Mohammad Ramjan Ali

বর্তমান মুসলমানদের এই ক্রান্তিলগ্নে,মুসলিম  #খেলাফত বিহীন এই জুলুমের রাজত্বে, বইটি সকল সচেতন মুসলিদের পড়ো উচিত।কথিত কিছ...
17/01/2025

বর্তমান মুসলমানদের এই ক্রান্তিলগ্নে,
মুসলিম #খেলাফত বিহীন এই জুলুমের রাজত্বে,
বইটি সকল সচেতন মুসলিদের পড়ো উচিত।

কথিত কিছু আহলে হাদিসের বড় শয়তানদের সাথে মিলে গেলে আমি কিন্তু দায় নই।

 #মিজানুর রহমান আজহারীগতানুগতিক কোন আউল ফাউল,বাজারি,মাঝারি,বাদাইম্মা,কৌতুকী,নায়িকাদের বিশ্লেক,নাসার রকেট বিজ্ঞানী,আত্মম...
06/01/2025

#মিজানুর রহমান আজহারী
গতানুগতিক কোন আউল ফাউল,
বাজারি,মাঝারি,বাদাইম্মা,কৌতুকী,নায়িকাদের বিশ্লেক,নাসার রকেট বিজ্ঞানী,আত্মমর্যাদাহিন আজগুবি কথা বলা কন্টাকি বক্তার মত নয়।

মিজানুর রহমান আজহারীর মধ্যে ব্যক্তিগত কিছু গুণ আমি লক্ষ্য করেছি যা অনুসরণ করার মত একজন আলেম(তবে অন্ধ অনুসরণ নয়)

শুরুর দিকে হয়তো একটু বিতর্ক ছিল,
কিন্তু এখন,ভদ্রতা,আদব-কায়দা,কথা বলার মাধুর্যতা, কোরআন হাদিসের সুন্দর উপস্থাপনা,মঞ্চে অতিরিক্ত চিৎকার চেঁচামেসি না করা,বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা তাকওয়ার ভিত্তিতে কথা বলা,সব দিক থেকে যোগ্য মনে হয় আমার কাছে।
এটা আমার ধারণা উনার প্রতি,ভিতরেরটা আল্লাহু আলম।

আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'য়ালা,ওনার সম্মান জ্ঞান কথা বলার মাধুর্যতা আত্মমর্যাদা আরো বাড়িয়ে দিক এবং বেফাস কথাবার্তা বলা থেকে হেফাজত করুক আমিন।

 #কবর  #জিয়ারতের নিয়ম,ইমাম নববী কবর জিয়ারতের নিয়ম সম্পর্কে লিখেছেন জিয়ারতকারীর কর্তব্য হলো,কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে ...
03/01/2025

#কবর #জিয়ারতের নিয়ম,
ইমাম নববী কবর জিয়ারতের নিয়ম সম্পর্কে লিখেছেন জিয়ারতকারীর কর্তব্য হলো,কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে কবরস্থান ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের রুহের প্রতি সালাম দিবে, মাগফিরাত কামনা করবে এবং দোয়া করবে।

কবরস্থ ব্যক্তিদের জন্যে সালাম ও মাগফিরাতের দোয়া নিম্নরূপ,

১]
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ اَهْلَ الدِّيَارِ، مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ وَالْمُسْلِمِيْنَ، وَاِنَّآ اِنْ شَاۤءَ اللّٰهُ بِكُمْ لَاحِقُوْنَ، (وَيَرْحَمُ اللّٰهُ الْمُسْتَقْدِمِيْنَ مِنَّا وَالْمُسْتَاْخِرِيْنَ) اَسْاَلُ اللّٰهَ لَنَا وَلَكُمُ الْعَافِيَةَ

হে গৃহসমূহের অধিবাসী মুমিন ও মুসলিমগণ! তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। আর নিশ্চয় আমরা ইনশাআল্লাহ আপনাদের সাথে মিলিত হবো। [আল্লাহ আমাদের পুর্ববর্তীদের এবং পরবর্তীদের প্রতি দয়া করুন।] আমি আল্লাহ্‌র নিকট আমাদের জন্য এবং তোমাদের জন্য নিরাপত্তা প্রার্থনা করি।

২|
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ دَارَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِيْنَ، وَاِنَّآ اِنْ شَاۤءَ اللّٰهُ بِكُمْ لَاحِقُوْنَ

তোমাদের উপর সালাম, হে মুমিন গৃহবাসিগণ। আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা তোমাদের সাথে মিলিত হব।
আবূ হুরাইরা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) গোরস্থানে গমন করেন এবং এ কথাগুলো বলেন।মুসলিম

