MD Abdul Rasel Rana Ashrafi

MD Abdul Rasel Rana Ashrafi Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from MD Abdul Rasel Rana Ashrafi, Video Creator, Balurghat Sub-District, Patiram.

01/06/2024

***********কুরবানীর প্রসঙ্গে হাদিস****************

• عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ مَنْ كَانَ لَهُ سَعَةٌ وَلَمْ يُضَحِّ فَلاَ يَقْرَبَنَّ مُصَلاَّنَا ‏"‏ ‏.‏
*অনুবাদ:* হযরত আবূ হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রয়েছে যে, রসূলুল্লাহ্ স্বল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন; যে ব্যক্তি সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ক্বুরবানী করলো না, সে যেন আমাদের ঈদের মাঠের কাছেও না আসে।(ইবনে মাজাহ শরীফ হাদীস নং ৩১২৩)

*সামর্থ থাকা সত্ত্বেও কেউ যদি কেউ কুরবানী না দেয় সে ব্যক্তি গুনহাগার হবে
🌹🌹7️⃣8️⃣6️⃣/9️⃣2️⃣🌹🌹

*অবসর সময়ে মাত্র ৫ মিনিটে নিজের জায়গায় বসে থেকেই হাতে মোবাইল ধরে কুরবানী সংক্রান্ত ২২ টি জরুরী মসলা জেনে নিন*।

*তোহফায়ে ঈমানী বা মাসায়েলে কুরবানী*

*কুরবানীর কিছু খুঁটিনাটি মাসলা-মাসায়েল*।

১/ ধনী মুসলমানদের জন্য কুরবানী করা ওয়াজিব, ফরজও নয় সুন্নাতও নয় এটাই সঠিক।
তবে হ্যাঁ প্রিয় নবী হুযূর আলাইহিস সালামের উপর কুরবানী করা ফরজ ছিল,
এটা তাঁর স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।

২/ বিশ্ব নবী হুযূর আলাইহিস সালাম মদীনা শরীফে থাকা কালীন প্রতি বছর নিজে কুরবানী করতেন এবং যে সমস্ত পারক ব্যক্তি কুরবানী করতেন না, তাদের উপর অসন্তুষ্ট হতেন।

৩/ কুরবানী যবেহ করার সময় শুধু "বিসমিল্লাহ" বলা ফরজ, তার সাথে "আল্লাহু আকবার" বলা মুস্তাহাব।

৪/ কুরবানীর পশু নিজে যবেহ করা উত্তম, যদি নিজে না জানে বা না পারে, তাহলে অন্য লোককে দিয়ে যবেহ করাবে, তবে সেখানে নিজে উপস্থিত থাকা উত্তম।

৫/ কুরবানীর পশুকে শুইয়ে দেওয়ার পর তার সামনে ছুরি ইত্যাদিতে শান দেওয়া ঠিক নয়।

৬/ উটের কুরবানী করা সব চাইতে উত্তম, তার পর গরু উত্তম, তার পর ছাগল তার পর ভেঁড়া।

৭/ নূর নবী হুযূর আলাইহিস সালাম মক্কা শরীফে থাকা কালীন কোন দিন ঈদুল আযহার কুরবানী করেননি। তার কারণ,তখন কুরবানী করা ওয়াজিব হওয়ার হুকুম হয়নি।

৮/ দুম্বা এবং ভেঁড়ার মোটা তাজা ৬ মাসের বাচ্চা,যদি দেখতে ১ বছরের মত মনে হয়, তাহলে তার কুরবানী দেওয়া জায়েয হবে।

৯/ প্রাক ইসলাম যুগে কুরবানীর (পশু উৎসর্গ করার) প্রথা ছিল, কিন্তু কুরবানী করে কুরবানীর মাংস খাওয়া হারাম ছিল।
কুরবানী করার পর যবেহ কৃত পশুকে গায়েবী আগুন এসে পুড়িয়ে দিত।
ঐ যুগে কুরবানী কবুল হওয়ার এটাই লক্ষন ছিল।

১০/ কিয়ামতের দিন কুরবানীর পশুকে কুরবানী দাতার নেকীর পাল্লায় রেখে দিয়ে তার নেকীর পাল্লা ভারী করে দেওয়া হবে।

১১/ কিয়ামতের দিন সহজে পুলসিরাত পার হওয়ার জন্য কুরবানীর পশুকে কুরবানী দাতার জন্য যানবাহন বানিয়ে দেওয়া হবে।

১২/ কুরবানীর পশুর দেহের প্রতিটি অঙ্গ কুরবানী দাতার দেহের প্রতিটি অঙ্গের গুনাহের বদলা ( কাফ্ফারা ) হয়ে দাঁড়াবে।

১৩/ দয়াল নবী সল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদীনা শরীফে গরীব মানুষের মাঝে কুরবানীর পশু বিতরণ করতেন।
এখনও যদি ধনী লোকেরা কুরবানীর পশু দান স্বরুপ বিতরণ করেন,তাহলে সেটা নেওয়া ও কুরবানী করা অবশ্যই জায়েয হবে, তবে বদ আক্বিদা ও বদ মাযহাবদের নিকট থেকে কুরবানীর পশু নেওয়া হারাম।

১৪/ মহা নবী সল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মাতের পক্ষ থেকেও কুরবানী দিয়েছেন।
এখনও বহু ভাগ্যবান মুসলমান দয়ার নবীর নামে কুরবানী করে থাকেন,এটা অবশ্যই জায়েয।

১৫/ হাযরাত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম যখন হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামকে কুরবানী করতে নিয়ে যান, তখন হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামের বয়স ছিল ৭ অথবা ১৩ বছর।

১৬/ মক্কা শরীফ থেকে দুই মাইল দুরে মিনা মাঠে হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামকে কুরবানী করতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

১৭/ একটি বর্ণনা অনুযায়ী হাযরাত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামের গলায় ৭০ বার ছুরি চালিয়ে ছিলেন তবুও তাঁর গলা কাটেনি কেননা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার নিষেধ ছিল।

১৮/ হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামের পরিবর্তে জান্নাত থেকে যে দুম্বাটি এসেছিল, তার নাম ছিল "জারির"।
লালচে সাদা রং এর দুম্বা,তার দেহে মাংস ছাড়া যেমন- হাড় নাড়িভুঁড়ি ও মল ইত্যাদি কিছুই ছিল না। দেখতে হাতির সমান, মিনা প্রান্তরে স্বাবির নামক একটি পাহাড়ের ধারে একটি বাবলার গাছে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়।
আল্লাহ তায়ালার হুকুমে হাযরাত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম হাযরাত ইসমাইল আলাইহিস সালামের পরিবর্তে ঐ দুম্বাটিকে কুরবানী করেন।

১৯/ হাযরাত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম ঐ দুম্বাটি যবেহ করে তার মাংস পশু পাখিকে খাইয়ে দেন। কেননা দুম্বাটি ছিল জান্নাতী,পৃথিবীর আগুন জান্নাতী পশুর মাংস রান্না বা সিদ্য করতে পারবে না।

২০/ যে সমস্ত মুসলমান কুরবানীর দিনগুলিতে সাহিবে নেসাবের আওতায় পড়বেন, অর্থাৎ- ধনীর তালিকায় পড়বেন, তারা যদি জ্ঞানী হন পাগল না হন, সাবালক হন নাবালক না হন, স্থানীয় হন মুসাফির না হন,তাহলে নারী পুরুষ নির্বিশেষে তাদের সকলের উপর কুরবানী করা ওয়াজিব হবে।

২১/ কুরবানীর তারিখগুলিতে রাতে কুরবানী করলেও কুরবানী হয়ে যাবে তবে এটা না করা-ই করে ভালো।

২২/ মুসাফিরের উপর কুরবানী ওয়াজিব নয়,তবে নফল হিসাবে করলে অবশ্যই নেকী পাবে।

বিস্তারিত জানতে দেখুন- মিরয়াতুল মানাজীহ শারহে মিশকাতুল মাসাবীহ ২য় খঃ,
ইসলামী তাক্বরীবাত ও ইসলামী হায়রাত আঁগেয মা'লুমাত ইত্যাদি কিতাবাদি কুরবানীর বয়ান।

