Ummah Global Media

Ummah Global Media হে আল্লাহ্‌! আমাদেরকে হেদায়াতের রাস্তা দেখাও।

আমাদের প্রবল আশা যে, এই পেইজের মাধ্যমে প্রচারিত কিছু ঐতিহাসিক স্থানের ভিডিও যেমন পাঠক অন্তরকে নাড়া দিবে, উৎসাহিত করবে আমাদের সেই পূর্ব পুরুষের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, মেহনত মুজাহাদার মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে শির্‌ক কুফর ও বিদা’আতের ঘন অন্ধকার দূরীভূত করে আবার পৃথিবী একটি সোনালী যুগ উপহার দেওয়ার, ঠিক তেমনি কিছু অপূর্ব সুন্দর কুরআন তিলাওয়াতের ভিডিও আপনাদের করবে মোহিত, অনুপ্রেরণা যোগাবে কুরআন তেলাওয়াতের

প্রতি। অনুরূপভাবে বিচিত্র রকমের ডিডিও এর সমাহারের মাধ্যমে আপনাদের মূল্যবান সময়ের বিন্দুমাত্র অপচয় হবে না বলে আমাদের বিশ্বাস।

18/08/2024

হিজড়া জনগোষ্ঠীকে দেখবেন, নিজেদের স্বার্থ বা দাবিদাওয়া আদায়ের জন্যে, এমনকি প্রতিশোধ নেয়ার জন্যেও সহজে নিজেদেরকে দিগম্বর করে ফেলবে। এভাবে অন্যদের বিব্রত করে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করে।
আমাদের দ্বীনী ভাই ও তরুন হুজুররা অনেকটা একইরকম। ফেসবুকে এসে একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হবে। সম্মিলিতভাবে নিজেদের দোষত্রুটির সতর খুলতে শুরু করবে। এভাবে নানা মহলকে বিব্রত করে চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে দাবি দাওয়া আদায় করবে। কখনো প্রতিশোধপরায়ণ হয়েও সতর খোলার কাজে আমরা নেমে যাই।
নিজেকে বা নিজের মুরব্বীকে ফেরেশতা জ্ঞান করে বিপরীত অক্ষের ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত জীবনের ত্রুটি বিচ্যুতি জনগণের সামনে বিনা দ্বিধায় লিখতে থাকি। ফলে মুরব্বি আলেমদের মানহানি হয়। তারা বিব্রত হন। রাম-বাম ও বিদেশি শক্তি যা করতে পারে না, অপরিণামদর্শী দ্বীনী সমাজের তরুণ শ্রেণি তা দারুনভাবে করে বসে। সম্ভবত একারণে 'মূর্খ বন্ধুর চেয়ে জ্ঞানী শত্রু উত্তম' প্রবাদটি প্রচলন হয়েছিল।
কুয়োর মধ্যে সাতরাতে থাকা এপ্রজন্মের মণ্ডূকরা জানেই না তাদের প্রকৃত শত্রু কারা? তারা কত বড়? কতভাবে শক্তি অর্জন করছে? কত রঙের ছদ্মবেশ ধারণ করে আছে শত্রুরা। ফেসবুকে এসে নিজেদের এভাবে দিগম্বর করে দেয়ার ফলে আপাত সুখ অর্জিত হলেও পরিণতি যে কতটা ভয়াবহ তা উপলব্ধি করা দরকার।
যাদেরকে প্রতিশ্রুতিশীল ও উম্মাহর আগামীর জিম্মাদার হিসেবে ভাবি, তাদেরকেও যখন এসব কাদাছোড়ায় জড়িত হতে দেখি তখন দুর্ভাবনা ও ক্ষোভ লুকোতে পারি না।
এক ভাই ছিলেন, ক্যাপ্টেন জাভেদ কায়সার রহ.। যার থেকে আমি একটা সবক শিখেছি। নিজেদের আভ্যন্তরীণ কোন্দল ফেসবুকে তুলে আনা যাবে না। ফেসবুককে দাওয়াতি ও বুদ্ধিবৃত্তিক মেহনতে ব্যবহার করতে হবে। তাকে আমি নানা ইস্যুতে পরস্পরের কাদাছোড়ায় লিপ্ত হতে দেখিনি। আমি নিজেও অনেকক্ষেত্রে ব্যর্থ হই। প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে ফেলি।
আমেরিকার ব্যাপারে একটা কথা প্রচলিত আছে, তারা রিয়েক্ট করে না। এক্ট করে!! অন্যদের ব্যাপারে না হোক, নিজেদের বেলায় অন্তত দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল হওয়া থেকে বিরত থাকতে পারি। আসল কাজে মনযোগী হই।

𝐂𝐨𝐩𝐲: (Abdullah Al Mahmud vai)

17/08/2024

যেসব কারণে ইসলামি নেতৃত্ব আজ পরাজিত
★ পদের লোভ।
★ ক্ষমতার লোভ।
★ মুরুব্বির তত্বাবধানে না চলা।
★ আপোষকামিতায় অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া।
★ প্রকৃত শত্রু চিনতে ভুল করা।
★ নিজের ও নিজেদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা।
★ ভাইরাল হওয়ার ধান্দা।
★ গঠনমূলক সমালোচনা সহ্য করতে না পারা।
★ সুদূরপ্রসারী চিন্তা না করে শ্রুতা খুশি হবে ও উত্তেজিত হবে এমন বক্তব্য দেওয়ার প্রবনতা।
★ ভিন্ন মতের লোকদের দমন নিপিড়ন।
★ নিজের মতামত প্রতিষ্ঠা করা।
★ ভিন্ন মতকে দমন করা।
★ দলীয় মূলনীতি ও সংবিধানকে ঢাল বানিয়ে নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতা প্রতিষ্ঠা করা।
কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, দুর্ভাগ্যজনকভাবে আজ আমাদের অঙ্গনে উপরোক্ত সমস্যা গুলো আছে। এটাই বাস্তবতা।

