𝐑𝐢𝐬𝐡𝐚𝐛𝐡 ᯓᡣ𐭩

01/01/2025

আর কিছু নয়, চির প্রেমময়, তোমারে ভিক্ষা চাই।
এক তুমি ছাড়া, এই ভিখারির, চাওয়ার কিছুই নাই। 💚🌼

31/12/2024

বিসিএস হওয়া খুবই সহজ, তাই খুব সহজেই ৪৩ তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়া হিন্দু শিক্ষার্থীদের গণহারে বাদ দেওয়া হচ্ছে!

কি অপরাধে ৪৩ তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়া হিন্দু শিক্ষার্থীদের গনহারে বিসিএস ক্যাডার এর পদ থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে!

একজন শিক্ষার্থী কতটা অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে বিসিএসে উত্তীর্ণ হয় তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই তবে এতটুকু অনুভব করতে পারি যে খুব সহজেই বিসিএস ক্যাডার হওয়া যায় না!

এধরণের কর্মকাণ্ডের জন্য কতৃপক্ষকে ধিক্কার জানাই।

29/12/2024

শ্রীমদ্ভাগবত
[স্কন্ধ ৬, অধ্যায় ২, শ্লোক ৪]

যদ্যদাচরতি শ্রেয়ানিতরস্তত্তদীহতে।
স যৎ প্রমাণং কুরুতে লোকস্তদনুবর্ততে ॥ ৪ ॥

অনুবাদ : জনসাধারণ সমাজের নেতাদের আদর্শ অনুসরণ করে এবং তাদের আচরণের অনুকরণ করে। নেতারা যা স্বীকার করে, প্রজারা তাকে প্রমাণ বলে গ্রহণ করে।

তাৎপর্য : অজামিল যদিও দণ্ডণীয় ছিলেন না, কিন্তু তা সত্ত্বেও যমদূতেরা তাঁকে দণ্ডদান করার জন্য নিয়ে যেতে চাইছিল। এটি অধর্ম-ধর্মনীতির বিরুদ্ধ। বিষ্ণুদূতেরা আশঙ্কা করেছিলেন যে, যদি এই প্রকার অধর্ম আচরণ করতে দেওয়া হয়, তা হলে মানব-সমাজের সমস্ত সুব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যাবে। বর্তমান সময়ে, কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন মানব-সমাজে প্রকৃত পরিচালনার পন্থা প্রবর্তন করার চেষ্টা করছে, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কলিযুগের রাষ্ট্র-সরকারগুলি এই হরেকৃষ্ণ আন্দোলনকে সমর্থন করছে না, কারণ তারা এই আন্দোলনের অমূল্য সেবা বুঝতে পারছে না। এই হরেকৃষ্ণ
আন্দোলন মানব-সমাজকে পতিত অবস্থা থেকে উদ্ধার করার আদর্শ আন্দোলন, এবং তাই পৃথিবীর সব কয়টি দেশের সরকার এবং জনসাধারণের নেতাদের এই আন্দোলনকে সমর্থন করা উচিত যাতে মানব-সমাজকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করে সর্বতোভাবে সংশোধন করা যায়।

29/12/2024

সত্যের ধর্ম হলো - সে একদিন নিজে
স্বয়ং প্রকাশিত হবে। 🌼

29/12/2024

জীবনের সকল সমস্যার বিশুদ্ধ উত্তর...
শ্রীমদভগবদগীতা! 🌼

29/12/2024

গত পরশু একটা চোখে খবর চোখে পড়লো বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ভাটগ্রাম ইউনিয়নের বর্ষণ গ্রামে থেকে একটি দুর্গা মূর্তির মস্তক আবিষ্কৃত হয়েছে। ঘটনাটা মাসের প্রথম দিকের।এই বগুড়া ভাটগ্রাম ইউনিয়ন থেকেই এবছর সূর্য এবং বিষ্ণু মূর্তি পাওয়া গিয়েছে। তবে সূর্য মূর্তি পাওয়া গিয়েছিল বিশা গ্রাম থেকে। বিগত বছরের এই এলাকা থেকে পাওয়া গিয়েছিল চতুর্ভূজা ললিতার দেবী মূর্তি। এই জায়গাটা বিশেষ মাহাত্ম্য আছে । এটি অতীতের পুন্ড্রবর্ধনভুক্তির অংশ। মূর্তিটিতে দেবী ত্রিনয়নী , ক্রোধোজ্জ্বল মুখ। একটি হাত দিয়ে বাণ ধরছেন বোঝা যাচ্ছে। আরেকটি হাত মহিষাসুরের চুলের মুঠি ধরে রাখতো। কিন্তু আফসোস মূর্তিটি ভাঙা। আকিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার একজন কর্মকর্তার সাথে মতামত নিলে উনিও দুর্গা মূর্তিই বললেন।

