ROYAL HONEY & DATES

ROYAL HONEY & DATES every body follow my page, i create my won loved video,and Arabic business idia, and stay safe,

14/05/2024

বাংলাদেশের ভারত প্রেমীদের জন্য স্পেশাল মসলা!

13/05/2024

প্যারাসুটের কোম্পানী ম্যারিকো কতো বড় বেআইনি কাজ করতেছিলো দেখেন। কী পরিমানে রাজস্ব ফাকি দিছে তারা। এখন সব একে একে বাইর হইতেছে।

11/05/2024
11/05/2024
10/05/2024

বিড়ম্বনার আরেক নাম ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার। এই মিটার ব্যবহার করতে গিয়ে ইতিমধ্যেই বিরক্তির সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
অত্যন্ত এটা খুবই বাজে অভিজ্ঞতা।
১. ধরুন আপনি ৫/৭দিনের জন্য বাড়ির বাইরে আছেন এখন টাকা শেষ হয়ে গেলো। তো আপনার ঘরের ফ্রিজে থাকা সকল দ্রুব্য পচে যাবে।
২. ধরুন এমন সময়ে আপনার টাকা শেষ হয়ে গেলো তখন আপনার হাতে টাকা নেই। হয়তো দুই/তিন দিন পরে আপনার টাকা হবে। তাহলে এই দুই/তিন দিন কিভাবে চলবে? হয় আপনাকে বিদ্যুৎবিহীন থাকতে হবে, নতুবা অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে কারো কাছে টাকা ধার করতে হবে। এতে আপনার পারসোনালিটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৩. ধরুন আপনার মিটারে মধ্যরাতে টাকা শেষ হয়ে গেলো তখন আপনার বিকাশে/নগদে টাকা নেই। বাকি রাতে আপনি বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না। গরমে ঘুম হলো না। পরেরদিন আপনার ব্যক্তিগত বা অফিসিয়াল কাজের ব্যাঘাত ঘটবে।
অন্ধকার রুমে আপনি বাথরুম খুজে পাওয়া, দরজা খুজে পাওয়া কষ্টকর হবে। এমনকি কোথাও ধাক্কা খেয়ে আহতও হতে পারেন।
৪. ধরুন আপনার বাড়িতে বৃদ্ধ বাবা-মা থাকেন। তাদের বিকাশে বা দোকানে টাকা রিচার্জ করার অভিজ্ঞতা নেই বা সুযোগ কম। তাহলে তাদের মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
৫. রিচার্জ করার সাথে সাথে একটা বিরাট অংশ সার্ভিস চার্জ, ৬. কিছু দিন পর পর মিটার লক হয়ে যাওয়া, দেন অফিসে যাও নতুন ১২০ টা ডিজিট আবার প্রেস করা,,আবার সেটাও না হলে আবার অফিসে যাও এক জন মিটারের সামনে থাকবে একজন অফিসে থাকবে এবং অফিসারদের ডিরেকশন অনুযায়ী মিটারে নাম্বার প্রেস করা মানে সবাই তো আর এডুকেটেট না,,, সময় অপচয় সারা আর কিছু না
৭,,সবার তো আর বিকাশ/নগদ একাউন্ট নেই।।আরার সংসারের সব কাজ রেখে যাওয়া টাকা পেইট করা। এটাও বিরক্তিকর, সময় অপচয়,, ডিমান্ড চার্জ, মিটার ভাড়া কেটে নেয়। এতো টাকা কেনো একজন গ্রাহককে দিতে হবে? এটা অন্যায্য। অন্যায়। জুলুম।
একটা রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের প্রধান ম্যানেজমেন্ট এভাবে নিরীহ মানুষের উপরে জুলুম করতে পারে না।
তাদের সেই অধিকার নেই। এমন অন্যায্য একটা বিষয় আইনগত ভাবে অধিকার থাকাও অনুচিত।
এটা অন্যায়।
এটা জুলুম।
এই জুলুম বন্ধ হোক----

