারবেন না। এসব ভংচং করে অনেক দেরি হয়ে
গেছে অলরেডি, এখন শুধু পাল্টা প্রশ্ন করুন।

Collected

31/07/2024

চারিদিকে বিদ্রোহের দাবানল দেখা যাচ্ছে। নেতৃত্ব কোনো মীরজাফরের হাতে না গেলে স্বৈরাচারের পতন হবেই ইনশাআল্লাহ্।
যারা বিরোধী দলের সংহতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে তারা স্বৈরাচারের দালাল।

30/07/2024

১)
এসব লো আইকিউ ব্যক্তিদের এক্টিভিজম যথেষ্ঠ সন্দেহজনক। পলিটিক্যাল পার্টিগুলি জনগনের সব দাবিতে পলিটিক্যাল মুভ নিবে এটাই স্বাভাবিক। এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা মানে হচ্ছে স্বৈরাচারের "ডিভাইড এন্ড রুল" পলিসির দাসত্ব মেনে নেয়া। এসব স্বৈরাচারের সফট দালাল কিংবা লো আইকিউ এক্টিভিস্টরা পলিটিক্স বলতে শুধু পলিটিক্যাল দলকে বুঝে। এরা বুঝে না গণতন্ত্রের ব্যক্তির নিজের মতামত দেয়াও পলিটিক্স। এর জন্য দলের কর্মী কিংবা নেতা হতে হয়না। এরা এখনো বিশ্বাস করাতে চায় বিরোধী দলগুলি এক্টিভিজম দেখালে এই ভোদাই গুলির গায়ে রাজনৈতিক ট্যাগ লেগে যাবে। অথচ এই ট্যাগের ভয়ই স্বৈরাচারের দমন-পীড়নের অন্যতম হাতিয়ার।

২)
পরিবর্তন চাইসি মানে আমি স্বৈরাচারের পতন চাচ্ছি। এখন এই অবস্থায় সব দলেরই স্বৈরাচারের বিকল্প হওয়ার স্বপ্ন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এটাই কর্মীদের প্রতি তাদের দলীয় ম্যানোফেস্টো। এটা নিয়ে এখন মাথা ঘামানো দলহীন রাজনৈতিক সচেতন আমাদের কারোরই সময় নয়। আমি শুধু আমার চিন্তার মুক্তি চাই, নাগরিক অধিকার চাই, স্বৈরশাসনের অবসান চাই। স্বৈরাচার মুক্তির এই আন্দোলনে যে বা যারা (বাম-ডান) সমর্থন দিবে, সমধর্মি এক্টিভিজম দেখাবে সবাইকেই স্বাগত জানাই।

এই প্যারার একটা লাইন দেখে মনে হলো স্বয়ং লীগের কোনো নেতার বয়ান শুনছি।

"বিকল্প হওয়ার যোগ্যতা থাকলে ১৫ বছর লাগতো না"?????

মানে কি এই লাইনটার ? মস্তিষ্ক এখনো স্বৈরাচারের ইনপুট করা বর্জ্য মুক্ত হয়নি?

যে স্বৈরাচার ছাত্রদের এমন নির্মম ভাবে হত্যা করতে পারে তারা পলিটিক্যাল পার্টির প্রতি গত ১৫ বছর কতোটা নির্মম ছিলো তা কি এখনো বুঝে আসেনি? নাকি সবাইকে স্বৈরাচারের ভৃত্য বানিয়ে রাখতেই এসব স্বৈরাচার বান্ধব স্ট্যাটাস? শুধুমাত্র পলিটিক্যাল পার্টির মুভে স্বৈরাচারকে দমন করা যায়না এটা যাদের মাথায় আসেনা তাদের নৈতিক অবস্থান নিয়েও তাই প্রশ্ন থেকেই যায়।

দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হলে সব রাজনৈতিক দল সুষ্ঠভোটে অংশ নিতে পারবে। তখন সবার অতীত নিয়ে আলোচনার অনেক সুযোগ পাওয়া যাবে। কে যোগ্য কে বেটার তখন এসব নিয়ে আলোচনা হবে। মাথার উপর স্বৈরাচারের রাইফেল রাখার এ সময় শুধুই স্বৈরাচারের দাসত্ব থেকে মুক্তির লড়াই চলবে।

