The Holy Trio

The Holy Trio জীবে প্রেম করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।

বিপত্তারিনী দেবী দূর্গা 🌺🌺🌺আমার বাড়িতে পূজিত বিভিন্ন বছরের মায়ের সাজ 🌷🌷পর্ব :: ১
14/07/2024

বিপত্তারিনী দেবী দূর্গা 🌺🌺🌺
আমার বাড়িতে পূজিত বিভিন্ন বছরের মায়ের সাজ 🌷🌷
পর্ব :: ১

09/07/2024
অনেকে অনেককিছু জিজ্ঞাসা করছেন শুনলাম তাই আমিও করে ফেল্লাম 🙏 ভালই ত জানে দেখছি 😄জয় ঠাকুর মা স্বামীজী
29/06/2024

অনেকে অনেককিছু জিজ্ঞাসা করছেন শুনলাম তাই আমিও করে ফেল্লাম 🙏 ভালই ত জানে দেখছি 😄
জয় ঠাকুর মা স্বামীজী

Big shout-out to my newest top fans! 💎 Sumen Debnath, Sumita Maitra, Subrata Nagdada, Pritikana Ghosh Maulik
29/06/2024

Big shout-out to my newest top fans! 💎 Sumen Debnath, Sumita Maitra, Subrata Nagdada, Pritikana Ghosh Maulik

28/06/2024

আজ হইতে ঠিক এক বৎসর পূর্বে গুরুপ্রদত্ত মন্ত্র পাইয়া ধন্য হইয়াছিলাম।
গুরু কৃপাহি কেবলম 🙏

ফলহারিনী, কালীপুজোর রাত্রে কালীপুজো হওয়ার পরে ভোর রাত্রে সন্ন্যাসগ্ৰহন।নবীন সন্ন্যাসীগণ ৩দিন ভিক্ষাবৃত্তির পথেভিক্ষার  ...
07/06/2024

ফলহারিনী, কালীপুজোর রাত্রে কালীপুজো হওয়ার পরে ভোর রাত্রে সন্ন্যাসগ্ৰহন।নবীন সন্ন্যাসীগণ ৩দিন ভিক্ষাবৃত্তির পথে
ভিক্ষার পরে প্রথম অগ্রভাগ শ্রী শ্রী ঠাকুরের মন্দিরে ও সন্ন্যাসগুরুর জন্য ।তারপর নিজে গ্রহণ
Collected

||  মাতাঠাকুরাণীর স্মৃতিচারণায় ষোড়শীপূজা(মায়ের আত্মকথা) ||............................................................"দ...
05/06/2024

|| মাতাঠাকুরাণীর স্মৃতিচারণায় ষোড়শীপূজা(মায়ের আত্মকথা) ||............................................................

"দক্ষিণেশ্বরে মাস দেড়েক থাকবার পরেই ষোড়শীপূজা করলেন (১২৭৯,জ্যৈষ্ঠ)। আমি তখন ষোল বছরে পড়েছি। (সম্ভবত:ফলহারিণী কালীপূজার) রাত্রে প্রায় নটায় আমাকে তাঁর ঘরে আনালেন। পূজার সব জোগাড় ভাগ্নে করে দিয়েছে। আমাকে বসতে বললেন। আমি তাঁর চৌকির উওর পাশে (গঙ্গাজলের)জালার পানে মুখ করে (পশ্চিম মুখে)বসলুম। ঠাকুর পূর্বমুখ হয়ে পশ্চিমদিকের দরজার কাছে বসেছেন। দরজা সব বন্ধ। আমার ডান পাশে সব পূজার জিনিস।"

ভক্ত- পূজার সময় কি করলে?

মা- "আমি একটু পরেই বেহুঁশ হয়ে গেলুম। পূজার মধ্যে কি হয়েছে জানতে পারিনি।"

ভক্ত- "হুঁশ হতে তুমি কি করলে?"

মা-"আমি মনে মনে প্রণাম করলুম। পরে চলে এলুম।"

ভক্ত- "কালীপূজার রাত, এত লোক, কেউ এ পূজা টের পায়নি?"

মা- "দরজা যে বন্ধ! কালীবাড়িতে গানবাজনা, হৈ রৈ। সবাই তা নিয়ে ব্যস্ত। আর তাঁর সঙ্গে তাঁদের অন্য সম্পর্কই বা কি?-একমাত্র দর্শন-স্পর্শন,আর তো কিছু না।"

ভক্ত- "পুজার সময় আর কেউ ছিল?"

