Mizanur Rahman MASUM

Mizanur Rahman  MASUM allah is Almighty i love Allah

22/07/2024

22/07/2024

আল্লাহ
বাংলাদেশকে রক্ষা করুন।

দরবেশ, সূফী, হাজী মোঃ আবেদ আলী সাহেব তিলে তিলে কঠোর পরিশ্রম করে যে সম্পদ অর্জন করেছেন তার আমলনামা আপনাদের সমীপে পেশ করলা...
09/07/2024

দরবেশ, সূফী, হাজী মোঃ আবেদ আলী সাহেব তিলে তিলে কঠোর পরিশ্রম করে যে সম্পদ অর্জন করেছেন তার আমলনামা আপনাদের সমীপে পেশ করলাম...!!!

১। ধানমন্ডির ১১ নম্বর রোডে ৪ কোটি টাকা মূল্যের ২ হাজার ৪০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট,

২। ঢাকার মোহাম্মদপুরের ইকবাল রোডে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ৪ হাজার ৮২০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট,

৩। মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিং সোসাইটির বি ব্লকে
১০ কোটি টাকা মূল্যের বহুতল বাড়ি,

৪। মানিকগঞ্জের রাখোরা মৌজায় ১০ কোটি টাকা মূল্যের ২০ বিঘা জমি,

৫। ঢাকার বাড্ডার সাঁতারকুল মৌজায় ১০ কোটি টাকা মূল্যের ৮ বিঘা জমি,

৬। রাজধানীর পান্থপথে ৪ কোটি টাকা মূল্যের ৪০০ বর্গফুটের দোকান,

৭। রাজধানীর ৫৩, বায়তুল মোকাররমে ১০ কোটি টাকার ৩০০ বর্গফুটের দোকান,

৮। কক্সবাজারের টেকনাফে ৫ কোটি টাকা মূল্যের স্থাপনাসহ ৩ বিঘা জমি, ৯। কক্সবাজার ইনানী সমুদ্রসৈকতে ১০ কোটি টাকা মূল্যের স্থাপনাসহ ১ বিঘা জমি

১০। চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে ১০ কোটি টাকা মূল্যের ৬ কাঠা জমি।

নিজ নামে -

১। ঢাকার ধানমন্ডির ১৬ নম্বর রোডে ৬ কোটি টাকা মূল্যের ৩ হাজার বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট

২। ঢাকার চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটে ২ কোটি টাকা মূল্যের ৩০০ বর্গফুটের দোকান

৩। পূর্বাচলে ২০ কোটি টাকা মূল্যের স্থাপনাসহ ১০ কাঠা জমি

৪। বাগেরহাটের গোপালকাঠি গ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের স্থাপনাসহ ১০ কাঠা জমি

সংগৃহীত...

Mother's love is above all..a mother can sacrifice everything for her Child. i Can't stop  tears, when i see this pictur...
09/06/2024

Mother's love is above all..
a mother can sacrifice everything for her Child.
i Can't stop tears, when i see this picture in social media.

you maa..

30/03/2024

আমি লিখেছিলাম, “বাঙালি ভারতীয় না, হতে পারে না। 'ভারত' নামে কোন ভাষা, সংস্কৃতি ও সভ্যতা নাই। এই সকল হিন্দুত্ববাদি বকোয়াজির বিরুদ্ধে সাহিত্য ও সংস্কৃতির লড়াই চলবে। যেন হিন্দুত্ববাদি ও মুসলমানবাদিদের দ্বারা তৈরি বিভাজন কিম্বা দেয়াল স্বাধীন ও সার্বজনীন সহজ মানুষের আবির্ভাব বাংলাদেশে কেউ রুদ্ধ করতে না পারে।

Nilanjan Saha প্রশ্ন করেছেন, "বাঙালী ভারতীয় হতে পারে না!? তাহলে তামিলরাও ভারতীয় হতে পারে না, পাঞ্জাবীরাও না। মারাঠি, গুজরাটি, মালয়ালি, অসমীয়া, বিহারী, সিকিমি, কাশ্মীরি কেউই তাহলে ভারতীয় হতে পারে না। কি সব কথা! আপনার ভারতের জাতীয়তাবোধ সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই"।

নীলাঞ্জন সাহার জবাব আমার লেখার মধ্যেই ছিল। উত্তর হচ্ছে, “'ভারত' নামে কোন ভাষা, সংস্কৃতি ও সভ্যতা নাই”। কিন্তু নীলাঞ্জন সেই তর্কে গেলেন না। বললেন, ভারতের জাতীয়তাবোধ সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নাই”। বেশ।
জাতীয় পরিচয় আর রাষ্ট্রীয় পরিচয় এক না। ভারতের জাতীয়তা বোধের রাজনৈতিক অভিপ্রকাশের নাম ‘হিন্দুত্ববাদ। জানিয়ে রাখি, আমি জাতিবাদি না, জাতিবাদের ঘোর বিরোধী। সেটা ভিন্ন তর্ক। নীলাঞ্জন সাহা নিশ্চিত থাকতে পারেন, জাতিবাদের ব্যাপারে আমার যথেষ্ট জ্ঞান আছে। মনে করিয়ে দিচ্ছি আমার পোস্টে আমি সাহিত্য নিয়েই প্রধানত আলোচনা করছিলাম। এখন জাতিবাদ, রাজনীতি ও রাষ্ট্রের প্রসঙ্গ এলো।