শেষ করছি ধ্রুব রাঠির একটা কথা দিয়ে,
ভারতীয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠি একটা দারুণ কথা বলেছিলো—ভারতেও 'বিকল্প নাই' ন্যারেটিভের যে ধোঁয়া চলে সেই প্রসঙ্গে। তিনি বলেছিলেন, ধরুন আপনি একটি বাসে চড়ে কোথাও যাচ্ছেন। বাসটায় আগুন লাগলো। তখন বিকল্প বাস আছে কিনা সেটা না খুঁজে আপনার প্রথম কাজ হবে সেই বাস থেকে নামা।

আমাদের বাসেও আগুন লেগেছে বহু আগে।

ক্ষমতার বাসের কখনো অভাব হয় না। আমাদের কাজ হবে যেই বাস আমাদের ঠিকঠাক নিরাপদে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে মনে হবে সেই বাসকে নির্বাচিত করে তাতে চড়ে বসা। তবে তার আগে আগুন লাগা বাস থেকে নামা।

(দালাল থেকে সাবধান)

29/07/2024

আমি যেই USA based যেই আইটি কোম্পানিতে চাকরি করি কেবল আমার কোম্পানি প্রতিদিন প্রায় ১৫-২০ হাজার মার্কিন ডলারের বিজনেস করে।
এই রকম কোম্পানি বাংলাদেশে আছে প্রায় ২০০+ ( মানে আমরা যেই সেক্টর এ কাজ করি শুধু এই ধরনের কোম্পানিই আছে ২০০+)
যারা প্রতিদিন ২-৩ হাজার মার্কিন ডলার থেকে শুরু করে ৫০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত আয় করে।
এই পুরো টাকাটাই দেশের রেমিট্যান্স।
এই টাকা দিয়েই আমাদের জন্য বিদেশ থেকে ভাতের চাল থেকে শুরু করে টয়লেট ক্লিনার পর্যন্ত আর মাথার স্যাম্পু থেকে নেইল কাটার পর্যন্ত প্রত্যেকটা জিনিস ইমপোর্ট হয়।
এখান থেকেই দেশের মাথাপিছু আয় বাড়ে।
এখান থেকেই দেশের মুদ্রার দাম বাড়ে৷

আমার কোম্পানির কথা বাদই দিন, সবগুলো কোম্পানি মিলে আর প্রবাসীরা মিলে আর গার্মেন্টস সহ অন্যান্য এক্সপোর্ট সেক্টর মিলে বাংলাদেশে দৈনিক রেমিট্যান্স আসে কত জানেন? প্রায় ৬.৫ কোটি মার্কিন ডলার, অর্থাৎ প্রায়

7,800,000,000 টাকা, শূন্য কয়টা গুনেছেন? ৭৮০ কোটি টাকা। (১ ডলার = ১২০ টাকা ধরে)

১ দিনে ৭৮০ কোটি টাকা হলে ১১ দিনে কত?
৮৫৮০ কোটি টাকা।

এই আট হাজার পাচশত আশি কোটি টাকায় এই দেশের কি কি উন্নয়ন সম্ভব? চিন্তা করে দেখুন।

আচ্ছা বাদ দিন উন্নয়ন৷ এই টাকাটা ১১ দিন ইন্টারনেট বন্ধ থাকার ক্ষতি হয়েছে।
এই টাকার প্রভাব প্রতিটি দ্রব্যমূল্যের ওপর পড়বে৷

ক্ষতি কি এখানেই শেষ?

আমার কোম্পানির ৫০% ক্লায়েন্ট প্রথম ৫/৬ দিন আমাদের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে সব কাজ ক্যান্সেল করে নিয়েছে।

এসব ক্লায়েন্ট থেকে আমরা আর কোনোদিনও কাজ পাবোনা। এই কাজগুলো কিন্তু না করিয়ে ক্লায়েন্ট বসে থাকবে না। এই কাজগুলোর ৯০% যাবে আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে আমাদের প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের কাছে।

বাংলাদেশ অন্যকোনো দিক থেকে যোগ্যতায় ভারতের ধারেকাছে না থাকলেও, আইটি সেক্টরে বেশ হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। সেই বাংলাদেশের মেরুদণ্ড এবার পুরোপুরি Broken.

আর আপনি কান্না করছেন মেট্রোরেল এর মনিটর? আর আপনার সস্তা বিটিভির ইন্টেরিয়র দেখে?

এই আট হাজার পাচশত আশি কোটি টাকার ক্ষতি আপনার চোখে পড়েনা? নাকি আপনি বোঝেনই না এসব হিসাব?