━━━━━━ • পর্ব-০১ • ━━━━━━

❏❏ কুরবানীর ফযীলত

☞ কুরবানীর জন্তুর শরীরে যত পশম থাকে, প্রত্যেকটা পশমের পরিবর্তে এক একটি নেকী পাওয়া যায়।

☞ কুরবানীর দিনে কুরবানী করাই সবচেয়ে বড় ইবাদত।

❏❏ কাদের উপর কুরবানী দেয়া ওয়াজিব

☞ ১০ই যিলহজ্জের ফজর থেকে ১২ই যিলহজ্জের সন্ধা পর্যন্ত অর্থাৎ কুরবানীর দিনগুলোতে যার নিকট সদকায়ে ফিতর/ফিতরা ওয়াজিব হওয়া পরিমাণ অর্থ/সম্পদ থাকে তার উপর কুরবানী করা ওয়াজিব।

☞ মুসাফিরের উপর (সফরের হালতে থাকলে) কুরবানী করা ওয়াজিব হয়না।

☞ কুরবানী ওয়াজিব না হলেও নফল কুরবানী করলে কুরবানীর ছওয়াব পাওয়া যাবে।

☞ কুরবানী শুধু নিজের পক্ষ থেকে ওয়াজিব হয়। সন্তানাদি, মাতা-পিতা ও স্ত্রীর পক্ষ থেকে ওয়াজিব হয় না, তবে তাদের পক্ষ থেকে করলে তা নফল কুরবানী হবে।

☞ যার উপর কুরবানী ওয়াজিব নয় সে কুরবানীর নিয়তে পশু ক্রয় করলে সেই পশু কুরবানী করা তার উপর ওয়াজিব হয়ে যায়।

☞ কোন মকসূদের জন্য কুরবানীর মান্নত করলে সেই মকসূদ পূর্ণ হলে তার উপর (গরীব হোক বা ধনী) কুরবানী করা ওয়াজিব হয়ে যায়।

☞ যার উপর কুরবানী ওয়াজিব সে কুরবানী না করলে কুরবানীর দিনগুলো চলে যাওয়ার পর একটা বকরীর মূল্য সদকা করা ওয়াজিব।

❏❏ কোন কোন জন্তু দ্বারা কুরবানী করা দুরস্ত আছে

☞ বকরী, পাঠা, খাসী, ভেড়া, ভেড়ী, দুম্বা গাভী, ষাড়, বলদ, মহিষ, উট এই কয় প্রকার গৃহপালিত জন্তু দ্বারা কুরবানী করা দুরস্ত।

❏❏ কুরবানীর জন্তুর বয়স প্রসঙ্গ

☞ বকরী, খাসী, ভেড়া, ভেড়ী, দুম্বা কম পক্ষে পূর্ণ এক বৎসর বয়সের হতে হবে। তবে ভেড়া, ভেড়ী ও দুম্বার বয়স যদি কিছু কমও হয় কিন্তু এরূপ মোটা তাজা হয় যে, এক বৎসর বয়সীদের মধ্যে ছেড়ে দিলেও তাদের চেয়ে ছোট মনে হয় না, তাহলে তার দ্বারা কুরবানী দুরস্ত আছে; তবে অন্ততঃ ছয় মাস বয়স হতে হবে। বকরীর ক্ষেত্রে এরূপ ব্যতিক্রম নেই। বকরী কোন অবস্থায় এক বৎসরের কম বয়সের হতে পারবে না।

☞ গরু ও মহিষের বয়স কম পক্ষে দুই বৎসর হতে হবে।

☞ উটের বয়স কম পক্ষে পাঁচ বৎসর হতে হবে।

21/05/2024

৯ বছর পর যখন বিদেশ থেকে কাউকে না জানিয়ে বাড়িতে আসলাম এসে দেখি আমার বউ অন্য পুরুষের সাথে এক বিছানাতে শুয়ে আছে। তখন বাড়িটা দেখি বেশ ফাকা। অবশ্য ফাঁকা থাকারই তো কথা। আমি আর আমার ওয়াইফ ও ছোট ছেলে ছাড়া আর কেউ থাকে না। কাউকে কিছুই না জানিয়ে সারপ্রাইজ দেবো বলে যখন বাড়িতে প্রবেশ করলাম। তখন একটা রুমের দরজা আধাখোলা অবস্থায় রয়েছে। দরজাটা ঠেলে ভিতরে ঢুকতেই দেখি আমার বউ পাশের তিন বাড়ি পরে আতিক ভাইয়ের সাথে একি বিছানাতে শুয়ে আছে। আমি এমনটা দেখবো কখনই ভাবতে পারিনি। চোখ দুটো যেন অপলক ওদের দিকে তাকিয়ে আছে। কোনো শব্দ ছাড়াই আমি বাইরে বের হলাম। দরজাটা আস্তে করে বাইরে থেকে লাগিয়ে দরজায় কাছেই ধপ করে বসে পড়লাম। আমি ভাবতেই পারছি না আমার বউ এমন করতে পারে। আমি চিন্তাই করতে পারছি না আমার বউ আমাকে ধোকা দেবে। সারা শরীরের লোপ আমার তখন দাঁড়িয়ে গেছে। ডান হাত আর ডান পা আমার নিজে থেকেই কাঁপতে শুরু করে দিয়েছে। আমি ঠিক কি করবো বুঝতে পারছি না। চারিদিকে একবার তাকালাম। বাড়িটা বেশ উন্নত হয়েছে। হাত ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে দেখি বেলা এগারোটা। তার মানে আমার ছেলে এখন স্কুলে। আর আমার বউ এই সুযোগটা নিয়ে যা ইচ্ছে তাই করছে? কিন্তু কেনো? আমার কি দোষ? ভিতরে থেকে তাদের কথা শুনতে পেলাম "ভাবি, তুমি এত হট কেনো? তোমাকে রেখে ভাই যে কিভাবে বিদেশে থাকে বুঝতে পারিনা।" সাথে সাথেই আমার বউ অহনা উত্তর দিলো "আতিক, তোমাকে না বলেছি আমাদের মিলনের সময় সিফাতের আব্বুর কথা বলবে না। শুনতে একদমই বিরক্ত লাগে। আর করতেও কেমন অসহ্য লাগে।" আতিক একটু জোরে হেসেই বলল " কি করতে অসহ্য লাগে? হেহেহে, আর কেন ভাবি, ভাই আবার কি করল? ভাই তো তোমাকে ভালোবাসে?" অহনা বলে উঠে "হুমম বাসে, কিন্তু কাছে তো আর থাকে না। আমারো তো শরীরের কিছু চাওয়া পাওয়া থাকতে পারে।" আতিক আবারো হাসতে থাকে। তারপর বলে "হুমম তাই তো, কাজ ফাঁকি দিয়ে দিনে একবার আর রাতের দিকে একবার তোমার কাছে পড়ে থাকি। আমিও তোমাকে ভালোবাসি।" অহনা জবাব দেয় "আমিও তোমাকে এখন ভালোবাসি। আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরো না প্লিজ।"

আমি কান খাড়া করে ওদের কথা শুনতে থাকি। কখন যে আমার শরীর ঘামে ভিজে গিয়েছে খেয়াল করিনি। আমার ছেলেটা ক্লাস থ্রিতে পড়ে। ওর আসতে সেই বিকেল হবে। না জানি আতিক অহনার সাথে কতক্ষন এভাবে রোজ থাকে। গা থেকে শার্ট খুলে ফেললাম। আমার গায়ের লোপ যেন আরো বেশি করে দাঁড়িয়ে গেল। আমি ভাবতেই পারছি না এটা আমার সেই আগের অহনা। যাকে আমি কিনা ১৫ বছর ধরে ভালোবাসি। আর সে...

