সৎ সঙ্গ

সৎ সঙ্গ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহু আকবার
আস্তাগফিরুল্লাহ

22/12/2024

এক শ্বাসে সর্বোচ্চ কতবার “আস্তা`গফিরুল্লাহ” পড়া সম্ভব
এখনি চেষ্টা করি-!
আলহামদুলিল্লাহ আমি ৩২ বার।
এতে আপনার ফু*সফুসের প*রিক্ষাও হয়ে যাবে।

21/12/2024

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১) আপনি যখনি রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর দুরুদ পড়েন, সাথে সাথে একজন ফেরেশতা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে গিয়ে আপনার নাম বলে। হ্যাঁ, স্বয়ং রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে আপনার "নাম" বলে।

২) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি একবার সালাম পাঠালে, স্বয়ং আল্লাহ, হ্যাঁ স্বয়ং আল্লাহ, আপনার উপর ১০ বার সালাম পাঠান।

৩) অবিরত দুরুদ পড়লে আপনার সমস্ত সমস্যার দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ নিয়ে নেন। এমনকি যদি আপনি ঐসব সমস্যার জন্য আলাদা করে দুআ না ও করেন।

৪) আপনি তার প্রতি সালাম পাঠাচ্ছেন, যিনি শুধুমাত্র আপনাকে আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বারবার রক্তাত্ত হয়েছিলেন। যার সামনে তার প্রিয় সাহাবীদের পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।

*** সাথে যোগ করুন অবিরত ইস্তেগফার, এবং দুআ ইউনুস। আপনার জীবনে মিরাকেল আসতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

সংগৃহীত

19/12/2024

যদি দেখেন কয়েকবছর হয়ে গেছে কিন্ত দোয়া কবুল হচ্ছে না, তাহলে আল্লাহর জিকির ও দুরুদ শরীফ-ইস্তেগফার পড়া বাড়িয়ে দিন। কারণ দুরুদ শরীফ ও ইস্তেগফার অসংখ্য দোয়া কবুলের সাক্ষী।

❤️
10/12/2024

❤️

সুবাহানাল্লাহ 🤲
29/11/2024

সুবাহানাল্লাহ 🤲

29/11/2024

- ❛❛আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া'সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ❜❜ (ﷺ) ♥

14/11/2024

ইস্তেগফার :- আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ

জিকির :- সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আল্লাহু আকবার

তওবা :- আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়ুম ওয়া আতুবু ইলাইহি

দোয়া ইউনুস :- লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনাজ

দুরুদ শরীফ :- সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

লা হাওয়া ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ
লা হাওয়া ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
পড়ে শেষ হলো আলহামদুলিল্লাহ🌺

04/11/2024
29/10/2024

মহানবী (সা.) বলেছেন, “সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! গর্ভপাত হওয়া সন্তানের মা তাতে সওয়াব আশা করলে, ওই সন্তান তার নাভিরজ্জু দিয়ে তাঁকে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।”
(ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৬০৯)

17/10/2024

মূসা (আঃ)-এর মৃত্যু যন্ত্রণা উপস্থিত হইলে আল্লাহ্ পাক জিজ্ঞাসা করেন, হে মূসা! তুমি মৃত্যু যন্ত্রণা কিরূপ অনুভব করিতেছ? তিনি বলেন,
ইয়া এলাহী যেমন জীবিত পাখিকে চামড়া খসাইয়া পাও বান্ধিয়া তপ্ত কড়াইয়ের মধ্যে আগুনে ভাজা হইতেছে। অন্য রেওয়ায়াতে আছে যেমন জীবিত একটা বকরীর চামড়া খুলিয়া ফেলা হইতেছে। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, মৃত্যুর সময় শরীরের এমন কোন একটা শিরা বা স্নায়ু নাই যা পৃথকভাবে যন্ত্রণা অনুভব করিবে না। তিনি আরো বলেন, হঠাৎ মৃত্যু মুসলমানের জন্য আরাম, কাফেরদের জন্য পরিতাপ।
এক সাহাবী (রাঃ) বলেন, অনেক মুসলমানের মৃত্যু যন্ত্রণা অতি কঠিন হয়। সেই যন্ত্রণা ভোগের ফলে তার অনেক পাপ মাফ করা হয়। আর অনেক কাফেরেরা দুনিয়াতে দান খয়রাত ও পরের উপকার করে থাকে। উহার বিনিময়ে তাদের মৃত্যু যন্ত্রণা সহজ হয়ে থাকে। আল্লাহ্ পাকের নিকট তাদের আর কোন হক থাকে না।