৩]
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ يَآ اَهْلَ الْقُبُوْرِ، يَغْفِرُ اللّٰهُ لَنَا وَلَكُمْ، اَنْتُمْ سَلَفُنَا وَنَحْنُ بِالْاَثَرِ

তোমাদের উপর সালাম, হে কবরবাসিগণ, আল্লাহ আমাদের এবং তোমাদের ক্ষমা করুন। তোমরা আমাদের পূর্বসূরী আর আমরা তোমাদের পিছনে।

আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) মদীনার কিছু কবরের পার্শ্ব দিয়ে গমন করেন। তখন তিনি কবরগুলোর দিকে মুখ ফিরিয়ে উপরের কথাগুলো বলেন।” ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান গরীব বলেছেন।

মোল্লা আলী কারী (রহঃ) লিখেছেন ইমাম আবু হানিফা রহঃ) ইমাম মালেক রহঃ)এবং ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল রহঃ) এর মতে কবরের নিকট কুরআনের কোন সূরা পাঠ করা মাকরু ও বিদআত।

কারণ কবরের নিকট কুরআন পাঠ করার সমর্থনে কোন সহি ও নির্ভরযোগ্য হাদিস নেই, কোন সাহাবী ও এরূপ করেননি, যারা কবরস্থানের কাছে কোরআন তেলাওয়াতের পক্ষে মত দিয়েছেন তারা কয়েকটি জাল হাদিস বলে থাকেন যেগুলোর কোন ভিত্তি নাই।

কবরস্থান কোরআন তেলাওয়াতের স্থান নয়, কোরআন তেলাওয়াত ও নফল সালাতের স্থান হলো নিজের গৃহ,
রাসূল সাঃ) বলেন,তোমাদের গৃহসমূহকে খবর বানিও না,মুসলিম
রাসূল সাঃ) এই হাদিসের তড়পর্য হলো,
তোমরা তোমাদের গেহো সম্মুখে কবরের মতো বানিও না যা নিরবস্থান,যেখানে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় না এবং সালাত আদায় করাই হয় না, বরং তোমাদের গৃহসমূহকে কোরআন তেলাওয়াত ও সালাত আদায়ের মাধ্যমে নফল ইবাদতের স্থানে পরিণত কর।

অর্থাৎ কবরস্থান কোরআন তেলাওয়াত ও সালাত আদায়ের স্থান নয়, কোরআন তেলাওয়াত ও সালাত আদায়ের স্থান হলো গৃহ,তবে মাতা পিতার জন্য দোয়া করার আগে ঘরে বসে কোরআন তেলাওয়াত ও সালাত আদায় করা নিষেধ নয়।

প্রিয়নবী (সা.)-এর ১০ উপদেশ১. ‘আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করবে না,যদিও তোমাকে হত্যা করা হয় অথবা আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।’ শ...
01/01/2025

প্রিয়নবী (সা.)-এর ১০ উপদেশ

১. ‘আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করবে না,যদিও তোমাকে হত্যা করা হয় অথবা আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।’ শিরক অন্তত জঘন্য অপরাধ।

২. ‘পিতা-মাতার অবাধ্য হবে না, যদি মাতা-পিতা তোমাকে তোমার পরিবার-পরিজন বা ধনসম্পদ ছেড়ে দেওয়ার হুকুমও দেয়।’

৩. ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কখনো কোনো ফরজ নামাজ ছেড়ে দিয়ো না। কারণ যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ফরজ নামাজ পরিত্যাগ করে, আল্লাহ তাআলা তার থেকে দায়িত্ব উঠিয়ে নেন।’

৪. ‘মদ পান থেকে বিরত থাকবে। কেননা তা সব অশ্লীলতার মূল।’ মাদক শুধু ব্যক্তিকে নয়, তার গোটা পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়। সমাজে তাদের মাথা নিচু করে দেয়।

৫. ‘সাবধান! আল্লাহর নাফরমানি ও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকো, কেননা নাফরমানি দ্বারা আল্লাহর ক্রোধ অবধারিত হয়ে যায়।

৬. ‘জিহাদ থেকে কখনো পালিয়ে যাবে না, যদিও সব লোক মারা যায়।’

৭. ‘যখন মানুষের মধ্যে মহামারি ছড়িয়ে পড়ে আর তুমি সেখানেই রয়েছ, তখন সেখানে তুমি অবস্থান করবে (পলায়নপর হবে না)।’

৮. ‘শক্তি-সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করবে (কার্পণ্য করে তাদের কষ্ট দেবে না)।’ কৃপণতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য নয়। কোনো মুমিন কৃপণ হতে পারে না

