Robeb Islam

Robeb Islam kushtia

12/07/2023

゚viral ゚

16/09/2022
যাদের আমার হারিয়ে ফেলেছি ভেবে কষ্ট পাই তাঁরা আমাদের কাছ থেকে মুক্তি পেয়েছে বলে খুশি হয়। আমরা মনে করি তাঁরাও হয়তো আমাদের ...
04/08/2022

যাদের আমার হারিয়ে ফেলেছি ভেবে কষ্ট পাই তাঁরা আমাদের কাছ থেকে মুক্তি পেয়েছে বলে খুশি হয়। আমরা মনে করি তাঁরাও হয়তো আমাদের হারিয়ে একই রকম যন্ত্রণা ভোগ করে। কিন্তু না, সারা রাত তাঁরা লম্বা ঘুমেই কাটিয়ে দেয় কিংবা আদারর্স...

যাদের কষ্ট দিয়েছি বলে আমরা নিজদের ক্রমেই দোষারোপ করতে থাকি তাঁরাই দেখেন দূরে সরে এসেছি বলে ধন্যবাদ জানায় আমাদেরকে মনে মনে। এমন কিছু কাজ করে যাতে বাধ্য হই তাদের ছেড়ে দিতে। অতঃপর দোষ আসে নিজের উপর তাঁর খুলে যায় অভিযোগের রাস্তা।

আসলে আমরা যা ভাবি তাঁর এতোটুকুও বাস্তবে মিলে না। মনে করি আমাকে ছাড়া হয়তো মানুষটার আসলেই অনেক কষ্ট হয়। খেতে পারে না ঘুমোতে পারে না কিচ্ছু করতে পারে না। বাস্তবে দেখতে গেলে তাঁর জ্বরটা অবধি আসে না।

-সেনোরিটা 🌸

যে নারীর এলো চুলে বিরাজ করে ফুল,সেই নারীর জন্য আমার,মন যে ব্যকুল!যে নারীর লজ্জায় মুখ হয় লাল,সেই নারীর নেশায় আমি;হই বেসাম...
04/08/2022

যে নারীর এলো চুলে বিরাজ করে ফুল,
সেই নারীর জন্য আমার,মন যে ব্যকুল!

যে নারীর লজ্জায় মুখ হয় লাল,
সেই নারীর নেশায় আমি;হই বেসামাল!

যে নারী আমার থেকে দূরে থাকে খুব,
তার প্রতি অভিমানে হয়ে যাই চুপ!

যে নারী আমায় করে খুব অবহেলা,
সেই নারীর চরণ তলেই থাকি সারাবেলা।

যাকে ছোঁয়ার অধিকার নেই;আছে শুধু দূরত্ব,
আমার কাছে সেই নারীর ভীষণ রকম গুরুত্ব!

সে সবই জানে,তবে বুঝে না এ আকুলতা,
কোন কারণে এই অধমের বাড়ে এত ব্যকুলতা!

সে কেবলই থাকে,এ মনের গহীন জুড়ে,
অনুভবে তাকেই পাই,মন তবুও পুড়ে!

যাকে ঘিরে এত কিছু, এত আয়োজন,
তবে কি আমি তার,শুধুই সময়ের প্রয়োজন?

যে নারী পাগল করে অদ্ভুত হাসি দিয়ে,
সারাক্ষণ বিভোর থাকি,তারই স্মৃতি নিয়ে!

যে নারী কল্পনাতেই খুঁজে বেড়ায় সুখ,
বাস্তবে তার পাইনা দেখা–হাসি মাখা মুখ!

তন্দ্রা, রোজ বিকেলে তুমি বারান্দায় কেনো আসো?ভেজা চুলগুলো গামছায় প্যাঁচিয়ে কেমন মায়া নিয়ে চাও।আমিও লুকিয়ে লুকিয়ে তোমায় দে...
04/08/2022

