Travel with Bapi

05/10/2023

😥😥😥🌧️🌧️Sikkim

02/06/2023

ছায়াতাল| Offbeat Westsikkim|

ছায়াতাল
6500ft উচ্চতায় অবস্থিত একটি শান্ত নিবিড় জনপদ। জানালা খুললেই দেখা পাওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা| তাই সকাল বেলা এক কাপ চা নিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে দেখতে আড্ডা মারতে পারেন কিংবা পায়ে হেঁটে দেখতে পারেন এই ছোট্ট জনপদকে অথবা মন চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন ভার্সের রোডেডেনড্রন সেঞ্চুরি| সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৬৫০০ ফুট উচ্চতা হওয়ায় বছরের বেশিরভাগ সময়ই ঠান্ডা বিরাজ করে। আর এখানকার বেশিরভাগ মানুষই এলাচ চাষের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। এবার আসি ছায়াতাল পৌছবেন কি করে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে প্রাইভেট কার বুক করে সরাসরি ছায়াতল পৌঁছানো যায়। দূরত্ব ১৪০ কিলোমিটার অথবা শেয়ারিংয়ে যাওয়ার জন্য সিকিম গভমেন্টের তেনজিং নরগে বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে উঠে সরাসরি জোরথাং এবং জোরথাং থেকে শেয়ারিংয়ে ছায়াতাল।বর্ষার সিজন ছাড়া বছরের যে কোন সময় ছায়াতলে ঘুরতে আসা যায়।ছায়াতলে ঘুরতে এলে কি কি দেখবেন 1.সৃজঙ্গা স্ট্যাচু 2.ছায়াতাল লেক 3.ডেন্থাম ভ্যালি 4.সিংসর ব্রিজ 5. হাতের কাছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
Details Of Booking
1. R.B Bista – 9734142249 (Chayatal Heritage Homestay)
2. Car Booking -Urgen Lamas – 8348137221

21/05/2023

📍Somberia

18/05/2023

ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য।


প্রায় ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য। কাঞ্চনজঙ্ঘা বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ এবং সিঙ্গালিলা ন্যাশনাল পার্কের মধ্যে একটি সংরক্ষিত জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই অভয়ারণ্য। পশ্চিম সিকিমের কোলে ১০৪ বর্গ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই অভয়ারণ্য গেলে দেখা মিলবে লাল রডোডেনড্রনের। যদিও তার জন্য আপনাকে যেতে হবে বসন্তকালে।
দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় এই ফুলের দেখা মিললেও সিকিমের রডোডেনড্রন বিশ্ববিখ্যাত। সমগ্র বিশ্বে ৩৮টি প্রজাতির রডোডেনড্রন পাওয়া যায়। তার মধ্যে ১৯টি প্রজাতির রডোডেনড্রনের দেখা মেলে সিকিমের ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্যে। বিশ্বের যে সব স্থানে রডোডেনড্রন পাওয়া যায় তার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিকিম আর এশিয়ার মধ্যে প্রথমে।
বসন্তের আবহে লাল টুকটুকে রঙে ভরে ওঠে গোটা অভয়ারণ্য। পাইন, ওক, বেতের জঙ্গলের মাঝে শুধুই নজর কাড়ে এই ফুল। যদিও এই অভয়ারণ্য থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখাও মেলে। আর দেখা মেলে রেড পান্ডার। পূর্ব হিমালয়ের বেশ কিছু পাখির দেখাও পাওয়া যায় এখানে। তবে, লাল রডোডেনড্রনের মাঝে স্লিপিং বুদ্ধা দেখার অভিজ্ঞতা ভার্সে ছাড়া অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া কঠিন।
ভার্সে পৌঁছাতে হয় ট্রেক করে। শিলিগুড়ি থেকে বাসে চেপে জোরথাং। সময় লাগবে প্রায় ৪ ঘণ্টা। সেখান থেকে সোমবারিয়া হয়ে পৌঁছাতে হবে হিলে। এর মাঝে একরাত কাটাতে হবে ওখরেতে। এরপর হিলে। এই হিলে থেকেই ভার্সের ট্রেকিং শুরু হয়। হিলে থেকে ৫ কিলোমিটার পথ ট্রেক করে যেতে হবে। তাহলেই পৌঁছে যাবেন ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য।
ভার্সেতে রাত কাটানোর জন্য দুটো রিসর্ট রয়েছে। গুরাস কুঞ্জ এবং ফরেস্ট ব্যারাক। এছাড়া আপনি ওখরে, দোদকে, সোরেংয়ে সহজেই হোটেল ও হোমস্টে পেয়ে যাবেন। এছাড়াও এই অঞ্চলে বেশ কিছু ট্রেকার্স হাট এবং হোমস্টে রয়েছে। যাঁরা সিকিমের এই রূপ দেখতে চান এবং ট্রেক করতে ভালবাসেন তাহলে অনায়াসে ঘুরে আসতে পারেন ভার্সে রডোডেনড্রন অভয়ারণ্য।