23/03/2024

"তোর ব‌উ আজকে কি করছে জানস? আমার ভাইটারে আধঘন্টা দরজার বাইরে দাঁড় ক‌ইরা রাখছে। আবার দেমাগ দেখাইয়া কথাও কয় নাই। এমন বেয়াদব ব‌উ তো আমি আনি নাই। তুই আজকে এর বিহিত করবি, নাহয় আমি এই নুরবানু তোর বাসা ছাইড়া চ‌ইলা যামু।"

মায়ের কথায় বেশ চমকে গেছে জাহিদ। তার ব‌উ রিতা তো এমন না। নম্র স্বভাবের মেয়েটা কে হাজার কথা শোনালেও জবাব দেয় না। রাগ করে চিল্লাচিল্লি করলে সে বিড়বিড় করে কী যেন বলবে। কথায় কথায় জবাব না দিলে কতক্ষন একা একা বকা যায়? জাহিদ ও আর রাগ ধরে রাখতে পারে না। মেয়েটার নিষ্পাপ মুখ ভঙ্গিমা দেখে রাগ একদম গলে পানি হয়ে যায়। কিন্তু কিছুদিন ধরে রিতার নামে একেরপর এক অভিযোগ আসছেই। এই কয়েকদিন আগে পাশের বাড়ির ভাবী বললেন, রিতা নাকি তাকে দেমাগ দেখিয়ে এড়িয়ে চলে। তাকে দেখলেই মুখ একদম পানসে করে রাখে। আরেকদিন ফুফু অভিযোগ করলেন, রিতা তার মুখে মুখে তর্ক করেছে। সাথে রিতাকে মহা পণ্ডিত বলে ব্যঙ্গ করতেও ভুললেন না। আজ আবার মা অভিযোগ করলেন, ছোটখাটো নয় ভয়াবহ অভিযোগ। মামা শশুড় কে আধাঘণ্টা ধরে দরজায় দাঁড় করিয়ে
রাখা নিশ্চয় ছোটখাটো অপরাধ নয়।

জাহিদের রাগ আজ তুঙ্গে চলে গেছে। কেবল মাত্র অফিস থেকে ফিরল, ক্লান্ত শরীরে ব‌উয়ের নামে অভিযোগ শুনলে কোন পুরুষের মেজাজ ঠান্ডা থাকবে?

তোমার নামে আর কত অভিযোগ শুনব রি...?

ঘরে প্রবেশের পথেই কথাগুলো বলছিল জাহিদ। কিন্তু নামাজরত রিতা কে দেখে তার মুখ আপনাআপনি বন্ধ হয়ে এলো। কী মায়া মিশিয়ে নামাজ পড়ছে মেয়েটা। নামাজ পড়ার সময় ভূমিকম্প হয়ে গেলেও টের পায় না সে। জাহিদের কথাটাও যে শুনতে পায় নি জাহিদ জানে। নিষ্পাপ মুখখানা জাহিদ অপলক তাকিয়ে দেখল। হঠাৎ টের পেল এতক্ষণের রক্তারক্তি কান্ড ঘটানোর মতো রাগ নিমিষেই হাওয়া হয়ে গেছে। বরাবরের মতো এক‌ই ঘটনা। তবে জাহিদ এবার হার মানলো না। উপরি রাগ নিয়ে সে ফ্রেশ‌ হয়ে এলো। ততক্ষণে রিতার নামাজ শেষ। জাহিদ কে বের হতে দেখেই সে একগাল হেসে পানির গ্লাস এগিয়ে দিল।

"তুমি অনেকক্ষণ ধরে এসেছ, না? তোমার নিশ্চয় খিদে পেয়েছে? আমি তোমার পাশে একটু বসে, তারপর খাবার দিচ্ছি।"

'চ' কারান্ত শব্দ করল জাহিদ। এইভাবে কথা বললে মেজাজ দেখানো যায়। তবুও পানিটা শেষ করে রুক্ষ মেজাজে প্রশ্ন করল,

"আজ মামাকে অপমান করেছ কেন?"