তন্দ্রা,
রোজ বিকেলে তুমি বারান্দায় কেনো আসো?
ভেজা চুলগুলো গামছায় প্যাঁচিয়ে কেমন মায়া নিয়ে চাও।
আমিও লুকিয়ে লুকিয়ে তোমায় দেখে যাই।
রেলিংয়ে ঝুলে থাকা হাসনাহেনা তোমার খোঁজে ঝরে যায়।
আমি ওমনি ছুঁতে গেলেই,তুমি আড় চোখে চেয়ে হেসে দাও।
তোমার বাম গালের পাশে একটা ছোট্ট কালো তিল আছে তাই না?
তুমি হাসলে তিলটাও হাসে।
আমি দূর থেকেও স্পষ্ট তোমার হাসি দেখতে পাই।
তুমি হাসলে আমার বারান্দার বেলিফুলগুলো কেমন নেচে উঠে।
আজকাল আমি রবিঠাকুরের শেষের কবিতা পড়ছি,
তোমার আসার সময় হলে,আমিও বই হাতে কবি হয়ে যাই।
তুমি বারান্দায় আসো এক কাপ চা হাতে।
আজকাল চা খাও দেখছি,আগে তো চা খেতে দেখিনি?
নাকি আমার সাথে চুক্তি করে শুরু করেছো।
সপ্তাহে সাতদিনের মধ্যে একদিন তোমায় না দেখলে,আমার মনটা বড্ড খারাপ হয়ে যায়।
তোমার বারান্দায় কি কোনো ফুল গাছ আছে?
আমি জানি তোমার বুকলফুল খুব পছন্দ,
সেদিন শুনেছি তুমি গুনগুন করে গাইছিলে,
বকুলের মালা শুকাবে,রেখে দেবো তার সুরভী।

আচ্ছা তন্দ্রা, ধরো আমি এক মুঠো বকুল ফুল নিয়ে তোমার কাছে গান শেখার আবদার যদি করি,
তুমি কি আমায় ফিরিয়ে দিবে?
নাকি তোমার বারান্দায় একটু ঠাঁই দিবে!
আমাকে পাশে বসিয়ে গান শোনাবে।
আচ্ছা আমরা দুজন মিলেই গাইবো,
তুমি সুর ধরবে আর আমি গির্টার।
আমার একখানা গির্টার আছে,
তোমাকে বলা হয় নি।
তুমি সুযোগ দিলে, আমিও প্রেমিক হতে পারবো,
তোমার প্রেমিক।

কেউ সৃষ্টির প্রেমে মুগ্ধ, কেউ স্রষ্টার প্রেমে ব্যস্ত,!🖤𝚃𝚞𝚛𝚞 𝙻𝚘𝚟𝚎 シ︎ 👈
04/08/2022

কেউ সৃষ্টির প্রেমে মুগ্ধ, কেউ স্রষ্টার প্রেমে ব্যস্ত,!🖤
𝚃𝚞𝚛𝚞 𝙻𝚘𝚟𝚎 シ︎ 👈

এত বছর পর্যন্ত জানতাম এই 'হাট্টিমা টিম টিম' ছড়াটা ৪ লাইন। পূ্র্বে এটি চার লাইনের ছড়াই ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এই ৪ লাইনের...
03/08/2022

এত বছর পর্যন্ত জানতাম এই 'হাট্টিমা টিম টিম' ছড়াটা ৪ লাইন। পূ্র্বে এটি চার লাইনের ছড়াই ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এই ৪ লাইনের ছড়ার সঙ্গে আরও ৪৮ লাইন যুক্ত করা হয়। তাই বলা হচ্ছে এটা ৫২ লাইনের।

৫২পঙ্​ক্তির আসল লেখক, নাদিয়া জামান। ২০১২ সালে এই যুক্তরাজ্য প্রবাসী সামহোয়্যার ইন ব্লগে এটি প্রকাশ করেন। তিনি ৪৮ পঙ্​ক্তি নিজে লিখে শেষের ৪ পঙ্​ক্তিতে প্রচলিত ‘হাট্টিমা টিম্ টিম’ ছড়াটি জুড়ে দেন।
'
'টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনলো কিনে
মস্ত একটা ডিম।
বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।
সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো
দিচ্ছে ডিমে তা
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা।
উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি
আজব দু'পা বেড়ায় ঘুরে
গাঁয়ের যত বাড়ি।
সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে
যখন নামে রাত।
উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে
করে ঘরের কাম
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।
চোখ না থাকায় এ দুর্গতি
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই।
বাসন মেজে সামলে রাখে
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে
কাণ্ড দেখে টাট্টু বারি
নিজের মাথায় মারে।
শিঙের দেখা মিলল ডিমে
মাস খানিকের মাঝে
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে।
গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে
বলল বিচার শেষ
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না
তবেই হবে বেশ।
মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে
গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব;
সবাই ভয়ে হিম
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম।
হাট্টিমাটিম টিম-
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমা টিম টিম।'