কপি: Zaber Muhammad Azhar

এসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সুদুর প্রসারি চিন্তা-ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। উপদেষ্টা কমিটি গঠন হতে না হতেই পরিবর্ত...
16/08/2024

এসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সুদুর প্রসারি চিন্তা-ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল। উপদেষ্টা কমিটি গঠন হতে না হতেই পরিবর্তন-পরিবর্ধন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলো কেন?
এর কারণই হচ্ছে সুদুর প্রসারি চিন্তা-ভাবনা না থাকা এবং বিভিন্ন অরাজনৈতিক তবে রাজনীতি বোঝে এবং দেশের উটর লেবেলের ব্যক্তিবর্গ সম্পর্কে ধারণা রাখে এমন ব্যক্তিবর্গের সাথে পরামর্শ না করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও উপদেষ্টা পরিষদের প্রধানকে আরো সতর্ক হতে হবে বলে অন্তত আমি মনে করি। সে সাথে এও বলাবাহুল্য যে, প্রধান উপদেষ্টাকে তার পাওয়ারকে কঠোরভাবে কাজে লাগাতে হবে। না হয় সেই এরশাদের মত সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলে নিতে দেরি করবেনা। আর সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলে নেওয়া মানে সেই পুরানো স্বৈরাচার পূর্নবাসন হওয়ার নামান্তর।

11/08/2024

যে বৈষম্যের কথা কেউ বলে না:
কোটা-কেন্দ্রিক বৈষম্যের অবসান হলেও আমাদের সমাজে আরো অনেক বৈষম্য বিরাজমান আছে। নতুন বাংলাদেশে সেসব বৈষম্যেরও অবসান হোক, এই কামনা সবার।
দুঃখের বিষয় হলো, কিছু বৈষম্য নিয়ে সমাজে আলাপ-আলোচনা থাকলেও একটি বৈষম্য নিয়ে কেউ কথা বলে না। সেটি হলো, দাড়ি-টুপি-হিজাব এবং এর ধারক-বাহকদের প্রতি বৈষম্য। এদেশের মাদরাসা শিক্ষার্থী ও আলেমগণের সাথে যুগ যুগ ধরে নানা রকম বৈষম্যমূলক আচরণ চলে আসছে।
আমাদের নবীজী সা. যে কয়টি গুরুদায়িত্ব নিয়ে পৃথিবীতে এসেছিলেন, তার মধ্যে অন্যতম ছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই।
বিদায় হজের ভাষণে তিনি বলেছিলেন, আরবের ওপর অনারবের এবং অনারবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব ও সম্মান নির্ধারিত হবে ব্যক্তির তাকওয়া ও আল্লাহভীরুতা-ভিত্তিক সততার মাধ্যমে।
অথচ নবীজীর এই শিক্ষার প্রচারক ও ধারক-বাহকদের সাথেই বৈষম্য করা হয় সব থেকে বেশি।
☑️আমাদের সমাজে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষদের জাতীয় পুরস্কার দেওয়ার রেওয়াজ থাকলেও আলেম সমাজ ও ইমাম খতীবদের জন্য সে রকম কোনো ব্যবস্থা নেই।
☑️অন্যদের ছোটখাটো অবদানও অনেক ফলাও করে প্রচার হয়। অথচ আলম-সমাজ ও ধার্মিকদের বড় বড় অবদানগুলোকেও অবজ্ঞার চোখে দেখা হয়।
☑️শুধু মাদরাসা ব্যাকগ্রাউন্ডের হওয়ার কারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, চাকরি বা পদোন্নতি বঞ্চিত হওয়া এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।
☑️এদেশে কোনো গানের কনসার্ট হলে মিডিয়াগুলো ফলাও করে তার নিউজ প্রচার করে। অথচ কনসার্টের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি লোকের উপস্থিতির মাহফিলগুলো মিডিয়ার মনোযোগ থেকে বঞ্চিত থাকে।
☑️বাজেটের সময় সব শ্রেণি-পেশার মানুষ, এমনকি রিকশাওয়ালাদের কাছ থেকেও বাজেট ভাবনা জানতে চাওয়া হয়। অথচ আজ পর্যন্ত কোনো আলেমের কাছ থেকে বাজেট বিষয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে বলে আমার জানা নেই।
☑️রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কাজে এমন অনেক ব্যক্তিবর্গের অংশগ্রহণ দেখা যায়, যারা এদেশের এক শতাংশ মানুষেরও হয়তো প্রতিনিধিত্ব করে না। অথচ সেসব বিষয়ে প্রচুর জনসম্পৃক্ত ও বিজ্ঞ আলেমদের অংশগ্রহণ সাধারণত দেখা যায় না।
☑️সকল যোগত্য থাকার পরও একজন টুপি পরিহিত বা শ্মশ্রুশোভিত যুবক যদি সংবাদ পাঠক হতে চায়, তাকে কি সংবাদ পাঠ করতে দেওয়া হবে? এটা কি ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ নয়? এটা কি ধার্মিকদের প্রতি বৈষম্য নয়?
☑️এদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মস্থল, সবখানে দাড়ি-টুপি ও হিজাব পরিহিতরা বৈষম্যের শিকার হন। ইসলাম ও ইসলামপন্থীদের সাথে বিমাতাসুলভ আচরণ এই সমাজের সাধারণ চিত্র। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই।
নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। নতুন দিনের এই সন্ধিক্ষণে আমরা চাই, অন্যান্যদের পাশাপাশি ইসলাম ও ইসলামপন্থীদের সাথে চলা সব ধরনের বৈষম্যের অবসান ঘটুক। নতুবা বিশাল জনগোষ্ঠী এভাবে জুলুম ও বৈষম্যের শিকার হতে থাকলে জমানো ক্ষোভ এক সময় বিস্ফোরণের রূপ ধারণ করবে।