Details Of Booking
1. Okhrey – 8942831875 (Royal Versay Homestay)
2. Guras Kunj -9474020877/7679775320 (Bandhu Sherpa) VERSAY
3. Samdhen Sherpa – 7551878945/9475919714 (Red Panda Homestay) Hilley
Car Booking
Urgen Lamas – 8348137221

04/05/2023

৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ওখরে অচেনা সিকিমের এক অপূর্ব গ্রাম্ ।



৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ওখরে অচেনা সিকিমের এক অপূর্ব গ্রাম্ । সৌন্দর্যমণ্ডিত সেই ছোট্ট গ্রামে দূষণ নেই, কোলাহল নেই, ব্যস্ততা নেই, আছে শুধু অপার শান্তি। সুখানুভূতি আর প্রাণভরে নিশ্বাস নেওয়ার জন্য দেদার অক্সিজেন। আর হ্যাঁ, অবশ্যই আছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। বিশ্বের তৃতীয় উচ্চতম শৃঙ্গের নজরকাড়া রূপ। সারা গ্রামে চাষাবাদ হয় বিস্তর। কমলালেবু, মটর, আদা, এলাচ, লঙ্কার চাষ প্রচুর পরিমাণেই হয়। গাছপালা, ক্ষেত, চারণভূমি, উপত্যকা— এই সব কিছু মিলিয়ে যে অন্তহীন সবুজ রঙের চিত্রণ গোটা নিসর্গের ক্যানভাসে, তা শুধু যে চোখই জুড়োবে তা নয়, মনকেও করবে আহ্লাদিত। প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর জন্য এমন পরিবেশ পেলে তো আর কোনও কথাই নেই। এখানে গেলে বিলাসবহুল রেস্তরাঁ হয়তো পাবেন না। তবে দ্বিতল হোমস্টেগুলিতে যেই আতিথেয়তা আপনি পাবেন, তা মন ছুঁয়ে যাবে আপনার। একটি দিন গ্রামেই কাটিয়ে পরের দিন আপনার গন্তব্য হতে পারে বার্সে।
১০,০০০ ফুট উঁচুতায় অবস্থিত বার্সের কথা শোনাবো পরবর্তী ভিডিও টে। সঙ্গে থাকছে জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে ট্রেকএর অভিজ্ঞতা।

15/03/2023

চলো let's Go...

Send a message to learn more

28/02/2023

18/02/2023

Bike Tour এর মুহূর্ত গুলো যেন বার বার করে কিছু বলতে চায়।

10/02/2023

Mana Village| মানা গ্রাম | India's Last Village|ভারতের শেষ tea Shop



ভারত তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারা বিশ্বে বিখ্যাত। ভারতকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ঐতিহ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভারতের প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি শহরের নিজস্ব স্বতন্ত্র পরিচয় এবং গল্প রয়েছে। এই রিপেক্ষিতে উত্তরাখণ্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব দৃশ্য।
পর্যটনের দিক থেকে উত্তরাখণ্ড একটি চমৎকার রাজ্য। এখানে আপনি জলপ্রপাত, পাহাড়, নদী, রহস্যময় মন্দির সব কিছুই পেয়ে যাবেন। আর এই রাজ্যেই অবস্থিত এক অন্য স্বর্গ। চিন-ভারত বর্ডারের শেষ গ্রামের ঠিকানাও এই রাজ্য। সেই গ্রামের নাম হল মানা। ধারণা করা হয় এই গ্রাম থেকেই স্বর্গে যাওয়ার পথ রয়েছে। উত্তরাখণ্ডের এই মানা গ্রাম সরকারিভাবে উত্তরাখণ্ডের ‘ভারতের শেষ গ্রাম’ হিসেবে স্বীকৃত।
ভারতের এই শেষ গ্রামটি বদ্রীনাথ থেকে ৩ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এই গ্রামটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৯,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এই গ্রামটি ভারত ও তিব্বতের সীমান্তে অবস্থিত। যদিও কিছুকাল আগে পর্যন্ত এই গ্রামের কথা কেউ জানত না, কিন্তু যেহেতু এখানে পাকা রাস্তা তৈরি হয়েছে, তাই সারা বিশ্বের মানুষ এই গ্রামের সৌন্দর্য দেখতে আসেন। এই গ্রামটি তার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের পাশাপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও জনপ্রিয়। এই গ্রামে রান্দপা বর্ণের মানুষের বসবাস।