আল্লাহ বলেন- كُلُّ نَفْسٍ ذَائِقَةُ الْمَوْتِ ) কুল্লু নাফছিন যায়িকাতুল মাওত) অর্থাৎ, প্রত্যেক প্রাণীরই মৃত্যুর কষ্ট ভোগ করিতে হইবে।

(মউতু কাছিন, কুলু নাছিন শারিবু * কাবরু বাইতিন কুলুনাছিন দাখিলু)
অর্থাৎ, সকল মানুষেরই মরিতে হইবে এবং অন্ধকার কবরে মাটির বিছানা ও মাটির সিথানের মধ্যে সকলেই শুইতে হইবে।

15/10/2024

আপনি কান্না করতে বাধ্য হবেন👇হুম আমাদের বিয়ে১০বছর। আর প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৫ বছর। ৫ বছর প্রেম এর পর পারিবারিক ভাবেই বিয়ে হয়েছিল আমাদের। টোটাল ১৫বছর ধরে আমরা একে ওপরের জীবন ছিলাম।💖
আমি দেখতে মোটেও ভালো না অপর দিকে আমার উনি তো মাশাআল্লাহ্! যেমন সুদর্শন_সুন্দর স্মার্ট তেমনি ভদ্র। স্টুডেন্ট লাইফে বিয়ে হওয়ার জন্য অনেক কঠিন সময় ও কষ্ট আমাদের কে সহ‍্য করতে হয়েছে।
কিন্তু যখনই সে একটা ভালো জব পেয়ে গেল বেশি দিন আর সে কষ্ট আমাদের ছিলো না। আগেই বাসার ভাগ পেয়েছিলাম, ৪ বছর পরেই বেশ কিছু টাকা জমিয়ে ও আব্বু আম্মুর সহযোগিতা নিয়ে আমরা ছোট্ট দুই রুমের একটা বাসা বানিয়ে ফেললাম।
আল্লাহ্ র রহমতে কোনো কিছুর ই অভাব ছিলো না আমাদের,শুধুমাএ একটা সন্তান ছাড়া। 😥
আমার হাজবেন্ড খুব পরিশ্রমী ও সৎ মনের একজন মানুষ কিন্তু প্রচন্ড রাগী ছিলেন। খুব ভালোই জীবন চলছিল আমাদের।
আমার মেরুদণ্ডের সমস্যা আছে, যা মাঝে মাঝেই আমাকে বিপাকে ফেলে। সেই দিনও সেম একই অবস্থা। হঠাৎ ও এসে বললো আপু বার বার ফোন দিচ্ছে মা না কি খুবই অসুস্থ হয়েগেছে, আমাকে এখনই যেতে হবে। আমি বললাম আমিও যাবো। কিন্তু ও বললো তুমি অসুস্থ এই অবস্থায় তুমি কি করে যাবা? আরো অসুস্থ হয়ে যাবা তুমি বাসায় থাকো, মানলাম না ওর কথা,ওর সাথেই গেলাম।

