Alhamdulillah
- Home
- Saudi Arabia
- Riyadh
- Alhamdulillah
আমাদের সকল ভালোবাসা যেন হয় মহান আল্লাহর জন্য, ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে দিন সারা বিশ্বে,💝💖💞💟❤
(2)
হে আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুক #আমিন
♥ নিজের জীবনের জন্য খুবই উপকারী কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিষেদ কাজ ♥
→০১:- উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে শোয়া নিষিদ্ধ,
কারণ এইভাবে শয়তান শোয়।
(সহীহ বুখারী।)
→০২:- বাম হাতে খাওয়া বা পান করা
নিষিদ্ধ,
কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়।
(রিয়াদুস সালেহীন।)
→০৩:- পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা
নিষিদ্ধ,
কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা
প্রাণীর হাড়গুল
ো যা মানুষেরা ফেলে
দেয়, তা মুসলিম জ্বিনদের খাবার।
(সহীহ বুখারী।)
→০৪:- সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের
হতে দিতে রাসুল (দুরুদ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন,
কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়।
→০৫:- আযান দিলে শয়তান জ্বিনেরা বায়ু ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জ্বিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে।
কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়।
→ উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে"আউযুবিল্লাহি....রাজীম"
এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে হয়।
(সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।
→০৬:- মোরগ আল্লাহর রহমতের
ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে
মোরগের ডাক শুনে "আল্লাহুম্মা ইন্নি
আস-আসুকা মিং ফাযলিকা" এই দুয়া পড়ে আল্লাহর অনুগ্রহ চাইতে হয়।
(হিসনুল মুসলিম।)
→০৭:- গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে
না।
(ইবনে মাজাহঃ ৩০৪)
→০৮:- কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে
প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না।
( সহিহ বুখারিঃ ৩৯৫)
→০৯:- গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিহ্মণের জন্য প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না।
(মুসলিমঃ ৫১৬৭)
→১০:- ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক
কাউকে বিয়ে করা যাবে না।
(আল কোরআন।)
→১১:- স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর
জন্য সাজা হারাম।
(আল কোরআন, আহজাবঃ ৩৩)
→১২:- মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া
হারাম।।
(আল কোরআনমাইদাহঃ ৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)
→১৩:- কারো মুখমণ্ডলে আঘাত
করা যাবে না।।
(মুসলিমঃ ৬৮২১)
→১৪:- কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও
কারো গোপন অঙ্গের জায়গার দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।।
( মুসলিম: ৭৯৪)
→১৫:- আল্লাহ ব্যাতিত কারো নামে
কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম,
কারো হায়াত, মসজিদ বা কোরআন এর
নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।
(আবু দাউদ: ৩২৫০ নাসায়ীঃ ৩৭৭৮।)
→১৬:- কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে
মারা যাবে না।।
(আবু দাউদ: ২৬৭৭)
→১৭:- হাশরের দিন শেষ বিচারের পরে
আল্লাহ জান্নাতীদেরকে জান্নাতে দেবেন আর, জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে দেবেন।
→ তখন আল্লাহ জান্নাতী ও জাহান্নামীদেরকে ডাক দিয়ে বলবেন, তোমরা এই দিকে দেখো। তখন জান্নাত ও জাহান্নামের মাঝখানে একটা সাদা দুম্বাকে দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, এই দুম্বাটা হচ্ছে মরণ। তখন সেই দুম্বাকে জবাই করে ফেলা হবে। এইভাবে দুম্বারূপী মরণকে জবাই করে আল্লাহ মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলবেন। তখন তিনি বলবেন, আজকের পর থেকে আর কোন মরণ থাকবেনা।
→ সুতরাং, যারা জান্নাতে যাবে তারা চিরকাল জান্নাতে আনন্দ- উল্লাসের মাঝে থাকবে। আর যারা জাহান্নামে যাবে তারা চিরকাল আযাব- গজব আর দুঃখ-কষ্টের মাঝে থাকবে। দুম্বারূপী মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলার এই ঘোষণার কারণে জান্নাতীরা আরো বেশি আনন্দিত হবে, কারণ তাদের আনন্দের জীবন কখনো শেষ হবেনা।
→ আর এই ঘোষণা জাহান্নামীদের জন্যে আরো বড় বিপদ ও দুঃখ নিয়ে আসবে। কারণ জাহান্নামে যতই আগুনে পুড়ুক বা যতই যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করুক, তার ফলে কোনদিন তারা মরবেনা। অনন্তকাল কঠিন শাস্তি ভোগ করতে থাকবে।
(বাহারে শরীয়ত প্রথম খন্ড)
→ হে আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুক।
::::::::::- আমিন ছুম্মা আমিন-::::::::::
কুরআনের ১০০টি উপদেশ বাণী.....