ভারত-চিন বর্ডারে অবস্থিত মানা
কথিত আছে যে ভারতের শেষ গ্রাম মানাতে মহাভারতের চিহ্ন দেখা যায়। স্থানীয় মানুষেরা বিশ্বাস করেন যে পাণ্ডবরা স্বর্গ যাত্রার সময় এই মানা গ্রাম অতিক্রম করেছিলেন। এই গ্রামে ব্যাস এবং গণেশের মতো দিব্য গুহা রয়েছে। বেদ ব্যাস বেদ গুফায় চারটি বেদ সংকলন করেছিলেন এবং এখানেই প্রথম মহাভারত বর্ণনা করা হয়েছিল। এই গুহায় বেদ ব্যাসকে নিবেদিত একটি ছোট মন্দিরও রয়েছে। কথিত আছে এই মন্দিরটি পাঁচ হাজার বছরের পুরনো। গণেশ গুহাটি ব্যাস গুহা থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত, যার সম্পর্কে বলা হয় যে ভগবান গণেশ এখানে বসে মহাকাব্য মহাভারত রচনা করেছিলেন।
উত্তরাখণ্ডের প্রতিটি শৈলশহরই পর্যটনের দিক থেকে বিস্ময়কর বলে বিবেচিত হয়। এই গ্রামে আপনি ট্রেকিং, হাইকিংয়ের মত অ্যাডভেঞ্চার মূলক কাজ করতে পারবেন। এছাড়া এখানে রয়েছে জলপ্রপাত, রহস্যময় সরস্বতী নদী। আপনি যদি সাইটসিনের আশায় থাকেন, সেখানেও আপনাকে নিরাশ করবেন না মানা।

একাধিক ধর্মীয় বিশ্বাস জড়িত রয়েছে এই গ্রামের সঙ্গে
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬৫৯৭ উচ্চতায় অবস্থিত নীলকন্ঠ শৃঙ্গ, এই গ্রামের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ কেন্দ্র। নীলকন্ঠ শৃঙ্গ ‘গড়োয়ালের রানি’ নামেও পরিচিত। এই তুষারাবৃত শৃঙ্গটি বদ্রীনাথ মন্দিরের সৌন্দর্য আরও বাড়িয়েছে। আপনি চাইলে ট্রেক করে পৌঁছাতে পারেন নীলকন্ঠে।
তপ্ত কুন্ড একটি প্রাকৃতিক ঝর্ণা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন এই জলপ্রপাত। এই জলপ্রপাতের ওপর স্থানীয়দের একটি ধর্মীয় বিশ্বাস আছে। কথিত আছে ভগবান বদ্রীনাথ এখানে তপস্যা করেছিলেন। তপ্ত কুন্ড জলপ্রপাতের অনেক ঔষধি গুণও পাওয়া গেছে, সেই সঙ্গে এই জলে ডুব দিলে নাকি চর্মরোগ নিরাময় হয় বলেও মানুষ বিশ্বাস করেন।
কথিত আছে, পাণ্ডবরা এই ভীমপুল হয়ে অলকাপুরী গিয়েছিলেন। তাই একে স্বর্গের পথ বলা হয়। এই সেতু সম্পর্কে আরও বলা হয় যে পাণ্ডবরা যখন এখান দিয়ে গিয়েছিল, তখন দুটি পাহাড়ের মধ্যে একটি পরিখা ছিল। যা অতিক্রম করা যায়নি। এমন অবস্থায় ভীম একটি পাথর তুলে নিক্ষেপ করে ছিলেন, যা সেতুতে পরিণত হয়েছিল। ধর্মীয় বিশ্বাসের পাশাপাশি এই গ্রাম হিমালয়ের এক অন্য সৌন্দর্য তুলে ধরে মানুষের সামনে।