কপি: শায়খ আহমদুল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ Ahmadullah


10/08/2024

বেফাকের অফিসের আরনব কেন?
গতকাল বেফাকের অফিসে আরনব নামক যে ছেলেটি গিয়েছিল সে ক্ষমা চেয়েছে। ক্ষমা চাওয়ার পরও তাকে নিয়ে লেখালেখি বা তার লাইভে গিয়ে কুমন্তব্য করা মোটেও উচিত বলে অন্তত আমি মনে করি না।
সে তো কওমি ঘরানার কেও না, সে কওমি সম্পর্কে বোঝলেও কতটুকু বোঝবে? তারপরেও সে ক্ষমা চেয়েছে।
কুমন্তব্য করলে তাদেরকে নিয়ে করা উচিত বরং তাদেরকে ব্যাপারে ভালভাবে যাচাই-বাছাই করা উচিত, যারা পাম্পিং করে, সত্যমিথ্যা বোঝিয়ে আরনবকে উত্তেক্ত করে বেফাকে আসতে বাধ্য করেছে। তারাই কওমি ঘরানার কওমি নামক শত্রু ও স্বার্থন্বেষী মহল। তাদেরক খোঁজে বের করতেই হবে। না তারা পরবর্তিতে এমন দুঃসাহস আবারো করবে।
তাই বেফাক সংশ্লীষ্টদের প্রতি অনুরোধ আপনারা সরাসরি কিংবা কোন মাধ্যমে আরনবের কাছ থেকে এসব স্বার্থেন্বেষী কারা তাদেরকে খোঁজে বের করার চেষ্টা করুন।

10/08/2024

শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও গত কয়েকদিনের ঘটে যাওয়া ঘটনা!
একজন সেনা কর্মকর্তা পরিচয় গোপন রেখে তুলে ধরেছেন। তার অনুরোধে তার পোস্টটা নিচে তুলে ধরলাম নিচে।
বলে রাখা ভালো, বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া নিউজের সঙ্গে তার বক্তব্যের অনেকাংশেই মিল রয়েছে। তাই তুলে ধরলাম
-----------------------------------------
সমগ্র বাংলাদেশী মানুষদের বিজয়ের শুভেচ্ছা।
আমি একজন সেনাবাহিনীর বিশেষ ইউনিটের কর্মকর্তা। আমি আমার প্রকৃত আইন্ডেন্টিটি হাইড করছি যাতে করে ভবিষ্যতে আমার বিরুদ্ধে কোনো সম্ভাব্য স্টেপ না গ্রহণ করা হয়।।
গত কয়েক সপ্তাহ যাবত আপনারা সেনাবাহিনীর কর্মকান্ডে ব্যাথিত হয়েছেন বলে আমি জানি। তবে আপনি কি জানেন শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করতে খোদ সেনাবাহিনীই বড় ভূমিকা রেখেছিলো। এখন বলি ভিতরের কিছু ঘটনা:

গত কয়েকদিন যাবত আন্দোলন যখন বেগবান হয় তখন থেকেই সরকার মহলের উপরের কিছু মন্ত্রীর ভিতরে ভয় ঢুকে যায় এবং তারাও নড়েচড়ে বসে। এতে করে শেখ হাসিনা যখন কাউকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না, তখন তিনি সেনাবাহিনী নামিয়ে কারফিউ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। ভেবেছেন কারফিউ দিলে হয়তো আন্দোলন থামবে। কিন্তু থামেনি উলটো মানুষ প্রচন্ড রেগে গিয়েছিলো। সেনাবাহিনীর ভিতরের বিভিন্ন ব্রিগেডে ক্ষোভ বেড়ে যায় সরকারের প্রতি।

দেশের মানুষের বিপক্ষে সেনাবাহিনীকে দাঁড় করানোই সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো শেখ হাসিনার। এটি তার কয়েকটি ভুলের একটি। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ব্রিগেডে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ যখন বেড়ে যাচ্ছিলো তখনই সেনাপ্রধান সাহেব মতবিনিময় সভার ডাক দিয়েছিলেন। সেখানে সরকার পক্ষের গুটি কয়েক বাদে বাকি সবাই শেখ হাসিনার বিপক্ষে দাঁড়ান।

সরকার পক্ষে দাঁড়ানো কয়েক জনের একজন হলো ব্রিগেডিয়ার ইমরান হামিদ। আগে আদমজী স্কুলের প্রিন্সিপাল ছিলেন। মতবিনিময় সভায় যখন সেনাপ্রধান সাহেব আঁচ করতে পেরেছেন যে সেনাবাহিনীকে যদি দেশের বিরুদ্ধে দাঁড় করার চেষ্টা আরো বেড়ে যায় তবে যেকোনো মুহূর্তে মিলিটারির ক্যুর সম্ভাবনা আছে। তাই তিনি ওইদিন থেকে আন্দলোনকারীদের উপর গুলি চালানো নিষেধ করেন পাশাপাশি আইজিপির সাথেও কথা বলেন। কারণ পুলিশেও প্রায় একই অবস্থা চলছিলো। তখন আইজিপি এবং সেনাপ্রধান সাহেব একমত হলেন যে, শেখ হাসিনা ও তার সহযোগী অর্থাৎ আওয়ামীলীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্যদের দেশের সার্বিক অবস্থা বোঝানো হবে, যাতে করে তারা ক্ষমতা ত্যাগ করে।