বিস্ফোরিত নয়নে তাকিয়ে র‌ইল রিতা। একসময় মায়াভরা চোখটা ছলছল করে উঠল।

"বিশ্বাস করো আমি মামাকে অপমান করিনি। আমি গোসল করছিলাম, তাই কলিংবেলের শব্দ পাই নি। যখন বের হলাম মামার কন্ঠ শুনে তাড়াহুড়ো করে হিজাব পড়তে দেরী হয়েছে। দরজা খুলেই আমি ক্ষমা চেয়েছি মামার কাছে।"

"মামার সাথে কথা বলো নি কেন?"

"আমি কুশল বিনিময় করে মামাকে নাস্তা দিয়ে নামাজে দাঁড়িয়েছি। সময় চলে যাচ্ছিল, আর মা মামার সাথে কথা বলছিলেন তাই গিয়েছিলাম।"

"এমন করলে মা এভাবে বলতো?"

"তোমার মামা কথা বলার ফাঁকে গাঁয়ে হাত দেন, যা আমার পছন্দ না।"

আচমকা জাহিদের নিভে যাওয়া রাগটা ফেরত এলো। মামার নামে এতবড় অপবাদ সে কিছুতেই মেনে নিবে না। সে ভালো করেই জানে তার মামা রিতাকে মেয়ের মতোই দেখে।

"মুখে লাগাম টানো রিতা, কি বলছো মাথা ঠিক আছে?"

আচানক চিৎকারে কেঁপে উঠল রিতা। সাথে ফুঁপিয়ে উঠল।

"আমি সেভাবে বলিনি জাহিদ, আমাকে বুঝিয়ে বলার সুযোগ দাও। তোমার মামার উদ্দেশ্য খারাপ আমি সেটা বলিনি। উনি স্বাভাবিক ভাবেই স্পর্শ করেন। কিন্তু তোমার মামা আমার মাহরাম নন জাহিদ।তার কাছে এসব আধুনিক, ফ্রিলি'র নমুনা হলেও আমার কাছে তা অস্বাভাবিক। তাই আমি তাকে কষ্ট দিতে চাই নি বলে এড়িয়ে গেছি। আমাকে ভুল বুঝো না জাহিদ। আমি ভুল করলে আবারো ক্ষমা চাইব, এখনি ফোন দিয়ে বলছি দাঁড়াও।"

একাধারে কথাগুলো বলেই রিতা নিজের ফোন খুঁজতে লাগল। চোখ মুখ এতটুকুতেই লাল হয়ে গেছে। জাহিদ চোখ বুঝে নিজেকে শান্ত করল। নিজের ভুল বুঝতে পারলেও তার রাগ কমলো না। এই কথাগুলো জায়গা মতো বললে তারা অভিযোগ করার সুযোগ‌ই পেত না। রিতা কে বসালো বিছানায়। মেয়েটা কেঁদেই যাচ্ছে।

"হয়েছে আর কাঁদতে হবে না। শুনো রিতা, অন্যকে সম্মান করা এক জিনিস, নিজেকে সম্মান করা আরেক জিনিস। অন্যকে সম্মান করতে গিয়ে নিজেকে অসম্মান করা অন্যায়। তুমি তাদের কষ্ট দিতে চাও নি বলে নিজের মধ্যে কথাগুলো আটকে রেখেছ। এতে তারা তোমাকে মন্দ ভেবেছে, অভিযোগ করার সুযোগ পেয়েছে। তুমি তাদের তৎক্ষণাৎ কথাগুলো বুঝিয়ে বললে তাদের পছন্দ নাহলেও একটু রয়েসয়ে অভিযোগ করতো।"

"আমি ভাবী দের এড়িয়ে চলতে চাই না। কিন্তু তারা এলেই এ ওর নামে দুর্নাম করতে থাকে। কার ঘরে কী সমস্যা, কে কী করল, কার কী গেল; এসব নিয়েই তাদের আলোচনা। তুমি তো জানোই, গীবত করা হারাম। আল্লাহ তাআলা গীবতকারী কে পছন্দ করেন না। ফুফু সেদিন নামাজে ভুল করেছিলেন। আমি সঠিক বলায় তিনি মেনে নেন নি। বরং সাথে নিজেদের কুসংস্কার থেকে আমাকে এটা ওটা বলছিলেন। আমি তাকে যথাসম্ভব বুঝিয়ে বলেছি। কিন্তু এত বছরের ভুল তো, তাদের কাছে ভুল মনে হবে না, হাজার প্রমাণ যুক্তি দেখালেও।"