সংগৃহীত : আমার বাংলাদেশ, আমার অহংকার

02/08/2022

শাড়িতেই ভারী সুন্দর লাগে তোমায়,জানো তো?
শাড়ি আর কপালে ছোট্ট কালো টিপ পরে,চোখে কাজল দিয়ে যখন আড় চোখে তাকাও,তখন এ বুকে তুফান বয়ে যায়,তুফান!আকাশে মেঘ কে/টে নেমে আসে রোদ্দুর,অভিমান ভেঙ্গে প্রেম জমে যায় বুকে!

কি করে বুঝাই? বলো তো...
তোমার এই শাড়ি,কপালে ছোট্ট কালো টিপ আর চোখে কাজল দেয়ার ব্যপারটা বারবার পাগল করে আমায়!

তোমার চোখ দুটো নিঃসন্দেহে অপূর্ব, কিন্তু যখন দুচোখে কাজল লাগাও তখন তোমার সৌন্দর্য আরো হাজার গুণ বেড়ে যায়!তোমার উপমা দেয়ার ভাষা খুঁজে পাইনা তখন!

এই নগন্য কবি তখন কাঙ্গাল হয়ে তোমার প্রেমে হাবুডুবু খায়!তোমার প্রেমে মাতাওয়ারা হয়ে দিকবিদিক ছুটাছুটি করে,সেদিকে কোনো খেয়াল রাখো?

তোমার শাড়ি আর কপালে ছোট্ট কালো টিপ,চোখে কাজল দেয়ার ব্যপারটা আমাকে বারবার তোমাতে আকৃষ্ট করে!পৃথিবীর অন্য সবকিছু ভুলে সারাক্ষণ তোমার কাজল চোখ দুটোতে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে।

সবাই বলে 'কবি'রা নাকি স্বভাবে খুব উদাসীন হয়!
তোমার গায়ে জড়ানো শাড়ি,কপালের ছোট্ট কালো টিপ আর কাজল চোখে তাকিয়েই তো আজ আমি উদাসীন!

এই নি/র্মম সত্য পৃথিবীর আর কেউ না জানুক,তুমি তো জানো!

আমি তোমার প্রেমে পড়ার থেকে তোমার গায়ে জড়ানো শাড়ি,কপালের সেই ছোট্ট কালো টিপ,আর কাজল চোখে প্রেমে পড়তেই বেশি সাচ্ছন্দ্যবোধ করি।

আরে,আরে?রাগ করছো কেন?
পৃথিবীতে অনেক নারীই তো শাড়ি পরে,টিপ লাগায় কপালে,চোখে কাজল দেয়।কই?তাদের প্রেমে তো পড়ি না!চোখ তুলে তাকাতেও ইচ্ছে করে না।

শুধু তোমার প্রেমে পড়েছি বলেই তো শুধু তোমার শাড়ি,কালো টিপটা আর কাজল চোখের প্রেমে অবিরত হাবুডুবু খেয়ে যাচ্ছি!

তোমার এই উদাসীন 'কবি'টাকে আমৃত্যু এভাবে মুগ্ধ করবে তো?তোমার শাড়ির আঁচলে কিংবা কপালের ঠিক মাঝখানের কালো টিপটার মতো আগলে রেখে দিবে আমায়?চোখের কাজলের মতো করে দুচোখের আষ্টেপৃষ্টে লাগিয়ে রাখবে?

কবিতাঃকবি আজ উদাসীন🥀

ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)  পরিস্থি...
01/08/2022

ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,
ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)

পরিস্থিতি যেমনই হোক, ডিভোর্স কখনো সুখ দেয়না!!
কমপক্ষে কোন মেয়ে সুখী হতে পারে না।

এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী😭

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।
আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এখন এক বছর।
আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!
আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”
নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।
ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!
এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।
আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।
আমি সবার পরামর্শ

সুহাসিনী ও সুহা...মনে পড়ে, সকাল হলেই তোমাদের পুরনো দালান বাড়িটার ছাদে এসে দাঁড়াতে স্নান করে, ভেজা চুলের ঝাপটায় ছড়াতে কত ...
01/08/2022

সুহাসিনী
ও সুহা...
মনে পড়ে, সকাল হলেই তোমাদের পুরনো দালান বাড়িটার ছাদে এসে দাঁড়াতে স্নান করে, ভেজা চুলের ঝাপটায় ছড়াতে কত স্নিগ্ধতা? বয়সের ছাপ ভেঙে ভালোবাসা ঝরে পড়তো তোমার উঠোন জুড়ে! তারপর রোজ একটা করে ছুতো খুঁজে তোমাকে ঠিক ছুঁয়ে ফেলতাম!

