Bharat Somoy

Bharat Somoy "ভারত সময় " একটি informative channel. এখানে বিদেশনীতি,অর্থনীতি ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক updated সংবাদ পাওয়া যায়।

ভারতের এক উজ্জ্বল নক্ষেত্রের পতন হলো আজ। Sir রতন টাটা, দেশের প্রতি এতো অটুট প্রেমের জন্য আমরা আপনাকে কখনোই ভুলবো না। প্র...
10/10/2024

ভারতের এক উজ্জ্বল নক্ষেত্রের পতন হলো আজ।
Sir রতন টাটা,
দেশের প্রতি এতো অটুট প্রেমের জন্য আমরা আপনাকে কখনোই ভুলবো না। প্রণাম আপনাকে।

11/09/2024

বন্ধুরা, "ভারত সময় tv" নামে youtube এ পথ চলা শুরু হলো। Plz সবাই পাশে থাকবেন। Search করুন

05/09/2024

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া শুরু....

04/09/2024

চীনের মাজা ভেঙে দিলো ইউরোপ, কানাডা

03/09/2024

হাসিনা কার্ড খেলার মাঠ প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশে......

02/09/2024

বন্ধুরা, অতিরিক্ত follow করার কারণে ফেইসবুক আমাকে follow করা থেকে ban করে দিয়েছে। 😆
পাশে থাকবেন। জলদি ফিরবো আবার। 🙏

01/09/2024

ধ্বংস হবে চীনের CPEC প্রজেক্ট....

01/09/2024

পাকিস্তানের কাছথেকে অস্ত্র কিনবে বাংলাদেশ....

30/08/2024

দ্বিতীয় পাকিস্তান হওয়া বাংলাদেশ ভারতের জন্য চিন্তার কারণ

সবাইকে শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা।Bharat Somoy এর পক্ষ থেকে সবাইকে রাধে রাধে 🙏🙏🙏
26/08/2024

সবাইকে শ্রীকৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা।
Bharat Somoy এর পক্ষ থেকে সবাইকে রাধে রাধে 🙏🙏🙏

যে বাংলাদেশকে "স্বাধীন বাংলাদেশ " বানানোর পিছনে ভারতের এতো বিশাল অবদান, সেই বাংলাদেশ কেন আজ কট্টর ভারত বিদ্বেষী! না, আমি...
24/08/2024

যে বাংলাদেশকে "স্বাধীন বাংলাদেশ " বানানোর পিছনে ভারতের এতো বিশাল অবদান, সেই বাংলাদেশ কেন আজ কট্টর ভারত বিদ্বেষী! না, আমি বাংলাদেশিদের বলিদান কে ছোট করে দেখছি না। বাঙালি জাতি স্বাধীনতা সংগ্রামে যে ত্যাগ, যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলো তা সত্যি অতুলনীয়। কিন্তু বর্তমানের ভারত বিদ্বেষী মনোভাবের পিছনে দুটি কারন ই বেশি কাজ করেছে। প্রথমত : কট্টর মোল্লা দ্বারা তরুণ মস্তিষ্কে "কুরআনের কিছু স্পেশাল আয়াত'এর বীজ বুনে দেওয়া"। আর দ্বিতীয়ত : আমেরিকা, isi ও চীন দ্বারা ফান্ডিং পাওয়া রাজনৈতিক দল ও দালাল social media ইনফ্লুয়েন্সর"।

Social media তে গাঁজাখোরের মতো বাংলাদেশিরা কিছু ব্যাপার নিয়ে কামড়া কামড়ি করেই যাচ্ছে। যেমন ধরেন - ইলিশ মাছ, বিদঘুটে নতুন বাংলাদেশের মানচিত্র, বাংলাদেশে ১০-২০ লক্ষ ভারতীয় চাকরিজীবী, dam এর গেট খুলে কৃত্তিম বন্যা ঘটানো ইত্যাদি। সবথেকে হাস্যকর হলো তারা 'চা বিক্রি করা মোদী'র সঙ্গে তাদের নোবেল পাওয়া ইউনুস'এর তুলনা করতে মানা করছে'। নিজেরাই তুলনা শুরু করে আবার তুলনা করতে মানাও করছে। এসব দেখে একটা দেশের কথা মনে পড়ে। পাকিস্তান। আর আজকের এই লেখ টির বিষয়বস্তু হলো "পাকিস্তানের দেখানো পথে অগ্রসর বাংলাদেশ"।