এই নিয়ে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ এবং অতি গোপনীয় ইউনিট তৈরি করা হয়, যার সাথে আমি জড়িত। ওই ইউনিটের অফিসাররা এবং আমি আওয়ামীলীগের বিভিন্ন সভাপতি মন্ডলীর সদস্য ও উপদেষ্টাদের সাথে বহুবার আলোচনা করি, তাতে কয়েকজন সায় দিয়েছেন যে তারা শেখ হাসিনাকে বোঝাবেন পদত্যাগের জন্য। কয়েকজন সদস্য উলটো আতংকিত হয়ে দেশ ত্যাগ করে ফেলেন। তারা ভেবেছেন সেনাবাহিনী তাদের আটক করবে, মার্শাল ল' জারি করবে। আসলে এমনটা আমাদের উদ্দেশ্য ছিলো না। আমরা চেয়েছি গণতান্ত্রিক উপায়ে সরকার পরিবর্তন হবে, প্রধান বিচারপতির রায়ের ভিত্তিতে। এরপর শেখ হাসিনাকে সভাপতি মন্ডলীর বিভিন্ন সদস্য এবং উপদেষ্টাগণ বোঝাতে চেষ্টা করেন পদত্যাগের জন্য। এর মধ্যে একজন হলেন সালমান এফ রহমান, সে সাথে মন্ত্রী পদমর্যাদা সম্পন্ন ব্যাক্তিবর্গও তাকে বুঝিয়েছেন। তবে এটা সত্য যে, যখন সবাই মিলে উনাকে পদত্যাগের জন্য বলেতেছিলো তিনি তখনই ভেঙ্গে পড়েছিলেন। কেননা তিনি কাউকে পাশে পাচ্ছেন না এবং বিশ্বাসও করতে পারছেন না। তখন আমরা শেখ হাসিনার কাছে যাই এবং তাকে বোঝানোর চেষ্টা করি। তিনি আমাদের কথা শুনতেছিলেন না, তখন আমরা উনার বোন শেখ রেহানার সাথে যোগাযোগ করি। উনাকে দেশে আসতে বলি।
আমাদের বিশ্বাস ছিলো অন্তত একমাত্র বোনকে তিনি বিশ্বাস করবেন। উনার বোন আমাদের কথায় ৪ তারিখ সকালে বাংলাদেশে আসেন। শেখ রেহানা এবং শেখ হাসিনা ৪ তারিখ অর্থাৎ রবিবার থেকেই নিজেদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা করেন। আমরা শেখ হাসিনার প্রোটোকল অফিসারদের (যারা সেনাবাহিনীতে কর্মরত) বলে দিয়েছিলাম, যেন তাদের গতিবিধির উপর ২৪ ঘন্টা নজর রাখে। আমাদের সূত্র জানিয়েছে যে, শেখ হাসিনা তখনও মানতে নারাজ ছিলেন। উনি ক্ষমতা সেনাবাহিনীকে দিতে চাচ্ছিলেন না। তিনি উলটো কারফিউ কড়াকড়ি করতে সেনাবাহিনীর উপর জোর দেন। যখন দেখছি কাজ হচ্ছে না তখন আমরা সেনাপ্রধান সাহেবকে জানাই। পরের দিন, আইজিপি ও তিন বাহিনীর প্রধান নিজেই অর্থাৎ সোমবার সকালে শেখ হাসিনার বাসা গণভবনে যান। সেখানে সালমান সাহেবও উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা তার বিভিন্ন ক্ষোভ ঝাড়েন সেনাবাহিনীর উপর। পুলিশদেরকে বাহবা দেন। কিন্তু আইজিপি সাহেব শেখ হাসিনাকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন যে দেশের পরিস্থিতি একদম নিয়ন্ত্রণের বাহিরে। তিনি তখন দেশে জরুরী অবস্থা জারি করতে নির্দেশ দিলে সেনাপ্রধান তা মানতে নারাজ ছিলেন।
ওই সভা ছিলো শেখ হাসিনার ইতিহাসের প্রথম সভা যেখানে কেউই তার হুকুম পালন করতে রাজি হোননি। শেখ হাসিনা তখন বুঝে যান যে, তার পক্ষে এখন আর কেউ নেই। তিনি তখন পাশের রুমে শেখ রেহানার কাছে যান, তার সাথে আলোচনা করেন এবং বিদেশ থেকে ভিডিও কলে পুত্রসন্তান জয়ের সাথে আলোচনা করেন। জয় নিজের মাকে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে নিরাপদ আশ্রয় নিতে বলেন যতদ্রুত সম্ভব। বলে রাখা ভালো, আমরা শেখ রেহানার মাধ্যমে জয়ের সাথেও আলাপ করার চেষ্টা করেছিলাম। শেখ হাসিনা তখন ফের সভায় এসে সেনাপ্রধানের কাছে পদত্যাগের জন্য দুইদিন সময় চান, যাতে করে তার সহযোগীরা দেশ ছাড়তে পারে এবং একটি জাতির উদ্দেশ্যে রেকর্ডেড ভাষণ দিতে চান, পাশাপাশি নিরাপদ আশ্রয়ের শর্ত দেন। তখন সেনাপ্রধান নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়ে রাজি হোন কিন্তু বাকি দুইটিতে রাজি ছিলেন না। কেননা ততক্ষণে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে মানুষ জড় হয়ে গেছেন এবং তারা যেকোনো মুহূর্তে গণভবনে ঢুকে যাবেন। সেনাপ্রধানসহ তিন বাহিনীর প্রধান শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেন যে তারা ৪৫ মিনিটের মধ্যে নিরাপদে ভারতে পাঠিয়ে দিবেন। শেখ হাসিনা হতাশ হন কিন্তু রাজি হয়ে যান। তখন আমি এবং আমার ইউনিট আমাদের সবচেয়ে পরিশ্রমী একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করি খুব কম সময়ে। তখন বাজে ১২:৩০ মিনিট। সময় ছিলো মাত্র ৪৫ মিনিট। এক ঘন্টাও না! আমরা প্রথমে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা এবং সালমান সাহেবকে বঙ্গভবনে নিয়ে যাই। সেখানে প্রেসিডেন্টের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দিয়ে উনাকে নিয়ে কুর্মিটোলা এয়ারব্যাসে চলে যাই। এর মাঝখানে ভারতের সেনাবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করি যাতে করে তারা শেখ হাসিনাকে গ্রহন করে। ক্লিয়ারেন্স চাই। তারা সম্মতি জানায়। তখন তারা শেখ হাসিনাকে ভারতের আগরতলায় পাঠাতে বললে আমরা কুর্মিটোলা এয়ারব্যাস থেকে ২:৩০ মিনিটে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে অতি সতর্কতার সহিত শেখ হাসিনা, তার বোন, সালমান সাহেব এবং তার কিছু বিশস্ত অফিসারকে আগরতলা পাঠাই। এর মাঝখানে সেনাপ্রধান রাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে থাকেন। উনি রাজনীতিবিদ ও প্রেসিডেন্টের সাথে আলাপ করেন। এর জন্য আলাদা একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়। ভারতের আগরতলা থেকে বিকাল ৪:৩০ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী সি-১৩০-জে উড়োজাহাজে করে উনাকে নিয়ে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। বলে রাখা ভালো, এই পুরো সময়েই শেখ হাসিনা স্তব্দ, নিশ্চুপ, হতাশ এবং কাঁদো কাঁদো ভাব। মনে হচ্ছিলো তিনি এটা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। বিমানবাহিনীর বিমানটি প্রথমে দিল্লিতে নামার কথা থাকলেও পরবর্তীতে দিল্লির কাছাকাছি গাজিয়াবাদের হিন্দোন এয়ারপোর্টে অবতরণ করে ৫:৩০ মিনিটের দিকে। তবে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সি-১৩০-জে উড়জাহাজটি সেখানেই রাখা হয় সারাদিন। যদি পরবর্তীতে কোনো দেশে যেতে চান তবে। তখন থেকেই শেখ হাসিনার সাথে আমাদের বর্তমান যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। তিনি যেসব অফিসার সাথে করে নিয়েছেন তারা নিয়মিত বিমানবাহিনীকে আপডেট দিচ্ছেন। আজ সকালে বিমানবাহিনী থেকে জানা হলো সি-১৩০-জে বিমানটি ফেরত চলে আসবে। ইতোমধ্যে হয়তো সেটি উড্ডয়ন করে ফেলেছে।