আচ্ছা এই টাকা দিয়ে বিসিএস প্রাপ্ত ৫০০ জন মানুষের বেতন আর ভাতা কত বছর দেওয়া যেত? সেটা গুনে দেখেছেন? আর আপনি #কোটা #আন্দোলন থামাতে ইন্টারনেট বন্ধ করে এতবড় ক্ষতি করলেন?

অন্যান্য দেশে আন্দোলন হলে কি ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়? আমেরিকার রাজনৈতিক আন্দোলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প গু*লি খেলেন, কই তারাতো ইন্টারনেট বন্ধ করেনাই।

এদেশের ফ্রিল্যান্সিং - আউটসোর্সিং - ই-কমার্স - এক্সপোর্ট সবকিছু একেবারে ধ্বংস করে দিলেন৷ আর ফয়দা পেল ভারত।

আপনি দেশ চালাতে - দেশের ভালোমন্দ চিন্তা করতে এখনও যদি নিজেকে যোগ্য বলে মনে করেন তাহলে ক্ষমতায় থাকেন। আর নাহলে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রয়োজনে সেনা বাহিনীর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দিন তবুও ভালো।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন এই দোয়া করি।

( লেখাটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিতে পারেন)

© S M Monjur Morshed

29/07/2024

সরকারী দলের লুটেরাদের টাকা পাচার করতে হুন্ডির দরকার পরেনা। তাদের আপা কে কমিশন দিয়ে বিশেষ ব্যবস্থায় টাকা পাচার করে। তাই বৈধ উপায়ে টাকা পাঠালে টাকা পাচার হবেনা এমন তথ্য ভূয়া।

26/07/2024

কারা দাজ্জালের অনুসারী হবে দেখতে চান?
এখনো যারা গর্বের সাথে শেখ হাসিনায় আস্থার কথা বলছে তাদের দেখে নিন।

25/07/2024

বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠাবো না, মানে পাঠাবো না। শুধু কথায় না কাজেও যেন সেটা সবাই করে দেখাতে পারি।
❌Remittance shutdown ❌

😊
25/07/2024

😊

24/07/2024

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

তারিখ:- ২৪ জুলাই ২০২৪
দেশের বিরাজমান পরিস্থিতি নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫২ সমন্বয়কের যৌথ বিবৃতি

৯ দফা এখন ছাত্রজনতার গণদাবী

প্রিয় দেশবাসী,
আপনারা জানেন, দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সরকার সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর নির্যাতনের স্ট্রিম রোলার চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রায় তিন শতাধিক ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। কয়েকজন সমন্বয়ককে গুম করে ফেলা হয়েছে। অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদকে গত ৫ দিন ইনজেকশন দিয়ে সেন্সলেস অবস্থায় গুম করে নির্যাতন করা হয়েছে এবং আজকে চোখ বাধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। জানালার পাশে পড়ার সময় কোমলমতি শিশু সামিরকে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপর স্মরণকালের সবচেয়ে বড় বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। এমনকি স্কুল ও কলেজের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর নেক্কারজনক হামলা চালিয়ে অসংখ্য শিক্ষার্থীকে আহত ও শহীদ করা হয়েছে। এই অবস্থায় আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই শুধুমাত্র আদালতের রায় ও প্রজ্ঞাপন দিয়ে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার করে সরকার দেশব্যাপী চালানো গণহত্যার দায় এড়াতে পারে না। আমাদের ৯ দফা দাবী এখন গণমানুষের দাবীতে পরিণত হয়ছে। এটি এখন গোটা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ৷

৯ দফা দাবী আদায়ে আমাদের আমাদের নতুন কর্মসূচী

তারিখ : ২৫/০৭/২০২৪
দেশব্যাপী গণসংযোগ

নিম্নোক্ত ৯ দফা দাবী বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রসমাজের আন্দোলন চলমান থাকবে:

১। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে ।

২। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক -কে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে।

৩। ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে।

৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে।

৫। যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে।

৬। দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদাণ করতে হবে ।

৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনসহ সকল দলীয় লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ছাত্রসংসদকে কার্যকর করতে হবে।

৮। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হলসমূহ খুলে দিতে হবে।

৯। কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কোন ধরনের হয়রানি করা হবে না মর্মে অঙ্গীকার করতে হবে।

বার্তা প্রেরক
আব্দুল হান্নান মাসুদ
সমন্বয়ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

24/07/2024

কিছুক্ষণ আগে একজনকে আনফ্রেন্ড করলাম। নেট চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত তিনটা পোস্ট করেছে। সবগুলোই ফানি টাইপের। অথচ চেহারা সুরত দেখে বোঝার উপায় নেই যে, লোকটা মানসিকভাবে অসুস্থ।

যে দেশের আকাশে বাতাসে এখনো তাজা খুনের গন্ধ ভেসে বেড়াচ্ছে, সে দেশে বসে যারা হাসতে পারে, ফেসবুকে হাসি তামাশার পোস্ট করতে পারে, তারা আর যাইহোক সুস্থ মানুষ হতে পারে না!