প্রথমে শুরু করি তাজা খবর দিয়ে। নোবেল বিজয়ী ইউনুস ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে ভিক্ষার থালা নিয়ে উপস্থিত হয়েগেছে। অনতিবিলম্বে তাদের ১বিলিয়ন us ডলার দরকার দেশ চালাতে। আবার বাংলাদেশ central ব্যাংক এর গভর্নর বলেছেন ১ বিলিয়ন নয়, বরং ৬.৫ বিলিয়ন দরকার এই ক্রাইসিস থেকে উঠে আসতে। অর্থাৎ দেশ চালানোর জন্য ভিক্ষার থালা নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে ঘোরা শুরু করেছে বাংলাদেশ, পাকিস্তানের মতো।

একটু খেয়াল করলেই দেখবেন বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় স্তম্ভ হলো গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি।এই ইন্ডাস্ট্রির কাচা মাল ভারত থেকেই যায়। এরা তো ভারতের প্রোডাক্ট ব্যবহার করবে না। তাই এখনথেকে মাল আসবে চীন থেকে। আর চীন নিজের বাপ কেও লোনের জালে ফাঁসাতে ছাড়েনা। তাও ধরে নিলাম বাংলাদেশ চীনের ওরসজাত সন্তান। বেশি টাকা নেবে না। কিন্তু পরিবহন খরচ তো লাগবে, না কি? আর এবার এই গার্মেন্টস প্রোডাক্ট এর দাম বাড়লে বিশ্ব বাজারে কম্পিটিশন থেকে বেরিয়ে যেতে থাকবে বাংলাদেশ। অন্যদিকে এখানে বেশিরভাগ কর্মচারী হলো মহিলা। জামায়েত ও হেফাজত যে ভাবে শরিয়া কানুন আনতে চলেছে তাতে করে নারীদের স্বাধীনতা শেষ হবে। সস্তা শ্রম শেষ হবে। মার্কেট থেকে ছিটকে পড়বে বাংলাদেশ।

আর এই সমস্যার কথা মাথায় রেখেই বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্টস মালিকেরা তাদের কারখানা ভারতের বিহারে শিফট করার প্ল্যান কে বাস্তবায়ন করতে শুরু করে দিয়েছে। তারা জানে বাংলাদেশের অস্থিতিশীল পরিবেশ ওতো সহজে আর ঠিক হবে না।বিনা গার্মেন্টস'এর বাংলাদেশ বিনা পয়সার ভিখারি পাকিস্তানের মতোই হবে।

এখন বলি বাংলাদেশের "রাজনৈতিক বন্যা " সম্পর্কে। বাংলাদেশে আন্দোলন শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগেই আবহাওয়া দফতরের বরাত দিয়ে হাসিনা বলেছিলেন এবারে অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ার এবং বন্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু তথাকথিত স্বাধীনতা পাওয়ার পর বাংলাদেশিরা যে যার সুবিধা মতো হিন্দুদের হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, হিন্দু শিক্ষক বা কর্মকর্তাদের জোরকরে পদত্যাগ করানো ইত্যাদি করায় এতটাই ব্যাস্ত ছিল যে নিজেদের বড় একটা ভূ ভাগ বন্যায় তলিয়ে যাবে সে সম্পর্কে কোনো হুঁশ ছিলোনা। এমনও হতে পারে যে বন্যা হলে এটাকেও ভারতের কর্ম বলে চালিয়ে দিলে জনগণ ইউনুস সরকারকে দায়ী করবে না তার উপর আবারো anti india সেন্টিমেন্ট চালু হয়ে যাবে। হয়েছেও সেটা। কিন্তু বাংলাদেশের এতো বড় বড় ফেইসবুকীয়ান বুদ্ধিজীবীরা একটিবারও ভাবলো না যে এই বন্যা
ত্রিপুরা তেও কিভাবে হচ্ছে। তবে এই বিষয়ে বাংলাদেশের একজন বড় প্রফেসর (বুয়েট ) আইনুন নিশাত স্বীকার করেছেন "এটা রাজনৈতিক বন্যা নয় "। তাই এটা বলাই যায়, নিজেদের গাফিলতির জন্য যখনি দেশে অরাজকতা ছড়ায় তখনই যেমন পাকিস্তানিরা বলে "এ ইহুদিও কা সাজিস হ্যায় ", এখন থেকে বাংলাদেশিরা বলবে "এর পিছনে ভারতের হাত "।

নিজেদের দোষ অন্যদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে ফেসবুকে status দিয়ে কিছু like, share, comment- আলহামদুল্লিলা, সুবহানাল্লাহ, ইনশাআল্লাহ ইত্যাদি ও কিছু টাকা পাওয়া যাবে। কিন্তু তার ভবিষ্যত পরিনাম হলো পাকিস্তান, আফগানিস্তান। সৌদি আরব, UAE নয়।