পড়ার পরে অবশ্যই শেয়ার করবেন.......!
১। তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:৪২]
২। সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর অন্যদের করতে বলো। [সূরা বাকারা ২:৪৪]
৩। পৃথিবীতে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:৬০]
৪। কারো মসজিদ যাওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:১১৪]
৫। কারো অন্ধানুসরণ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭০]
৬। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭৭]
৭। ঘুসে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা বাকারা ২:১৮৮]
৮। যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে, শুধু তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই করো। [সূরা বাকারা ২:১৯০]
৯। লড়াইয়ের বিধি মেনে চলো। [সূরা বাকারা ২:১৯১]
১০। অনার্থদের রক্ষণাবেক্ষণ করো। [সূরা বাকারা ২:২২০]
১১। স্রাব কালে সঙ্গম করো না। [সূরা বাকারা ২:২২২]
১২। শিশুকে পূর্ণ দুই বছর দুগ্ধপান করাও। [সূরা বাকারা ২:২৩৩]
১৩। সৎগুণ দেখে শাসক নির্বাচন করো। [সূরা বাকারা ২:২৪৭]
১৪। দ্বিনের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই। [সূরা বাকারা ২:২৫৬]
১৫। প্রতিদান কামনা করে দাতব্য বিনষ্ট করো না। [সূরা বাকারা ২:২৬৪]
১৬। প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা করো। [সূরা বাকারা ২:২৭৩]
১৭। সুদ ভক্ষণ করো না। [সূরা বাকারা ২:২৭৫]
১৮। যদি ঋণীঅভাবগ্রস্তহয তবে তাকে স্বচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও। [সূরা বাকারা ২:২৮০]
১৯। ঋণের বিষয় লিখে রাখো। [সূরা বাকারা ২:২৮২]
২০। আমানত রক্ষা করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]
২১। গোপন তত্ত্ব অনুসন্ধান করো না এবং পরনিন্দা করো না। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]
২২। সকল নবীর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৫]
২৩। সাধ্যের বাইরে কারো উপর বোঝা চাপিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:২৮৬]
২৪। তোমরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১০৩]
২৫। ক্রোধ সংবরণ করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৩৪]
২৬। রূঢ় ভাষা ব্যবহার করো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৫৯]
২৭। এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯১]
২৮। পুরুষ ও নারী উভয়ই তাদের কৃতকর্মের সমান প্রতিদান পাবে। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯৫]
২৯। মৃতের সম্পদ তার পরিবারের সদস্যসের মাঝে বন্টন করতে হবে। [সূরা নিসা ৪:৭]
৩০। উত্তরাধিকারের অধিকার নারীদেরও আছে। [সূরা নিসা ৪:৭]
৩১। অনার্থদের সম্পদ আত্মসাৎ করো না। [সূরা নিসা ৪১০]
৩২। যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাদের বিবাহ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৩]
৩৩। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৯]
৩৪। পরিবারের উপর কর্তৃত্ব চালাবে পুরুষ। [সূরা নিসা ৪:৩৪]
৩৫। অন্যদের সাথে সদাচারী হও। [সূরা নিসা ৪:৩৬]
৩৬। কার্পণ্য করো না। [সূরা নিসা ৪:৩৭]
৩৭। বিদ্বেষী হয়ো না। [সূরা নিসা ৪:৫৪]
৩৮। মানুষের সাথে ন্যায়বিচার করো। [সূরা নিসা ৪:৫৮]