জাহিদ নিশ্চুপে শুধু ব‌উয়ের নাক টানার শব্দ শুনছে। বুকের ভেতর অদ্ভুত অস্থিরতা কাজ করছে। রিতা কে বুকে টেনে মাথায় হাত বুলাতে থাকে জাহিদ। আশ্চর্য, ক‌ই সেই অস্থিরতা? বরঞ্চ প্রশান্তিতে ভরে গেল বুকটা। এমন ব‌উ কয়জনে পায়? আল্লাহ'র কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আদায় করল, অতিরিক্ত রাগ দেখায় নি বলে। না হলে পরে অনুতাপে রিতার সামনেই আসতে পারত না। মনে মনে পণ ও করে নিল, আচানক কোনো কথা শুনেই কাউকে মন্দ ভাববে না। অন্যের কথায় নিজের সংসারে আগুন লাগানো বোকাদের কাজ। জাহিদ বোকা নয়।

হঠাৎ কিছু মনে হতেই সে প্রশ্ন করল,

"কিন্তু রাগ হলে যে বিড়বিড় করো, এইবার তো করলে না?"

শব্দ করে হেসে উঠলো রীতা। জাহিদের বুক থেকে মুখ উঠিয়ে বলল,

"তোমার রাগ হলে আমি তখন ধৈর্য্য ধারণ করার দেয়া করি আল্লাহ'র কাছে। 'ইন্নাল্লাহা মা'আস সাবিরিন' এটা পাঠ করি। আর তোমার রাগ ‌ও ভেনিস হয়ে যায় আমার ধৈর্য্য দেখে।"

তারপর দুজনেই হাসল। কী নির্মল, প্রাণবন্ত সে হাসি! এটাই হয়তো স্বামী স্ত্রীর হালাল ভালোবাসা!

সংসার তো সুন্দর সুখের হয় স্বামী স্ত্রীর উভয়ের অটুট বিশ্বাসে, সমঝোতায়, ভালোবাসায়। আর সংসার সুখের হলে জীবনের স্বাদ উপভোগ করা যায়। অথচ কিছু নারী পুরুষ নিজেদের নির্বোধতার কারণে জীবনের স্বাদ উপভোগ করতে পারে না। মন মস্তিষ্ক অস্থির থাকে। জীবনের স্বাদ হারিয়ে প্রাণহীন ভাবে বেঁচে থাকে একে অপরের সাথে নিরব যুদ্ধ করে। তারা একে অপরের দিকে চেয়ে হাসে না, অভিমান করে না, একে অপরের যত্ন করে না, অপেক্ষা করে না। তাদের মন শুধু ভুলের মাঝে আটকে থাকে!

#হালাল_ভালোবাসা
~Tahrim Muntahana

Saudi al qasim dates.31266758
22/03/2024

Saudi al qasim dates.31266758

20/03/2024

কি সুন্দর নাটক গো মূত্র দেশের।
সোমালিয়া দস্যুদের নাকি ভারতে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। নাই মিডিয়া নাই কোন কনফারেন্স। এটা পরিষ্কার হয়ে গেলো যে সোমালিয়া দস্যু নাম দিয়ে আসলে ভারতীয়দের দিয়েই জাহাজ গুলিকে হ্যাইজাক করানো হচ্ছে। ভারতই হাইজ্যাক করছে আবার তারাই উদ্ধার নাটক সাজাচ্ছে আবার তাদেরই লোকরা মিডিল ম্যান সেজে বখরা খাচ্ছে। দারুন বিজনেস।