আমাদের বিয়েটা হয়েছিল প্রেম করেই। দুজনেই দুজনকে অনেক ভালোবাসতাম। অহনা পড়তো আমার থেকে তিন ক্লাস নিচে। মেয়েটা ছিল বেশ গোলগাল চেহারার। রোজ তাকে দেখতাম। কিন্তু কিছুই বলতাম না। প্রায় বছর খানিক ওর পিছনে ঘুরে ছিলাম। কিন্তু কোনোদিন কথা বলিনি আমি ওর সাথে। একদিন ওর বান্ধবিকে আমার কাছে পাঠায়। তারপর থেকে আমি ওর সাথে মাঝে মধ্যে কথা বলতাম। এরপর একদিন তাকে প্রপোজ করি। সে রাজি হয়ে যায়। প্রেম শুরু হওয়ার সাত আট মাস পরেই ওর পরিবার ওকে বিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দেয়। তাই বাধ্য হয়ে পড়া শেষ না করেই অহনাকে বিয়ে করতে হয়েছিল। বিয়ের বছর দেড়েক পরেই আমি অহনাকে রেখে বিদেশ চলে যায় সংসারের টানাটানিতে। এর মধ্যে দেশে আর একবারো আসিনি। অনেক দেনা, পাওয়ানা মিটিয়ে একেবারে দেশে ফেরার ইচ্ছে ছিল বলে আর আসেনি। এরমাঝে শুনি যে আমাদের একটা ছেলে হয়েছে নাম সিফাত। কিন্তু যখন সবাইকে অবাক করে দিয়ে বাড়িতে আসবো বলে ঠিক করেছি। আর বাড়িতে এসেই দেখি আমার বউ অন্য একজনের সাথে একি বিছানাতে,এটা দেখার পর আমি নিজেই তো অবাক হয়ে গিয়েছি।

"আচ্ছা ভাবি, ভাই যদি জানতে পারে যে আমি তোমার সাথে রাত কাটায়, তাহলে কি হবে?" আতিকের বলা কথাতে আমি আবার ওদের কথা শোনার জন্য কান খাড়া করলাম। অহনা বলে, "আরে ধুর ও কি ভাবে জানবে? ও তো দেশের বাইরে। ও তো এটাও জানে না, তোমার সন্তান আমার পেটে এখন। ওকে বলবো যেন খুব তাড়াতাড়ি বাসায় আসে। যাতে সবাই ভাবে এই দ্বিতীয় সন্তানটাও ওর। ও জানবে না, তুমি আরো ভালো করে আমাকে আদর করো তো।" আতিক হেসে দেয়। ওর হাসির শব্দ আমার কানে বাজতে থাকে। বড্ড অসহ্য লাগছে আমার। চোখ দিয়ে পানি পড়া শুরু করে দিয়েছে। নিজেকে আজ বড্ড বেমানান লাগছে। যুদ্ধে বিদ্ধস্ত সৈনিকের মত আস্তাকুড়ে আজ পড়ে আছি যেন। তখনি শুনতে পেলাম আতিক বলছে "ভাবি, আজ সন্ধ্যা থেকে তোমার সাথে থাকবো সারারাত।

আমার বউ আজ বাপের বাড়ি যাবে মেয়েকে নিয়ে। তোমার সাথে থাকবো বলে আমি রয়ে গিয়েছি। প্লিজ ব্যবস্থা করো।" অহনা হেসে দেয়। ওর হাসি যেন বদ্ধ ঘরটাকে আরো বেশি চকচকে করে তুলল। আর আমার মনটাকে যেন ড্রিল দিয়ে ছিদ্র করে তুলল। অহনা বলে "আচ্ছা ঠিক আছে আমার জান, তোমার জন্য আজকে না হয় সিফাতকে ওর দাদুর বাসায় পাঠিয়ে দেবো। শ্বশুরকে বলবো যে আমি বাপের বাড়িতে যাচ্ছি ওর তো স্কুল রয়েছে আপনার থেকে স্কুল কাছে তাই আপনার কাছে রেখে যাচ্ছি, ব্যস হয়ে গেল।" আতিক হয়ত অহনাকে জড়িয়ে ধরেই আদুরে ভাষায় বলল "ওলে আমাল জানটারে.. কত্ত ভালো গো তুমি। তাহলে আজ সন্ধ্যায় দেখা হচ্ছে। এখন যায়। দোকানে বসতে হবে তো বউ আবার ভাত পাঠিয়ে দেবে।" আতিক চলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হতে লাগল। আমি আস্তে করে দরজাটা খুলে দিয়ে শার্ট নিয়ে দৌড়ে ছাদে চলে যায়। মনে মনে বললাম দেখতে চাই আজ সন্ধ্যার পরিবেশ কেমন। একটু পর দেখি আতিকে লুঙ্গি বাধতে বাধতে চলে যাচ্ছে। অহনা শুয়ে থাকলো। আমি শব্দ না করে নিচে আসলাম। দরজাটা তখনো অল্প খোলা আছে। আমি বাইরে চলে আসি। আতিকের বাড়ির সামনে চলে আসি। সারাটা দুপুর, বিকেল ওদের বাড়ির আশে পাশে লুকিয়ে থাকি। যখন ওর বউ বাপের বাড়ি যাবে বলে বের হল, ওদের বাড়ির থেকে অনেকটা দুরে চলে গেল আমি তখন ওদের সামনে আসি। আমাকে দেখেই আতিকের বউ বলে.."আবির ভাইয়া না? আপনি কখন এলেন?" আমি তাড়াতাড়ি বলি "আজ আপনার মেয়েকে ওর নানু বাড়িতে পাঠিয়ে দিন।" সে বলে "কেনো?" আমি সবটা খুলে বলি। সে একাধারে কাঁদতে থাকে। আমি বলি, "আজ সন্ধ্যায় ওদেরকে ধরবো। আপনি আপনার মেয়েকে পাঠিয়ে দিন আপনার বাপের বাড়ি। আর আপনি আমার সাথেই সন্ধ্যা অবদি থাকুন।" সে তাই করল। আমরা বাইরে সন্ধ্যা অবদি থাকলাম।

যখন সন্ধ্যা হয়ে গেছে, দুজনে আমার বাড়িতে গেলাম। যেয়ে দেখি ঘরটা আধা খোলা অবস্থায় আছে। ঘরের মধ্যে ডিম লাইটের আলো জ্বলছে। মিউজিক প্লেয়ারে স্লো মোশনে কুমার শানুর রোমান্টিক হিন্দি গান চলছে। আমরা দুজন দরজার বাইরেই দাঁড়িয়ে রইলাম। আমার বউ আতিকের বুকের উপর মাথা দিয়ে শুয়ে আছে। গায়ে তেমন কোনো কাপড় নেই। আর আতিক অহনাকে পরম আদরে জড়িয়ে ধরেছে। যা আতিকের জায়গাতে আমার থাকার কথা। আতিকে স্ত্রী রাইসা অঝোরে কেঁদেই চলেছে। সে বারবার বিড়বিড় করে বলছে তোকে আমি কত বিশ্বাস করতাম আর তুই কিনা। অহনা বলছে "আচ্ছা আতিক, যদি তোমার বউ জানতে পারে কোনোদিন যে আমার সাথে তোমার সম্পর্ক রয়েছে তখন কি হবে?" আতিক মুচকি হেসে উত্তর দেয় "ধুরর পাগলি ও জানবে কি করে? আমি কি একদম গাধা নাকি যে ও সব জানবে। তেমন কোনো কাজই আমি করিনা।" দুজনেই হাসতে থাকে।

"এই হাসিটা কি সারারাত চলবে?" আমার কথা শোনা মাত্রই ওরা দুজন লাফিয়ে ওঠে......

এই হাসিটা কি সারারাত চলবে?" আমার কথা শোনা মাত্রই ওরা দুজন লাফিয়ে ওঠে। আমার দিকে ওরা দুজন চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষন। তারপর যখন ঘরের লাইট জ্বলে উঠল ওরা আরো বেশি অবাক হল।

কারন লাইট টা জ্বালিয়েছে রাইসা। আতিক ভয়ে চুপসে গেল। অহনা একবার আমার দিকে আরেকবার রাইসার দিকে তাকায়।

তখনি রাইসা ভয়ংকর কাজ করে বসে টেবিলে থাকা ফুলদানি নিয়ে আতিকের মাথায় জোরে মেরে বসে।

আতিকের মাথা থেকে রক্ত ঝরতে থাকে। রাইসা দৌড়ে চলে যাই বাইরে। আমি চেয়ার টেনে বসলাম আমার দিকে অহনা বড় বড় চোখে তাকিয়ে আছে। ঐ চোখে ভয়ের ছাপ স্পষ্ট।

আমি বললাম "কি দোষ আমার?