৩৯। একে অপরকে হত্যা করো না। [সূরা নিসা ৪:৯২]
৪০। বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ নিয়ে বিতর্ক করো না। [সূরা নিসা ৪:১০৫]
৪১। ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকো। [সূরা নিসা ৪:১৩৫]
৪২। সৎকার্যে পরস্পরকে সহযোগিতা করো। [সূরা মায়িদা ৫:২]
৪৩। সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। [সূরা মায়িদা ৫:২]
৪৪। মৃত পশু, রক্ত ও শূয়োরের মাংসা নিষিদ্ধ। [সূরা মায়িদা ৫:৩]
৪৫। সৎপরায়ণ হও। [সূরা মায়িদা ৫:৮]
৪৬। অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাও। [সূরা মায়িদা ৫:৩৮]
৪৭। পাপ ও অবৈধ জিনিসের বিরুদ্ধে শ্রম ব্যয় করো। [সূরা মায়িদা ৫:৬৩]
৪৮। মাদক দ্রব্য ও আলকোহল বর্জন করো। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]
৪৯। জুয়া খেলো না। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]
৫০। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের গালমন্দ করো না। [সূরা মায়িদা ৫:১০৮]
৫১। আধিক্য সত্যের মানদণ্ড নয়। [সূরা আন’আম ৬:১১৬]
৫২। মানুষকে প্রতারণা করেরে ওজনে কম দিও না। [সূরা আন’আম ৬:১৫২]
৫৩। অহংকার করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:১৩]
৫৪। পানাহার করো, কিন্তু অপচয় করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]
৫৫। সালাতে উত্তম পোশাক পরিধান করো। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]
৫৬। অন্যদের ত্রুটিবিচ্যুতি ক্ষমা করো। [সূরা আ’রাফ ৭:১৯৯]
৫৭। যুদ্ধে পশ্চাদ্মুখী হয়ো না। [সূরা আনফাল ৮:১৫]
৫৮। যারা নিরাপত্তা কামনা করছে তাদের সহযোগিতা করো ও নিরাপত্তা দাও। [সূরা তওবা ৯:৬]
৫৯। পবিত্র থেকো। [সূরা তওবা ৯:১০৮]
৬০। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা ইউসুফ ১২:৮৭]
৬১। যারা অজ্ঞতাবশত ভুলত্রুটি করে আল্লাহ্ তাআলা তাদেরকে ক্ষমা করবেন। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]
৬২। প্রজ্ঞা ও উত্তম নির্দেশনা দ্বারা আল্লাহ্ তাআলার প্রতি আহ্বাব করা উচিত। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]
৬৩। কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না। [সূরা ইসরা ১৭:১৫]
৬৪। পিতামাতার সাথে সদ্ব্যবহার করো। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]
৬৫। পিতামাতাকে অশ্রদ্ধা করে কোনো কথা বলো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]
৬৬। অর্থ অপচয় করো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৯]
৬৭। দারিদ্রের আশঙ্কায় সন্তানসন্ততিকে হত্যা করো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩১]
৬৮। অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩২]
৬৯। যে বিষয়ে জ্ঞান নেই তার অনুবর্তী হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩৬]
৭০। শান্তভাবে কথা বলো। [সূরা ত্বা-হা ২০:৪৪]
৭১। অনর্থ জিনিস থেকে দূরে থেকো। [সূরা মু’মিনুন ২৩:৩]
৭২। অনুমতি ছাড়া কারো গৃহে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:২৭]
৭৩। যারা শুধু আল্লাহ্ তাআলার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেন তিনি তাদেরকে নিরাপত্তা দেন। [সূরা নূর ২৪:৫৫]
