Tanzila Imran UK

Tanzila Imran UK Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tanzila Imran UK, Video Creator, Kosti.

15/02/2025

✓ পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদার কথা ভাবে। নারী ও পুরুষের চাহিদার এই ভিন্নতার কারণেই তাদের সম্পর্ক আরও জটিল এবং গভীর।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে শারীরিক সংযোগে। যদি আপনি আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চান, তবে তার সাথে অবশ্যই শারীরিক Attachment থাকা প্রয়োজন, এবং তা মন থেকে হতে হবে।

✓ নারীরা, বিপরীতে, মানসিক Attachment-এ বেশি গুরুত্ব দেয়। যদি তার মন ভালো থাকে, তাহলে সে স্বাভাবিকভাবেই শারীরিক সংযোগে আগ্রহী হয়। কিন্তু যদি তার মানসিক অবস্থা ভালো না থাকে, তাহলে সে কোনো কিছুতেই সাড়া দেয় না। নারীর মনই তার আসল শক্তি।

একজন নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে নতুন করে সাজাতে পারে। আবার সেই নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে পুরোপুরি নষ্টও করে দিতে পারে।

একজন নারী চাইলেই একজন পুরুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলে তাকে অসম্মানের তলানিতে নামিয়ে আনতে পারে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে। আবার চাইলে তাকে নিঃস্ব করে দিতে পারে।

নারী চাইলে একটি সুন্দর পরিবার এবং সুখী সংসার গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলে সেই সংসারকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

নারী একজন পুরুষকে পরিবার, সমাজ, এবং নিজের প্রতি আবদ্ধ রাখতে পারে। আবার চাইলে সে পুরুষকে একা করে, পরিবারহীন করে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে।

নারী তার শিক্ষা, শক্তি, মায়া, ভালোবাসা এবং মমতার মাধ্যমে পুরো পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে শত খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্ত করে ভালো মানুষে পরিণত করতে পারে। আবার ভালো মানুষকে নষ্ট করতেও সক্ষম।

নারী, তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস।
তুমি তোমার সৌন্দর্য, শিক্ষা, এবং ভালোবাসার শক্তি দিয়ে তোমার সংসার, পরিবার এবং সমাজকে সুন্দর করে তুলবে। তোমার প্রেম হোক তোমার সংসার, তোমার ভালোবাসা হোক তোমার স্বামী, আর তোমার মায়ার বাঁধন হোক তোমার সন্তান।

নারী, তুমি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারো। তুমি পারো, পুরো পৃথিবী বদলে দিতে! তোমাকে জানাই সেলুট।
---------------- • ----------------

We have the best place for your Dream Event! ¤ Our Facilities: - 3 cozy Dining Hall Rooms. - A small Hall Room for frien...
15/02/2025

We have the best place for your Dream Event!

¤ Our Facilities:
- 3 cozy Dining Hall Rooms.
- A small Hall Room for friends and families.
- A child friendly Play Zone.

🤵 Capacity: 400+ people (With safety standards)
🍽️ Food: Thai/ Chinese/ Mughal/ Bangla or any kind of dishes as customers required.

The restaurant has a nice decoration. Comfortable furnishings and decor with soothing warm tone.

We arrange a variety of parties such as weddings, receptions, marriage day, birthday party, social party, corporate party & seminars etc.

📞 Call us: 01610608755, 02-47214404, 01916048070
📍 Find us: 926/C Khilgaon Taltola, Dhaka-1219
------------------ ▪︎ ------------------
.

31/01/2025
29/01/2025

"মেন্টাল সাপোর্ট এর জন্য স্ত্রীর বিকল্প নাই"একজন পুরুষের মানসিক শান্তি ও সমর্থনের ক্ষেত্রে তার স্ত্রীর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

জীবনের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, চাপ ও মানসিক ক্লান্তির সময় একজন স্ত্রী তার সঙ্গীকে যে সমর্থন, সহানুভূতি ও ভালোবাসা দেন, তা অনন্য। স্ত্রী সঙ্গীর মানসিক ও আবেগগত প্রয়োজন গুলো বোঝার চেষ্টা করেন এবং সেই অনুযায়ী পাশে থাকার চেষ্টা করেন, যা জীবনের কঠিন সময়গুলো সহজ করে তোলে।

