Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ

Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ যাত্রা, আবিষ্কার, অজানা কিছু খোঁজা, রোমাঞ্চ সবই ভ্রমণের অংশ!❤️
(1)

ক্রিসমাস (Christmas)২৫ ডিসেম্বর। খ্রিষ্টানদের বড়দিন। দিনটি খ্রিষ্টান বিশ্বে জাঁকজমক পূর্ণভাবে উদযাপিত হয় তাদের ধর্মীয় উৎ...
24/12/2024

ক্রিসমাস (Christmas)

২৫ ডিসেম্বর। খ্রিষ্টানদের বড়দিন। দিনটি খ্রিষ্টান বিশ্বে জাঁকজমক পূর্ণভাবে উদযাপিত হয় তাদের ধর্মীয় উৎসব হিসেবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজ মুসলিম বিশ্বেও দিনটি বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে। তাই নিম্নে এ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা পেশ করা হলো:

❂ ক্রিসমাস (বড়দিন) কী?

খ্রিস্টানদের এক সম্প্রদায়ের নিকট এই দিনটি স্রষ্টার জন্ম দিন আবার অপর সম্প্রদায়ের নিকট স্রষ্টার সন্তানের জন্ম দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনটিতে তারা বিভিন্ন রকম উপহার আদান প্রদান, আলোক সজ্জা, বিভিন্ন রকমের খাবার, বিশেষ চা পান, চার্চে গমন ইত্যাদির মাধ্যমে অতিবাহিত করে থাকে।

ইংরেজি Christmas শব্দটির দুটি অংশ একটি Christ অপরটি mas,
Christ এটি ঈসা আলাইহিস সালাম এর একটি উপাধি, আর mas অর্থ জন্মদিন বা জন্মোৎসব। তাহলে Christmas এর মাধ্যমে ঈসা আলাইহিস সালাম এর জন্মোৎসব বোঝানো হয়ে থাকে।

যদিও আজকে খ্রিষ্টানরা এই দিনটিকে ঈসা আলাইহিস সালাম-এর জন্ম দিন হেসেবে পালন করে থাকে বাস্তবে ইতিহাসে তাঁর জন্ম তারিখ সঠিক ভাবে বর্ণিত নেই। এ নিয়ে স্বয়ং খ্রিস্টানদের মাঝেও মতবিরোধ আছে। তাই দেখা যায় ক্যাথোলিক খ্রিষ্টানরা ২৫ ডিসেম্বরকে ক্রিসমাস হিসেবে পালন করে থাকে আর অপর দিকে অর্থোডক্স (Orthodox) ৭ জানুয়ারিকে ক্রিসমাস হিসেবে পালন করে থাকে।

নিঃসন্দেহে ক্রিসমাস খ্রিস্টানদের একটি ধর্মীয় উৎসব। কিন্তু আজকে খ্রিস্টানদের এই আনুষ্ঠানিকতা এবং সে সময় ঈসা (আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম)-এর জন্ম লগ্নে তাদের পূর্বসূরিদের প্রতিক্রিয়ার কথা আমাদেরকে কী বার্তা দিচ্ছে? আজকের ক্রিসমাস পালনকারীরা কি তাদেরই পরবর্তী জেনারেশন নয় যারা ঈসা (আ.) এর ভূমিষ্ঠ কালে তাঁর মাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছিল? যারা তাঁকে আল্লাহর পুত্র বলে আখ্যায়িত করেছিল? এবং যারা তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল?
আফসোস! যারা তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল তারা আজ তাঁর জন্মোৎসব পালন করছে। এ যেন চোরের মার বড় গলা।

❂ মূলত: ঈসা (আলাইহিস সালাম)-এর জন্ম তারিখ কোনটি?

ক্যাথোলিকদের ধারণামতে ২৫ ডিসেম্বর আর অর্থোডক্সদের ধারণামতে ৭ জানুয়ারি। মূলত খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রন্থসমূহে এর সঠিক তারিখ নির্ধারিত করে বর্ণনা করা হয়নি। তবে কুরআন কারিমের ভাষ্য অনুযায়ী দেখা যায় যে, মরিয়ম (আলাইহিস সালাম) কে লক্ষ্য করে তার গর্ভাবস্থায় আল্লাহ বলছেন,

وَهُزِّي إِلَيْكِ بِجِذْعِ النَّخْلَةِ تُسَاقِطْ عَلَيْكِ رُطَبًا جَنِيًّا

“আর তুমি নিজের দিকে খেজুর গাছের কাণ্ডে নাড়া দাও, তা থেকে তোমার উপর সুপক্ব খেজুর পতিত হবে।” [সূরা মারিয়াম: ২৫]