আপু ভাইয়ারা সবাই চলে এসেছে। বাসায় যাবার পর দেখলাম আমার শাশুড়ি বিছানায় শুয়ে আছে খুব একটা অসুস্থ মনে হচ্ছে না।
ও রুমে ঢুকেই বললো মা কি হয়েছে তোমার, এ কথা শুনে শাশুড়ি উঠে বসে ওর হাত ধরে কান্নাকাটি শুরু করলো। এতো কান্না যে কথা বলতে পারছে না।
ভাইয়ারা সবাই থামানোর চেষ্টা করলো থামছেই না। অনেকক্ষন পর শাশুড়ি ওকে বললো আমি আমার পোতার মুখ কি দেখতে পাবো না আব্বা?
ও হেসে বলে উঠলো ওহ্ এইজন্যই তুমি অসুস্থ!আল্লাহ যখন চাইবে তখনই হবে, তুমি মন খারাপ করছো কেন? তাছাড়াও ভালো ডাক্তার দেখাবো একটু র্ধয‍্য ধরো মা।
শাশুড়ি এবার রেগে গেলেন বললেন বাচ্চা হলে এতো দিন হয়ে যেত, এই বউ দিয়ে কিছু হবে না।
আমি তোর জন্য মেয়ে দেখেছি তুই ঐখানেই বিয়ে করবি। আমার ছেলে বাঝা হয়ে থাকবে এটা আমি মানবো না। আমার মাথা ঘুরে উঠে ছিলো কিছুই বলতে পারছিলাম না!😮
ও খুবই চিৎকার চেচামেচি করে আমাকে নিয়ে বাইরে চলে আসলো। শাশুড়ি পেছন পেছনে এসে বললো সবাই শুনে রাখ আজ থেকে আমি পানিও খাবো না।
বাসায় আসলাম রাতে আর কোনো কথা হলো না আমাদের। ভোরে সে আমাকে বললো মন খারাপ করোনা আমি এমন কোনো কিছুই করবো না, আমরা এমনই ভালো আছি,
শান্তি পেলাম আমি।
সকালে আমার ফোন আসলো শাশুড়ির।
আমাকে অনেক বোঝালেন বাচ্চা ছাড়া জীবন অচল, বাচ্চা ছাড়া ছেলে মানুষের কোনো মূল্য নাই, বাইরের মানুষ তোমার স্বামী কে ছোট করে দেখবে তোমার কি ভালো লাগবে, আরো অনেক কিছু বললেন।
শেষে বললেন তুমি বলো তাহলেই আমার ছেলে বিয়ে করবে। সাথে সাথেই আমি বললাম আমি ওকে হারাতে পারবো না। আমি কখনোই এই কাজ করতে দিবো না।
৫দিন পর রাতে ফোন আসলো শাশুড়ি মেডিক্যালে ভর্তি।
সে তাড়াহুড়ো করে চলে গেল।
জানতে পারলাম ৪দিন থেকে না খেয়ে ছিলেন উনি আর বয়স বেশি হওয়ার কারণে খুব খারাপ অবস্থা।
দুই দিন পার হয়ে গেল তেমন কোনো উন্নতি নাই। কিছুইতে উনাকে খাওয়ানো যাচ্ছে না।
তখন ই আবার খবর আসলো শশুর অসুস্থ, তিনিও অনশন করছেন।
আপু আর ভাইয়ারা রেগে গেল ওর ওপর। মেডিক্যালের মধ্যেই লেগে গেল গন্ডগোল। মেজো ভাইয়া যা মনে আসলো তাই বললো, শেষে বললো তোর খুশির জন্য তোর বাচ্চার জন্য আজ আমাদের মা বাপ মরে যাচ্ছে, আর তুই তোর বউকে ছাড়তে পারছিস না। ও কিছু না বলে আমাকে নিয়ে বাসায় চলে আসলো।
কিছুক্ষন চুপ করে থাকার পর, আমাকে কাছে টেনে নিয়ে ভেজা ভেজা কন্ঠে বললো, এমনও একটা দিন আমাদের আসবে কখনও চিন্তা করিনি।
অনেক ভালোবাসি তোমাকে। কিন্তু আব্বা মা র জন্য হয়তো আমাকে এই কাজ করতেই হবে।
না হয় আমার মা মরে যাবে, আমি নিরুপায় বলেই কাদতে লাগলো সে।
আমি রাগে কষ্টে কান্নাকাটি চিল্লাচিল্লি সব কিছু এক সাথেই করে ফেললাম।
আব্বু আম্মু কে ফোন দিয়ে বাসায় ডেকে নিলাম (৪ টা বাসার পরেই আব্বুর বাসা)।
আমার ভাইয়ারাও সাথে আসলো। বাসার সবাই আগে থেকেই জানতো এই ঝামেলা চলছে তারপরও সে সব কিছু খুলে বললো।
সবাই রাগ করলো বোজালো, বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলো। কিন্তু আমি বন্ধা হওয়ায় আমার আব্বু আম্মু বা আমি কিছুই করতে পারলাম না।
সে চলে গেল, আমি কোনো দিক পাচ্ছিলাম না, কি দিয়ে আমি ওকে ধরে রাখবো!😢
তিন দিন পর বাসায় আসলো। শুধুই কাদলাম। ও জড়িয়ে ধরে কাদলো আর বললো বিয়ে শেষ সবার আশা পূরণ করে দিলাম আর যাবো না।
সে দিন থেকেই শুরু হলো শশুর শাশুড়ি আর তার নতুন বউ এর ফোন। দুই দিন পর ওর নতুন শশুর আর ভাইরা চলে আসলো আমাদের বাসায়।
ও ঝামেলা এড়াতে প্রায় দুই দিন পর পরই তার নতুন বউ এর সাথে দিনে দেখা করে আসতো। কিন্তু বেশিরভাগ সময় আমার কাছেই থাকতো।
কিন্তু আগের মত আর কথা হয় না আমাদের। বিয়ের ৯ মাসের সময় আমার শাশুড়ি আমাকে ফোন দিয়ে বললেন নতুন বউ এর বাচ্চা হবে, ও সামনেই ছিল।
ওর দিকে তাকাতেই ও মাথা নিচু করে বললো কষ্ট পাবা তাই বলতে পারিনি। সত্যি কষ্ট পেলাম কি যে কষ্ট বলে বোঝানোর মত না! 😢