পাল রাজ্যসভার কবি সন্ধ্যাকর নন্দী রামচরিতে বরেন্দ্রের বিখ্যাত উৎসব হিসেবে উমা পূজার উল্লেখ করেছেন,

সদ্রুচিরোমাবলিমহিতামব্যস্তা বলীৰ্দ্দধতীম্।
দোষং বিসংদধানাং বহলতরারোহপরিণাহাম্। ২৫ ।।

সেই (বরেন্দ্রী) উমাদেবীর প্রতি দীয়মান অতিমনোজ্ঞ উপভাবন দ্বারা উৎসবযুক্ত ছিল, ইহা ঘনসন্নিবিষ্ট গৃহদারুসমূহ বহন করিতেছিল। ইহা লোকের দোষ বা পাপ সংশোধিত করিত এবং ইহার উচ্চতা ও বিশালতা অতিবিপুল ছিল।

কিন্তু উমা কে ? তিনি সিংহবাহিনী অথবা গোধিকাবাহিনী চতুর্ভুজা হতে পারেন আবার দুর্গাও হতে পারেন। হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য সহ অনেক লেখক গবেষক এই উমা দেবীকে দুর্গা বলতে চেয়েছেন। পাল যুগে দুর্গা উপাসনা যথেষ্ট সাড়ম্বরে হতো। এছাড়াও গত দশকে ন‌ওগাঁ থেকে অষ্টভূজা মহিষাসুরমর্দিনী দেবীর বিগ্রহ পাওয়া গিয়েছিল। পোরশা থেকেও একটি দশভূজা বিগ্রহ পাওয়া গিয়েছিল যা এখন পাহাড়পুর জাদুঘরে আছে। এছাড়াও ভুল না হলে জলপাইগুড়ি থেকে দুর্গা এবং রেবন্ত মূর্তি পাওয়া গিয়েছিল। যদিও চাঁপাইনবাবগঞ্জকে গবেষকরা কামরুপের মধ্যে রাখতে চান। ন‌ওগাঁ বগুড়া বরেন্দ্রের মধ্যে পড়ে প্রশাসনিক ক্ষেত্র বললে পুন্ড্রবর্ধনভুক্তি।সন্ধ্যাকর নন্দীর এই উমা দেবী মহিষাসুরমর্দিনী দুর্গা হলে এই বিগ্রহ গুলো সেই উৎসবের স্মৃতি যা হাজার বছর পরেও অক্ষুণ্ন আছে। দুর্গা!দুর্গা!

©️ আর্দ্রা

23/12/2024

অবতার ৬ প্রকার

ব্যাসাদি মুনিগণ এই ছয় প্রকার অবতার নির্দেশ করিয়াছেন, যথা- অংশাংশাবতার, অংশাবতার, আবেশাবতার, কলাবতার, পূর্ণাবতার এবং পরিপূর্ণতমাবতার।

১) ব্রহ্মাণ্ড অসংখ্য, সেই সকল ব্রহ্মাণ্ডের অধীশ্বর গোলোকধামে বিরাজিত আছেন। সর্ব্বদা যাঁহারা কার্য্যের অধ্যক্ষতা করেন, তাঁহারা বিভু ভগবানের অংশাবতার। মরীচি প্রভৃতি ঋষিগণ অংশাংশাবতার।

২) যাঁহারা সেই কার্য্য নিষ্পন্ন করেন, তাঁহারা অংশাংশাবতার। ব্রহ্মাদি দেবতারা অংশাবতার।

৩) স্বয়ং বিষ্ণু যাঁহাদের হৃদয় মধ্যে কার্য্যানুষ্ঠানের উপদেষ্টারূপে আবিষ্ট হইয়া পুনরায় বহির্গত হইয়া আইসেন, তাঁহারা আবেশাবতার বলিয়া জানিবেন। পরশুরামাদি আবেশাবতার।

৪) যিনি সম্যকরূপে ধৰ্ম্ম বিদিত হইয়া তাহার অনুষ্ঠানপূর্বক তিরোহিত হন এবং যিনি যুগে যুগে বর্তমান থাকেন, তিনি ভগবান্ হরির কলাবতার। কপিল কূৰ্ম্মাদি কলাবতার।

৫) যাঁহাতে বাসুদেবাদি চতুর্ব্যূহ ও নববিধ রস বিদ্যমান এবং যিনি প্রভৃত পরাক্রম, তিনি পূর্ণাবতার নামে কথিত। নৃসিংহ, রাম, শ্বেতদ্বীপাধিপতি, হরি, বৈকুণ্ঠ, যজ্ঞ, নরনারায়ণ ইহারা পূর্ণাবতার।