এখান থেকে বুঝা যায় যে, ঈসা (আলাইহিস সালাম)-এর জন্ম ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে নয় বরং জুন বা জুলাই মাসে। কারণ খেজুর একটি গ্রীষ্মকালীন ফল শীতকালীন ফল নয়। তাহলে যদি তাঁর জন্ম তারিখটিই সঠিক ভাবে নির্ণীত না হয় তাহলে কীসের ভিত্তিতে এই আনুষ্ঠানিকতা? সুবহানাল্লাহ!

দেখুন, আমাদের নবী মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জন্ম তারিখও নির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত নয়। এমনিভাবে ঈসা আলাইহিস সালাম-এর জন্ম তারিখও সঠিকভাবে প্রমাণিত নয়। আমার মনে হয়, এর মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর নবী দ্বয়কে মানুষের অতিরঞ্জন থেকে রক্ষা করেছেন।

❂ ক্রিসমাস সম্পর্কে ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি:

অর্থগত দিক থেকে ক্রিসমাস শব্দটিই একটি শিরকি শব্দ। কারণ শব্দটির অর্থ “প্রভুর জন্মদিন বা প্রভুর পুত্রের জন্ম দিন”। (নাউজু বিল্লাহি মিন জালিক-আল্লাহর নিকট এ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, মহান আল্লাহ এ থেকে পুত পবিত্র।)

আল্লাহর বাণী: لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ “তিন কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাঁকে জন্ম দেয়নি।” [সূরা ইখলাস: ৩]।
অতএব একজন মুসলিমের জন্য এই কথাটি মুখে উচ্চারণ করাই হারাম।

হাদিসে বর্ণিত হয়েছে:

আবু উমামা আল বাহেলী রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,

مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ ، وَمَنْ أَحَبَّ قَوْمًا حُشِرَ مَعَهُمْ

“যে ব্যক্তি কোন জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করবে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে, আর যে যেই জাতিকে ভালবাসবে তাদের সাথে তার হাশর হবে।” [আবু দাউদ হাদিস নং ৪০৩১, মুসনাদ আহমদ, হাদিস নং-৫০৯৩]

❑ আলেমগণের মতামত:

◈ শাইখ উসাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “ক্রিসমাস উপলক্ষে অনুষ্ঠান করে, উপহার ও মিষ্টি বিতরণ করে, বিভিন্ন ধরণের খাবারের আয়োজন করে এবং ছুটি পালন করে কাফেরদের সাদৃশ্য অবলম্বন করা মুসলিমদের জন্য হারাম। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোন জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করবে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।”

◈ শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ্) তার ইকতিযাউ সিরাতিল মুস্তাকীম গ্রন্থে বলেন, “তাদের (কাফেরদের) কিছু উৎসবে (মুসলমানদের জন্য)তাদের সাদৃশ্য অবলম্বন করা তারা বাতিল পন্থী হওয়া স্বত্বে তাদের আত্মতৃপ্তির কারণ হবে। আবার কখনো হয়ত তা দুর্বল হৃদয়ের অধিকারী এবং সুযোগ সন্ধানীদের জন্য বৈধতার প্রমাণ গ্রহণের সুযোগ করে দিবে। যে ব্যক্তি তা করবে সে গোনাহগার বলে গণ্য হবে তা যে উদ্দেশ্যেই করে থাকুক না কেন চাই তা সামাজিকতা রক্ষা, ভালবাসা, লজ্জা বা অন্য কোন কারণে হোকনা কেন। কেননা তা আল্লাহর দ্বীনে তোষামোদ এবং কাফেরদের মনোবলকে দৃঢ় করবে এবং তাদের ধর্ম নিয়ে তাদেরকে গৌরব করার সুযোগ করে দিবে। [ফাতাওয়া ইবনে উসাইমীন ৩/৪৪]
লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী মু. ইউসুফ মাদানি
সম্পাদনায়: আব্দুল্লাহিল হাদী আব্দুল জলীল মাদানি

উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ও বাংলাদেশ আহলেহাদীস আন্দোলন এর সম্মানিত আমীর- শ্রদ্ধেয় স্যার শাইখ ডঃ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (হাফ...
23/12/2024

উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত আলেম ও বাংলাদেশ আহলেহাদীস আন্দোলন এর সম্মানিত আমীর-
শ্রদ্ধেয় স্যার শাইখ ডঃ আসাদুল্লাহ আল-গালিব (হাফিঃ) অসুস্থ।