একজন স্ত্রীর মতো নিঃস্বার্থ মমতা ও মানসিক সমর্থন, আসলে আর কেউ দিতে পারে না। জীবনের প্রতিটি চড়াই - উতরাইয়ে যখন মানসিকভাবে ক্লান্তি অনুভব হয়।

তখন একজন স্ত্রীর স্নেহময় স্পর্শ ও আন্তরিক সহানুভূতি সঙ্গীকে নতুন করে জীবনের অর্থ খুঁজে পেতে সাহায্য করে। স্ত্রী তার সঙ্গীর অনুভূতি বোঝে।

সব ব্যথা ভাগাভাগি করে নেয়, এমনকি না বললেও অনেক কিছু অনুভব করতে পারে।

জীবনের প্রতিটি ধাপে পাশে থাকা এই মানুষটি যেন এক সজীব ছায়া, যার কোমল ও মায়াবী উপস্থিতি সঙ্গীকে সব বাধা পার করার প্রেরণা জোগায়।
------------------ ▪︎ ------------------

29/01/2025

শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।

সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।

সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।

সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।

সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।

সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা টাওয়ালটা মেলে দেওয়া।

সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।

সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।

সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।

সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও।"

সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।

সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়।

সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো"

সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে।

সংসারে কেউ কারোর থেকে ছোট বা বড় হয় না, দুজনেই দুজনের পরিপূরক হয়, তাই সংসার করতে গেলে একে অপরকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করা বড্ড জরুরি....
----------------- ▪︎ -------------------
_____ সংগৃহীত ।।

চেষ্টা করেও থাকা গেল না কানাডায়! বিদায় কানাডা। আমার পরিচিত একজন মেয়ে তার নাম হলো অদিতি। সে একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট...
11/07/2024

চেষ্টা করেও থাকা গেল না কানাডায়! বিদায় কানাডা।

আমার পরিচিত একজন মেয়ে তার নাম হলো অদিতি। সে একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট। দুই বছরের ডিপ্লোমা শেষ করে চাকরি করে। সে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটে আছে। এমনকি অদিতি এক বছর কাজ করার পর PR ( Permanent Resident) এর জন্যও ফাইল সাবমিট করেছে। তার দুই বছর ওয়ার্ক পারমিট ডান। আছে হাতে আর একবছরের ওয়ার্ক পারমিট। অপেক্ষা কীভাবে কী হয় সেই ভরসায়।

তার বোন এসেছিল কানাডায় তারও কয়েক বছর আগে স্টুডেন্ট ভিসায়। তার নাম হলো প্রিয়া। প্রিয়া যখন ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হয়েছিল টরন্টোর একটা কলেজে সেটা ছিল এক বছর মেয়াদি কোর্স। যে এজেন্সি তাকে ভিসা প্রসেসিংয়ে সাহায্য করেছিল সে এজেন্সি তাকে এক বছরের কোর্সে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিল ও নানা পরামর্শ দিয়েছিল। বলেছিল পরে আরেক বছরের কোর্স করলে তুমি তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাবে ইত্যাদি। এভাবে ঐ এজেন্সি তাকে এক বছর মেয়াদি কোর্সে ভিসা পাইয়ে কানাডায় আসতে সাহায্য করে।

প্রিয়া তার এক বছরের কোর্স শেষ করে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করে। এখানে একটুখানি বলে নিচ্ছি। যারা এক বছরের ডিপ্লোমা কোর্স করবে তারা এক বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাবে। দুই বা তার অধিক বছরের কোর্সের জন্য ওয়ার্ক পারমিট হবে তিন বছরের।

তবে এক বছরের ওয়ার্ক পারমিটে PR এর টার্গেট পয়েন্টস ওঠানো মুশকিল। তিন বছর হলে সুবিধা হয়। বর্তমানে তো তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটেও অনেকের টার্গেট পয়েন্টস ওঠাতে ঘাম ঝরছে।

যাই হোক ফিরে আসি প্রিয়ার কাছে। যেহেতু সে এক বছরের ওয়ার্ক পারমিটে ছিল তাই সে PR এর জন্য ফাইল ওপেনও করে ঐ মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই। প্রায় আট-নয় বছর আগে সে সময় ছিল জেনারেল express entry এর পয়েন্টস 400 এর মতো। প্রিয়ার IELTS সহ টোটাল মার্কস হাতে ছিল 370 এর মতো। 30 পয়েন্টস বিহান্ড।