আমি জানার পর থেকে ও প্রায় ওর নতুন বউয়ের কাছেই থাকতো। দুই এক দিন পর পর ফোন দিতো আমাকে। মেনেই নিয়েছিলাম এভাবেই আমার জীবন যাবে।
বাচ্চা হলো ক্লিনিকে বাচ্চা দেখে আসলাম। বাচ্চার বাবার আনন্দ দেখে ভালো লাগছিল! কিন্তু কোথায় যেন এক চাপা কষ্ট ছিলো চোখে পানি আটকে রাখতে পারছিলাম না। বাবুর আকিকা হলো জমকালো অনুষ্ঠানে, কেউ আমাকে ডাকলো না বাচ্চার বাবাও না, হয়তো ভুলে গেছে!

সপ্তাহে দুই দিন ও আমার কাছে থাকতো বাকি ৫ দিন তার পরিবারের সাথে।
আস্তে আস্তে বাসায় আসা আরো কমিয়ে দিলো। ১৫ দিন পর পর আসতো!
প্রয়োজন ছাড়া আমার সাথে কথা বলতো না, খাবার খেতো না, ঠিক মতো ঘুমাতো না। সারা রাত সোফায় শুয়ে থেকে পার করে দিতো!
একটু পর পর তার বউ ফোন দিতো ভিডিও কল দিতো। কিছু ক্ষন পর পর ও ছেলের ছবি দেখতো আর ছটপট করতো। সবই বুঝতাম কিন্তু কিছুই করার ছিলো না আমার। মনে হতো এক অপরিচিত মানুষের সাথে আছি আমি।এভাবেই আমার দিন পার হয়ে যাচ্ছিলো।

হঠাৎ এক দিন শুনলাম বড় চাচা শশুর মারা গেছেন। আমি আর আব্বু আম্মু দেখতে গেলাম। আমি আমার চিরোচেনা রুমে ঢুকতে পারছিলাম না। যাদের সাথে আমি ১০বছর ভালো মন্দ সময় পার করেছি সেই মানুষ গুলোই এড়িয়ে যাচ্চে,তেমন কথা বলছে না।
মনে হচ্ছে আমি কোনো অপরাধ করেছি! অনেক এদিকে ওদিকে ঘুরে রুমে গিয়ে বসলাম। ও রুমে আসলো আমার থেকে একটু দূরে বসলো! কিছুক্ষণ পর ওর বউ রুমে আসলো ৬মাসের বাচ্চা কোলে নিয়ে! বাচ্চা কে ওর কোলে দিলো আর পাশে ওর বউ বসলো।
কথা বলতে বলতে ও বাচ্চা কে নিয়ে খেলা শুরু করলো। তিন জনের মুখে আনন্দ, সুখ -শান্তি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো। কি সুন্দর একটা মুহূর্ত তাদের।
সে দিন আমি আমার স্বামীর চোখে কোথাও নিজেকে খুজে পেলাম না। 😥
আমার ১০ বছরের সংসারজীবন কম পরে গেছে তার ২বছরের সংসারের কাছে। মনের মধ্যে কেমন করে উঠলো, আমি কি করছি এদের জীবনে!!!????এখানে কি আছে আমার!😢😢😢
নিজেকে তখন মা বাবার পঙ্গু সন্তানের মতো মনে হচ্ছিলো। পঙ্গু সন্তানদের কে মা বাবা যেমন ফেলেও দিতে পারে না আবার নিরুপায় হয়ে কষ্ট করে টানেও, ঠিক তেমনি ও আমাকে টানছিলো, আমি কোনো কিছুই ছিলাম না তার কাছে ।
চলে আসলাম আর আসার সময় বলে আসলাম দুই এক দিন মধ্যে বাসায় আসো, কথা আছে। ও এগিয়ে দিলো আমাদের কে।
ও আসলো আবার আগের মতই কথা বলছে না ফোনেই ব‍্যস্ত।এক দিন পার হয়ে গেলো, রাতে চলে যাবে ও। সন্ধ্যায় বসলাম ওকে বললাম তোমাদের মধ্যে আমি শুধুই একটা বোঝা। আমি এইভাবে থাকতে পারবো না।
তুমি হয়তো আমার থাকো আর না হয় আমরা আলাদা হয়ে যায়। প্রতিদিন আমি তোমার অপেক্ষায় রাস্তায় তাকিয়ে থাকি, ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকি আমি আর সহ‍্য করতে পারছি না।
ও বললো আমি আমার ছেলে কে ছাড়া থাকতে পারবো না, আর এতো ছোট্ট বাচ্চা মা ছাড়া থাকতে পারবে না। ও অনেক কাদলো আর বললো এই বাচ্চাটা যদি তোমার হতো তাহলে কোনো দিন এতো কষ্ট পেতে হতো না আমাদের কে।দুই জনই অনেক অনেক কাদলাম।
জীবনের সব চেয়ে বড় সম্পদ কে আমি হারিয়ে দিতে যাচ্ছি😢
ও অনেক কষ্ট পাচ্ছে ঠিকই কিন্তু আমাকে ধরে রাখার কোনোই ইচ্ছাই তার মধ্যে দেখলাম না! 😔
সেই দিন আর ও বাসায় গেল না, সারা রাত আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদলো😢