তোকে ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছি বলে অপরাধ? নাকি তোর জন্য কাজ করে টাকা পাঠায় আর তুই মজা করে বেড়াস সেটা আমার অপরাধ?

তুই সুখে থাকবি বলে এতকিছু করলাম এটাই কি আমার দোষ?"

কোনো কথা বলে না ও। ওর চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। আতিক ব্যাথায় কাঁতরাতে লাগল।

তখনি রাইসা কোথা থেকে বটি নিয়ে এসে আতিকের গলাতে কোঁপ দিতে যাবে আমি আটকিয়ে দিই। আতিক ভয়ে আমাদের দিকে তাকায়।

রাইসা বলে "তোকে বিশ্বাস করা আমার দোষের ছিল তাই না? তোকে রোজ খেয়াল রাখা আমার ভূল ছিল তাই না? তুই নিজেকে অনেক চালাক ভাবিস তাই না?"

দুজনেই চুপ হয়ে গেল। আমি আর রাইসা ওদের দিকে তাকালাম। দুইজনে আমাদের দিকে কোনো কথা ছাড়াই তাকিয়ে আছে।

আমার চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ওদের দিকে তাকালাম। অহনা বলে "আবির আমার ভূল হয়ে গেছে।

আমাকে মাফ করে দাও।" আতিকও এটাই বলে। আমি মুচকি হাসলাম। বললাম "তোদের জায়গাতে আজ আমাদের দেখলে তোরা কি করতি?"

ওরা কিছুই বলে না। অহনা আবার বলে "আমি জানি অন্যায় করেছি আমাকে তুমি মাফ করে দাও।" আমি কষে ওর গালে দুইটা চড় দিই। রাইসা বলে "ভাইয়া ওদের এখানেই মেরে ফেলি।"

আমি কিছুই বললাম না। রাইসাকে নিয়ে বাইরে বের হলাম। ঘরের দরজা আটকে দিয়ে চলে আসি বাইরে। রাইসাকে রেখে দোকান থেকে পেট্রোল কিনে নিয়ে আসি। তারপর বাড়িতে তা দিয়ে জ্বালিয়ে দিলাম। ওদের আত্মচিৎকার আমার কানে আসছে। আর আসি পৈশাচিক এক হাসি দিলাম।
(কপি)
(বিঃদ্রঃ: এটা এক ভাইয়ের সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা, ভাইয়া আর সেই আপুটা এই ঘটনার পর জেলে থেকে এসেছিল ৭ বছর। পরে টাকা খরচ করে তাদেরকে ছাড়িয়ে আনে তাদের বাড়ির লোকজন।)

___গল্প প্রবাসীর_জীবন
অনুগল্প
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, সমাপ্ত,,,,,,,,,,,,,
©

05/05/2024

🌻🥀"!" ༆ভালোবাসা༆ কখনও༆😌🍀🥀
🌿🌸🥀"!" ༆হারিয়ে ༆যায় ༆না ༆ভালোবাসা༆❤️🍃🥀
🌺❣️🥀"!" ༆চিরো ༆দিনিই ༆বেঁচে༆ থাকে༆😘🦋🥀
🦋🍃🥀 "!" ༆কখনও ༆কবিতা ༆হয়ে🧡🍃🥀
💜🍂🥀 "!" কখনও কখনও গল্প হয়ে🥰🍃🥀
🍃🥰🥀 "!" কখনও༆ সৃতি ༆হয়ে ༆কখনও༆💜🌺🥀
💙🍃🥀"!" আবার,༆ চোঁখের ༆পানি༆ হয়ে♡༆☺️🦋🥀

01/05/2024

শাশুড়ীকে সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক।

১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার।

২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন।

৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে।

৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে।

৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে।

৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন।

৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন।

৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে।

৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে।

১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন।

১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে।

১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন। যদি ভালো লাগে
এটাই আমার পেজ ফলো করুন

ভালোবাসা দিয়েই...
ভালোবাসা অর্জন করা সম্ভব!🙂

#কাব্য

29/04/2024

তুমি বলেছিলে রাতে তোমার ঘুম হয় না,
আমি বুঝেছিলাম সময় চাইছো;

তুমি বলেছিলে "আকাশে কী মেঘ করেছে দেখো?",
আমি বুঝেছিলাম তোমার মন খারাপ।

তুমি বলেছিলে "চুলে জট বেধেছে";
আমি বুঝেছিলাম তুমি স্পর্শ চাইছো।

তুমি বলেছিলে আজ বিকেলে তুমি বারান্দায় থাকবে;
আমি বুঝেছিলাম সাক্ষাত চাও।

তুমি বলেছিলে,অন্ধকারে আমার বড্ড ভয়;
আমি বুঝেছিলাম তোমার আমাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে;

তুমি বলেছিলে সমুদ্রে যাবে;
আমি বুঝেছিলাম পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটতে চাইছো।

তুমি বলেছিলে নীল প্রিয় রঙ,
আমি বুঝেছিলাম তোমার কষ্ট হচ্ছে;

তুমি বলেছিলে ঠোঁট ফেটেছে,
আমি বুঝেছিলাম চুমু খেতে চাইছো;

তুমি বলেছিলে অংক ভালো লাগেনা,
আমি বুঝেছিলাম তুমি কবিতা ভালোবাসো;

তুমি বলেছিলে " আজ তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরতে হবে",
তুমি বলেছিলে,এই হুটহাট দেখা করা,অসময়ে ফোন করা আর তোমার ভালোলাগছেনা;
আমি বুঝে গিয়েছিলাম,বিচ্ছেদ চাইছো।

তারপর অলিখিত সাক্ষরে তুমি যখন ইনভিজিবল কোর্টে আমার বিরুদ্ধে বিচ্ছেদের মামলা ঠুকে দিলে;
আমি বুঝেছিলাম তুমি মুক্তি চাও।

এরপর সব বুঝে যখন আমি দার্শনিক,
সব মিটিয়ে তুমি যখন অন্য ঘরের শো-পিস,
একদিন আমাদের দেখা হলো তখন;

তুমি জিজ্ঞেস করেছিলে,"কেমন আছো?"
আমি বুঝে গিয়েছিলাম তুমি ভালো নেই।

লেখক- স্বপ্নীল চক্রবর্ত্তী ...🌼🍂

27/04/2024

*`কখন বৃষ্টি হবে তা মহান আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না।`*

আবু হুরায়রা (রাযিঃ) *নবী (ﷺ)* থেকে বর্ণনা করেছেন, পাঁচটি এমন বিষয় রয়েছে, যে সম্পর্কে আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না।

মুহাম্মাদ ইবনে ইউসুফ (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, *নবী (ﷺ)* বলেছেনঃ গায়বের চাবি হল পাঁচটি, যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না।

১. কেউ জানে না যে, আগামীকাল কি ঘটবে।
২. কেউ জানে না যে, মায়ের গর্ভে কী আছে।
৩. কেউ জানে না যে, আগামীকাল সে কী অর্জন করবে।
৪. কেউ জানে না যে, সে কোথায় মারা যাবে।
৫. কেউ জানে না যে, কখন বৃষ্টি হবে।