এর মধ্যে তার কপালের সুখ চন্দন বাঁ দিকে ঘুরে দাঁড়াল। অর্থাৎ এক বছর পর তার ওয়ার্ক পারমিট শেষ হয়ে গেল। এখন উপায়? ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া সে লিগ্যালি কোনো কাজ পাবে না। আবার থাকাও যাবে না। কোনো একটা কাঠের ঠুকরো ধরে তো মহা সমুদ্রের বুকে কিনারায় পৌঁছানোর চেষ্টা করতে হবে।

তারপর প্রিয়া করল কি সে সাত-সতেরো না ভেবে ভিজিটর ভিসার আবেদন করল। এটাই তো একমাত্র উপায় ছিল তার। ছয় মাস পর কানাডা ত্যাগ করে আবার আসা যায় এটাই হলো সাধারণ ভিজিটরদের বেলায় নিয়ম। অসাধারণ ভিজিটরদের বেলায় অন্য নিয়ম। অসাধারণ আবার কারা? তারা হলেন যারা কোনো LMIA approved জব অফার পেয়ে ওয়ার্ক পারমিটে থাকবেন তাদের ছয় মাস পর না গেলেও হয়।

কিন্তু প্রিয়ার বেলায় অসাধারণ ভিজিটর হওয়া সম্ভব না। কারণ সে অলরেডি PR এর ফাইল জমা দিয়েছে। আবার তাকে কানাডায় থাকতেও হবে। তাই সে প্রতি ছয় মাস পরপর ভিজিট ভিসা বর্ধিত করে করে থেকেছে অনেক বছর। আর জীবনধারণের জন্য তো কিছু করা লাগবে। লিগ্যাল কোনো কাজ তো হওয়ার কথা না ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া। তাই সেই কাজ করেছে ক্যাশে। তাতে দিন চলে গেলেও মনের আকাশের দুঃচিন্তা দূর হয় নি একবিন্দু। হবেই বা কীভাবে? তার এক বছরের ওয়ার্ক পারমিট শেষ হলে সে একটা কলেজে আরেক বছরের একটা কোর্সে ভর্তি হয়। ভেবেছিল এটা তার পয়েন্টস ওঠাতে সাহায্য করবে বা ওয়ার্ক পারমিট ফের পেতে সাহায্য করবে। কিন্তু কপাল ভালো না হলে সব দিক থেকে প্রতিকূলতা নেমে আসে। তার সে আশা ফলপ্রসূ হয় নি। দ্বিতীয়বার কোর্স থেকে সে PR এর জন্য কিছুটা পয়েন্টস ওঠাতে পারলেও দ্বিতীয়বার সে আর ওয়ার্ক পরমিট পায় নি। ফলে তাকে সেই তিমির কুঠিরের থাকতে হয়েছে। ভিজিট ভিসায় থাকা আর ক্যাশে কাজ করা। PR পেতে এসবের কোনোই অবদান ছিল না। স্টুডেন্টদের একবার ওয়ার্ক পারমিট শেষ হলে দ্বিতীয়বার আর পাওয়া যায় না। তাহলে তো সবাই সারাজীবন ওয়ার্ক পারমিটেই থেকে যেতে পারত।

তারপর সে একের পর এক বিভিন্ন মানুষের পরামর্শে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় নি। হয়েছে ভুলের ওপরে আরেক ভুল। একবার ভুল হলে তারপর সঠিক সিদ্ধান্ত না নিতে পারলে ভুলের বোঝা বাড়তেই থাকে। প্রিয়ারও তাই হয়েছে সোজা কথায়। অনেক কিছু গোলমাল হয়ে গেছে তার টোটাল দশ বছরের স্টুডেন্ট লাইফে। - এভাবে তো আর দিন যায় না আশা-নিরাশা দোদুল্যমানে। এখনো পর্যন্ত তার কোনো পজেটিভ রেসপন্স আসে নি।

এদিকে সে কানাডা ছেড়ে একবার চলে গেলে আর আসতে পারবে না সহজ নিয়মে। কারণ তার ওয়ার্ক পারমিট নেই। আর ভিজিট ভিসার মেয়াদও দশ বছরের জন্য না। অন্য কোনো নিয়মে আসতে পারলে সে হয়তো আসতে পারবে ভবিষ্যতে।