তালিবান যখন power এ এসেছিলো, সবথেকে বেশি খুশি হয়েছিলো পাকিস্তান। আর এখন তালিবান ও TTP রোজ মন খুলে কুটাই করছে পাকিস্তানিদের। সেরকমই যখন হাসিনা দেশ ছেড়ে পালালো তখন জামাত -BNP তো বটেই, সুশীল সমাজের একাংশ খুবই খুশি হয়েছিলো। এখন ধীরে ধীরে তাদের টনক নড়ছে। আগের পরিস্থিতি ছিল "সরকারের বিরুদ্ধে বেফাঁস কথা বললে পুলিশের ডান্ডার বাড়ি"। আর এখন হলো "মাথা ধড় থেকে আলাদা হওয়ার ভয়ে টু শব্দ না করা "। আর এই পরিস্থিতি তোমরাই চেয়েছো। কারন তোমাদের আদর্শ হলো পাকিস্তান।

গত কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাদেশিরা যে পরিমান ইলিশ নিয়ে post করেছে তার ৪ভাগের ১ ভাগও যদি ইউনুস'এর নোবেল মেডেল নিয়ে করতো তাহলে আমেরিকা খুশি হয়ে মনেহয় আর একটি নোবেল দিয়ে দিতো। যায় হোক, কেউ তো আপনাদের কাছে ইলিশ চাইনি, তাও দেবোনা দেবোনা বলে ছেবলামো করেই যাচ্ছেন। আর এই রকম ছেবলামো করে পাকিস্তান। তারা বলে ভারতের সাথে আলোচনায় বসলে কাশ্মীর নিয়ে কথা বলবে। আরে আহম্যকের দল, তোদের সাথে আমরা আলোচনা করতেই চাই না, আলোচনার বিষয় টা তো পরের কথা!

একটা সময় ছিল যখন পাকিস্তান বলতো "দক্ষিণ এশিয়া ও ইউরোপের সাপ্লাই চেইন এর দরজা হলো পাকিস্তান "। পাকিস্তানকে বাইপাস করে ভারত কিভাবে বিশ্বের সাথে এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট করবে! সেই পাকিস্তানকে ভারত এমন বাইপাস করেছে যে এখন তারা একঘোরে হয়ে বসে আছে। রুটি খাওয়ার আটা ও নেই। ঠিক সেই পথে হাটছে বাংলাদেশ। তাও আবার সবকিছু জেনে শুনে।

পাকিস্তানের মতো বাংলাদেশিরা নিজেদের দেশকে ধ্বংস করতে যা যা ইচ্ছা করুক, আমরা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবো। কেউ যদি পাগল সেজে থাকে তার কি বা চিকিৎসা করবেন। কিন্তু পাগল সেজে যদি seven sisters এর দিকে কু নজরে তাকান তাহলে ভারত পাগল গুলোকে "কুকুর মারা ইনজেকশন " লাগিয়ে দিতে ২য় বার ভাববে না! জানেনই তো চীনা covid এর ভ্যাকসিন আমরাই দিয়েছিলাম বিশ্বকে।

যাইহোক, পাকিস্তান যেমন কিছু হলেই 'পোয়া পোয়া ' বা 'কিলো কিলো ' পারনবিক বোমার ভয় দেখায়। সেই ভাবে বাংলাদেশিরা পরমাণু বোম তো নেই তাই নোবেল নিয়ে দেখানোর চেষ্টা করছে "আমরা নোবেল জাতি। আমাদেরকে ভিক্ষা দাও। নইলে নোবেল ছুড়ে মারবো কিন্তু।"

বাংলাদেশের পাকিস্তান প্রেম দেখে একটা প্রবাদ মনে পড়ছে ---
"রতনে রতন চেনে, অমুকে* চেনে কঁচু।"

সম্পূর্ণ লেখ টি পড়ার পরে আপনাদের মতামত comment করে জানাবেন। ভালো লাগলে plz page টি follow করবেন এবং বেশি বেশি share করবেন যাতে সেই পর্যন্ত পৌঁছে যায় যেখানে এই লেখ টির গন্তব্য......

