SARA AYAT

SARA AYAT Everything is possible.
(1)

নিজেকে যোগ্য করে তুলুনসেই কোন ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি ‘চাকরি হচ্ছে সোনার হরিণ’। কত কিছুর পরিবর্তন হলো, কিন্তু এই কথার কো...
21/12/2024

নিজেকে যোগ্য করে তুলুন

সেই কোন ছেলেবেলা থেকে শুনে আসছি ‘চাকরি হচ্ছে সোনার হরিণ’। কত কিছুর পরিবর্তন হলো, কিন্তু এই কথার কোনো পরিবর্তন হলো না। দিন যত যাচ্ছে চাকরি যেন ততই কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠছে। জীবিকার প্রয়োজনে মানুষকে নানা পেশায় লিপ্ত হতে হয়। তবে কখনও কখনও উপযুক্ত অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা ও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে পছন্দানুযায়ী পেশা বেছে নিতে পারেন না। চাকরি, ব্যবসা, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার- যে পেশায়ই যান না কেন, সময়মতো নিজেকে গড়ে তুলতে না পারলে লক্ষ্যার্জন ব্যর্থ হয়। বেশিরভাগ বাঙালীর ইচ্ছে থাকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। একটা ছোট শিশুকে প্রশ্ন করবেন, তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও? সে সঙ্গে সঙ্গে বলবে, ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার। কিন্তু তার জন্য সঠিকভাবে নিজেকে তৈরি করে না। সেক্ষেত্রে প্রথমেই বাবা-মায়ের একটা বিরাট ভূমিকা পালন করতে হয়। ছোট থেকেই শিশুকে কোন বিশেষ পেশার প্রতি আকৃষ্ট করবেন না। বরং সে কোনদিকে যেতে চায় বা তার ইচ্ছের বিষয় কি সেটা বুঝে তাকে সঠিক গাইড লাইন দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে, তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে কিভাবে এগোতে হবে। স্কুল থেকেই মনস্থির করতে হবে ‘ভবিষ্যতে আমি আমাকে কোথায় দেখতে চাই’।

তারপর সে অনুযায়ী বিষয় বাছাই করে পরবর্তী পড়াশোনার দিকে এগোতে হবে। আমাদের দেশে পড়াশোনার সঙ্গে পেশাগত দিকের কোন মিল থাকে না। ফলে ব্যক্তিগত ভাবে যেমন নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে কষ্টসাধ্য হয়ে যায়, তেমনি কর্ম অনুযায়ী সঠিক কর্মী না পেলে প্রতিষ্ঠান বা কাজেরও অগ্রগতি হয় না। এছাড়া আমাদের দেশের সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থা এমন যে ছেলেমেয়েরা বেশিরভাগই ইংরেজিতে খানিকটা দুর্বল থাকে। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং সম্ভব হলে গঠনমূলক কাজে জড়িত হতে হবে। এতে কিছুটা অভিজ্ঞতা বাড়বে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা উর্ধ্বতন ব্যক্তির সঙ্গে পরিচিতি বাড়বে। যা ভবিষ্যতে কাজে লাগার সম্ভাবনা থাকে। কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সও করে নিতে পারেন। পড়াশোনা যখন প্রায় শেষ, তখন থেকে নিজেকে গুছিয়ে নিন।

নিজেকে তৈরি করুন:
আপনি যদি বিসিএসের মাধ্যমে নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তবে অনার্সের পর থেকেই বিসিএস এর বইগুলো পড়তে থাকুন। যদি ব্যাংকার হতে চান, তবে বাজারে প্রচলিত ব্যাংক রিলেটেড বইগুলো পড়ুন এবং ব্যাংকগুলোতে কিভাবে নিয়োগ হয় সে সম্পর্কে জানুন। অর্থাৎ আগে মনস্থির করুন আপনি কি হতে চান। সেভাবে নিজেকে তৈরি করুন।

সময়োপযোগী সিভি তৈরি করুন:
একটি আধুনিক ও সময়োপযোগী সিভি তৈরি করুন। অবজেক্টিভ এমনভাবে উপস্থাপন করবেন যেন কর্তৃপক্ষ তাতে প্রভাবিত ও মুগ্ধ হন। সিজিপিএ ৩ এর কম থাকলে উল্লেখ করার দরকার নেই। সিভি সংক্ষিপ্ত করবেন।

রেফারেন্স:
রেফারেন্স হিসেবে অবশ্যই চেষ্টা করবেন সর্বশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকের পরিচয় দেয়ার। তাকে অবশ্যই জানিয়ে রাখবেন, প্রয়োজনে সিভির একটি কপি তাকে দিয়ে রাখবেন।

নেটওয়ার্ক বাড়ান:
কখনও কোনো প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির সিনিয়র ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হলে তাদের সঙ্গে লিয়াজোঁ রাখবেন। বর্তমান চাকরি বাজারে নিজেকে ভাল অবস্থানে দেখতে চাইলে প্রয়োজন শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। কার মাধ্যমে কপাল খুলে যাবে বলা যায় না।

সজাগ থাকুন:
পছন্দের প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা তৈরি করে নিয়মিত তাদের ওয়েবসাইট দেখুন। প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানুন। আর চাকরির ধরন বুঝে আবেদনপত্র তৈরি করে জমা দিয়ে দিন।

কারিগরি শিক্ষা:
এসএসসির পর কেউ চাইলে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনস্থ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্সেও ভর্তি হতে পারেন। যেখানে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়। অথবা বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষার প্রশিক্ষণ নিয়েও দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। যেমন- ড্রাইভিং, সেলাই, রান্না, ইলেক্ট্রিক্যাল, ইলেক্ট্রনিক্স ইত্যাদি। এতে বিদেশে যাওয়ার বিষয়ে আপনার সহায়ক হবে।

চাকরিমেলা:
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় চাকরিমেলা হয়। সেখানে বড় বড় কোম্পানিগুলো চাকরির ডালি নিয়ে হাজির হয়। সুন্দর গোছানো কিছু সিভি নিয়ে পছন্দ অনুযায়ী স্টলে জমা দিন। তবে অবশ্যই চাকরির ধরন, কতজন লোক লাগবে, চাকরির প্রতিযোগিতা কেমন, কবে নাগাদ ডাকতে পারে এ সম্পর্কে জেনে নিন। কার একজনের নম্বর রেখে দিতে পারেন। মাঝে মাঝে তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন।

পড়তে হবে অনেক:
জানতে হলে পড়তে হবে। পাঠ্য বই ছাড়াও অন্যান্য বই পড়ুন। ফিকশন, নন-ফিকশনসহ সবধরনের বই পড়ুন। যারা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পারবেন না, বা পড়তে চান না তারা গণিত, ইংরেজি এবং বাণিজ্যের বিভিন্ন বিষয়গুলো নিয়ে পড়তে পারেন। তাহলে যে কোন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকগুলোতে চাকরি পাওয়া সহজ হবে।
আগে লক্ষ্য স্থির করুন, তারপর সেভাবে নিজেকে তৈরি করুন।