আমরা বারবার শেখ হাসিনার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছি কিন্ত তার অফিসাররা আর সায় দিচ্ছেন না। তবে আপাতত শুনেছি যে তিনি লন্ডনে যেতে পারেন। এর কারণ শেখ হাসিনা আর দেশীয় কাউকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। ইতোমধ্যে ভারত থেকে আমাদের জানানো হচ্ছে যে সেখানের বিভিন্ন টিভি চ্যানেলগুলোয় সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করছে।
আমার এই সব কিছু বলার কারণ একটাই যে আপনারা বিভিন্ন মানুষ যারা অনলাইনে গুজব রটাচ্ছেন সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তারা সত্যটা জানুন। সেনাবাহিনী সবসময় দেশের মানুষের জন্য কাজ করবে। সেটা আগামী যেই সরকারই আসুক। আমাদের নীতি একটাই থাকবে সেটা হলো দেশের মানুষদের সুরক্ষা। আপনাদের কেউ কেউ দাবি করছেন যে সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে সরিয়ে দিয়েছে ইচ্ছা করে। আসলে ব্যাপারটা ইচ্ছাকৃত না, আমাদের প্ল্যানে শেখ হাসিনাকে দেশ ছাড়ার কথাও ছিলো না। উনি শর্ত দাবি করেছেন নিরাপত্তার জন্য। উনাকে নিরাপত্তা দিলে, উনি পদত্যাগ করবেন। তাই আমরাও সেটি মেনে নিয়েছি।

ইতোমধ্যে আমাদের বিভিন্ন ইউনিট তৈরি হচ্ছে বা হয়েছে দেশের বিভিন্ন জায়াগায় মোতায়েনের জন্য। আপনারা আবারও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবেন বলে আশা করছি। কিন্তু সব অতিস্বল্প সময়ে হওয়ার কারণে সেনাবাহিনীর অরগানাইজড হতে একটু দেরি হচ্ছে। তবে ঠিক হয়ে যাবে আশা করি।