*—সহীহ বুখারী, হাদীস নং 982 (আন্তর্জাতিক নং 1039)*

30/03/2024
30/03/2024

🍁🍁পবিত্র কুরআনুল কারীমের ১১৪ টি সূরার নাম ও সূরার বাংলা অর্থসহ🌴🌴
০১: সুরাঃ ফাতিহা – অর্থ = সূচনা।
০২: সুরাঃ বাক্বারাহ – অর্থ =গাভী।
০৩: সুরাঃ আলে-ইমরান – অর্থ = ইমরানের পরিবার।
০৪: সুরাঃ নিসা – অর্থ = নারী জাতি।
০৫: সুরাঃ মায়িদাহ – অর্থ = খাদ্যপরিবেশিত টেবিল।
০৬: সুরাঃ আন’আম – অর্থ = গৃহপালিত পশু।
০৭: সুরাঃ আ’রাফ – অর্থ =উচ্চস্থানসমূহ।
০৮: সুরাঃ আনফাল – অর্থ =যুদ্ধলব্ধ ধনসম্পদ।
০৯: সুরাঃ তাওবা – অর্থ =অনুশোচনা।
১০: সুরাঃ ইউনূস – অর্থ =হযরত ইউনুস (আঃ)।
১১: সুরাঃ হুদ – অর্থ =হযরত হুদ (আঃ)।
১২: সুরাঃ ইউসুফ – অর্থ = হযরত ইউসুফ (আঃ)।
১৩: সুরাঃ রা’দ – অর্থ =বজ্রপাত।
১৪: সুরাঃ ইব্রাহীম – অর্থ =হযরত ইবরাহীম (আঃ)।
১৫: সুরাঃ হিজর – অর্থ =পাথরের পাহাড়।
১৬: সুরাঃ নাহল – অর্থ =মৌমাছি।
১৭: সুরাঃ বনী ইসরাইল – অর্থ =ইসরাইলের বংশধর।
১৮: সুরাঃ কাহফ – অর্থ =গুহা।
১৯: সুরাঃ মারইয়াম – অর্থ =ঈসা (আ) এর মাতার নাম।
২০: সুরাঃ ত্ব-হা – অর্থ =দুটি আরবি হরফ।
২১: সুরাঃ আম্বিয়া – অর্থ =নবীগণ।
২২: সুরাঃ হাজ্জ – অর্থ = মহাসম্মেলন।
২৩: সুরাঃ মু’মিনুন – অর্থ =বিশ্বাসীগণ।
২৪: সুরাঃ নূর – অর্থ =জ্যোতি।
২৫: সুরাঃ ফুরক্বান – অর্থ =পার্থক্যকারী।
২৬: সুরাঃ শু’আরা – অর্থ =কবিগণ।
২৭: সুরাঃ নামল – অর্থ =পিপীলিকা।
২৮: সুরাঃ ক্বাসাস – অর্থ =কাহিনী।
২৯: সুরাঃ আনকাবূত – অর্থ =মাকড়সা।
৩০: সুরাঃ রূম – অর্থ =রোমান জাতি।
৩১: সুরাঃ লুকমান – অর্থ =একজন প্রজ্ঞাবান অলীর নাম।
৩২: সুরাঃ সাজদাহ – অর্থ =সিজদা।
৩৩: সুরাঃ আহযাব – অর্থ =সংযুক্ত শক্তিসমূহ।
৩৪: সুরাঃ সাবা – অর্থ =একটি নগরের নাম।
৩৫: সুরাঃ ফাতির – অর্থ =আদিস্রষ্টা।
৩৬: সুরাঃ ইয়াসিন – অর্থ =ইয়াসিন।
৩৭: সুরাঃ সাফ্ফাত – অর্থ =সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানো।
৩৮: সুরাঃ সোয়াদ – অর্থ =একটি আরবি হরফ।
৩৯: সুরাঃ যুমার – অর্থ =দলবদ্ধ জনতা।
৪০: সুরাঃ মুমিন – অর্থ =বিশ্বাসী।
৪১: সুরাঃ ফুসসিলাত (হামীম সিজদাহ)
-অর্থ =সুস্পষ্টবিবরণ।
৪২: সুরাঃ শূরা – অর্থ =পরামর্শ।
৪৩: সুরাঃ যুখরূফ – অর্থ =স্বর্ণালংকার।
৪৪: সুরাঃ দুখান – অর্থ =ধোঁয়া।
৪৫: সুরাঃ জাছিয়াহ – অর্থ =নতজানু।
৪৬: সুরাঃ আহক্বাফ – অর্থ =বালুর পাহাড়।
৪৭: সুরাঃ মুহাম্মদ – অর্থ =সর্বশেষ নবী ও রাসূলের নাম।
৪৮: সুরাঃ ফাত্হ – অর্থ =বিজয়।
৪৯: সুরাঃ হুজুরাত – অর্থ =বাসগৃহসমূহ।
৫০: সুরাঃ ক্বাফ – অর্থ =একটি আরবি হরফ।
৫১: সুরাঃ যারিয়াত – অর্থ =বিক্ষেপকারী।
৫২: সুরাঃ তূর – অর্থ =তুর পর্বত।
৫৩: সুরাঃ নাজম – অর্থ =তারকা।
৫৪: সুরাঃ ক্বামার – অর্থ =চাঁদ।
৫৫: সুরাঃ আর-রাহমান – অর্থ =পরম করুণাময়।
৫৬: সুরাঃ ওয়াক্বিয়া – অর্থ =নিশ্চিত ঘটনা।
৫৭: সুরাঃ হাদীদ – অর্থ =লোহা।
৫৮: সুরাঃ মুজাদিলাহ – অর্থ =অনুযোগকারী নারী।
৫৯: সুরাঃ হাশর – অঅর্থ =মহাসমাবেশ।
৬০: সুরাঃ মুমতাহিনা – অর্থ =পরীক্ষাসাপেক্ষ নারী।
৬১: সুরাঃ সাফ – অর্থ =সারিবদ্ধ সৈন্যদল।
৬২: সুরাঃ জুমুআহ – অর্থ =সম্মেলন।
৬৩: সুরাঃ মুনাফিকুন – অর্থ =কপট বিস্বাসীগন।
৬৪: সুরাঃ তাগাবুন – অর্থ =মহা বিজয়।
৬৫: সুরাঃ তালাক – অর্থ =বিচ্ছেদ।
৬৬: সুরাঃ তাহরীম – অর্থ =নিষিদ্ধ করন।
৬৭: সুরাঃ মূলক – অর্থ =সার্বভৌম কর্তৃত্ব।
৬৮: সুরাঃ ক্বালাম – অর্থ =কলম।
৬৯: সুরাঃ হাক্ক্বাহ – অর্থ =নিশ্চিত সত্য।
৭০: সুরাঃ মা’আরিজ – অর্থ =উন্নয়নের সোপান।
৭১: সুরাঃ নূহ – অর্থ =হযরত নুহ (আঃ)।
৭২: সুরাঃ জ্বিন – অর্থ =জ্বিনজাতি।
৭৩: সুরাঃ মুয্যাম্মিল – অর্থ =কম্বল আবৃত নবী।
৭৪: সুরাঃ মুদ্দাসসির – অর্থ =চাদর আবৃত নবী।
৭৫: সুরাঃ ক্বিয়ামাহ – অর্থ =পুনরুত্থান।
৭৬: সুরাঃ দাহর – অর্থ =মানবজাতি।
৭৭: সরাঃ মুরসালাত – অর্থ=প্রেরিত পুরুষগণ।
৭৮: সুরাঃ নাবা – অর্থ =মহা সংবাদ।
৭৯: সুরাঃ নাযিয়াত – অর্থ =প্রচেষ্টাকারী।
৮০: সুরাঃ ‘আবাসা – অর্থ=তিনি ভ্রুকুটি করলেন।
৮১: সুরাঃ তাকবীর – অর্থ=অন্ধকারাচ্ছন্ন।
৮২: সুরাঃ ইনফিত্বার – অর্থ =বিদীর্ণ করণ।
৮৩: সুরাঃ মুতাফ্ফিফীন – অর্থ =প্রবঞ্চনা করা।
৮৪: সুরাঃ ইনশিক্বাক্ব – অর্থ =চূর্ণবিচূর্ণ করণ।
৮৫: সুরাঃ বুরূজ – অর্থ=নক্ষত্রপুঞ্জ।
৮৬: সুরাঃ ত্বারিক্ব – অর্থ =রাতের আগন্তুক।
৮৭: সিরাঃ আ’লা – অর্থ =সর্বোউপরে।
৮৮: সুরাঃ গ্বাশিয়াহ্ – অর্থ =বিহ্বলকারী ঘটনা।
৮৯: সুরাঃ ফাজর – অর্থ =ভোরবেলা।
৯০: সুরাঃ বালাদ – অর্থ =নগর।
৯১: সুরাঃ শামস – অর্থ =সূর্য।
৯২: সুরাঃ লাইল – অর্থ=রাত্রি।
৯৩: সুরাঃ দ্বোহা – অর্থ =স্বস্থের সময়।
৯৪: সুরাঃ ইনশিরাহ – অর্থ =বক্ষ প্রশস্তকরণ।
৯৫: সুরাঃ তীন – অর্থ =ডুমুর জাতীয় ফল।
৯৬: সুরাঃ আলাক – অর্থ =রক্তপিণ্ড।
৯৭: সুরাঃ ক্বদর – অর্থ =মহিমান্বিত।
৯৮: সুরাঃ বাইয়্যিনাহ – অর্থ =সুস্পষ্ট প্রমাণ।
৯৯: সুরাঃ যিলযাল – অর্থ =ভূমি কম্পন।
১০০: সুরাঃ আদিয়াত – অর্থ =অভিজান কারী।
১০১: সুরাঃ ক্বারি’আহ – অর্থ =মহা সংকট।
১০২: সুরাঃ তাকাছুর – অর্থ =প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা।
১০৩: সুরাঃ ‘আসর – অর্থ =সময়/যুগ।
১০৪: সুরাঃ হুমাযাহ – অর্থ =পরনিন্দাকারী।
১০৫: সুরাঃ ফীল – অর্থ =হাতি।
১০৬: সুরাঃ ক্বুরাইশ – অর্থ =একটি গোত্রের নাম।
১০৭: সুরাঃ মা’ঊন – অর্থ =সাহায্য\সহযোগিতা।
১০৮: সুরাঃ কাওসার – অর্থ =প্রাচুর্য।
১০৯: সুরাঃ কাফিরূন – অর্থ =অবিশ্বাসী গোষ্ঠী।
১১০: সুরাঃ নাসর – অর্থ =স্বর্গীয় সাহায্য।
১১১: সুরাঃ লাহাব – অর্থ =জ্বলন্ত অঙ্গার।
১১২: সুরাঃ ইখলাস – অর্থ =একত্ব।
১১৩: সুরাঃ ফালাক্ব – অর্থ =নিশিভোর।
১১৪: সুরা : নাস – অর্থ =মানুষ জাতি।