মা- "দীনু বলে একটি ছেলে, আমার ভাসুরপো হয়, মুকুন্দপুরের জ্ঞাতির ছেলে, ঠাকুরের কাছে থাকত। তিনি খুব ভালবাসতেন। সে সব ফুল বেলপাতা যোগাড় করে এনে দিতে লাগল। হৃদয় সব ঠিকঠাক করে দিলে। পূজার সময় আর কেউ ছিল না,একা তিনি ছিলেন। পূজার শেষাশেষি হৃদয় এসেছিল।"

আজও দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ফলহারিণী কালীপূজার দিন ঠাকুরের ঘরে মায়ের পূজার সেই বেদী সাজানো হয়, ঠিক সেই স্থানে যেখানে ঠাকুর তাঁকে 'ষোড়শীপূজা' করেছিলেন। মা যে সদা জাগ্রত, তিনি নিত্য অবস্থিতা ভক্তের হৃদয়ে। এই মহাঘটনার কি সরল ব্যাখ্যা করেছেন মা আদ্যাশক্তি নিজ শ্রীমুখে তাঁর শরণাগত ভক্তের কাছে, এই তো আমাদের মা!!! (সাবর্ণ)

মায়ের নামে জয়ধ্বনি দিন....................

জয় মহামাঈ কী জয়!!!

জয় মা।
Repost

||  মাতাঠাকুরাণীর স্মৃতিচারণায় ষোড়শীপূজা(মায়ের আত্মকথা) ||............................................................"দ...
05/06/2024

|| মাতাঠাকুরাণীর স্মৃতিচারণায় ষোড়শীপূজা(মায়ের আত্মকথা) ||............................................................

"দক্ষিণেশ্বরে মাস দেড়েক থাকবার পরেই ষোড়শীপূজা করলেন (১২৭৯,জ্যৈষ্ঠ)। আমি তখন ষোল বছরে পড়েছি। (সম্ভবত:ফলহারিণী কালীপূজার) রাত্রে প্রায় নটায় আমাকে তাঁর ঘরে আনালেন। পূজার সব জোগাড় ভাগ্নে করে দিয়েছে। আমাকে বসতে বললেন। আমি তাঁর চৌকির উওর পাশে (গঙ্গাজলের)জালার পানে মুখ করে (পশ্চিম মুখে)বসলুম। ঠাকুর পূর্বমুখ হয়ে পশ্চিমদিকের দরজার কাছে বসেছেন। দরজা সব বন্ধ। আমার ডান পাশে সব পূজার জিনিস।"

ভক্ত- পূজার সময় কি করলে?

মা- "আমি একটু পরেই বেহুঁশ হয়ে গেলুম। পূজার মধ্যে কি হয়েছে জানতে পারিনি।"

ভক্ত- "হুঁশ হতে তুমি কি করলে?"

মা-"আমি মনে মনে প্রণাম করলুম। পরে চলে এলুম।"

ভক্ত- "কালীপূজার রাত, এত লোক, কেউ এ পূজা টের পায়নি?"

মা- "দরজা যে বন্ধ! কালীবাড়িতে গানবাজনা, হৈ রৈ। সবাই তা নিয়ে ব্যস্ত। আর তাঁর সঙ্গে তাঁদের অন্য সম্পর্কই বা কি?-একমাত্র দর্শন-স্পর্শন,আর তো কিছু না।"

ভক্ত- "পুজার সময় আর কেউ ছিল?"

মা- "দীনু বলে একটি ছেলে, আমার ভাসুরপো হয়, মুকুন্দপুরের জ্ঞাতির ছেলে, ঠাকুরের কাছে থাকত। তিনি খুব ভালবাসতেন। সে সব ফুল বেলপাতা যোগাড় করে এনে দিতে লাগল। হৃদয় সব ঠিকঠাক করে দিলে। পূজার সময় আর কেউ ছিল না,একা তিনি ছিলেন। পূজার শেষাশেষি হৃদয় এসেছিল।"

আজও দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে ফলহারিণী কালীপূজার দিন ঠাকুরের ঘরে মায়ের পূজার সেই বেদী সাজানো হয়, ঠিক সেই স্থানে যেখানে ঠাকুর তাঁকে 'ষোড়শীপূজা' করেছিলেন। মা যে সদা জাগ্রত, তিনি নিত্য অবস্থিতা ভক্তের হৃদয়ে। এই মহাঘটনার কি সরল ব্যাখ্যা করেছেন মা আদ্যাশক্তি নিজ শ্রীমুখে তাঁর শরণাগত ভক্তের কাছে, এই তো আমাদের মা!!! (সাবর্ণ)

মায়ের নামে জয়ধ্বনি দিন....................