🙏🙏🙏

বাংলার "ধর্ষণ করে হত্যা" ঘটনাটি জনমনে এতটাই ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে যে এটার বিরুদ্ধে আন্দোলন থামার নামও নিচ্ছেনা।  এটা কারো...
22/08/2024

বাংলার "ধর্ষণ করে হত্যা" ঘটনাটি জনমনে এতটাই ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে যে এটার বিরুদ্ধে আন্দোলন থামার নামও নিচ্ছেনা। এটা কারো অজানা নয় যে এই হৃদয়বিদারক ঘটনার পিছনে tmc র মদদপুষ্টদের হাত রয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো যে ঘটনা পুরো দেশকে দুমড়ে মুচড়ে রেখে দিয়েছে সেই ঘটনার উপর সুপ্রীম কোর্ট নাক গলিয়েছে ১১ দিন পর। আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হলো কেন্দ্র সরকার এই বিষয় নিয়ে গড়িমশি করছে। এটা কেন্দ্র সরকারের কাছ থেকে সাধারণ জনতা আসা করি নি।

হ্যা, কথা হচ্ছে অনুচ্ছেদ ৩৫৬ র। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি শাসন লাগানোর। স্বাধীন ভারতে অনুচ্ছেদ ৩৫৬ প্রায় ৯০ এর বেশি বার কার্যকর করা হয়েছে। তাহলে এখন সমস্যা টা কোথায়? অনেকে বলবেন নির্বাচিত সরকারকে সরানোটা অসাংবিধানিক। তো আপনাদের একটা ইনফরমেশন দিই -

১৯৯১ সালে কেন্দ্রে ছিল চন্দ্রশেখর সরকার। তামিলনাড়ুতে ছিল করুণানিধি সরকার। সেই সময়ে কেন্দ্র এই বলে যে IB রিপোর্ট মতে শ্রীলংকার সন্ত্রাসী গ্রুপ LTT ও করুণানিধি সরকারের মধ্যে তালমিল হয়ে গেছে। এটা দেশের সুরক্ষার জন্য ভয়ঙ্কর। কেন্দ্র তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল সুরজিৎ সিংহ কে আদেশ দেয় করুণানিধি সরকারকে বরখাস্ত করতে। কিন্তু সুরজিৎ ও করুণানিধীর মধ্যকার বন্ধুত্বের জন্য সুরজিৎ সেটা করেনি। তখন চন্দ্রশেখর সালাহকারদের রায় নিয়ে করুণানিধি সরকারকে বরখাস্ত করে। আর ও সময় ভারতের ইতিহাসের সবচেয়ে কম সাংসদ নিয়ে সরকারে ছিল চন্দ্রশেখর। সেই তুলনায় তো BJP সরকার অনেক মজবুত।

এখন সংক্ষেপে বলি বাংলার অবস্থা ---

বিগত ১৩ বছরে TMC সরকারের track record দেখলে দেখা যাবে প্রত্যেক নির্বাচনে আগে বা পরে মারপিট, হিংসা, হত্যা ইত্যাদি হয়েছে বাংলায়। বিগত লোকসভা নির্বাচনের পর BJP র হাজার হাজার সমর্থকেরা আশ্রয় নিয়েছিলো আসামে। Bjp সমর্থকদের বাড়ি ঘর পোড়ানো, হত্যা, মহিলাদের ধর্ষণ, মারপিট, সন্দেসখালি কান্ড কিছুই হতে বাদ নেই।

২০২১ শে BJP র রাষ্ট্রীয় অধ্যক্ষ JP নাড্ডা র গাড়িতে হামলা। কপাল জোরে বেঁচে গেছিলো। এই ঘটনায় কেন্দ্র ঐ এলাকার দায়িত্বে থাকা পুলিশ অধিকারীদের ডেকেছিল। কিন্তু দিদি তাদের পাঠায় নি।

পশ্চিম বাংলায় PM বৈঠকে উপস্থিত হওয়ার কিছুক্ষন আগেই বাংলার মুখ্য সচিব উঠে চলে যায়। সরকার মুখ্য সচিব কে নোটিশ পাঠালে দিদি তাকে প্রিমেচিওর রিটায়ারমেন্ট দিয়ে নিজের সালাহকার বানিয়ে দেয়।

অন্য পার্টির কোনো নেতা কে গভর্নরের সাথে দেখা করতে দেয় না। গভর্নরকে অপমান করে। বিরুদ্ধে কথা বলে।

CBI বা ED কোনো ইনকোয়ারী করতে গেলে পুলিশ দিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করানোর চেষ্টা করে। হাই কোর্ট দখল না দিলে এই আজব ঘটনার সাক্ষী হতো দেশবাসী।

কলকাতা পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধে ঘাপলামির ইনকোয়ারি করতে গেলে দিদি ধরনা দিতে বসে যায় তাও আবার ঐ ঘুষখোর পুলিশ অধিকারীকে সাথে নিয়ে।

CBI হেড কোয়াটার ঘেরাও করে পুলিশ নিয়ে। আবার ঐ সব দালাল পুলিশ অফিসারদের প্রমোশন ও দেয়।

