Mohammad Chan Miah

Mohammad Chan Miah Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mohammad Chan Miah, Digital creator, Dammam.

22/08/2024

হে আরশের মালিক, আপনি বন্যা কবলিত মানুষদের সহায় হন🤲। আজ তারা বড় অসহায়,আপনি তাদেরকে হেফাজত করুন ।
আমিন 🤲

19/07/2024

আল্লাহ আপনি প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের বাতাসে শান্তির ফুপ দিয়ে দেন 😭😭🤲🤲(আমিন)

19/07/2024

আল্লাহ আপনি প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের বাতাসে শান্তির ফুপ দিয়ে দেন.... 😭😭🤲🤲(আমিন)

18/07/2024

দেশে আরেকবার যুদ্ধ হোক, চলমান পরিস্থিতির উস্কানি দাতাদের বিরুদ্ধে... 😭😡

সেটাই যেন হয়.... জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
17/07/2024

সেটাই যেন হয়.... জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

১০ ই মহররম শহীদের কারবালা 😭😭
16/07/2024

১০ ই মহররম শহীদের কারবালা 😭😭

21/04/2024

"জীবনের চুড়ান্ত সত্য’’
এই বিশ্বে এক আল্লাহতায়ালা ব্যতীত অন্য কিছুরই অস্তিত্ব দেখা যায় না।
যাহা কিছু বিরাজ করিতেছে, সবই আল্লাহর অস্তিত্ব !!
বিশ্বে যাহা কিছু সৃষ্টি করা হইয়াছে সবই মানুষের জন্য।
যদি মানুষ না থাকে, তবে কিছুই থাকিবে না।

যেমন আল্লাহতায়ালা বলিয়াছেন, যদি আমি মানুষের কর্মফলের দরুন সবাইকে উঠাইয়া নেই, তবে পৃথিবীর বুকে অন্য কোন প্রাণী দেখিতে পাইবে না !!!
এই পৃথিবীতে যাহা কিছু দেখিতেছ, সবই আল্লাহর অস্তিত্বের নমুনা, সবই আল্লাহ !!!
আমরা ঈশ্বরকে উপাসনা করার জন্য হয়তো একটি মূর্তির অবতারণা করতে পারি।
কিন্তু যেনে রাখুন, তাঁহাকে উপাসনা করার জন্য এর চেয়ে ভাল মূর্তি যা আগে থেকেই রয়েছে, তা হল জীবন্ত মানুষ" আমি নিজেই !!!

"ঈশ্বরের উপাসনার জন্য হয়তো একটি মন্দির বা মর্সজীদ নির্মাণ করতে পারি।
কিন্তু আমাদের জেনে রাখা দরকার, তাঁহাকে উপাসনা করার জন্য এর চেয়ে ভাল মন্দির যা আগে থেকেই রয়েছে, তা হল মানুষের দেহ" !!!
"আমরা গড়েছি ছোট একটি মন্দির বা মর্সজীদ।
কিন্তু সমগ্র বিশ্বজগৎটাই একটি মন্দির, একটি মর্সজীদ মানুষ যে কোনো স্থানে উপাসনা করতে পারে ।
নিষ্প্রাণ প্রতীক উপাসনা করার চেয়ে মানবদেহরূপ বেদিতে বসে উপাসনা করা অনেক উচ্চ মার্গের সাধনা" !!!

এক ভিক্ষুক বৌদ্ধকে প্রশ্ন করেছিলেন, "জীবনের চুড়ান্ত সত্য কি ?
গৌতম "বৌদ্ধ উত্তর দিলেন,"আঙ্গিনার বৃক্ষটির তলায় ঝরে পড়া শেষ পাতাটি এনে দিলেই "এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাবে।
"ভিক্ষুক ভাবলেন, এ আর এমন কী কঠিন কাজ, "ঝরে পড়া শেষ পাতাটি কুড়িয়ে এনে ভিক্ষুক বৌদ্ধের কাছে সমর্পণ করে বললেন-বলুন তবে গৌতম "বৌদ্ধ হেসে বললেন.
তুমি কি নিশ্চিত যে, ঐ বৃক্ষ থেকে আর কোনো পাতা ঝরে পড়ে নি।
"ভিক্ষুক ফিরে গেলেন পরিদর্শনে !
গিয়ে দেখেন বৃক্ষ চত্বরে ঝরা পাতা অনেক গৌতম "বৌদ্ধ বললেন-বৎস! সত্য তো ঝরা পাতার মতোই, "যতদিন জীবন চলমান থাকবে, সত্যও ঝরে পড়বে।
নতুন রূপে ফিরে আসবে নতুন পাতায়।

