OmayerOdyssey

OmayerOdyssey Make a happy nation.....

23/09/2024

শিবির কেন পরিচয় গোপন করলো, এইটা তো আসল প্রশ্ন না।

আসল প্রশ্ন হলো, ঠিক কতটা নৃশংসতা চালানো হলে একটা দলের সভাপতি তাঁর রুমমেটকেও সেই দলের কথা বলতে ভয় পায়?

প্রশ্ন করেন, শুধুমাত্র শিবির অভিযোগ দিয়ে এই দেশে কেন একজন হিন্দু ছেলে বিশ্বজিৎ কে একশোটা ক্যামেরার সামনে দিনদুপুরে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো?

তখন কেন প্রশ্ন করেন নাই?

আবরার ফাহাদের ফ্যামিলিকে বলতে হয়েছিলো, আবরার শিবির করে না। কেন? কারণ আবরার যদি সত্যিই শিবির করতো, তাহলে আবরার হত্যা জায়েজ হয়ে যাইতো।

প্রশ্ন করেন, কেন একটা গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে এতোটা স্টিগমাটাইজ করা হয়েছিলো?

গত ১৫ বছর শিবির বলে কত ছেলে মেয়ে টিচার হতে পারেনি, কত ছেলে মেয়ের বিসিএস নিয়োগ হয় না, শুধু বুয়েট কুয়েট চুয়েট আর রুয়েট থেকে কতগুলো ছেলেমেয়েকে বের করে দিয়ে জীবন ধ্বংস করা হয়েছে?

আমার বাসার পাশে ক্যান্সারে আক্রান্ত হাফিজুর ভাইকে তুলে নিয়ে ওষুধ পানি না দিয়ে চারদিনে মেরে ফেলেছে। কেউ এক ফোঁটা পানি ফেলেছেন? প্রথম আলো একটা কলাম লিখেছে? লেখেনি। কারণ হাফিজুর ভাই শিবির করতেন, শিবির মেরে ফেললেই বা কী?

দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ের পর দুইদিনে ১৫০+ মানুষকে স্রেফ গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। প্রথম আলোতে যান। সেখানে গাড়ি ঘোড়ার জন্য আহাজারি পাবেন, শিবিরের মৃত একটা মানুষের জন্যও কোন সহানুভূতি পাবেন না।

রাস্তায় গাছ ফেলে বিক্ষোভ করে শিবির খুব অন্যায় করেছে, তাই প্রথম আলো গাছের জন্য কান্নাকাটি করেছে। অথচ ১৫০ জামাত শিবির কর্মীর জন্য সহানুভূতি দিয়ে একটা শব্দও লিখেনি। জ্বি, গত ১৫ টা বছর এই দেশে শিবিরের জীবনের চাইতে একটা গাছের জীবনের মূল্য বেশি ছিলো।

অবস্থা এমন দাঁড়াইছিলো, শিবিরের কেউ যদি ট্রেনের ধাক্কায় মরে যায়, তবে আমরা সেই ট্রেনের ক্ষতি হলো কি না, সেটা নিয়ে চিন্তা করেছি। শিবির মরেছে? মরুক। ও তো মরারই ছিলো।

জ্বি, আমরা আপনারা অমন একটি সমাজই গড়ে তুলেছিলাম। গত ১৫ বছর শিবির মাথা বের করলেই সেই মাথা উড়িয়ে দিয়েছেন। আর এখন অবাক হয়ে বলতেছেন, শিবির প্রকাশ্যে আসে না কেন? ওরা এতো দুষ্টু কেন?

এই যে ভুল প্রশ্ন, এই ভুল প্রশ্ন করার জন্যই হাসিনা শেষপর্যন্ত আমার আপনার উপর গুলি চালানোর সাহসটা পেয়েছিলো।
ভুল প্রশ্ন করলে ঠিক উত্তরটা পাবেন কেমনে?
বরং ঠিক প্রশ্নটা করতে শেখেন।

যে দেশে একটা বৈধ রাজনৈতিক দল করলে নিজের রুমমেটকেও প্রাণের ভয়ে বলা যায় না, অমন ভয়ঙ্কর বাকশালী ফ্যাসিবাদ এই দেশে আর কখনও না হয়, সেই প্রশ্নটা করা বেশি জরুরি।