প্রিয়ার আর কোনো রাস্তা নেই। সে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। দীর্ঘ দশ বছর চেষ্টা করে দুই দিন পরে উড়াল দেবে ব্যাকহোমে প্রিয়া। তারপর সে চেষ্টা করবে ইউক'তে যাওয়ার। সেখানে তার প্রেমিক পুরুষ থাকে। যখন কাগজ এপ্রুফড হবে তখন সে ইউকে'তে যেতে পাবরে। ভালোবাসার মানুষটার পাশে থাকতে পারবে। অন্তত ভালোবাসার মিল বন্ধনে তার অতীতের সব ব্যর্থতা, না পাওয়ার কষ্ট মোচনের চেষ্টা করা যাবে। এই ভালোবাসার শক্তি এমনই যা অন্য সব কিছু হারানোর ব্যথা ভুলিয়ে দেয়। প্রেমিকের হাতে হাত, চোখে চোখ তারপর বিভোর সুখ স্বপ্নে বিলীন হওয়া কম কিছু নয় কানাডিয়ান PR এর চেয়ে।

ইউকে'তে স্থায়ীভাবে থাকার চেষ্টা করবে। সেখানে স্থায়ী হতে পারলে পরে সে কানাডায় আসার জন্য অন্যভাবে চেষ্টা করবে। কারণ এদেশে সে রেখে যাচ্ছে তার প্রাণপ্রিয় ছোট বোনটাকে। তবে সেসব সবই কল্পনার কথা। বাস্তব যেটা হতে পারে প্রিয়জনের সান্নিধ্য পাওয়া। জীবনে এটারও খুব বেশি দরকার আছে। তাই তার মধ্যে হাহাকার এতটা নেই। বরং চাপা উত্তেজনা, এক পরম শিহরণ সারা শরীরে বয়ে যাচ্ছে। হাসি মুখেই সে জানাচ্ছে বিদায় কানাডা।

আমার পরামর্শ : এমন অবস্থা হলে যেমন এক বছরের কোর্সে আসলে আসার পর দুই বছরের কোর্সের জন্য আবেদন করা। তাহলে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যাবে।

আল্লাহ আপনাদের সুস্থ রাখুন।

___ কাজী হালিমা আফরীন
___ টরন্টো, কানাডা।
___ ফটো বাই মি।
----------------- ▪︎ ------------------

.

11/07/2024

ভুল মানুষের খপ্পরে পড়তে না চাইলে মেনে চলুন এই ৭টি বিষয়।

☆ কখনও কখনও এমন হয় যে মন দেওয়া নেওয়া যখন থেকে শুরু, তখন থেকেই চলতে থাকে হৃদয় ভাঙার খেলা। ঠিক কতবার মন ভাঙে, সে হিসাব হয়তো ঠিকঠাক রাখাও হয়ে ওঠে না। কিন্তু যে মানুষটা মন ভাঙলো, হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করলো হাজারোবার, তার জন্যই মন কাঁদে, বারবার তার কাছেই ফিরে যেতে ইচ্ছে হয়। কেন বারবার ভুল মানুষের খপ্পরে পড়ে জীবন এলোমেলো হয়ে যায়? কারণ আমরা নিজেরাই নিজেদেরকে বোঝাতে পারি না। কখনো কখনো নিজের মনের কথাও শুনতে চাই না, সহজ সত্য বিবেচনাও করতে চাই না। ভুল মানুষের খপ্পরে পড়ে জীবনকে নষ্ট করতে না চাইলে আগে থেকেই কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। ☆ এমন মানুষের পাল্লায় পড়লে একদম বের হয়ে আসুন তার জীবন থেকে।

১. কী চাচ্ছেন সেটা বুঝুন ~

বেশিরভাগ সময়েই আমাদের জীবনে এমন মানুষ আসে, যাদের সাথে আমাদের কোনোভাবেই মিল হয় না। তাদের সঙ্গে আমাদের স্বপ্নের পুরুষের কোনো মিল নেই। এরপরও আমরা সেই মানুষটার সঙ্গেই থাকতে চাই। ধরে নিই কখনো না কখনো সে বদলাবে। এভাবে ভাবা বন্ধ করুন। সম্পর্কে আপনি ঠিক কী চাচ্ছেন, সেটা আগে জানুন ও বুঝুন। যদি সে কখনো তার বন্ধুদের সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিতে না চায় বা আপনার কাজে হিংসা করে, তাহলে এগুলোকে সম্পর্কের ক্ষেত্রে রেড ফ্ল্যাগ ধরে নিন। কারণ তা সারা জীবন ধরেই থাকবে। এমন মানুষের পাল্লায় পড়লে একদম বের হয়ে আসুন তার জীবন থেকে।