আবার এই "ধর্ষণ ও হত্যা " র ঘটনায় নিজেই আইন ব্যাবস্থার বিফলতার বিরুদ্ধে ধরনা দিচ্ছে CM এর বিরুদ্ধে! নিজেই যে CM পদে বসে আছে 🤣। ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনো মুখমন্ত্রী তাঁর নিজের প্রদেশে আইন ব্যাবস্থার বিফলতার জন্য ধরনায় বসেছে।

আর এই সব ক্ষেত্রে কেন্দ্র সরকার শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছে। একটা রাজ্যে এর থেকে বেশি আর কি কি ঘটলে সেখানে রাষ্ট্রপতি শাসন লাগানো হয় সেটা কি আমাদের একটু বলবে কেন্দ্র? অরাজকতার চরম সীমায় পৌঁছে যাওয়ার পর ও কেন বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন লাগাচ্ছেনা কেন্দ্র?আর কি বাকি আছে? কেন্দ্র কি চাচ্ছে বাংলার প্রত্যেক ঘরে ঘরে আগুন লেগে সব শেষ হয়ে যাক?

BJP একটা ব্যাপার ভালোভাবে বুঝে নিক। তারা যদি বাংলায় তাদের কর্মীদের সুরক্ষা দিতে না পারে তাহলে জীবনের ঝুকি নিয়ে কেউ তাদের দল করবে না। তারা তো বাংলায় তাদের অধক্ষ JP নাড্ডা কেই সুরক্ষা দিতে ব্যার্থ, সাধারণ কর্মীদের কি খাক সুরক্ষা দেবে! এই ভাবে চললে বাংলা থেকে BJP একেবারে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে!

তবে এখন যে স্বর্ণিম সুযোগ BJP কে হাতছানি দিয়ে ডাকছে সেই ডাকে সাড়া দিতে যদি BJP দেরি করে ফেলে তবে ধিক্কার BJP র মাস্টার মাইন্ডদের।

এই মুহূর্তে বাংলার জনগণের একটাই দাবি "মমতা সরকার নিপাত যাক, রাষ্ট্রপতি শাসন চালু হোক "। কেন্দ্র সরকারের কাছে আমাদের আকুতি "রাষ্ট্রপতি শাসন চালু করুন"। আমাদের এই 'আকুতি' 'ক্ষোভে' পরিণত হওয়ার আগেই।

আসুন আমরা সবাই নিজের নিজের জায়গা থেকে আওয়াজ তুলি রাষ্ট্রপতি শাসন লাগানোর। সবার মধ্যে এই চাওয়া টা ছড়িয়ে দিতে post টি share করুন। আর এই লেখ নিয়ে আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য অবশ্যই comment করে জানাবেন। 🙏🙏🙏

19/08/2024

বিশ্বের অস্ত্র মার্কেটে ভারতের কব্জা শুরু.....

17/08/2024
আর জি কর হাসপাতাল এ মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণের পর হত্যার নির্মম  ঘটনাটি শুধুমাত্র পশ্চিম বাংলাকে নয় বরং পুরো ভারতকে কাঁপিয়ে...
16/08/2024

আর জি কর হাসপাতাল এ মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণের পর হত্যার নির্মম ঘটনাটি শুধুমাত্র পশ্চিম বাংলাকে নয় বরং পুরো ভারতকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। এই বীভৎস হত্যাকান্ডের বিপক্ষে বাংলার সর্বসমাজ যে ক্ষোভ দেখাচ্ছে এবং এর দোষীদের শাস্তির দাবিতে যে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে তার পক্ষে আছি আমি।

এই ঘটনা নিয়ে বাংলার রাজনীতি গরম হয়ে গেছে, যেটা খুবই স্বাভাবিক। বিরোধী দল ও শাসক দল একজন অন্যজনের উপর আরোপ প্রত্যারোপ করবে এটাও স্বাভাবিক। আর আমাদের মাননীয়া গড়িমসি মার্কা বয়ান দেবেন এটাও স্বাভাবিক। তাঁর থেকে এর বেশি কিছু মনেহয় না বাংলার জনগন আসা করে। তবে বাংলার সব মর্মান্তিক হত্যাকান্ড বা লুট কাণ্ডের অপরাধীদের মাননীয়া যেভাবে বাঁচানোর চেষ্টা করেন তাতে একটা বিষয় তো পরিষ্কার যে বাংলায় "রক্ষক বনেগেছে ভক্ষক "। যতক্ষণ পর্যন্ত সি বি আই এই মামলার তদন্ত শেষ করে ফাইনাল রিপোর্ট না দিচ্ছে ততক্ষন পর্যন্ত কোনো রকম পূর্বানুমান করাটা ঠিক হবেনা।