৯. ‘পরিবারের লোকেদের আদব-কায়দা শিক্ষার জন্য কখনো শাসন হতে বিরত থাকবে না।’

১০.আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে নিজ পরিবার বর্গকে ভয় প্রদর্শন করতে থাকবে।’

Milton Samadder নামের এই লোকটা একজন খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী,কিন্তু হাজার হাজার মুসলমানের সন্তান না বুঝে এই লোকটারে লক্ষ...
17/12/2024

Milton Samadder নামের এই লোকটা একজন খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী,কিন্তু হাজার হাজার মুসলমানের সন্তান না বুঝে এই লোকটারে লক্ষ লক্ষ টাকা ডোনেশন করতেছেন,আর উনিও মুসলমানদেরকে এমন ভাবে মটিবাইড করতেছেন মানুষ মনে করে উনি একজন মুসলিম।
প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা দান সদাকা করেন
কিন্তু সেটার জন্য মুসলমানদের নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে করেন।
যদি আল্লাহর কাছে নেকি পেতে চান তাহলে যেখানে সেখানে দান করতে পারবেন না।

03/12/2024

ফ্যাসিবাদী আওয়ামিলীগ আর মোদী সরকার মূলত একই প্রোডাক্টস,এরা মিথ্যা বলার উপর পিএইচডি করা।
আমাদের দেশের কিছু হিন্দুরা আসলেই বোকা তারা না বুঝে এই বিজেপি আর আওয়ামী নেতাদের ফাঁদে পা দিচ্ছেন।

বাংলাদেশের অমুসলিমরা যে রকম শান্তিতে আছে ভারতের মুসলমানরা কি এরকম শান্তিতে আছে?
বাংলাদেশে শুধুমাত্র অমুসলিম হওয়ার কারণে তার কোন ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে এরকম কেউ কি দেখাতে পারবেন?

বাংলাদেশে কোন মন্দির ভেঙে মসজিদ করেছে এরকম নজির দেখাতে পারবেন?
আসলে প্রকৃত অমুসলিমদের জন্য দুশমন হচ্ছে বিজেপি,আর আওয়ামী লীগ,এরা সব সময় তাদের স্বার্থের জন্য অমুসলিমদেরকে ব্যবহার করে।

বিজেপি নেতা শুবেন্দু অধিকারীকে উলঙ্গ করে দিলো কোলকাতা টিভি।
Mohammad Ramjan Ali

“ যে ব্যক্তি দীর্ঘায়ু ও রিযক বৃদ্ধির আশা করে , সে যেন পিতা - মাতার আনুগত্য করে এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায়...
13/10/2024

“ যে ব্যক্তি দীর্ঘায়ু ও রিযক বৃদ্ধির আশা করে , সে যেন পিতা - মাতার আনুগত্য করে এবং আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখে ।মুসনাদ আহমাদ ; ৩২৭৭

এই দুইটা গণপিটুনির হত্যাকাণ্ডে আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে,আল্লাহ সুবাহানাল্লাহ তায়ালা দুইজনকেই জান্নাতুল ফেরদৌস দান ক...
20/09/2024

এই দুইটা গণপিটুনির হত্যাকাণ্ডে আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে,আল্লাহ সুবাহানাল্লাহ তায়ালা দুইজনকেই জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক আমিন,

ভবিষ্যতে যেন গণপিটুনির নামে আর কোন নিরহ মানুষের প্রাণ দিতে না হয়, তাই যারা এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিল সবাইকে জনসম্মুখে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে,
কারণ এরা মানুষ না এদেরকে জানোয়ার বললেও জানোয়ারের অপমান হবে, এরা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট, কেমনে পারলো এরকম অসহায় ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করতে,তাদেরকি একটুও মায়া লাগে নাই?

যত বড় অপরাধী হোক না কেন ভবিষ্যতে যেন কেউ আইন নিজের হাতে তুলে না নেই গণপিটুনির নামে,তাই এই ফিতনা বন্ধ করতে কঠিন আইন তৈরি করা দরকার।

প্রকৃতপক্ষে কেউ যদি অপরাধী হয় যত বড় অপরাধী হোক না কেন সে যদি কুত্তালীগেরও কেউ হয় তারপরেও আইন নিজের হাতে তুলে না নিয়ে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেন‌।

24 সালের ৫ আগস্ট এই আন্দোলনটা ছাত্র বিপ্লব না হয়ে,ইসলামী বিপ্লব হইতে পারতো,যদি ২০১৩-৫ মে হেফাজত ইসলামের নেতৃত্বে বিপ্লব...
13/09/2024