২. নিজের গুরুত্ব বুঝুন ~

আমরা এমন মানুষের পাল্লায় হয়ত পড়ে যাই, যে দেখতে অনেক সুন্দর হলেও বেশ টক্সিক। এদের পাল্লায় পড়ি কারণ আমরা নিজেদের গুরুত্ব বুঝি না। জেনে রাখুন, আপনি নিজে সেই চমৎকার একজন মানুষ যিনি নিজের স্বপ্ন নিজেই পূরণ করতে পারেন। তাই অন্যের জন্য নিজের স্বপ্ন বিসর্জন না দিয়ে নিজের গুরুত্ব বুঝুন।

৩. প্রতিশ্রুতি দেওয়া নিয়ে ভয় পাবেন না ~

প্রেম করলেই বিয়ে করতে হবে – এ ধারণা থেকে বের হয়ে আসুন। যে মানুষটার সঙ্গে কমিটমেন্ট করেছিলেন তিনি যদি ভালো না হন, টক্সিক হন, আপনাকে গুরুত্ব না দেন, তাহলে তাঁকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট নিয়ে ভাবার কিছু নেই। সে সম্পর্ক থেকে বের হয় এসে নতুনভাবে জীবন শুরু করুন।

তাঁকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট নিয়ে ভাবার কিছু নেই, যদি তিনি টক্সিক হন।

৪. ভুল জায়গায় সঠিক মানুষ থাকে না ~

যদি এমন কারও সঙ্গে আপনার দেখা হয় যিনি নিয়মিত ক্লাবে যান, ড্রিংক করেন ও বহু নারীর সঙ্গ উপভোগ করেন – তাহলে সেই ব্যক্তি আপনার জন্য সঠিক হবে এটা ভুলেও ভাববেন না। আপনি যার সঙ্গে থাকবেন, তিনি মাতাল হয়ে ঘরে ফিরবেন এমন নিশ্চয়ই আপনি চাইবেন না!

৫. অনুমতির অপেক্ষায় থাকবেন না ~

এমন অনেক ব্যক্তি আছেন, যারা চান সঙ্গের মানুষটি সবসময় তাঁর অনুমতি নিয়ে সব কাজ করবেন। বিশেষ করে মেয়েরা অনুমতির অপেক্ষায় বেশি থাকেন। আদৌ কি এভাবে কথায় কথায় অনুমতি নিতে হলে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায়? এমন ব্যক্তির পাল্লায় একদমই পড়া যাবে না। তাহলে আপনার নিজের ব্যক্তিত্ব কখনোই তৈরি হবে না, হারিয়ে ফেলবেন আত্মবিশ্বাস।

৬. নতুন করে গড়তে শিখুন ~

সম্পর্কে জড়িয়ে গেলে যে সেখান থেকে বের হওয়া যাবে না, নতুন করে শুরু করা যাবে না এটি এই যুগে এসেও বিশ্বাস করা বোকামি। যদি আপনি কোনো টক্সিক সম্পর্কে থাকেন বা ব্যথা সহ্য করতে করতে সীমা অতিক্রম করে ফেলেন, তাহলে সেখান থেকে আজীবনের জন্য বের হয়ে আসুন। নতুনভাবে জীবন গড়ুন। এমন মানুষের সঙ্গে থাকুন যিনি আপনার কাজের প্রশংসা করবেন, মূল্যায়ন করবেন।

৭. বিরতি নিন ~

জীবন থেকে একজন খারাপ মানুষ চলে গেলে ভালো মানুষ জীবনে আসবে না, এটি ভাবা ভুল। আপনার জন্য যে ব্যক্তি সঠিক তিনি কোনো না কোনো সময় আপনারই হবেন। তাই জটিল সম্পর্ক থেকে বের হয়ে নিজেকে কিছুটা সময় দিন। ভুল মানুষের খপ্পরে না পড়ে অপেক্ষা করুন সত্যিকারের ভালো মানুষটির।
--------------------- ▪︎ ---------------------

.