🤲আপনারা সবাই শাইখের জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা যেনো শাইখকে পরিপূর্ণ সুস্থতা দান করেন (আমিন)

🤲লা বা'সা তুহুরুন ইন'শা'আল্লাহ।

🔰🖋️ ইসলামই বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ 🖋️-প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব◾Daily Inqilab◾দৈনিক ইনকিলা...
21/12/2024

🔰🖋️ ইসলামই বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ 🖋️-প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
◾Daily Inqilab◾দৈনিক ইনকিলাব ◾ রাজশাহী ব্যুরো
🔰🖋️ রাজশাহী কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ, রাজশাহী জেলার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত আঞ্চলিক ইসলামী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংগঠনের আমীর প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব বলেছেন, ইসলামই বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ। ইসলামী বিধিবিধান শুধুমাত্র পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের ভিত্তিতে হতে হবে। মনগড়া প্রচলিত ইসলামের আলোকে নয়।
তিনি বলেন, কেবল ইসলামের কারণেই ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পূর্ববঙ্গ একদিন পাকিস্তানে যোগদান করেছিল। আজও কেবল সেই ইসলামী চেতনাই পারে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অক্ষুণ্ণ রাখতে। একই ভাষাভাষী ও একই ভূখণ্ডে থাকা সত্ত্বেও পশ্চিম বঙ্গ থেকে পূর্ব বঙ্গ পৃথক হয়ে পাকিস্তানের স্বাধীন রাষ্ট্রে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার এবং বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার মূল আদর্শিক প্রেরণা ছিল ইসলাম।
🔰🖋️ তিনি আরও বলেন, ইসলামের জন্যই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, এটি যেমন ঐতিহাসিক সত্য, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য ইসলাম অপরিহার্য—এটিও এক অকাট্ট সত্য। আন্তর্জাতিক ইহুদি-খ্রিস্টান ও ব্রাহ্মণ্যবাদী শক্তিগুলোর প্রধান লক্ষ্য ইসলামকে দুর্বল করা। তাই কুরআন ও ছহীহ হাদীছ ভিত্তিক ইসলামের চর্চা করতে হবে।
প্রফেসর গালিব বর্তমান সমাজে ইসলামের নামে প্রচলিত অনেক বিশ্বাস ও বিধিবিধানকে কুরআন ও ছহীহ হাদীছের বিরোধী বলে উল্লেখ করেন। তিনি এসব পরিহার করে বিশুদ্ধ ইসলাম অনুসরণ করার আহ্বান জানান।
রাজশাহী সদর আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা দুররুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন, গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও হাদীছ ফাউন্ডেশন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব, আহলেহাদীছ যুবসংঘের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম মাদানী প্রমুখ।
🔰🖋️ উক্ত সম্মেলনে আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ-এর অঙ্গসংগঠন আল-আওন ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ও রক্তদান কর্মসূচি পরিচালিত হয়। এ ছাড়াও আহলেহাদীছ পেশাজীবী ফোরাম-এর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন।

🔴'সকল বিধান বাতিল কর, অহি-র বিধান কায়েম কর'🔰 আসুন! পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে জীবন গড়ি🕋ইসলামী সম্মেলন টাঙ্গাইল ২...
20/12/2024

🔴'সকল বিধান বাতিল কর, অহি-র বিধান কায়েম কর'
🔰 আসুন! পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে জীবন গড়ি
🕋ইসলামী সম্মেলন টাঙ্গাইল ২০২৪
🔰🎙প্রধান অতিথি:
প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
■ আমীর, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ।।
সভাপতি:
🔰🖋 শামছুল আলম খান
◼ সভাপতি, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ, টাঙ্গাইল জেলা।
তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২৪ইং শনিবার
⏰ বাদ যোহর থেকে এশা পর্যন্ত।
■ এছাড়াও বক্তব্য পেশ করবেন আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ। তাদের মধ্যে রয়েছে-
★ড.আহমাদ আব্দুল্লাহ সাকিব
★ড. সাখাওয়াত হোসেন
★ড. কাবিরুল ইসলাম
★অধ্যাপক নুরুল ইসলাম
★শরিফুল ইসলাম মাদানী

◼মহিলাদের জন্য বসার সু-ব্যবস্থা আছে।
স্থান: ছাতিহাটী ঈদগাহ ময়দান, কালিহাতী, টাঙ্গাইল।
◼সার্বিক যোগাযোগ: ০১৭২১-৮৪০১৫৫, ০১৭৩১-৯০১৮৮১
🔴Facebook LIVE : Monthly At-Tahreek
🔴YouTube : Ahlehadeeth Andolon Bangladesh ||
At-Tahreek TV
🔴 আয়োজনে: আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ
টাঙ্গাইল জেলা।

15/12/2024

দিবস পালন সম্পর্কে ঐতিহাসিক বক্তব্য || শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ...