কিছু দিন পর আমাদের ডিভোর্স হয়ে গেল, আব্বু আম্মু বাদে সবাই আমাকেই বকাবকী করলো, দোষী করলো।

আজ কত দিন যে তাকে দেখিনা, কিন্তু এমন একটা মুহূর্ত নাই যে ওকে মনে পরে না!
আমার জীবন জুড়ে শুধু ও আছে,থাকবে। আমি অসুস্থ একটা মানুষ, ও আমাকে এক বালতি পানিও আনতে দিতো না। অথচ এতো দিনে এক বারের জন্য খোঁজ নেই নি আমার! 😢
হয়তো ও এতো দিনে আমাকে ভুলেই গেছে। এক সময় হয়তো ও এটাও ভুলেও যাবে যে ওর বিয়ে হয়েছিল, একটা বউ ছিলো!
মা বাবা সব সময় ভালোই চাই, ওর জন্য ওর মা বাবা ভালো চেয়েছিল বলেই সে আজ বাচ্চার বাবা।কষ্ট শুধু একটাই সে নিজেকে পরিপূর্ণ করতে আমাকে নিঃসঙ্গ করে দিয়েছে! 😢

👉(অনেক কষ্ট করে বাস্তব গল্প গুলো আপনাদের উপহার দেই, ভালো লাগলে পেইজটি ফলো করে রাখুন 🥰)👈

কিন্তু তারপরও এখন আমি ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ। ,
বাসাটা ভাড়া দিয়ে আব্বুর বাসায় আছি, আর্থিক কোনো সমস্যা হয় না। আর সব চেয়ে বড় কথা এখন আর রাস্তায় তাকিয়ে থাকতে হয় না ওর অপেক্ষায়।
বার বার ফোন দেখতে হয় না, যে এই বুঝি ফোন আসলো।কারণ সে আর আমাকে চেনে না, সে আর কখনোই ফিরে আসবে না, কোনো দিনও না!
ভালো থাকুক আমার ভালোবাসার মানুষটা পরিবার নিয়ে , সব সময় দোয়া করি!🙂

আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ 🥰 নিয়োমিত বাস্তব জীবনের গল্প পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করে রাখতে পারেন।💝


এখন বর্তমানে অনেক এর জীবনে এমন ঘটনা ঘটে!
#সংগৃহীত #শিক্ষক ゚

12/10/2024

ফ্রীজ কেনা হারাম? :
কতো সুন্দর চিন্তাভাবনা💙

আমি একবার ইরানের একটি এলাকায় গেলাম। সেখানে দেখলাম কারো ঘরে ফ্রিজ নেই। আমি যে ঘরে মেহমান হয়েছিলাম তাদেরকে জিজ্ঞেস করলে তারা বলল, আমরা ঘরে ফ্রিজ থাকাকে গোনাহ মনে করি। জিজ্ঞেস করলাম, কেন? আমি কথাটি শুনে আশ্চর্য হয়ে গেলাম। অতঃপর মেযবান বলতে লাগলেন, শাহে ইরানের শাসনকালে রাষ্ট্র জনগণকে ফ্রিজ কিনতে উৎসাহ দিত। স্বল্পমূল্যে কিস্তিতে ফ্রিজ, টিভি, অনেক কিছু মিলত। মানুষও ব্যাপকহারে ফ্রিজ কিনল।

কিছুদিন পর আমরা বুঝতে পারলাম যে, আমাদের হৃদয় সংকীর্ণ হয়ে গেছে। অতিরিক্ত খাবারগুলো অনাহারীকে না বিলিয়ে ফ্রিতে রেখে দিতে অভ্যস্ত হয়ে গেলাম। আগে অতিরিক্ত খাবার অভাবীদের মধ্যে দান করে দিতাম বা প্রতিবেশীর ঘরে পাঠিয়ে দিতাম, তারাও আমাদের ঘরে পাঠাতেন। ফ্রিজ ওই দান আর প্রীতির ধারাবাহিকতা বন্ধ করে দিল। পরে একদিন আমাদের জামে মসজিদের ইমাম সাহেব পুরুষ-মহিলা সকলকে সামনের জুমুআয় হাজির হতে বললেন। তিনি সামাজিক বন্ধন ও প্রীতি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করে ফ্রিজকে হারাম ঘোষণা করলেন। আমরা সারা এলাকাবাসী ফ্রিজ বিক্রি করে ফেললাম।
আলহামদুলিল্লাহ, আবার আমাদের সেই পরিবেশ ফিরে এল। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের এলাকায় আর ফ্রিজ ঢুকেনি।

