South Korea with Forhad

South Korea with Forhad "যে চুপ থাকে সে বেঁচে যায়" কথা রুপার মতো আর চুপ থাকাটা স্বর্ণের মতো মূল্যবান।

✈️ ফ্লাইট মিস হলে কী করবেন?মাথা ঠান্ডা রাখুন! পরিকল্পনা করে এগিয়ে যান।ফ্লাইট মিস হওয়া দুঃখজনক হলেও, এটি সামাল দেওয়া সম্ভ...
15/01/2025

✈️ ফ্লাইট মিস হলে কী করবেন?

মাথা ঠান্ডা রাখুন! পরিকল্পনা করে এগিয়ে যান।

ফ্লাইট মিস হওয়া দুঃখজনক হলেও, এটি সামাল দেওয়া সম্ভব। দ্রুত এবং সঠিক পদক্ষেপ নিলে আপনি সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:

---

১. দ্রুত এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন

👉 যা করবেন:
ফ্লাইট মিস করার সঙ্গে সঙ্গেই এয়ারলাইন্সের কাস্টমার কেয়ার বা স্থানীয় এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করুন।

👉 কেন জরুরি?
অনেক এয়ারলাইন্স "No Show" ফি কাটার পর পরবর্তী ফ্লাইটে সিট দেয়।
আপনাকে Standby List-এ যুক্ত করা হতে পারে, যা দ্রুত বিকল্প ফ্লাইটের সুযোগ দিতে পারে।

---

২. টিকিটের নিয়ম এবং শর্তাবলী জানুন

👉 ফ্লেক্সিবল টিকিট কিনেছেন?
ফ্লেক্সিবল বা রিফান্ডেবল টিকিট হলে, ফ্লাইট মিসের পরও আপনি তারিখ পরিবর্তন বা রিফান্ড নিতে পারবেন।

👉 বাজেট এয়ারলাইন্সের টিকিট?
Non-Refundable টিকিটের ক্ষেত্রে বিকল্প ফ্লাইট খুঁজে কম খরচে সমাধান করার চেষ্টা করুন।

---

৩. এয়ারপোর্টে সাহায্য চান

👉 এয়ারলাইন ডেস্কে যান:
বিমানবন্দরের এয়ারলাইন কাউন্টারে গিয়ে সমস্যার কথা খুলে বলুন।

👉 কেন দরকার?
বিশেষ পরিস্থিতিতে এয়ারলাইন ফি মওকুফ করতে পারে।
আপনাকে দ্রুত নিকটবর্তী ফ্লাইটে যুক্ত করার চেষ্টা করতে পারে।

---

৪. বিকল্প ফ্লাইট খুঁজুন

👉 কী করবেন?
এয়ারলাইন্সের অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নতুন ফ্লাইট খুঁজুন।
ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে দ্রুত বুকিং করার চেষ্টা করুন।

👉 অর্থ সাশ্রয়ের উপায়:
ভিন্ন কানেক্টিং রুট বা অন্য এয়ারলাইন্সের সাশ্রয়ী টিকিটের দিকে নজর দিন।

---

৫. ভিসা এবং থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন

👉 কী করবেন:
ট্রানজিট ভিসা প্রয়োজন কিনা যাচাই করুন।
হোটেল বুকিং বাতিল বা পরিবর্তনের শর্তাবলী চেক করুন।

👉 পরামর্শ:
ভিসার মেয়াদ এবং হোটেলের ক্যান্সেলেশন পলিসি সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

---

৬. মাথা ঠান্ডা রাখুন এবং কার্যকর সিদ্ধান্ত নিন

👉 যা করবেন না:
নিজেকে দোষারোপ করবেন না।

👉 যা করবেন:
পরিস্থিতি বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন। দ্রুত সিদ্ধান্ত নিলে আপনি সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

---

পরামর্শ:
আগাম প্রস্তুতি নিন, যেমন ভ্রমণের সময় বেশি সময় হাতে রাখা, ফ্লেক্সিবল টিকিট কেনা, এবং ভ্রমণের আগে বিমানবন্দরে সময়মতো পৌঁছানো।

তোমার বিপদের সময় কেউ পাশে এসে না দাড়ালে, সাহায্য না করলে রাগ করো না। কারণ, কেউ-ই তোমার সাহায্যের জন্য দায়িত্ব নিয়ে রাখে ...
15/01/2025

তোমার বিপদের সময় কেউ পাশে এসে না দাড়ালে, সাহায্য না করলে রাগ করো না। কারণ, কেউ-ই তোমার সাহায্যের জন্য দায়িত্ব নিয়ে রাখে নাই।

তোমার কঠিন পরিস্থিতির সময় যখন কেউ বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকে, তাদের দোষ দিও না। কারণ, কেউ-ই তোমাকে বুঝার জন্য মানুষ হয়ে জন্মায়নি!