14/12/2024

ইস'লামই বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র রক্ষাকবচ -প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব হাফিজাহুল্লাহ

12/12/2024

২০১১ সালে বাশারের নাম নিয়ে তার ধ্বংসের দু'আ করেছিলেন শাইখ ইয়াসির দৌসুরী হাফিযাহুল্লাহ।
সেই দু'আ কবুল হলো ১৪ বছর পর।
বাশারের আরও ধ্বংস রয়েছে।.

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম কল্যাণ ট্রাস্টের ৯ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদের একজন পরিচালক হিসেবে ধর্ম মন্ত্রণালয় কর্তৃক ম...
09/12/2024

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম কল্যাণ ট্রাস্টের ৯ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদের একজন পরিচালক হিসেবে ধর্ম মন্ত্রণালয় কর্তৃক মনোনীত হয়েছেন আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাযযাক।মিটিংয়ে উপস্থিত আছেন ইসলামি ফাউন্ডেশনের মাননীয় মহাপরিচালক ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব।

আলহামদুলিল্লাহ, সিরিয়া বিজয়ে প্রধান নেতৃত্বদানকারী "আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি" একজন সালাফি জিহাদি সংগঠনের আমির, তিনি একজন আ...
09/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ, সিরিয়া বিজয়ে প্রধান নেতৃত্বদানকারী "আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি" একজন সালাফি জিহাদি সংগঠনের আমির, তিনি একজন আহলে হাদিস যোদ্ধা।

তিনি সৌদি বংশভূত। উনার নেতৃত্বে মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে সিরিয়া বিজয় আনা সম্ভব হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।

আল্লাহ যেনো সামে খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা করেন। ইমাম মাহাদীর শহর সাম খিলাফতের মাধ্যমে দেশ পরিচলনা হয়। আমিন। আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ রাখার তৌফিক দান করুক।

আল হামদুলিল্লাহ। আল হামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার!! সিরিয়ায় ৫৪ বছরের ‘স্বৈরশাসনের’ পতনের মাধ্যমে সেখানকার এক ভয়াবহ অন্ধকার...
08/12/2024

আল হামদুলিল্লাহ। আল হামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার!!
সিরিয়ায় ৫৪ বছরের ‘স্বৈরশাসনের’ পতনের মাধ্যমে সেখানকার এক ভয়াবহ অন্ধকার যুগের অবসান ঘটলো। বিশ্বকে হতবাক করে ১২ দিনে অপ্রতিরোধ্য গতিতে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন মু*জা*হিদ বাহিনী (হাইয়াত তাহরির আল-শাম (Hayʼat Tahrir al-Sham (HTS)।

মধ্যপ্রাচ্যের নিকৃষ্ট স্বৈরশাসক ও রক্তপিপাসু প্রেসিডেন্ট ই**রানি শি*য়া-রাফে**জিদের মদদ পুষ্ট নুসাইরিয়া সম্প্রদায়ের অনুসারী বাশশার বিন হাফিজ আল আসাদ ২৪ বছরের শাসন শেষে তার ব্যক্তিগত বিমানে অজ্ঞাত গন্তব্যের উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। তারিখ: ৮/১২/২০২৪, রবিবার।
[সূত্র: বার্তা সংস্থা রয়টার্স, বিবিসি, আল জাজিরা ইত্যাদি]

অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা ও এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হলো সিরিয়ার স্বাধীনতা। এই মুক্ত ও স্বাধীন সিরিয়ায় সে দেশের অধিবাসী এবং বিপ্লবী মুজা**হিদ বাহিনীকে প্রাণঢালা অভিনন্দন। 💥🌹❤
জমাটবাধা ভয়াবহ অন্ধকারের পর্দা ছিড়ে সিরিয়ায় উদিত হলো এই রক্তিম সূর্য। এই সূর্যের আলোর বিকিরণে ভরে উঠুক সে দেশের সাধারণ মানুষের গৃহাঙ্গণ। এর মাধ্যমে সেখানে শান্তি ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হাক। উড্ডীন হোক ন্যায় ও সাম্যের পতাকা। উচ্চকিত হোক মানবতা। সর্বোপরি তাওহিদ ও সুন্নাহ ভিত্তিক ইসলামি শাসক ব্যবস্থা কায়েম হোক সিরিয়ার মাটিতে-মহান রব্বুল আলামিনের দরবারে কায়মনোবাক্যে সেই দুআ করি। আমিন ইয়া রব্ব।
-আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল

08/12/2024

আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার,ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
আজ আহলুস সুন্নাহর আনন্দের দিন! ❤️

08/12/2024

আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ওয়া লিল্লাহিল-হামদ। কাবুল থেকে দামেস্ক হয়ে এই বিজয়ের পতাকা উড়ুক দিল্লির লাল কেল্লাতেও
আল্লাহু আকবরের ধ্বনিতে কেঁপে উঠুক বাতিলের মসনদ।

"গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে আহলেহাদীস জাতী।"আহলেহাদিসরা পাক-ভারত উপমহাদেশের প্রাচীন আদর্শের নাম। যারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ম...
07/12/2024

"গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে আহলেহাদীস জাতী।"

আহলেহাদিসরা পাক-ভারত উপমহাদেশের প্রাচীন আদর্শের নাম।
যারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে মুহাম্মাদী,ওহাবী,লা-মাযহাবী,গায়রে মুকাল্লীদ, রফাদানী সহ বিভিন্ন নামে পরিচিত। যারা দারস,তাদরীস,লিখনী,জিহাদ ও প্রচার প্রকাশনার মাধ্যমে যুগ যুগান্তর, কাল কালান্তর খিদমত আঞ্জাম দিয়ে আসছেন।
ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন; সৈয়দ আহমাদ বেরলী , শাহ ইসমাইল শহীদ, মাওলানা বেলায়েত আলী ও ইনায়েত আলী ভাতৃদ্বয়, শহীদ তিতুমীর, হাজি শরিয়তুল্লাহ সহ প্রমুখ রহিমাহুমুল্লাহ ।

লিখনীতে বিশ্বজোড়া খ্যাতিমান হয়েছিলেন; নবাব সিদ্দীক হাসান খান ভূপালী,আব্দুর রহমান মুবারকপুরী,শামসুল হক আযীমাবাদী,উবায়দুল্লাহ মুবারকপুরী,সফিউর রহমান মুবারকপুরী, ইহসান ইলাহী যহীর, আল্লামা আলিমুদ্দীন নদিয়াভী প্রমুখ রহিমাহুমুল্লাহ ।

দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক, ত্রয়মাসিক,পাক্ষিক পত্রিকার প্রচার প্রকাশনার মাধ্যমে সংবাদিকতা জগতে খিদমত আঞ্জাম দিয়েছেন; মাওলানা হুসাইন আহমাদ বাটালভী, মাওলানা ছানাউল্লাহ অমৃতসরী, মাওলানা আকরাম খাঁ,আল্লামা আব্দুল্লাহেল কাফী প্রমুখ রহিমাহুমুল্লাহ ।
অধিকাংশ বিদ্বান দারস-তাদরীসের জগতেই বেশী খিদমত আঞ্জাম দিয়েছেন, যার অন্যতম আল্লামা নাযির হুসাইন দেহলভী ( যিনি টানা ৭৫বছর সহীহুল বুখারীর সহ কুতুবুস সিত্তাহ সহ অন্যান্য অধিকাংশ কিতাবের দারস দিয়েছেন। )