সোর্সঃ জনকন্ঠ।
Collected

চার্লি চ্যাপলিন --------পৃথিবীর সেরা সফল মানুষের ব্যর্থতার গল্প -------১৮৮৯ সালে জন্ম নেয়া বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতা ও পরিচা...
17/12/2024

চার্লি চ্যাপলিন --------
পৃথিবীর সেরা সফল মানুষের ব্যর্থতার গল্প -------
১৮৮৯ সালে জন্ম নেয়া বিশ্ব বিখ্যাত অভিনেতা ও পরিচালক চার্লি চ্যাপলিনকে তো সবাই চেনে। সিনেমার শুরুর সময় থেকে আজ পর্যন্ত সব সিনেমা পাগল তাঁকে ভালোবাসে ও শ্রদ্ধা করে। পৃথিবীর সফলতম অভিনেতা ও পরিচালকদের একজন তিনি। কমেডির রাজা বলা হয় তাঁকে। এসব কথাও সবাই জানে। তাহলে চলুন আজ জেনে নেয়া যাক এমন কিছু কথা যা সবাই জানে না।

চ্যাপলিনের বাবা ছিলেন একজন পাঁড় মাতাল। কোনও কাজ করতেন না,দিন-রাত মদ খেয়ে পড়ে থাকতেন। চ্যাপলিনের ২ বছর বয়সে তাঁর বাবা বাড়ি ছেড়ে চলে যান। মা নামেমাত্র একটি কাজ করতেন যাতে সংসারের খরচ কোনওভাবেই মিটতো না।

৭ বছর বয়সে চার্লি "ওয়ার্কহাউজ" এ যেতে বাধ্য হন। সেই সময়ে বৃটেনে গরিবদের জন্য একটি ব্যবস্থা চালু ছিল,যেখানে পরিশ্রমের বিনিময়ে খাবার ও শোয়ার জায়গা দেয়া হত।

কিছুদিন পর আবার চার্লি সেখান থেকে ফিরে আসেন এবং আবার তাঁর ৯ বছর বয়সে তাঁর মা পাগল হয়ে যান,এবং তাকে মানসিক হাসপাতালে যেতে হয়। মায়ের মানসিক হাসপাতালে যাওয়ার কারণে চ্যাপলিনকে আবারও ওয়ার্কহাউজে ফিরে যেতে হয়। কিছুদিন পর তাঁর বাবা লিভার নষ্ট হয়ে মারা যান।

এরপর তাঁর মায়ের পাগলামি এতই বেড়ে যায় যে তাকে সব সময়ের জন্য পাগলা গারদে বন্দী করে রাখার প্রয়োজন পড়ে। চ্যাপলিন ও তাঁর ভাই সিডনি একদম পথে বসে পড়েন। দিনের পর দিন না খেয়ে রাস্তায় ঘুরে কাটান।

এভাবে চলতে চলতেই এক সময়ে তিনি মঞ্চে কাজ নেন। বিভিন্ন মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতে করতে নিজের কমেডি প্রতিভাকে শক্তিশালী করেন। পরে হলিউডে পাড়ি জমিয়ে সর্বকালের সেরা নির্বাক অভিনেতা হয়ে ওঠেন।।

শেষ কথা -------
প্রতিটি মানুষের জীবনেই ব্যর্থতা আসে। কোনও বড় স্বপ্নই একবারে পূরণ হয় না। এটা জীবনেরই একটা অংশ। পৃথিবীতে অসাধারণ সাফল্য সেইসব মানুষই অর্জন করতে পারেন,যাঁরা বার বার ব্যর্থ হয়েও চেষ্টা করে যান।

একবার ব্যর্থ হলে সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে তাঁরা আবার শুরু করেন। তারপর আবার ভুল করেন,
আবার শিক্ষা নিয়ে কাজ শুরু করেন। এভাবে শত শত বা হাজার হাজার বার ব্যর্থ হতে হতে একটা সময়ে গিয়ে তাঁরা সফল হন। বদলে দেন পৃথিবীর ইতিহাস।

আজ সফল মানুষের ব্যর্থতার গল্প বলার উদ্দেশ্য হল আপনাকে ব্যর্থতার পর উঠে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা দেয়া। সবার মধ্যেই শুধু প্রয়োজন ব্যর্থতা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে আবার চেষ্টা করার মানসিকতা।
collected

তরুণ তুর্কিদের মগজাস্ত্রেই দাবায় শ্রেষ্ঠত্ব কায়েম ভারতের! ♟️🇮🇳গতকালই গুকেশ ডোম্মারাজু সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে ওয়ার্ল্ড ...
15/12/2024

তরুণ তুর্কিদের মগজাস্ত্রেই দাবায় শ্রেষ্ঠত্ব কায়েম ভারতের! ♟️🇮🇳

গতকালই গুকেশ ডোম্মারাজু সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে ওয়ার্ল্ড চেস চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। মাত্র আঠারো বছর বয়সে! ফিডে রেটিং অনুযায়ী তিনি র‍্যাঙ্কিংয়ে রয়েছেন 5 নম্বরে। তবে শুধুমাত্র একা গুকেশই নন, টপ 20-তে আরও তিনজন ভারতীয় রয়েছেন। অর্জুন এরিগাইসি (4), রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ (17) এবং দ্য গ্রেট বিশ্বনাথন আনন্দ (10). ভিশির সম্পর্কে আর কী-ই বা বলব! তবে বাকি তিনজনই এই বয়সে যে পারফর্ম করছেন, জাস্ট অসাধারণ! অর্জুন চেস অলিম্পিয়াডে 11 রাউন্ডে 10 পয়েন্ট নিয়ে জিতেছিলেন গোল্ড মেডেল! প্রজ্ঞানন্দ চেস ওয়ার্ল্ড কাপ ফাইনালে ম্যাগনাস কার্লসেনের বিপক্ষে চোখে চোখ রেখে লড়াই করেছিলেন র‍্যাপিড টাইব্রেকার রাউন্ডে! এবং প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ডিংকে হারিয়ে গুকেশ হলেন সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন!

গত অলিম্পিয়াডেই পুরুষ এবং মহিলা - উভয় বিভাগেই স্বর্ণপদক জিতেছে ভারত! ভিশির সময়ে তিনিই ছিলেন ভারতের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। কিন্তু বর্তমানে কোনও নির্দিষ্ট একটা নাম উল্লেখ করা সম্ভব নয়! গুকেশ, প্রজ্ঞা, অর্জুন - সবাই একে অপরকে ছাপিয়ে যাচ্ছেন! গুকেশের বয়স 18, প্রজ্ঞার 19 এবং অর্জুনের 21 বছর। এদের সঙ্গে অবশ্যই উল্লেখ করতে হয় নিহাল সারিন, দিব্যা দেশমুখ, বৈশালী রমেশবাবুর মতো দাবাড়ুদের নাম। ভিশির দেখানো পথে আজ প্রত্যেকেই বিশ্বজয়ের লক্ষ্যে স্থির। ক্রিকেটপাগল এক দেশের জনগণকে কয়েক মাসের মধ্যেই দাবার প্রতি আকৃষ্ট করতে পেরেছেন এই তরুণ তুর্কিরা!