05/07/2024

☆ ভাইয়া কিভাবে আবেদন করবো?
আপনার পছন্দের সাবজেক্ট সিলেক্ট করবেন ও উক্ত ইউনিভার্সির ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করবেন।

কিভাবে পছন্দের সাব্জেক্ট খুজবো (চন্দ্রেওবিন্দু সহ)
StudyinAustria ওয়েবসাইট থেকে।

ভাইয়া আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে??

01• SSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

02• SSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

03• HSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

04• HSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

05• 1 Year BSC or Honours Running Certificate (ব্যাচেলরে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

06• Bachelors Certificate (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।

07• Passport-Valid Copy (৩ কপি যেকোনো গেজেটেড অফিসার দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে)।

08• IELTS Certificate-Minimum 5.5 in Each Band for Bachelor programme, মাস্টার্সে আবেদনের জন্য Minimum 6/6.5।

09• GRE,GMAT and TOEFL (If you have)

10• German Language Certificate (If Required).

11• Publications or Extracurriculam Activities Certificate (If you have).

12• Job Experience Certificate (If you have)

13• 2- Recommendation Letter (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ২ জন ভিন্ন প্রফেসরের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

14• Motivation Letter অথবা Letter of Purpose.

15• CV-Curriculum Vitae.

শুভকামনা ।
------------------- ▪︎ --------------------
.

05/07/2024

¤ অস্ট্রিয়াতে ইউনিভার্সিটির নাম :

1. University of Vienna
2. Vienna University of Technology
3.University of Innsbruck
4. University of Graz
5. University of Salzburg

6. Graz University of Technology
7. Medical University of Vienna
8. Alpen-Adria-Universität Klagenfurt
9. University of Natural Resources and Life Sciences
10. Vienna University of Economics and Business

11. Medical University of Graz
12. Medizinische Universität Innsbruck
13. IMC-University of Applied Sciences Krems
14. University of Applied Arts Vienna
15. Università di Scienze Applicate Kufstein

16. University of Leoben
17. Academy of Fine Arts Vienna
18. Catholic Private University Linz
19. Danube University Krems
20. MODUL University Vienna

21. Paracelsus Medical University
22. University of Music and Performing Arts, Vienna
23. Fachhochschule Wiener Neustadt
24. Vorarlberg University of Applied Sciences
25. University of Veterinary Medicine Vienna

26. University for Health Sciences, Medical Informatics and Technology
27. Mozarteum University Salzburg
28. University of Applied Sciences Technikum Wien
29. Seeburg Castle University
30. Anton Bruckner Privatuniversität

31. Sigmund Freud University Vienna
32. University of Art and Design Linz
33. Institute of Science and Technology Austria (ISTA)
34. Diplomatic Academy of Vienna
35. MUK-Music and Arts Private University of Vienna

36. Danube Private University
37. Karl Landsteiner University of Health Sciences
38. Wiener Schule für Osteopathie

¤ লেখক - আবু সায়েদ ।
------------------- ▪︎ --------------------
.

05/07/2024

অস্ট্রিয়াতে আবেদনের স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন 🇦🇹

1. ব্যাচেলর সার্টিফিকেট & অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়ন:
- Attest your bachelor certificate and official transcript at the University exam controller's office, Education Ministry, and Foreign Ministry. Don't forget to attest 3/4 copies of photocopies.

2. Austrian Consulate & VFS থেকে ব্যাচেলর সার্টিফিকেট & অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট লিগালাইজেশন:
- Begin by obtaining legalization from the Consulate and VFS.

3. ইউনিভার্সিটি এপ্লিকেশন:
- Complete the university application process and include IELTS/German/MOI certificate as required.

4. এডমিশন অফার লেটার:
- Await and secure the admission offer letter from the university.

5. অস্ট্রিয়ান এম্বাসি এপোয়েন্মেন্ট:
- Schedule an appointment with the Austrian Embassy

6. ইন্ডিয়ান ভিসা:
- Acquire the necessary Indian visa for your journey.

7. Collect All Necessary Documents:
- Check the Austrian student visa documents on the official website and gather all required documents for the visa application.

8. Submit Visa Application:
- Submit your visa application with the collected documents.

9. Get Approval from Embassy:
- Await and secure approval from the embassy.

10. Fly to Austria & Enjoy:
- Once approved, make your journey to Austria and enjoy your time there.

শুভকামনা ...।
------------------ ▪︎ ------------------
.