ভারত উপমহাদেশে বিশুদ্ধ আকীদা-বিশ্বাস ও বিশুদ্ধ মানহাজ প্রচারের একক ক্যাডিট আহলুল হাদিসদেরই।
এই বাংলাদেশে ১৯৪৬ সালে জমঈয়তে আহলে হাদীস প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই সংগঠনের হাত ধরেই মহান দায়িত্বটি সুচারুরূপে পরিচালিত হয়ে আসছিল।
কাজের গতি আর ক্ষমতার কোন্দল নিয়ে কিছু বিভক্তি তৈরি হয়, যেটা অনাকাঙ্খিত। যা এই মহান দায়িত্বকে যথেষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
কিন্তু, এই মহান দায়িত্ব কে ধূলিষাৎ করার ষড়যন্ত্র এক বিংশ শতাব্দীতে এসে প্রকট আকার ধারণ করেছে।
আহলেহাদীসদের জিহাদকে প্রশ্ন বিদ্ধ করার জন্য ইংরেজরা ষড়যন্ত্র করে প্রচার করতে লাগলো এর ওহাবী।দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে কবর-খানকা পূজারীরা প্রচার করতে লাগল এরা লা-মযহাবী।তারপর প্রথম রাজনৈতিক আঘাত হানে জঙ্গী তমমা লাগিয়ে তাদের ধরপাকর শুরু করল।
আহলেহাদীসরা জেল জুলুম নির্যাতিত হতে শুরু করল কিন্তু দেখাগেল এদেরকে নির্যাতন করে দমানো যাবে না।তাহলে এদের ঘরে শত্রু ডুকিয়ে সেই শত্রু দিয়েই এদের ধ্বংস করতে হবে।
কি করা যায় কি করায় ভাবতে ভাবতে জামাত ইসলামি থেকে কিছু লোক ডুকে পরল আহলেহাদীস কওমের মধ্যে অন্যদিকে আরব থেকে কিছু মানুষ পড়াশুনে করে সঠিক দ্বীন নিয়ে বাংলাদেশে আসল।দুই দল সম্মিলিত ভাবে প্রচার শুরু করল আমাদের পরিচয় সহী মানহায,সহী আকিদা,সালাফী,মুসলিম ইত্যাদি।

শুরু হয়, নাম নিয়ে ষড়যন্ত্র।
আওয়ামীলীগের আমলে দুইদল কৌশলে আহলুল হাদিস সাজল।তারা কথা সহী হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলে,সহী আমলের কথা বলে,শির্ক বিদায়াতের বিরুদ্ধে কথা বলে।দিন-রাত একাকার করে ওয়াজ মাফিল করতে থাকল,আহলেহাদীসদের সাথে তারা উঠাবসা করে,আহলেহাদীসদের মসজিদে খুৎবা দেয়,আহলেহাদীসদের ময়দানে ওয়াজ করে।আহলেহাদীস সমাজ তাদের গ্রহণ করে নিল কিন্তু এরা কারা?কি তাদের পরিচয়? ভারত উপমহাদেশের জিহাদ আন্দোলন কে কী তারা ধারন করে? আহলেহাদীস সমাজ এই বিষয় গুলো ভেবে দেখল না। নতুন আবিষ্কার হওয়া এই লোক গুলো কে আহলেহাদীসরা জিজ্ঞেস করল না যে, আহলেহাদীসরা সহী আকিদা,মলম,মনহাযের উপর টিকে ছিল না কোন জন্মে?পড়ে দেখুন আবুল মনসুর আহমদ সাহেবের লেখা "আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর" সেখানে আবুল মনসুর আহমদ সাহবে তুলে ধরেছেন যে,তিনি তার শিশু বয়সে দেখেছেন মুরুব্বিরা মাঠে ধান চাষ করত আর সহী আকিদা-মানহায প্রচার করত।
যেহেতু আহলুল হাদিসরা, “চুন থেকে পান খসলেই সরকারের বিরোধীতা করতে হবে” এমন মানহাজ লালন করেন না,যারফলে সরকার পক্ষ আহলে হাদীসদের পরোক্ষ শত্রু মনে করলেও প্রত্যক্ষ শত্রু বলে মনে করে না।
এবার তারা তো নিজেদের আহলুল হাদিস পরিচয় দিতেও চান না।
তারা নতুন শব্দ আবিষ্কার করলেন; সেটার নাম: “সহীহ আকীদা।”
খুব বেশি সুবিধা না করতে পেরে তারা এরপর নতুন শব্দের সন্ধানে থাকলেন।
তারমাঝেই ডা. জাকির নায়েক হাফিযাহুল্লাহ এর মুখে বের হল: "মুসলিম" পরিচয় দিতে হবে।
এবার এই গ্রুপটা একযোগে মুসলিম পরিচয় প্রচারে লেগে গেলেন।
কিসের আহলে হাদীস? আমার আপনার পরিচয়: "মুসলিম।" আয়াত আর হাদিস অত্যন্ত চমৎকার ভাবে ফিট করে এটার প্রচার চলল।