৭৪। বিনা অনুমতিতে পিতামাতার ব্যক্তিগত ঘরে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:৫৮]
৭৫। বিনয় সহকারে ভূপৃষ্ঠে বিচরণ করো। [সূরা ফুরকান ২৫:৬৩]
৭৬। এই পৃথিবীতে তুমি তোমার অংশকে উপেক্ষা করো না। [সূরা কাসাস ২৮:৭৭]
৭৭। আল্লাহ্র সাথে অন্য কোনো বাতিল উপাস্যকে ডেকো না। [সূরা কাসাস ২৮:৮৮]
৭৮। সমকামিতায় লিপ্ত হয়ো না। [সূরা আন্কাবুত ২৯:২৯]
৭৯। সৎকার্যের আদেশ করো এবং অসৎকার্য হতে নিষেধ করো। [সূরা লোকমান ৩১:১৭]
৮০। দম্ভভরে ভুপৃষ্ঠে বিচরণ করো না। [সূরা লোকমান ৩১:১৮]
৮১। কণ্ঠস্বর অবনমিত রেখো। [সূরা লোকমান ৩১:১৯]
৮২। নারীরা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। [সূরা আহ্যাব ৩৩:৩৩]
৮৩। আল্লাহ্ তাআলা যাবতীয় পাপ মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৪। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৫। ভালো দ্বারা মন্দ
৮৩। আল্লাহ্ তাআলা যাবতীয় পাপ মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৪। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৫। ভালো দ্বারা মন্দ প্রতিহত করো। [সূরা হা-মিম সাজদা ৪১:৩৪]
৮৬। যেকোনো বিষয়ে পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নাও। [সূরা শূরা ৪২:৩৮]
৮৭। মানুষের সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করো। [সূরা হুজরাত ৪৯:৯]
৮৮। কাউকে পরিহাস করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১১]
৮৯। সন্দেহ থেকে বিরত থেকো। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]
৯০। পরনিন্দা করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]
৯১। সবচেয়ে আল্লাহ্ভীরু ব্যক্তি সবচেয়ে সম্মাননীয়। [সূরা হুজরাত ৪৯:১৩]
৯২। অতিতিদের সম্মান করো। [সূরা যারিয়াত ৫১:২৬]
৯৩। দাতব্যকার্যে অর্থ ব্যয় করো। [সূরা হাদিদ ৫৭:৭]
৯৪। দ্বীনের মধ্যে বৈরাগ্যের কোনো স্থান নেই। [সূরা হাদিদ ৫৭:২৭]
৯৫। জ্ঞানীজনকে আল্লাহ্ তাআলা সুউচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করবেন। [সূরা মুজাদালাহ্ ৫৮:১১]
৯৬। অমুসলিমদের সাথে সদয় ও ন্যায় আচরণ করো। [সূরা মুমতাহিনাহ্ ৬০:৮]
৯৭। লোভ-লালসা থেকে সুরক্ষিত থেকো। [সূরা তাগাবুন ৬৪:১৬]
৯৮। আল্লাহ্ তাআলার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করো। তিনি মহাক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। [সূরা মুযযাম্মিল ৭৩:২০]
৯৯। ভিক্ষুককে ধমক দিও না। [সূরা যুহা ৯৩:১০]
১০০। অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদানের প্রতি উৎসাহ প্রদান করো। [সূরা মা’ঊন ১০৭:৩]
Address
Riyadh
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Alhamdulillah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Shortcuts
Category
মন্তব্য কখনো গন্তব্য ঠেকাতে পারেনা,
হক্বের পথে বাঁধা, বিপত্তি আসবেই। এটাই স্বাভাবিক। যে পথে কাঁটা নেই সেটা পথ নয়, সেটা কার্পেট। আর কার্পেটে হেটে মজলিশে পৌঁছানো যায়, মনজিলে নয়। তাওয়াক্কালতু ‘আলাল্লাহ
আমাদের সকল ভালোবাসা যেন হয় মহান আল্লাহর জন্য, 💝💖💞💟❤ ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে দিন সারা বিশ্বে, হে আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুক #আমিন
কুরআনের ১০০টি উপদেশ বাণী.....
