SARA AYAT

SARA AYAT Everything is possible.
(1)

15/01/2025
পৃথিবীর  সবচেয়ে  বানোয়াট  এবং  মিথ্যা  মোটিভেশন  হচ্ছে Everything  is  possible  if  try  hard... ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, ...
15/01/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বানোয়াট এবং মিথ্যা মোটিভেশন হচ্ছে
Everything is possible if try hard...

ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, পাওলো কোয়েলহো’ এর লেখা থেকে ইন্সপায়ার হয়ে শাহরুখ খান আমাদের শিখিয়েছে ,

’’দিল সে চাহ,তো পুরি কায়নাত উসে তুম সে মিলানে কি সাজিশ মে লাগ যাতি হ্যায়’’

মানে কাউকে মন থেকে চাইলে সে একদিন তোমার হবেই। এই ধরনের মিথ্যা এবং কসমিক রেওয়ার্ড আমাদের জন্য খুবই টক্সিক !

কেন টক্সিক সেটা বলছি।
তার আগে বলে নেই , খুব ছোট বেলা থেকেই আমরা জেনে আসছি,

পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি। অর্থাৎ ,যদি প্রচুর পরিশ্রম করি তাহলে সাফল্য আসবেই।

কিন্তু বিষয়টা কি আসলেই তাই ?

পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই তার কোন নিশ্চয়তা নেই। যথেষ্ট পরিশ্রম করে জীবনে ব্যর্থ হওয়াদের সংখ্যাটা কম না। ব্যর্থতার কারণ হিসেবে আমরা যথেষ্ট পরিশ্রম না করা কে এক্সকিউজ হিসেবে দাড় করাই, অথচ খবর নিয়ে দেখেন ক্লাসের ভালো ছাত্রদের থেকে খারাপ ছাত্রদের অনেকের পরিশ্রম কম ছিল না, তবুও তারা ব্যর্থ হয়েছে।

কারণ হয়ত তারা লেখাপড়ার চেয়ে ছবি আঁকায় ভালো, খেলাধুলায় , সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং, ব্যবসায়, কিংবা অন্য কিছুতে ভালো ।

তাই পরিশ্রমটা কোথায় করতে হবে এবং কোথায় থামতে হবে সেটা জানাও জরুরী। পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য আসে না সত্যি,
কিন্তু অহেতুক পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই এটা সত্যি না।

এই সে 'সাফল্য আসবেই' নামক চিন্তা আমাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে, এর ফলাফল বেশির ভাগ সময় হতাশা বা মন ভাঙার কারণ হয়ে যায়।

এই কারণে মানুষ সাফল্য আসবেই, ভেবে পরিশ্রম করেই যায়। একটা সময় এর পরে গিয়ে যে, হাল ছেড়ে দিতে হয়, এবং নতুন কিছুর জন্য এনার্জি সেইভ করতে হয়, এটা মানতে পারে না।

ফলে কখনো কখনো এর মূল্য দিতে গিয়ে কেউ কেউ তার সমস্ত জীবন ভুল কিছুর পেছনে খরচ করে ফেলে!

জীবনটা খুবই ছোট, লাইফে আপনার প্ল্যান A কাজ করে নাই, তাড়াতাড়ি প্ল্যান B তে মুভ করেন, আপনি কষ্ট করে সর্বোচ্চ এফোর্টস দিয়ে আপনার প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্ৰিয় সাবজেক্টটি পাননি, সমস্যা নাই পরবর্তী বেস্ট অপশনসগুলো দেখেন এবং মুভ অন করেন, কখনো ই মনোবল হারিয়ে নিজেকে হারিয়ে দেবেন না !

জানেন কি?              Collected from:KolkataMemories
14/01/2025

জানেন কি?