01/07/2023

ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন আপনার জীবন বাঁচতে পারে

হঠাৎ আপনি মারা গেছেন। আপনার জানাজার নামাজ শেষ। কবরে রাখা হলো। আপনি অপেক্ষা করতেছেন মুনকার নাকির ফেরেশতার জন্য। কিন্তু, ত...
04/02/2023

হঠাৎ আপনি মারা গেছেন। আপনার জানাজার নামাজ শেষ। কবরে রাখা হলো।

আপনি অপেক্ষা করতেছেন মুনকার নাকির ফেরেশতার জন্য। কিন্তু, তাঁরা আসছে না কেনো!?

অথচ জান্নাতের সুঘ্রাণ পাওয়া শুরু করেছেন আপনি!

একটু পরেই কবরের সাথে জান্নাতের একটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি হয়ে গেলো! ওমা, এ কেমন কথা! প্রশ্ন উত্তর কই?

তখন আপনার মনে পড়লো- প্রতি রাতে সূরা মূলক পাঠ করলে কবরে প্রশ্ন উত্তরের অংশটুকু নাই। কবরের আজাবেরও কোনো চান্স নাই।

অতঃপর, রেশমী চাদরের নরম বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে আপনি বললেন 'আলহামদুলিল্লাহ'। (তিরমিজি ২৮৯০/৫ম খন্ড থেকে)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘কুরআনের তিরিশ আয়াত বিশিষ্ট এমন একটি সূরা আছে, যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে এবং শেষাবধি তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে, সেটা হচ্ছে ‘তাবা-রাকাল্লাযী বিয়্যাদিহিল মূলক’ (সূরা মূলক)।
-তিরমিযী (২৮৯১),সুনানে আবু দাউদ(১৪০০), ইবনে মাজাহ (৩৭৮৬)

ত্রিশটি ছবিতে ৩০টি আয়াত, মূখস্ত করার প্লান করুন।
(তিরমিজি ২৮৯০ অংশ থেকে)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রতি রাতে সূরা মূল পাঠ করার এবং আমল করার তৌফিক দান করুক আমিন,,,🥰
~ সংগ্রহীত

09/11/2022

Koster Status Video
কবর কে সরণ করে গজল

04/11/2022


দক্ষিণ দিনাজপুর আঞ্জুমান এর মেহেফিল জুলুস
যাসনে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

13/10/2022

🌹🌹7️⃣8️⃣6️⃣/9️⃣2️⃣🌹🌹

*আনন্দ সংবাদ*
*আনন্দ সংবাদ*

*জাশনে ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে Online Open কু্ইজ প্রতিযোগিতা ও উত্তর দাতাদের নগদ পুরুস্কার ঘোষণা*।

*প্রশ্নাবলি👇🏻👇🏻*

(প্রশ্ন নং-১)👉🏻 তিরিশ পারা কোরআন মাজিদের মধ্যে কোন্ পারার কোন্ সুরার কত নং রুকুতে কত নং আয়াতে লিখা আছে? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে, নগদ তিরিশ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। ইনশাআল্লাহ তায়ালা

(প্রশ্ন নং-২)👉🏻 তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল সহ ১০০ খানা আসমানী সহীফার মধ্যে কোন্ কিতাবের কোন্ জায়গায় লিখা ছিল? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে নগদ তিন হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
ইনশাআল্লাহ তায়ালা।

(প্রশ্ন নং-৩)👉🏻কম-বেশী এক লাখ ২৪ হাজার নবী-রাসুল আলাইহিমুস সালাম তাঁরা কি কেউ কোথাও বলে গেছেন? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে নগদ ২৪ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
ইনশাআল্লাহ তায়ালা।

(প্রশ্ন নং-৪) কম-বশী এক লাখ ২৪ হাজার সাহাবীদের মধ্যে কেউ কি কোথাও বলে গেছেন? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে নগদ ২৪ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। ইনশাআল্লাহ তায়ালা।

(প্রশ্ন নং-৫) চার মাযহাবের চারজন ইমামের মধ্যে কেউ কি কোথাও বলে গেছেন? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে নগদ চার হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। ইনশাআল্লাহ তায়ালা।

(প্রশ্ন নং-৬)👉🏻 সিয়াহ সিত্তাহ অর্থাৎ- সহী বোখারী শরীফ, সহী মুসলিম শরীফ, সুনানে আবু দাউদ শরীফ, সুনানে নাসাঈ শরীফ, জামে' তিরমিযী শরীফ ও সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফ কিতাব গুলির মধ্যে কোন্ কিতাবের কোন্ অধ্যায়ের কত নং হাদীসে লিখা আছে? যে,
میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم حرام
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা হারাম।
অথবা
لا یجوز میلاد النبی صلی اللہ تعالیٰ علیہ وسلم
অর্থাৎ- নবীর মিলাদ করা জায়েয নয়।

👆এটা দেখাতে পারলে নগদ ছয় হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
ইনশাআল্লাহ তায়ালা।

বিঃ দ্রঃ-১) উত্তর দেওয়ার সময় ৩১ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত।

বিঃ দ্রঃ-২) ওলামায়ে আহলে সুন্নাত ওয়া জামায়াতের সম্মুখে আনুষ্ঠানিক ভাবে হুবাহু ঐ দুটি বাক্য উল্লেখিত কিতাব গুলিতে দেখিয়ে দিবেন, আর পুরুস্কার নিয়ে খুশি মনে বাড়ি চলে যাবেন।

ইতি- ১৩/১০/২০২২
আরযগুযার
খাদিমে আহলে সুন্নাত ওয়া জামায়াত
মোঃ আলীমুদ্দিন রেজবী মাযহারী জঙ্গীপুরী।

05/10/2022

500 Ti মেম্বার ফলোয়ার
সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন শুভেচ্ছা

05/10/2022

যাদের মা নেই তাদের জন্যে
Gojol Ti Pete Amader Channel Subscribe করুন
MAKKI MADANI STUDIO
Youtube

05/10/2022

Maulana Aminuddin Rezbi gojol
আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
Youtube channel
MAKKI MADANI STUDIO

26/09/2022

Maulana Babunur Jaman Ashrafi
Mobaile 9734629834

16/09/2022

রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!!
সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!
আরামে ঘুমাবো বলে মা ডাকলো না...!!!
দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!