24 সালের ৫ আগস্ট এই আন্দোলনটা ছাত্র বিপ্লব না হয়ে,ইসলামী বিপ্লব হইতে পারতো,
যদি ২০১৩-৫ মে হেফাজত ইসলামের নেতৃত্বে বিপ্লব যদি ঘটাইতে পারতো।

ছাত্র আন্দোলনের সময় যেমন সর্বস্তরের জনগণ সহযোগিতা করেছিলো,ঠিক হেফাজতের আন্দোলনেও সর্বস্তরের জনগণ শরিক হয়েছিলো,
কিন্তু হেফাজত ইসলাম সফল হতে পারে নাই,শুধুমাত্র দুটি কারণে প্রথমটা হল ওদের প্রতিহিংসার কারণে,
তারা মনে করছিলো এই আন্দোলনে যদি বিপ্লব ঘটে তাহলে এর ক্রেডিট নিবে বিএনপি-জামাত,
সে কারণে উনাদের আন্দোলনে তৃতীয় পক্ষ ঢুকে গেছে বলে আন্দোলন স্থগিত করে ফেলেছিলো।

আরেকটা কারুন ছিলো তাদের অযোগ্য নেতৃত্ব এবং মৃত্যুর ভয়,সেদিন যদি তারা মৃত্যুর অথবা জেল জুলুমের ভয় না করে শাহাদাতের তামান্না নিয়ে জিহাদের ডাক দিয়ে সামনে আগাইত তাহলে এই ১২ বছর হাজার হাজার মানুষ জুলুমের শিকার হতো না,আজকের ছাত্র আন্দোলনের যে ইস্যুটা ছিল এর চাইতে হাজার লক্ষ গুন উত্তম ইসু ছিলো তখন,
রাসুল সাল্লাল্লাহু সালামকে অপমান করেছিলো শাহবাগীরা।
হেফাজত ইসলাম যদি ওই সময় সফল হতো তাহলে সেটা হয়তো ইসলামী বিপ্লব
এবং বাংলাদেশে রাম বামপন্থী নাস্তিকরা কোনদিন মাথা ছাড়া দিয়ে দাঁড়াতে পারতো না,
এমনকি সেদিন হয়তো বাংলাদেশে ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি ফাইতো।

কিন্তু আন্দোলন সফল করবে তো দূরের কথা,উল্টো স্বৈরাচারী হাসিনাকে কওমির জননী উপাধি দিয়েছিলেন তৎকালীন হেফাজতের আমির মাওলানা আহমেদ শফী,সেদিন উনার আহবানে 5 মে ঢাকা কা লং মার্চে যারা শরিক হয়েছিলেন তাদের মধ্যে অনেক শহীদ হয়ে গিয়েছিলেন,সেদিন শত শত শহীদের রক্তের সাথে উনি গাদ্দারি করেছিলেন,১২ বছর হয়ে গেল এই শহীদগুলোর বিচার চাইবে তো দূরের কথা কয়জন শহীদ হয়েছিলেন সেটা আজ পর্যন্ত এই হেফাজুল ইসলাম তাদের তদন্ত করো নাই।

তবে ওই সময় জুনায়েদ বাবুনগরীর(রহ)এর মুজাহিদের ভূমিকাই ছিলো,উনাকে ২৭ দিন পর্যন্ত রিমান্ড দেওয়া হয়েছিলো তারপরও স্বৈরাচারীর সামনে মাথা নত করে নাই,
শফি সাহেবের মত শহীদদের সাথে গাদ্দারি করে নাই।
আল্লাহ তাআলা জুনায়েদ বাবুনগরী(রহ)কে শহীদের মর্যাদিক আমিন।

আওয়ামীলীগ প্রথম দিকে এতটা হিংস্র ছিলনা,আওয়ামী লীগের সাহস বাড়িয়ে দিয়েছে এই হেফাজত ইসলাম,হাসিনা আগে মুসলমানদের একটু হলেও ভয় পাইতো সে কারণে জমায়েত নেতাদের গ্রেপ্তার করলেও ফাঁসি দেওয়ার সাহস করো নাই, ৫ই মে সেদিন ঢাকা শাপলা চত্বরে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশকে এক রাতের মধ্যে ধুলিস্যাৎ করে দিয়েছেন,
ঐদিন থেকে হাসিনার সাহস আরো বেড়ে গেছে,হাসিনা সেদিন মনে করেছিলো লক্ষ লক্ষ মানুষ তাকে কিছু করতে পারে নাই ভবিষ্যতেও আর কেউ পারবেনা এই দিন থেকেই অনুপ্রেরিত হয়ে মুসলমানদের উপর একের পর এক নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়েছে।
5 মের পর থেকে এই হেফাজত ইসলামের নাম গন্ধও পাওয়া যায় নাই, এমন কি সাঈদী সাহেবের মত একজন আলেমের জন্য একটু বিবৃতিও দেয় নাই।