গতকাল রাতে সেনাবাহিনীর উপর গুলির যে আতংক সেই প্রসঙ্গে,
আমরা সেনাসদস্য আহত হওয়ার খবরটি পেয়েছি। পুলিশ গতকাল আতঙ্কিত হয়ে সেনাসদস্যদের উপর গুলি চালিয়েছেন। এই ব্যাপারটি তদন্ত করা হয়েছে। গতকাল হঠাত সরকার পতনের পর বিরোধীরা তাদের ১৫ বছরের ক্ষোভ একদিনেই নিয়ে ফেলছেন। আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে। এতে করে আপনারা বিভিন্ন মানুষদের বাসাবাড়িতে বা কার্যালয়ে হামলা করছেন। এতে বহু পুলিশ আহত ও নিহত হয়েছে। এখন পুলিশরা এজন্য আতঙ্কিত। আরো একটি কথা, আপনারা সবাই জানেন দেশে এখনো কিছু এমপি বা রাজনীতিবিদরা আটকে আছেন এবং পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সেনা দফতর থেকে এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দেওয়ার পর অনেকেই পালাতে পারেননি। তাতে পুলিশও রয়েছে। তারা সবাই আইজিপির কাছে নিরাপত্তা চান বিকালে। আইজিপি তখন সিদ্ধান্ত নেন যে গভীর রাতে পুলিশের বিশেষ কয়েকটি ইউনিটকে রাতে ফাঁকা আওয়াজ দিতে বলেন। তারা সারা ঢাকায় বিভিন্ন এলাকায় ফাঁকা আওয়াজ দেওয়ার জন্য নিজেদের বহর নিয়ে বের হয় যাতে করে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ঘর থেকে না বের হোন। তারা ফাঁকা আওয়াজ দিতে দিতে সেনানিবাসে নিরাপত্তার জন্য আশ্রয় নেয় এবং আত্মসমর্পণ করেন। এই ফাকে এম্পি-মন্ত্রী-পুলিশ কর্মকর্তারা নিজেদের আস্তানা খুঁজে নেয়। তাই ওই সময় তারা পালাতে চেষ্টা করেন। কিন্তু আফসোসের বিষয় হচ্ছে তারা এয়ারপোর্টের দিকে রওনা হোন। এইদিকে আগে থেকেই সেনাবাহিনীর তুর্কী ড্রোন দিয়ে আমরা সারা ঢাকায় নজরদারি চালাচ্ছিলাম। তাদের গতিবিধি দেখে এয়ারপোর্টে সেনাবাহিনী পাঠানো হয় এবং কয়েকজন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের মধ্যে কেউ এমপি বা মন্ত্রী ছিলেন না। যদিও এই কথাটি সায়ের ভাই আগেই বলে দিছেন গতকাল।

পাশাপাশি আপনাদের অনেকেরই মনে খুব উদ্বেগ জেগেছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র’ নিয়ে। আপনাদের জানিয়ে রাখছি যে এটা নিয়ে একটুও বিচলিত হবেন না। হ্যাঁ এটা সত্য ভারতীয় গোয়েন্দা বাহিনীর কিছু সদস্য বাংলাদেশে আছেন। এটা প্রায় সবদেশেই হয় অন্যদেশের উপর নজরদারির জন্য। আমাদের সেনাবাহিনীর ডিজিএফআইও অনেক দেশে মোতায়েন রয়েছে। আপনারা জেনে খুশি হবেন যে বাংলাদেশে যতজন র’এজেন্ট বা সংশ্লিষ্ট আছেন তারা সবাই সেনাবাহিনীর নজরদারিতে আছে। তাদের সেনাবাহিনী শেখ হাসিনা সরকার থাকার সময়ই আইডেন্টিফাই করে ফেলেছিলো এবং তখন থেকেই তাদের উপর নজরদারি করে আসছি। অতএব এটা নিয়ে চিন্তিত হবেন না।

#সংগৃহীত #

09/08/2024

যদি মানা না হতো আওয়ামী বায়না
চড়াও হতো তাদের উপর আওয়ামী হায়না,

ধ্বংস হলো আওয়ামী হায়না
মানতে হবে না আর আওয়ামী বায়না।

ভয় হয় আসে যদি নব সাজে বায়না
তারাও কি হবে তবে নব হায়না?

04/08/2024

খুবই গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ!
আপনারা প্লিজ ফোনের ক্যামেরার টাইম অ্যান্ড ডেট স্ট্যাম্প অন করে রাখেন। যাতে ভিডিও বা ফটোতে ডেট টা থাকে।
এতো এতো প্রমাণ ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ার কাছে পাঠালেও শুধুমাত্র ডেট/সময় না থাকার কারণে অথেন্টিসিটি ড্রপ করে।
এই মেসেজ যেই ভাই বোন আন্দোলন এ যাচ্ছে তাদের জানায়ে দিয়েন।
আমাদের পরবর্তীতে সুবিধা হবে।

04/08/2024

আমার বিশ্বাস তাকে দেখলে শয়তানও লজ্জায় মাথা নত করে ফেলে। শুধু তাই নয় বরং শয়তান তার থেকে যেন শত হাত দুরে থাকতে পারে সেই দোয়া করে।

04/08/2024

সারা দেশের ঘরে ঘরে, মসজিদ-মাদ্রাসায় দুয়া, তাহাজ্জুদ, কুরআন খতম, কুনুতে নাজেলা, রোজা ইত্যাদি আমল চালু রাখা উচিত। হাসবুনাল্লাহ।

04/08/2024
04/08/2024

লং মার্চের সময় পরিবর্তন:
৬ তারিখের পরিবর্তে ৫ তারিখ লং মার্চ হবে।
দেশবাসীকে লং মার্চে অংশগ্রহন করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।

04/08/2024

আজ ৬টার পর থেকে সারাদেশে আবারও কারফিউ জারি।

04/08/2024

এ লড়াই বাংলাদেশ বনাম আওয়ামিলীগের।
আপনাকে ডিসাইট করতে হবে-
আপনি কি বাংলাদেশের পক্ষে, না আওয়ামিলীরে পক্ষে?