তুমি আলাদা, বন্ধুত্ব করা যায় না বলে হিংসা করো না। তোমার জীবনের পথে "ভাল পরিবার, ভাল বন্ধু, সহকর্মী" থাকতেও পারে আর নাও থাকতে পারে। মাঝপথে ছেড়ে যেতেও পারে, মূল বিষয় হচ্ছে নিজের গন্তব্য পর্যন্ত নিজেকে পৌঁছানো।

যত্ন নেয়ার মানুষ পেলে তাদের যত্ন গ্রহণ করো। কেউ-ই কি নেই? তাহলে নিজেকে নিজে যত্ন নাও। ভালবাসার মানুষ থাকলে তার ভালবাসা গ্রহণ করো। ভালবাসে না? তাহলে ক্ষমা করে দাও।

একজনের হৃদয়ের অন্দরমহলে কখন জায়গা করে নেবে সেটা তুমিও বলতে পারবে না। একপক্ষ যতটুকু থাকতে দেবে ততটুকু তোমাকে থাকতে হবে। সন্তুষ্ট অসন্তুষ্ট হওয়া তোমার বিষয়/কাজ! কেউ-ই তোমার অনুভূতিকে জিজ্ঞেস করতে আসবে না!

এসব স্বাভাবিকভাবে ঘটা ঘটনা, অস্বাভাবিকভাবে ক্লিষ্ট মনে থেকো না। নিজেকে নিজে মানসিক প্রশান্তি দিয়ে না রাখলে কেউ-ই তোমাকে মানসিক শান্তি দিতে পারবে না!

[এই লেখাটি সম্ভবত চাইনিজ হতে বার্মিজ অনুবাদ, এটা বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে ফেসবুকে বার্মিজ ভার্সনে পড়েছিলাম, এবং ভাল লাগার কারণে সেভ করে রেখেছিলাম। তাই, আজ আমার ফেসবুকের সতীর্থদের জন্য অনুবাদ করে তাদেরও পড়ার, জানার পথকে উন্মুক্ত করে দিলাম]

সকলের মঙ্গল হোক—

15/01/2025

৯০ দশকে যারা ১ টাকা দিয়ে ৪ টা চকলেট কিনতেন,
সেই ভাই-বোনদের দেখতে চাই।

15/01/2025

বিদেশে এসেছেন? খুব দুশ্চিন্তায় আছেন? টাকা-পয়সা সেইভ করতে পারছেন না? এছাড়াও কি দুশ্চিন্তায় আছেন, যদি সেটেল হতে না পারি তাহলে দেশে ফিরে কি করব? সত‍্যি সত‍্যি কি আপনি এমনটি ভাবছেন?

ক) তাহলে নিচের টিক্সগুলো আপনার কাজ দেবে। আপনি এগুলো আয়ত্বে আনতে পারেন:

১/ যাই রুজি করেন কখনো প্রয়োজন ছাড়া টাকা-পয়সা দেশে পাঠাবেন না। পরিবারের প্রয়োজনে যখন যতটুকু প্রয়োজন তখন ততটুকু টাকা-পয়সা পাঠান। এমনকি প্রয়োজন ছাড়া নিজেও বিদেশে টাকা-পয়সা খরচ করবেন না।

২/ অঢেল টাকা-পয়সার মালিক না হলে পারতপক্ষে দেশে অথবা বিদেশে কাউকে কোন টাকা-পয়সা ধার দেবেন না।

৩/ খুব প্রয়োজন ছাড়া কিছু কিনবেন না। কারণ খুব মিতব্যয়ী না হলে আপনি টাকা-পয়সা সেইভ করতে পারবেন না।

৪/ লোক দেখানোর জন‍্য কোথাও বড় অংকের টাকা-পয়সা খরচ করবেন না। বাংলাদেশে কোন সামাজিক অনুষ্ঠান অথবা পারিবারিক অনুষ্ঠানগুলো সহ সবকিছুতে অপরিহার্য খরচ থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনি আপনার নিজের জন‍্য সঞ্চয়ের সুযোগ পাবেন।

৫/ বিদেশে এসে আপনি যে পেশায় আছেন সে পেশাটিকে এমনভাবে রপ্ত করুন যেন দেশে ফিরে আপনি এধরনের কিছু করে জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন। বি স্ট্রং এন্ড পজিটিভ।

খ) যদি মনে করেন আজ অথবা কাল আপনাকে স্থায়ী ভাবে বাংলাদেশে ফিরতে হবে? তাহলে নিচের দুইটি বিষয়ের উপর খুব গুরুত্ব দিন:

১/ যতটুকু পারেন টাকা-পয়সা সেইভ করে নিজ এলাকায় অথবা স্থানীয় বাজারে অথবা উপজেলা শহরে অথবা শহরতলীর কোন মার্কেট অথবা স্থান যেখানে মানুষ সমাগম ঘটে সেখানে নিজ নামে ছোটখাটো কোন দোকান কিংবা বাসাবাড়ি কিনে রাখুন। দেশে ফিরলে এগুলো আপনাকে দু:সময়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ দেবে।