সর্বশেষ বাংলার জনগণকে আমি আহবান জানাই,ভবিষ্যতে কোন দল যদি আন্দোলনের ডাক দেয় তাহলে আগে ওই দলের ব্যাকগ্রাউন্ড জেনে নেবেন, যার তার ডাকে শরিক হয়ে কুকুরের মত রাস্তায় পড়ে মনে থাকবেন,আর নেতারা আরামে থাকবে আপনাদের লাশের হিসাব পর্যন্ত ওদের কাছে থাকবে না এরকম দলের অথবা নেতার সাথে থাকিয়েন না,
কোন দল অথবা নেতার সাথে আছেন একটু বুঝেশুনে আগাইয়েন।

বর্তমান কিছু কুলাঙ্গার শিক্ষককে পদ্ধতি এক করার জন্য বাধ্য করায় কিছু সুশীলদের মায়া কান্না দেখতেছি,আরে তোদের তো লজ্জা থা...
30/08/2024

বর্তমান কিছু কুলাঙ্গার শিক্ষককে পদ্ধতি এক করার জন্য বাধ্য করায় কিছু সুশীলদের মায়া কান্না দেখতেছি,
আরে তোদের তো লজ্জা থাকা দরকার এই ১৫ বছর কই গেছিলি?
শত শত শিক্ষককে লাঞ্ছিত করেছিল যারা আসলেই ভালো শিক্ষক ছিল,
এখন কিছু ভিডিওতে ইমোশন দিয়ে আওয়ামী লীগের নির্লজ্জ বাহিনীরা মায়া কান্না করতেছে,অথচ হাজার হাজার মানুষ গণহত্যা করেছে এই আওয়ামী সরকার তোদের মুখে এসব কথা শোভা পায় না।

লিংক কমেন্ট বক্সে

14/08/2024

বাংলাদেশ এমন কোনো ঘর থাকবে না
যেখানে জমাত ইসলামী পৌঁছাবে না।

(আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী)

04/08/2024
02/08/2024

আব্দুর রহমান ইবনু আবি নুয়াইম বলেন, আমি আব্দুল্লাহ ইবনু উমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমার কাছে বসা ছিলাম । একজন লোক এসে ইবনু উমরের কাছে মশার রক্তের হুকুম ( মশা মেরে ফেলা) জানতে চাইলো । ইবনু উমর তার দিকে তাকালেন,জানতে চাইলেন, তুমি কোন এলাকা থেকে এসেছো? সে বললো, ইরাক অঞ্চলের অধিবাসী । আব্দুল্লাহ ইবনু উমর বললেন, দেখো এই লোকেরাই রাসুলের কলিজার টুকরা নাতিকে হত্যা করেছে, তার রক্ত ঝড়িয়েছে । আর আজকে এসে এরা আমাদের কাছে সাধু সেজে মশার রক্ত ঝড়ানোর হুকুম জানতে চায়! ( তাখরিজুল মুসনাদ লি শাকির, বর্ণনা সহিহ )

এ ধরণের হিপোক্রেটস যুগে যুগে ছিল । আজও আছে । কিয়ামত পর্যন্ত থাকবে....

জালেম শাসকের সামনে সত্য তুলে ধরা।                 ইসলামহাউজ.কমসৎ কাজে আদেশ এবং অসৎ কাজে নিষেধ করা একজন মুমিনের গুরুত্বপূ...
29/07/2024

জালেম শাসকের সামনে সত্য তুলে ধরা।
ইসলামহাউজ.কম

সৎ কাজে আদেশ এবং অসৎ কাজে নিষেধ করা একজন মুমিনের গুরুত্বপূর্ণ ঈমানী দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে অবহেলা বা শৈথিল্য প্রদর্শন আল্লাহর গজব তরান্বিত করে। ডেকে আনে বহুবিধ আসমানী বিপদ। পবিত্র কুরআনে মুমিনের দায়িত্ব সম্পর্কে বলা হয়েছে,

‘আর মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীরা একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের আদেশ দেয় আর অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে, আর তারা সালাত কায়িম করে, যাকাত প্রদান করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে। এদেরকে আল্লাহ শীঘ্রই দয়া করবেন, নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’ (সূরা আত-তাওবা, আয়াত : ৭১)