- সাদিক

18/09/2024

কম্যিউনিস্টরা কীভাবে দুনিয়াতে এতো কম সময়ে এতো বিজয় আনতে পারলো? ডগলাস হাইড তার বইয়ে এ ব্যাপারটা আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, কম্যিউনিস্টদের লক্ষ্য হলো বিশ্বজুড়ে কম্যিউনিজম প্রতিষ্ঠা করা। যার কারণে তারা বিশ্বজুড়ে যত শ্রমিক, মযলুম আছে- সবার সাথে একটা একাত্মতা অনুভব করে। বিশ্বের কোথাও যদি কোনো শ্রমিকরা বিজয় অর্জন করে তাহলে সে সে বিজয়টাকে নিজের বিজয় বলে মনে করে।
কার্ল মার্ক্স ও এঙ্গেলসের দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টোর একটা বিখ্যাত বাক্য আছে, "Workers of the world, unite!" এখানে কোনো দেশের কথা বলা হয় নি। বলা হয়েছে বিশ্বজুড়ে শ্রমিকদের কথা। এ বিষয়টা কম্যিউনিজম ধারণ করা মানুষদেরকে একটা অন্যরকম শক্তি জোগায়। একটা অসাধারণ সেন্স অফ বিলঙ্গিং দেয়। কিন্তু ভাষাকেন্দ্রিক, এথনিসিটি কেন্দ্রিক জাতীয়তা এদিকটাতে ড্রাস্টিকেলি ফেইল করে।
ভাষা বা এথনিসিটি কেন্দ্রিক জাতীয়তাবাদ আপনাকে একটা নির্দিষ্ট ছোট ভুখন্ডে আটকে ফেলে। বা অল্প কিছু মানুষ যারা জন্মগতভাবে বাধ্য হয়ে আপনার মত তাদের বাইরে আপনি কাউকে নিজের করে দেখতে পারেন না। এটা একটা হীনমন্যতার জন্ম দেয়। তাই নিজেদের কুকুর-বিড়ালের মত ভোগ বাদে আর কিছু আপনার মাথায় নেই। কারণ গর্বিত হওয়ার, আনন্দিত হওয়ার মত বিশাল দুয়ার আপনার নেই। আপনার ভূমিও ছোট, অল্প কিছু মানুষ বাধ্য হয়ে আপনার ভাই।
কার গায়ে মুজিব কোট আছে, কে কত মুজিববাদী, কে কত বড় দালাল এগুলোর ভিত্তিতে হাসিনার আমলে যে ত্রাসের রাজত্ব তৈরি হওয়ার অন্যতম কারণ এই বাঙালি জাতীয়তাবাদ। কারণ আপনার দুনিয়ার কারো থেকে শেখার কিছু নেই, মনটা খুব ছোট। যেহেতু আপনি "বাঙালি" আপনি বাধ্য নিজেকে সেরা ভাবতে। সেরা ভাবার কিছু থাকুক না থাকুক। যেহেতু মুজিবকোট আপনার শ্রেষ্ঠত্বের একমাত্র কারণ, কী দরকার সততা, নৈতিকতা, ইনোভেশনের?
এদিকে ইসলাম আমাদেরকে অফার করে সমগ্র বিশ্ব। পুরো বিশ্বই আল্লাহর ভূমি। আমরা পুরো বিশ্বের জন্যই আল্লাহর প্রতিনিধি। সুরিআ, প্য।(লস্ট।ইনে আমাদের ভাইয়ের কষ্ট আমার কষ্ট। পশ্চিম দিকে ও আফ্রিকায় আমাদের ভাইদের বিজয় আমাদের বিজয়। আমার শ্রেষ্ঠত্বের কারণ দ্বীন; মুজিবকোট না। আমাদের ইন্সপায়ারেশন ৫০ বছরের আগের পতিত স্বৈরাচার না, আমাদের ইন্সপায়ারেশন বিশ্বজুড়ে লড়াই করা বীর পুরুষেরা।
এটা অন্যতম কারণ যার কারণে বিশ্বজুড়ে য।লিমরা ভয় পায় মুসলিম পরিচয়কে। কারণ একজন মুসলিম বলবে, লিল্লাহি তাকবির, হাজারো মুসলিম তাঁর সাথে বলবে আল্ল।হু অ।কবার। তাই তারা আমাদের মুসলিম পরিচয় মুছে দিয়ে বাঙালি, তার্কিসহ নানা কিছু বানাতে চায়। আমাদের ভাইরা এক তিউনিসিয়ায় দাঁড়ালে পুরো মধ্যপ্রাচ্যের ভাইরা দাঁড়ানোর সাহস পেয়ে যায়। শুধুমাত্র মুসলিম পরিচয় দিয়েই এটা সম্ভব হয়।
We Have A World To Win.
লিখেছেন Sadik