আপনাদের দিল্লী "নির্ভয়া কান্ড " এর কথা মনে আছে তো? তাহলে বার বার আমাদের এই তথাকথিত সভ্য সমাজে এই অসভ্য, বর্বর ঘটনা কেন ঘটে চলেছে- এর উপরেই আজকের এই লেখ।

প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতিতে (সনাতন সভ্যতা ) সৃষ্টির শুরু থেকেই চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে 'ইন্দ্রিয়'ই সমস্ত নষ্টের মূল। যারা ইন্দ্রিয় ( কাম, ক্রোধ, লোভ, লালসা ) এর উপর লাগাম লাগাতে পেরেছে তারা হয়েছে দেব। আর যারা পারেনি তারা হয়ে গেছে অসুর। আর অসুরদের পরিণতি হলো মৃত্যুদণ্ড বা ভয়ানক দন্ড।

বর্তমান আমরা যে সাংবিধানিক ব্যাবস্থার অন্তর্গত সেখানে নিয়ম বিরুদ্ধ কাজের জন্য সাজার বিধান রয়েছে। কিন্তু তাঁর পরেও দুষ্কৃতীকারীরা নিয়মের তোয়াক্কা করছেনা।

কেন?
কারন তাদের মধ্যে দন্ড পাওয়ার ভয় নেই।
কেন?
কারন এর আগেও অনেকেই এই ধরণের কুকীর্তি করে বহল তবিওতে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
কেন?
কারন বিচার ব্যবস্থা অনেক সময় সাপেক্ষ এবং দন্ড খুবই হালকা।

যে কোন সমস্যাকে যদি বার বার 'কেন ' প্রশ্ন করা হয় তাহলে সেই সমস্যার কারন খুঁজে পাওয়া যায়। যদিও আমরা আমাদের সংবিধানের মহানতা নিয়ে গর্ব বোধ করি কিন্তু আমরা ভুলে গেছি যে সমাজের প্রয়োজনে সময়ে সময়ে সংবিধানের কিছু নিয়মের পরিবর্তন আবশ্যক। যেমনটি করেছিলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। কৌরব পক্ষের সব বড় বড় মহারথীদের নিজস্ব ধর্মের পালন সমগ্র মানব জাতির জন্য সংকটের হওয়ায় তাদেরকে সত্যিকারের ধর্মের পাঠ পড়িয়েছিলেন। এবং তাদের বধ করে মুক্ত করেছিলেন। ঠিক সেইভাবে আমাদের আইন ব্যবস্থা এবং বিচার প্রণালী যদি কোনো অপরাধীকে অপরাধ করার কিছুদিনের মধ্যেই কঠোর দন্ড দিতে অসমর্থ হয়ে যায় তবে সেই বিচার ব্যবস্থা কে নতুন করে ঢেলে সাজানোর দরকার আছে।

সংবিধান বদলানোর কথা শুনে আবার আমাকে সংবিধানের দোহাই দিয়ে গলাগালি করবেন না।

যদি ভারতে রাম রাজ আনা লাগে তাহলে আইনের শাসন স্থাপিত করা লাগবেই। আর আপনারা সবাই একটা কথা অবশ্যই জানেন - " ভয় বিন হয় না প্রীত "। আইনের ভয় ছাড়া রাম রাজ সম্ভব না।

কয়েকটা পরিবর্তন আসলেই সমাজ বদলে যেতে বাধ্য। যেমন

১. যে কোনো মামলার শুনানি ১মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ করে সাজা দেওয়ার বিধান।

২. যদি আরোপি বিদেশে থাকে তবে তাঁর অবর্তমানেই শুনানি চালিয়ে সাজা দিতে হবে।

৩. অপরাধীর সাথে সাথে তাকে সাহায্য করা বা অপরাধে পরোক্ষ ভাবে যুক্ত থাকা লোককেও সমান সাজার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৪. কোনো ক্ষেত্রে ভূল তথ্য বা সাক্ষী দিলে তাকেও সাজার (১০ বছর ) অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৫. পুলিশ প্রশাসন ও যদি কোনো ক্ষেত্রে ভূল চার্জশিট দেয় তবে তাকেও চাকরি থেকে বহিস্কার ও ১০ বছরের জেল দিতে হবে।

৬. হত্যা, ধর্ষণ, দেশ বিরোধ, ভ্রষ্টাচার এসবের শাস্তি কমপক্ষে ১০ বছরের জেল বা মৃত্যুদণ্ড। সাথে সাথে স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির কুর্ক।