Collected from:
KolkataMemories

বাংলা সাহিত্যে সবচেয়ে বেশী লিখেছেন কে? অনেকে বলবেন রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু বাংলা সাহিত্যেই একজন সাহিত্যিক আছেন তিনি একাই লি...
14/01/2025

বাংলা সাহিত্যে সবচেয়ে বেশী লিখেছেন কে?
অনেকে বলবেন রবীন্দ্রনাথ। কিন্তু বাংলা সাহিত্যেই একজন সাহিত্যিক আছেন তিনি একাই লিখেছেন ২৫০'র বেশী উপন্যাস,
১৫০০ র বেশী ছোট গল্প! (মতান্তরে ৪ হাজারের বেশী গল্প লিখেছিলেন।) শিশু সাহিত্যের উপরেও ৬০টির বেশী বই।
তিনি হলেন আশাপূর্ণা দেবী।
যে আশাপূর্ণা দেবী জীবনে স্কুলে পড়তে যাননি, লেখালেখির জন্য সেই আশাপূর্ণা দেবীকেই চারটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডি-লিট ডিগ্রিতে ভূষিত করেছিলো। পেয়েছিলেন ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার জ্ঞানপীঠ ও।
মাত্র ১৫ বছরে বিয়ে হয়েছিলো তাঁর। ব্যক্তিজীবনে আশাপূর্ণা দেবী ছিলেন নিতান্তই এক আটপৌরে মা ও গৃহবধূ। যিনি পাশ্চাত্য সাহিত্য ও দর্শন সম্পর্কে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞা ছিলেন। বাংলা ছাড়া দ্বিতীয় কোনও ভাষায় তার জ্ঞান ছিল না। বঞ্চিত হয়েছিলেন প্রথাগত শিক্ষালাভেও।

তাঁর পড়াশোনা যা শেখার সব তাঁর দাদাদের কাছে বিভিন্ন পড়া শুনে আর পত্র-পত্রিকা পড়ে।
আশাপূর্ণারা ছিলেন দুই বোন। ছোটবেলায় তাঁরা দুই বোন মিলে জেদ ধরেছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের কাছে। চিঠি পাঠিয়ে লিখেছিলেন, “নিজের হাতে আমাদের নাম লিখে একটি উত্তর দেবেন।” অবশেষে অনেকদিন পর রবীন্দ্রনাথের চিঠি পৌঁছল আশাপূর্ণাদের বাড়িতে। তাতে লেখা, “আশাপূর্ণা-সম্পূর্ণা”।
বাইশ-তেইশ বছরের ছেলের মৃত্যুও তাঁকে সইতে হয়েছিলো! শোক তাঁকে বহু দিন বিপর্যস্ত করে রেখেছিল। কিন্তু তখন ও তাঁর কলম চলেছে। লিখে গেছেন তখনো‌। লেখালেখির এক জিদ তাঁকে আজীবন তাড়িত করেছে।

আত্মকথায় লিখেছিলেন, 'ইস্কুলে পড়লেই যে মেয়েরা বাচাল হয়ে উঠবে এই তথ্য আর কেউ না জানুক আমার ঠাকুমা ভালোভাবেই জানতেন, এবং তাঁর মাতৃভক্ত পুত্রদের পক্ষে ঐ জানার বিরুদ্ধে কিছু করার শক্তি ছিলোনা।'
অন্য জায়গায় তিনি লিখেছিলেষ, 'ছোটবেলা থেকেই আমার অনুভূতির ব্যাকুলতা আমাকে ভাবিয়েছে, যন্ত্রণা দিয়েছে, আমাকে লিখিয়ে ছেড়েছে…. আমি লিখেছি ঘরোয়া মেয়েদের নিয়ে…. চিরদিনই মনের ভিতরে একটা আপোষহীন বিদ্রোহ ছিল, তাকে যদি নারী মুক্তির পিপাসা বলতে হয়, তাহলে তাই। যদি কিছু বিদ্রোহিণী চরিত্র সৃষ্টি করে থাকি, সেটা করেছি প্রতিবাদ করার মাধ্যম হিসাবেই…।'
তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও পর্যবেক্ষণশক্তি তাকে দান করে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখকের আসন। তাঁ্য লেখার মধ্যে এমন একটা ছেলেভুলোনো বিষয়টি সবচেয়ে ভালো লাগে। যেন মনে হয়, দাদী বা ঠাকুমা তাঁর নাতিপুতিদের গল্প বলছেন।
লেখালেখির জন্য আপনি এক অনুপ্রেরণা।
Collected

14/01/2025
থ্রি ইডিয়টসের চে সিচোরে মুভিটা আমার কাছে বেশি প্রিয়। কারণ, থ্রি ইডিয়টস আপনাকে বলবে, তুমিও জিতবে। বাট সিচোরে মুভিটা আপ...
14/01/2025

থ্রি ইডিয়টসের চে সিচোরে মুভিটা আমার কাছে বেশি প্রিয়। কারণ, থ্রি ইডিয়টস আপনাকে বলবে, তুমিও জিতবে।