জয় মহামাঈ কী জয়!!!

জয় মা!!!

জয় স্বামীজী মহারাজজী কি জয়
03/06/2024

জয় স্বামীজী মহারাজজী কি জয়

❤️চেন্নাই মঠে সাক্ষাৎ শিবের আনীত সেই গঙ্গাজল❤️স্বামীজী শ্রীশ্রীঠাকুরের সেবার জন্য কলকাতা থেকে গঙ্গাজল ভরে এই জালাতে নিয়...
02/06/2024

❤️চেন্নাই মঠে সাক্ষাৎ শিবের আনীত সেই গঙ্গাজল❤️

স্বামীজী শ্রীশ্রীঠাকুরের সেবার জন্য কলকাতা থেকে গঙ্গাজল ভরে এই জালাতে নিয়ে মাদ্রাজে (চেন্নাই)আসেন, পূজনীয় শশী মহারাজকে দেবার জন্য।

স্বামীজীর সাথে ছিলেন স্বামী তুরীয়ানন্দজী ও নিবেদিতা। কিন্তু তখন কলকাতায় প্লেগ রোগের জন্য জাহাজের কাউকেই বন্দরে নামতে দেওয়া হয় না। তাই জালাটি দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়, শশী মহারাজ নৌকা নিয়ে জাহাজের কাছে এসে দড়ি খুলতে গিয়ে দেখেন দড়ির গিট কিছুতেই খুলছে না, অগত্যা ছুরি দিয়ে দড়ি কেটে জালাটি নামানো হয়। স্বামীজী তো বন্দরে নামলেন না, তাহলে সাক্ষাৎ শিবের চরণদুটি শশী মহারাজ কিভাবে স্পর্শ করেন

এর জন্য শশী মহারাজ সেই নৌকা নিয়ে স্বামীজীর জাহাজকে তিনবার প্রদক্ষিণ করে স্বামীজীকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেই থেকে আজও এই জালা চেন্নাই মঠে শ্রীশ্রীঠাকুরের শয়নকক্ষে স্বয়ং গঙ্গাদেবীর প্রতীকরূপে গঙ্গাজল সহ রক্ষিত হচ্ছে এবং সেই ছুরিটি বেলুড় মঠের মিউজিয়ামে রাখা আছে।

চিত্র : দশহরা তিথিতে পূজিত স্বামীজীর দেওয়া সেই গঙ্গাজলপাত্র, রামকৃষ্ণ মঠ,চেন্নাই।

29/05/2024
ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পাদপদ্মে নিবেদন করে দীক্ষা গুরু দীক্ষার্থীকে মন্ত্র দেন। তারপর দেখিয়ে দেন কিভাবে এই মন্ত্র জপ ক...
27/05/2024

ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পাদপদ্মে নিবেদন করে দীক্ষা গুরু দীক্ষার্থীকে মন্ত্র দেন। তারপর দেখিয়ে দেন কিভাবে এই মন্ত্র জপ করতে হয়। মন্ত্র উচ্চারণ যতক্ষণ সুস্পষ্ট না হচ্ছে অথবা কর সঞ্চালনা যথাযথ না পারছেন, ততক্ষণ পূজনীয় মহারাজজী চেষ্টা করে যেতে বলেন। তাই কিছু সময় বসিয়ে জপ করান।

আসলে আমরা ছোটবেলা থেকে যেভাবে কর গুনে সংখ্যা রাখতে অভ্যস্ত, জপ করার সময় ঠিক বিপরীত মুখী গুনতি। তাতেই হয় সমস্যা। তবে অভ্যাস করলে একেবারে স্বতঃস্ফূর্ত সঞ্চালনা হতে থাকে। প্রাথমিক ভাবে ১০৮ বার জপ করার কথা বললেও গুরুস্থানীয় মহারাজগণ যতটা সম্ভব বেশী করে জপ করার উপদেশ দেন।

মহাসঙ্ঘের সহঃ সঙ্ঘাধ্যক্ষ পূজ্যপাদ শ্রীমৎ স্বামী গীতানন্দজী মহারাজ এক একবারে বসে অন্তত হাজার জপ করতে বলতেন, অর্থাৎ ১০৮ × ১০। সাধন জীবনে তাঁকে চলতে চলতেও জপ করতে দেখেছেন তৎকালীন সন্ন্যাসী ব্রহ্মচারীরা। আসল কথাটা হল মন যখন বিক্ষিপ্ত হয়, তখন বেশী করে জপ করা দরকার। তথাপি আমরা ভুলে যাই।