একটি গল্প দিয়ে শেষ করা যাক'''' একজন মহিলার স্বামী এন্তেকাল করেছিলেন ।
তিনি একজন যুবতী ছিলেন এবং তার একটি সন্তান ছিল, তিনি সতী হতে চেয়েছিলেন ।
তিনি চেয়েছিলেন তার স্বামীর সাথে জলন্ত চিতায় ঝাপ দিতে, কিন্তু তার সন্তান তাঁকে বাঁধা দিল ।
ছোট্ট সন্তানের দিকে তাকিয়ে তাকে বেঁচে থাকতে হল ।
কিন্তু কিছুদিন পর সন্তানটি মারা গেলেন এবং এটা এতই দুঃখজনক ছিল যে, তিনি পাগল প্রায় হয়ে উঠলেন এবং মানুষজনকে বলতে শুরু করলেন,
এমন কোনো চিকিৎসক কি আছে যিনি আমার সন্তানকে পুনরায় জীবিত করতে পারে?
আমি শুধু তার জন্যই বেঁচেছিলাম, এখন আমার জীবন অন্ধকারে নিমজ্জিত হল ।

এটা তখন ঘটেছিলো যখন গৌতম বৌদ্ধ শহরের দিকে আসছিলেন ।
লোকেরা তাই বললেন যে, "আমরা এমন কোনো চিকিৎসক কে চিনি না, তবে গৌতম বৌদ্ধ আসতেছেন, এটা একটি সুযোগ, তুমি তাঁকে বৌদ্ধের কাছে নিয়ে যাও এবং বল যে, তুমি শুধু তার জন্যই বেঁঁচেছিলে ।
এবং সে এন্তেকাল করেছে, তুমি একজন আলোকিত বা শুদ্ধ পুরুষ, তুমি তাঁকে জীবিত করে দাও।
আমায় করুনা করো !"

অতএব, তিনি গৌতম বৌদ্ধের কাছে গেলেন।
মৃত দেহটি গৌতম বৌদ্ধের পায়ের নিকট রেখে বললেন, তাঁকে জীবিত করে দাও ।
তুমি জীবনের গোপন রহস্য জানো।
এবং তুমি অস্তিত্বের উচ্চ শিখরে পৌঁচ্ছে একজন গরীব মহিলার জন্য তুমি কি এই ছোট্ট অলৌকিকতা দেখাতে পারো না?
গৌতম বুৌদ্ধ বললেন, "আমি এটা করবো, তবে একটি শর্ত আছে ।"
মহিলা বললেন, "আমি তোমার শর্ত পূরণ করবো ।"

গৌতম বৌদ্ধ বললেন, ঠিক আছে, শর্ত হচ্ছে, "এই শহরে প্রবেশ করো, এমন একটি ঘর খুঁজে বের করো যেখানে কেউ মৃত্যুবরণ করেনি ।
আর সেখান থেকে কিছু সরিষার বীজ নিয়ে এসো।
এই গ্রামটিতে সরিষার চাষ করা হত তাই বৌদ্ধ এই গ্রামেই যেতে বললেন .. মহিলাটি বৌদ্ধের কৌশল বুঝতে পারেননি, তিনি একটি বাড়িতে গেলেন,
এবং তারা বললেন, "কিছু সরিষার বীজেই তোমার ছেলে বেঁচে যাবে?
যদি গৌতম বৌদ্ধ তোমার মৃত সন্তানকে বাঁচাতে পারেন তবে আমরা সরিষা বীজ পূর্ণ কয়েক গরুর ট্রলি ও দিতে পারবো ।
কিন্তু আমাদের সরিষার বীজ তোমার কোনো কাজে লাগবে না।

কারণ একজন নয়, কয়েক হাজার মানুষ আমাদের বংশে মারা গিয়েছেন ।
যেহেতু অনন্তকাল ধরে আমরা এখানে বাস করছি ।
আমরা আমাদের দাদাকে মরতে দেখেছি, ।
দাদিকে মরতে দেখেছি, ।
আমাদের পরিবারের অনেকেই মরতে দেখেছি ।
এই সরিষার বীজ অপ্রয়োজনীয় যেহেতু বৌদ্ধ বলেছে,
এমন পরিবার থেকে বীজ আনতে যেখানে কোনো লোক মারা যায়নি ।
এটা ছিল ছোট্ট একটি গ্রাম, এবং তিনি প্রতিটি বাড়িতেই গেলেন ।
এর জন্য সকলেই প্রস্তুত ছিল, '' তোমার কতো বীজ লাগবে বল?' কিন্তু শর্তটি ছিল অসম্ভব' ।'
কারণ, প্রতিটি পরিবারেই অনেক লোক এন্তেকাল করেছিল ।