অনেকেই বলতে পারেন দেশে অনেক মামলা pending পড়ে আছে। তাই অল্প সময়ের মধ্যে মামলার রায় দেওয়া সম্ভব নয়। তাদেরকে জানিয়ে দেই সুপ্রীম কোর্ট ও অনেক মামলায় পুরো রাত ধরে কাজ চালিয়েছে। তাহলে lower cort এর একটু বেশি মেহনত করতে সমস্যা কোথায়। আর যেহেতু আজ কাল ভুয়া document দিয়েই টাকার জোরে সব মামলা করতে তৎপর তাই উপরোক্ত আইন আসলে সমস্ত ভুয়া কেস উঠে যাবে। যারা মিথ্যা সাক্ষী দিতে প্রস্তুত ছিল তারা কেস থেকে সরে যাবে। টাকা নিয়ে বা চাপে পড়ে ভুয়া চার্জ শিট বানানো বন্ধ হবে। এভাবে দেখলে তো অর্ধেক কেস ই তৎক্ষণাৎ রফা দফা হয়ে যাবে।

অন্য কোনো নিয়ম যদি মিস করি তাহলে comment এ অবশ্যই জানাবেন। দেশের কানুন ব্যাবস্থার পরিবর্তনের উপর আপনাদের মতামত অবশ্যই জানাবেন। আর আসুন সবাই মিলে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করি যাতে করে এইসব অসামাজিক কার্যকলাপ করা অসুরদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন নিয়ে আসে সরকার।

জনসচেতনতা বাড়াতে post টি কে বেশি বেশি share করবেন। এবং page টি follow করার অনুরোধ রইলো। 🙏

14/08/2024

এবার ভারতের শক্তির অনুভব করবে বাংলাদেশ!

এই প্রথম বার দেখছি বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর হওয়া বর্বর হামলার প্রতিবাদে মুখর হয়েছে ভারতের সকল গণমাধ্যম। এর আগেও বার বার ...
11/08/2024

এই প্রথম বার দেখছি বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর হওয়া বর্বর হামলার প্রতিবাদে মুখর হয়েছে ভারতের সকল গণমাধ্যম। এর আগেও বার বার বাংলাদেশী হিন্দুদের উপর, তাদের মন্দিরের উপর হামলা হয়েছে। কিন্তু সেটা নিয়ে ভারত কখনো কোনো প্রকারের চিন্তা ব্যাক্ত করেনি বললেও ভুল হবে না। কিন্তু এখন পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে শুধু বাংলাদেশের হিন্দুরাই নয় সমগ্র ভারতবর্ষের হিন্দুরা জেগে ওঠা শুরু করেছে। হিন্দুদের এই "অন্যায়ের বিরুদ্ধে জেগেওঠা " কে আমি স্যালুট করি ।

তবে বাংলাদেশের হিন্দুদের উপর এই মর্মান্তিক নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুরো বিশ্বে প্রথম আওয়াজ তোলে ইসরাইল। এমনকি ইসরাইল তাদের প্রভাব রাখা দেশগুলোতেও এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য মহল তৈরী করে। তাই তো আজ পুরো বিশ্বে হিন্দুরা বাংলাদেশী হিন্দুদের support এ আন্দোলনে নেমেছে। অনেকেই ভাবে ভারত কেন ইসরাইলকে এতো support করে । এটাই কারন।

ইসলামিক কট্টরবাদ সারা বিশ্বে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। এরা যে সংস্কৃতি কে আঘাত করতে চায় প্রথমে নিজেদেরকে সেই সংস্কৃতির আদলে ঢেলে নেয়। আর জিহাদি মানুষিকতা থাকে চিন্তা চেতনায়। যা বাইরে থেকে দেখা যায় না। যা দেখা যায় সেটা হলো পোশাক যা তারা আগে থেকেই বদলে নিয়েছে। মনে আছে তো, কসাব তার হাতে হিন্দুদের কলাবা বেঁধে এসেছিলো? আর জিহাদের এই রূপটাকেই বলা যায় জিহাদ 3.0, এটাই বাংলাদেশে ঘটেছে। এই 3.0 ( যেটাকে বাংলাদেশী ছাত্ররা বলছে gen z) জিহাদিরা প্যান্ট শার্ট টাই পরে ইংলিশের ফট ফট করে কথা বলতে পারে। এরা একাডেমিক শিক্ষায় শিক্ষিত। বুদ্ধিতে এরা শকুনি মামা কেও হার মানাবে। আপনাদের একটা information দিয়ে রাখি। বাংলাদেশের যে দুইজন ছাত্র অন্তরবর্তী সরকারে ঠাই পেয়েছে তারা মাদ্রাসার student.