একবার তাঁর কাছে দীক্ষাপ্রাপ্ত একজন ভক্ত এসেছেন পূজ্য মহারাজজীর কাছে। তিনি সেদিন বেলুড় মঠে। সামাজিক দিক দিয়ে ভদ্রলোকের পরিবারটি একেবারে বিপর্যস্ত। দিশেহারা অবস্থায় গুরুদেবকে সব জানালেন। কোন কিছুই ভাল লাগছে না। শুনে মহারাজজী ঠাকুর মা স্বামীজীর কাছেই সব নিবেদন করতে উপদেশ দিয়ে অপলক চেয়ে রইলেন ভক্তের মুখপানে। ওনার মনে হল গুরুদেব মূহুর্তে অন্তরটি পড়ে ফেললেন যেন! তারপর শান্ত ধীর কন্ঠে বললেন, "তোমাকে কী এই মন্ত্র জপ করতে বলেছিলাম?" ভক্ত তাঁর ভুলটি শীঘ্রই অনুভব করে আর একটি কথাও না বলে ফিরে এলেন নিজগৃহে।

পরবর্তীকালে অশ্রু সজল নয়নে নিজেই স্বীকার করেছেন। গুরুদেব বেশী করে জপ করতে বলেছিলেন, বিশেষ করে বিপদের সময়। কিন্তু তিনি তা না করে সমস্যা নিয়েই ভাবতেন। সেবার গুরুদেবের উপদেশ অনুযায়ী অবিরাম জপ করায় সেই সমস্যার সমাধান হয়ে গিয়েছিল। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না জপই আমাদের পরম সম্পদ। পূজনীয় মহারাজজীর শ্রীচরণে জানাই আভূমিলুন্ঠিত প্রণাম।(শুভেন্দু)

জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী জয় গুরুদেব।

Copied

রামকৃষ্ণ মঠ মুম্বাই এর শতবর্ষপূর্তির সমাপ্তি অনুষ্ঠানে মহারাজগণ।Collected post
25/05/2024

রামকৃষ্ণ মঠ মুম্বাই এর শতবর্ষপূর্তির সমাপ্তি অনুষ্ঠানে মহারাজগণ।
Collected post

বুদ্ধদেব আমার ইষ্ট, আমার ঈশ্বর। তাঁহার ঈশ্বরবাদ নাই-তিনি নিজে ঈশ্বর, আমি খুব বিশ্বাস করি।স্বামী অখণ্ডানন্দজীকে লিখিতস্বা...
23/05/2024

বুদ্ধদেব আমার ইষ্ট, আমার ঈশ্বর। তাঁহার ঈশ্বরবাদ নাই-তিনি নিজে ঈশ্বর, আমি খুব বিশ্বাস করি।

স্বামী অখণ্ডানন্দজীকে লিখিত
স্বামী বিবেকানন্দের পত্র

পত্রাবলী। স্বামী বিবেকানন্দ। পৃঃ ৩২
Copied

21/05/2024
মহারাজের মায়ের দর্শন 🌺🌺
21/05/2024

মহারাজের মায়ের দর্শন 🌺🌺

শ্রীসারদা মঠের অন্তর্বর্তীকালীন অধ্যক্ষা নির্বাচিত হলেন পরমপূজনীয়া প্রব্রাজিকা প্রেমপ্রাণা মাতাজী। পূজনীয়া মাতাজী মঠের প...
20/05/2024

শ্রীসারদা মঠের অন্তর্বর্তীকালীন অধ্যক্ষা নির্বাচিত হলেন পরমপূজনীয়া প্রব্রাজিকা প্রেমপ্রাণা মাতাজী। পূজনীয়া মাতাজী মঠের প্রথম অধ্যক্ষা পরমপূজনীয়া প্রব্রাজিকা ভারতীপ্রাণা মাতাজীর মন্ত্রশিষ্যা।

বি:দ্র: আগামী পুনর্যাত্রার দিন পূর্ণ সময়ের অধ্যক্ষা মাতাজী সমাসীনা হবেন।।

মাগো, তোমার দুটো শাক খাবার ইচ্ছা হয়েছিল তো আমাদের বলনি কেন! !!!এক সাধুর মুখে শুনেছি, একটি সবজিওলা বর্দ্ধমান স্টেশনে বসে ...
20/05/2024