৬) আর সাক্ষাৎ ভগবান্ শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং পরিপূর্ণতমাবতার বলিয়া অভিহিত। তাঁর নিজ তেজে সর্বপ্রকার তেজ বিলীন হয়, সত্তমগণ তাঁহাকে পরিপূর্ণতম অবতাররূপে কীর্ত্তন করিয়া থাকেন। এই অবতারে পূর্ণের লক্ষণ বিদ্যমান এবং জনগণ নিজ নিজ ভাবাবেশে ইহাকে পৃথক্ পৃথক্ রূপে পরিদর্শন করে। তজ্জন্য ইহাকে পরিপূর্ণতম অবতার বলা হয়। স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণই এই পরিপূর্ণাবতার, অন্য কেহ নহেন।

তথ্যসূত্র:
গর্গসংহিতা, গোলোকখন্ড, ১।১৫-২৪

স্বধর্মম্ : Connect to the inner self

23/12/2024

23/12/2024

বাচ্চারা মন্দিরে যাক, দুষ্টুমি করুক। তারপরও মন্দির চিনুক, ধর্ম সম্পর্কে জানুক, কখনও বকা দিবেন না !!
জয় শ্রীরাম ⛳

23/12/2024

🔴 এজগতে শুদ্ধভক্ত অতি দুর্লভ 🔴

ধর্মাচারি-মধ্যে বহুত ‘কর্মনিষ্ঠ’ ।
কোটি-কর্মনিষ্ঠ-মধ্যে এক ‘জ্ঞানী’ শ্রেষ্ঠ ॥
(শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত, মধ্য, ১৯/১৪৭)
অনুবাদ: বৈদিক জ্ঞানের অনুগামীদের মধ্যে অধিকাংশই সকাম কর্মের অনুষ্ঠান করছেন এবং ভাল ও মন্দ কর্মের পার্থক্য নিরূপণ করছেন। সেই রকম নিষ্ঠাবান কোটি সংখ্যক সকাম কর্মীর মধ্যে কদাচিৎ একজন জ্ঞানী ব্যক্তি থাকতে পারেন, যিনি সকাম কর্মীদের থেকে শ্রেষ্ঠ।

কোটিজ্ঞানী-মধ্যে হয় একজন ‘মুক্ত’ ।
কোটিমুক্ত-মধ্যে ‘দুর্লভ’ এক কৃষ্ণ-ভক্ত ॥
(শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত, মধ্য? ১৯/১৪৮)
অনুবাদ: সেই রকম কোটি সংখ্যক জ্ঞানীর মধ্যে কদাচিৎ একজন বস্তুত মুক্তি লাভ করেন। সেই রকম কোটি সংখ্যক মুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের একজন শুদ্ধ ভক্ত অত্যন্ত দুর্লভ।

মুক্তানামপি সিদ্ধানাং নারায়ণপরায়ণঃ ।
সুদুর্লভঃ প্রশান্তাত্মা কোটিষ্বপি মহামুনে ॥
(ভাগবত, ৬/১৪/৫)
অনুবাদ: হে মহর্ষি! কোটি কোটি মুক্ত ও সিদ্ধদের মধ্যে নারায়ণ পরায়ণ প্রশান্তাত্মা পুরুষ অত্যন্ত দুর্লভ।

সাধবো হৃদয়ং মহ্যং সাধূনাং হৃদয়ং ত্বহম্ ।
মদন্যৎ তে ন জ্ঞানন্তি নাহং তেভ্যো মনাগপি ॥
(ভাগবত, ৯/৪/৬৮)
অনুবাদ: সাধু-মহাত্মারা আমার হৃদয় এবং আমিও তাদের হৃদয়। তারা আমাকে ছাড়া অন্য কিছু জানে না এবং আমিও তাদের ছাড়া অন্য কাউকে আমার বলে জানি না।

শুদ্ধভক্তগণ কায়মনোবাক্যে শুধুমাত্র ভগবান শ্রীশ্রীরাধাগোপীনাথের সেবাতেই প্রতিটি মুহূর্তে অভিনিবিষ্ট থাকেন। ধন, জন, যশ, লাভ, প্রতিষ্ঠায় তাঁদের কোনো স্পৃহা নেই। তবে জগতে এঁনারা দুর্লভ। তবে তাঁরা সকল দেবতা, ঋষিদের যথাযোগ্য শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন।

ভুক্তিমুক্তিসিদ্ধিকামী থেকে নাম জপ, ব্রতাদি পালন, গুরু-বৈষ্ণবদের সেবার দ্বারা সেরকম শুদ্ধভক্তিস্তরে পৌঁছানোই আমাদের সকলের লক্ষ্য, যেস্তরে ভোজনে আনন্দ নেই, শুধু কৃষ্ণ ভজনেই পরমানন্দ।