পড়ার পরে অবশ্যই শেয়ার করবেন.......!
১। তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:৪২]
২। সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর অন্যদের করতে বলো। [সূরা বাকারা ২:৪৪]
৩। পৃথিবীতে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:৬০]
৪। কারো মসজিদ যাওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:১১৪]
৫। কারো অন্ধানুসরণ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭০]
৬। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭৭]
৭। ঘুসে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা বাকারা ২:১৮৮]
৮। যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে, শুধু তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই করো। [সূরা বাকারা ২:১৯০]
৯। লড়াইয়ের বিধি মেনে চলো। [সূরা বাকারা ২:১৯১]
১০। অনার্থদের রক্ষণাবেক্ষণ করো। [সূরা বাকারা ২:২২০]
১১। স্রাব কালে সঙ্গম করো না। [সূরা বাকারা ২:২২২]
১২। শিশুকে পূর্ণ দুই বছর দুগ্ধপান করাও। [সূরা বাকারা ২:২৩৩] ১৩। সৎগুণ দেখে শাসক নির্বাচন করো। [সূরা বাকারা ২:২৪৭]
১৪। দ্বিনের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই। [সূরা বাকারা ২:২৫৬] ১৫। প্রতিদান কামনা করে দাতব্য বিনষ্ট করো না। [সূরা বাকারা ২:২৬৪]
১৬। প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা করো। [সূরা বাকারা ২:২৭৩]
১৭। সুদ ভক্ষণ করো না। [সূরা বাকারা ২:২৭৫]
১৮। যদি ঋণীঅভাবগ্রস্তহয তবে তাকে স্বচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও। [সূরা বাকারা ২:২৮০]
১৯। ঋণের বিষয় লিখে রাখো। [সূরা বাকারা ২:২৮২]
২০। আমানত রক্ষা করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]
২১। গোপন তত্ত্ব অনুসন্ধান করো না এবং পরনিন্দা করো না। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]
২২। সকল নবীর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৫]
২৩। সাধ্যের বাইরে কারো উপর বোঝা চাপিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:২৮৬]
২৪। তোমরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১০৩]
২৫। ক্রোধ সংবরণ করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৩৪]
২৬। রূঢ় ভাষা ব্যবহার করো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৫৯]
২৭। এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯১]
২৮। পুরুষ ও নারী উভয়ই তাদের কৃতকর্মের সমান প্রতিদান পাবে। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯৫]
২৯। মৃতের সম্পদ তার পরিবারের সদস্যসের মাঝে বন্টন করতে হবে। [সূরা নিসা ৪:৭]
৩০। উত্তরাধিকারের অধিকার নারীদেরও আছে। [সূরা নিসা ৪:৭] ৩১। অনার্থদের সম্পদ আত্মসাৎ করো না। [সূরা নিসা ৪১০]
৩২। যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাদের বিবাহ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৩]
৩৩। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৯] ৩৪। পরিবারের উপর কর্তৃত্ব চালাবে পুরুষ। [সূরা নিসা ৪:৩৪]
৩৫। অন্যদের সাথে সদাচারী হও। [সূরা নিসা ৪:৩৬]
৩৬। কার্পণ্য করো না। [সূরা নিসা ৪:৩৭]
৩৭। বিদ্বেষী হয়ো না। [সূরা নিসা ৪:৫৪]
৩৮। মানুষের সাথে ন্যায়বিচার করো। [সূরা নিসা ৪:৫৮]
৩৯। একে অপরকে হত্যা করো না। [সূরা নিসা ৪:৯২]