21/01/2023

Badrinath Yatra 2022| Badrinath Vlog| chardham | বদ্রীনাথ

বদ্রীনাথ 🍁(১০,২৭৯ ফুট)
নির্ধারিত গন্তবের আগেই আমাদের থেমে যেতে হল। কি আর করা যাবে রাস্তায় যে ভীষণ জ্যাম। বলছি বদ্রীনাথ যাওয়ার গল্প। তখনো আমরা যোশীমঠ থেকে ৫কিমি পেছনে জোতিদ্বার নামক জায়গায়। তোড়িঘড়ি করে হোটেল খুঁজতে লাগলাম কারণ, একদিকে জ্যাম অন্যদিকে বৃষ্টি, যে হোটেলটি পছন্দ হোল সেটা যেন একদম নিজের বাড়ি, সমস্ত কিছু সুযোক সুবিধা আছে, hairdryer, iron, washing machine ও রান্না করার ব্যবস্থা।
তাড়াতাড়ি খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম কারণ সকাল ৪টের সময় বেরোতে হবে, আমরা যে বদ্রীনাথ থেকে এখনো ৫০ কিমি দূরে। টাই যেমন কথা তেমন কাজ, সকাল ৪টে ১৫মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে পড়লাম এবং একের পর এক পাহাড় টপকে অবশেষে ৬:৫০মিনিটে পৌঁছলাম বাবা বাদ্রিনাথের কাছে।
উত্তরাখন্ডের গাড়োয়াল হিমালয়ের চামোলী জেলায় অলকানন্দা নদীর পাড়ে এই মন্দির ভগবান বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত. এটি গাড়োয়াল হিমালয়ের চারধাম অর্থাৎ কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী এর অন্যতম ও ভারতের চারধাম বদ্রীনাথ, দ্বারকা, রামেশ্বরম, ও পুরীর জগন্নাথ এর অন্যতম. এই মন্দিরটি অষ্টম শতাব্দীতে আদিগুরু শঙ্করাচার্য নির্মান করেন, তিনিই নারদকুন্ডের জল থেকে বিষ্ণু মূর্তি তুলে এই মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন. এই মন্দিরটি নীলকন্ঠ পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত. মন্দিরের উল্টোদিকে নর পর্বত ও নীলকন্ঠ শৃঙ্গের পিছনে নারায়ন পর্বত অবস্থিত. মন্দিরের নীচের দিকে তপ্তকুন্ড নামে উষ্ণ গন্ধক প্রস্ববন আছে, যা খুব পবিত্র মনে করা হয় এবং এর জলে ঔষধিগুন আছে বলে মনে করা হয়, এছাড়া অলকানন্দা নদীর লাগোয়া ২টি নিজস্ব পুকুর নারদ কুন্ড ও সূর্যকুন্ড আছে. মন্দিরের প্রধান দেবতা বিষ্ণু, এছাড়া গর্ভগৃহে দেবতা কুবের, দেবর্ষি নারদ, উদ্ধব, নর ও নারায়ন ঋষির মূর্তি আছে. এছাড়া গর্ভগৃহের বাইরে মা লক্ষী, বিষ্ণুর বাহন গড়ূঢ় এর মন্দির আছে. এই মন্দিরের পুরোহিত বা রাওয়ালরা কেরলের নাম্বুদিয়ে ব্রাহ্মন গোষ্ঠীর মধ্য থেকে নির্বাচিত হন. প্রতি বছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিন এই মন্দরের কপাট খোলা হয়, ও ভাইফোটার পরদিন মন্দিরের কপাট বন্ধ হয়.
হিন্দুপুরান অনুসারে, এই স্থানে বসে ভগবান বিষ্ণু মহাদেবের কঠোর তপস্যা করেছিলেন ও দর্শন পেয়েছিলেন. এই তপস্যাকালে মাতা লক্ষী এই স্থানের প্রবল ঠান্ডা, তুষারঝড় প্রভৃতি থেকে বিষ্ণুকে রক্ষা করার জন্য তার মাথার উপর একটি বিশাল বদ্রীবক্ষ হিসাবে আশ্রয়দান করেন. স্বামীর প্রতি ভক্তিতে প্রসন্ন হয়ে ভগবান বিষ্ণু লক্ষীদেবীকে কথা দেন এই স্থানের নামের আগে লক্ষীর নাম অর্থাৎ বদ্রী ও পরে নাথ বা বিষ্ণুর নাম উচ্চারিত হবে. তাই এই স্থানের নাম হয় বদ্রীনাথ বা বদ্রীবিশাল.
যাই হোক এতো গেলো গল্প আর ভিডিও দেখতে নিচে লিংক দিলাম👉
https://youtu.be/cHs1lnEY3v4

