মায়ের পিতৃবিয়োগের পরে কিছুদিন মায়ের কাছে কাটিয়ে শ্রীমা দক্ষিনেশ্বর ফিরে এলেন।নহবতের ঐ ছোট্ট ঘরটিতে চন্দ্রমনি দেবী এবং মা দুজনের বাস করা খুব কষ্টকর দেখে শম্ভু মল্লিক কালীবাড়ির বাগানের খুব কাছে শ্রীমায়ের জন্য একটি কুটির করে দিলেন।এবার মা এসে সেখানেই উঠলেন।
একটি পরিচারিকাও মায়ের সাথে থাকতো। নিজের হাতে অনেক কিছু রান্না করে থালায় সাজিয়ে মা কালীবাড়ি নিয়ে যেতেন এবং পাশে বসে থেকে স্বামীকে পরম যত্ন সহকারে খাওয়াতেন।
ঠাকুর মাঝে মাঝে বিকেলের দিকে ঐ কুটিরে এসে মায়ের নিঃ সঙ্গতা দূর করার জন্য গল্প করতে আসতেন।শুধু একদিন ঝড় বৃষ্টির জন্য ঠাকুর ঐ কুটিরে রাত্রে মায়ের সাথে থেকে যান। রঙ্গ করে শ্রীমাকে বলেন---"কালীবাড়ির বমুনেরা রাত্রে বাড়ি যায় না? এ যেন আমি তাই এসেছি।" মা সলজ্জ ভঙ্গিতে মৃদু হাসলেন।
এইভাবে এক বছর কেটে গেল। ঠাকুর আমাশয় রোগে আক্রান্ত হলেন। তাই ম
ফোড়নের উপর শ্রীশ্রীঠাকুরের একটা বালকসুলভ প্রীতি ছিল। একদিন ভ্রাতুষ্পুত্রী লক্ষ্মীকে ডাকিয়া বলিলেন, " লক্ষ্মী, চার পয়সার পাঁচফোড়ন কিনে নিয়ে আই তো। "
তাহার পর শ্রীমাকে বলিলেন, " পাঁচমিশুলি ডাল করো; এমন সম্বরা দেবে যেন শুয়োর গোঙায়।"
আর একদিন তিনি শুনিতে পাইলেন, ভ্রাতৃজায়া রামলাল-জননী শ্রীমাকে বলিতেছেন যে, ঘরে পাঁচফোড়ন নাই, সুতরাং ফোড়ন ছাড়াই রাঁধিতে হইবে।
তিনি শুনিয়াই বলিলেন, "সে কি গো! পাঁচফোড়ন নেই, তা এক পয়সার আনিয়ে নাও না।
যাতে যা লাগে তা বাদ দিলে হবে না। তোমাদের এই ফোড়নের গন্ধের বেন্নুন খেতে দক্ষিণেশ্বরের মাছের মুড়ো, পায়সের বাটি ফেলে এলুম, আর তাই তোমরা বাদ দিতে চাও?"
রামলাল-জননী লজ্জা পাইয়া তখনই ফোড়নের ব্যবস্থা করিলেন।
শ্রীমা সারদা দেবী/পৃষ্ঠা:৩০
স্বামী বিবেকানন্দের জ্যান্ত দুর্গার পূজায় কুমারী পূজার পর ১০৮ টি পদ্ম মা সারদার পায়ে দিয়ে জ্যান্ত দুর্গার পূজা করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ ১৯০১ খ্রীষ্টাব্দের ২০শে অক্টোবর বাং ৩রা কার্ত্তিক ১৩০৮। স্বামীজি যে কল্পনা করতেন শ্রীশ্রীমাকে জ্যান্ত দুর্গা রূপে। তাই
১৯০১ খ্রীষ্টাব্দে মহালয়ার সময় বেলুড়মঠের বেলগাছের নিচে গভীর ধ্যানে মগ্ন ছিলেন স্বামীজি। হঠাৎ ই তাঁর ইচ্ছা হয় নিজ হাতে গুরুভাই দের নিয়ে দুর্গা পূজা করার। স্বামীজির ধ্যানে সেই দেবীর যে রূপ উদ্ভাসিত হয়েছিল তিনিই শ্রীরামকৃষ্ণ সংঘের জননী শ্রীশ্রীমা সারদাদেবী।
এরপরই স্বামীজি খোঁজ করেন "রাজা" কে। এই রাজা হলেন বেলুড় মঠের প্রথম সভাপতি স্বামী ব্রহ্মানন্দ। স্বামীজি তাকে "রাজা" বলে ডাকতেন।
স্বামীজি, ব্রহ্মানন্দকে কাছে ডেকেই নির্দেশ দেন যে এই বছরেই বেলুড় মঠে দুর্গা পূজা করতে হবে। শুধু দুর্গা পূজ
" মা হলেন সাক্ষাৎ জগদম্বা , নরদেহে স্বয়ং ভগবতী। "