20/07/2024

আল্লামা খালিদ সাইফুল্লাহ্ আইয়ুবী
সাহেবের বাবা রহ, ইন্তিকাল করেছেন
إنالله وإنا إليه راجعون

19/07/2024

“আগামীকাল কারফিও, নামছে সেনাবাহিনী”
এ বিষয়ে কোন গ্রহনযোগ্য সূত্র কারো কাছে আছে?

পুরা ইন্টারনেট ঘেটে কোন নিউজ পেপারে এই খবরটি পেলাম না।

19/07/2024

রামপুরা বাড্ডায় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে, হেলিকপ্টারের টহল।
সূত্র: প্রথম আলো
সময়: ০১: ২৮
প্রথম আলো লাইভ থেকে...

13/07/2024

ব্রেক পেড ক্ষয় হয়ে যাওয়া লোকগুলোকে কোন পদে বসানো থেকে, কোন পার্টিগত বক্তৃতা ইত্যাদিতে মাইক দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।

07/07/2024

মসজিদে আকসা থেকে মুসলমানদেরকে দুরে রাখা হয়েছে কেন?

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার

#মসজিদে_আকসা_থেকে_মুসলমানদেরকে_দুরে_রাখা_হয়েছে_কেন_?
#মুফতি_জাবের_মুহাম্মদ_আজহার



تهنئة بمناسبة السنة الهجرية 1446 دعاء دخول السنة الهجرية الجديدة--“عام هجري يمضي، ويأتي عام هجري جديد، كل عام وأنت بخير،...
07/07/2024

تهنئة بمناسبة السنة الهجرية 1446 دعاء دخول السنة الهجرية الجديدة--
“عام هجري يمضي، ويأتي عام هجري جديد، كل عام وأنت بخير، أسأل الله أن يجعله عام سعيد لك ولعائلتك وأحبائك”. “كل عام وأنت إلى الرحمن أقرب، كل عام وصحائف أعمالك بالحسنات أثقل، كل عام وهمتك للجنة تكبر”. “كل عام وصحيفتك أحسن عملا ولسانك رطب أكثر بالدعاء وقلبك أكثر صفاء”.

24/06/2024

আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ, স্মরণে শোকগাথা কবিতা-
“স্বর্গফেরা মানবপাখি”
-------------------
কবি: রিয়াদ হায়দার
আবৃত্তি ও কন্ঠ: ইলিয়াস হাসান
সাউন্ড ও রেকর্ড লেভেল: স্টুডিও ভোকাল
স্পন্সর: এমবিএম ফাউন্ডেশন
-----------------------
“স্বর্গফেরা মানবপাখি”
যুগে যুগে কিছু মানবপাখি
জান্নাত হতে ধরায় নামে,
ওপারের পুরো মানচিত্রটা নিয়ে আসে
সাথে সবুজ খামে।

দিকে দিকে খাম করে বিতরণ
শহরে-গঞ্জে-দরসেগাহে,
কোন পথে আছে চির শান্তি
সীমাহীন ক্লেশ কোন সে রাহে?
কোন রাস্তাটা ঘোর তিমিরের
কোন পথে হিদায়াতের আলো?

আল্লাহর পথে ঝলমলে নূর
শয়তানি পথ নিকষ কালো।
কোন পথে মানবতার মুক্তি,
জাতির ধ্বংস কোন সে পথে?
কীভাবে বাঁচবে মানবজাতি
বিভীষিকাময় নরক হতে!

জান্নাতি পাখি শোনায় গজল
দরদী কন্ঠে মায়াবী সুরে,
মাহফিল শেষে উড়ে যায় ফের
ওপারের চির অচিন পুরে।

উড়ে গেল হায় কুতুবে জামান
মুফতি আজিজ ইউনুস হাজী,
স্বর্গীয় পাখি ইসলামাবাদী
বোয়ালভী আর কদিম, গাজী।

স্বর্গ পাখিরা দূর অজানায়
একে একে হায় উড়ে চলে যায়,
বিরহের আখি না শুকোতেই
তুমিও উড়িলে সফেদ ডানায়!
ইমাম বুখারী দেখিনি হয়তো
দেখেছি আব্দুল হালিম বুখারী,
দেখেছি হাজার হাজার ছাত্র
আলোকিত প্রাণ শিষ্য তাঁহারি।
দেখেছি তাঁহার জ্ঞানের বাহার
শিরিন জবান দীপ্ত আঁখি,
তিনি ছিলেন আদ্যোপান্ত
স্বর্গফেরা মানবপাখি

#আল্লামা_বোখারী_রহ_স্মরণে_শোকগাথা_কবিতা
#স্বর্গফেরা_মানবপাখি
#কবি_রিয়াদ_হায়দার

22/06/2024

আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ, স্মরণে শোকগাথা “বইছে চোখে জল” || আল্লামা বোখারীর শোকে বইছে চোখে জল
--------------------
আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ, স্মরণে শোকগাথা “বইছে চোখে জল”