'ভারত' কোন জাতি বা ভাষার নাম না। বাঙালি, তামিল, পাঞ্জাবি, মারাঠি, গুজরাটি, মালয়ালি, অসমিয়া, বিহারি, সিকিমি, কাশ্মিরি যখন ভারতীয় হয় তখন সেটা তাদের রাষ্ট্রীয় বা রাজনৈতিক পরিচয়। তাদের ভাষিক, সাংস্কৃতিক কিম্বা নৃতাত্ত্বিক পরিচয় না। এই রাষ্ট্রীয় বা রাজনৈতিক পরিচয় তাদের আবাসিক -- অর্থাৎ ভূগোল ও জীবন ব্যবস্থার পরিচয়ও নয়, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির জীবন যাপন ও খাদ্য ব্যবস্থার মধ্যেও ফারাক আছে। তাই তারা নিজ নিজ আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার নিয়ে একই রাষ্ট্রে বাস করেও বাঙালি, তামিল, পাঞ্জাবি, মারাঠি, গুজরাটি, মালয়ালি, অসমিয়া, বিহারি, সিকিমি, কাশ্মিরি থাকতে পারে। এতে বিভিন্ন জনগোষ্ঠির প্রাকৃতিক, স্বাভাবিক, সহজ এবং ঐতিহাসিক সত্তার বিলোপ ঘটে না।

ভারত জাতিবাদি বর্গ নয়, একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থায়, অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে যুক্ত থাকার রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। এই বন্দোবস্ত ঐতিহাসিক কারনে মেনে নিয়েছে বলে বাঙালি, তামিল, পাঞ্জাবি, মারাঠি, গুজরাটি, মালয়ালি, অসমিয়া, বিহারি, সিকিমি, কাশ্মিরি তাদের জাতিসত্তা বিসর্জন দিয়ে ভারতীয় জাতি হয় না। তাই বাঞালি বাঞালি না, ভারতীয় জাতি –এটা মেনে নেবার কোন যুক্তি নাই। কেউ নিজেকে ভারতীয় বললে সেটা ভারতীয় সংবিধানের অধীনস্থতা বোঝায়, ‘ভারত’ নামক কোন জাতির অন্তর্ভূক্ত হওয়া বোঝায় না। নীলাঞ্জন সাহা রাজনৈতিক বা রাষ্ট্রীয় পরিচয়ের সঙ্গে জাতিবাদি পরিচয়ের গোলমাল পাকিয়ে ফেলেছেন। মণিপুর সহ উত্তরপূর্ব ভারতের ইতিহাসের দিকে খেয়াল করুন। ভারতের হিন্দুত্ববাদি শক্তি তাদের আধিপত্য কায়েম এবং ভারতের জাতিগোষ্ঠিগুলোর আভ্যন্তরীণ বিরোধ মীমাংসার উপায় হিশাবে জাতিবাদি পরিচয় হিশাবে ‘ভারত’ নাম খাড়া করেছে। আগে ‘হিন্দুস্তান’ বলত, কিন্তু হিন্দুস্তান মোগল বা মুসলমান্দের দেওয়া নাম বলে এখন তারা নিজেদের ‘ভারত’ বলা শুরু করেছে। হিন্দুত্ববাদ তৈয়ারির অন্যতম কারন হচ্ছে রাজনোইতিক আধিপত্য লাভের আকাঙ্ক্ষা এবং আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ক্ষমতা নিজের হাতে কুক্ষিগত করা।

আরেক দিক আছে। ভারতে হিন্দুত্ববাদের উত্থানের পর তথাকথিত ভারতীয় জাতীয়তাবোধ বা ‘ভারতীয়’ হওয়ার অর্থ অতি সংকীর্ণ, সাম্প্রদায়িক ও হীনমন্য 'হিন্দু' হওয়া। যে 'হিন্দু' তার অতীত ইতিহাস, ঐতিহ্য ও বিপুল সম্ভাবনা ভুলে গিয়ে নিজের বৈচিত্র্য ও শক্তি নিজেই ধ্বংস করতে উদ্যত। এই হিন্দুত্ববাদ সবাইকে একই মাপের 'হিন্দু 'বানাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। ধর্মীয় সংখ্যা গরিষ্ঠতার সুবিধা নিয়ে উপমহাদেশকে উদার ও মহিমান্বিত না করে ভারতীয় জাতিবাদ (হিন্দুত্ববাদ) পরিচালিত হচ্ছে সাম্প্রদায়িক হিংসা, দাঙ্গাএবং উপমহাদেশব্যাপী অস্থিরতার সৃষ্টির দিকে। বিভিন্ন মসজিদের তলায় শিবলিঙ্গ খুঁজে বেড়ানোর প্রবল উৎসাহ ও তাগিদ দেখে এই হীনমন্যতার রূপ ধরা পড়ে।