সন্ধ্যার মধ্যেই সে প্রকৃত ঘটনা এবং গৌতম বৌদ্ধের কৌশল বুঝতে পারলেন।
তিনি বুঝতে পারলেন যে, যাহা কিছুরই জন্ম আছে তা মৃত্যুর দিকেই ধাবিত হচ্ছে ।
অতএব, শিশুটির পুনর্জন্ম কি ইংগিত করে?
সে আবার মারা যাবে ।
বরং এটা তোমার জন্য অনেক ভাল হবে, তুমি নিজেই আদি-অন্তহীনের অনুসন্ধান করো ।
এমন কিছু খুঁজো যা জন্ম মৃত্যুর অধিন নয় ।
সন্ধা সময় তিনি খালি হাতে ফিরে আসলেন ।

গৌতম বৌদ্ধ জিজ্ঞাসা করলেন, "সরিষা বীজ কোথায়?
" তিনি হাসলেন, সকালবেলা তিনি কাঁদতে কাঁদতে এসেছিলেন, আর এখন তিনি হাসছেন ।
এবং তিনি বললেন, তুমি আমার সাথে চালাকি করছো !
জন্মগ্রহণ করে সবাই মারা যাচ্ছে " এমন কোনো পরিবার নেই, না এই গ্রামে, না এই পুরো বিশ্বের,যেখানে কেউ মারা যায়নি ।
তাই আমি চাই না আমার সন্তানকে পুনরায় জীবনে ফিরিয়ে আনতে -- কারণ কি? কয়েক দিন বা কয়েক মাস , বা কয়েক বছর পর তাকে আবার মরতে হবে
এবং এই বছর গুলিতে সে সব ধরণের , দুর্বিপাক, যন্ত্রণা এবং উদ্বেগের মধ্যে বাস করবে ।
তোমার সমবেদনা এতো মহান যে তুমি তাকে জীবনে ফিরিয়ে আনো নি! "শিশুর কথা ভুলে যাও. ধ্যান শিল্পে আমাকে দীক্ষিত করো, যাতে করে আমি অমরত্বের দেশে পৌছাতে পারি যেখানে কোন জন্ম-মৃত্যু নেই ।

গৌতম বৌদ্ধ বললেন " আপনি একজন খুবি বুদ্ধিমান নারী . আপনি বিন্দু (the point) বুঝতে পেরেছেন । "

গৌতম বৌদ্ধের এই কৌশলকে একটি অলৌকিক ঘটনা বলি।
প্রত্যেকেই আমরা মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছি ।
কোন বিন্দু (point) নেই... সবাইকে জন্ম মৃত্যু অতিক্রম করতে হবে ।
গৌতম বৌদ্ধ নারীকে দীক্ষিত করলেন, এবং তিনি বুদ্ধের শিষ্যদের মধ্যে একজন আলোকিত মানুষ হয়ে উঠলেন ।
মহিলা বললেন - আমার স্বামী আমার সন্তানের মারা গেছেন , এবং এখন হয়তো আমার সময় আসছে "
যে কোনো মুহূর্তে আমি মৃত্যুর শিকার হতে পারি,
অতএব, সময় অতি অল্প ।
আমি জানি না কোন মুহূর্তে মৃত্যু আসবে,
তাই গৌতম বৌদ্ধ আমাকে যা অনুসন্ধান করতে বলেছে,
এখনি আমাকে সেই অনুসন্ধানে সম্পূর্ণভাবে জড়িয়ে পড়তে হবে ।
গভীর তন্ময়ে ( ধ্যানে) থাকুন, আপনার আদিতে প্রবেশ করুন এবং জন্ম-মৃত্যু অতিক্রম করুন ।

আমি এটাকে একটি খাঁটি অলৌকিক ঘটনা বলি :
খুব শিকড় থেকে সমস্যা কাটা ।
জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে, মূর্খের জন্য রয়েছে কুতর্কের দোকান !
'Osho''ওশো

18/04/2024

মাওলা কে বুঝে তোমার অপার লীলা। (ধারাবাহিক পোস্ট নং ১৯৮)।

মহাবিশ্বের স্রষ্টা মহান আল্লাহ এক সীমাহীন শক্তির আঁধার। তিনিই একমাত্র স্রষ্টা। এ জন্য সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহর অবস্থান কোথায় -চিন্তাশীল ব্যক্তিদের মনে এটা একটা বিরাট প্রশ্ন!