কোনো জাতি যখন সম্মিলিতভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ ছেড়ে দেয়। ব্যস্ত থাকে কেবল নিজেকে নিয়ে। তখন সে জাতির ওপর বিপদ অত্যাসন্ন হয়ে পড়ে। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু জাতির পতন ও চূড়ান্ত ধ্বংস ডেকে এনেছে এই কর্তব্য কাজে অবহেলা। আল্লাহ বনী ইসরাইল সম্প্রদায় সম্পর্কে বলেছেন,

‘তারা যেসব গর্হিত কাজ করত তা হতে তারা একে অন্যকে বারণ করত না। তারা যা করত তা কতই না নিকৃষ্ট।’ (সূরা আল-মায়িদা, আয়াত : ৭৯)

ন্যায়ের পথে ডাকা আর অন্যায়ে বাধা দেবার এই কাজটি চালিয়ে যেতে হয় ব্যক্তি থেকে সমাজ এবং সমাজ থেকে রাষ্ট্র ও বিশ্বপর্যায়ে। যারা সুশাসক, ন্যায়পরায়ন রাষ্ট্রপরিচালক তারা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অন্যের মতকে অবদমিত করেন না। তারা অন্যের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন। অন্যের সদুপোদেশকে অর্ঘ ভেবে বুকে তুলে নেন। এতে করে তারা যেমন আল্লাহর প্রিয় হন, রাষ্ট্রও তেমন উপকৃত হয়। জনগণ থাকেন শান্তিতে।

পৃথিবীর সর্বপ্রথম আধুনিক কল্যাণরাষ্ট্র মদীনা নগরীর জনগণ নির্বিঘ্ন ও নির্ভয়ে তার শাসক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর পরে চার পুণ্যবান খলিফার সামনে ‘সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধের’ অংশ হিসেবে তাদের মত তুলে ধরতে পারতেন। মহানবীর অভ্যাস ছিল তিনি নানা বিষয়ে সাহাবায়ে কেরামের মত নিতেন। শাসকের সামনে মত প্রকাশে উৎসাহিত করতেন। উহুদ যুদ্ধের প্রাক্কালে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও বিশিষ্ট সাহাবা রাদিয়াআল্লাহু ‘আনহুমের মত ছিল মদীনা শহরের অভ্যন্তরে অবস্থান করে শত্রুর মোকাবেলা করা। পক্ষান্তরে হামযা রাদিয়াআল্লাহু ‘আনহু এবং অপেক্ষাকৃত যুবক সাহাবীরা চাইছিলেন শহরের বাইরে কোনো উন্মুক্ত প্রান্তরে গিয়ে যুদ্ধ করতে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁদের এই মত গ্রহণ করে উহুদ প্রান্তরে কুরাইশদের বিপক্ষে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন।

আবূ বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু রাসূলের প্রথম খলীফা মনোনীত হবার পর জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাকে অনুসরণ করো যতক্ষণ আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুসরণ করব। যদি আমি গোমরাহীর পথে পরিচালিত হই তবে তোমরা আমাকে সঠিক পথের দিশা দেবে।’ তৎপরবর্তী খলীফা উমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুও ক্ষমতায় থাকতে বক্তৃতায় জনগণকে বলেন, ‘আমি যদি ভুল পথে পরিচালিত হই তখন তোমরা কী করবে?’ তাৎক্ষণিকভাবে একজন উত্তর দিলেন, ‘এই তরবারী দিয়ে সোজা পথে নিয়ে আসবো’।

পক্ষান্তরে ক্ষমতা যাদের অন্ধ, বধির ও বিবেকপ্রতিবন্ধি বানিয়ে দেয়, তারা অন্যের মতের তোয়াক্কা করেন না। তারা রাষ্ট্রীয় পীড়ন ও জুলুমের বিরুদ্ধে সত্যোচ্চারণকারীর টুঁটি চেপে ধরতে চান। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও সরকারি বাহিনীর জোরে তারা সত্যকে মাটির নিচে দাফন করতে চান। চান নিজের তল্পিবাহক ও স্তাবকদের সামনে রেখে মিথ্যা ও অন্যায়ের রাজ কায়েম করতে। তথাপি ইতিহাসের নানা বাঁকে কিছু অকুতোভয় সত্যনিষ্ঠ মানুষকে দেখা যায় জালেমের ভ্রূকুটি উপেক্ষা করতে। তারা নিজের জীবন বিপন্ন আবার কখনো উৎসর্গ করে সবার সামনে সত্য তুলে ধরেন। লাখো-কোটি মিথ্যাপূজারীর সামনে বুক চিতিয়ে সত্যোচারণ করে স্থায়ী জায়গা করে নেন মানুষের মনের মুকুরে এবং ইতিহাসের সোনালী পাতায়।