গুকেশকে অভিনন্দন, সঙ্গে প্রত্যেক ভারতীয় দাবাড়ুর জন্যই শুভকামনা রইল। বিশ্বমঞ্চে নিজেদের আধিপত্য কায়েম করতে থাকুন এই গ্র‍্যান্ডমাস্টাররা! ❤️
Collected

উৎসর্গআমার কবিতা আমি দিয়ে যাবোআপনাকে, তোমাকে ও তোকে।কবিতা কি কেবল শব্দের মেলা, সংগীতের লীলা?কবিতা কি ছেলেখেলা, অবহেলা রঙ...
15/12/2024

উৎসর্গ

আমার কবিতা আমি দিয়ে যাবো
আপনাকে, তোমাকে ও তোকে।
কবিতা কি কেবল শব্দের মেলা, সংগীতের লীলা?
কবিতা কি ছেলেখেলা, অবহেলা রঙিন বেলুন?
কবিতা কি নোটবই, টু-ইন-ওয়ান, অভিজাত মহিলা -সেলুন?
কবিতা তো অবিকল মানুষের মতো
চোখ-মুখ-মন আছে, সেও বিবেক শাসিত,
তারও আছে বিরহে পুষ্পিত কিছু লাল নীল ক্ষত।
কবিতা তো রূপান্তরিত শিলা, গবেষণাগারে নিয়ে
খুলে দেখো তার সব অণু-পরমাণু জুড়ে
কেবলি জড়িয়ে আছে মানুষের মৌলিক কাহিনী।
মানুষের মতো সেও সভ্যতার চাষাবাদ করে,
সেও চায় শিল্প আর স্লোগানের শৈল্পিক মিলন,
তার তা ভূমিকা চায় যতোটুকু যার উৎপাদন।
কবিতা তো কেঁদে ওঠে মানুষের যে কোনো অ-সুখে,
নষ্ট সময় এলে উঠানে দাঁড়িয়ে বলে,–
পথিক এ পথে নয়
‘ভালোবাসা এই পথে গেছে’।
আমার কবিতা আমি দিয়ে যাবো
আপনাকে, তোমাকে ও তোকে।

কবি হেলাল হাফিজ
(৭অক্টবর ১৯৪৮- ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪)

Collected

ভারতের বিখ্যাত স্পোর্টসপারসন যারাবিভিন্ন খেলার সাথে যুক্ত ছিলেন।
15/12/2024

ভারতের বিখ্যাত স্পোর্টসপারসন যারা
বিভিন্ন খেলার সাথে যুক্ত ছিলেন।

নাম নরেশ দেবনাথ , বয়স ৮০ বাড়ি আমবাগান, নবদ্বীপ, নদীয়া। এই ভদ্রলোক প্রতিদিন বিষ্ণুপ্রিয়া স্টেশনে পাপর, ও সাথে চা বিক্রি ক...
15/12/2024

নাম নরেশ দেবনাথ , বয়স ৮০ বাড়ি আমবাগান, নবদ্বীপ, নদীয়া। এই ভদ্রলোক প্রতিদিন বিষ্ণুপ্রিয়া স্টেশনে পাপর, ও সাথে চা বিক্রি করেন। কথা বলে জানতে পারলাম ওনার বাড়িতে উনি আর ওনার স্ত্রী বর্তমান। একটাই ছেলে ছিল কিন্তু সে বর্তমানে বেঁচে নেই।ছেলেটা ভালো রোজগার করতো তখন এই বৃদ্ধ মানুষটাকে কোনো কাজ করতে দিতনা তার ছেলে। কিন্তু ছেলের অবর্তমানে এখন অনেক কষ্টে দিন চালাতে হয় তাও পাপর ও চা বিক্রি করে। দিনে 300 টাকা রোজগার করা ভীষণ কঠিন হয়ে গেছে। আমি গাড়ি ধরবো বলে বসে ছিলাম। কথা প্রসঙ্গে জানতে পারলাম তার কথা গুলো। উনি সবাইকে অনুরোধ করছিল যে 2 টো পাপর কেনার জন্য। এটাও বলছিল কিনলে ভীষণ উপকার হবে তার। কিন্তু মানুষ বোধ হয় এখন খুব হিসেবি হয়ে চলে। অনেকেই তার কথা শুনেও শুনছে না। আমি আমার সাধ্য মতো নিলাম। সবাইকে অনুরোধ ওনার সাথে দেখা হলে কিছু অন্তত কিনবেন। তাতে ওনার অনেক উপকার হবে। আমি ওনার অনুমতি নিয়ে এই ছবি ও লেখাটা পোস্ট করলাম। আমার সকল বন্ধুদের অনুরোধ যদি পারেন একটু শেয়ার করে ওনার পাশে দাঁড়াবেন। তাতে যদি ওনার কিছুটা বিক্রি হয়।🙏🙏

©রাজু সূত্রধর
Copied

অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, এবং সঙ্গীতশিল্পী কিনু চার্লস রিভস, নিউইয়র্কের একটি ক্লাবে নির্ধারিত সময়ের কুড়ি মিনি...
15/12/2024

অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, এবং সঙ্গীতশিল্পী কিনু চার্লস রিভস, নিউইয়র্কের একটি ক্লাবে নির্ধারিত সময়ের কুড়ি মিনিট দেরিতে পৌঁছলেন। ক্লাবটিতে যে-পার্টিটা চলছে, সেটি তাঁর নতুন মুভি'র প্রতি উৎসর্গ করা। ক্লাবের বাইরে, অঝোর বৃষ্টির নিচে, দাঁড়িয়ে আছেন তিনি, চুপচাপ। ভিতরে যেতে দেওয়া হচ্ছে না তাঁকে, সিকিউরিটি গার্ডরা চিনতে পারেনি। এর ক'দিন পরে, ক্লাবটির মালিক বলেছিলেন— "আমি জানতামই না কিনু ক্লাবের বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন, কবে তাঁকে ভিতরে প্রবেশের অনুমতি দেবে কেউ সে-আশায়! কাউকেই তিনি পরিচয় দেননি।"

কিনু। চিরকাল যাতায়াত করলেন গণপরিবহনে চড়ে, সময়ে ঝুলেঝুলে। রাস্তার ধারে ভিক্ষে করছে ঘরবাড়িহীন কোনো নিঃস্ব, কিনু তার পাশে গিয়ে বসে থেকেছেন, গল্প করেছেন, উঠে আসার আগে দুখী মানুষটির মুঠোয় গুঁজে দিয়েছেন অপ্রত্যাশিত পরিমাণের অর্থের নোট। কেউ জানে না, কে এই লোক? আপনি যদি তাঁকে চিনে থাকেন, প্রায়ই আপনার চোখে পড়বে— পার্কের বেঞ্চিতে বসে হটডগ চিবুচ্ছেন তিনি, অপরিচিত বুড়োবুড়ি-শিশুদের হলাহলের পাশে।