পবিত্র কুরআন শরীফে আল্লাহ বলেন,

" তিনিই (আল্লাহ) প্রথমে, তিনিই শেষে, তিনিই প্রকাশ্যে তিনিই গোপনে এবং তিনিই সর্বজ্ঞানী।" ( সূরা আল হাদিদ, আয়াত নং ৩ )।

অর্থাৎ এমন কোন স্হান বা অবস্থা কল্পনা করা সম্ভব নয়, যেখানে আল্লাহর অস্তিত্ব নেই, এমন কোন সময় কল্পনা করা যায় না যখন আল্লাহর অস্তিত্ব ছিল না কিংবা থাকবে না। তিনি সর্ব অবস্থায় সর্ব স্হানে বিরাজমান, তাঁর অস্তিত্ব কখনো প্রকাশ লাভ করে আবার কখনো গোপন থাকে। বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে তাঁর অস্তিত্ব গোপন ও সংরক্ষিত ছিল। নিজেকে প্রকাশের উদ্দেশ্যই তিনি জগৎ সৃষ্টি করেছেন।

সর্বগুণের আধার আল্লাহ তায়ালা মূলে ছিলেন তাঁর জাত পাকে। তাঁর বৈচিত্র্যপূর্ণ বিভিন্ন গুণ ও ক্ষমতা যখন প্রকাশ পেল তখন সেগুলো হল তাঁর সিফাত। অর্থাৎ বিভিন্ন সিফাতের মাধ্যমেই আল্লাহর বহিঃপ্রকাশ। স্হূল জগৎ সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা তাঁর সিফাতগুলিকে পূর্ণভাবে প্রকাশিত হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন। তাঁর বিভিন্ন মহিমা গোপনে, অর্থাৎ বাহ্যিক চক্ষুর অন্তরালে এই স্হূল জগতে ক্রিয়াশীল রয়েছে। মানুষের বাহ্যিক ইন্দ্রিয় দ্বারা স্হূল জগতের ভিতরে কিংবা বাইরে আল্লাহর সূক্ষ্ম অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রত্যক্ষ ধারণা পাওয়া সম্ভব নয়।

সূক্ষ্ম তত্ত্বজ্ঞানী ও অন্তর চক্ষু ওয়ালা সাধকের কাছে আল্লাহর এই গোপন রহস্য প্রতিনিয়ত নব নব রুপে প্রকাশ পায়। এ সকল সাধকের নিকট আল্লাহর সৃষ্টি জগৎ অত্যন্ত ব্যাপক ও বিস্তৃত। তাসাউফের সাধনা জগতে প্রবেশ করে আমি দেখেছি, সেখানে আমাদের এই পৃথিবীর মত অসংখ্য গ্রহের অস্তিত্ব বিদ্যমান। সু-নিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত সৃষ্টির নিজস্ব নিয়মের প্রয়োজনে একদিকে আমাদের পৃথিবীর ন্যায় বহু গ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে, অপরদিকে পূর্বে সৃষ্ট অনুরুপ গ্রহ ধ্বংস প্রাপ্ত হচ্ছে। মোট কথা, সর্বদাই আল্লাহর মহিমা এ সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় প্রকাশ পাচ্ছে। এভাবে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির মাঝে চিরস্থায়ী। আর বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে তাঁর অবস্থান ছিল তাঁর জাত পাকে যা সকল গুনের উর্ধ্বে। এ বিষয়ে পবিত্র কুরআনের আরেকটি বাণী উল্লেখযোগ্য,

" যখন তাঁর আরশ পানির উপরে ছিল, তখন তিনিই আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ৬ দিনে সৃষ্টি করেন।" ( সূরা হুদ, আয়াত নং ৭ )।