২/ যতদিন বিদেশে আছেন ততদিন প্রতিমাসে রুটিন করে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেশে নিজ ব‍্যাংক একাউন্টে পাঠিয়ে মোটামুটি একটি সেভিংস দৃঢ় রাখুন। এই সেভিংস এর কোন তথ্য পারতপক্ষে পরিবারের কারো সাথে শেয়ার করবেন না। কারণ এটি একান্তই আপনার শেষ সম্বল হিসাবে দেশে ফেরার পর দুর্দিনের জন‍্য সঞ্চয় থাকবে।

উপসংহার: বিদেশে আসার পরে স্বচ্ছলতা এলে অনেকের বাংলাদেশে বিভিন্ন লিঙ্গের মানুষের সাথে বিভিন্ন ধরনের কানেকশন তৈরি হয়। এসব ভুয়া কানেকশনের পিছনে সময় এবং অর্থ কোনটিই ব‍্যয় করবেন না। কখনো না।

কারণ, এগুলো কাউকে দীর্ঘস্থায়ী সুখ অথবা শান্তি কোনটিই দিতে পারে না। যারা এগুলোর পেছনে সময় এবং শ্রম দেয় তাদের জীবন একসময় পুরোপুরি দু:খে পতিত হয়।

পশ্চিমা বিশ্বে একটি প্রবাদ আছে, সুসময়ে নিজের ভবিষ্যতের প্রতি যত্নবান না হলে আপনার সমাপ্তি হবে হসপিটালে। কথাটি সবাই স্মরণ রাখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন‍্য।

১৬ বছর বয়সে যাকে আপনি ভালবাসতেন ২০ বছর বয়সে আপনি তাকে পাত্তা দিবেননা।২০ বছর বয়সে যার টেনশনে চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল ফ...
14/01/2025

১৬ বছর বয়সে যাকে আপনি ভালবাসতেন ২০ বছর বয়সে আপনি তাকে পাত্তা দিবেননা।
২০ বছর বয়সে যার টেনশনে চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল ফেলেছেন ২৫ বছরে এসে তার থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিবেন।
স্নাতক প্রথম বর্ষে যে পরীক্ষায় ফেইল করে অঝোরে কেঁদেছিলেন ফাইনাল ইয়ারে পাশ করার পর সেটা একেবারেই ভুলে যাবেন।
ঠিক তেমনি, আজ আপনি যেসব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তা দেখে মনে হতে পারে এখানেই বুঝি শেষ!
নিশ্চিত থাকুন যে, সব কুয়াশা কে'টে যাবে এবং এই পরিস্থিতি শেষ হবে।
বিশ্বাস করুন,আল্লাহর ইচ্ছায় সব তিক্ততাই চলে যায় এবং সময় সবকিছু ঠিক করে দেয়! ❤️

জীবন বদলানোর শক্তি অভ্যাসে লুকিয়ে থাকেতোমার দক্ষতা বাড়াতে, চিন্তা-ভাবনা পরিষ্কার করতে আর নিজের জীবনে সত্যিকারের উন্নতি আ...
14/01/2025

জীবন বদলানোর শক্তি অভ্যাসে লুকিয়ে থাকে

তোমার দক্ষতা বাড়াতে, চিন্তা-ভাবনা পরিষ্কার করতে আর নিজের জীবনে সত্যিকারের উন্নতি আনতে হলে অভ্যাসের দিকে মনোযোগ দাও। সঠিক অভ্যাসই তোমার জীবনকে সুন্দর ও অর্থবহ করে তুলবে।

লেখা ভালো করতে চাইলে, বেশি বেশি পড়ো।
পড়ার অভ্যাস শুধু নতুন জ্ঞানই এনে দেবে না, তোমার চিন্তাভাবনা গভীর করবে আর শব্দচয়নে দক্ষ করে তুলবে।

চিন্তাধারা উন্নত করতে চাইলে, বেশি বেশি লিখো।
লিখতে লিখতে তুমি নিজেই নিজের ভেতরের জটগুলো খুলতে পারবে। প্রতিদিন লেখা তোমার ভাবনা স্পষ্ট করবে।

গল্প বলার ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে, বেশি বেশি শেয়ার করো।
নিজের কথা, নিজের অনুভূতি, আর অভিজ্ঞতা অন্যদের সামনে তুলে ধরো। এতে শুধু তোমার আত্মবিশ্বাস বাড়বে না, মানুষও তোমাকে নতুন দৃষ্টিতে দেখতে শিখবে।

শরীরের শক্তি ধরে রাখতে চাইলে, বিশ্রাম নাও।
শরীর ক্লান্ত হলে মনও ঠিক থাকে না। শক্তি আর কাজের গতি ধরে রাখতে বিশ্রামের বিকল্প নেই।

বুঝতে চাইলে, শেখাও।
তুমি যা জানো, তা অন্যদের শেখাও। এতে শুধু অন্যরা উপকৃত হবে না, তুমি নিজেও বিষয়টা আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবে।

মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে চাইলে, দানশীল হও।
মানুষকে কিছু দাও—সময়, সহযোগিতা, ভালোবাসা। সম্পর্ক তখনই গভীর হয়, যখন তুমি নিজে উদার হতে শেখো।

আর যদি সুখী হতে চাও, কৃতজ্ঞ হও।
তোমার যা আছে, তার জন্য প্রতিদিন ধন্যবাদ জানাও। কৃতজ্ঞতাই সুখের আসল চাবিকাঠি।

এই পৃথিবীতে তুমি যা চাও, তা অর্জনের মূল চাবিকাঠি হলো তোমার অভ্যাস। তোমার প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজগুলোই ভবিষ্যতে বড় পরিবর্তন আনবে। তাই অভ্যাস ঠিক করো, জীবন নিজেই বদলে যাবে।

জীবনে সব চেষ্টাই সফল হবে, এমন নিশ্চয়তা নেই। আপনি যতই চেষ্টা করুন, কখনো কখনো থামতে জানা জরুরি। দেখুন বিশ্বের সবচেয়ে মূল্য...
13/01/2025

জীবনে সব চেষ্টাই সফল হবে, এমন নিশ্চয়তা নেই। আপনি যতই চেষ্টা করুন, কখনো কখনো থামতে জানা জরুরি।

দেখুন বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি, অ্যাপল, একটি স্মার্ট গাড়ির প্রজেক্টে কাজ শুরু করেছিল ২০১৪ সালে। প্রজেক্টটির পেছনে ২০০০ কর্মী ও ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু ১০ বছর পর, ২০২৪ সালে, এই প্রজেক্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় অ্যাপল।

মজার ব্যাপার হলো, অ্যাপলের জন্য এই প্রজেক্ট চালিয়ে যাওয়া কোনো অর্থনৈতিক সমস্যা ছিল না। ২০২৩ সালে তাদের ফ্রি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৭৩ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। তারা চাইলে আরও ৭০ বছর এই প্রজেক্ট চালাতে পারত। কিন্তু তারা বুঝতে পেরেছিল, প্রজেক্টটি সঠিক পথে নেই এবং এতে আরও অর্থ ও সময় ব্যয় করা শুধুই অহংকার এবং নির্বুদ্ধিতার পরিচায়ক হবে। তাই দুনিয়ার সবচেয়ে বড় কোম্পানিটি সাহসের সঙ্গে ব্যর্থতা মেনে নিয়ে এই প্রজেক্ট বন্ধ করে দেয়।

এই ঘটনা আমাদের শেখায়, জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো—কোথায় থামতে হবে, সেটা জানা।

আমাদের আশেপাশে অনেক মানুষ আছেন, যারা এই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন না। কেউ জমিজমা বিক্রি করে, কেউ গহনা বন্ধক রেখে, আবার কেউ বাচ্চাদের স্কুল ফি পর্যন্ত ব্যবসায় লগ্নি করেন। সাম্প্রতিক সময়ে একজন বয়স্ক ব্যক্তি সম্পর্কে শুনেছি। সারাজীবন সরকারি চাকরি করেছেন, অবসরকালীন সঞ্চয় দালান বানানোর ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন। কিন্তু তার সঞ্চয় শেষ হয়ে গেছে এবং এখন তিনি বিভিন্নজনের কাছে টাকা চাইছেন।

বিষয়টি খুবই করুণ। একদিকে তার বয়স, অন্যদিকে শারীরিক সামর্থ্য—দালান বানানোর মতো কঠিন কাজের জন্য এটি কোনোভাবেই যথার্থ নয়। তদুপরি, হয়তো তিনি সঠিক পরিকল্পনা ছাড়াই অর্থ বিনিয়োগ করেছেন।

জীবনের যে কোনো কাজে এগিয়ে যাওয়ার মতোই থেমে যাওয়াটাও একটি শিল্প। এবং এই শিল্প আয়ত্ত করা সাফল্যের চাবিকাঠি।

এই শীতে যতই চেষ্টা করেন তাদের গায়ে কম্বল, লেপ🤦‍♀️🤦‍♀️ রাখা সম্ভব না। তাদের কি শীত লাগে না।🤔
13/01/2025

এই শীতে যতই চেষ্টা করেন
তাদের গায়ে কম্বল, লেপ🤦‍♀️🤦‍♀️
রাখা সম্ভব না।
তাদের কি শীত লাগে না।🤔

13/01/2025

প্রতি মিনিটে কত মানুষ মারা যায়
কিন্তু শুকরিয়া যে
আল্লাহ্ আমাকে আপনাকে সুস্থ রেখেছেন,বলেন
আলহামদুলিল্লাহ্।
༅༎༅─🦋🕋🕌🦋─༅༎༅

13/01/2025
13/01/2025

কোম্পানিতে দুইদিন আগে আসলেই যেখানে তার দাপটে টেকা যায়না সেখানে যদি কেউ কোম্পানির কোনো পদ বা দায়িত্বে থাকে তাইলে সে নিজেরে ওই কোম্পানির খোদা ভাবা শুরু করবে এটাই স্বাভাবিক। দুইদিন আগে একভাই পোস্ট করছিলো কোম্পানিতে পদপ্রাপ্ত একভাই খারাপ ব্যাবহার করে। এটা শুধু ওই ভাইয়ের সমস্যা না অনেক কোম্পানিতেই এই সমস্যা।

আবার উলটা ঘটনাও আছে। নতুন আসার পর কোম্পানির বড় ভাই তারে সোনারে-যাদুরে বইলা ছোটো ভাইয়ের মত ট্রিট করছে বাট দুইদিন যাইতে না যাইতে ওই ছোটো ভাই তারে নিয়ে মালিকের কাছে গুটি শুরু করছে!