05/07/2024

ভাইয়া কিভাবে আবেদন করবো?
আপনার পছন্দের সাবজেক্ট সিলেক্ট করবেন ও উক্ত ইউনিভার্সির ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করবেন।

কিভাবে পছন্দের সাব্জেক্ট খুজবো ((চন্দ্রেওবিন্দু সহ)
StudyinAustria ওয়েবসাইট থেকে।

ভাইয়া আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে??

1- SSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
2- SSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
3- HSC Certificate ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
4- HSC Transcript ৩ কপি শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
5- 1 Year BSC or Honours Running Certificate (ব্যাচেলরে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
6- Bachelors Certificate (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ৩ কপি রেজিস্ট্রার, শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত ও নোটারি করতে হবে।
7- Passport-Valid Copy (৩ কপি যেকোনো গেজেটেড অফিসার দ্বারা সত্যায়িত করতে হবে)।
8- IELTS Certificate-Minimum 5.5 in Each Band for Bachelor programme,মাস্টার্সে আবেদনের জন্য Minimum 6/6.5।
9- GRE,GMAT and TOEFL (If you have)
10- German Language Certificate (If Required)।
11- Publications or Extracurriculam Activities Certificate (If you have)
12 - Job Experience Certificate (If you have)
13- 2-Recommendation Letter (মাস্টার্সে আবেদনের জন্য) ২ জন ভিন্ন প্রফেসরের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
14- Motivation Letter অথবা Letter of Purpose.
15- CV-Curriculum Vitae

শুভকামনা ।
----------------- ▪︎ ------------------

☆ মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র ... একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। ...
23/06/2024

☆ মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র ...
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?

এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি। একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
▪︎
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?

বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
▪︎
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
▪︎
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
▪︎
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
▪︎
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
▪︎
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
▪︎
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
▪︎
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
▪︎
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
▪︎
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

___ সংগৃহীত তথ্য ।
------------------ • ------------------
.

01/06/2024
08/05/2024

আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ, সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে। যদি কখনো মাঝরাতের ঝুম বৃষ্টিতে ইচ্ছে করে খিচুরী খেতে, তবে বিনা দ্বিধায় যা করা যাবে, কিংবা কোন সন্ধ্যাবেলায় যদি ইচ্ছে করে ফুচকা খেতে, তা যেন বানিয়ে খেতে পারি, কোন কৈফিয়ত দেয়া ছাড়া।

যেখানে কখনো হিসেব দিতে হবে না যে, চিনি কেন মাসের আগে শেষ হয়ে গেল, তেল কেন বেশী খরচ করি। যেখানে কোনো নতুন রেসিপি বানানোর সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয় যে, যদি ভাল না হয়, অপচয়ের অপবাদ গায়ে মাখতে হবে।

যেখানে গোসলের আগে চুল আচড়ানো নিয়ে কিংবা পানি বেশী খাওয়া নিয়ে কথা শুনতে হবে না (হাস্যকর শুনতে হলেও এসব সত্যি।) যে সংসারে ইচ্ছে মতো মেহমানদারী করা যাবে, মেহমানদের সাথে হেসে কথা বলা নিয়ে কৈফিয়ত দিতে হবে না।

বিকেলের অবসরে ছাদে যাওয়া নিয়ে কোন কথা শুনতে হবে না, কিংবা কোনদিন জোস্নারাতে খুব মন কেমন করা নিয়ে ঘুমোতে যেতে হবে না। সকালের ঘুম দেরিতে ভাংলে কিংবা দুপুরের ঘুম সময়মতো না ভাঙলে ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে না।

যেখান সাধারন অসুস্থতার সময় কিংবা পিরিয়ড এর যন্ত্রণাময় দিনগুলোতে কাজ একটু কম করলে, কেউ মুখ কালো করে কথা শোনাবে না।

প্রতিটি মেয়ের মনের ভেতর আজীবন লালিত হয়, নিজস্ব একটা সংসারের, Universal Truth এর মতো সত্যি এটা। অধিকাংশ মেয়েই সেটা পায় না, আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটাই এমন, যেখানে আলাদা সংসার করাটা বাঁকা চোখে দেখা হয়। কিন্তু যৌথ পরিবারে ঠিক কতটা সংসার করা হয়, মানসিক শান্তিতে থাকা হয়, সেটা কেউ তলিয়ে দেখে না। দাম্পত্য জীবনে প্রাইভেসি টা অনেক বড় জিনিস, যেটা অধিকাংশ মেয়েই পায় না।