মহাবিশ্ব সৃষ্টি সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের বর্ণনার পাশাপাশি তাসাউফের সাধনার মাধ্যমে আমি ব্যক্তি জীবনের সাথেও এর অপূর্ব মিল খুঁজে পাই। পিতার পৃষ্ঠদেশে সন্তানের জীবনী শক্তির মাঝে আল্লাহর সূক্ষ্ম শক্তি বিরাজমান ছিল। উহা ৬টি স্তর অতিক্রম করে মানুষের পূর্ণাঙ্গ দেহ, গায়ের রং, চেহারা ইত্যাদি শুক্রকীট থেকে বিকাশ লাভ করে। এমনকি মানুষের স্বভাব-চরিত্র ও জ্ঞান-বুদ্ধিও শুক্রকীট থেকেই বিকশিত হয়।

অর্থাৎ একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষ তার সমস্ত বৈশিষ্ট্য নিয়ে শুক্রকীটের ভিতরে সূক্ষ্মভাবে অবস্থান করে। এই শুক্রকীট যখন অনুকূল পরিবেশে ডিম্বকোষের সাথে মিলিত হতে পারে, তখন ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে থাকে এবং কালক্রমে পূর্ণাঙ্গ মানব শিশুরুপে ভূমিষ্ঠ হয়। মানবের এই সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় আসমান ও জমিন সমূহের অবস্থান বিশ্লেষণ করা সম্ভব। পূর্ণাঙ্গ মানব স্হূলজগৎ ও উর্ধ্বে জগৎ উভয় প্রকার উপাদানে গঠিত। আসমান সমূহ বলতে উর্ধ্বজগত তথা সূক্ষ্মজগতের উপাদানসমূহকে বুঝানো হয়েছে। অনুরূপভাবে জমিনসমূহ বলতে স্হূলজগতের উপাদানগুলোকে বুঝায়। এই মানবের জন্ম লগ্নে আল্লাহর হুকুম শুক্রকীটের ভিতরে তরল পদার্থের আবরণে বিরাজমান।

পবিত্র কুরআনে এ কথা বলা হয়েছে,

" আল্লাহ মহাকাশ,পৃথিবীর ও তাদের মাঝের সবকিছু ৬ দিনে সৃষ্টি করেছেন। তারপর তিনি আরশে সমাসীন হন।" ( সূরা আস সাজদাহ, আয়াত নং ৪ )।

মানব সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় দেখা যায়, প্রথমে মানবের অস্তিত্ব থাকে পিতার শুক্রকীটে। তারপর মাতৃগর্ভে শুক্রকীট ডিম্বকোষের সাথে মিলিত হয়ে নতুন সৃষ্টির সূচনা করে। তার ৪০ দিন পর অর্থাৎ তৃতীয় স্তরে ঐ নতুন বীজ রক্তের ফোঁটায় পরিণত হয়। এই রক্তের ফোঁটা আরো ৪০ দিন পর অর্থাৎ পঞ্চম স্তরে যখন অস্হি যুক্ত হয়, তখন এই অপরিণত মানব শিশুর ভিতরে আল্লাহ তাঁর রুহ থেকে রুহ ফুঁকে দেন। শুক্রকীটে অবস্হিত আল্লাহর সূক্ষ্ম শক্তি এবং ১২০ দিন বয়সে ফুঁকে দেয়া রুহ মানব শিশুর ক্বালবে প্রকাশ লাভ করে। সর্বশেষ (অর্থাৎ ষষ্ঠ ) পূর্ণাঙ্গ স্তরে ঐ মানব শিশুই আল্লাহর সত্তা ক্বালবে ধারণ করে নিয়ে মাতৃগর্ভ হতে দুনিয়ায় আগমন করে। ' পৃথিবী সৃষ্টি সম্পন্ন করার পর আল্লাহ আরশে সমাসীন হন ' - পবিত্র কুরআনের এই আয়াত দ্বারা মানব শিশুর ক্বালবে আল্লাহর অবস্থানের মিল খুঁজে পাওয়া যায়।

পবিত্র কুরআনের উপরোক্ত আলোচনা থেকে পরিশেষে বলা যায় যে, সৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ তায়ালা জাতপাকে সমহিমায় অবস্থান করছিলেন। পরবর্তীতে তিনি তাঁর প্রতিনিধির মাধ্যমে সৃষ্টিজগতে প্রকাশিত হয়ে মানুষকে তাঁকে পাওয়ার পদ্ধতি শিক্ষা দিচ্ছেন।

সূত্র : আল্লাহ কোন পথে।

যেকোনো আহলে বাইত প্রেমিক বিনা অনুমতিতে এই পোস্ট কপি করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