কিনু। দুনিয়ার বিস্ময়কর চলচ্চিত্র 'দ্য ম্যাট্রিক্স'-এর একটি সিক্যুয়েল শেষে, চলচ্চিত্রটির প্রত্যেক স্টান্টম্যানকে একটি করে মোটরবাইক কিনে দিয়েছিলেন। তাঁকে বলতে শুনেছিলাম আমরা— "এঁদের স্কিলই, এই মুভির প্রাণ।"

'দ্য ম্যাট্রিক্স'-এর কস্টিউম ডিজাইনার ও কম্পিউটার সায়েন্টিস্টদের বেতন তাঁর কাছে মনে হয়েছিলো— চলচ্চিত্রটির উত্তুঙ্গ জনপ্রিয়তা এবং এর নেপথ্যে ওই উল্লিখিত ব্যক্তিদের মেধা ও শ্রমের তুলনায় যথার্থ নয়। অতএব, সেই মুভি থেকে প্রাপ্ত তাঁর পারিশ্রমিকের সিংহভাগ তিনি তুলে দিয়েছিলেন এঁদের হাতে।

তাঁর মুভি 'দ্য ডেভিল'স অ্যাডভোকেট'-এ কিংবদন্তী অভিনেতা আল পাচিনোকে আমন্ত্রণের খরচ যোগাতে, তিনি কমিয়ে ফেলেছিলেন নিজের বেতন।

'দ্য লেক হাউজ' চলচ্চিত্রটায় অভিনয়ের সময়, দু'জন কস্টিউম সহকারীর আলাপ তাঁর কানে এসেছিলো ফিসফাসে, যাদের একজন কাঁদছিলো হুহু করে, পরদিন কুড়ি হাজার ডলার শোধ করতে না-পারলে ঋণের ঘরটি হারিয়ে পরিবার নিয়ে পথে বসতে হবে বলে। সেই পরদিন, লোকটির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকাটি জমা হয়ে গিয়েছিলো। হ্যাঁ, কিনু রিভস।

প্রত্যেকেই মানুষ হিসেবে জন্মায়, কিন্তু মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে পারে— অল্প ক'জন।

১৯৬৪'র সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ জন্মেছিলো শিশুটি। বয়স যখন তিন বছর, বাবা পরিত্যাগ করলো তাকে। এরপর, ছেলেটি বড়ো হয়েছিলো তিনজন সৎপিতার ভিন্ন তিন বাড়িতে। ছেলেটির ডিসলেক্সিয়া। তার স্বপ্ন ছিল হকি প্লেয়ার হওয়ার, যে-স্বপ্ন চুরমার হয়ে যায় মারাত্মক একটি দুর্ঘটনায় প্রায় মৃত্যুর মুখোমুখি পড়ে যাওয়ার ফলস্বরূপ। জন্মমুহূর্তেই তাঁর কন্যাশিশু মারা যায়। ক'দিন পরেই মারা যান সেই কন্যার মা, গাড়ি-অ্যাক্সিডেন্টে। প্রায় একই সময়ে মারা যান তাঁর প্রাণের বান্ধব, সুখদুঃখের সাথী— রিভার ফিনিক্স। তাঁর বোনের শরীরে ধরা পড়ে লিউকেমিয়া।

ভেঙ্গে পড়েননি কিনু। বোনের চিকিৎসা চলাকালীন ওই দীর্ঘ সময়ে, কোনো চলচ্চিত্রেই অভিনয় করলেন না তিনি, বসে থাকতেন বোনের বিছানার পাশে। একদিন, বিখ্যাত 'দ্য লিউকেমিয়া ফাউন্ডেশন' গড়ে তুললেন কিনু, বোনের চোখের ভিতরের বেদনা বুকের ভিতরে বয়ে; যে-ফাউন্ডেশনে নিয়মিত অর্থ যোগান দেওয়ার প্রয়োজনে আজও অভিনয় করে চলেন লোকটি। শুধুমাত্র 'দ্য ম্যাট্রিক্স' মুভির আয় থেকেই, সাড়ে সাত কোটি মার্কিন ডলার দান করেছেন কিনু, বিভিন্ন হাসপাতালে, এবং অন্যান্য চ্যারিটিতে, মানুষের জন্য।

বডিগার্ড? নেই। বিলাসবহুল একটি বাড়ি? না, নেই। নিউইয়র্ক শহরের রাস্তায়, সাবওয়েতে, গণপরিবহনে, আজও আপনি দেখতে পাবেন, দুনিয়ার দুর্ধর্ষ এক চলচ্চিত্র অভিনেতাকে, মিলিয়োনিয়ার, তীব্র প্রতিভাধর, ঝুলছেন গাড়ির ভিতরে দাঁড়িয়ে, হাঁটছেন ফুটপাত ধরে, পৃথিবীর মানুষকে দেখছেন তিনি, দেখছেন মানুষের বিচিত্র জীবনগুলোকে, অবাক দৃষ্টিতে, জলভরা চোখে। হ্যাঁ, তিনি কিনু রিভস। ইচ্ছে করলেই যিনি জগতের সবচেয়ে দামী প্লেনটি কিনে পৃথিবী ঘুরতে পারেন।

২০১০ সাল। কিনু'র জন্মদিন। ফুটপাত ধরে হাঁটতে-হাঁটতে, একটি ছোট্ট বেকারির সামনে এসে, ঢুকে পড়লেন তিনি। কিনলেন ছোট্ট একটি পেস্ট্রি-বান, এবং একটি মোমবাতি। মোমবাতিটি বানের উপরে বসিয়ে, বেকারি থেকে বেরিয়ে, সামনের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে তৃপ্তি নিয়ে খেলেন। এবং, তাঁকে চিনতে পেরে যে-ই দাঁড়িয়ে হাত বাড়ালো করমর্দনের কিংবা সামান্য হাই-হ্যালোর ইচ্ছেয়, প্রত্যেককেই এক কাপ করে কফি পানের অনুরোধ করলেন তিনি। অথচ, সেদিন দুনিয়ার সব মিডিয়া জুড়ে তাঁর জন্মদিন পালিত হচ্ছে হইহল্লায়, তাঁর ঘরে গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়। তিনি নেই। ফুটপাত ধরে হাঁটছেন, মানুষের বুকের ধার ঘেঁষে।

১৯৯৭ সালের এক সকালে, লস এঞ্জেলেসের একজন ফটোসাংবাদিক একটি আকস্মিক ছবি তুলে হইচই ফেলে দিয়েছিলো— দুনিয়া-কাঁপানো অভিনেতা কিনু রিভস মাফলারে মুখটি ঢেকে রেখে একজন গৃহহীন লোকের পাশে বসে খাচ্ছেনদাচ্ছেন, গল্প করছেন, হাসিঠাট্টায় মেতে রয়েছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে!

