Subhankar Goswami - Storyteller

Subhankar Goswami - Storyteller One Man, One Channel, Thousand of Stories. "আমার তো গল্প বলাই কাজ"
(1)

২২ বলে ৫০। কী খেললে সামসন
12/10/2024

২২ বলে ৫০। কী খেললে সামসন

আজ মনে হচ্ছে ২৫০+ রান হবে। পাওয়ার প্লে - তে ৮২ রান। ফাটাফাটি 💙💙
12/10/2024

আজ মনে হচ্ছে ২৫০+ রান হবে। পাওয়ার প্লে - তে ৮২ রান। ফাটাফাটি 💙💙

হিসেব কষলে দেখা যায়, জীবন খাতার প্রতি পাতা ভরা অভিমানে। ছন্দহীন কথার ভিড়ে, শব্দরা হারিয়ে যায় স্রোতে।কাপ হাতে ব্যালকনিতে ...
15/07/2024

হিসেব কষলে দেখা যায়, জীবন খাতার প্রতি পাতা ভরা অভিমানে। ছন্দহীন কথার ভিড়ে, শব্দরা হারিয়ে যায় স্রোতে।

কাপ হাতে ব্যালকনিতে দাঁড়ায় জয়া। সাদা ঘন কুণ্ডলী পাকানো ধোঁয়া ওঠা কাপ স্পর্শ করে জয়ার দুই ঠোঁট। ভেতর থেকে ঝেপে আসে এক মিষ্টি তরল। হঠাৎ একটা বজ্র-বিদ্যুত এফোঁড় ওফোঁড় করে মেঘলা আকাশটা।
মাটি স্পর্শ করে বৃষ্টির প্রথম কোণা। নাকে ভেসে আসে মাটির সোঁদা গন্ধ।

ভেজা চুলটা এখনও শোকায়নি পুরোপুরি। হাওয়ায় উড়ছে মাঝে মাঝে। মুখে ঝাপটা দিচ্ছে বৃষ্টি। কখন যে দর্শ এসেছে খেয়াল করেনি।

পিছন থেকে জয়া কে জড়িয়ে ধরে কাধে থুথনিটা রাখে দর্শ। একটা মাতাল করা সুবাস নাকে আসছে তার। জয়া প্রথমে চমকে গেলেও অল্প হাসে। বুকের ভেতরের যন্ত্রটা দৌড়াতে শুরু করেছে ততক্ষনে।

দর্শ - মনে আছে তোমার, ময়দানে আমাদের প্রেম? লুকিয়ে লুকিয়ে নন্দনে সিনেমা?

জয়া - আজ বাড়িতে ৫২ ইঞ্চির টিভিটায় ধুলো পড়ছে। তোমার সময়
কই?

দর্শ - সময় চাইলেই বার করা যায়, এই যে আজ ছুটি নিয়ে এলাম এখানে।

জয়া - সে তো কোর্টের অর্ডার। এমনি আসতে? ৩ বছরে একবারও মনে পড়েছে আমার কথা? জন্মদিন ছাড়া?

দর্শ - সব সময়। শুধু বোঝাতে পারিনি।

জয়া - জানি।

দর্শ - পাহাড়ে যাবে?

জয়া - না!

কফির কাপটা হাত থেকে নামিয়ে রাখে কোণায় রাখা সেগুণ কাঠের টী টেবিলটায়। দর্শ হাত ধরতে যায়। দর্শ র চোখে চোখ পড়ে জয়ার। চিক চিক করছে দর্শর চোখ। জানতে চায় কীসের এত অভিমান? জয়া হাত ধরে টানতে টানতে দর্শকে নিয়ে যায় ছাদে।

তারপর ওরা একসাথে থাকে কিনা এখনও জানিনা। তবে ওইদিন ওদের অভিমান ধুইয়ে দিয়েছিল শ্রাবণের ধারা।

©️ Subhankar Goswami - Storyteller

ধর্মতলার ধর্ম কী?কলকাতা মায়ার শহর! হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-জৈন-শিখ আরো কত ধর্মের বসবাস এই কলকাতায়। ধর্ম নিয়ে মারাম...
25/04/2024

ধর্মতলার ধর্ম কী?