ইনফ্যাক্ট আমি এমন ঘটনাও জানি যে প্রায় ২৫ বছর একই কোম্পানিতে ফ্যামিলি নিয়ে থাকতো এক ভাই।মালিক তাকে নিজের ছেলের মত দেখতো। উনি ছুটিতে দেশে যাওয়ার সুযোগে এই ছোটো ভাইরাই যাদের তিনি মায়ায় রাখতেন তারা মালিকের কান এমন ভারী করছে যে দেশ থেকে আসার পর তারে সহ্যই করতে পারতোনা পরে অবশ্য মালিকের ভূল ভাঙছে!

মোর‍্যাল অব দ্যা কাহিনী হইলো - আমরা আসলে কেউই ভালোনা। আদর করলে ঘাড়ে উঠি আর দাব্রানী দিলে বদনাম করি।

দ্বীতিয় ঘটনা হইলো- ছুটিতে আমি দেশে গেছিলাম একবার বহুবছর আগে। লাগেজ বেল্টের সামনে দাঁড়িয়ে আমার গাট্টি'র জন্য ওয়েট করতেছিলাম পাঁশে দাঁড়ানো এক ভাই যিনি ৪ বছর ১০ মাস শেষ কইরা দেশে নামলেন। উনি দেখলাম মুখের চিবানো চুইংগাম ছুড়ে মারলো লাগেজ বেল্টের উপরেই! সইজ্য করতে না পেরে জিগাইলাম ভাই এটা কি করলেন? এটা চুইংগাম ফেলার জায়গা? আর এই জিনিস তো এখনো কারো লাগেজে গিয়ে আটকাবে! ওই ভাই তার ভুল বুঝবো তো দূরের কথা উলটা এমন ভাব করলো যে-আমার ইচ্ছা হইসে ফেলাইছি এবার পারলে কিছু কর!

দুইদিন আগে নরওয়ে থেকে ফেরা একভাই এয়ারপোর্টে দেখলাম কুস্তি খেলছে আনসার'দের সাথে! অনেকেই পক্ষে-বিপক্ষে বলছে বা লিখছে বাট আমার কথা হইলো ভাই তুই একটা উন্নত দেশ থেকে ফিরছিস,ইমিগ্রেশন শেষ করছিস এখন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রিয়জনের সাথে বাসায় যা! তোর তো দরকার নাই সেখানে হিরোগিরি করার! ভিডিওতে দেখা গেলো তারে সামনে যেতে বলায় তিনি রেগেমেগে আগুন হয়া তার ক্ষমতা দেখাইতে গিয়া উলটা প্যাকেট হয়া গেলো!

আমি সব সময় বলি শিক্ষার কোনো শ্যাষ নাই আর মাইর খাওয়ার কোনো বয়স নাই।

শক্তি-ক্ষমতা-পাওয়ার- এসব জিনিস হইলো নিজের লজ্জাস্থানের মতন।যেটা কম-বেশি সবার'ই আছে কিন্তু থাকলেই সব জায়গায় এই জিনিস দেখাইতে হয়না।
কিন্তু মাগার আমরা এক জাতি...
কেউ কাহারে না মানি!

পরিশেষে একটাই কথা বলতে চাই...
সম্মান পেতে হলে অন্যকে সম্মান করতে শিখেন।
বড় হইতে চাইলে আগে ছোটো হইতে শিখেন।

না জানলে জানার চেস্টা করেন,না বুঝলে জিজ্ঞাসা করেন।
নিজেরে খোদা ভাইবেন না। কারন আপনি জানেন...

আপনি সেইটা না।

ধন্যবাদ,ধন্যবাদ সবাইকে।
----Rony Zaman.

এই দুনিয়ার কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়!হোক সেটা ধনসম্পদ বা রাজত্ব..
13/01/2025

এই দুনিয়ার কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়!
হোক সেটা ধনসম্পদ বা রাজত্ব..