19/12/2024

"যাহ, ভাগবত পড় গিয়া বৈষ্ণবের স্থানে।
একান্ত আশ্রয় করে চৈতন্য-চরণে।।
চৈতন্যের ভক্তগণের নিত্য কর 'সঙ্গ'।
তবেত জানিবা সিদ্ধান্তসমুদ্র-তরঙ্গ।‌।

চৈ.চ‌.অন্তলীলা ৫/১৩১.১৩২

18/12/2024

জ্ঞানী ভক্ত সর্বদা উন্নত পথে গমন করেন।
|সামবেদ:১৫৯১|

18/12/2024

৪ জন হিন্দু তখনই একটা উদ্দেশ্য নিয়ে এক জোট হয়ে হাটে যখন আরেক হিন্দুর লাশ কাঁধে থাকে,
এছাড়া হিন্দু কখনও ঐক্য হয় না 😞

17/12/2024

🕉️
জড় বস্তুগত সুখ সর্বদা ক্ষণস্থায়ী, কেবল ঈশ্বেরের প্রতি আত্মসমর্পণ এবং ভক্তিই হল অনন্ত সুখের একমাত্র পথ ।

Joy gopal ❤🌿🙏💚

15/12/2024

ছোটবেলায় শুনতাম বড়রা বলতো পড়া হয়ে গেলে বই খুলে রাখতে নেই, বিদ্যে উড়ে যায়।

কতবার হতাশজনক আউট হওয়ার পরে কিশোর শচীন তেন্ডুলকর কান্নায় ভেঙে পড়েছেন কিন্তু কখনও ব্যাট ছুঁড়ে ফেলেননি।

স্থায়ী সরকারী চাকরীতে কর্মরত সহকর্মীকে দেখেছি অফিসে ঢুকে প্রথমে এক মিনিটের জন্য কম্পিউটারের সামনে বসে দু'হাত জড়ো করে প্রনাম করছেন।

গুকেশ ডোম্মারাজুকে দেখলাম মাত্র আঠেরো বছরে জীবনের সেরা কীর্তিমান স্থাপন করার পরেও অশ্রুসজল চোখে গোটা দাবা বোর্ডের ঘুঁটিগুলিকে আবার সাজালেন। ফটোগ্রাফাররা ঘিরে ধরেছেন, ফিডের প্রেসিডেন্ট এসে শুভেচ্ছা জানিয়ে হ্যান্ডশেক করে গেলেন।
কিন্তু..................
তিনি নিজের অভ্যেসে অবিচল থেকে নতুন বোর্ড সাজিয়ে প্রনাম করলেন, গলায় প্লেয়ারস কার্ডটা পরে উঠে দাঁড়ালেন।
তারপর সমর্থকদের দিকে তাকিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশের দিকে ছুঁড়ে দিলেন; আর তার সংস্কারের মাধ্যমে জিতে নিলেন লক্ষ লক্ষ হৃদয়।

না, বই খোলা রাখলে বিদ্যে পালিয়ে যায় না; বরং শিক্ষার্থীর প্রকৃত বন্ধু বইয়ের প্রতি অসম্মান করা হয়।

যিনি ব্যাট হাতে সেঞ্চুরীর সেঞ্চুরী করতে চান তিনি তার অস্ত্রের প্রতি অকৃতজ্ঞ হন কী করে..!
যে জীবিকার মাধ্যমে জীবন নির্বাহ হয়, তা স্থায়ী হোক বা অস্থায়ী, তার প্রতি সম্মান না থাকলে প্রকৃতির প্রতি অসম্মান করা হয়। ডিং লিরেন যখন নৌকার চালটা ভুল দিলেন তখন শুধু গুকেশ নন, আপামর দাবাপ্রেমী জানতেন ইতিহাস নতুন এবং সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়নের জন্ম দিতে চলেছে। কিন্তু জয়ীর অহং এবং আস্ফালন নয়, বরং তার নম্রতা আর সুশিক্ষার মাধ্যমেই তার দেশের সম্মান বিশ্বের আকাশে পতপত করে উড়িয়ে দিলেন।
এটি একটি যে কোন দেশমাতৃকার জন্য এর চেয়ে বড় তৃপ্তি আর কী হতে পারে..!

কুরুক্ষেত্রের রণাঙ্গনে দাঁড়িয়ে অর্জুন বলেছিলেন ''হে মাধব, মনকে নিয়ন্ত্রণ করা বায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করার চেয়ে কঠিন মনে করি।'' সেই চঞ্চল মনকে বশ করার উপায়ও বাতলে দিয়েছিলেন কৃষ্ণ। সেই অসাধ্য সাধনের পন্থাকে হৃদয়ে ধারণ করেন বলেই আজ গুকেশ সর্বকনিষ্ঠ চ্যাম্পিয়ন।
সনাতন সংস্কৃতি এতোই সুন্দর এবং মাধুর্যমণ্ডিত যে আপনি শুধু মুগ্ধই হবেন, হতেই থাকবেন।