কলকাতা মায়ার শহর! হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-জৈন-শিখ আরো কত ধর্মের বসবাস এই কলকাতায়। ধর্ম নিয়ে মারামারি নেই; নেই! কাটাকাটি।

১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধের পর ডঙ্কা বাজিয়ে ক্লাইভ ফিরলেন ফলতার বন্দরে। উদ্দেশ্য একটাই নবাবের সাথে যুদ্ধে কলকাতা তখন অর্ধেক ভাঙ্গা। কিভাবে তিনি তা ঠিক করবেন এই ছিল তাঁর মাথাব্যাথা। যে জায়গায় এখন দাড়িয়ে এই জায়গাটা ছিল আগে জঙ্গল। হেস্টিংস সাহেব হাতি চেপে এখানে হরিণ শিকার করতেন। যখন ঠিক হল এই জায়গার জঙ্গল কেটে সাফ করে তৈরি হবে এসপ্ল্যানেড তখন তিনি কিন্তু একটু খুন্ন হয়েছিলেন। পরবর্তীতে এই জায়গা হয়ে উঠল কলকাতার প্রাণকেন্দ্র। হাজার হাজার মানুষের রুটি রোজগারের ঠিকানা। আমাদের ধর্মতলা মানে যেখানে সব পাওয়া যায়। কিন্তু এই ধর্মতলার নাম কিভাবে ধর্মতলা হল? অনেকের অনেক মত থাকলেও একটি ধারণার প্রমাণ হয়ত আজ মেলে। আজ খুঁজে বার করব সেই জনশ্রুতি অনুযায়ী সেই ধর্মরাজ ঠাকুরের মন্দির যার নামে নাকি ধর্মতলা।

চৌরঙ্গি থেকে যে রাস্তাটি সোজা সার্কুলার রোডে গিয়ে মিশেছে একদা তার নাম ছিল ধর্মতলা স্ট্রিট। এখন অবশ্য খাতায়-কলমে ওই নাম নেই। ১৯৭০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে রাস্তাটি লেনিন সরণি নামে পরিচিত হয়েছে। কলকাতা পুরসভার সদর দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হবার পর রাস্তাটি পরিবর্তিত হয় কপোর্রেশন স্ট্রিট নামে। এই রাস্তার উপরেই ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম ব্যবসায়ী প্রীতরাম মাড়ের বাড়ি। তাঁরই পুত্রবধূ ছিলেন দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রানি রাসমণি। তালতলার মোড়ের কাছে অবস্থিত এই ধর্ম ঠাকুরের থান বা মন্দির বললে এখন আর কেউ চিনবে না। বরং শীতলা মন্দির নামেই বেশি পরিচিত এই মন্দির। মার্বেল এবং মোজেক টাইলস-এ মোড়া আধুনিক চেহারার তলায় প্রাচীন আদলটা একটু নজর করলে বোঝা যায় এখনও।

এখনকার গবেষকদের মতে, ধর্মতলা নামের সঙ্গে গ্রামবাংলার উপাস্য দেবতা ধর্মঠাকুরের একটা যোগ আছে। তিনি রাঢ় অঞ্চলের দেবতা। একটা সিঁদুর মাখানো এবড়োখেবড়ো পাথরের টুকরোতে পুজো হয় তাঁর। একদল নিন্মবর্গের মানুষ জানবাজার অঞ্চলে বসবাস করতেন সেসময়ে। তাঁরা ধর্মঠাকুরের পুজো করতেন। এখানে মহাসমারোহে ধর্মঠাকুরের পুজো হত, গাজন হত, মেলা বসত – সব মিলিয়ে একটা জমজমাট উৎসব এখানে চালু ছিল।

একটি মত জানিয়েছিলেন রেভারেন্ড জেমস লং। ইনি সেই পাদ্রি সাহেব, যিনি ইউরোপিয় হয়েও রুখে দাঁড়িয়েছিলেন ইংরেজ শাসকদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে। লং সাহেব মনে করতেন, এখন যেখানে ধর্মতলায় এখন যেখানে টিপু সুলতান মসজিদ, আগে তার পাশে একটা ঘোড়ার আস্তাবল ছিল। সেই আস্তাবলের জমিতে আরেকটা মসজিদ বানানো হয়েছিল, যেটা আর নেই। সেই মসজিদের প্রথম কারবালার সমাবেশ হত মহানগরে। এরকম ধর্মীয় পরিবেশ ছিল বলেই জায়গাটার নাম ধর্মতলা হয়েছে। সেই মসজিদ এখন আর নেই। অন্যদিকে ডাঃ হর্নেল সাহেব একটা অন্য ব্যাখা দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, জানবাজার এলাকায় বৌদ্ধদের একটা বসতি ছিল। তারা বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান করতেন, সেখান থেকেই ধর্মতলা নামটা এসেছে।