~ স্বামী ব্রহ্মানন্দ
জয় মহামাঈ কি জয়
জয় রাজা মহারাজজী কি জয় ।।
একশো জনকে খাওয়াতে হবে না, কিন্তু চোখের সামনে একজন ক্ষুধার্তকে দেখলে তাঁকে একটু খেতে দিও।'
জয় মা 🙏🙏
জয় ঠাকুর 🙏🙏
"মা কখন কাকে কোন্ পথ দিয়ে টেনে নেবেন তা যখন আমরা কেউ জানি নে, কার কোন্ বাসনা কিভাবে পূরণ করিয়ে মা কেমন করে তাঁর ছেলেদের গতিমুক্তি দেবেন তা যখন কেউ বুঝতে পারিনে, তখন কে কি করলে না করলে সেদিকে দৃষ্টি না রেখে, লোকের দোষ দর্শন না করে যাতে আমাদের ঠাকুর ও মায়ের শ্রী পাদপদ্মে মতি থাকে তার জন্য দিনরাত প্রার্থনা করা কর্তব্য। আমি তো বাপু তাকে মন্দ বলতে পারলাম না কিংবা সে অন্যায় করেছে সেকথাও মনে আনতে পারিনি। তুমি আমি সকলেই মায়ের হাতে খেলে যাচ্ছি। তিনি যাকে যেমন ইচ্ছা তাকে দিয়ে তেমন খেলিয়ে নিচ্ছেন।
বেশি আর কি বলব- খুঁটি ধরে যার যেমন ইচ্ছা খেলতে থাকো, কিন্তু সাবধান! খুঁটি ছেড়ে ঘুরতে যেও না, মূহুর্তে তলিয়ে যাবে।"
---- স্বামী সারদানন্দ
🙏প্রণাম মাগো🙏
#আজ_শঙ্কর_জয়ন্তী #মাতৃ_দিবসে_মায়ের_চরনে_প্রনাম #hanuman_chalisa_yuva_ka #BestPhotographyChallenge #mangal_darshan #bagbazar_mayer_bari #saradadevi #sankaracharya #belurmath #Ramakrishna #mothersday #Mothersday20
নিরঞ্জন মহারাজ ছিলেন খব হিংস্র মেজাজের, যদিও তার খুব কোমল হৃদয় ছিল। উত্তেজিত হলে সে ভাল খারাপ অনুপাতের সমস্ত বোধ হারিয়ে ফেলত। একদিন তিনি দেশী নৌকায় দক্ষিণেশ্বরে যাচ্ছিলেন। নিরঞ্জনের কথা শুনে কয়েকজন সহযাত্রী শ্রীরামকৃষ্ণকে খারাপ বলতে লাগলেন। নিরঞ্জন প্রথমে প্রতিবাদ করেন। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হচ্ছে না দেখে তিনি যাত্রীদের অসদাচরণের জন্য ডুবিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে নৌকা দোলাতে শুরু করেন। দৃঢ় চেহারা এবং নিরঞ্জনের ক্ষিপ্ত মেজাজ অপমানকারীদের হৃদয়ে ত্রাস সৃষ্টি করেছিল, যারা অবিলম্বে তাদের অনুচিত আচরণের জন্য ক্ষমা চেয়েছিল। শ্রীরামকৃষ্ণ যখন এই ঘটনার কথা শুনলেন, তখন তিনি নিরঞ্জনকে তার হিংস্র মেজাজের জন্য কঠোরভাবে দায়ী করলেন। “ক্রোধ মারাত্মক পাপ, কেন এর অধীন হবেন? নির্বোধ লোকেরা তাদের করুণ অজ্ঞতায় অনেক কথা বলে। এইজন্য তাদের সম্পূর্ণরূপে
#মাতৃ_দিবসে_মায়ের_চরনে_প্রনাম
" মায়ের ঐ একটি পটে তেত্রিশ কোটি দেবতার বাস: তাঁর অসাধ্য কিছুই নেই জগতে - মাকেই ধর, সব পার হয়ে যাবে।" --স্বামী বিরজানন্দজী।
#StarsEverywhere #BestPhotographyChallengeio #আজ_শঙ্কর_জয়ন্তী #bagbazar_mayer_bari #mangal_darshan #BestPhotographyChallenge
Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.
Whenever you see the Stars icon, you can send us Stars.
