Kajal Banerjee

10/10/2024

Rest in peace sir
ভালো থাকবেন তারাদের দেশে।

15/09/2024

"কে যেন বলেছিলেন , চিনতে পারার কতগুলো সূত্র আছে ! পায়ের গোড়ালি দেখলে মেয়েটির স্বরূপ বোঝা যায় ! ময়লা গেঞ্জি একটি পুরুষের রুচি সম্পর্কে যেমন ধারনা দেয় ময়লা পেটিকোটও নারীকে নোংরা করে ! তেমনি কারো বাড়িতে গিয়ে বাথরুম দেখলে সেই বাড়ির মানুষদের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা করা সম্ভব ! আর যাই হোক , সুন্দর পরিষ্কার শুকনো বাথরুম যারা পছন্দ করেন তারা অবশ্য রুচিবান মানুষ"

~সমরেশ মজুমদার (সাতকাহন)

15/09/2024

Hat's off
এটা ও থাক টাইমলাইন এ।

18/08/2024

10/08/2024

08/08/2024

Lovely
Bronze for hockey in Paris Olympic
2k24!
❤️

08/08/2024

বিদায়
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য !
ভালো থাকবেন তারাদের দেশে।

07/05/2024

28/04/2024

আমরা যারা গ্রামগঞ্জ-মফঃস্বল থেকে উঠে এসেছি তারা বরাবরই শিক্ষক হওয়ার বাসনাটাকে মনের মধ্যে বপন করে বড় হয়েছি এবং আমাদের কাছে এস.এস.সি ছিল সেই স্বপ্নপূরণের চাবিকাঠি।ছোটবেলায় দেখতাম বেশিরভাগ দাদা-দিদিরা অনার্সটা কমপ্লিট করেই এস.এস.সি-র জন্য পড়াশোনা শুরু করে দিত।তখনও গ্রামে কারেন্ট আসেনি।সন্ধ্যেবেলা উঠোনে একটা খেজুরের পাতার পাটিতে(মাদুর) বসে হ্যারিকেন জ্বালিয়ে শিক্ষক হবার অদম্য জেদ নিয়ে সবাই পড়াশোনা করতো।মাঝেমধ্যে একটা কাপড়ের ন্যাকড়া দিয়ে ঘোলাটে হ্যারিকেনের কাঁচটা একটু পরিষ্কার করে নিত।তালপাতার পাখাটা হাতে নিয়ে তারপর আবার নতুন উদ্যমে পড়তে বসতো। সবার মুখে শুনতাম,এস.এস.সি শুধু একটা চাকরি নয়,এখানে সকলের সমীহ ও সামাজিক স্বীকৃতি দুটোই আছে।তখনও গ্রামগঞ্জে কম্বাইন্ডে পড়াশোনার ব্যাপারে আগ্রহ এবং চল কোনোটাই ছিল না।প্রতি বছরই খবর পেতাম অমুক গ্রামের তমুক ছেলেটা বা অমুক পাড়ার ওই দিদিটা এবার মাস্টারের চাকরিটা পেয়েছে।ওই একটা চাকরিই ছিল সর্বহারাদের সম্বল।
এখন রাজ্যে এসএসসির খাতায় কলমে অস্তিত্ব থাকলেও তা পাহাড়প্রমান দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।এখন আর কেউ অনার্স বা মাস্টার্স করার ব্যাপারে অতটা আগ্রহী হয় না,কলেজগুলোতে বেশিরভাগ সিট ফাঁকা পড়ে থাকে।শিক্ষকতা করার ব্যাপারটা নতুন প্রজন্মের আর কাউকে সেভাবে টানে না।
কারুর চাকরি চলে যাওয়ার ব্যাপারে মস্করা বা হাসিঠাট্টা করাটা মোটেও কাম্য নয়।তবে যে সমস্ত অযোগ্যরা টাকার বিনিময়ে চাকরি কিনেছেন বা যারা টাকার জন্য হাজার হাজার ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎটাকে নষ্ট করেছেন তাদের প্রতি কোনো সহমর্মিতা নেই।তবে সবচেয়ে মর্মান্তিক ব্যাপার কি জানেন- এই সমস্ত অযোগ্যদের ভিড়ে প্রকৃত যোগ্য প্রার্থীদের ভুক্তভোগী হওয়া।এখন মাস্টারের চাকরির কথা শুনলেই লোকে বাঁকা নজরে তাকায়,যোগ্যদেরও জরিপ করা হয় টাকার নিরিখে।এটা কতটা বেদনাদায়ক একবার ভাবুন তো।হাজার হাজার ছেলেমেয়ে আজ রাস্তাঘাটে ধর্না দিচ্ছে সুবিচারের আশায়।বেশিরভাগেরই বয়স এবং আত্মসম্মান দুটোই তলানিতে গিয়ে থেকেছে।তাদের মনে এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে যে 'আমার দ্বারা বোধহয় আর কিছু হবে না,আমি সত্যিই হেরে গেলাম'।প্রতিনিয়ত তাদের এবং তাদের পরিবারের লোকজনকে টোন-টিটকিরি শুনতে হচ্ছে।ছেলেমেয়েগুলো একদিন তাদের স্বপ্নের চাকরিটা পাবে এই আশায় প্রহর গুনছে বহু পরিবার।অথচ সেই পরিবারগুলোর ভেসে যাওয়ার ব্যাপারে কারুর কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই।
এখনও সন্ধ্যের পর পাড়াগাঁয়ে-মফঃস্বলে বাতি জ্বলে ওঠে।তবে শিক্ষক হওয়ার অদম্য জেদ নিয়ে বাল্বের হলুদ আলোয় রাত জেগে মাদুরের ওপর বসে আর কেউ পড়াশোনা করে না।কারণ শিক্ষকের চাকরিটাই তো আর হয় না..
একটা গোটা প্রজন্মের স্বপ্নটাকে কেড়ে নেওয়ার অপরাধের কোনো ক্ষমা হয় না...
সংগৃহিত ...,

18/04/2024

Amader Priya garh panchokot
.

11/04/2024

Lovely art by my son

11/04/2024