স্বামীদের দায়িত্ব এখানে বিশাল, সদ্য পরিবার ছেড়ে আসা মেয়েটা তার সবটুকু ছেড়ে আপনার কাছেই কিন্তু আসে, আর আপনি, পরিবারের সবার সাথে বসে তাকে জাজ করেন (সব পরিবার/ সবাই অবশ্য এমন না)।

প্রতিটি মেয়ের যেন নিজের একটা সংসার হয়, খুব করে চাই আমি, এই বৃষ্টি মুখর বিকেলের প্রার্থনায়। যেন তার বৃষ্টিভেজা ছাদে গিয়ে চা খাওয়া কিংবা সময় কাটানো নিয়ে কারো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে না হয়।

॥ লেখা: অনলাইন পেজ থেকে সংগৃহীত ॥
# Note: এই লেখার কিছু বিষয় সঠিক মনে হলেও, এর সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত নই। জীবনের বাস্তবতা অনেক কঠিন। শুধু আবেগ দিয়ে জীবন চলে না। জীবনে আরও অনেক কিছুই বুঝার আছে, শেখার আছে। বাস্তব জীবন সম্পর্কে ভালো কিছু শেখার জন্য যৌথ পরিবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাকি জীবনতো একক সংসারেই কাটাতে হবে। তাই সংসার জীবনের শুরুতে আরো সহনশীল ধৈর্যশীল হওয়া খুব জরুরী।
------------ // ------------

16/03/2024

"Life ends when you stop dreaming, Hope ends when you stop believing and Love ends when you stop caring. So dream hope and love, makes life beautiful."
~~•~~•~~•~~•~~•~~•~~🌿🌿~~~
.

16/01/2024

✓ শচীন টেন্ডুলকার জীবনে যতবার আউট হয়েছেন আপনি হয়তো ততবার ক্রিকেট খেলাও খেলেননি। কিন্তু দিনশেষে আজ শচীনকে পুরো বিশ্ব ক্রিকেট নক্ষত্র হিসেবেই জানে।

✓ মার্ক জুকারবার্গকে যখন তার গার্লফ্রেন্ড সকল সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়, তখন সে জেদ করে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুক তৈরি করে, যার মাধ্যমে সে পৃথিবীর সেরা পাঁচ ধনীদের একজন।
আর আপনি হলে কী করতেন? শেভ করা ছেড়ে দিয়ে,দুই দিন না খেয়ে বিছানায় শুয়ে থাকতেন আর গলা ছেড়ে গান গাইতেন- বেঁচে থেকে লাভ কি বলো...!!

✓ টমাস আলভা এডিসন একটা বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কার করতে গিয়ে যতবার ব্যর্থ হয়েছেন এই পৃথিবীর ইতিহাসে তত বছর কেউ বাঁচেওনি। ৯৯৯ বার ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। আর আপনি? সফল হওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন কতবার চেষ্টাটা করতে পারবেন?

✓ সাইকেল গ্যারেজে কাজ করা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যতবার পরিকল্পনা করে বিমান উড়াতে চেষ্টা করে করে ব্যর্থ হয়েছেন, আপনি ততবার পরিকল্পনা করে পাখির উড়াও দেখেননি। তবু তিনি বিমানটা আবিষ্কার করেই ছাড়লেন।

✓ সৃষ্টিকর্তাকে একবার জানান দেন সাফল্য না আসার আগ পর্যন্ত আপনি থামবেন না, হেরে গেলেও না, বারবার ব্যর্থ হলেও না। ছোটবেলায় যেভাবে একবার হাঁটতে না পারলে আবার চেষ্টা করতেন, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়ে কান্না করতে করতে আবার কোন কিছুর সহযোগিতায় বা কোন কিছু ধরে হাঁটতে চাইতেন,এখন সময় এসেছে আবার দাঁতে দাঁত চেপে নাছোড়বান্দার মত লেগে থাকার। যে যাই বলুক, যে যা করুক, আপনি শুধু লেগে থাকেন। বাকিটা পদ্ধতিগতভাবে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দিয়ে দিবেন। সময় আপনার হবেই।শুধু ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকতে হবে।
----------------- • ------------------
.

Address

Kosti

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanzila Imran UK posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category