13/01/2025

জীবন কেমন হবে, তা অনেকটাই নির্ভর করে সঠিক সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্ত, প্রস্তুতি ও কর্মপরিকল্পনার ওপর।

পৃথিবীতে সব চেয়ে ভয়ংকর দৃশ্য হচ্ছে
চেনা মানুষের অচেনা রুপ! 💔

12/01/2025

এতো চিন্তা কিসের!
আল্লাহ তো নিজেই বলেছেন;
ধৈর্য ধারণ করো তোমার ভবিষ্যৎ, তোমার অতীতের চেয়ে সুন্দর হবে।
- সূরা আদ দুহা: ০৪

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফা...
12/01/2025

আমি গত এক বছর ধরে ইস্তিগফার করছি। আমি ২০২৩ এর রমাদান থেকে ইস্তিগফার করা শুরু করি। প্রথম প্রথম আমি দিনে ১০০০ বার ইস্তিগফার করতাম। এখন দিনে ২০ হাজার/২৫ হাজার বার ইস্তিগফার করি৷

ফলাফল : আমি কোনো কিছু ভাবার সাথে সাথেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা সেটা কবুল করে নেন।

আমি উমরাহ যেতে চেয়েছিলাম। আল্লাহ একদিনের মধ্যে আমার ভিসার ব্যবস্থা করে দেন। ট্রাভেল এজেন্টও অবাক হয়ে গিয়েছিলো কারন ভিসা আসতে কমপক্ষে ৫ দিন লাগে।

আমার জীবনে ইস্তিগফারের আরো অনেক অনেক অলৌকিক গল্প আছে। আমি কিছু চাইলেই সেটা কবুল হয়ে যায় সাথে সাথে। আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে শেষ করতে পারবো না।

বিঃদ্রঃ নির্দিষ্ট সংখ্যায় ইস্তিগফার করলে বিশেষ ফজিলত আছে এমন ভাবা যাবে না৷ টার্গেট রাখতে পারেন যে আমি দিনে এতোবার ইস্তিগফার করবো। তবে এতোবারই করতে হবে বা এতোবার করলেই দু'আ কবুল হবে এমন ভাবলে বিদআত হবে। বরং যতো ইচ্ছা করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

#সংগৃহীত

অনেকের সুবিধার্থে add করলাম :

আল্লাহ মহান। ক্ষমাশীল। তার দয়া ও ক্ষমার কোনো সীমা নেই। ইস্তিগফার পাঠে বান্দার অভাব মোচন হয়। পাপাচার ক্ষমা করা হয়। রিজিকে আসে পরিপূর্ণ বরকত। জীবনে প্রশান্তি লাভের জন্য বেশি বেশি ইস্তিগফার পাঠ করা যায়।
ইস্তেগফার কি? ***
ইস্তিগফার আরবি শব্দ। এর অর্থ ক্ষমা প্রার্থনা করা। মহান আল্লাহ হলেন ‘গাফির’ (ক্ষমাকারী), ‘গফুর’ (ক্ষমাশীল), ‘গাফফার’ (সর্বাধিক ক্ষমাকারী)। ইস্তিগফার মানে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা। আল্লাহর দরবারে নতিস্বীকার করা। ভুল-ত্রুটি ও অন্যায় অপরাধগুলো ক্ষমা করতে কাকুতি-মিনতি করা। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষ্পাপ হওয়া সত্ত্বেও প্রতিদিন ৭০ থেকে ১০০ বার ইস্তিগফার করতেন।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.)-এর বিবরণে আছে রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি লাগাতার তওবা-ইস্তিগফার করবে, মহান আল্লাহ সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন।’ (আবু দাউদ ১৫১৮)

কি কি পড়লে ইস্তেগফার হবে:
যেকোনো একটিতেই হবে,

*******১(ছোট ইস্তেগফার)
ব্যস্ততার মাঝেও এটি পড়া অসম্ভব নয় উঠতে বসতে সর্বদা মুখে লেগে রাখা যাবে ইন শা আল্লাহ্:
أَستَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লাহ।
অর্থ: আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।

*******২
أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্‌তাগফিরুল্লা হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলায়হি।
অর্থ: আমি ওই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোনো মাবুদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তার কাছেই (তওবাহ করে) ফিরে আসি।

******৩
أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।
অর্থ: আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তার দিকেই ফিরে আসছি। "

***** ৪ (সায়েদুল ইস্তেগফার)

اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْت
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আনতা রব্বি। লা ইলাহা ইল্লা আনতা। খালাকতানি ওয়া আনা আবদুকা। ওয়া আনা আলা আহদিকা। ওয়া ওয়া’দিকা মাসতাতা’তু। আউজু বিকা মিন শাররি মা-সানাআ’তু। আবুয়ু লাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা। ওয়া আবুয়ু লাকা বি জাম্বি। ফাগফিরলি। ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনবা ইল্লা আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমার প্রভু, আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ বা মাবুদ নেই; আপনিই আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনারই গোলাম, আর আমি আছি আপনার প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গীকারের ওপর আমার সাধ্যমতো; আমি আপনার কাছে পানাহ ও আশ্রয় চাই আমার অনাসৃষ্টির অকল্যাণ এবং অপকার ও ক্ষতি হতে। আমি স্বীকার করছি আমার প্রতি আপনার সব নিয়ামত, আরও স্বীকার করছি আপনার সমীপে আমার সকল অপরাধ; সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দিন, আর অবশ্যই আপনি ছাড়া ক্ষমা করার আর কেউ নেই (নাসায়ি ৫৫২১, বুখারি ও মুসলিম)