জানো সুহা, যেদিন প্রথম আসলে আমাদের পাড়ায়, ভেবে চিন্তে মন দেইনি তবে! ঝরের মতো বুকে এসে ঠেকলে তুমি। নববধূ রুপে লাল টকটকে বেনারসি কিশকিশে কালো চুল লম্বা করে ঘোমটা টানা। কি বলে ডাকবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ চোখ পড়লো 'অ-পরিচিতা'র দিকে, তোমায় দেখার পর। সেই থেকে মনে প্রেম জমতে শুরু করলো অপরিচিতা'র নামে...

এক দমকা হাওয়ায় মতো জীবনে এলে তুমি বিদ্যুতের মতো ভালোবেসে ফেললাম। টানা টানা চোখ, গভীর মায়া, মুখ মন্ডল জুড়ে উপচে পড়ছে গভীর প্রেম। জীবনে ক'বার প্রেম এসেছে জিজ্ঞেস করায় যখন বললে- 'বহুবার' আমি অবাক চোখে আবারও জানতে চাইলাম- তারা কারা? নিঃশব্দে নির্ঝুম রাতের মতো বলে গেলে- "রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র এবং আরও অনেকে..."

শুনে দীর্ঘ একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। বেশকিছু দিন কেটে যাবার পর যখন জিজ্ঞেস করলাম- "আমার সাথে থাকতে ইচ্ছে করে? " তুমি কিছু টা থেমে বেশ ভেবে চিন্তে উত্তর দিলে, না..!

আজ আমি ঠিক বুঝতে পারি তোমার সেই থেমে যাওয়ার অর্থটা কি। আসলে ঐ থেমে যাওয়া টুকু ছিলো আমাদের, তোমার আর আমার মাঝের যা-কিছু, আজও আছে, শেষ অবধিও থাকবে আমাদেরই।

আজ ঘরের চালে বৃষ্টির ঝনঝন শব্দ তোমার নুপুর পায়ে সেই হেঁটে চলার সাড়া জাগিয়ে দিল। বহুদিন পর মনে পড়লো আজ!

ঐযে বিশাল আকাশের গায়ে ছোট্ট ডটের মতো কি যেন দেখতে পাচ্ছো, ওটা আসলে চাঁদ না অন্যকিছু হবে হয়তো। যেটাকে তুমি ভেবে রোজ জানালা খুলে রাখি আমি। অ-পরিচিতা নামক চাঁদটার আলো এসে পড়ে বুকে, আমি শান্তির ঘুম দেই...

ইতি
বেনামী (তোমার পূর্ব-পরিচিত)

-সেনোরিটা 🌸

08/04/2022

🥰🥰😝😝 cut diba

08/04/2022

নোট__থাকলে__ঠোটের__অভাব__হয়__না//😈😈

09/02/2022

Sod

03/01/2022

Kal

27/12/2021

21/12/2021

😄😄...........😠🤨

19/12/2021

প্রিয় মানুষ

14/12/2021

Amader ai shore

12/12/2021

Keno jani....

12/12/2021

চোখের পানি

11/12/2021

একা আছি ভালো আছি

10/12/2021

😔😔😔

09/12/2021

আমি ক্লান্ত এই শহরে মিথ্য ভালোভাসা,,,,,😥

09/12/2021

Kalo kalo kalo ra valo lage na....🥺

15/11/2021

বেয়াদব দের ভালোবাসা❤️❤️

26/10/2021

So cut love🥰🥰😍

ছেলেদের জীবন বড়ই অদ্ভুত।😊🌸-১৬ বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়েদের পাশে যখন শত প্রেমের অফার আসে তখন ছেলেদের জাস্ট বন্ধু হবার মতোও ক...
13/06/2021

ছেলেদের জীবন বড়ই অদ্ভুত।😊🌸

-১৬ বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়েদের পাশে যখন শত প্রেমের অফার আসে তখন ছেলেদের জাস্ট বন্ধু হবার মতোও কেউ জুটে না।🙂