এই প্রশ্নের অনেকেই অত্যন্ত চমৎকার ভাবে জবাব দিয়েছেন, তার মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লেগেছে আমার শ্রদ্ধেয় উস্তায শাইখ আব্দুন নূর মাদানী হাফিযাহুল্লাহ এর উত্তর। আপনারা ইউটিউব থেকে দেখে নিবেন। যখন এটা আর মানুষ ঠিকঠাক খাচ্ছে না, তখন হঠাত মাঠে এল সালাফী শব্দ।
দুরভিসন্ধীটা সবার আগে ধরে ফেললেন; ডঃ আসাদুল্লাহ আল গালিব,ড. মুহাম্মাদ মুসলেহুদ্দীন,ডঃ মুজাফফর বিন মুহসিন,ডঃ আব্দুল্লাহ ফারুক সহ আরো কিছু বিচক্ষণ আহলেহাদীস কর্নধাররা।
কিন্তু, নতুন শব্দের উৎপত্তি যখন আহলে হাদীস ঘরে, তখন সেই ষড়যন্ত্র তা রুখে দেওয়া এত সহজ নয়। এবার যুক্ত হল ওই গ্রুপটি, যারা বিভিন্ন শব্দের সন্ধানে ছিল,সাথে যুক্ত হল সংগঠন বিদ্বেষী আহলে হাদীস কিছু বক্তা। বহুমুখী মেরুকরণে দাঁড়িয়ে গেল "সালাফী" শব্দ। আর গভীর অন্ধকার ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ল আহলেহাদীস শব্দ।যারা এই শব্দ প্রচার প্রসারে আত্মনিয়োগ করল তারা অতিসাধারণ মানুষ নয়,তারা একেকজন বড় মাপের বক্তা।তাদের ওয়াজের ময়দানে কানায় কানায় পূর্ন হয়ে যায় ভক্ত সমর্থক দিয়ে। নতুন এই সালাফী শব্দে যখন আরো একটি দল আত্মপ্রকাশ করবে, তখন এই ভঙ্গুর আহলেহাদীস সমাজের কী পরিণতি হতে পারে?


যারা নিজেদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে আহলে হাদীস জনপদকে ধরে রেখেছেন, আগলে রেখেছেন। নিজেদের মাঝে দলাদলীর কোন্দলে কী পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে, স্বচক্ষে দেখেছেন ও দেখছেন। আরেকটি সীডর এসে এই ভঙ্গুর জনপদের আঘাত হানুক, তা তারা কেউ চাইবেন না এটাই স্বাভাবিক। আপনার কাছে তাদের কে হিংসুক মনে হতে পারে, তাঁরা আসলেই হিংসুক কারন তারা চায় না এই আহলেহাদীস কওম নতুন করে কোন সংকটে পড়ুক। তারা মূলত আহলেহাদীসের মগজ,হৃদপিন্ড, হিতাকাংখী, মুখপত্র এবং প্রকৃত আহলে হাদিস।

ড. মুসলেহুদ্দীন স্যার একজন খোলা মুখের মানুষ। যারফলে যা অনুভব করেন, রাখঢাক না করে বলে ফেলেন। এটাই তাঁর দোষ। অথবা বলতে যেয়ে, দুঃখে শব্দ চয়নে হয়তোবা একটু কঠিন করে ফেলেন। কিন্তু, আকল খাটিয়ে চিন্তা করুন, দিনশেষে তার কথাই সঠিক।
তার মত অনেকেই অনেক কিছুই বুঝেন, কিন্তু মাঠ হারানোর ভয়ে চুপ করে থাকেন। তালের সাথে তাল মিলিয়ে চলেন। উনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি খুৎবাহ বন্ধ হওয়া, মাহফিল না পাওয়া , ইনকাম বন্ধ হওয়ার তোয়াক্কা করেন না।এই বাংলার বুকে ডঃ মোসলেহ উদ্দীনই একক ব্যাক্তি যারা নিজ পূর্ব পুরুষ ইংরেজ বিরোধী জিহাদ আন্দোলনের মুজাহিদ ছিলন,কয়েকশ বছর আগে থেকে তারা বংশ পরিক্রমায় আহলেহাদীস, তিনি শায়েখ বিন বায,শায়েখ উসাইমিন এর সরাসরি ছাত্র।

তবে তার গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক কাজের সাথে আমি একমত পোষণ করতে পারছি না। এছাড়া তার মাঝে আমি ভুল কিছুই দেখি না।

এই বিদ্বান কে ধারণ করার ক্ষমতা আমাদের নাই, কারণ তাফসীরে বাশারীর মত থার্ড ক্লাস বক্তার পক্ষ নিয়ে যখন আমরা ড. মুসলেহুদ্দীনকে প্রশ্নবিদ্ধ করি , বুঝায় যায় আমাদের পচন শুধু মাথা থেকেই শুরু হয়নি, আমাদের মগজ পচে এখন ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে।