12/01/2025

নিজের টাকা ধার দিয়ে সেই টাকা চাইতে লজ্জা পাওয়া আমি!🙂

"আগামীকাল আপনি মারা যাবেন - এটা জানতে পারলে আপনি কি করবেন?", একটা ভাইভা বোর্ডের প্রশ্ন ছিল এরকম।  প্রার্থী জবাব দিল, বেছ...
12/01/2025

"আগামীকাল আপনি মারা যাবেন - এটা জানতে পারলে আপনি কি করবেন?", একটা ভাইভা বোর্ডের প্রশ্ন ছিল এরকম।

প্রার্থী জবাব দিল, বেছে বেছে আমার শত্রুদের সাথে সাক্ষাৎ করব।

উত্তর শুনে ভাইভা বোর্ডের সদস্যরা তো অবাক। একজন জানতে চাইলেন, কেন? আপনি এমনটা কেন করবেন?

জবাবে প্রার্থী বলল, যারা আমার আপনজন, তাদের ওপর আর মায়া বাড়ানোর মানে হয় না - তাতে তাদের আর আমার কষ্টই বাড়বে। এর বদলে আমার প্রতি যাদের রাগ, তাদের সাথে একটু ভালো ব্যবহার করলে শেষ সময়ে তারাও হয়তো আমার জন্য দোয়া আর আশীর্বাদ করবে।

ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার সব কাজ যেন নিজের জন্য না হয়! কিছু কাজ শত্রুর কথা ভেবেও করুন, তাতে আখেরে আপনারই লাভ। যে লোকটা আপনার বানান ভুল ধরে, সে আপনার লেখার প্রশংসাকারীর চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। তার ভয়ে সঠিক বানান লিখুন, আপনার লেখার মান বেড়ে যাবে।

প্রতিটা অর্জনের চেষ্টার পেছনে শত্রু থাকলে সেটা দ্রুত পাওয়া যায়। শত্রুদের সম্পর্কে সতর্ক থাকুন, কিন্তু তাদেরকে ঘৃণা করবেন না। একটা মানুষ যখন আপনাকে গালি দেয়, তখন সে আপনার কাছ থেকেও একটা পাল্টা গালি শোনার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। আপনি গালি দিয়ে দিলেন তো শেষ; ব্যাপারটা চূড়ান্ত নোংরামি হয়ে গেল আর তার উদ্দেশ্য সফল হল। আর যদি গালির জবাবে হাসিমুখে তাকে 'শুভকামনা' জানান, সে আপনাকে নতুন করে আবিষ্কার করবে। কাউকে তর্কে হারানো মানেই জয়ী হওয়া নয়, কখনো কখনো অন্যের যুক্তি মেনে নেওয়াই প্রকৃত বিজয়।

আমি যখন কিছু লিখি, তখন 'সহমত' কমেন্ট দেখলে খুশি হই। তবে কেউ যৌক্তিকভাবে দ্বিমত দিলেও অখুশি হই না। সমালোচকদের ভালোবাসুন; দিন শেষে তারা আপনাকে নিয়ে ভাবতে বসে যাবে - এটা পরীক্ষিত সত্য। মনে রাখবেন প্রত্যেক শত্রুই আপনার জন্য এক একটা সতর্ক বার্তা। আর সতর্কতা সফলতার জন্য প্রচন্ড দরকারি! কেউ অমুকের ভাতিজা বলে পাওয়ার দেখালে, আপনি নিজেকে তমুকের ভাগ্নে হিসেবে পরিচয় না দিয়ে লোকটাকে সালাম দিয়ে চলে আসুন। এতে আপনি ছোট হবেন না; বরং বড় হবেন।

ভালো থাকুক চারপাশের মানুষগুলো। ভালোবাসার, ঘৃণার, কাছের, দূরের, সবাই।

বাবা কোটিপতি হলেও ছেলে কাজ করেন কেক-পাউরুটির দোকানে! পেটের তাড়নায় কখনো কাজ করতে হয় জুতার দোকানে, কখনো বা কল সেন্টারে! কো...
11/01/2025

বাবা কোটিপতি হলেও ছেলে কাজ করেন কেক-পাউরুটির দোকানে! পেটের তাড়নায় কখনো কাজ করতে হয় জুতার দোকানে, কখনো বা কল সেন্টারে! কোটিপতি বাবার পরিশ্রমী এই ছেলের নাম দ্রাভিয়া ঢোলাকিয়া। যার বাবা সাভজি ঢোলাকিয়া একজন হীরা ব্যবসায়ী। মুম্বাইয়ের মতো ব্যয়বহুল মহানগরীতে রয়েছে তার ১৯ তলার অফিস!