-১৮ বছর বয়সে ক্লাসমেট মেয়েরা বিয়ের যোগ্য হলেও ছেলেরা বাল্যকালের উপাধি পায়।🙂

-২০ বছর বয়সে একটা রিলেশনশিপের জন্য কি অধীর আকুলতা অথচ ক্লাসমেট মেয়েরা হাসতে হাসতে তার সামনেই ৫ বছর সিনিয়র ভাইয়ের প্রশংসা করে।😊

-২২ বছর বয়সে যখন বান্ধুবিদের বিয়ের সিরিয়াল চলতে থাকে তখনো সমাজ ছেলেদের বলে অনার্স এর "বাচ্চা ছেলে"!😞

-২৪ বছরে মেয়েরা যখন পড়াশুনা প্রায় ক্ষ্যান্ত দিতে যাচ্ছে তখন ছেলেটার যেন যুদ্ধ শুরু"!😑

-নেশাগ্রস্ত হতাশাগ্রস্ত যাই হোক না কেন,যে ছেলেটার নিজেরই চালচুলো নেই তাঁকেও যেন বহুবার ভাবতে হয় ইনকাম না করলে বিয়ে হবে না-তাঁকেও দায়িত্ব নিতে হবে,সংসার,বউ,বাচ্চা"র
!"🙂

-নীরব কান্নায় কাউকে খুঁজে না পেলেও একটা কথা সমাজ,আত্নীয়-স্বজন, পরিবার ঠিকই মনে করিয়ে দিবে-"ছেলে কি করে..?প্রতিষ্ঠিত তো..?🤔😐

-অনার্স মাস্টার্স শেষ মেয়েটার জন্য শত বিয়ের অপশন পরিবার দিলেও,ছেলেটার সামনে একটাই অপশন , "কিরে আর কবে চাকরি পাবি.!"🙂

-বিশ্ববিদ্যালয়ের আগুন ঝরা দিন গুলোতে প্রফেসর লেকচারে বলতেন "রিযিক আল্লাহর" হাতে, এটা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করবে না,😊🙃

-অথচ, তিনিও মেয়ের জন্য সরকারি চাকরিওয়ালা ছেলে চান.!"😒☹

-চাকরি করে ভাইবোনদের সেটেল করতে বা বাবার হাতকে শক্তিশালী করে বাসা-বাড়ি একটু সাজাতে বয়স পেরিয়ে যায়, ছেলেটার খেয়াল থাকে না।😥

-এতদিন পরে একটু স্বচ্ছল..!" সুন্দরি মেয়ে খুঁজলেও যেন অনেকেই বলে,এই বুইড়া ব্যাটা সম্পদ লোভী আবার অল্প বয়স্ক মাইয়া ও খুঁজে!"😕😔

-বিয়ের পর পরিবার আর বাচ্চাদের কথা ভেবেই পাড়ি দেয় বিদেশে একা..!"🙃

-কিংবা সন্তানের শহরের "স্কুল কলেজের" কথা ভেবে নিজেই একা মেসে থাকে। হয়তো পরিবার থেকে চাকরিস্থল অনেক দূরে।😢

-কাজের বুয়ার রান্না,একাকী বিষণ্ণতা আর কোনো জেলা/উপজেলায় পাক্ষিক-মাসিক জার্নি করতে করতে কখন হাড় ক্ষয় হয়,ডায়াবেটিস বাঁধে খেয়ালও থাকে না।😢💔

বাবা মার মুখ উজ্জ্বল করতে যে ছেলেটার ছোটবেলায় স্বপ্ন শুরু,সংগ্রামের যৌবনকাল আর শেষ বয়সে এসেও সন্তানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে যুদ্ধ যেন আর শেষ হয় না।😪

-তবুও এই সমাজ বলে আহ.!"ছেলেরা কত স্বাধীন এতো কিছু করার পর ও বলে ছেলেরা ভালবাসতে জানে না।🙂💔

住所

Sumida-ku, Tokyo
KUSHTIA

ウェブサイト

アラート

Robeb Islamがニュースとプロモを投稿した時に最初に知って当社にメールを送信する最初の人になりましょう。あなたのメールアドレスはその他の目的には使用されず、いつでもサブスクリプションを解除することができます。

ビデオ

共有する

カテゴリー


マスコミのその他Sumida-ku

すべて表示

あなたも好きかも