মাঝেমাঝে, খুব ভাগ্যবান হোন যদি, আপনি সেইসব মানুষের সাক্ষাৎ পাবেন, যাঁরা বুকের ভিতরে তীব্র ভাঙন নিয়ে বেঁচে আছেন, এবং বেঁচে আছেন দুনিয়ার অন্য কাউকেই অমন ভাঙনের মুখে পড়তে না-দেওয়ার তীব্র বাসনায়। তাঁরা ভাঙাচোরা মানুষ, তাঁরা মানুষের জন্য ছুটতে থাকা মানুষ।

কিনু চার্লস রিভস। এই ভদ্রলোক পৃথিবীর যে-কোনোকিছুই কেনার ক্ষমতা রাখেন; কিন্তু, প্রতি ভোরে ঘুম থেকে জেগে, তিনি একমাত্র তা-ই ছুঁতে ছোটেন, যা, কেনা যায় না।
Collected from:
Salah Uddin Ahmed Jewel
, ১২.১২.২০২১

ভারতের পরাজয় নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে চরম মন্তব্য করলেন গাভাস্কার। তিনি বলেছেন,‘আমি ভারতীয় দলকে অনুরোধ করছি যে অনুগ্রহ করে ত...
15/12/2024

ভারতের পরাজয় নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে চরম মন্তব্য করলেন গাভাস্কার। তিনি বলেছেন,‘আমি ভারতীয় দলকে অনুরোধ করছি যে অনুগ্রহ করে তারা গিয়ে অনুশীলন করুক। কোচের বলা উচিত নয়, আরে, আপনি ১৫০ মারলেন, আপনার অনুশীলনে আসার দরকার নেই। আরে, আপনি ম্যাচে ৪০ ওভার বল করেছেন, আপনার অনুশীলনে আসার দরকার নেই। তাদের অপসন দেওয়া উচিত নয়। আপনি যদি খেলোয়াড়দের এই বিকল্পটি দেন তবে তাদের অনেকেই বলবেন যে হোটেল রুমে বসে থাকবো। ভারতীয় ক্রিকেটের এটা দরকার নেই।’
গাভাস্কার আরো বলেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে এমন লোক দরকার যারা পুরোপুরি নিবেদিত। ভারতের হয়ে খেলাটা সম্মানের। এই ঐচ্ছিক অনুশীলন সেশনটি এমন কিছু যা আমি বিশ্বাস করি না। আর আপনি রান করেননি বলে ছন্দ পেতে নিজেকে আরও সময় দিতে হবে। আপনার বোলাররা ছন্দ পাচ্ছে না। কিছু খেলোয়াড় আছে যাদের সময় দরকার।’
‘এখন এই সিরিজটিকে তিন ম্যাচের সিরিজ হিসেবে বিবেচনা করুন। ভুলে যান যে এটা ছিল পাঁচ টেস্টের সিরিজ। আমি চাই এই ভারতীয় দল আগামী কয়েকদিন অনুশীলনে কাজে লাগাবে। আপনি যদি ভাবেন হোটেল রুমে বসে থাকবেন, তাহলে সেটা চরম ভুল হবে, কারণ আপনি এখানে ক্রিকেট খেলতে এসেছেন।এই দিনগুলি নষ্ট করবেন না।"
সুনীল গাভাস্কারের সাথে আপনি কি একমত ? কমেন্টে জানান
Collected

চা বাঙালীর অন্যতম আবেগ
15/12/2024

চা বাঙালীর অন্যতম আবেগ

15/12/2024
💌শিক্ষনিয় কিছু কথা🙏✨  গাধাকে সৃষ্টি করার পরে সৃষ্টিকর্তা বললেন : "তুই আজীবন কঠোর পরিশ্রম করবি, অন্যের বোঝা বয়ে বেড়াবি।...
15/12/2024

💌শিক্ষনিয় কিছু কথা🙏

✨ গাধাকে সৃষ্টি করার পরে সৃষ্টিকর্তা বললেন :
"তুই আজীবন কঠোর পরিশ্রম করবি, অন্যের বোঝা বয়ে বেড়াবি। তোর মাথায় কোনো বুদ্ধিও থাকবেনা। তোকে আয়ু দিলাম ৫০ বছর।

👉 গাধা : সে কি !! এত কষ্ট করে আমি এত দীর্ঘদিন বাঁচতে চাইনা। প্লিজ, আমার আয়ু কমিয়ে ২০ বছর করে দিন।

👉 সৃষ্টিকর্তা : যাহ, তাই দিলাম।

👉 কুকুরকে বললেন : "তুই হবি মানুষের সবচেয়ে বিশ্বস্ত বন্ধু, কিন্তু মানুষের উচ্ছিষ্ট খেয়ে বেঁচে থাকবি। তোর আয়ু হবে ৩০ বছর।"

শুনে, কুকুর বলল : দয়া করে একটু শর্ট করে ঐটা ১৫ করান। এতদিন বাঁচতে চাইনা। এইবারও রাজি হয়ে গেলেন।

👉 এরপর উনি বানরকে বললেন : "হে বানর, তোর একমাত্র কাজ হবে লাফিয়ে লাফিয়ে এক গাছ থেকে আরেক গাছে যাওয়া, আর তামশা দেখিয়ে মানুষকে বিনোদন দেওয়া। তোর আয়ু দিলাম ২০ বছর।

👉 সে আবেগে কেঁদে বলল : দিবেনই যখন ১০ বছর দেন, আমি এত বড় জীবন দিয়ে কি করব??

👉 এইবার মানুষকে বলল : "তুমি হবে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। সবচেয়ে জ্ঞানী এবং বিচক্ষণ। তোমার আয়ুও হবে ২০ বছর।" সে তো খুশিতে পাগল হয়ে গেল,কিন্তু এত মহত জীবন নিয়ে মাত্র ২০বছর??

