Left Alternative

27/10/2024

I gained 12 followers, created 9 posts and received 36 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

01/09/2024

I gained 10 followers, created 8 posts and received 33 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

28/08/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Sk Soyel, Amalesh Pahari, Fazrul Hoque

14/08/2024

14/08/2024

Happy 78 th Indenpendence Day of the republic of India

14/08/2024

A transparent and speedy investigation is a must in the horrific r**e and killing of a doctor at RG Kar Medical College in Kolkata. This has led to a National outrage. Across the country there are increasing incidents of doctors and health care staff being exposed to violence and harassment in an overburdened healthcare system. This must be strictly addressed with immediately expanding public healthcare vastly, legislating effective laws and firm measures.

14/08/2024

With Suman Ghosh – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

09/04/2024

07/04/2024

ᱫᱟᱨᱟᱭᱠᱟᱱ ᱞᱳᱠᱥᱚᱵᱷᱟ ᱵᱟᱪᱷᱱᱟᱣ ᱵᱚᱥᱤᱨᱦᱟᱴ ᱞᱳᱠᱥᱚᱵᱷᱟ ᱠᱮᱱᱽᱫᱚᱨᱚᱼᱨᱮ ᱠᱚᱭᱮ ᱯᱷᱳᱨᱟᱱᱴ ᱨᱤᱱᱤᱡ CPI(M) ᱯᱟᱨᱚᱛᱷᱤ ᱠᱳᱢᱨᱮᱰ ᱱᱤᱨᱟᱯᱚᱫᱽ ᱥᱚᱨᱫᱟᱨ ᱫᱚ ᱟᱹᱰᱤ ᱟᱭᱢᱟ ᱟᱭᱢᱟ ᱵᱷᱳᱴ ᱮᱢ ᱠᱟᱛᱮ ᱡᱚᱭ ᱡᱤᱛᱠᱟᱹᱨ ᱮᱛᱟ ᱵᱩᱱ ᱯᱮ