আফসোস, 'হিন্দু' নামও হিন্দুর নিজের না, পারসিকদের -- যারা 'স' উচ্চারণ করতে পারেনা। সিন্ধু নদীর এপারে ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিপুল বৈচিত্র নিয়ে যে ভূগোল হিন্দুত্ববাদ তাকে নতুন বিশ্বসভ্যতার রূপ না দিয়ে, তৈরি করছে জায়নবাদের চেয়েও আরও হিংস্র ধর্মীয় জাতিবাদে। হিন্দুত্ববাদী ভারত বড় জোর ইজরায়েলের দ্বিতীয় ও নিম্ন স্তরের সংস্করণ হবে, কিন্তু উপমহাদেশে বিভাজন, বিভক্তি ও অশান্তি সৃষ্টি করা ছাড়া নিজেকে ও আগামি বিশ্বকে নতুন ভাবে গড়বার ক্ষেত্রে হিন্দুত্ববাদ আদৌ কোন অবদান রাখতে পারবে কিনা সন্দেহ। নির্বিচার ‘ভারতীয়’ হওয়ার এটাই অর্থ।

মোদি ও অমিত শাহ নিশ্চিত করতে চাইছে বাঙালি তার স্বভাবিক ও স্বতঃস্ফূর্ত বিকাশের ইচ্ছা ও সাধনা বাদ দিক। 'ভারতীয়’ হওয়া মানে মুসলমানের বিপরীতে হিন্দু হওয়া, হিন্দুত্ববাদী হওয়া। এতে মুসলমান্দেরই জয় হোল। হিন্দুত্ববাদ ভারতের বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতিসত্তার বিকাশের জন্য বিপদ। ভারতকে ‘জাতি’ বানালে ভারত দক্ষিণ এশিয়াকে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হবে। আটলান্টিক, ইউরোপ বা চিনের বিপরীতে নতুন এশিয়া ( বা ইউরেশিয়া) গড়ে তলতে পারবে না। হিন্দুত্ববাদী হয়ে ভারতের ইতিহাস ও ঐতিহ্যও ধারণ করাও সম্ভব নয়, বরং ইতিহাস ও ঐতিহ্য মুছে ফেলার ব্যবস্থা দ্রুততর করা -- পৌরাণিক জগতকে বাস্তবের জগত গণ্য করা। পৃথিবীতে হেন কোন দেশ নাই যেখানে রাজ্য জয় নাই আগ্রাসন নাই, হিংসা ও রক্তপাত নাই। কিন্তু অতীতকে বর্তমান বানিয়ে হিংসার রাজনীতি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে ভারত তার মুঘল ও সুলতানদের অতীত মুছে ফেলতে চাইছে।

ইসলাম ভারতের ইতিহাসের অংশ, সেই ইসলামকে ভারত নির্বংশ ও নির্মূল করতে চাইছে। এই বোধ চরম অনৈতিহাসিক, এই বিকৃত চেতনা হীনমন্যতা থেকে তৈরি হয়। তখন ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতীয় চেতনার চেয়ে ধর্মই রাজনৈতিক পরিচয় নির্মাণের একমাত্র মানদণ্ড হয়ে ওঠে। ধর্মের যূপকাষ্ঠে ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে বলী দেওয়া হয়।

পাকিস্তান বাঙালির ক্ষেত্রে সেই চেষ্টা করেছিল,কিন্তু বাঙালির কাছে জবাব পেয়ে গিয়েছে। দিল্লিও পাবে, ইনশাল্লাহ!

30/03/2024

নীলফামারীতে জমির ভাগ বাটোয়ারার জেরে বাবার ম’র’দেহ উঠানে রেখে ক’বরে শুয়ে আছে ছেলে

07/02/2024

█▓▒F░O░L░L░O░W▒▓█
┊┊┊▕▔╲▂▂▂╱▔▏
╭━━╮╭┈╮ ╭┈╮╭━━╮
╰╰╰┃▏╭╮ ╭╮▕┃╯╯╯
┈┃ ┃▏┈┈▅┈┈▕┃ ┃
┈┃ ┃▏┈╰┻╯┈▕┃ ┃
┈┃ ╰█▓▒░IMTIAS░▒▓█🌾🇧🇩

কঠিন বাস্তব চিত্র বিশেষ করে প্রবাসীদের  জীবনের। এ রকম অনেক উদাহরণ অহরহ  সমাজে।  Mursalim Hossain Tl Tanbir Hasan Moni 𝑩𝒊...
06/02/2024

কঠিন বাস্তব চিত্র বিশেষ করে প্রবাসীদের জীবনের।
এ রকম অনেক উদাহরণ অহরহ সমাজে।
Mursalim Hossain Tl Tanbir Hasan Moni 𝑩𝒊𝒏 𝑴𝒊𝒔𝒉𝒂𝒍 𝑶𝒇𝒇𝒊𝒄𝒊𝒂𝒍 Israt Amin

সৃতিচারণ
23/01/2024

সৃতিচারণ

Address

Riyadh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mizanur Rahman MASUM posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mizanur Rahman MASUM:

Videos

Share