সে অসুস্থ |
তার মস্তিষ্ক পঁচে গেছে|
তার অন্তর মরে গেছে ||
©️

জানালার পাশেই সামিরের পড়ার টেবিল। পড়ার বই, প্লাস্টিকের খেলনা, ঘরের মেঝেতে এখনো ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। গত শুক্রবার জানালা দি...
24/07/2024

জানালার পাশেই সামিরের পড়ার টেবিল। পড়ার বই, প্লাস্টিকের খেলনা, ঘরের মেঝেতে এখনো ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। গত শুক্রবার জানালা দিয়ে আসা একটি বুলেট সামিরের চোখ দিয়ে ঢুকে মাথার খুলি ভেদ করে বেরিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে ১১ বছরের সাফকাত সামির।
ঘরে ছিল তার চাচা মশিউর রহমান (১৭)। তার কাঁধেও গুলি লাগে।

শিশু সামিরের বাবা সাকিবুর রহমানের সঙ্গে যখন কথা হয়, তখন তাঁর চোখের পানি থামছিলই না। তিনি বলেন, শুক্রবার বিকেলে তিনি পাশেই বকুলতলা মাঠের কাছে ছিলেন। হেলিকপ্টার থেকে সাউন্ড গ্রেনেড ও গুলি হচ্ছিল দেখে বাসার দিকে রওনা দেন তিনি। এমন সময় এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে বাসায় গুলি ও রক্তের সংবাদ পান। দ্রুত বাসায় এসে দেখেন, তাঁর একমাত্র সন্তান রক্তাক্ত হয়ে মেঝেতে পড়ে আছে। তাকে কোলে নিয়ে ছুটে যান পাশের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে। চিকিৎসক বলেন, শিশুটি আর বেঁচে নেই।

সন্তানের লাশ হাসপাতালে থাকা অবস্থায় এলাকার মুরব্বি ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য মো. ইসমাইল হোসেন হাজির হন। তিনি সাকিবুর রহমানকে নিয়ে যান কাফরুল থানায়। তিনি বোঝাতে থাকেন, সন্তানের লাশ দ্রুত দাফন করা বাবা হিসেবে তাঁর দায়িত্ব। আইনি জটিলতায় না গিয়ে দ্রুত দাফন সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন তিনিসহ স্থানীয় মুরব্বিরা। বাবা সাকিবুর মুরব্বিদের কথা মেনে আর মামলায় যাননি।

ইসমাইল হোসেনের কাছে ওই রাতের কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওই সময় আমাদের কাছে দুটি বিকল্প ছিল। তৎক্ষণাৎ লাশ দাফন না করে ময়নাতদন্ত ও অন্যান্য জটিলতার মধ্যে যাওয়া। অথবা এলাকাবাসী লাশ নিয়ে মিছিল করে প্রতিবাদ করতে চেয়েছিল, সেই দাবির প্রতি সমর্থন জানানো। তাই পুলিশের কথা শুনে আমরা “মামলা করব না, অভিযোগ নেই” এমন চিঠিতে সই করতে সাকিবুরকে বোঝাই।’

সেখানে কী লেখা ছিল জানতে চাইলে সাকিবুর বলেন, ‘“এ ঘটনায় আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমি মামলা করতে চাই না। আমি আমার ছেলের লাশ নিয়ে দাফন করতে চলে যাব।” এসব কথা লেখা একটি টাইপ করা ফরম আমার সামনে দিলে আমি শুধু কয়েকটি বিষয় ভেবেছি, আমি সন্তানকে হারিয়েছি, সে অনেক কষ্ট করে মারা গেছে। এখন যদি সময়মতো কবরও দিতে না পারি, তাহলে এর চেয়ে কষ্ট আর নেই। এসব কথা ভাবতে ভাবতে কাগজে স্বাক্ষর করি।’