৪০। বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ নিয়ে বিতর্ক করো না। [সূরা নিসা ৪:১০৫]
৪১। ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকো। [সূরা নিসা ৪:১৩৫]
৪২। সৎকার্যে পরস্পরকে সহযোগিতা করো। [সূরা মায়িদা ৫:২] ৪৩। সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। [সূরা মায়িদা ৫:২]
৪৪। মৃত পশু, রক্ত ও শূয়োরের মাংসা নিষিদ্ধ। [সূরা মায়িদা ৫:৩] ৪৫। সৎপরায়ণ হও। [সূরা মায়িদা ৫:৮]
৪৬। অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাও। [সূরা মায়িদা ৫:৩৮]
৪৭। পাপ ও অবৈধ জিনিসের বিরুদ্ধে শ্রম ব্যয় করো। [সূরা মায়িদা ৫:৬৩]
৪৮। মাদক দ্রব্য ও আলকোহল বর্জন করো। [সূরা মায়িদা ৫:৯০] ৪৯। জুয়া খেলো না। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]
৫০। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের গালমন্দ করো না। [সূরা মায়িদা ৫:১০৮]
৫১। আধিক্য সত্যের মানদণ্ড নয়। [সূরা আন’আম ৬:১১৬]
৫২। মানুষকে প্রতারণা করেরে ওজনে কম দিও না। [সূরা আন’আম ৬:১৫২]
৫৩। অহংকার করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:১৩]
৫৪। পানাহার করো, কিন্তু অপচয় করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১] ৫৫। সালাতে উত্তম পোশাক পরিধান করো। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১] ৫৬। অন্যদের ত্রুটিবিচ্যুতি ক্ষমা করো। [সূরা আ’রাফ ৭:১৯৯] ৫৭। যুদ্ধে পশ্চাদ্মুখী হয়ো না। [সূরা আনফাল ৮:১৫]
৫৮। যারা নিরাপত্তা কামনা করছে তাদের সহযোগিতা করো ও নিরাপত্তা দাও। [সূরা তওবা ৯:৬]
৫৯। পবিত্র থেকো। [সূরা তওবা ৯:১০৮]
৬০। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা ইউসুফ ১২:৮৭]
৬১। যারা অজ্ঞতাবশত ভুলত্রুটি করে আল্লাহ্ তাআলা তাদেরকে ক্ষমা করবেন। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]
৬২। প্রজ্ঞা ও উত্তম নির্দেশনা দ্বারা আল্লাহ্ তাআলার প্রতি আহ্বাব করা উচিত। [সূরা নাহ্ল ১৬:১১৯]
৬৩। কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না। [সূরা ইসরা ১৭:১৫] ৬৪। পিতামাতার সাথে সদ্ব্যবহার করো। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]
৬৫। পিতামাতাকে অশ্রদ্ধা করে কোনো কথা বলো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]
৬৬। অর্থ অপচয় করো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৯]
৬৭। দারিদ্রের আশঙ্কায় সন্তানসন্ততিকে হত্যা করো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩১]
৬৮। অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩২]
৬৯। যে বিষয়ে জ্ঞান নেই তার অনুবর্তী হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩৬]
৭০। শান্তভাবে কথা বলো। [সূরা ত্বা-হা ২০:৪৪]
৭১। অনর্থ জিনিস থেকে দূরে থেকো। [সূরা মু’মিনুন ২৩:৩]
৭২। অনুমতি ছাড়া কারো গৃহে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:২৭] ৭৩। যারা শুধু আল্লাহ্ তাআলার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেন তিনি তাদেরকে নিরাপত্তা দেন। [সূরা নূর ২৪:৫৫]
৭৪। বিনা অনুমতিতে পিতামাতার ব্যক্তিগত ঘরে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:৫৮]
৭৫। বিনয় সহকারে ভূপৃষ্ঠে বিচরণ করো। [সূরা ফুরকান ২৫:৬৩] ৭৬। এই পৃথিবীতে তুমি তোমার অংশকে উপেক্ষা করো না। [সূরা কাসাস ২৮:৭৭]
৭৭। আল্লাহ্র সাথে অন্য কোনো বাতিল উপাস্যকে ডেকো না। [সূরা কাসাস ২৮:৮৮]