ধর্মতলাকে এসপ্ল্যানেড বলে চিহ্নিত করা হলেও দুটি কিন্তু ভিন্ন স্থান। এসপ্ল্যানেড শব্দের অর্থ হল দুর্গ ও শহরের মধ্যবর্তী অঞ্চল। ব্রিটিশ আমলেও এই অঞ্চলের চিত্র তাই ছিল। একদিকে ছিল ব্রিটিশদের তৈরি করা ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ, অন্যদিকে জনবসতি। তাই মাঝের অংশকে বলা হয়ত এসপ্ল্যানেড। এইভাবেই একদিন লোকমুখে এক হয়ে গেল ধর্মতলা ও এসপ্ল্যানেড।

©️ Subhankar Goswami
Photo: Sagnik Gupta Thanks Sagnik

ভগবান কে পাওয়া সহজ নয়! কিন্তু কেন? দুঃখ পেয়ে কি হবে? জীবনে দুঃখ ছাড়াও অনেক কিছু পাওয়ার আছে। কিন্তু আমরা কি তা ভাবি? ভাবি...
11/03/2024

ভগবান কে পাওয়া সহজ নয়! কিন্তু কেন?

দুঃখ পেয়ে কি হবে? জীবনে দুঃখ ছাড়াও অনেক কিছু পাওয়ার আছে। কিন্তু আমরা কি তা ভাবি? ভাবিনা। ইঁদুর দৌড়ের এই জীবনে নেতিবাচক চিন্তা সর্বদাই গ্রাস করে আমাদের। প্রতিদিন ছুটে চলি আমার কি নেই তার পিছনে। কখনও এটা ভাবিনা আমার কি আছে? আমার যা আছে আমি তার জন্য কার কাছে কৃতজ্ঞ?

কুরুক্ষেত্রের রণাঙ্গনে দাড়িয়ে অর্জুন যখন দেখলেন তাঁর সমস্ত আত্মীয়-স্বজনদের। তিনি অনুভব করলেন তাদের সাথে তাঁকে যুদ্ধ করতে হবে তখন তিনি ভগবান কৃষ্ণ কে বলেছিলেন,

ন চ শ্রেয়োহনুপশ্যামি হত্বা স্বজনমাহবে।
ন কাঙ্ক্ষে বিজয়ং কৃষ্ণ ন চ রাজ্যং সুখানি চ।।১/৩১।।

অর্থাৎ হে কৃষ্ণ! যুদ্ধে আত্মীয়-স্বজনদের নিধন করা শ্রেয়স্কর দেখছি না। আমি যুদ্ধে জয়লাভ চাই না, রাজ্য এবং সুখভোগও কামনা করি না। সব শুনে শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন,

যং হি ন ব্যথয়ন্ত্যেতে পুরুষং পুরুষর্ষভ।
সমদুঃখসুখং ধীরং সোহমৃতত্বায় কল্পতে।।২/১৫।।

অর্থাৎ, হে পুরুষশ্রেষ্ঠ (অর্জুন)! যে জ্ঞানী ব্যক্তি সুখ ও দুঃখকে সমান জ্ঞান করেন এবং শীত ও উষ্ণ আদি দ্বন্দ্বে বিচলিত হন না, তিনিই মুক্তি লাভের প্রকৃত অধিকারী।

এই পৃথিবীর সব কিছুই প্রায় অনিশ্চিত। নিশ্চিত কেবলমাত্র মৃত্যু। গীতাতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেছেন,

জাতস্য হি ধ্রুবো মৃত্যুর্ধ্রুবং জন্ম মৃতস্য চ।
তস্মাদপরিহার্যেহর্থে ন ত্বং শোচিতুমর্হসি।। ২/২৭ ।।

যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী এবং যার মৃত্যু হয়েছে তার জন্মও অবশ্যম্ভাবী। অতএব অপরিহার্য কর্তব্য সম্পাদন করার সময় তোমার শোক করা উচিত নয়।

কর্তব্য। এই একটি শব্দ আমাদের হাত পা বেঁধে দেয়। কিন্তু আমরা চাইলেই সব পারি। কিন্তু করি কি? পরীক্ষার রেজাল্টের দিন ঠাকুরের কথা মনে পরে। কোন বিপদে পড়লে ঠাকুরের কথা মনে পরে। কিন্তু কোন আনন্দ মুহূর্তে কি আমাদের মনে পড়ে ঠাকুরকে? কারোর কারোর হয়ত পড়ে। মন্দিরে গিয়ে আমরা কি কখনও বলি ঠাকুর আমি তোমার জন্য এটা করব। এটা অবশ্যই বলি যে, হে গোবিন্দ আমি তোমার জন্য এটা করব কিন্তু আমাকে এটা পাইয়ে দাও ওটা করে দাও।