শেষ কথা: ড.মুসলেহুদ্দীন বানের পানিতে ভেঁসে আসে নাই। যার শৈশব, যৌবন, সবই ব্যয় হয়েছে এই আহলেহাদীস আদর্শের পিছনে ।বিদ্বান হিসেবে এক গালীব স্যার ছাড়া তার সামনে দাঁড়ানো কেউ নেই। আমি মনে করে, তার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল জমঈয়ত থেকে বের হওয়া।তাঁর সমালোচনা করার অধিকার আছে, যার বা যাদের সমালোচনা করছেন, তারাও হয়তোবা বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন। তারা পরস্পর সমালোচনা,পরামর্শ ইত্যাদির অধিকার রাখেন।
কিন্তু, আপনার আমার অধিকার নেই তাদের কাউকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করার।
তাদের প্রত্যেকের রয়েছে এক বিশাল ইতিহাস ও বিশাল অধ্যায়। আমরা কখনোই চাই না, বাহিরের কেউ এসে আমাদের আগুনে ঘি ঢালুক।

বিঃদ্রঃ “সহীহ আকিদা, মুসলিম, সালাফী, “সবগুলো শব্দই অত্যন্ত চমৎকার।

আলী রাদিয়াল্লাহু বলেছিলেন;
كلمة حق أريد بها الباطل
কথা সত্য, উদ্দেশ্য ভিন্ন।
যেই শাইখ গুলো আহলে হাদীস সেজেছিল; আপনারা যদি মনে করেন যে, সালাফী আহলে হাদীস শব্দ দ্বয় তাদের কাছে একই, তাহলে তাদের বলুন যে, আপনারা নিজেদের কে সালাফী পরিচয় দেওয়ার সাথে সাথে আহলে হাদীস পরিচয়ও দিন।
তারা কখনও নিজেদের কে আহলে হাদীস বলবে না। বরং সুযোগ পেলেই তারা আহলে হাদীসের নামে এক হাত নিয়ে থাকেন।
সোস্যাল মিডিয়াতেও অনেক বক্তব্য পাবেন, দেখবেন তারা কিভাবে মিথ্যাচার করে থাকে আহলুল হাদিসদের নামে।

আকলমনার জন্য ইশারায় যথেষ্ট।
জাযাকুমুল্লাহ খাইরান।

- আবু মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল ফারুক মাদানী।

06/12/2024

না খেয়ে মরতে রাজি! তবুও ভারতের গোলামী করবো না। বাংলাদেশের মুসলমানদের কঠিন হুংকার।

🔴🔰হে আহলে হাদিস যুবক বেড়িয়ে আসো তোমার  জিহাদি প্রেরণা নিয়ে। তোমার দেহের প্রতি ফোঁটা রক্ত আল্লাহর পবিত্র আমানত। তোমার ...
05/12/2024

🔴🔰হে আহলে হাদিস যুবক বেড়িয়ে আসো তোমার জিহাদি প্রেরণা নিয়ে। তোমার দেহের প্রতি ফোঁটা রক্ত আল্লাহর পবিত্র আমানত। তোমার হাতে কোনো শিরক হবে না, তোমার হাতে কোনো বিদআত হতে পারে না। বাংলার জমিনে কোরআন হাদীস ছাড়া কোনো বিধান থাকবে না।
আমি দেখতে পাচ্ছি আসছে আগামীতে আহলেহাদীছ যুবকেরা বিপ্লব সৃষ্টি করবে।

প্রফেসর ড. আসাদুল্লাহ আল গালিব হাফিজাহুল্লাহ 💖

শিমুলবাড়ি,গাইবান্ধা, সম্মেলন ২০২৪

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীসের মহাসম্মেলন-২০২৫ আগামী ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার ও শনিবার ইন শা আল্লাহ।
05/12/2024

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীসের মহাসম্মেলন-২০২৫
আগামী ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার ও শনিবার ইন শা আল্লাহ।

04/12/2024

আন্দোলনের মাস্টার মাইন্ড মাহফুজ আলম আহলেহাদীস। প্রফেসর ড. মুসলেহ উদ্দিন স্যারের বড় মেয়ের জামাই। ড.মুজাফফর বিন মাহসিন।।

29/11/2024

হিন্দুত্ববাদী,জঙ্গি সংগঠন ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে আহলেহাদীস ছাত্র ও যুব সংগঠন শুব্বানের প্রতিবাদ মিছিল।

Address

Al Rayan
Jeddah

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category