Lyric: Alauddin Kabir
Tune: Abid salam
Artist: Tanveer Al-Alam
Record label: SWAPNA NEER
Sound Design: Makky Studio
Sponsor: MBM FOUNDATION

আল্লামা শাহ্ আব্দুল হালিম বোখারী রহ.
স্মরণে রচিত শোকগাথা “বইছে চোখে জল”
কবি, আলাউদ্দীন কবির

আল্লামা বোখারীর শোকে বইছে চোখে জল

জ্ঞানে-গুণে যেসব মানুষ শতো বছর পরে
খোদার বিশেষ রহমতে জন্মগ্রহণ করে।।
তিনি তেমন বিরল মানুষ, আদর্শ উজ্জ্বল
আল্লামা বোখারীর শোকে বইছে চোখে জল।

আল-জামিয়া পটিয়া যাঁর চার দশকের স্মৃতি
পাঠদানে ও প্রশাসনে অসংখ্য যাঁর কৃতি।।
তাঁর প্রীতি তো সকল হৃদয় করবে করতল
আল্লামা বোখারীর শোকে বইছে চোখে জল।

যেই মাটিতে শুয়ে আছেন মুর্শিদ ও সাথী
সে মাটিতেই কাটুক সুখে তাঁরও দিবস-রাতি।।
এই কথাটিই শিষ্য কবির খোদার কাছে বল্
আল্লামা বোখারীর শোকে বইছে চোখে জল।
কোটি ভক্তকুলের বুকে জ্বলছে দাবানল
বইছে চোখে জল, বুকে জ্বলছে দাবানল।

#আল্লামা_বোখারীর_শোকে_বইছে_চোখে_জল
#বইছে_চোখে_জল

#মরমী_গজল

21/06/2024

আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ,-এর শানে শোকগাঁথা । تأثرات । Ta’assurat By Allama Sultan Zawq Nadabi
----------------------
আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ,-এর শানে শোকগাঁথা (মর্সিয়া)
تأثرات
Ta’assurat
-----------------
علامہ محمد عبدالحلیم بخاری ؒ کی شان میں مرثیہ خانی
از علامہ محمد سلطار ذوق ندوی دامت برکاتہم العالیہ
----------------------------------------------------------------
Lyric: Allama Muhammad Sultan Zawq Nadwi
Tune & Singer: Abid Salam
Sound design: Abid Salam
Record label: Nashid studio
Sponsor: MBM FOUNDATIN

#আল্লামাـআব্দুলـহালিমـবোখারীـরহـএরـশানেـশোকগাঁথা
#تأثرات

21/06/2024

علامہ محمد عبدالحلیم بخاری ؒ کی شان میں مرثیہ خانی
از علامہ محمد سلطان ذوق ندوی دامت برکاتہم العالیہ
আল্লামা বোখারী রহ,-কে নিয়ে আল্লামা যওক হাফি,-এর লিখিত শেয়েরটি আজ (বাংলাদেশ সময়) সন্ধ্যা ৭টার সময় রিলিজ হতে যাচ্ছে-
ততক্ষন পর্যন্ত পেজে চোখ রাখুন।

আজ ২১ জুন ২০২৪
আজ থেকে দু’বছর পূর্বে আজকের এই তারিখে, ২০২২ ইংরেজীতে-
আল্লামা বোখারী রহ, আমাদেরকে এতিম করে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন।
আল্লাহ বাবাকে মাগফিরাত করুন, জান্নাতুল ফিরদাউসুল আ’লা নসীব করুন। আমিন

19/06/2024

আল্লামা মামুনুল হককে নিয়ে ঈমান জাগানো সংগীত | سلام اے نیا مہماں | SALAM AI NAYA MEHMAN

سلام اے نیا مہماں
Salam ai naya mehman
She`er (Urdu)

DEDICATED BY
ESAMUDDIN KAWKAB
To
Allama Mamunul Haque

Lyric: Esamuddin Kawkab Ibnu Kawkab
Singer: Sainan Sayem (Sylhet)
SINGER: SAINAN SAYEM

#سلام _اے _نیا _مہماں

12/06/2024

কুরবানি করা মানে আল্লাহর মেহমান হওয়া ............

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার
Zaber Muhammad Azhar

----------------------------------
#কুরবানি_করা_মানে_আল্লাহর_মেহমান_হওয়



12/06/2024

কুরবানির শিক্ষা জিহাদের মানসিক প্রস্তুতি ......

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার
Zaber Muhammad Azhar

#কুরবানির_শিক্ষা_জিহাদের_মানসিক_প্রস্তুতি
#মুফতি_জাবের_মুহাম্মদ_আজহার

12/06/2024

কুরবানির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ......

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার
Zaber Muhammad Azhar

#কুরবানির_ঐতিহাসিক_প্রেক্ষাপট
#মুফতি_জাবের_মুহাম্মদ_আজহার


11/06/2024

তাকবীরে তাশরীক্বের অর্থ ও মর্ম .....

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার
Zaber Muhammad Azhar

#তাকবীরে_তাশরীক্বের_অর্থ_ও_মর্ম
#মুফতি_জাবের_মুহাম্মদ_আজহার

#দাঈ_ইলাল্লাহ

11/06/2024

তাকবীরে তাশরীক্ব তথা ঈমানী মহড়া ....................

মুফতি জাবের মুহাম্মদ আজহার
Zaber Muhammad Azhar

#তাকবীরে_তাশরীক্ব_তথা_ঈমানী_মহড়া
#মুফতি_জাবের_মুহাম্মদ_আজহার

Address

Mecca

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ummah Global Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ummah Global Media:

Videos

Share

Category