বাট সিচোরে মুভিটা আপনাকে বলবে, তুমি হারবে, তারপরেও তুমি বেঁচে থাকবে।

এক বিষয়ে ফেল করে রুয়েটের মাহাদী ছেলেটা গত শনিবার আত্মহত্যা করে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেল,

প্রায় বছর দেড়েক আগে,
"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহাগ ছেলেটা মরে গেল। হয়তো তাদের কেউ কখনও বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন না, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।

শিব খেরা, ডেল কার্নেগি থেকে আমাদের বাবা মা, বারবার আমাদের একটা কথাই বলে, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।

কিন্তু কেউ কখনও বলে না, তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারও ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। সবসময়ই উঠে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সবসময়ই দৌড়ানোর দরকার নাই। একটু রেস্ট নাও। একটু বিশ্রাম করো। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছো, এবার একটু নরম হও।

কেউ বলে না। বলে না বলেই, মাহাদী ও সোহাগের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ রিলেশনশিপের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ রেজাল্ট বা সিজির জন্য, কেউ বা একটুখানি ভালোবাসার জন্য।

হেলাল হাফিজ এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছিলেন,

কেউ বলেনি,
ক্লান্ত পথিক,
দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও...

ওদিকে হুমায়ূন আজাদ লিখেছিলেন আরো ভয়ঙ্কর কথা,

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।
(আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো)

মা বাবা, শিক্ষক, গার্জিয়ান, বন্ধু, সমাজ, পৃথিবী, আপনাদের সবার কাছে আমার একটাই অনুরোধ। জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন, সমস্যা নাই, কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। উঠে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণার দরকার আছে মানি, তাই বলে ক্লান্ত একটা ছেলে বা মেয়ের বসে পড়ার স্বস্তিটুকুর দরকারও কি নাই?

পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু এই পৃথিবীতে সবাই বাঁচতে আসছে। বাঁচার অধিকারটা সবাইরেই দেন। এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ছোট্ট একটা স্বপ্ন ডিজার্ভ করে, একটুখানি এমপ্যাথি ডিজার্ভ করে, এক ফোঁটা রোদ্র ডিজার্ভ করে, ছোট্ট একটা ঘাসফুল ডিজার্ভ করে।

এই পৃথিবীর আলো বাতাস, জল বা জোছনায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন দোয়েলের শিষ শোনার অধিকার আছে, হেরে যাওয়া মানুষটারও তেমন এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি পাওয়ার অধিকার আছে।

জয়ের মালা বিজয়ীরই থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় নাই। তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষের উপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কাইড়া নেওয়ার অধিকার কারো নাই। কারো না।

collected

লসএঞ্জেলসে হলিউড তারকাদের বাড়িতে কি থাকে, কেন এত দামী! এ প্রশ্ন অনেকের মনেই আসতে পারে। নেট ঘেটেঘুটে যা পেলাম তাই বলছি- ব...
14/01/2025

লসএঞ্জেলসে হলিউড তারকাদের বাড়িতে কি থাকে, কেন এত দামী! এ প্রশ্ন অনেকের মনেই আসতে পারে। নেট ঘেটেঘুটে যা পেলাম তাই বলছি- বাড়িগুলো সাধারণত বেভারলি হিলস, মালিবু বা বেল এয়ারের মতো এলাকায় অবস্থিত।যা দামী ও মর্যাদাপূর্ণ। আমাদের গুলশান-বনানী-বারিধারা মনে করতে পারেন।
তবে এখানকার স্থানীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। আমাদের দেশের মত ল্যাভেন্ডিস মার্কা না।

অত্যাধুনিক আর্কিটেকচারাল ডিজাইন, স্মার্ট হোম সিস্টেম এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করে। অটোমেটেড লাইটিং, সিকিউরিটি ক্যামেরা এবং গোপনীয়তার জন্য উন্নত প্রযুক্তি থাকে। সবক্ষেত্রেই তারা সর্বশেষ লেটেস্টটা ব্যবহার করিয়া.... থাকে ।

বিশাল সুইমিং পুল, ব্যক্তিগত থিয়েটার, জিম, স্পা ও #ওয়াইন_সেলার থাকে প্রায় সব বাড়িতেই।
প্রায়শই বাড়ির সঙ্গে টেনিস কোর্ট, বাস্কেটবল কোর্ট বা প্রাইভেট গার্ডেনও থাকে।