19/03/2024
19/03/2024

আর কয়েকদিন পর থেকেই পবিত্র ঈদ উল ফিতরের কেনাকাটা শুরু হবে। আর এই ঈদের উল্লেখ যোগ্য কেনাকাটার মধ্যে নতুন পোশাক এক নম্বরে থাকে। ছেলে বুড়ো সকল দেশ প্রেমী ভাইদের প্রতি আহ্বান থাকবে । যে কোন পোশাক কেনার সময় আগে জিজ্ঞেস করবেন এটা কোন দেশের পোশাক। দোকানদাররা যদি বলে এটা মেড ইন ইন্ডিয়া । বলার সাথে সাথেই দোকান পরিত্যাগ করবেন।মুখের উপর বলবেন ইন্ডিয়ান পণ্য বয়কট। কিছু কিছু দোকানদাররা ইচ্ছে করেই দেশী কম দামী অসুন্দর পোশাক আপনাকে দেখাবে ,যাতে আপনার সেগুলো পছন্দ না হয় ।এটা তাদের কৌশল যাতে তারা ভারতীয় মানহীন পণ্য আপনার কাছে বেশি দামে বিক্রি করতে পারে।
মার্কেটে অনেক দোকানই পাবেন যারা বাংলাদেশের বেস্ট কোয়ালিটি ফুল শার্ট প্যান্ট বিক্রি করে।একটু কষ্ট করে খুঁজতে হবে।দেশের জন্য এতটুকু কষ্ট তো আমরা অবশ্যয় করতে পারি। মেড ইন ইন্ডিয়া বললেই বয়কট।পারলে সেই দোকানগুলি ভিডিও নিজেদের ফেসবুকের টাইমলাইনে শেয়ার দিবেন । অথবা আমাদের পেইজে ইনবক্স করে পাঠাবেন। দেশের খেয়ে দেশের পরে যারা ভারতীয় পণ্যের কীর্তন গাইছে।আমরা সেসকল কাপড় ব্যাবসায়ী গুলোকে চিনে রাখতে চাই।যারা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে ধ্বংস করতে ভারতকে সহায়তা করছে।

মেয়েদের থ্রি পিচ, বাচ্চাদের জামা, কসমেটিকস এবং সকল প্রকার খাদ্য সামগ্রী মেড ইন বাংলাদেশ দেখে দেখে কিনবেন।আর কোন ছাড় নয়। একমাস পবিত্র রমজানের রোজা রেখে অপবিত্রদের পণ্য সামগ্রী দিয়ে
ঈদ উদযাপন কি সহী সিদ্ধান্ত হবে?
#ভবঘুরে_আনিস

18/03/2024

হায়রে রেন্ডিয়ার নাটক, যত বার নাটক করে ততবার ধরা খায়।

24/02/2024

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের টপ ১১ তথ্য এবং প্রশ্নঃ

পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস সেনা কর্মকর্তা হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল ২০০৯ সালের ২৫শে ফেব্রুয়ারী। অন্য কোন দেশ হলে, তৎকালীন শাসক সরকারের হাতে হারিকেন ধরিয়ে শুলে চড়ানো হতো। কিন্তু সব সম্ভবের আমাদের এই দেশে যা হবার নয়, যা হওয়া উচিত নয় তাই হয় এবং হয়েছিল সেদিন।

তবে কিছু শ্রেনীর ইতিহাস বিকৃত করার আগেই আপনারা জেনে নিন কিছু তথ্য...

১) পিলখানায় , বিডিআরের প্রধানসহ বেশি কিছু সেনা কর্মকর্তাদের নিহত হবার সাথে সাথেই সেই খবর সর্ব প্রথম প্রচার করে ইন্ডিয়ার এন ডি টিভি!!! অথচ এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের সময়, কেউ ওই টিভি চ্যানেলকে প্রশ্ন করেনি, এই খবর তারা পেয়েছিল কার কাছ থেকে যখন খোদ নিজ দেশের সেনাবাহিনী কিংবা অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলির কাছে তখনও কোন খবর আসেনি।

২) কেন অযাচিতভাবে তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি ঘোষণা দিয়েছিল যে, শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করে হলে ভারত কড়া জবাব দিবে??

৩) অন্যান্য এতগুলি চ্যানেল থাকতে কেন, মুন্নি সাহাই একমাত্র সাংবাদিক হিসাবে, কি করে "মারমুখি সৈনিক"দের কাছে নিরাপদে অবস্থান করছিল? কেনই বা সে এই বিদ্রোহী সৈনিকদের পক্ষ্যে জনগণের সহানুভূতি পাওয়ার মত একের পর এক রিপোর্ট করছিল?