৭৮। সমকামিতায় লিপ্ত হয়ো না। [সূরা আন্কাবুত ২৯:২৯]
৭৯। সৎকার্যের আদেশ করো এবং অসৎকার্য হতে নিষেধ করো। [সূরা লোকমান ৩১:১৭]
৮০। দম্ভভরে ভুপৃষ্ঠে বিচরণ করো না। [সূরা লোকমান ৩১:১৮]
৮১। কণ্ঠস্বর অবনমিত রেখো। [সূরা লোকমান ৩১:১৯]
৮২। নারীরা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। [সূরা আহ্যাব ৩৩:৩৩]
৮৩। আল্লাহ্ তাআলা যাবতীয় পাপ মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৪। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]
৮৫। ভালো দ্বারা মন্দ ৮৩। আল্লাহ্ তাআলা যাবতীয় পাপ মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩] ৮৪। আল্লাহ্ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩] ৮৫। ভালো দ্বারা মন্দ প্রতিহত করো। [সূরা হা-মিম সাজদা ৪১:৩৪]
৮৬। যেকোনো বিষয়ে পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নাও। [সূরা শূরা ৪২:৩৮]
৮৭। মানুষের সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করো। [সূরা হুজরাত ৪৯:৯] ৮৮। কাউকে পরিহাস করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১১]
৮৯। সন্দেহ থেকে বিরত থেকো। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]
৯০। পরনিন্দা করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]
৯১। সবচেয়ে আল্লাহ্ভীরু ব্যক্তি সবচেয়ে সম্মাননীয়। [সূরা হুজরাত ৪৯:১৩]
৯২। অতিতিদের সম্মান করো। [সূরা যারিয়াত ৫১:২৬]
৯৩। দাতব্যকার্যে অর্থ ব্যয় করো। [সূরা হাদিদ ৫৭:৭]
৯৪। দ্বীনের মধ্যে বৈরাগ্যের কোনো স্থান নেই। [সূরা হাদিদ ৫৭:২৭] ৯৫। জ্ঞানীজনকে আল্লাহ্ তাআলা সুউচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করবেন। [সূরা মুজাদালাহ্ ৫৮:১১]
৯৬। অমুসলিমদের সাথে সদয় ও ন্যায় আচরণ করো। [সূরা মুমতাহিনাহ্ ৬০:৮]
৯৭। লোভ-লালসা থেকে সুরক্ষিত থেকো। [সূরা তাগাবুন ৬৪:১৬] ৯৮। আল্লাহ্ তাআলার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করো। তিনি মহাক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। [সূরা মুযযাম্মিল ৭৩:২০]
৯৯। ভিক্ষুককে ধমক দিও না। [সূরা যুহা ৯৩:১০]
১০০। অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদানের প্রতি উৎসাহ প্রদান করো। [সূরা মা’ঊন ১০৭:৩]
📷 নিজের জীবনের জন্য খুবই উপকারী কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিষেদ কাজ 📷
→০১:- উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে শোয়া নিষিদ্ধ, কারণ এইভাবে শয়তান শোয়। (সহীহ বুখারী।)
→০২:- বাম হাতে খাওয়া বা পান করা নিষিদ্ধ, কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। (রিয়াদুস সালেহীন।)
→০৩:- পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা নিষিদ্ধ, কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে দেয়, তা মুসলিম জ্বিনদের খাবার। (সহীহ বুখারী।)
→০৪:- সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের হতে দিতে রাসুল (দুরুদ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়।
→০৫:- আযান দিলে শয়তান জ্বিনেরা বায়ু ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জ্বিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়।
→ উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে"আউযুবিল্লাহি....রাজীম" এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে হয়। (সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম।