বাড়িগুলোর ভেতর আন্তর্জাতিক মানের এবং ইউনিক শিল্পকর্ম, দামী আসবাবপত্র, মার্বেল বা ওনক্স পাথরের মেঝে ব্যবহৃত হয়।
অভ্যন্তরীণ নকশায় সাধারণত ব্যক্তিগত রুচি ও ব্র্যান্ডের উপস্থিতি দেখা যায়।

অনেক বাড়িতে আলাদা গেট, সুরক্ষিত প্রবেশ পথ এবং ব্যক্তিগত রোড থাকে।
তারকাদের গোপনীয়তা রক্ষার জন্য অনেক সময় বাড়ি বাইরে থেকে দেখা যায় না। ভাবুন একবার। ক্যামোফ্লেজ করা মনে হয়! আমি যাইয়া দেখতে পারি নাই।

এছাড়া লস অ্যাঞ্জেলসের জমি অতিশয় উচ্চবংশ তাই অতি উচ্চমূল্য। কিছু এলাকা কেবল বিখ্যাতদের জন্যই কেনার সুযোগ রাখা হয়।

এছাড়া বিলাসবহুল বাড়ি তৈরিতে উন্নত উপকরণের পাশাপাশি সেরা স্থপতিদের ব্যবহার করা হয়। এই ধরেন আক্কাস মিস্ত্রি, কুতুব কন্টেকদার😀

বাড়িগুলো তারকাদের নামের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এর মূল্য অহেতুকই বেড়ে যায়।

তাছাড়া হলিউড লাইফস্টাইল এবং তারকাদের বিলাসবহুল জীবনযাপন সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হওয়ায় এই বাড়িগুলোর দাম হুদাই আরও বাড়িয়া যায়।

এই বাড়িগুলো শুধু বসবাসের জন্য নয় বরং তারকাদের স্টাইল এবং মর্যাদার প্রতীক হিসেবেও বিবেচিত হয়।

আমার এনালাইসিস হলো দাবানলে যতটুকু না পুড়তো। তারচেয়ে বেশি পোড়ার কারন প্রত্যেক বাড়িই মদ-ওয়াইনের ভাগাড়। আর এগুলো যেহেতু দাহ্য তাই হাকাইয়া পুড়তেছে।পুড়ুকগা। এছাড়া গ্যাস সিলিন্ডার, গাড়ির পেট্রোল সবকিছু মিলে একাকার।

আগুনের কি রুচি দেখছেন। খাচ্ছে দাচ্ছে থামছেই না।

Collected

14/01/2025
একজন মা পরিশ্রম করে যতটুকু ক্লান্ত হয়, তারচেয়ে অনেক বেশি ক্লান্ত হয় আশপাশের মানুষের কারণে। আপনি  সারাদিন সংসার আর বাচ্চা...
14/01/2025

একজন মা পরিশ্রম করে যতটুকু ক্লান্ত হয়, তারচেয়ে অনেক বেশি ক্লান্ত হয় আশপাশের মানুষের কারণে।

আপনি সারাদিন সংসার আর বাচ্চার জন্য শ্রম দেন, সেটা শরীরের জন‍্য ভালো। মনের জন‍্য ও ভালো।
আপনার মানসিক শান্তি, ঘুম, খাওয়া সব কিছুর জন্য ভালো।
কিন্তু আপনার আশেপাশের কিছু মানুষ আপনাকে মানসিকভাবে যতটুকু ক্লান্ত করবে, সেটা আপনার খাওয়া, ঘুম সব কেড়ে নিবে। আপনার কাজের ফোকাস ধ্বংস করবে , আনন্দ নষ্ট করবে।

সারাদিন কঠোর পরিশ্রমের চেয়ে, সে ক্লান্তি অনেক বেশি ক্ষতিকর! টক্সিক! নোংরা!
এই ক্লান্তি আমাদের জীবনের সুখ মুছে ফেলে। পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি করে।

কি নির্মম তাইনা!