মাগো, তোমার দুটো শাক খাবার ইচ্ছা হয়েছিল তো আমাদের বলনি কেন! !!!
এক সাধুর মুখে শুনেছি, একটি সবজিওলা বর্দ্ধমান স্টেশনে বসে ছিল, লোকাল ট্রেনে মাল নিয়ে কলকাতায় আসবে বলে |মাল বলতে বিশেষ কিছু ছিল না সেদিন, কিছু শাক ছিল মাত্র | তারমধ্যে কচি চড়ুই শাক বা চাঁপানোটেই প্রধান | পাশে বসেছিলেন এক বৃদ্ধামত মহিলা | তিনি বারবারই সেই শাকগুলিতে হাত বুলিয়ে দেখতে লাগলেন, যেন স্পর্শেই ওদের স্বাদ অনুভব করছেন | আবার মুখে বলতে লাগলেন,"বাঃবাঃ, অনেকদিন এমন টাটকা শাক দেখিনি বাবা, তা যা বলব !"

বুড়ির রকমসকম দেখে মায়া হল শাকওলার | বললে, তা নাও না বুড়ি মা, দু তিন আঁটি যা ইচ্ছা! স্বচ্ছন্দে নাও, পয়সা লাগবে না |মহিলা মাথা নেড়ে বললেন, "না বাবা, এখন নিতে পারবো না |এখন ঘরকে যাচ্ছি না | তারপর একটু থেমে বললেন," তুমি কোথায় যাবে বললে? শ্যামবাজারে যাও শাক বেচতে? তা বাবা যদি তোমার দয়া হয়, একদিন বরং আমার ঘরে দু আঁটি শাক ফেলে দিয়ে এস | যেদিন বাঁচবে টাঁচবে |
আমি ঠিকানা পাব কোথায় ?কিছু না শ্যামবাজারের বাজার থেকে বেরিয়ে একটু উত্তরে বাগবাজার, সেই মুখে যেয়ে জিজ্ঞাসা কর, মার বাড়িটা কোথায়, কেউ না কেউ দেখিয়ে দেবেই |তা গেছিল সে লোকটি | বাজারে যাবার আগেই গেছিল | আলাদা করে চাঁপানোটে একটা ছেঁড়া কাপড়ে বেঁধে নিয়ে |বাড়ি খুঁজে বের করতেও কোন অসুবিধা হয়নি | কিন্তু মুশকিল হল -লোকটি যখন বলল, এই ঠিকানার একটা বুড়িমত মেয়েছেলে থাকে, আমাকে বলেছেন একটু লটে শাক দিয়ে যেতে -তাই আমি এনেছি |সেটা আসলে মঠ, সাধুরা থাকেন | তাঁরা তো অবাক | না বাপু, এখানে কেউ মেয়েছেলেটেলে থাকে না | দেখতে পাচ্ছ তো সাধুদের আস্তানা -এখানে মেয়েছেলে থাকবেই বা কেন? নিশ্চয় তোমার ভুল হয়েছে |তবু লোকটি বারবার বলতে লাগল না, সে বুড়িমা আমাকে অনেককরে বলেছেন যে -বলতে বলতেই নজরে পড়ল, সিঁড়ির বাঁকে বিশ্বজননী সারদামনির নানা বয়সের ছবি -এক ফ্রেমে বাঁধানো সে বলে উঠল, বা রে! এই তো | এই বুড়িমাই তো আমাকে লটে শাকের কথা বলেছেন -আপনারা বলছেন তিনি এখানে থাকেন না |সাধুরা তো অবাক! মাগো, তোমার দুটো শাক খাবার ইচ্ছা হয়েছিল তো আমাদের বলনি কেন!

___ গাজেন্দ্রকুমার মিত্র __

🌹 জয় মা 🌹

আমাদের Mission হচ্ছে অনাথ, দরিদ্র, মূর্খ, চাষাভূষোর জন্য; আগে তাঁদের জন্য করে যদি সময় থাকে তো ভদ্রলোকের জন্য।শ্রীমৎ বিব...
20/05/2024

আমাদের Mission হচ্ছে অনাথ, দরিদ্র, মূর্খ, চাষাভূষোর জন্য; আগে তাঁদের জন্য করে যদি সময় থাকে তো ভদ্রলোকের জন্য।

শ্রীমৎ বিবেকানন্দ আচার্য্য।। স্বামীজী ।। জয়তু গুরুজী।।

Address

Teliamura
799205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Holy Trio posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Teliamura

Show All