কিন্তু বাবার এতো কাড়ি কাড়ি টাকা, সম্পদ থাকা সত্ত্বেও ছেলে দ্রাভিয়া ঢোলাকিয়াকে কেন সাধারণ মানুষের মতো বেকারিতে খাটতে হয়? যার বাবার ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি তাকে চল্লিশ টাকা দামের খাবার খেতে গিয়েও কেন দশবার ভাবতে হয়? এই প্রশ্নে লুকিয়ে রয়েছে অনুপ্রেরণার গল্প। যে গল্প প্রত্যেক বাবা-মা এমনকি সন্তানের জন্যও হতে পারে শিক্ষণীয়।

আজকে হাজার কোটি টাকার মালিক হলেও, তিনি ছিলেন একজন কৃষকের সন্তান। উচ্চতর ডিগ্রি ছাড়াই আজ তিনি যে উচ্চতায় পৌঁছেছেন, তা সম্পূর্ণ নিজের পরিশ্রম এবং লড়াইয়ের জোরে।

ভারতে এখন তাঁর ৬২৫০ টির মতো হীরের গয়নার দোকান রয়েছে। আর সেখানে সাড়ে ৬ হাজার কর্মচারী কাজ করেন। কর্মচারীদের প্রতি সদয় আচরণের জন্যও তাঁর বেশ খ্যাতি রয়েছে। কিছু বছর আগে এক দিওয়ালিতে ৬০০ জন কর্মচারীকে চার চাকার গাড়ি উপহার দিয়ে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন তিনি।

কর্মচারীদের প্রতি যে মালিক এতো সদয়, দয়ার সাগর; সেই সাভজি ঢোলাকিয়া নিজের ছেলের প্রতি একদমই নির্দয়। স্বর্ণকে খাঁটি হতে হলে আগুনে পুড়তে হয়, সেজন্য একমাত্র ছেলের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নেন তিনি; বোঝাতে চান স্ট্রাগল এবং টাকা পয়সার মানে।

যুক্তরাষ্ট্রের এমবিএ-র ছাত্র দ্রাভিয়া ঢোলাকিয়া যখন ছুটিতে বাড়িতে আসেন, তখন তাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেন সাভজি। জানান, কেরালার কোচি গিয়ে সম্পূর্ণ নিজের উপার্জনের টাকায় এক মাস চলতে।

বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে জুড়ে দেন তিনটি শর্ত। নিজের উপার্জন করতে হবে কিন্তু কোনও জায়গায় এক সপ্তাহের বেশি কাজ করা যাবে না। সেইসাথে কোথাও ব্যবহার করা যাবে না বাবার পরিচয়। মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না কিংবা বাড়ি থেকে নেওয়া ৭ হাজার রুপি খরচ করা যাবে না।

জীবনের মূল্য বোঝাতে ছেলের জন্য জুড়ে দেন এমনই কঠিন সব শর্ত। এই অফিস ওই অফিস ঘুরে মোট ৬০টি জায়গায় রিজেক্টেড হন। একটাও ঠিকঠাক চাকরি না পেয়ে শেষে একটা জুতার দোকানে সেলসম্যান হিসেবে চাকরি নেন। তারপর অবশ্য কিছুদিনের মধ্যে ম্যাকডোনাল্ডসে একটা চাকরি জোটে তাঁর। সেখানে দ্রাভিয়ার বেতন ঠিক হয় মাত্র ৪ হাজার টাকা। বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে এই ৪ হাজার টাকায় টিকে থাকা মুশকিল দেখে রাতে আরেকটা কল সেন্টারে চাকরি নেন।

প্রতিদিন ২৫০ টাকা ঘর ভাড়া দিয়ে, নিজের গাড়ি ভাড়ার খরচ মিটিয়ে একেকদিন খাবারের জন্য ৪০ টাকাও হাতে থাকতো না দ্রাভিয়ার। অনেক পরিশ্রম শেষে একটা হোটেলের কেক-পাউরুটি কাউন্টারে কাজ পায় সে। সেখানে দ্রাভিয়া যা মাইনে পাচ্ছিলো, তা দিয়ে ঠিকঠাকভাবে চলে যাচ্ছিলো। কিন্তু একদিন এই হোটেলে আগত এক অতিথি হঠাৎ দ্রাভিয়াকে চিনে ফেলেন। আর দ্রাভিয়ার আসল পরিচয় সামনে আসতেই গণমাধ্যমে হইচই পড়ে যায়।

কারণ যার বাবার ৫০টা হোটেল কিনে নেয়ার ক্ষমতা আছে, সেই কিনা হোটেলের বেকারিতে কাজ করছে। এরপর আর বাইরে কোথাও কাজ করেন না দ্রাভিয়া। কয়েকমাস বনবাস কাটিয়ে ফিরেন বাড়িতে। যোগ দেন পারিবারিক ব্যবসায়। কিন্তু এরমাঝেই লক্ষ মানুষকে বুঝিয়েছেন, জীবনে বড় হতে গেলে স্ট্রাগলের ‍গুরুত্ব।

Address

Busan
22,NOKSANSANDAN261-RO87BEON-GIL,GANGSEO-GU,BUSAN(ZIPCODE)46753

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when South Korea with Forhad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share