ভগবান বলছেন, “নরকের তিনটে দরজা হয়- কামনা, ক্রোধ এবং লোভ।” ভেবে দেখুন আমরা কেউ-ই এর থেকে কি মুক্ত? কিন্তু নরকের ধারনা আমাদের কাছে স্পষ্ট। কথায় আছে না, ভগবান কে পাওয়া অত সহজ নয়? এর উত্তর ভগবান স্বয়ং নিজে দিয়েছেন। ভগবান বলেছেন- “যে প্রাণী লোভ , মায়া , ক্রোধ , অশান্তি , ঈর্ষা , থেকে মুক্তি আমি তার মধ্যে বিরাজ করি ।”

যে মানুষটা সারাজীবন ভগবান মানেনি, ঠাকুরের দিকে ঘুরেও তাকায়নি নিজেকে নাস্তিক প্রমাণ করার জন্য, তাঁরও শেষ যাত্রায় কেউ না কেউ হয়ত মনে মনে হলেও হরির নাম নেবে। কেন নেবে জানেন? এটাই প্রকৃতির নিয়ম। ভগবান চার কষ্টের কথা বলেছেন। জন্ম, মৃত্যু, জরা ও ব্যাধি। চার কষ্টের মধ্যে “মৃত্যু" ব্যাতিক্ৰম। মৃত্যু সবচেয়ে ভয়ানক। জন্ম ভূমিষ্টকালীন কষ্ট। ব্যাধি, রোগজাত কষ্টসমূহ। জরা, বাধক্যজনিত কষ্টের অভিজ্ঞতা। মৃত্যু, কষ্টের মধ্যে অনন্য সাধারণ।

মৃত্যু সম্বন্ধে কারো কোন ধারণা ও অভিজ্ঞতা নেই। জরার মতো মৃত্যু নিদিষ্ট পরে আসে না। রোগের মতো বারবার আসে না। মৃত্যুর অভিজ্ঞতা জীবনে একবারই হবে। মুহুৰ্তকাল মাত্ৰ থাকবে। আমাদের জীবনের আসল লক্ষ্য “মৃত্যুবরণের কৌশল".

শ্ৰীকৃষ্ণ গীতায় শিক্ষা দিয়েছেন, কিভাবে মরতে হবে? কিভাবে মৃত্যুকে জয় করবে? তিনি আরও বলেছেন, মৃত্যুর সময়ে যিনি আমাকে স্মরণ করে দেহত্যাগ করেন তিনি তৎক্ষনাৎ আমার ভাবই প্রাপ্ত হন। এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই''।

মহাপ্রভুও বলেছেন- মৃত্যু ভয়কে জয় করতে নিরন্তর কৃষ্ণনাম করুন।
বাকিটা আপনার ব্যক্তিগত।

"অন্য বার্তা"- র শারদ সংখ্যাতে বাংলার নবাবী আমলের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস নিয়ে একটি প্রবন্ধ। আছে এককালের বাংলার রাজধানী ম...
16/10/2023

"অন্য বার্তা"- র শারদ সংখ্যাতে বাংলার নবাবী আমলের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস নিয়ে একটি প্রবন্ধ। আছে এককালের বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদ নিয়ে অজানা তথ্য।

ধন্যবাদ দেবনা শুধু এইভাবে আশীর্বাদ আর ভালোবাসা চাইবো Suvadip Sarkar স্যার আপনার থেকে।

সালটা ২০১৮। কোন একটা বিখ্যাত ক্লাব এই পোস্টারটি বানিয়েছিলেন। আজও এই পোস্টটি ভাইরাল। কারণ তাদের সেই মূর্খতার জন্য, শুধুম...
13/10/2023

সালটা ২০১৮। কোন একটা বিখ্যাত ক্লাব এই পোস্টারটি বানিয়েছিলেন। আজও এই পোস্টটি ভাইরাল। কারণ তাদের সেই মূর্খতার জন্য, শুধুমাত্র ভাইরাল হওয়ার জন্য এই পোস্টারটি তারা বানিয়েছিলেন।

পূজো প্রায় এসেই গেল তাই একটা কথা বলি, আপনি অঞ্জলি দিচ্ছেন।

"ওঁ আয়ুৰ্দেহি যশো দেহি ভাগ্যং ভবতি দেহি মে।
পুত্রান্ দেহি ধনং দেহি...