প্রচারে: "আহলে বাইত (আ:) ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ" একটি অনলাইন ভিত্তিক গোলামি সংগঠন। আপনি অনলাইনে আহলে বাইতের গোলামি করতে চাইলে মেসেঞ্জারে নক দিন।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা 🌹 ঈদ মোবারক
10/04/2024

পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা 🌹 ঈদ মোবারক

07/04/2024

একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ
◑ দুধে: ফরমালিন।
◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন।
◑ মাছে: ফরমালিন।
◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।
◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।
◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।
◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক।
◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।
◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড।
◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।
◑ মসলায়: ইটের গুড়া।
◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।
◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।
◑ দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।
◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।
◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।
◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।
◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।
◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।
◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।
◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।
◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।
◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।
◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।
◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।
◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।
◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।
◑ সয়াবিনে পামওয়েল।
◑ শুটকিতে কিটনাশক।
◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।

কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...

16/02/2024

জয় গুরু আজিমপুরি 🙏❤️

হাদিসের অপব্যাখ্যা করে সরলমনা মুসলমানদেরকে ধোঁকা দেওয়া হয়। দয়াল রাসূল পাক (সঃ) বলেন, "তোমরা আমার সাহাবীদেরকে সমালোচনা কর...
16/02/2024

হাদিসের অপব্যাখ্যা করে সরলমনা মুসলমানদেরকে ধোঁকা দেওয়া হয়।

দয়াল রাসূল পাক (সঃ) বলেন,

"তোমরা আমার সাহাবীদেরকে সমালোচনা কর না। আমার সাহাবীরা আকাশের নক্ষত্র তুল্য।"

এবার আসুন জেনে নিই সাহাবী কাকে বলে?

আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত ধারণা, যারা রাসূল পাক (সঃ) কে সরাসরি দেখেছে এবং ইসলাম ধর্ম কবুল করছে তাদেরকে সাহাবী বলে। মূলত এই কথাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট এবং মনগড়া তথ্য। সাহাবী তাঁকেই বলা হয়, যিনি সরাসরি রাসূল পাক (সঃ) কে দেখছে এবং তাঁর প্রতিটি আদেশ নিষেধ মেনে চলছে। যিনি জীবনের শেষ নিঃশ্বাস থাকা পর্যন্ত রাসূল পাক (সঃ) এবং তার আহলে বাইতের উপর পূর্ণ আস্হার সহিত দাসত্ব করছেন, মূলত সেই হলো সাহাবী। যিনি রাসূল পাক (সঃ) এবং তাঁর আহলে বাইত অর্থাৎ মাওলা আলী, মা ফাতেমা এবং মাওলা ইমাম হাসান ও হোসাইনকে জীবনের চেয়ে বেশী ভালোবাসছেন এবং তাঁদের কদমে নিঃস্বার্থভাবে জীবন উৎসর্গ করছেন তাঁরাই হলো সাহাবী। সাহাবীর সংজ্ঞা মূলত ব্যাপক, লিখতে গেলে একটি বড় আকারের কিতাব হয়ে যাবে।

হযরত আবু বকর যখন খলিফা ছিলেন, তখন একশ্রেণীর সাহাবীরা যাকাত দিতে অস্বীকৃতি জানায়। তখন আবু বকর এদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বহু সাহাবীকে হ*ত্যা করে। তারপর হযরত ওমর ও উসমান যখন খলিফা হয়, তখন বিভিন্ন সাহাবীকে অপরাধের জন্য শাস্তি দেয় এবং হ*ত্যা করে। কেউ চুরি, ডাকাতি, হ*ত্যা, ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধের জন্য শাস্তি ভোগ করে, এরা কিন্তু সবাই নামদারী সাহাবী ছিল। রাসূল পাক (সঃ) যখন মদীনার বাদশাহ ছিলেন, তখনও বিভিন্ন সাহাবী অপরাধের জন্য শাস্তি ভোগ করতো। একবার রাসূল পাক (সঃ) গণিমতের মাল বন্টন করার সময়, এক সাহাবী বলে ওঠে হে রাসূল! আমার প্রতি ইনসাফ করুন এবং আমাকে ঠকাবেন না। তখন রাসূল পাক (সঃ) তাকে ধিক্কার জানিয়েছিল। আবু বকর, ওমর ও উসমান যখন সাহাবীদেরকে হ*ত্যা করেছে, তখন আমরা সমস্বরে চিৎকার করে বলি ঠিক কাজ করেছে। কারণ কতগুলো মোনাফেক সাহাবীকে হ*ত্যা করেছে। আচ্ছা মেনে নিলাম,খুবই যুক্তি সঙ্গত কথা।