এখন বাংলাদেশের যে অবস্থা তা ভারতের জন্য পাকিস্তানের চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর। এখন তো আবার দেখছি 3.0 কট্টরবাদীরা "অখণ্ড বাংলাদেশ " এর নামে post দিচ্ছে। যাতে ভারতের উত্তরপূর্ব রাজ্যকে বাংলাদেশের সাথে দেখাচ্ছে। ভালো। এভাবেই নিজেদের "দিবাস্বপ্নকে " প্রকাশ করতে থাকো। আমরাও তো দেখি 'দুধকলা দিয়ে যে কালসাপ পুষেছি তার ফণা কত বড় হয়েছে! যাতে থেতলানোর সময় মুগুরটাও সেই মাপের হয়।

এই কট্টর 3.0 সেই মুগল ইতিহাস কে বুকে ধারণ করে যেখানে ওরঙ্গজেব নিজের বড়ভাই দারা শিকোর মাথা কেটে নিজের বাপের সামনে থালাতে করে পাঠায়। আর ইতিহাস তো এটাই বলে মুগোলরা হলো মোঙ্গলিয়ানদের নাজায়েজ মজা নেওয়ার ফসল। এই ইতিহাস কে নিজেদের বাপের ইতিহাস বলা দক্ষিণ এশিয়ার মুসলমানদের আরবের মুসলমানরা নিকৃষ্ট হিসাবে মানে। আসলে এসব মুসলমানদের দাদা পরদাদারা কাপুরুষ ছিল। এরা মুগলদের ভয়ে হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছিলো। এতো জঘন্য ইতিহাস যারা বুকে নিয়ে গর্বের সাথে চলে তাদের কাছথেকে মনুষ্যতের আসা করা ঠিক না।

ভারত সরকার যেন বাংলাদেশকে বন্ধু ভাবার ভূল আর না করে। এখন এসে মনে হচ্ছে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পর বাংলাদেশ ও ভারতের মাঝামাঝি একটা আলাদা হিন্দু রাষ্ট্র বানানো উচিত ছিল। তার কারন ভারত স্বাধীন হওয়ার পর মুসলিমরা বলেছিলো "আমরাও দেশ স্বাধীন করতে জীবন দিয়েছি। আমাদের আলাদা দেশ চাই "। তাই তাদের পূর্ব পাকিস্তান ও পাকিস্তান এই দুই ভুখন্ড দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসাবে তো বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর হিন্দুদের জন্য একটা আলাদা দেশ হওয়ার দরকার ছিল।

আসুন বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্য আলাদা রাষ্ট্রের আওয়াজ তুলি।

বাংলাদেশ যদি এটাকিং পজিশনে খেলতে চায় তবে তাই হোক। তবে তোমাদের ব্যাটিং শেষে যখন আমাদের পালা আসবে তখন আবার "ইসলামোফোবিয়া" বলে বিশ্বের সামনে কান্না কাটি করবেনা কথা দাও। কারন দেখছোইতো তোমাদের বাপ পাকিস্তানিরা আটার বস্তার জন্য মারামারি করছে, ভিখারি export এ পাকিস্তান নাম্বার 1. আফগানিস্তান, ইরান, TTP প্রতিদিন কুটাই করছে পাকিস্তানিদের। কিছুদিন আগে তোমাদের ভাই মালদ্বীপ চীনের support পেয়ে তোমাদের মতোই ঘেউ ঘেউ করছিলো। এখন আবার ভারতের সামনে হাটু গেড়ে বসে আছে। তোমাদের চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি তো পাহাড়ি বিদ্রোহীদের দখলে। দেবো নাকি অস্ত্র? মায়ানমার তো বন্দুক তাক করে বসে আছে। দেবো নাকি উসকে?

ভারতেও চলছে মোদী 3.0. বেশি বেশি করে নামাজ পরে দোয়া করো যাতে মোদির আসনে যোগী না এসে যায়। তাহলে "লেনে কা দেনা পড় যায়েগা "।

সবশেষে আমার দেশের দেশপ্রেমিক ভারতীয়দের বলছি, আসুন সবাই মিলে এই post টি কে এতটাই ছড়িয়ে দেই যেন বাংলাদেশি 3.0 দের কাছে পৌঁছে যায়। ওদের জানিয়ে দেই "যাদের ঘর কাঁচের তৈরী তাদের অন্যদের ঘরে পাথর মারতে নেই।"

আর যারা যারা এই post টি পড়েছেন তারা অবশই নিজেদের চিন্তা ভাবনা comment করবেন। 🙏🙏🙏

Address

Sultanpur

Telephone

+916388263131

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bharat Somoy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bharat Somoy:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Sultanpur

Show All