ক্ষমতাবান শাসকের সামনে সত্য বলা অনেক বড় কঠিন বিষয়। দোর্দণ্ড প্রতাপ ও প্রভাবশালীর সম্মুখে সাহস প্রদর্শন এবং সত্য উচ্চারণের সাহস সবার থাকে না। যাদের থাকে, তারা সময়কে জয় করতে পারেন। কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে জীবন্ত কিংবদন্তি হয়ে ওঠেন। এমন সাহসী ও সৎ মানুষের উপমা বিরল, দুর্লভ এবং হাতেগোনা। সংখ্যায় কম হলেও ইতিহাসের বিভিন্ন বাঁকে সত্যনিষ্ঠ মানুষের সাহসী উচ্চারণের নজির রয়েছে। এ ধরনের মানুষ থাকে বলেই সমাজে-রাষ্ট্রে কিছুটা ভারসাম্য সৃষ্টি হয়। সত্যের আলো বিচ্ছুরিত হয়। সত্য-মিথ্যার চিরায়ত দ্বন্দ্বে সত্যের মহিমা প্রকাশ পায়। অসত্যের পতন অবশ্যম্ভাবী হয়।

এ দুরূহ কাজ সবাইকে দিয়ে হয় না। হয় তাদের দিয়েই যাদের বক্ষ ঈমান ও সৎ সাহসে টইটুম্বর। যারা পার্থিব ভয় ও জাগতিক লোভ সংবরণ করতে পারেন। যারা ক্ষুদ্র পরিবারের মায়া এবং গুটিকয় প্রিয়জনের ভালোবাসা ডিঙে সবার হয়ে উঠতে পারেন। নিজেকে সবার এবং সব সময়ের করে তুলতে পারেন। যারা উজ্জীবিত ও বলীয়ান হন দেশ-কালের গণ্ডি পেরিয়ে সর্বকালের সত্যনিষ্ঠ মানুষের ভালোবাসায়। এ কারণেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ন্যায়শাসক এবং সর্বশ্রেষ্ঠ বীর মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জালেম শাহীর সামনে সত্যোচ্চারণকে আখ্যায়িত করেছেন ‘সর্বশ্রেষ্ঠ জিহাদ’ হিসেবে। সাহাবী আবূ উমামা বাহেলি রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত,

(বিদায় হজে) প্রথম জামারায় পাথর নিক্ষেপের সময় এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন জিহাদ সর্বোত্তম? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে এড়িয়ে গেলেন। অতপর দ্বিতীয় জামারায় গিয়েও তিনি তাঁর উদ্দেশে একই প্রশ্ন করলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও একইভাবে এড়িয়ে গেলেন। অবশেষে তৃতীয় জামারায় বা জামারা ‘আকাবায় গিয়ে যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পাথর নিক্ষেপ করলেন এবং উটের রেকাবীতে পা রাখলেন, তিনি জানতে চাইলেন, ‘প্রশ্নকারী ওই ব্যক্তি কোথায়?’ ওই ব্যক্তি বললেন, এই আমি এখানে হে আল্লাহর রাসূল। তিনি বললেন, ‘সর্বোত্তম জিহাদ ওই ব্যক্তি করে যে অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলে।’ [মুসনাদ আহমদ : ১৮৮৩০; ইবন মাজাহ, ৪০১২; নাসাঈ : ৪২০৯। অনুরূপ বর্ণনা আরও রয়েছে, তিরমিযী, ২১৭৪, শায়খ আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।]

আমরা সাধারণত সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শত অন্যায়-অবিচার দেখেও কথা বলি না, অন্যায়ের প্রতিবাদ জানানো দূরের কথা যারা অন্যায়ের প্রতিবাদ জানান তাদের অন্তত সমর্থন পর্যন্ত করি না। অথচ অন্যায় করা আর অন্যায়ের সঙ্গে আপোস করা একই অপরাধ। সত্য উপলব্ধি করেও তা উচ্চারণ না করা এবং মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেয়া থেকে সতর্ক করে আল্লাহ বলেন,

“আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনে-বুঝে সত্য গোপন করো না।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ৪২)

হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

‘তোমাদের মধ্যে যে কেউ কোনো অন্যায় হতে দেখবে সে যেন তা হাত দিয়ে বদলে দিতে চেষ্টা করে। যদি তা না পারে তাহলে তার ভাষা দিয়ে, অন্যথায় অন্তর দিয়ে বদলে দিতে চেষ্টা করবে। আর এটি দুর্বলতম ঈমানের স্তর।’ [মুসলিম : ৭৪]