হঠাৎ মনে হল পুত্রান্ শব্দটির ব্যবহার হচ্ছে। এবার আপনার পাশ থেকে কেউ বললেন, সমাজটা আজও বদলাল না। শুধু ছেলেদেরই কদর। অঞ্জলিতেও *পুত্রান্*।

এবার যিনি এই কথাগুলো বলছেন, তিনি যদি বিষয়টি নিয়ে গভীরে পড়াশুনা করতেন বা সংস্কৃত নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করতেন তাহলে এটা বলতে পারতেন না। কারণ সংস্কৃত ব্যাকরণ অনুযায়ী,

পুত্রম্= পুত্র, পুত্রিম্= পুত্রী, পুত্রান্= পুত্র-পুত্রী উভয়।

তাই কোন প্ররোচনায় কান না দিয়ে গলা ছেড়ে অঞ্জলী দিন মন্ত্র উচ্চারণ করুন,

"ওঁ আয়ুৰ্দেহি যশো দেহি ভাগ্যং ভবতি দেহি মে।
পুত্রান্ দেহি ধনং দেহি সৰ্ব্বান কামাংশ্চ দেহি মে।। "

আর তাতেও যদি বাধা না কাটে তাহলে বলুন,

"সর্ববাধা-বিনির্মুক্ত, ধনধান্যসুতান্বিতঃ।
মনুষ্য মৎপ্রসাদেন, ভবিষ্যতি ন সংশয়॥"

একথা আমি বলছি না। শাস্ত্র একথা বলছে। এবং এ কথা বলছেন ভারতীয় ইতিহাসবিদ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী মহাশয়ও। তিনি ভারতীয় মহাকাব্য ও পুরাণ বিশেষজ্ঞ। দরকার পড়লে উনার একটা রিসেন্ট ভিডিও আছে এই পুত্রান্ শব্দটির ওপর সেটা দেখে নিতে পারেন।

17/08/2023

আমরা বাঙালীরা অনেকবার পড়ার পরেও সোজা হয়ে দাঁড়াতে জানি।
কারণ আমাদের শীড়দারাটা সোজা....🙂🙂
Tota Roy Chowdhury দাদা বলবো নাকি রমিত সেন স্যার? নমস্কার আপনাকে🙏🙏

যারা আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন সেই সমস্ত বীর মহা সংগ্রামীদের শতকোটি প্রণাম।
15/08/2023

যারা আমাদেরকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন সেই সমস্ত বীর মহা সংগ্রামীদের শতকোটি প্রণাম।

জীবনের চলার পথে যতই কঠিন পরিস্থিতি আসুক কিভাবে সামলাতে হবে সব শিখেছি এই সামিট থেকে। অনেক ধন্যবাদ আপনাদের।
13/08/2023

জীবনের চলার পথে যতই কঠিন পরিস্থিতি আসুক কিভাবে সামলাতে হবে সব শিখেছি এই সামিট থেকে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাদের।

।। ভস্মীভূতস্য দেহস্য পুনরাগমং কুতঃ।।মৃত্যু ছাড়া আর কিছু নেই। দেহ পুড়ে ছাই হয়ে গেলে সে আর ফিরে আসে কি করে? সাধারণ মান...
11/08/2023

।। ভস্মীভূতস্য দেহস্য পুনরাগমং কুতঃ।।

মৃত্যু ছাড়া আর কিছু নেই। দেহ পুড়ে ছাই হয়ে গেলে সে আর ফিরে আসে কি করে? সাধারণ মানুষ দৈনিক 16 ঘন্টা স্থুল দেহ নিয়ে হিংসা, দ্বেষ,ব্যর্থতা, আকাঙ্ক্ষার ভেতর কাটিয়ে দেন। বাকি আট ঘন্টা তারা নিদ্রা-স্বপ্ন- মৈথুনের মধ্যে অতিবাহিত করেন। জাগা অবস্থায় সুশক্তির বোধ তাদের হয় না। তারা জানে না সৎ-চিত্ত আনন্দময় নিজের স্বরূপ কামনার ভেতর সর্বক্ষণ থাকলে নিজেকে কখনো মেলেনা। ব্রহ্মভাবনার ভেতর যারা চলাফেরা করেন তারা ধরতে পারেন দেহটা আমি নই। আমার ভেতরে আত্মার পরত আছে। এই অতীন্দ্রিয় বোধের ছোঁয়া পাওয়া যায় বেদান্তের ভেতর সেখানে বলা হয়েছে বেঁচে থাকতে থাকতেই মানুষকে মুক্ত হতে হবে। জগতের সব কিছু অনিত্য পরিবর্তনশীল। এই আছে এই নেই। একমাত্র ব্রহ্ম শাশ্বত সনাতন অপরিবর্তনীয়।

