Tawhidi Media

Tawhidi Media একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য শিরক এবং বিদআত মুক্ত ইসলাম প্রচার করাই আমাদের লক্ষ্য
(2)

16/01/2024

ALIFUN BA

https://youtu.be/n1L1TViNbyU
26/01/2022

https://youtu.be/n1L1TViNbyU

প্রচলিত তাবলীগ করা কি জায়েজ?প্রচলিত তাবলীগ জামাত করা কি বৈধ হবেতাবলীগ জামাতের জন্য ঘর থেকে বের হয়ে যাও কি বৈধ? Sheik...

https://youtu.be/UHHML45nJGo
06/06/2021

https://youtu.be/UHHML45nJGo

তাবিজ আর তামিমার মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি?শায়খ ডঃ আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া হাফি জাহুল্লাহSheikh Dr Abu Bakar Muhammad Zakaria Hafi Tawhid...

আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি Tawhidi Media ভেরিফাইড হয়েছে
31/05/2021

আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤️❤️❤️

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি Tawhidi Media

ভেরিফাইড হয়েছে

13/05/2021
প্রতি বছর কি লাইলাতুল কদর নির্দিষ্ট এক রাতেরই হয়ে থাকে? না কি তা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাতে হয়ে থাকে? নিঃসন্দেহে লাইলাতুল ...
03/05/2021

প্রতি বছর কি লাইলাতুল কদর নির্দিষ্ট এক রাতেরই হয়ে থাকে? না কি তা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাতে হয়ে থাকে?

নিঃসন্দেহে লাইলাতুল কদর রামাযান মাসে হয়ে থাকে। আল্লাহ্‌ বলেনঃ

إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ

“নিশ্চয় আমি উহা অবতীর্ণ করেছি কদরের রাত্রিতে।” (সূরা কদরঃ ১) অন্য আয়াতে পবিত্র কুরআন রামাযান মাসে নাযিল হয় একথা উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ্‌ বলেনঃ

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ

“রামাযান সেই মাস যার মধ্যে কুরআন নাযিল করা হয়েছে।” (সূরা বাক্বারাঃ ১৮৫) নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লায়লাতুল কদর অনুসন্ধান করার জন্য রামাযানের প্রথম দশকে ই’তেকাফ করেছেন। তারপর দ্বিতীয় দশকে এ’তেকাফ করেছেন। অতঃপর তা দেখেছেন রামাযানের শেষ দশকে। এরপর ছাহাবীদের (রাঃ) একটি দল স্বপ্নে দেখেছেন লাইলাতুল কদর রামাযানের শেষ সাত দিনে। তিনি (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

أَرَى رُؤْيَاكُمْ قَدْ تَوَاطَأَتْ فِي السَّبْعِ الْأَوَاخِرِ فَمَنْ كَانَ مُتَحَرِّيهَا فَلْيَتَحَرَّهَا فِي السَّبْعِ الْأَوَاخِرِ

“আমি দেখছি তোমাদের সবার স্বপ্ন একরকম হয়েছে শেষ সাত দিনে। অতএব কেউ যদি লায়লাতুল কদর অনুসন্ধান করতে চায় সে যেন শেষ সাত রাতে অনুসন্ধান করে।” লায়লাতুল কদরের সময় নির্ধারণের ব্যাপারে সর্বনিম্ন যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে এই।

লায়লাতুল কদরের ব্যাপারে প্রমাণিত দলীল সমূহ যদি আমরা গভীরভাবে অনুসন্ধান করি, তবে দেখা যাবে যে, তা বিভিন্ন রাতে হয়ে থাকে। প্রতি বছর নির্দিষ্টভাবে এক রাতে নয়। নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদা রাত্রে লায়লাতুল কদর স্বপ্নে দেখলেনঃ পানি ও ভিজা মাটিতে সিজদা করলেন। সে রাতটি ছিল একুশে রাত। তাছাড়া রাসূলুল্লাহ্‌ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,

تَحَرَّوْا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْعَشْرِ الْأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ

“তোমরা রামাযানের শেষ দশকে লায়লাতুল কদর অনুসন্ধান কর।” এদ্বারা বুঝা যায় উহা নির্দিষ্ট একটি রাতে নয়। এজন্য মু’মিন শেষ দশকের প্রতিটি রাতেই অনুসন্ধান করবে ও যে কোন রাতে তা পেয়ে যাওয়ার জন্য আশা করবে।

যে ব্যক্তি লায়লাতুল কদরে ঈমানের সাথে ও ছাওয়াবের আশায় ক্বিয়ামুল্লাইল করবে, সে নিশ্চিতভাবে তার প্রতিদান লাভ করবে। চাই সে জানতে পারুক বা না পারুক। কেননা নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

مَنْ قَامَ لَيْلَةَ الْقَدْرِ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

“যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ছাওয়াবের আশায় লায়লাতুল কদরে ক্বিয়াম করে, তার পূর্বের পাপ ক্ষমা করা হবে।” এরূপ বলা হয়নি যে, কখন লায়লাতুল কদর হবে জানতে পারলে এই ছওয়াব হাসিল হবে। অতএব ছাওয়াব পাওয়ার জন্য নির্দিষ্টভাবে কখন লায়লাতুল কদর হচ্ছে তা জানা শর্ত নয়। কিন্তু যে ব্যক্তি রামাযানের শেষ দশকের প্রতিটি রাতেই কিয়াম করবে, সে নিশ্চিতভাবে লায়লাতুল কদর পাবে। চাই তা শেষ দশকের প্রথম দিকে হোক বা মধ্যখানে বা শেষের দিকে হোক।