মাওলা আলীর হ*ত্যাকারী আবদুর রহমান মুলজিম ছিল একজন কোরআনের হাফেজ নামদারী সাহাবী। এখন আমি কি তাকেও সাহাবী হিসাবে মেনে নিয়ে আকাশের নক্ষত্র তুল্য মনে করব? নাকি তাকে বেইমান মোনাফেক সাহাবী মনে করবো। অথচ রাসূল পাক (সঃ) মাওলা আলী সমন্ধে বলছেন, " আমি যার মাওলা আলী তাঁর মাওলা। মুমিন ব্যক্তি আলীর বিদ্বেষ পোষণ করবে না এবং মোনাফেক কখনো আলীকে ভালোবাসবে না। যে ব্যক্তি আলীকে ভালোবাসে, সে আমাকে ভালোবাসে এবং যে আলীর সাথে শক্রতা করে, সে আমার শক্র।" এইরকম আরো অসংখ্য হাদিস রয়েছে। এবার আসি মূল প্রসঙ্গে।

অথচ মোনাফেক মোয়াবিয়া সিফফিনের যুদ্ধে সরাসরি মাওলা আলীর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয় এবং হাজার হাজার বিখ্যাত সাহাবী হ*ত্যা করে। তারমধ্যে বিখ্যাত আশেকে রাসূল ওয়াইজ করণী পাগলা সিফফিনের যুদ্ধে শহীদ হন। মূলত মোয়াবিয়া মাওলা আলীকে কা"ফের ফতোয়া দিয়ে মুলজিমকে দিয়ে গুপ্ত হ*ত্যা করে এবং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্যই যুদ্ধ করেছিলো। আচ্ছা মাওলা আলীর সাথে যুদ্ধ করার নাম কি শক্রতা নাকি বন্ধুত্ব করা। যদি বলেন বন্ধুত্ব করা, তাহলে অধম পাপীর কিছু বলার নেই। আর যদি বলেন শক্রতা করা, তাহলে বলব মোয়াবিয়া মোনাফেক। কারণ রাসূল পাক (সঃ) বলেন, যে আলীর শক্র সে আমার শক্র। এখন বলুন রাসূল পাক (সঃ) এর শক্র কিভাবে সাহাবী হতে পারে? এই অমোঘ সত্য কথাটি আপনাদের হৃদয়ে কবে নাড়া দিবে, আমি তাহা জানি না। শুধু এইটুকুই জানি, আপনারা আহলে বাইতের দুশমন ভ"ন্ড পীরের খপ্পরে পড়ে, অন্ধ বিবেকহীন হয়ে গেছেন। হৃদয়ের উপলব্ধি আপনাদের শুকনো মরুভূমি হয়ে গেছে। আবার দেখুন পবিত্র কুরআন শরীফে সূরা নিসা আয়াত নং ৯৩ আয়াতে সুস্পষ্টভাবে আল্লাহ বলেন, "যে একজন মুমিন বান্দাকে হ*ত্যা করে, সে চির জাহান্নামী এবং অভিশপ্ত।" এখন আপনার কি মনে হয়, মাওলা আলীর পক্ষের হাজার হাজার বিখ্যাত সাহাবী তারা কেউ মুমিন ছিল না। যাদেরকে মোয়াবিয়া সিফফিনের যুদ্ধে হ*ত্যা করেছিল। আচ্ছা ভাই সাহাবী হ*ত্যাকারীর নাম কি সাহাবী হতে পারে? একটু হৃদয় দিয়ে বিশ্লেষণ করুন, তাহলে উত্তর আপনার শুদ্ধ বিবেক ঠিকই দিয়ে দিবে। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন, শুধু তর্কে জেতার জন্য এবং ভন্ড পীরের খপ্পরে পড়ে পবিত্র কুরআন শরীফ ও হাদিস অনায়াসে অস্বীকার করছেন। আর আহলে বাইতের চরম দুশমনে পরিণত হচ্ছেন। এখনো কিন্তু সময় ফুরিয়ে যায়নি আপনার। একবার তওবা করে ফিরে আসুন আহলে বাইতের পথে। গোলক ধাঁধাঁয় আর কতকাল পড়ে থাকবেন, এবার একটু সত্যের সন্ধান করুন। আমরা অবশ্যই সাহাবীদেরকে সম্মান করি এবং ভালোবাসি।তবে কোন আহলে বাইতের দুশমন মোনাফেক সাহাবীকে নয়। আহলে বাইতের দুশমনকে আমরা নর্দমার কীটের চেয়েও নিকৃষ্ট জানি। আর সাহাবী তো দুরের কথা। সাহাবীরা অবশ্যই আকাশের নক্ষত্র তুল্য। যেমন ছিলেন সালমান ফারসি, আবু জর গিফরী ও আব্বাস (রাঃ) ইত্যাদি সাহাবী। যারা আমার আহলে বাইতকে জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন এবং জীবন যৌবন আহলে বাইতের কদমে উৎসর্গ করেছিলেন। এদেরকে আমরা শুধু আকাশের নক্ষত্র তুল্য নয় বরং আমাদের মাথার তাজ মনে করি এবং হৃদয়ের মনি কুঠায় স্হান দিয়েছি। সাহাবীদেরকে সমালোচনা করব, এমন সাধ্য আমাদের নাই।