আমি জিজ্ঞেস করলাম, এতে ফায়দা আর কী হল? বললেন, সবচে বড় যে ফায়দাটা হয়েছে তা হল, আমাদের এলাকায় কেউ এখন ক্ষুধার্ত থাকে না, অনাহারে কেউ রাত কাটায় না।

মূল: মির্জা জাহানজাব

অনুবাদ: আব্দুল কাদির মাসুম

পাকিস্তানের জনপ্রিয় লেখক মির্জা জাহানজাবের একটি আর্টিকেল থেকে সংগৃহিত।

06/10/2024

❝ সুন্দর একটি মোনাজাত❞ 🤲ইয়া আল্লাহ!!আমি জানিনা অতীতে কতটা পাপ করেছি, কতো ভুল করেছি জেনে না-জেনে, কত মানুষকে কষ্ট দিয়েছি, কত ওয়াক্ত নামাজ কাজা করেছি, কার কার নামে গীবত করেছি, কার কার নামে সমালোচনা করেছি, কত কি দেখে হিংসা করেছি!কত পাপ ই না করেছি😭 আসতাগফিরুল্লাহ্!
·ইয়া আল্লাহ!! আপনি এখন আমাকে এমনভাবে তৈরি - করুন যাতে এসব থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পেতে পারি! আমাকে আলোর পথ দেখান, আমার মনে ইসলামের প্রেম বাড়িয়ে দিন! আমার মনে আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি ভালবাসা এনে দিন! ইসলামকে জানার ইচ্ছা বাড়িয়ে দিন!
ইয়া আল্লাহ!! কোনো বিপদ আসার আগেই আমাকে তা থেকে রক্ষা করুন! আমাকে বদনজর থেকে রক্ষা করুন! আমাকে পাপ থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করুন!
ইয়া আল্লাহ, আমার ঈমান বৃদ্ধি করে দিন, আমার মনকে নরম বানিয়ে দিন, আমাকে বেশি বেশি তওবা করার তৌফিক দিন! আমাকে হেদায়েত দান করুন!
(আমিন)🤲🤲

একটা মেসের সদস্য সংখ্যা ৩০ । শৃঙ্খলার স্বার্থে একজনকে ম্যানেজার বানানো হবে, বানানো হবে বললে আসলে ভুল হবে উনি নিজেই ম্যান...
30/09/2024

একটা মেসের সদস্য সংখ্যা ৩০ । শৃঙ্খলার স্বার্থে একজনকে ম্যানেজার বানানো হবে, বানানো হবে বললে আসলে ভুল হবে উনি নিজেই ম্যানেজারের পদ সিস্টেমে দখলে নিলেন । পদটা তো আর মাগনা না, বেতন আছে, আলাদা রুম আছে, সাথে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা ☺️

মাসে মাসে সবাই যে টাকা পয়সা দেয়, সেই অনুপাতে বাজার সদাই করা হয়, ইন্টারনেট বিল , বিদ্যুৎ বিল,বাবুর্চি বিল প্রভৃতি দেয়া হয়। এই ফাকে ম্যানেজার মেসের কিছু সদস্যদের এক্সট্রা কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়ে সে তার অনুসারী করে চ্যালা, চামুণ্ডা, চাটার গুষ্টি তৈরি করে নেয়, যাদের কাজ হচ্ছে ম্যানেজার যাই করে তাতে সহমত বলা ও সকল কাজে সাপোর্ট দেয়া সেটা ন্যায় অন্যায় যাই হোক🥴

ওমা কিছু দিন পর দেখি ম্যানেজার বলা শুরু করছে, আমি তোমাদের খাওয়াই, দাওয়াই। বেশী তেরি বেরি করলে খাওন বন্ধ করে দিবো, বিদ্যুৎ, পানি বন্ধ করে দিবো। যাই হোক শেষ মেশ বিক্ষুব্ধ মেসের সদস্যদের দৌড়ানি খেয়ে ম্যানেজার হোস্টেল ছেড়েই পালালো😁