এবার মা অনেক ডাকলো আমি উঠলাম না।
মা চলে গেলো।
একটু পর আবার আসলো।
এবার অনেক ডাকার পরেও না উঠায় মা অনেক বকলো আমি তাও উঠলাম না।
এইবার মা একটা থাপ্পড় দিলো।
তাও উঠলাম না।

এবার মা হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো।
শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে।
মা কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসলো।
কিন্তু বাবা অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না।
এইবার বাবা চোখের জল ফেলে বলছেঃ উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না।
যেমন করে থাকতে চাস থাক।
তাও উঠে আয়।
তোকে আজকেই ল্যাপটপ কিনে দিবো।

আমি অবাক হয়ে দেখছি বাবা এতো করুণা করে কোনোদিন আমাকে বলে না অথচ আজ বলছে।
আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছি না।
এদিকে বাবা নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে।
একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো।

ওদিকে মা কাঁদছে কেউ মাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা বাবাকে কেউ ভাই বোনকে নানান কথা বলে বুঝাচ্ছে।
একটু পরেই কয়েকজন এসে আমাকে খুব যত্ন করে বিছানা থেকে নামিয়ে লোহার শক্ত খাটিয়াই শুইয়ে দিলো।

আমি কাঁদছি আর বলছি আমার পিঠে খুব ব্যাথা লাগছে নামাও এখান থেকে।
কেউ আমার কথা শুনলো না।
একটু পর ঐ মানুষ গুলো গরম পানি নিয়ে এসে আমার শরীরে কিছুটা পানি ডেলে দিলো।
ঈশ আমার শরীর পুড়ে গেলো বলে চিৎকার করছি কেউ কথা শুনছে না আমার। আমাকে পরম যত্নে গরম পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে ডলে ডলে ধুঁইছে।

আমি কাঁদছি আর বলছি আমাকে আর গরম পানি দিয়ো না,শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমায় আর ডলা দিয়ো না।খুব ব্যাথা লাগছে কেউ শুনলোনা।
অনেক সময় নিয়ে গোসল করিয়ে আমার শরীর ভালো করে মুছে নিয়ে আসলো আমার বসার জায়গাতে।

আমি খুব খুশি হলাম ভাবলাম আমাকে এইবার এখানে বসাবে।
কিন্তু ওরা আমাকে না বসিয়ে কাঠের শক্ত একটা খাটে শুইয়ে দিলো।
একটা চাদরও নিচে দিলনা।
একটু পরে মা,বোন আরো কয়জন মিলে আমাকে একটা সাদা কাপড় পড়ালো।
মা অনেক আদর করে আমার মুখে হাত বুলাচ্ছে আর কাঁদছে।
এতো আদর কোনোদিন করেনি মা আমাকে।

আমি অনেক করে বললাম কান্না থামাতে কিন্তু কিছুতেই কান্না থামাচ্ছে না।
আমি এতো করে বলছি কেঁদো না।
মা কিন্তু কিছুতেই শুন

03/09/2022

https://youtube.com/channel/UC8pxaTbd-bLQridxrm_sBFw
এই রকম সুন্দর সুন্দর বিষয় পাওয়ার জন্যে আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন
উপরে লিংকে ক্লিক করুন

26/08/2022

মৃত্যু আর বিয়েতে'
কী অদ্ভুত মিল !!!

"তোমার পাল্কি উঠলো,
আমার খাটিয়া উঠলো,

ফুল তোমার উপরেও ঝরলো,
ফুল আমার উপরেও ঝরলো,

তফাত শুধু এটুকুই ছিলো -
তুমি সেজে গেলে,
আমাকে সাজিয়ে নিয়ে গেলো।

তুমিও নিজের ঘরে চললে,
আমিও নিজের ঘরেই চললাম,

তফাত শুধু এটুকুই ছিলো -
তুমি নিজেই উঠে গেলে,
আমাকে উঠিয়ে নিয়ে গেলো।

মাহফিল ওখানেও ছিলো,
লোকজন এখানেও ছিলো,

তফাত শুধু এটুকুই ছিলো -
ওখানে সবাই হাসছিলো,
এখানে সবাই কাঁদছিলো।

কাজি ওখানেও ছিলো,
মৌলভি এখানেও ছিলো,

দুটো আয়াত তোমার জন্যে পড়লো,
দুটো আয়াত আমার জন্যে পড়লো,

তোমার বিয়ে পড়ালো,
আমার জানাজা পড়ালো,

তফাত শুধু এটুকুই ছিলো -
তোমাকে করলো আপন,
আমাকে করলো দাফন।"

"এত ক্ষুদ্র মানব জীবনের কিসের এত অহংকার!!!

ঘুম ভাঙলে আগামীকাল,
আর না ভাঙলে পরকাল!!"

©

25/08/2022

MAKKI MADANI STUDIO 🌹 YOUTUBE CHANNEL SUBSCRIBE NOW

20/08/2022

👉👉👇👇*মৃত্যুর পর মানুষের ৯টি আকাঙ্খা /আফসোস :*

● "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।" (সূরাহ নাবা, আয়াত : ৪০)

● "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।" (সূরাহ ফজর, আয়াত : ২৪)

● "হায়! আমাকে যদি আমার আমলনামা না দেওয়া হতো।" (সূরাহ আল-হাক্কা, আয়াত : ২৫)

● "হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৮)

● "হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল ﷺ এর আনুগত্য করতাম।" (সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)

● "হায়! আমি যদি রাসূল ﷺ এর পথ অবলম্বন করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৭)

● "হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।" (সূরাহ আন-নিসা, আয়াত : ৭৩)

● "হায়! আমি যদি আমার রবের সঙ্গে কাউকে শরীক না করতাম।" (সূরা কাহফ, আয়াত : ৪২)

● "হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো ― আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের শামিল।" (সূরাহ আনআম, আয়াত : ২৭)

হে আল্লাহ আমাদের কে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।🤲 امين

04/08/2022

🌱 * #একটিধ্রুবসত্যকাহিনী*🌱
*মৌলানা সাহেবদের কর্ম জীবনের প্রতি এক নজর। পুরোটা একবার পড়ার অনুরোধ করছি।দয়া করে বিরক্ত হবেন না। এই প্রবন্ধটা হয়তো আপনার উপকারে আসতে পারে, তবে গ্যারান্টি দেবো না। কারণ উপকারী না হতেও পারে। অবশ্যই শেয়ার করবেন*----🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

আলেমদের মর্যাদা ও ফজিলত সম্পর্কে পবিত্র ক্বোরান ও হাদীসের মধ্যে বহু স্থানে উল্লেখ আছে।
পবিত্র ক্বোরানে আছে : *"তোমাদের মধ্যে যারা ইমানদার ও যাদেরকে ইলম্ (জ্ঞান) দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা তাদের উচ্চমর্যদা দান করবেন"* ।(সূরা মুজাদালাহ্, আয়াত নং 11)
সূরা জুমার, আয়াত নং 9 এ আছে : *"হে নবী বলো! আলেম আর মূর্খ কি সমান হতে পারে?* " সূরা ফাতির, আয়াত নং 28 এ আছে : *" কেবল আলেম সম্প্রদায় আল্লাহ তাআলাকে ভয় করে"*।
পবিত্র হাদীসে উল্লেখ আছে : *"আলেম সম্প্রদায় হলো আম্বিয়াগণের ওয়ারিস"* (সহীহ্ বুখারী)।
প্রিয় নবী স্বল্লাল্লাহু আলাইহি অ-সাল্লাম বলেছেন : *"জ্ঞান সাধকের কলমের কালি শহীদের সাথে ওজন করা হবে। জ্ঞান সাধকের কলমের কালি ভারী হবে"*। (সূত্র: ফায়যানে ইলম্ আওর ওলামা)