গ্রন্থঃ ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম অধ্যায়ঃ সালাত

বিদ্যানন্দের মত‌ প্রতিষ্ঠানে যাকাত দেয়া কতটুকু বৈধ?মনে রাখবেন যাকাত ১টি ফরজ ইবাদত এর নির্দিষ্ট  ৮টি  খাত আছে এর বাইরে ব...
02/05/2021

বিদ্যানন্দের মত‌ প্রতিষ্ঠানে যাকাত দেয়া কতটুকু বৈধ?

মনে রাখবেন যাকাত ১টি ফরজ ইবাদত এর নির্দিষ্ট ৮টি খাত আছে এর বাইরে ব্যয় করলেযাকাত আদায় কিন্তু হবে না

https://youtu.be/Au9hWesu6zA

বিদ্যানন্দের মত প্রতিষ্ঠানে যাকাতের টাকা দেয়া যাবে কি না? যাকাত একটি ফরজ ইবাদত যাকাতের অর্থ ৮টি খাতে ব্যয় করা য....

13/04/2021

ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ

11/04/2021

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রমাযান আসলে আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয় আর শয়তানগুলোকে শিকলবন্দী করে দেয়া হয়।
বুখারী হাদিস নং ১৮৯৯

11/04/2021

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন রমাযান আসে তখন জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
সহীহ বুখারী হাদিস নং ১৮৯৮

প্রশ্ন: (৩৯২) সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? উত্তর: পবিত্র কুরআনের নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই আমরা জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার...
10/04/2021

প্রশ্ন: (৩৯২) সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী?

উত্তর: পবিত্র কুরআনের নিম্ন লিখিত আয়াত পাঠ করলেই আমরা জানতে পারি সিয়াম ফরয হওয়ার হিকমত কী? আর তা হচ্ছে তাক্বওয়া বা আল্লাহ ভীতি অর্জন করা ও আল্লাহর ইবাদত করা। আল্লাহ বলেন,

﴿يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ كُتِبَ عَلَيكُمُ ٱلصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى ٱلَّذِينَ مِن قَبلِكُم لَعَلَّكُم تَتَّقُونَ ﴾ [البقرة: ١٨٣]

“হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যাতে করে তোমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পার।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৩] তাক্বওয়া হচ্ছে হারাম কাজ পরিত্যাগ করা। ব্যাপক অর্থে তাক্বওয়া হচ্ছে, আল্লাহর নির্দেশিত বিষয় বাস্তবায়ন করা, তাঁর নিষেধ থেকে দূরে থাকা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

«مَنْ لَمْ يَدَعْ قَوْلَ الزُّورِ وَالْعَمَلَ بِهِ والْجَهْلَ فَلَيْسَ لِلَّهِ حَاجَةٌ فِي أَنْ يَدَعَ طَعَامَهُ وَشَرَابَهُ»

“যে ব্যক্তি (সাওম রেখে) মিথ্যা কথা, মিথ্যার কারবার ও মূর্খতা পরিত্যাগ করল না, তার খানা-পিনা পরিহার করার মাঝে আল্লাহর কোনো দরকার নেই।”[1]

অতএব, এ কথা নিশ্চিত হয়ে গেল যে, সাওম আদায়কারী যাবতীয় ওয়াজিব বিষয় বাস্তবায়ন করবে এবং সবধরণের হারাম থেকে দূরে থাকবে। মানুষের গীবত করবে না, মিথ্যা বলবে না, চুগলখোরী করবে না, হারাম বেচা-কেনা করবে না, ধোঁকাবাজী করবে না।

মোটকথা: চরিত্র ধ্বংসকারী অন্যায় ও অশ্লীলতা বলতে যা বুঝায় সকল প্রকার হারাম থেকে বিরত থাকবে। আর একমাস এভাবে চলতে পারলে বছরের অবশিষ্ট সময় সঠিক পথে পরিচালিত হবে ইনশাআল্লাহ্। কিন্তু আফসোসের বিষয় অধিকাংশ সাওম আদায়কারী রামাযানের সাথে অন্য মাসের কোনো পার্থক্য করে না। অভ্যাস অনুযায়ী ফরয কাজে উদাসীনতা প্রদর্শন করে, হালাল-হারামে কোনো পার্থক্য নেই। তাকে দেখলে বুঝা যাবে না তার মধ্যে সিয়ামের মর্যাদার কোনো মূল্য আছে। অবশ্য এ সমস্ত বিষয় সিয়ামকে ভঙ্গ করে দিবে না। কিন্তু নিঃসন্দেহে তার ছাওয়াব বিনষ্ট করে দিবে।

গ্রন্থঃ ফাতাওয়া আরকানুল ইসলাম অধ্যায়ঃ ছিয়াম (রোযা)

শায়খ মুহাম্মদ বিন সালিহ আল উসাইমিন রাহিমাহুল্লাহ

Address

Jeddah

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tawhidi Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tawhidi Media:

Videos

Share

Category