বিডিয়ার হত্যা নিয়ে কথা হলো, নতুন মামলা হলো, সাগর রুনীর হত্যার নতুন প্রতিবেদন জমা হবে, ৫ই মে হেফাজত ম্যাসাকার নিয়ে কথা হয়...
15/09/2024

বিডিয়ার হত্যা নিয়ে কথা হলো, নতুন মামলা হলো, সাগর রুনীর হত্যার নতুন প্রতিবেদন জমা হবে, ৫ই মে হেফাজত ম্যাসাকার নিয়ে কথা হয়েছে, কিন্তু ২৮ শে অক্টোবর? ২০০৬ সালে বাংলাদেশ শুধু নয় পৃথিবীর ইতিহাসে এমন বর্বর পৈশ্বাচিক হত্যাকান্ড হয়েছে কিনা জানা নেই, দিনে দুপুরে প্রকাশ্যে এভাবে লগি বৈঠা দিয়ে এতোগুলো মানুষ কে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর আমীর যখন বললো তারা আওয়ামী লীগ কে ক্ষমা করে দিয়েছে তখন অনেক সমালোচনা করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর মত এতো ত্যাগ, এতো অত্যাচার, বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সহ্য করেনি, করতে পারবে ও না, কারন ত্যাগ স্বীকার করতে হলে নৈতিকতার ভিত্তির প্রয়োজন হয়, যেটা বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী ছাড়া অন্যকোনো সংগঠনের নেই। জামায়াতে ইসলামীর কর্মীদের মধ্যে একে অন্যের জন্য অগাদ ভালবাসা থাকে, ২০০৯ সালে যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নোমানী ভাই কে হত্যা করা হয়েছিলো পুরো বাংলাদেশের মানুষ উনার জন্য কেঁদেছে, কারন এমন ভালবাসা আসার জন্য শ্রেফ আপনার নৈতিক আদর্শের দরকার। ইসলামী আন্দোলন এবং নৈতিক আদর্শ ছাড়া একটা সংগঠন এভাবে শিরদাঁড়া শক্ত করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না। তারা সিন্ধান্ত নিয়েছে তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বৈরাচার ও তার দলকে ক্ষমা করেছে, তারা রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের উপর কোনো প্রতিশোধ নিবে না। কিন্তু যারা ব্যাক্তিগত ভাবে গত ১৫ বছর নির্যাতিত হয়েছ তাদের ন্যায় বিচার নিশ্চিতে জামায়াত পাশে থাকবে। প্রতিহিংসার রাজনীতি জামায়াতে ইসলামী করতে চায় না।
তাদের হাতে থাকলে দেশ পথ হারাবেনা বাংলাদেশ।

13/09/2024

ইউসুফ সরকারের কাছে আমাদের প্রবাসীদের ৭ দফা দাবী -

১. প্রবাসীদের জন্যে দেশে যাওনের এবং দেশ থেকে ফিরে আসনের টিকেট হাফদামে দিতে হবে।
২. লাগিছ ভাঙলে ভালো কম্পানির নতুন লাগিছ দিতে হবে।
৩. বিমানবন্দরে পৌঁছানের পর প্রবাসীদেরকে সেলুট দিতে হবে এবং নাস্তা খাবাইতে হবে।
৫. বিমানে ভালো খানা দিতে হবে। বিদেশি খানা না দিয়ে ভাত তরকারি দিতে হবে। মাছভাজি দিতে হবে। ইলিশ মাছ দিলে ভালো হয়।
৬. প্রবাসীদের টাকায় যেহাতু দেশ চলে, আমাদেরকে ব্যাংকে 2.5 এর বদলে 25 পারসেন ইন্টারেশ দিতে হবে।
৭. প্রবাসীদের ওয়াইফকে বিনামূল্যে বছরে একবার করে সরকারি খরচে স্বামীর কাছে একমাসের জন্য পাঠাইতে হবে। এতে প্রবাসী ভাইদের কাজে মন বসবে। সকল খরচ সরকার বহন করবে।