✅💥 *মৌলবী সাহেব, আলেম সাহেব, মৌলানা সাহেব, হাফেজ সাহেব, ক্বারী সাহেব, মুফতি সাহেব। এর সাথে কমবেশী আধুনিক শিক্ষাও আছে , আর বেতন কত আপনি জানেন কি?পাঁচ-ছয় হাজার। না, জেনেও জানেন না। যে বেতন আপনারা মাদ্রাসা/মসজিদ থেকে দেন, সেটা কি তার সংসারের জন্য যথেষ্ট? আপনি নিজের সংসারের হিসাব নিয়ে বিচার করুন না। তাহলেই বুঝতে পারবেন কত টাকা দরকার হতে পারে একটা নূন্যতম সংসার চালাতে। মাদ্রাসার শিক্ষক বা মসজিদের ইমাম এর বেতনের পাঁচ টাকা কম করতে পারলে দুই টাকা বাড়ানো যায় না। যে মানুষটা সংসার-পরিবার ছেড়ে আপনার মাদ্রাসা বা মসজিদে ২৪ ঘন্টা দায়িত্ব সহকারে কাজ করছে। তার মূল্য এত কম কী করে হতে পারে! মৌলানা সাহেব আমাদের সমাজের একজন গুরু।কখনও তার সংসারের খবর নিয়ে দেখেছি। কখনও ভেবেছি কি যে, তার সময়ের যথাযথ মূল্য দিচ্ছি কি না। একজন ব্যক্তি কাজ করে দিনে 400-500 টাকা রোজগার করছে। আর একজন মৌলানা সাহেব মাদ্রাসা/মসজিদে দিন-রাতের মজুরি 150-200 টাকা পাই। আমরা কোন যুগে বাস করছি। মৌলানারা বেশী ইনকাম করলে আমাদের অনেকের হিংসা হয়। সরকার সাম্মানিক ভাতা দেয় ইমামদেরকে। যাতে তাদের সংসার চালাতে যে কষ্ট হয়, সেটা যেন লাঘব হয়। কিন্তু আমরা অনেকেই সেটা সহ্য করতে পারিনি তাই অনেক ইমামের মূল বেতন কেটে নেওয়া হয়েছে এই বলে যে, তুমি তো 2500 টাকা পাচ্ছো। তাই মূল বেতন থেকে 2500 হাজার কম করা হলো। কত বড় জুলুম করছি আমরা। সরকার দিচ্ছে তাদেরকে। কেটে নেওয়ার অধিকার তো আমাদের নেই। তাহলে কেন আমরা এই ধরনের অন্যায় করছি। বর্তমান যুগে মাদ্রাসা/মসজিদের মৌলানাদের বেতন কমপক্ষে 12,000-15,000 হাজার হওয়া আবশ্যক। তবেই একটা সংসার খুব ভালো না হলেও মোটামুটি চলবে। আজকের দিনে এই টাকার তেমন কোন মূল্য নেই। তেল আনতে নুন নাই এর মতো। মুসলিম সমাজের জন্য মৌলানাদের কত প্রয়োজন। এরা ছাড়া সমাজ পরিচালনা করা অসম্ভব। তাহলে তো তাদের খেয়াল রাখতেই হবে। এরা আমাদের সমাজের ধর্মীয় নেতা। তাদের নেতৃত্বে আমাদের চলতে হয়। কিন্তু তাদের নেতৃত্ব গ্রহণ করি না। তাদের সম্মান তলিয়ে গেছে। তাদের সাথে রাখালের মতো আমরা ব্যবহার করি।*

👉মৌলবী সাহেব যদি কোনো মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করে বা মসজিদে ইমামতি করে, তাহলে তার দর এতটা সস্তা যে, যার মুখে যা আসে বলে দেয়।বউয়ের সাথে ঝগড়া হলে , নামাজ পড়তে এসে মৌলবী সাহেবের পায়ে বেড় দিয়ে ন্যায় অন্যায় বলে মন হালকা করে নেয়।
👉ভোটের সময় কোন এক দলের সাথে ওঠা বসা করলে লোকে বলে -মৌলবী সাহেব ঘুষ নিয়েছে।
👉ওঠা বসা না করলে বলে - বিরোধী দল কিনে নিয়েছে, তাই মৌলবীর এত অহংকার।
👉জুম্মার দিন মসজিদে ব্যভিচারের বিষয়ে নসিহত করলে, যুব সম্প্রদায় অসন্তুষ্ট হয়ে যায়।
👉ঘুষ সম্পর্কে আলোচনা করলে, সরকারী কর্মকর্তারা বুড়ো আঙ্গুল দেখায় -বলে এই মৌলবী চলবে না।বড়দের সম্মান করে না। সমাজে বিবাদ সৃষ্টি করবে। একে বাদ দিতে হবে।
👉দুর্নীতিবাজ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভাষণ দিলে পুঁজিবাদীরা চটে যায়। এই মৌলবীকে রাখা যাবে না।
👉পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের গুরুত্ব সম্পর্কে ওয়াজ করলে, সাপ্তাহিক নামাজীরা (যারা শুধু জুম্মা পড়ে) নারাজ হয়ে যায়। মৌলবী সাহেবের সাথে পথে সাক্ষাৎ হলে আর কথা বলে না।
👉 মদ-গাঁজা নোংরা জিনিষের বিষয়ে ইসলামের বিধান শোনালে, মদখোর,গাঁজাখোররা রেগে যায়। বলে -বড় বড় লেকচার দিচ্ছে।
👉নামাজ পড়ার সময় সূরা একটু বড়ো পাঠ করলে বলে, ইমাম সাহেব নামাজে ঘুমিয়ে যায়।
👉আর ছোট সূরা পড়লে বলে, মাদ্রাসায় পড়ার কালে বড়ো সূরা মুখস্থ করেনি। পড়াশোনায় ফাঁকি দিয়েছে। পরের খেয়ে শুধু বগল বাজিয়েছে।
👉চায়ের দোকানে, মোড়ে বসে সমালোচনা করা খুব সহজ। কিন্তু ইমামের জায়নামাজে দাঁড়িয়ে ইমামতি অনেক কঠিন।
👉একজন মৌলবীর দ্বারা কোন প্রকার ত্রুটিবিচ্যুতি হয়ে গেলে, বলে -মৌলবীরা খারাপ। এরাই দুনিয়াটাকে নষ্ট করছে। পুরো মৌলবী সমাজকে গালাগালি করে।
👉রাজনীতিতে অংশ না নিলে বলে, মৌলবীর দ্বারা কিচ্ছু হবে না।
👉আর অংশগ্রহণ করলে বলে, মৌলবী সাহেব বিক্রি হয়ে গেছে।খেতে পাই না তাই টাকার লোভে রাজনীতি করছে।
👉যদি মাদ্রাসা/মসজিদের জন্য টাকা কালেকশন করে তাহলে বলে, মৌলবী সাহেব ভিক্ষা করছে। মাদ্রাসা/মসজিদের নামে টাকা আদায় করে নিজের পেট ভরে। মৌলবী সাহেব হয়ে ভিক্ষা করতে লজ্জা হয় না।
👉মৌলানা সাহেব মসজিদ-মক্তবে গ্রামের বাচ্চাদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা দেয় একেবারে বিনা পয়সায়। যদি এর বদলে 10-20 টাকা মাসে নেয়, সেটাই লোকের নজরে পড়ে। এর জন্য কত না সমালোচনা হয়। আর বলে -আমরা
মৌলবীকে মাসে মাসে মাইনে, খাবার দিচ্ছি আর পড়ানোর দরুন টাকা চাইছে।
👉প্রাইভেট শিক্ষককে মাসে 300-400 টাকা দিতে বিবেকে বাধে না।অথচ প্রাইভেট মাস্টার সপ্তাহে তিন-চার দিন পড়ায় । বিবেকে বাধবে কেন। এ যে ছেলেকে চাকরী পাইয়ে দেবে। আর মৌলানা সাহেব তো চাকরী পাইয়ে দিতে পারবে না।
👉ব্যবসা করে জীবন যাপন করলে বলে, ইলম্ নষ্ট করে

Address

Balurghat Sub-District
Patiram
733103

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Abdul Rasel Rana Ashrafi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD Abdul Rasel Rana Ashrafi:

Videos

Share

Category


Other Video Creators in Patiram

Show All

You may also like