তাই আপনি যদি ক্লান্ত হন, তাহলে ভাবুন, কোন মানুষগুলো আপনাকে ক্লান্ত করছে। কোন সম্পর্কগুলো আপনাকে ক্লান্ত করছে।

একজন মা নিজেকে ক্লান্তি মুক্ত না রাখতে পারলে, তার মাতৃত্বের আনন্দ ধ্বংস হয়।
Collected

মৌমাছি কথা:  আপনি কি জানেন ১১০০ মৌমাছি যদি একজন মানুষকে হূল ফোটায় তাহলে মানুষটি মারা যাবে। ১ কেজি মধু সংগ্রহ করতে ১১০০ ...
14/01/2025

মৌমাছি কথা:
আপনি কি জানেন ১১০০ মৌমাছি যদি একজন মানুষকে হূল ফোটায় তাহলে মানুষটি মারা যাবে। ১ কেজি মধু সংগ্রহ করতে ১১০০ মৌমাছির প্রায় ৯০ হাজার মাইল ঘুরতে হয়। আর যদি ফুলের কথা বলি, তাহলে প্রায় ৪০ লক্ষ ফুরের প্রয়োজন হয়।

এর থেকেই অনুমান করাযায় শ্রমিক মৌমাছিরা কি পরিমান পরিশ্রমী। অপরদিকে রানী মৌমাছির কাজ শুধু সন্তান প্রসব করা। রানী মৌমাছি প্রতিবার প্রায় ১৫'শ থেকে আড়াই হাজারটি মৌমাছির জন্ম দেয়। পুরুষ মৌমাছি কোন কাজ করে না। এমনকি শ্রমিক মৌমাছিরা তাদের মুখে খাবার তুলে দেয়। পুরুষ মৌমাছির একমাত্র কাজ রাণী মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হওয়া।

মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুর বেলা চাকের সক্ষম পুরুষ মৌমাছিরা একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ভিড় জমায়। যাকে বলা হয় "ধর্মসভা।" ঠিক সেই সময় রানী মৌমাছি চাক থেকে বাইরে আসে। যাকে বলা হয় "দি মিটিং ফ্লাইট।" উড়তে উড়তে রানী মৌমাছি ঢুকে পড়ে সেই পুরুষ ধর্মসভায়। ধর্ম সভায় ঢুকে রানী মৌমাছি এক বিশেষ ধরনের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়। এতে পুরুষ মৌমাছিরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তারপরেই রানী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় তার পছন্দমত পুরুষ মৌমাছির সঙ্গে মিলত হয়। রানী মৌমাছি ১৮ থেকে কুড়িটা পুরুষ মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হতে পারে।

অদ্ভুত ব্যাপার হলো যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙে যায়। ফলে পুরুষ মৌমাছিটি মারা যায়। এই কারণে এই মিলনকে বলা হয় "দি ড্রামাটিক সেক্সচুয়াল সুইসাই।"

একটি মৌচাকে একটিমাত্র রানী বা স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রানী মৌমাছিকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে। যদি কোখনো স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয়, তাহলে সেই শিশু স্ত্রী
মৌমাছিটিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে। কারণ, রানী মৌমাছি দেখতে পেলে শিশু মৌমাছিটির মৃত্যু নিশ্চিত। শিশু স্ত্রী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রানী মৌমাছির মধ্যে যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে একজনের মৃত্যু হয় না হয় দুজনে আলাদা দুটি মৌচাক গড়ে তোলে।

কিছু অদ্ভুত বিষয়:
৫০০ গ্রাম মধু তৈরিতে কুড়ি লক্ষ্য ফুলের প্রয়োজন হয়। একটি শ্রমিক মৌমাছি সারা জীবনে আধ চামচ মধু জমাতে পারে। আরেকটি অদ্ভুত বিষয় হলো পৃথিবীতে মাধু'ই একমাত্র খাদ্য যা কখনোই পচেনা।
Collected

জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (১২০৭ - ১৭ ডিসেম্বর ১২৭৩) একজন ফার্সি কবি । প্রায় ৮০০ বছর পার হলেও তিনি এখনও পাঠকদের মাঝে । আ...
14/01/2025

জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
(১২০৭ - ১৭ ডিসেম্বর ১২৭৩) একজন ফার্সি কবি । প্রায় ৮০০ বছর পার হলেও তিনি এখনও পাঠকদের মাঝে ।

আসুন জেনে নিই
তাঁর কিছু উক্তি যা আপনার অন্তরকে জাগাবে:

১. তোমার হৃদয়ে যদি আলো থাকে,
তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে ।

২. মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয় ।
আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয় ।

৩. তোমার জন্ম হয়েছে পাখা নিয়ে, উড়ার ক্ষমতা তোমার আছে । তারপরও খোঁড়া হয়ে আছো কেন?