কারবালা প্রান্তরে এজিদ সরাসরি যুদ্ধ করেননি, শুধু হুকুম দিয়েছিলো মাওলা ইমাম হোসাইনকে হ*ত্যা করতে। আর মোয়াবিয়া সরাসরি মাওলা আলীর বিপক্ষে সিফফিনের যুদ্ধ করেছিল। আচ্ছা সেদিন সিফফিনের যুদ্ধে যদি মাওলা আলী শহীদ হতেন, তাহলে মোয়াবিয়াকে কি বলতেন? তারপরও কি মোয়াবিয়াকে সাহাবী বলতেন? আচ্ছা আপনি যদি সিফফিনের যুদ্ধে থাকতেন, তাহলে সেদিন আপনি কার পক্ষে যুদ্ধ করতেন? মাওলা আলীর পক্ষে নাকি মোয়াবিয়ার পক্ষে। যদি বলেন মাওলা আলীর পক্ষে হয়ে মোয়াবিয়ার বিপক্ষে যুদ্ধ করতেন, তাহলে আজ কেনো মোয়াবিয়ার পক্ষে সাফাই গাইছেন। আর যদি বলেন, মোয়াবিয়ার পক্ষ নিয়ে মাওলা আলীর বিপক্ষে যুদ্ধ করতেন, তাহলে অধমের কিছু বলার নেই। আজ যারা মোয়াবিয়ার পক্ষে সাফাই গাইছেন আপনারা নিশ্চিত থাকুন, সেদিন আপনারা সিফফিনের যুদ্ধে মাওলা আলীর বিরুদ্ধে অ*স্ত্র ধরতেন। ইস সেদিন যদি কারবালা প্রান্তরে মাওলা ইমাম হোসাইন শহীদ না হতো, তাহলে আজ আপনারা এজিদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতেন। তখন সেই মোয়াবিয়ার মতো একই ফতোয়া দিতেন। এই যে শুনছেন,আমি কিন্তু ওহাবী ও আহলে হাদিসের লোকজনকে বলছি না। আমি কথাগুলো নামদারী সুফিবাদের অনুসারীদেরকে বলছি। আপনাদেরকে দোহাই দিয়ে বলছি, আর আহলে বাইতের নাম বিক্রি করে পাক পাঞ্জাতনকে অপমান করবেন না। আপনাদের চেয়ে ওহাবী এবং আহলে হাদিসের লোকজন শতগুণ মন্দের ভালো। কারণ তারা সরাসরি পাক পাঞ্জাতনের বিরুদ্ধে কথা বলে কিন্তু আপনাদের মতো পাক পাঞ্জাতনের নাম বিক্রি করে খায় না। তারা যদি কা"ফের হয়, তাহলে আপনারা মোনাফেক। তাই বলি কাফেরের চেয়ে মোনাফেক জগন্য। শুনুন মহাশয়! মানুষ কিন্তু এখন অনেক সচেতন। আপনাদের ভন্ডামি পীরগিরী সবাই ধরে ফেলবে। কারণ সত্যকে কখনো ধামাচাপা দেওয়া যায় না। আজ হোক কাল হোক মানুষ আপনাদেরকে ধিক্কার জানাইবেই। এখনো সময় আছে আহলে বাইতকে ভালোবেসে সঠিক সুফিবাদে ফিরে আসুন। কারো মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে নিজগুণে ক্ষমা করবেন।

12/01/2024

❤️🙏❤️

12/01/2024

Address

Dammam

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad Chan Miah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad Chan Miah:

Videos

Share