29/12/2022

🍁Sari Village 🍁

সারি village গুটিজোনেক জনবসতি নিয়ে গড়ে ওঠা, শান্ত নিরিবিলি গ্রাম। এখান থেকে দেওড়িয়া তাল ট্র্যাকিং করা যায়

দেওরিয়া তাল (দেভারিয়া নামেও পরিচিত) উত্তরাখন্ডের উখীমঠ-চোপ্তা রোডে মুস্তুরু গ্রাম থেকে ৪কিমি চড়াই এবং সারি গ্রাম থেকে ২কিমি চড়াইয়ে অবস্থিত একটি হ্রদ। এটি ২৪৩৮মিটার উচ্চতায় তুষারাবৃত হিমালয় পর্বতমালায় ও গাছপালায় ঘেরা । এখান থেকে চৌখাম্বা,মন্দানি,সুমেরু,কেদারনাথ প্পভৃতি শৃঙ্গ দৃশ্যমান।

উখীমঠ থেকে মুস্তুরু হয়ে সারি যাওয়ার জন্য জীপ পাওয়া যায়,ফেরত যাবার জন্য মুস্তুরু অবধি হেঁটে শেয়ার জীপ পাওয়া যায়।

উখীমঠ থেকে ট্রেক করেও দেওরিয়া তাল পৌছন যায় । দুরত্ব সাত কিমি। দেওরিয়া তালে জঙ্গলে ট্রেক করা, রাতিবাসের জন্য তাঁবু এবং অল্প কয়েকটি ঘরের বন্দোবস্ত আছে। দেওরিয়া তালে কিছু চা,জলখাবারের দোকান আছে,কিন্তু সন্ধ্যায় সেগুলি বন্ধ হয়ে যায়। ট্রেকাররা সাধারনত নিকটবর্তী তুঙ্গনাথ,চন্দ্রশীলা ট্রেকটি এক সাথে করেন।তুঙ্গনাথ পঞ্চকেদারের তৃতীয় কেদার, এখানে শিবের উচ্চতম মন্দির আছে।

23/12/2022

🍁বিবরণ 🍁

সকাল তখন ৮টা ঘুম থেকে উঠে দরজা খুলতেই দেখি বাবার মন্দিরের বাইরে অগুনতি ভক্ত লাইনে দাঁড়িয়ে আছে বাবার পুজো দেওয়ার জন্য। দেখে মন ভরে গেল। গতকাল রাতে পুজো দেওয়া হয়ে গেছিলো তাই ঘুম থেকে একটু দেরিতে উঠা। এরপর একটু ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে পড়লাম বাবার মন্দির চত্বর ঘুরে দেখবো বলে। গতকাল দেরিতে এসে পৌঁছে ছিলাম তাই মন্দির ভালো ভাবে ঘুরে দেখা হয়নি দেখলাম যুগের পর যুগ কিভাবে দাঁড়িয়ে আছে মন্দির। চোখে পড়লো সেই ভীম শিলা| 2013সালে হড়কা বান থেকে মন্দিরকে রক্ষা করে ছিল।এরপর চললাম ভৈরব বাবার দর্শনে, কেদারনাথ মন্দির থেকে 1.5KM দূরে। প্রাকৃতিক সুন্দর্য দেখতে দেখতে কখনযে উপরে উঠে এসেগেছি টা বুঝতে পারিনি। বাবার মন্দির দর্শন করে নিচে নামটাই দেখি ভাণ্ডারা। সঙ্গে সঙ্গে থালা নিয়ে লাইনে, হাতে চলে এলো গরম গরম খুচুরি আর সঙ্গে পান্তুয়া। সকালের ব্রেকফাস্ট টা এখানেই হয়ে গেল। এরপর সোজা হোটেল, জামা কাপর ঘুচিয়ে বেরিয়ে পড়লাম গৌরীকুন্ডের উদ্দেশ্য। মন খারাপ কিন্তু কিছু করার নেই| গৌরীকুন্ডে যখন পৌঁছলাম ঘড়িতে তখন ৩:৫০ এরপর তড়িঘড়ি করে sonproyag এ এসে লাঞ্চ করে আগে থেকে বুকিং করা গাড়িতে উঠে পড়লাম। রাতে অভিজ্ঞতা তাও আবার পাহাড়ে এক অন্য রকম অনুভূতি। একের পর এক পাহাড় কে পেছনে ফেলে রাত ৯টার সময় পৌঁছলাম সারি village। আগেথেকে হোটেলে বলে রাখা ডিনার সেরে ঘুমিয়ে পড়লাম। কারণ আগামীকাল আবার আমরা নতুন এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবো বলে।