এটা প্রবাসী ভাইদের প্রাণের দাবী। আমাদের দাবী মানতে হবে। বেশি কথা বললে দেশে টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিবো।

ওসমান গণি
সুইজারল্যান্ড প্রবাসী
সহমত: ওমায়ের,
এস্তোনিয়া প্রবাসী :-)

জিনাহ, গান্ধী, নেহেরু - এমন কি আমাদের ইউনুস সাহেব - এনারা মহান মানুষ। কেউই সমালোচনার ঊর্ধ্বে না তাই পূজাপান্তি করার প্রশ...
12/09/2024

জিনাহ, গান্ধী, নেহেরু - এমন কি আমাদের ইউনুস সাহেব - এনারা মহান মানুষ। কেউই সমালোচনার ঊর্ধ্বে না তাই পূজাপান্তি করার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু এরকম মহান মানুষদের নিয়ে সিভিলাইজড ওয়েতে আলোচনা করতে পারাটা একটা সুস্থ সমাজের লক্ষণ। এরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ সমাজের মানুষের কল্যানে নিজ নিজ বিশ্বাস থেকে জীবনের দীর্ঘকাল সংগ্রাম করেছেন, কষ্ট করেছেন। ছাপরিদের মতো নিজের পকেট মোটা করেন নাই, চুরিচামারি করে হেলিকপ্টারে করে পালিয়ে যান নাই। এদের বিশ্বাসের জন্য এরা ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন। এদের নিয়েই আলোচনা হওয়া উচিত। এইসব মহান মানুষ যদি আপনাদের মাথায় ঢোকে - বাটপার হয়ে ওঠাটা আপনাদের জন্যে দুরূহ হয়ে যাবে।Bhai

12/09/2024

আপা নাকি চট করে ডুকে যাবে, :-)
সবাই সবার পোষ্ট ডিলেট করে দেন,
আমি ও ডিলেট করে দিচ্ছি :-)
দেশে যাওয়া বোধহয় আর হবে না :-)

National Anthem বা জাতীয় সংগীত, একটা দেশ কিংবা জাতীর সবচেয়ে আবেগের বিষয়, জাতীয় সংগীত রচনা কিংবা লিখা হয় একটা দেশের বর্ণন...
08/09/2024