👉 সে করজোরে প্রভুকে বলল : একটা কাজ করা যায়না?আপনি আমাকে গাধার ফেরত দেওয়া ৩০ বছর,
কুকুরের ১৫ বছর,
বানরের ১০ বছর দিয়ে দেন।

👉 সৃষ্টিকর্তা বললেন : নিজের ভালো পাগলেও বোঝে, তুই বুঝলি না। যাহ, দিলাম।

সেই থেকে মানুষ সুন্দর ভাবে বাঁচে ২০ বছর,
পরের ৩০ বছর গাধার মত সংসারের বোঝা টানে,
তার পরের ১৫ বছর ছেলে মেয়ে যা দেয় তাই খেয়ে পরে বেঁচে থাকে কুকুরের মতো, আর তার পরের দশ বছর বানরের মত, কখনো এক সন্তানের বাসা তো কখনো আরেক সন্তানের বাসায় ঘোরে আর নাতি নাতনিদের বিনোদন দেওয়াই হয় তাদের প্রধান দায়িত্ব।

Collected

 #জন্মদিবসে_বাইচুং_ভুটিয়া1995 সাল, পেশোয়ার, হাজার হাজার অনুরাগীতে পূর্ণ ফুটবল স্টেডিয়াম এবং বাতাসে প্রতিধ্বনিত হতে থাক...
15/12/2024

#জন্মদিবসে_বাইচুং_ভুটিয়া
1995 সাল, পেশোয়ার, হাজার হাজার অনুরাগীতে পূর্ণ ফুটবল স্টেডিয়াম এবং বাতাসে প্রতিধ্বনিত হতে থাকা বাইচুং ভুটিয়ার নাম! এটা কোনো গল্প নয়, এটা ছিল বাইচুং ভুটিয়ার জাদু যা এমনকি পাকিস্তানিদেরও তার ভক্ত বানিয়েছে।

ভারতীয় ফুটবলের পোস্টার বয় হিসেবে পরিচিত বাইচুং আজকের দিনে অর্থাৎ 15ই ডিসেম্বর সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক থেকে চার ঘণ্টা দূরে একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

ছোটবেলা থেকেই বাইচুং এর স্বপ্ন ছিল বিরাট। তাঁর বাবা-মা এবং পুরো কৃষক পরিবারের কেউই বিশ্বাস হয়তো সেইসময় বিশ্বাস করতে পারেন নি যে, এই স্বপ্নগুলি কোনদিন পূরণ হবে এবং এত খ্যাতিও অর্জন করবেন।

তাঁর কাকা কর্মা ভুটিয়া বাইচুংকে এগিয়ে যেতে সমর্থন করেছিলেন। বাইচুং পাকিয়ং-এর সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল থেকে পড়াশোনা শেষ করেন এবং সেখান থেকেই ফুটবলের প্রতি তাঁর অনুরাগ জন্ম নেয়।

টাকাপয়সা তেমন ছিল না, কিন্তু বাইচুং এর সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেতনা ছিল খুবই শক্তিশালী। তিনি একবার বলেছিলেন যে, তাঁর কৃষক পরিবার কীভাবে ক্ষেতে আদার চাষ করতো এবং সেই আদা থেকে নিজের অংশ নিয়ে তিনি স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতেন এবং সেই টাকা দিয়ে ফুটবল কিনতেন!

1993 সালে, কলকাতার মর্যাদাপূর্ণ ফুটবল ক্লাব ইস্টবেঙ্গলের সাথে তাঁর খেলার কেরিয়ার শুরু হয়। তাঁর যাত্রায় তিনি অনেক রেকর্ড ভেঙেছেন, রেকর্ড গড়েছেন এবং অর্জন করেছেন ঐতিহাসিক সাফল্য। এর মধ্যে একটি হল দেশের হয়ে 100 ম্যাচ খেলা প্রথম ভারতীয় ফুটবলার হওয়া।

শুধু অনুপ্রেরণা নয়, তাঁর সাফল্য এবং তাঁর যাত্রা তরুণদের জন্য নতুন পথ তৈরি করেছে। বাইচুং তরুণ খেলোয়াড়দের জন্য রোল মডেল এবং সবসময় দেশের গর্ব হয়ে থাকবেন।


Collected From:


[Bhaichung Bhutia, Sikkimese Sniper, Indian football, football legend, AFC Hall of Fame]

অন্ধ্র প্রদেশ থেকে আগত তেলুগু একটা পরিবার- স্বামী স্ত্রী দুজনেই বেশ সেটেলড। এই পরিবারে বাবা লোকটির নাম ইন্টারেস্টিং। রজন...
15/12/2024

অন্ধ্র প্রদেশ থেকে আগত তেলুগু একটা পরিবার- স্বামী স্ত্রী দুজনেই বেশ সেটেলড। এই পরিবারে বাবা লোকটির নাম ইন্টারেস্টিং। রজনীকান্ত। সিনেমার নায়কের নামে নাম রেখেছিলেন কিনা এই প্রশ্ন রজনীকান্তের বাবাকে জিজ্ঞেস করার কোনো উপায় নাই আসলে। রজনীকান্ত একজন নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ। রজনীকান্তের স্ত্রী পদ্মা- একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট। ফলে আঁচ করা যায় একটা গোছানো ছিমছাম পরিবার। চারদিকে হাইজিনের সুস্পষ্ট ছাপ দেখতে পাবো- যদি রজনীকান্তের ঘরে আমাদের প্রবেশের অনুমতি মেলে আর কি। এই চমৎকার দম্পতির ঘরে ২০০৬ সালের ২৯-ই মে গুকেশের জন্ম। ডম্মারাজু অংশটি বাবার নামের থেকে নেওয়া।

গুকেশ যখন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে যায়, ১৯ সালের আলাপ- তার আগের সময়টায় গুকেশ বিশ্বের বিভিন্ন অনূর্ধ্ব টুর্নামেন্ট জেতে, বিশেষত এশিয়ান স্কুল টুর্নামেন্টগুলো। তখনই তাঁর ব্যাপারে খোঁজ খবর নেওয়া শুরু করি। কন্সট্যান্ট টুর্নামেন্ট রাশের ভেতর থাকার কারণে গুকেশের আইএম রেজাল্ট চলে আসে বেশ দ্রুত। সালটা ২০১৭।

কোভিডের বিরাট একটা প্যারা চলে আসলো। দাবার টুর্নামেন্টগুলি তখন সব অনলাইনে। বিরাট বিরাট প্রাইজমানি। র‍্যাপিড বা ব্লিটজ টুর্নামেন্ট ইউটিউবে টিউন ইন করে বসলে সবার আগে চোখে পড়তো ভারতীয় ছেলেপিলেদের সংবাদ। গুকেশ তখনও ঐ অর্থে স্টার না। প্রজ্ঞানন্দ, নিহাল সারিন, অর্জুন এরিগেইসি- এদের ভিড়ে গুকেশকে ঠিকঠাক ধরতে না পারা গেলেও মাঝেমধ্যে চমকপ্রদ কিছু খবর পেতাম।

যেমনঃ ২০২১ সালে জুলিয়াস বায়ার চেস ট্যুরের সেকেন্ড র‍্যাপিড ইভেন্ট জেতে গুকেশ ডি। ১৯ খেলায় ১৪ পয়েন্ট পেয়ে ২০ জনের ভেতর চ্যাম্পিয়ন হয় সে।

বছর ঘুরে ২২ সাল। চারদিকে প্রচুর দাবার টুর্নামেন্ট। একেক জায়গায় জিতছেন একেকজন। এরকম ইন্টারনাশনাল টুর্নামেন্ট জিতলে এক ধরনের পয়েন্ট জমা হয়। এই প্রসঙ্গে পরে আসবো হয়তো। সেই বছর সবার চোখ ছিলো ৪৪ তম অলিম্পিয়াডের দিকে। ভারতের বেশ কয়েকটি টিম গিয়েছিলো সেখানে। স্পেসিফিক গুকেশের স্কোর যদি বলতে হয়- তাহলে আমার মতো আপনিও অবাক হবেন।