৪) আওয়ামী নেতা তোরাব আলি এবং তার ছেলে লেদার লিটনের বিদ্রোহিদের সাথে যোগাযোগের সুস্পস্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও কেন তাদের কে নিরাপদে দেশের বাইরে পাচার করা হয়েছিল?

৫) কেন বিডিআরের তৎকালীন ডিজি বার বার সাহায্য চাওয়া সত্ত্বেও তখনকার প্রধানমন্ত্রী হাসিনা এবং সেনা প্রধান মইন ইউ আহমেদ , কোন রকম রেসপন্স করেননি।

৬) সাভার ক্যান্টনমেন্টের তৎকালীন জিওসি ব্রি. তারেক বার বার স্ট্রাইক করার অনুমতি চাইলেও প্রধানমন্ত্রী দপ্তর থেকে তাকে অপেক্ষা করতে বলা হয় কেন???

৭) বিডিআরের মধ্যে প্রবেশ করা রহস্যময় এম্বুলেন্সটির আগমন ও নির্গমনের ব্যাপারে কোন তদন্ত হয়নি কেন?

৮) পিলখানার হত্যাকাণ্ডের মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই একজন উচ্চ পদস্থ সামরিক কর্মকর্তা রহস্যজনক ভাবে হেলিকপ্টার দূর্ঘটনায় এবং একজন তরুণ মেজর ঢাকায় অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে খুন হয়েছিলেন। সেই রহস্যটা কি?

৯) পিলখানা হত্যাকাণ্ডের মাত্র কয়েকদিন আগে বিমান বন্দরে বিডিআর প্রধানের স্ত্রী , কয়েক কোটি টাকা সহ ধৃত হন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেন এই টাকা জেঃ মইনের। তাকে মইনের আদেশে সেদিনকার মত ছেড়ে দেয়া হয়। কেন?

১০) বিদ্রোহি বিডিআর সৈনিকদের দলনেতা হিসাবে ডি এ ডি তৌহিদের নেতৃত্বে যে দলটি হাসিনার সাথে দেখা করতে গিয়েছিল, কার হুকুমে বংগভবনে প্রবেশের আগে তাদের কারো নাম রেজিস্টারে নথিভুক্তি করা হয়নি?
এখানে উল্লেখ্য যে এই ডি.এ.ডি তৌহিদ ছিল, লীগের ঠাণ্ডা মাথার খুনই বলে পরিচিত কুখ্যাত জাহাঙ্গীর কবির নানকের ক্লাসমেট। শুধু তাই নয়, জিম্মি থাকা সেনা অফিসারদের ব্যাপারে, হাসিনা কেন তৌহিদকে কোন প্রশ্নই করেনি?

১১) তদন্তে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের আগে , খুনিদের সাথে শেখ হাসিনার ভাতিজা আওয়ামী লীগের এমপি ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর কাজী তাপসের আলোচনার খবর প্রকাশিত হলেও, কেন তাপসকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি? বিশেষ করে যখন এই তাপসের হুকুমেই , হত্যাকাণ্ডের ২ দিনের মাথাতেই সারা এলাকার বাটি নিভিয়ে দেয়া হয়েছিল। এবং পরে জানা যায় সেই সুযোগে প্রাণে বেচে যাওয়া কিছু অফিসারদের খুন সম্পন্ন হয়। এবং অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে খুনিরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

এই সব তথ্য এবং প্রশ্নের মধ্যেই পিলখানা হত্যাকাণ্ডের রহস্য লুকিয়ে আছে। আশা করা যায় , কোন সুদিনে এই হত্যাকাণ্ডের আসল অপরাধীরা ধরা পড়বে। এবং অবশ্যই মৃত্যুদন্ডের মত শাস্তি ভোগ করে চির ধিকৃত হিসাবে দুনিয়া ছাড়বে।

রিপোস্ট #রাসা।

Address

Aziziyah
Doha

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ROYAL HONEY & DATES posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share