07/04/2024

পশ্চিমবঙ্গের ইন্ডিয়া জোটের প্রার্থী তালিকা

05/04/2024

২০২১ সালে সদ্য গঠিত Indian Secular Front বা আইএসএফকে সাথে নিয়ে যখন সংযুক্ত মোর্চা গঠিত হয় তখন আমি একটা পোষ্ট করেছিলাম | তাতে লিখেছিলাম যে , এই আইএসএফের মতো একটা ধর্মাশ্রয়ী রাজনেতিক দলের সাথে জোট করা সিপিআইএমর মতো একটা মার্কসবাদে বিশ্বাসী দলের পক্ষে কখনই উচিত নয় | এই একই কারনে সিপিআইএম মাতুয়া সম্প্রদায়ের সাথে কোন সম্পর্ক কোনদিন রাখে নি | আমার যতদূর মনে পড়ছে মাতুয়াদের প্রমথরঞ্জন ঠাকুর যিনি পি আর ঠাকুর নামে পরিচিত ৬০ এর দশকে নবদ্বীপ সংরক্ষিত লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করার আগে সিপিআইএমের সমর্থন চেয়েছিলেন | কিন্তু সিপিআইএম সেই অনুরোধ প্রত্যাক্ষান করে নিজেদের দলের প্রার্থী দাঁড় করিয়েছিল | আমি আইএসএফকে একটি ধর্মীয় পরিবারের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটা পারিবারিক রাজনৈতিক দল বলে মনে করি | যতই দলটার নাম রাখা হোক ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট , আসলে এই দলের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে ফুরফুরা শরীফ | মনে রাখতে হবে যে , বড় হুজুর নামে পরিচিত আবদুল হাই সিদ্দিকী ১৯৪৪ সালে জমিয়াতে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি ছিলেন এবং মুসলিম লিগের পাকিস্তান গঠনের আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন | এই রকম একটা ধর্মীয় পরিবারের মধ্য থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক দল আইএসএফ কোন যুক্তিতে মার্কসবাদে বিশ্বাসী সিপিআইএমের জোটসঙ্গী হতে পারে তা আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বুঝতে পারছি না | যদি কেউ একে রাজনৈতিক কৌশল বলেন তা হলেও বলবো যে সিপিআইএমের একাধিক দলিলে বলা হয়েছে পার্টি কোন অবস্হাতেই তার ঘোষিত চারটি আদর্শ থেকে সরে আসবে না , যার মধ্যে একটি হলো ধর্মনিরপেক্ষতা | আইএসএফ কি সত্যিই একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল , মনে হয় না | মাত্র দুই মাসের একটা রাজনৈতিক দলের সাথে সিপিঅাইএম নেতৃত্বের জোট গঠনের আকুলতা আমাকে বিস্মিত করেছিল | এই দলটার আব্বাস সিদ্দিকী নৌসাদ সিদ্দিকীর বাইরে আর একজন নেতার নাম কেউ বলতে পারবেন | দলের প্রথমে সভাপতি ছিলেন সিমুল সোরেন | সিমুল সোরেন গত বিধানসভা নির্বাচনে হরিপাল থেকে প্রতিদ্বন্দিতা করে ১৬০০০ কিছু বেশি ভোট পান | কিন্তু কোন অজ্ঞাত কারণে আইএসএফের সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন | বর্তমানে সিমুল সোরেন সিপিআইএমের একজন নিষ্ঠাবান কর্মী হিসাবে কাজ করে চলেছেন |
২০২১ সালের ২১ এ ফেব্রুয়ারী আব্বাস সিদ্দিকী আইএসএফ নামে রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন | দলের চেয়ারম্যান হন তার ছোট ভাই নৌসাদ সিদ্দিকী | আমি বিশ্বাস করি যে এই দলটার গঠনের পিছনেও রয়েছে আরএসএসের হাত | পশ্চিমবঙ্গ এমন একটি রাজ্য যেখানে বিধানসভা নির্বাচনে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষের একটা বড় ভূমিকা রয়েছে | এই মুসলিমরা (খুব ক্ষুদ্র অংশ বাদ দিলে ) কোনদিনই আরএসএসের রাজনৈতিক সংগঠন বিজেপিকে সমর্থন করবে না | দুর্নীতির পাঁকে নিমজ্জিত তৃণমূল কংগ্রেসের জনসমর্থনও দিন দিন ক্ষীয়মান | এই অবস্হায় বিজেপিকে যদি পশ্চিমবঙ্গে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হয় তা হলে সবার আগে যেটা দরকার তা হলো মুসলিম ভোটকে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে দেওয়া , যাতে মুসলিমরা কখনই নির্বাচনে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করতে না পারে | মিমের মতো শুধুমাত্র মুসলিমদের নিয়ে গঠিত কোন রাজনৈতিক দল যে পশ্চিমবঙ্গে খুব একটা সুবিধা করতে পারবে না তা বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে আরএসএস বুঝতে পেরেছিল | বিভিন্ন সময়ে আরএসএস , আমরা বাঙ্গালী সন্তানদল আনন্দমার্গী নমঃশুদ্র সমাজ প্রভৃতি ছোট ছোট সংগঠনকে সমর্থন করে দেখেছে যে এরা সেই অর্থে রাজ্যে জনসমর্থন আদায় করতে ব্যার্থ হয়েছে | কারণ ঐ সংগঠন গুলোতে এমন কোন ব্যক্তিত্ব ছিল না যাকে সামনে রেখে রাজ্যের