সবাই মিলে শলাপরামর্শ করে নতুন একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিলেন। নতুন তত্ত্বাবধায়ক হোস্টেলের সদস্যদের জন্য বাজার করতে গিয়ে দেখে, দোকানদারের কাছে আগের ম্যানেজারের লাখ লাখ টাকা বাকী। তারা নতুন করে সদাই দিবেন না। পরদিন বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন আসলো হোস্টেলে বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেওয়ার জন্য। বিদ্যুতের লোকজন জানালো, আগের বিল সব বকেয়া। সেসব শোধ না করলে বিদ্যুৎ মিলবে না😐

হোস্টেলের সদস্যরা এখন খেয়ে না খেয়ে আধা পেটে অন্ধকার জীবন যাপন করছেন। ওদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার থেকে সাবেক সুদানি ম্যানেজারের চ্যালা, চামুণ্ডা, চাটার গুষ্টি এই বলে হুঁক্কা হুয়ো ডাক তুলছে👉👇

"আগেই ভালো ছিলাম, বলছিলাম না, উনার কোনও বিকল্প নাই"🥴

অন্ধকারে গুতা লাগলেই বলে উঠতেছে কাদের হাতে দায়িত্ব গেলো??
মশার কামড় দিলেও নতুন তত্বাবধায়কের দোষ
সে কেন এসে মশা টা মারলো না?
🙂🙂🙂©️©️

আজ শহীদ ফাইয়াজের বয়স হত ১৮+ যদি সে বেঁচে থাকত। সে Dhaka Residential Model College - DRMC - এর ছোট ভাই।যার হারায় সে বোঝে...
16/09/2024

আজ শহীদ ফাইয়াজের বয়স হত ১৮+ যদি সে বেঁচে থাকত। সে Dhaka Residential Model College - DRMC - এর ছোট ভাই।
যার হারায় সে বোঝে 🥲

ফাইয়াজের মায়ের চিঠি… 😢

প্রিয় ফাইয়াজ,

আব্বা আমার - আমার কলিজা বাচ্চা, আমার চাঁদের টুকরা। কেমন আছো আব্বা? পৃথিবীর বুকে বেঁচে থাকলে আজকে তোমার জন্য একটি বিশেষ দিন ছিল। কত কত স্মৃতি আমাদের। আব্বা আমি জানি তুমি খুব ভালো আছো। আমি তোমার জন্য কান্না করলেই মাহা আমাকে বলে 'মা, ভাইয়া তো শহীদ, ভাইয়া কত ভালো আছে! তুমি কাঁদো কেন?'

জানো বাবা, সেদিন বাজার করতে গিয়ে যেই চকোলেট এর শেল্ফ এর সামনে দিয়ে যাচ্ছি- আমি দেখতে পেলাম ঠিক তুমি দাঁড়িয়ে, আর ক্যাডবেরির একটা বড় Silk এর প্যাকেট আমাকে দেখিয়ে বলছো মুনাম্মা নেই এটা?' বাবা আমি আর চকোলেট কিনি না, মাহা মাইরীন ও আর আবদার করেনা।

সেইদিন মাইরীন মাহাকে বলছে 'জানো মাহা-মা আর কখনও বিরিয়ানি রাধবে না। ভাইয়া যে নাই, তাই।' সত্যিই তো বাবা, আমি কী করে রান্না করবো বলো? তোমাকেই তো খাওয়াতে পারবো না!

আব্বা, আমি কেমন আছি জিজ্ঞেস করবে না? আমি যে কেমন আছি জানি না বাবা- শুধু আমার কিছু ভালো লাগে না। শুধু মনে হয় অনেক দূরে হাঁটতে হাঁটতে কোথাও চলে যেতে পারতাম যেখানে কেউ নাই! চুপচাপ।

আমি যখন স্কুলে যাই বা অন্য কাজে ধানমণ্ডি ২৭ নম্বর ক্রস করতে হয়, জানো বাবা আমি পুরোটা রাস্তা চোখ বন্ধ করে থাকি। সিটি হসপিটালের সামনে দিয়ে গেলেও চোখ বন্ধ করে রাখি। মনে হয় কেন আমাকে এসব পথে চলতে হচ্ছে। ধানমণ্ডি ২৭ টা এখন সবচেয়ে বিভীষিকাময় আমার জন্যে।

আচ্ছা বাবা এই যে তোমার জন্মদিন, রোজার ঈদ, কুরবানীর ঈদ, পহেলা বৈশাখ আসবে.. আমি কী করবো বলো তো? আমাদের না একসাথে শপিং এ যাওয়ার কথা! তারপর শপিং শেষে পিৎজ্জ্বা আর কফি খেয়ে রিকশা চড়ে গল্প করতে করতে বাসায় ফেরার কথা!