।। वशवण्या देहास्य पुर्णमांग टकटह ।।

There is nothing but death; how does the body return when it has been burnt into ashes? The average person spends 16 hours each day with an obese physique, and desire for violence and failure. They do not feel strong when they're awake because they spend the other eight hours sleeping, dreaming or having in*******se. They do not know that the honest heart is always in the desire of its own form, the self is never matched and those who walk in Brahmabhavana can perceive that the body is not me but the soul resides inside of me. A touch of transcendental sense is found in Vedanta, where it is said that while living, man must be free. Everything in the world changes constantly, Only Brahman is Eternal sanatana immutable.

নবাব সিরাজউদ্দৌলা তখনও নবাব হননি। সেই সময় এক নারীর রূপের বর্ণনা কথা সিরাজের কানে গেল। সিরাজ মনঃস্থির করলেন, এই নারীকে তি...
10/08/2023

নবাব সিরাজউদ্দৌলা তখনও নবাব হননি। সেই সময় এক নারীর রূপের বর্ণনা কথা সিরাজের কানে গেল। সিরাজ মনঃস্থির করলেন, এই নারীকে তিনি মুর্শিদাবাদে নিয়ে আসবেন। বলা যেতে পারে সেই নারীর বর্ণনা শুনে তরুন সিরাজ প্রেমে পড়লেন। কিন্তু প্রেমে যদি পড়েন তাহলে হত্যা কেন করলেন? বিস্তারিত 👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻

দিল্লীর দরবারের নাচ মহলে বেজে উঠেছিল সেতার, সারেঙ্গীর মিশ্রণ সুর। ঘুঙুরের তালে চঞ্চল হয়েছিল বাদশাহ-র মন। এমন সময় ....

ডকুমেন্টারি বা সিনেমা বানানো শখ আমার বহুদিনের।  সব সময় হয়না, তবুও প্রত্যেকটা গল্পকে আমি সিনেমার মতন বানানোর চেষ্টা করি...
22/07/2023

ডকুমেন্টারি বা সিনেমা বানানো শখ আমার বহুদিনের। সব সময় হয়না, তবুও প্রত্যেকটা গল্পকে আমি সিনেমার মতন বানানোর চেষ্টা করি। প্রত্যেকটা গল্পই আমার কাছে এক একটা নতুন নতুন সিনেমা। এবার পরের গল্পের জন্য প্রস্তুতি শুরু।
গল্প শুনতে এখনই সাবস্ক্রাইব করুন 👇👇👇
www.youtube.com//

আজ সকালটা একটু অন্যরকম
30/06/2023

আজ সকালটা একটু অন্যরকম

29/06/2023

Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
29/06/2023

Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

23/06/2023

আজ ২৩শে জুন। শুধু বাংলার ইতিহাস নয়, পৃথিবীর ইতিহাসেও চর্চিত যে যুদ্ধ আজ তার ২৬৬ বছর। কথা বলছি পলাশীর যুদ্ধের। কলকাতা থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তরে এবং তৎকালীন বাংলার রাজধানী মুর্শিদাবাদের দক্ষিণে হুগলী নদীর তীরে পলাশিতে সংঘটিত এই হয়েছিল এই যুদ্ধ। নবাবি আমলে মুর্শিদাবাদের ইতিহাস আলচনা করতে গেলে পলাশীর ষড়যন্ত্রের সম্যক বিশ্লেষণ অত্যন্ত জরুরি।

কিন্তু পলাশীর যুদ্ধ কেন হয়েছিল? মীরজাফর কি সত্যি ছেয়েছিলেন নবাব হতে? শুধুই কি সিংহাসনের লড়াই? নাকি এর অন্তরালে ছিল অন্য কোন কারণ? জানবো আজকের পর্বে।

Address

Behala
Kolkata
700034

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Subhankar Goswami - Storyteller posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Subhankar Goswami - Storyteller:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Kolkata

Show All