#StarsEverywhere
ওঁম সর্বমঙ্গল মাঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে শরণ্যে ত্রম্ব্যকে গৌরি নারায়ণী নমস্তুতে।।
ওঁম সৃষ্টি স্থিতি বিনাশানাং শক্তিভূতে সনাতনি গুনাশ্রয়ে গুনময়ে নারায়নি নমোহস্তুতে।।
ওঁম শরণাগত দীনার্ত পরিত্রাণ পরায়নে
সর্বস্যার্তি হরে দেবী নারায়ণী নমোহস্তুতে।।
গোপালের অবিরাম দর্শন যখন প্রথম বন্ধ হইয়া যায়, তখন গোপালের মা ভীত হইয়া সাশ্রুনয়নে শ্রীরামকৃষ্ণকে নিবেদন করিলেন, " গোপাল, তুমি আমার কি করলে, আমার কি অপরাধ হলো , কেন আর আমি তোমায় আগেকার মতো ( গোপাল রূপে) দেখতে পাই না?"
ঠাকুর উত্তর দিলেন, " ওরূপ সদাসর্বক্ষণ দর্শন হলে কলিতে শরীর থাকে না। একুশ দিন মাত্র শরীরটা থেকে তারপর শুকনো পাতার মতো ঝরে পড়ে যায়। "
গোপালের দর্শন বিরল হওয়ায় আর এক বিপরীত অবস্থা ঘটিল। বায়ুপ্রধান ধাতে ব্যাকুলতাবৃদ্ধির ফলে বুকে দারুণ যন্ত্রণা উপস্থিত হইল; তাই ঠাকুরকে বলিলেন, " বাই বেড়ে বুক যেন আমার করাত দিয়ে চিরছে। "
ঠাকুর সান্ত্বনা দিলেন , " ও তোমার হরি- বাই। ও গেলে কি নিয়ে থাকবে গো?
ও থাকা ভাল। যখন বেশি কষ্ট হবে তখন কিছু খেয়ো। "
এই বলিয়া ঠাকুর তাঁহাকে সেদিন অনেক ভাল জিনিস খাওয়াইলেন।
ঠাকুর সকাম ব্যক্তিদের আনীত দ্রব্যাদি ভক্তদিগকে খ
হাতে হাতে তালি দিয়ে বলো রামকৃষ্ণ নাম, রামকৃষ্ণ রামকৃষ্ণ একাধারে কৃষ্ণ নাম
#fypシ #fbreels #short #radheradhe #trendingnow #trendingreels #Ramakrishna #theholytrio #kirtan #harekrishna #song #everyone #highlight
🌺প্রকৃতিং পরমামভয়াং বরদাং,
নররূপধরাং জনতাপহরাম্।
শরণাগত-সেবক তোষকরীং,
প্রণমামি পরাং জননীং জগতাম্॥১
গুণহীন-সুতানপরাধ-যুতান্,
কৃপয়াহদ্য সমুদ্ধর মোহগতান্।
তরণীং ভবসাগর-পারকরীং,
প্রণমামি পরাং জননীং জগতাম্॥২
বিষয়ং কুসুমং পরিহৃত্য সদা,
চরণাম্বুরুহামৃত-শান্তি-সুধাম্।
পিব ভৃঙ্গমনো ভবরোগহরাং
প্রণমামি পরাং জননীং জগতাম্॥৩
কৃপাং কুরু মহাদেবি সুতেষু প্রণতেষু চ।
চরণাশ্রয়দানেন কৃপাময়ি নমোঽস্তু তে ॥৪
লজ্জাপটাবৃতে নিত্যং সারদে জ্ঞানদায়িকে।
পাপেভ্যো নঃ সদা রক্ষ কৃপাময়ি নমোঽস্তু তে॥৫
রামকৃষ্ণগতপ্রাণাং তন্নামশ্রবণপ্রিয়াম্।
তদ্ভাবরঞ্জিতাকারাং প্রণমামি মুহুর্মুহুঃ॥৬
পবিত্রং চরিতং যস্যাঃ পবিত্রং জীবনং তথা।
পবিত্রতাস্বরূপিণ্যৈ তস্যৈ দেব্যৈ নমো নমঃ॥৭
দেবীং প্রসন্নাং প্রণতার্তিহন্ত্রীং,
যোগীন্দ্রপূজ্যাং যুগধর্মপাত্রীম্।
তাং সা
আলোয় ভুবন ভরিয়ে দে মা , ঘুঁচিয়ে দে মা যত কালো ! মনের আঁধার মুছিয়ে দে মা , মনাকাশে জ্বেলে আলো ...
#fbreels #trendingreels #reelsfb #bhaktireels #শ্রীমাসারদাদেবী #রামকৃষ্ণপরমহংসদেব #fbshorts #radhakrishna #Diwali #ramakrishnaparamahamsa #belurmath #kalipujo #rangoli #Aarti
জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর'। * 'সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ। 'ঘৃণার শক্তি অপেক্ষা প্রেমের শক্তি অনেক বেশি শক্তিমান'।
#fbreels #trendingreels #reelsfb #bhaktireels #শ্রীমাসারদাদেবী #রামকৃষ্ণপরমহংসদেব #fbshorts #radhakrishna #ramakrishnaparamahamsa #belurmath #prayer