সাকিবুর বলেন, ‘আমরা সরকারবিরোধী কোনো কাজ করিনি। প্রশাসনের নিয়ম মেনেছি। কারফিউ জারি করার পর আমরা পরিবারের সবাইকে ঘরের মধ্যে রেখেছি। সেই ঘরের মধ্যেও আমরা যদি নিরাপদে থাকতে না পারি, তাহলে আমরা কোথায় যাব? আমি আওয়ামী লীগ করি, পরিবার ও এলাকার বেশির ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগ সমর্থন করে। গত নির্বাচনে আমরা আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছি। এখানে বড় ধরনের গন্ডগোল করার মতো কেউ নেই। আমাদের কেন এমন হবে! আমাদের বাসায় কেন গুলি করবে! এটা কোন নিয়ম।’ এসব কথা বলতে বলতে ফুঁপিয়ে কেঁদে ওঠেন সাকিবুর।

24/07/2024

শেখ হাসিনার অবৈধ সরকার এখন পর্যন্ত এই দেশে ভয়াবহ রকমের ৪টি গণ'হ'ত্যা চালিয়েছে—

১। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ শে ফেব্রুয়ারী পিলখানায় গণহত্যা।

২। ২০১২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী - ৩ মার্চ আল্লামা সাঈদী রহ. এর বিরুদ্ধে ট্রাইবুনালের দেওয়া কথিত রায় পরবর্তী গণহত্যা।

৩। ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরে গণহত্যা।

৪। ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই - ২২ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র গণহত্যা।

শুধুমাত্র ক্ষমতা ধরে রাখার লালসায় শত শত নিরপরাধ মানুষ হত্যাকারীদের বিচার বাংলার জমিনেই হবে ইনশাআল্লাহ। সেই সুদিনের অপেক্ষায় দেশের জনগন।

23/07/2024

ভিডিও গুলো দেখে অসহ্য যন্ত্রনা হচ্ছে। সহ্য করতে পারছিনা। এতোটুকু দেখেই যদি এ অবস্থা হয় পুরো সিনারিও দেখলে কি হবে বুঝতে পারছিনা।
খুব হেল্পলেস লাগছে।ভুক্তভোগিদের সাহায্য করুন হে আল্লাহ্।

22/07/2024

গত ১১-১২ বছর দেশের বাইরে। ৪ দিন আগ পর্যন্ত প্রতিদিন নিয়ম করে কথা হত। কখনো ঘন্টার পর ঘন্টা। আজ ৪ দিন ডিরেক্ট ফোন কল করেও স্পষ্ট কথা শুনতে পাচ্ছিনা। শুধু আওয়াজ শুনে বুঝতে পাচ্ছি এটা আমার বাবার গলা, এটা মা! কোনো মতে এটা বোঝার চেষ্টা করছি আপনারা সবাই ভাল আছেন তো?

কিন্তু আর কত?

কতদিন এভাবে কথা না বলে থাকতে হবে? এ যুগে এসে পৃথিবীর আর কোথায় এমন পরিস্থিতি আছে? আমার মনে হয় কোথাও না।

একটা শয়তানের মুখের লাগাম না টানার জন্য প্রায় ২০০ নিরীহ মানুষের জীবন দিতে হল। আরো কতজনের জীবন দিতে হবে সেটা আল্লাহ ভাল জানেন।
এতো কিছুর পরও যদি আপনি এই শয়তান, এই মানুষখেক জানোয়ারের পদত্যাগের কারণ খুঁজে না পান তাহলে আপনার শরীরে মানুষের রক্ত অবশিষ্ট নাই আমি নিশ্চিত। আপনি মানুষরুপী পরিপূর্ণ একটা জানোয়ারে পরিনত হয়ে গেছেন। আপনি পিতৃপরিচয়হীন কিনা সেটা আমার জানা নাই।

তোদের প্রতি মহান আল্লাহর গজব পরুক। এতো মায়ের বুক খালি করার পর, সরাসরি আন্দোলনে না থেকেও কোটি প্রবাসীর পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে মানুষিক কষ্ট দেয়ার ফলে হলেও তোদের বিদায় হোক। আবার যখন কথা হবে, তখন যেন পরিষ্কার করে শুনতে পারি এই জানোয়ার গুলো আর নাই। কেউ পালিয়েছে, কেই সাধারণ মানুষের হাতে মার খেয়ে মরেছে, ভাগ্যবান গুলো বন্দি।

Adress

Stockholm

Aviseringar

Var den första att veta och låt oss skicka ett mail när Swedish Saga With Tawsif postar nyheter och kampanjer. Din e-postadress kommer inte att användas för något annat ändamål, och du kan när som helst avbryta prenumerationen.

Kontakta Affären

Skicka ett meddelande till Swedish Saga With Tawsif:

Videor

Dela