National Anthem বা জাতীয় সংগীত, একটা দেশ কিংবা জাতীর সবচেয়ে আবেগের বিষয়, জাতীয় সংগীত রচনা কিংবা লিখা হয় একটা দেশের বর্ণনা, এবং ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে। সে সংগীতে থাকবে তাদের ত্যাগ, আশা,ভালবাসার গল্প, তাদের যুদ্ধের ইতিহাস, বিরত্বের ইতিহাস, থাকবে আরো নানা গল্প। পৃথিবীর সবদেশ তাদের জাতীয় সংগীত রচনা করেছে, সবার জাতীয় সংগীত আছে, আমাদের ও আছে।
জাতীয় সংগীত নিয়ে আমার আলাদা একটা ফ্যাসিনেশন কাজ করে, কারো এমন হয় কিনা জানিনা, আমার ভারত, পাকিস্তান, রোমানিয়ান জাতীয় সংগীত গুলোর প্রায় মুখস্ত, আমি পৃথিবীর অসংখ্য দেশের জাতীয় সংগীত শুনি, ইউটিউবে প্লে লিস্টে অনেক দেশের জাতীয় সংগীত শুনি আমি। ইংরেজী সাব থাকলে ব্যাপার টা বুঝা যায়। প্রতিটা দেশের জাতীয় সংগীত তাদের জন্যই লিখা হয়, মানে দেশের জন্য লিখা হয়।
আচ্ছা কিছু দেশের জাতীয় সংগীত দেখে আসা যাক!
*ভারতের জাতীয় সঙ্গীত"ভারত ভাগ্য বিধাতা"
*পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত" পাক-সার জমীন"।
*শ্রিলংকার জাতীয় সংগীত " শ্রিলংকা মাতা"
* নেপালের জাতীয় সংগীত " শত কলি ফুলের আমরা একটিই মালা নেপালি,সার্বভৌম হয়ে ছড়ানো মেচী-মহাকা" *সৌদি আরবের "আশ আল মালেক" যেখানে তাদের প্রতিষ্ঠাতা বাদশার কথা বলা হয়েছে,
*রোমানিয়ান জাতীয় সংগীত" Wake up, Romanian"
*পোলিশ জাতীয় সংগীত" Poland has not yet succumbed.As long as we remain,What the foe by force has seized, Sword in hand we'll gain.
*রুয়ান্ডার জাতীয় সংগীত " Rwanda nziza Gihugu cyacu Wuje imisozi।
অসংখ দেশের জাতীয় সংগীতের কথা বলতে পারবো যারা জাতীয় সংগীত টা লিখেছে তাদের স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে তাদের ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে। আমাদের জাতীয় সংগীত টা লিখা হয়েছে ১৯০৫ সালে, যখন ভারতীয় উপমহাদেশ ভাগ হয়নি, সেটা যদি আমাদের জন্য লিখা হত, যে বাংলাদেশের জন্য এই সংগীত টা লিখে দিলাম, তাহলে ব্যাপার টা হয়তো মানা যেতো। যে সংগীত টা আমাদের কে ডেডিকেটেড করে লিখা হয় নি, রেনডম একটা গান ছিলো, সেটাকে আমরা জাতীয় সংগীত বানিয়েছি। সেখানে আমাদের "মুক্তিযুদ্ধ,সংগ্রাম,ত্যাগ,বিরত্বের ইতিহাস নিয়ে কোনো লাইন নেই" আরে শুনেন পৃথীবীতে একমাত্র সাহসী জাতী আমরা যারা গত ৭০ বছরে ৩ টা সফল গনঅভ্যুথ্যান করেছি, যেটি আমার পরিচিত অন্য দেশের বন্ধুরা শুনলে অবাক হয়, এতো বীরের জাতী আমরা। আমাদের জাতীয় সংগীত হবে আমাদের বিরত্বর উপর ভিত্তি করে। ১৭৭২ সালের সেকুলার সংবিধান তো বানানো হয়েছেই, তার উপর ১৯০৫ সালে একটা রেনডম গানের লাইন কে আমাদের জাতীয় সংগীত দেয়ে হয়েছে।
পরিবর্তন যেহেতু শুরু হয়েছে, ইতিহাস যেহেতু নতুন করে শুরু হয়েছে, তাহলে সব কিছু নতুন করে শুরু হোক।
আমি অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করার পক্ষে, আপনি যদি পরিবর্তন না চান কেনো চান না সেটার একটা সুন্দর আর জোরালো যুক্তি দিতে পারেন। তাহলে হয়তো আমি বুঝতে পারবো।
ধণ্যবাদ।

05/08/2024

স্বাধীন দেশে শুভেচ্ছা।

04/02/2024

এই হইলো অবস্থা।

এ্যাঁ??
04/02/2024

এ্যাঁ??

03/02/2024

মুভিটার নামটা ঠিক মনে পড়ছে না,একটা ডায়ালগ ছিলো এমন, তুমি এসি রুমে বসে বিভূতিভূষণ পড়লে তো তুমি সেটার মর্ম বুঝতে পারবেন না। কথাটার গভীরতা সুন্দর। তেমনি নুরেনবার্গ কিংবা এ্যামস্টারডম শহরে বসে হেলাল হাফিজের কবিতা ও ফানসে লাগার কথা। সেজন্যই বোধহয় কবি বলেছেন, বন্যরা বনে আর শিশুরা মাতৃকোলেই সুন্দর।

31/01/2024

যে বরফ গলে না।

Adres

Costachi Conachi
Warsaw

Strona Internetowa

Ostrzeżenia

Bądź na bieżąco i daj nam wysłać e-mail, gdy OmayerOdyssey umieści wiadomości i promocje. Twój adres e-mail nie zostanie wykorzystany do żadnego innego celu i możesz zrezygnować z subskrypcji w dowolnym momencie.

Skontaktuj Się Z Firmę

Wyślij wiadomość do OmayerOdyssey:

Widea

Udostępnij

Kategoria