আমি সারাটা দিন মনে মনে তোমার সাথে কথা বলি, তুমি যে কত কত উপদেশ দাও আমাকে! কত বড় হয়ে গেছো তুমি আব্বা!

জানো বাবা তোমার জন্য যখন দোয়া করি, তখন আমি একটু স্বার্থপর হয়ে যাই। আমি আল্লাহকে বলি, আল্লাহ ফাইয়াজ কি বুঝতে পারছে, ওর জন্য আমি কত কষ্টে আছি? ওকে প্লিজ একটু বলে দিয়েন যে তোমার মুনাম্মা ভালো নাই। তোমাকে ছাড়া বেঁচে থাকা তোমার মুনাম্মার জন্য কঠিন শাস্তি হয়ে যাচ্ছে। আবার মনে হয়, এটা শুনলে হয়তো তোমার মন খারাপ হবে! তখন আবার কথা বদলে ফেলি। শুধু চাই তুমি ভালো থাকো।

তুমি ইনশাল্লাহ অনেক অনেক ভালো আছো। কারণ, যত মানুষ তোমার জন্য কেঁদেছে আর যত লোক তোমার জন্য দোয়া করছে- তুমি নিশ্চয়ই জানতে পারছো। মাতৃভূমির ক্রান্তিলগ্নে যেই ছেলে বীরের মত প্রান দেয়, তাকে কেউ ভালো না বেসে পারে‌ বাবা? সমস্ত পৃথিবী তোমাকে এখন চেনে, আব্বা।

অনেক ভালোবাসি বাবা, অনেক দোয়া রইল। শুভ জন্মদিন বাবা ❤️

তোমার মুনাম্মা
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করলো। গরুটি অনেকক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাঁপ দিলো !! ...
10/09/2024

একটি গরু জঙ্গলে ঘাস খাচ্ছিল। হঠাৎ তাকে একটি বাঘ আক্রমণ করলো। গরুটি অনেকক্ষন দৌড়ানোর পর উপায় না পেয়ে পুকুরে ঝাঁপ দিলো !!
শুকিয়ে যাওয়া পুকুরটিতে কাঁদা ছাড়া কোন রকম
জল ছিল না। গরুর পেছন পেছন বাঘটিও ঝাপ দিলো !
বাঘ ও গরু কাদায় গলা পর্যন্ত আটকে গেল।
বাঘ রেগে মেগে বলে, "কিরে বদমাস তুই আর লাফ দেয়ার জায়গা পেলি না? ডাঙায় থাকলে তোকে না হয় একটু কুড়মুড় করে খেতাম !!
এখনতো দুজনেই মরবো রে !!
গরু হেসে বলে, "তোমার কি মালিক আছে? বাঘ রেগে বলে, বেটা আমি হলাম বনের রাজা। আমার আবার মালিক কে। আমি নিজেইতো বনের মালিক। গরু বলে তুমি এখানেই দুর্বল !!
একটু পর আমার মালিক আসবে। এসে
আমাকে এখান থেকে তুলে নিয়ে যাবে। আর তোমাকে পিটিয়ে মারবে ! বাঘ বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে রইল।
ঠিক সন্ধে বেলায় গরুটির মালিক এসে বাঘটার মাথায় বাঁশ দিয়ে কয়েকটা বাড়ি দিয়ে মেরে গরুটিকে টেনে তুলল। গরু হাসতে হাসতে বাড়ি চলে গেল আর বাঘটি মরে একা একা পড়ে রইল !!
নীতি কথাঃ আমরা যারা মালিকের উপর ভরসা করি আমাদের উপর যত বড় বিপদই আসুক না কেনো, আমাদের মালিক ( আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করবেন !! হয়তো সন্ধ্যা পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে !!

29/08/2024

কী মারাত্মক শক্তিশালী এক হাদীস -

জেনে রাখো প্রিয়
সব মানুষ মিলে যদি তোমার কোন উপকার করতে চায়, তবে ততটুকুই কর‍তে পারবে যতটুকু আল্লাহ্ তোমার জন্য নির্দিষ্ট করে রেখেছেন।

আর যদি সব মানুষ মিলে তোমার কোন ক্ষতি করতে চায়, তবে আল্লাহ্ তোমার জন্য যা নির্দিষ্ট করেছেন তার বেশি কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।

(সুনান তিরমিযী: ২৫১৬)

25/08/2024

ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর সাথে ৪৪টি এনজিও বৈঠক করে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ১০০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়।
ইতিহাসের এই প্রথম এতো বড় তহবিল এসেছে।

Address

On
Taif

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সৎ সঙ্গ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সৎ সঙ্গ:

Videos

Share