গুকেশ ১১ খেলায় ৯ পয়েন্ট তো পেয়েছিলোই, সেই সাথে হারিয়েছিল আমেরিকার ১ নাম্বার দাবাড়ু ফাবিয়ানো কারুয়ানাকে। এই রেজাল্টের জন্য গুকেশ বোর্ড প্রাইজসহ গোল্ড মেডাল পায়। সম্মিলিতভাবে টিম রেজাল্ট তৃতীয় র‍্যাংকিং-এ।

একই বছরের শেষের দিকে রেটিংয়ে গুকেশ ২৭০০ ক্রস করে, এখানেও একটা রেকর্ড আছে। বয়েসের হিসেব করলে তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ূ হিসেবে ২৭০০ ক্রস।

একই সময় এইমচেস র‍্যাপিড টুর্নামেন্টে ম্যাগনাস কার্লসেনকে হারায় গুকেশ।

**

বাবা একজন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মা নার্স। ওয়েনঝু’র উপকূলবর্তী শহরে বেড়ে ওঠেন দিং লিরেন। কখনো ভাবেননি চাইনিজ ইতিহাসের সবচে শক্তিশালী খেলোয়াড় হয়ে উঠবেন। তরুণ বয়স থেকেই রেখেছেন মেধার স্বাক্ষর। জিতেছেন দুইটি ওয়ার্ল্ড ইয়োথ টাইটেল এবং চায়নার সবচেয়ে সম্মানজনক জুনিয়র প্রতিযোগিতা। পিকিং ইউনিভার্সিটি থেকে আইন বিষয়ে পড়াশোনাও শেষ করেছেন।

ছাত্র থাকাকালীন দিং লিরেন ভালো ছিলেন অংকে। বিশ্ববিদ্যালয় পেরোনোর পর বুঝতে পারেন তিনি আসলে ভালোবেসেছিলেন সাহিত্যই। রেমন্ড কার্ভারের লেখা পছন্দ, পড়েছেন হারুকি মুরাকামিও।

ইয়ান নেপোমনিয়াশির সাথে দিং লিরেন যখন প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নামেন- তাঁর বডি জেশ্চার দেখে কোনোভাবেই তাঁর আত্মবিশ্বাসের মাত্রা পরিমাপ করা সম্ভবপর হয়নি। কিন্তু খেলায় ছিলেন ডেডলি। গেম ৬-এ তাঁর বিজয় দাবার ইতিহাসে রচিত হয়ে গেছে অত্যন্ত কাব্যিকভাবে। শেষমেশ টাইব্রেকারের Rg6-চালে হতভম্ব হয়নি, এমন বান্দা খুব কম পাওয়া যাবে। দিং লিরেন কথায় নয়, বোর্ডে প্রমাণ করেছেন কেন আল্টিমেট চ্যাম্পিয়ন হওয়া তিনি ডিজার্ভ করেন।

**

পার্সি বিশী শেলী'র একটা কবিতা আছে- 'হাইম টু ইন্টেলেকচুয়াল বিউটি', কবি বলছেন:

Love, Hope, and Self-esteem, like clouds depart
And come, for some uncertain moments lent.
Man were immortal and omnipotent,
Didst thou, unknown and awful as thou art,
Keep with thy glorious train firm state within his heart.
Thou messenger of sympathies,
That wax and wane in lovers' eyes;
Thou, that to human thought art nourishment,
Like darkness to a dying flame!
Depart not as thy shadow came,
Depart not—lest the grave should be,
Like life and fear, a dark reality.

এই কবিতাটা সবচে বেশি আরো একবার প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আমার কাছে।

চ্যাম্পিয়ন হবার পর দিং লিরেনকে খুব কম টুর্নামেন্টেই খেলতে দেখা গেছে। সব খোলস ছেড়েছুড়ে টুর্নামেন্টে ফিরে আসলেও জয়ের দেখা পেয়েছেন খুব কম। এমনকি- দিং লিরেন সম্ভবত একমাত্র 'উইক' ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন, যে কিনা চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ শুরুর আগেই হারিয়েছেন শীর্ষ দশের অবস্থান! অন্যদিকে গুকেশ টপ ফাইভের ভেতর ওঠানামা করেছেন। রেটিং এবং র‍্যাংকিং গ্যাপ দাবায় খুবই প্রভাব ফেলে- যেহেতু একমাত্র এটা দিয়েই কে কতটা শক্তিশালী, তা বোঝা যায়।

দিং লিরেন অলরেডি চ্যাম্পিয়ন হয়ে বসে থাকার কারণে তাঁর জার্নিটা আমার লেখায় বেশি একটা উঠে আসবেনা। র‍্যাদার গুকেশ-কে নিয়েই কথা বলা যাক।

চ্যাম্পিয়নকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য ক্যান্ডিডেটস টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই ক্যান্ডিডেটস টুর্নামেন্টে স্থান পেতে হলে বিভিন্ন টুর্নামেন্ট জিতে ভালো স্কোর করা লাগে। আবার ওয়ার্ল্ড কাপের জয়ী প্রথম তিনজন সরাসরি ক্যান্ডিডেটসে কোয়ালিফাই করেন। ২০২৩ সালের ওয়ার্ল্ড কাপ জেতে ম্যাগনাস, কিন্তু সে তো ক্যান্ডিডেটস খেলবে না, কারণ সে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াই করবে না! ফলে, ওয়ার্ল্ড কাপে সেকেন্ড হওয়া ভারতীয় প্রজ্ঞানন্দ এবং পাঞ্চব্যাগ নিজাত আবাসভ ক্যান্ডিডেটসে খেলার সুযোগ পায়।

প্রজ্ঞানন্দ হয়ে ওঠে ইনস্ট্যান্ট সেনসেশান। গুকেশের বয়েসের আশেপাশেই প্রজ্ঞা। চেন্নাইতে জন্ম। বেড়ে ওঠা সেখানেই। ওয়ার্ল্ড কাপে রানার আপ হওয়ার পর এয়ারপোর্টে লাইন ধরে যায় তার আগমনে। সরকারের তরফ থেকে ৫ কোটি টাকা এবং গাড়ি পায় প্রজ্ঞার পরিবার। মোটামুটি ইন্ডিয়ান মিডিয়ায় সেট হয়ে গেছে- প্রজ্ঞানন্দ ক্যান্ডিডেটস জিতবে এবং ইভেনচুয়ালি ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হবে।