মানুষের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করা সম্ভব হয় | এর জন্যে আরএসএস ত্রিবিধ কৌশল অবলম্বন করলো | এক মাতুয়াদের দলে টেনে মাতুয়া মতাবলম্বী নিম্নবর্নের হিন্দুদের বিজেপির পক্ষে নিয়ে আসা , দুই উত্তরবঙ্গে রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষের সমর্থন নিশ্চিত করার জন্যে কামতাপুর রাজ্যের সমর্থক অনন্ত মহারাজের মতো কিছু উচ্চাকাঙ্খী মানুষকে সামান্য কিছু সুযোগ সুবিধার বিনিময়ে দলে টানা | আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার সাহায্যে কেএলওর চিফ্ জীবন সিংহকে সারেন্ডার করিয়ে গৌহাটিতে জামাই আদরে বসিয়ে রেখে রাজবংশীদের প্রভাবিত করা , তিন সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হলো বামপন্হীরা যাতে রাজ্যের ক্ষমতায় না আসতে পারে তার পাকাপাকি ব্যবস্হা করা | কারণ এই বামপন্হীরা বিশেষ করে সিপিআইএমই হচ্ছে আরএসএসের পয়লা নম্বার শত্রু বা প্রতিপক্ষ | তৃণমূলের মতো একটা দুর্নীতিগ্রস্ত দলের যে আজ হোক বা কাল পতন নিশ্চিত তা আরএসএসের বুঝতে দেরি হয় নি | তাই তৃণমূলের পরেই যাতে রাজ্যের ক্ষমতায় বিজেপি আসতে পারে তার জন্যে ২০২১ সাল থেকেই ঘুঁটি সাজানো শুরু হয়েছিল | মুসলিম ভোটকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে দেবার জন্যে প্রতিষ্ঠা হলো আইএসএফ | দক্ষিণবঙ্গের মুসলমানদের মধ্যে ফুরফুরা শরীফের যথেষ্ঠ প্রভাব আছে | অতএব ফুরফুরা শরীফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকীর হাত ধরে রাজ্যে উত্থান হলো ওই নবাগত দলটির | ঠিক যেভাবে একদিন আরএসএসের গর্ভে তৈরী হয়েছিল মমতা ব্যানার্জীর তৃণমূল কংগ্রেস | দলটির সাধারন মানুষের মধ্যে গ্রহনযোগ্যতা বাড়াবার জন্যে প্রয়োজন ছিল এমন একটি দলের সাহায্য যাদের ইমেজ তৃণমূলের মতো কালিমালিপ্ত নয় |এই ব্যাপারে সিপিআইএমের থেকে আর কে ভালো সঙ্গী হতে পারে | অতএব ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ঠিক আগে আইএসএফ বামফ্রন্ট কংগ্রেস মিলিত ভাবে তৈরী করলো সংযুক্ত মোর্চা | বিধানসভা নির্বাচনের ফলে বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেস শূণ্য হলেও আইএসএফ ভাঙ্গড় বিধানসভা সিটে জয়লাভ করলো এবং নৌসাদ সিদ্দিকী এমএলএ হলেন | ভাঙ্গড়ে সিপিআইএম নৌসাদকে সবরকম সাহায্য করলেও আইএসএফ কিন্তু সিপিআইএমকে সহযোগিতা করেছে বলে মনে হয় না | যদি সিপিআইএমের দিকে আইএসএফ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতো তাহলে মহম্মদ সেলিম অন্তত হারতেন না | দক্ষিণ বঙ্গের ভোটের ফলাফল পর্যালোচনা করে তখনই সিপিআইএমের সতর্ক হওয়া উচিত ছিল | যে কোন কারণেই হোক তা হয় নি | লক্ষ্য করে দেখুন , লোকসভা নির্বাচনে তারা কোন লোকসভা কেন্দ্রগুলো দাবি করেছে , যে কেন্দ্রগুলোতে আইএসএফ মুসলিম ভোটের কিছুটা নিজেদের দিকে টেনে নিলে বিজেপির পক্ষে ওই সব কেন্দ্রে জয়লাভ করা সহজ হয় | কারণ এই ক্ষেত্রে মুসলিম ভোট আইএসএফ সিপিআইএম এবং তৃণমূলের মধ্যে ভাগ হয়ে যাবে , কিন্তু হিন্দু ভোটের বৃহদাংশ পেয়ে বিজেপি প্রার্থী জিতে যেতে পারে | এই প্রসঙ্গে মুর্শিদাবাদ শ্রীরামপুর হাওড়া যাদবপুর বসিরহাট বারাসাত জয়নগর প্রভৃতি কেন্দ্রের নাম করা যেতে পারে | মুসলিম ভোটকে ভাগ করার যে প্লান বিজেপি করেছিল তা কিছুটা হলেও সফল হয়েছে একথা বলা যেতে পারে | এখন দেখার বাংলার মুসলিম সমাজ বিজেপির হাতের পুতুল আইএসএফকে কতোটা বিশ্বাস করে | আমি মনে করি যে আইএসএফের এই বিশ্বাসঘাতকতার ফলে সিপিঅাইএমের সুবিধা হবে | কারণ আইএসএফের সমর্থকদের ভোট আসন সমঝোতা হলেও সিপিআইএম প্রার্থীরা পেতো না , সেই ভোট চলে যেতো তৃণমূল বা বিজেপির অনুকুলে | কিন্তু এখন আইএসএফের প্রার্থী থাকায় সেই ভোট আর পাবে না তৃণমূল বা বিজেপি | মূল প্রতিদ্বন্দিতা হবে তৃণমূল বিজেপি ও সিপিআইএম কংগ্রেস জোটের ভিতর | সেখানে আই এসএফ কোথায় | বরং শিক্ষিত মুসলিম সমাজ যদি আইএসএফের নোংরা খেলাটা বুঝতে পারে তাহলে তাদের ভোট জোটের দিকে চলে আসার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা রয়েছে |

কালিদাস ঘোষ
জলপাইগুড়ী
০৫ ০৪ ২০২৪

05/04/2024

মানুষের ইশতেহার! আম জনতার ইশতেহার


Left Alternative CPI(M) - West Bengal Supporters