→০৬:- মোরগ আল্লাহর রহমতের ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে মোরগের ডাক শুনে "আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আসুকা মিং ফাযলিকা" এই দুয়া পড়ে আল্লাহর অনুগ্রহ চাইতে হয়। (হিসনুল মুসলিম।)
→০৭:- গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে না। (ইবনে মাজাহঃ ৩০৪)
→০৮:- কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না। ( সহিহ বুখারিঃ ৩৯৫)
→০৯:- গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিহ্মণের জন্য প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না। (মুসলিমঃ ৫১৬৭)
→১০:- ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক কাউকে বিয়ে করা যাবে না। (আল কোরআন।)
→১১:- স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর জন্য সাজা হারাম। (আল কোরআন, আহজাবঃ ৩৩)
→১২:- মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া হারাম।। (আল কোরআনমাইদাহঃ ৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)
→১৩:- কারো মুখমণ্ডলে আঘাত করা যাবে না।। (মুসলিমঃ ৬৮২১)
→১৪:- কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও কারো গোপন অঙ্গের জায়গার দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।। ( মুসলিম: ৭৯৪)
→১৫:- আল্লাহ ব্যাতিত কারো নামে কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম, কারো হায়াত, মসজিদ বা কোরআন এর নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না। (আবু দাউদ: ৩২৫০ নাসায়ীঃ ৩৭৭৮।)
→১৬:- কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে মারা যাবে না।। (আবু দাউদ: ২৬৭৭)
→১৭:- হাশরের দিন শেষ বিচারের পরে আল্লাহ জান্নাতীদেরকে জান্নাতে দেবেন আর, জাহান্নামীদেরকে জাহান্নামে দেবেন।
→ তখন আল্লাহ জান্নাতী ও জাহান্নামীদেরকে ডাক দিয়ে বলবেন, তোমরা এই দিকে দেখো। তখন জান্নাত ও জাহান্নামের মাঝখানে একটা সাদা দুম্বাকে দেখিয়ে আল্লাহ বলবেন, এই দুম্বাটা হচ্ছে মরণ। তখন সেই দুম্বাকে জবাই করে ফেলা হবে। এইভাবে দুম্বারূপী মরণকে জবাই করে আল্লাহ মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলবেন। তখন তিনি বলবেন, আজকের পর থেকে আর কোন মরণ থাকবেনা।
→ সুতরাং, যারা জান্নাতে যাবে তারা চিরকাল জান্নাতে আনন্দ- উল্লাসের মাঝে থাকবে। আর যারা জাহান্নামে যাবে তারা চিরকাল আযাব- গজব আর দুঃখ-কষ্টের মাঝে থাকবে। দুম্বারূপী মৃত্যুকে হত্যা করে ফেলার এই ঘোষণার কারণে জান্নাতীরা আরো বেশি আনন্দিত হবে, কারণ তাদের আনন্দের জীবন কখনো শেষ হবেনা।
→ আর এই ঘোষণা জাহান্নামীদের জন্যে আরো বড় বিপদ ও দুঃখ নিয়ে আসবে। কারণ জাহান্নামে যতই আগুনে পুড়ুক বা যতই যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি ভোগ করুক, তার ফলে কোনদিন তারা মরবেনা। অনন্তকাল কঠিন শাস্তি ভোগ করতে থাকবে। (বাহারে শরীয়ত প্রথম খন্ড)
→ হে আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুক। 💝💖💞💟❤::::::::::- আমিন ছুম্মা আমিন-::::::::::💝💖💞💟❤
Nearby media companies
-
12211
-
Riyahd
-
Dhaka
-
11432
-
riyadh
-
P. o. Box 0539
-
Dao, Tagbilaran City
Other Video Creators in Riyadh
-
Saudi Arab
-
شارع صراف البنك الاهلى
-
Alka Singh
-
12271
-
N/A
-
11461