ডিসেম্বর ২০২৩-এ খবর আসে গুকেশ ফিদে সার্কিটে সর্বোচ্চ স্কোর করার কারণে সেও ক্যান্ডিডেটস টুর্নামেন্ট খেলতে পারবে। এখানেও একটা ছোট ঘটনা ছিলো। ফিদে সার্কিট অনুযায়ী সর্বোচ্চ স্কোর মূলত ফাবিয়ানো কারুয়ানার, কিন্তু সে অলরেডি ওয়ার্ল্ড কাপে থার্ড হওয়ায় সেখান থেকে সরাসরি কোয়ালিফাই করার কারণে দ্বিতীয় স্কোরার হিসেবে গুকেশ চান্স পায়।
...ওয়েট, ওয়েট

কাহিনী এখানেও আছে।

এইযে গুকেশ ক্যান্ডিডেটস টুর্নামেন্টে চান্স পেলো- ইতিহাসে তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ূ হিসেবে তাঁর নাম তালিকায় উঠে গেলো। প্রথমজন- ববি ফিশার, দ্বিতীয়জন ম্যাগনাস কার্লসেন।

**

গুকেশ ক্যান্ডিডেটসেও ফেভারিট ছিলো না। ম্যাগনাস কার্লসেন টুর্নামেন্ট শুরুর আগে একটা র‍্যাংকিং করেছিলেন- কার পারফরম্যান্স কেমন হবে এবং সেই অনুযায়ী ঐ দাবাড়ুর বিষয়ে তাঁর অবস্থান কী- এমন।

গুকেশের বিষয়ে ম্যাগনাসের অবস্থান ছিলোঃ "Will do poorly"

ক্যান্ডিডেটস টুর্নামেন্ট ২০২৪-এ মোট ভারতীয় ছিলো ৩ জন। ৩ জনই দারুণ পারফরম্যান্স করেছেন। শুরুর দিকে টানা দুটি গেম জিতে ভিদিত গুজরাতি সাড়া জাগিয়েছিলেন। প্রজ্ঞার খেলাও মোর অর লেস গুড। শেষ রাউন্ডের জমজমাট ক্যালকুলেশনে নয় পয়েন্ট পেয়ে কেস-ক্লোজ করে হোটেলে ফেরে গুকেশ ডি।

স্টেজ মোটামুটি সেট। ইটস গুকেশ ভার্সেস দিং লিরেন। খেলা সিঙ্গাপুরে। টাইটেল স্পন্সর গুগল।

**

বাকি ঘটনা মোটামুটি সবাই জানি। প্রথম রাউন্ডে উদ্বোধন করতে আসেন স্যার ডেমিস হ্যাসাবিস- কেমিস্ট্রি নোবেল লরিয়েট। সাদা ঘুঁটি নিয়ে গুকেশ, কালো ঘুঁটি নিয়ে ফ্রেঞ্চ ডিফেন্স খেলেন দিং লিরেন।

প্রথম রাউন্ডে হেরে যায় গুকেশ। ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপের আগেরকার ম্যাচগুলোতে 'ফ্রেঞ্চ ডিফেন্স' খেলা হয়েছে খুবই কম। ফলে দিং-এর এমন এপ্রোচে সারপ্রাইজড হয়েছিলেন দাবা জানে ও বোঝে এমন প্রায় সবাই।

প্রেস কনফারেন্সে দিং বলেন- "Well, of course I feel very good—I haven't won a single classical game for a long time and I managed to do that!"

বাস্তবিক বটে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর যে কয়টা টুর্নামেন্টে দিং লিরেন অংশ নিয়েছেন, তাঁর প্রায় সবকয়টিতে পারফরম্যান্স ছিলো বাজে। প্রথম রাউন্ডে এরকম জয় স্বাভাবিকভাবেই তাঁর আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে।

দ্বিতীয় রাউন্ড ড্র। আস্তে আস্তে প্রেশার বিল্ডের ন্যারেটিভটা খেয়াল করেন প্রিয় পাঠক।

তৃতীয় রাউন্ডে আবার সাদা ঘুঁটি গুকেশের। চমৎকার একটা জয়, মাত্র ৩৭ চালেই।

পরের টানা সাত রাউন্ড ড্র। দুজনের স্কোরই সমান।

একাদশ রাউন্ডের খেলায় গুকেশ কীভাবে কীভাবে যেন ২৯ চালের মাথায় জয় নিশ্চিত করে ফেলে। গেমটা আক্ষরিক অর্থেই বেশ জটিল ছিলো। সমানসংখ্যক ভুল দুজনেরই, কিন্তু আল্টিমেট লিড চলে আসে গুকেশের কাছে।

দ্বাদশ রাউন্ডের খেলায় সাদা ঘুঁটি নিয়ে এবার দিং লিরেনের জয়!

"In one of his best-ever games, Ding played with computer-like accuracy"

ত্রয়োদশ রাউন্ডের খেলা ড্র।

চতুর্দশ রাউন্ডের খেলা ম্যাথমেটিক্যালি ড্র-ই ছিলো, কিন্তু শেষের দিকে এসে এমন একটা ব্লান্ডার করে বসে দিং লিরেন- যে ব্লান্ডার থেকে ফেরত আসার সকল পথ ততক্ষণে বন্ধ হয়ে গেছে। খেলাটি এতখানিই ড্র যে- একটা লাইভ স্ট্রীমে আনন্দ বলছিলেনঃ

"It would be a draw 99.73% with 0.27% reserved for uncertainty in life."

**

মানুষ-মাত্রই বেদনার সুচতুর ড্রয়িং। প্রতিটি রেখার তীব্রতাই এখানেই সুন্দর, শাশ্বত ও সার্বজনীন। ফলে, আনন্দের বর্ণিত ০.২৭% অনিশ্চয়তার ভেতরেও সম্ভাবনা বের হয়ে আসতে পারে- আপনি যতই এটাকে 'দুর্ঘটনা' কিংবা 'কপাল' বলে উড়িয়ে দেন না কেন, ৬৪ ঘরের গণিতে আমি এটাকে এচিভমেন্ট হিসেবেই দেখতে চাইবো।

ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়া একটা ভীষণ প্রেশারের কাজ। গুকেশ ম্যানেজড টু ডু দ্যাট।

অভিনন্দন, চ্যাম্পিয়ন 👑
Collected

বৃদ্ধ বয়স হয়েগেয়ে পরাণ বন্দোপাধ্যায় এখনো নাটক ও বাংলা সিনেমার অভিনয় করতে ভুলে না অভিনেতা একটা লাইক পরাণ বন্দোপাধ্যায় স...
15/12/2024

বৃদ্ধ বয়স হয়েগেয়ে পরাণ বন্দোপাধ্যায় এখনো নাটক ও বাংলা সিনেমার অভিনয় করতে ভুলে না অভিনেতা একটা লাইক পরাণ বন্দোপাধ্যায় স্যারের জন্য‌।

Daily motivational quotes...•••••
15/12/2024

Daily motivational quotes...










Address

Barogachhiya , Chanchal
Old Malda
732123

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SARA AYAT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SARA AYAT:

Videos

Share