৪. বৃক্ষের মতো হও, আর মরা পাতাগুলো ঝরে পড়তে দাও ।

৫. কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে,
তখন সেটা কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে ।
Collected

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের কত উচ্চ? বই বা অন্য কোথাও পড়ে যা জেনেছেন, সেই জ্ঞান ঝালাই করার সময় এসেছে, না, এ...
14/01/2025

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের কত উচ্চ? বই বা অন্য কোথাও পড়ে যা জেনেছেন, সেই জ্ঞান ঝালাই করার সময় এসেছে, না, এতদিন মাপের হিসাবে কোনো ভুল হয়নি, ঘটনা ঘটেছে অন্য জায়গায়

এভারেস্টের পাদদেশ দিয়ে যে নদী বয়ে গেছে, সেটিতে ভূমিক্ষয়ে বেড়ে গেছে পর্বতের উচ্চতা। পাথর ও মাটি সরে যাচ্ছে নদীবক্ষ থেকে, তারই চাপ লাগছে মাউন্ট এভারেস্টে। সেই চাপেই তা আকাশের পানে ছুটে চলেছে

চীন ও নেপালের সীমান্তে অবস্থিত মাউন্ট এভারেস্ট। শৃঙ্গটির উত্তরভাগ চীনের সীমানায় পড়ে।

ঘটনাটি কীভাবে ঘটেছে, তার একটি উপমা দিয়েছেন এর সহ-লেখক অ্যাডাম স্মিথ। তিনি তুলনা করেছেন পণ্যবাহী জাহাজ থেকে মালপত্র ফেলে দেওয়ার সঙ্গে। জাহাজ থেকে মালামাল ফেলে দিলে সেটি কিছুটা ওপরে ভেসে থাকতে পারে। ভূ-ত্বকের ক্ষরণ হলে পর্বতশৃঙ্গটিও এভাবেই কিছুটা ওপরে উঠে যাচ্ছে

চার থেকে পাঁচ কোটি বছর আগে মাটির নিচে ভারতীয় ও ইউরেশিয়ান প্লেটের মধ্যে ধাক্কায় জন্ম হয় হিমালয় পর্বতের। সেই ধাক্কার প্রভাব এখনও রয়ে গেছে। হিমালয়ের উচ্চতা কিন্তু বেড়েই চলেছে। তাতে বাড়তি শক্তি জুড়িয়েছে অরুণ নদী

হিমালয়ের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়ার পথে অরুণ নদী নদী পাথর ও মাটি কেটে নিয়ে যায়। ফলে ভূত্বকের ঠিক নিচে ম্যান্টেল নামের যে স্তরটি রয়েছে তা ওপরের দিকে ফুলে ওঠে, এই প্রক্রিয়াটিকে ভূবিজ্ঞানের তত্ত্বে বলা হয় আইসোস্ট্যাটিক রিবা/উন্ড

গবেষণাপত্রটি প্রকাশ হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স পত্রিকাতেও। এতে বলা হয়েছে, এভারেস্ট ও সেটির কাছাকাছি অঞ্চলের অন্যান্য পর্বতশৃঙ্গগুলোও একই কারণে ওপরের দিকে উঠে যাচ্ছে। এভারেস্ট ছাড়াও বাড়ছে বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে এবং ও পঞ্চম সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাকালুর উচ্চতাও।

জিপিএস যন্ত্র ব্যবহার করে গবেষকরা এভাবে উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পেয়েছেন, ফলে সেটি কেবল ধারণার কথা নয়
Collected

13/01/2025

জীবনানন্দ দাশের কাল্পনিক নাটোরের এই সেই বিখ্যাত
"বনলতা সেন"
__জীবনানন্দ দাশ

হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।

সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
Collected

13/01/2025
শূন্যের পূর্ণতায় ,আমি পরিপূর্ণ হতে চাই l
12/01/2025

শূন্যের পূর্ণতায় ,
আমি পরিপূর্ণ হতে চাই l

12/01/2025

Address

Barogachhiya , Chanchal
Old Malda
732123

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SARA AYAT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SARA AYAT:

Videos

Share