অতএব আমরা ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অন্যায় দেখে মূক ও বধিরের মতো বসে থাকতে পারি না। আমাদের দায়িত্ব হবে সাধ্যমত অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। অন্যায় কাজে যথাসাধ্য বাধা প্রদান করা। সত্য উচ্চারণে অকুতোভয় এবং অকুণ্ঠ হওয়া। দশের সামনে সত্য তুলে ধরে মিথ্যার ভিত কাঁপিয়ে দেয়া। দৃপ্তপদে সত্য উচ্চারণে আমরা আরোহণ করতে পারি ঈমানের চূড়ায়। নির্মুল করতে পারি অসত্যের দাপট। আমরা যদি নির্বিকার বসে থাকি তবে মিথ্যা আমাদের পেয়ে বসবে। আমাদের টুঁটি শুধু চেপেই ধরবে না এক সময় আমাদের পরিবার ও সমাজকে গ্রাসও করে ফেলবে।

আল্লাহ আমাদের সত্যোচ্চারণে দৃপ্ত শপথে বলীয়ান করুন। মিথ্যার বিরুদ্ধে ঘৃণা প্রকাশ ও রুখে দাঁড়াবার তাওফীক দিন। সকল সত্যবাদী ও সত্যোচ্চারণকারীর সহায় হোন। আর হেদায়েত ও সুপথ দান করুন জালিম ও অত্যাচারীদের। আমীন।

এই প্রবাস নামের ক্লান্ত জীবনে হালকা বিনোদন।
10/05/2024

এই প্রবাস নামের ক্লান্ত জীবনে হালকা বিনোদন।

আমি বোরকা পরি, আমার গরম লাগে না?!রোদের তপ্ততা হা-ড়ে হা-ড়ে অনুভব করে বোধকরি কালো বোরকা পরিহিতারা (কালো রঙটা বিশেষভাবে গরম...
22/04/2024

আমি বোরকা পরি, আমার গরম লাগে না?!
রোদের তপ্ততা হা-ড়ে হা-ড়ে অনুভব করে বোধকরি কালো বোরকা পরিহিতারা (কালো রঙটা বিশেষভাবে গরমের জন্য উল্লেখ করা)। একগাদা কাপড় চোপড়, তারউপর বোরকা! খুব গরম সইতে হয়! অ-সহ্য গরম! না, মোটেও বিরক্ত হয়ে বলছি না। বরং, গর্ব করেই বলছি - আমাদের অ-সহ্য গরম সইতে হয়।
এ গরম আমরা সহ্য করি শুধুমাত্র একটা কারণে। একটা আশায়। এক আকাঙ্খায়। তা কী, জানেন? মৃত্যুর পর এ কথা শুনবো বলে, ‘হে প্রশান্ত আত্মা! তোমার রবের দিকে ফিরো; সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষজনক হয়ে।’

রবের সন্তুষ্টি! কারণ, আমরা রবকে মানি। মৃত্যুর পরের জীবনকে ধোঁয়াশা বলে উড়িয়ে দেই না; মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। সে জীবনে সফল হতে চাই। এর একটা ধাপ হলো, এই হিজাব। পর্দা!
‘অ-সহ্য গরম’ এ কথাটুকু বলার অধিকার কেউ আমাদের থেকে ছিনিয়ে নেয় নি। আমরাই বলি না। বলার প্রয়োজনবোধ করি না। আমরা জানি, এ গরম সওয়ার মাঝে কত প্রশান্তি! কতটা আত্মিক তৃপ্তি! এই প্রশান্তি আর তৃপ্তি রোদের তপ্ততাকে অনেকগুণে কমিয়ে দেয়। জন্ম দেয় এক অসাধারণ অনুভূতির। এই অনুভূতির নাম ভালোবাসা। তাঁর প্রতি ভালোবাসা, যিনি আমাকে দুনিয়ার নিয়ামাত ভোগের সুযোগ দিচ্ছেন; তাঁর প্রতি আনুগত্য, যিনি আমাকে দুনিয়াতে তাঁর আদেশ মানতে পাঠিয়েছেন।
এ ভালোবাসা তারা বুঝবে কী করে, যারা সে সত্ত্বাকেই চিনে নি। পবিত্র ভালোবাসার সে অপার্থিব অনুভূতিটুকুর স্বাদ পায় নি!
আল্লাহ আমাদের হিদায়াতের উপর অটল রেখে ঈমানী মওত নসীব করুন।
~ ফারহীন আল মুনাদী!

Address

Jeddah

Telephone

+966506967115

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad Ramjan Ali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad Ramjan Ali:

Videos

Share