The Calcutta Buzz

The Calcutta Buzz The Calcutta Buzz is a historical place along with several devotional attire or Puja of Kolkata

জানেন কি?
09/12/2024

জানেন কি?

জানেন কি?
09/12/2024

জানেন কি?

জানেন কি?
09/12/2024

জানেন কি?

তুষার পদ্ম ফুল (Snow Lotus Flower) একটি বিস্ময়কর প্রকৃতির দানতুষার পদ্ম ফুল, যা বৈজ্ঞানিকভাবে Saussurea involucrata নাম...
08/12/2024

তুষার পদ্ম ফুল (Snow Lotus Flower) একটি বিস্ময়কর প্রকৃতির দান

তুষার পদ্ম ফুল, যা বৈজ্ঞানিকভাবে Saussurea involucrata নামে পরিচিত, একটি দুর্লভ এবং মূল্যবান ফুল। এটি প্রধানত হিমালয়, তিব্বত এবং মধ্য এশিয়ার পাহাড়ি এলাকায় জন্মায়। ফুলটি তার সৌন্দর্য এবং ঔষধি গুণাবলীর জন্য বিখ্যাত।

🔸বৈশিষ্ট্য ও চিহ্ন :

আকৃতি ও রং: তুষার পদ্ম সাধারণত সাদা বা হালকা রঙের হয়। এটি বরফাবৃত অঞ্চলে ফুটে ওঠে এবং বরফের মাঝে অসাধারণ সৌন্দর্য প্রকাশ করে।

উচ্চতায় বৃদ্ধি: এটি সাধারণত ২,৭০০ মিটার থেকে ৪,০০০ মিটারের বেশি উচ্চতায় জন্মায়।

জীবনচক্র: তুষার পদ্মের বৃদ্ধি খুব ধীর এবং এটি প্রায়শই অনেক বছর পর ফুল ফোটায়।

🔸ঔষধি গুণাবলী :

তুষার পদ্ম চীনা এবং তিব্বতি প্রাচীন চিকিৎসায় বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে রয়েছে:
প্রদাহ কমানো,ব্যথা উপশম,হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখা, ত্বক ও চুলের যত্নে উপকারী উপাদান।

🔸সংরক্ষণ ও বিপন্ন অবস্থা :

বন্য পরিবেশে অতিরিক্ত সংগ্রহের কারণে তুষার পদ্ম আজ বিপন্ন। এই ফুল সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন দেশে আইন তৈরি হয়েছে এবং সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে

তুষার পদ্ম ফুল প্রকৃতির এক অসামান্য সৃষ্টি, যা শুধু তার সৌন্দর্যেই নয়, ঔষধি গুণেও অনন্য। এটি সংরক্ষণ করা আমাদের দায়িত্ব, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মও এই প্রাকৃতিক বিস্ময় উপভোগ করতে পারে

সংগৃহীত

র/ক্ত চন্দনকে ‘লাল সোনা’ বলেও অভিহিত করা  হয়, কারণ সোনার মতোই মূল্যবান এই গাছ। খুবই বিরল প্রজাতির একটি গাছ র/ক্তচন্দন, দ...
08/12/2024

র/ক্ত চন্দনকে ‘লাল সোনা’ বলেও অভিহিত করা হয়, কারণ সোনার মতোই মূল্যবান এই গাছ। খুবই বিরল প্রজাতির একটি গাছ র/ক্তচন্দন, দক্ষিণ ভারতের শেষাচলম পাহাড়ের ওই ঘন জঙ্গলেতেই একমাত্র পাওয়া যায়

দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু লাগোয়া অন্ধ্রপ্রদেশের চার জেলা নেল্লোর, কুর্নুল, চিত্তোর এবং কাডাপ্পা জেলায় এই গাছ মেলে। পূর্বঘাট পর্বতের আবহাওয়া এই গাছের জন্য অনুকূল। গাছটির উচ্চতা ৮-১২ মিটার হয়

লাল চন্দন হলো এক ধরনের ‘এনডে/মিক স্পিসিস’। ‘এনডে/মিক স্পিসিস’ বলতে এমন একটি উদ্ভিদ বা প্রা/ণীর প্রজা/তিকে বোঝায় যা একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। অর্থাৎ এই গাছ ওই অঞ্চল ছাড়া আর কোথাও পাওয়া যায় না

যেহেতু, প্রাকৃতিকভাবে ‘এনডেমিক স্পিসিস’ বিশ্বের অন্য কোথাও পাওয়া যায় না তাই আন্তর্জাতিক বাজারে রক্ত চন্দনের চাহিদা আকাশছোঁয়া।

মূলত, দুই ধরনের চন্দনকাঠ পাওয়া যায়। একটি সাদা, অন্যটি লাল। সাদা চন্দনে সুন্দর গন্ধ থাকলেও লাল বা রক্ত চন্দনে কোনও গন্ধ নেই।

কিন্তু এই কাঠের বিশেষ গুণ রয়েছে। যার কারণে বিশ্ব জুড়ে এর বিপুল এই চাহিদার কারণেই এই কাঠ পাচার হয় বিপুল পরিমাণে। আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ সঙ্ঘ (আইইউসিএন) ২০১৮-য় এই গাছকে ‘প্রায় বিলুপ্ত’ শ্রেণির তালিকাভুক্ত করেছে। চোরা কাঠকারবারিদের পাল্লায় এই কাঠ এত বিপুল পরিমাণে কাটা এবং পাচার হয়েছে যে, সারা বিশ্বে আর মাত্র পাঁচ শতাংশ গাছ অবশিষ্ট রয়েছে।

মূলত, আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে এই কাঠের বিপুল ব্যবহার হয়। হজম, ডায়রিয়াসহ বেশকিছু রোগের চিকিৎসায় এই কাঠ কাজে লাগে। এছাড়াও, মনে করা হয় রক্ত পরিশোধনের গুণ রয়েছে রক্তচন্দন কাঠের। নানা ওষধি গুণ ছাড়াও বিভিন্ন শিল্পেও এই কাঠের বিপুল চাহিদা রয়েছে। পূজা-অর্চনা এবং বিভিন্ন প্রসাধনী দ্রব্য তৈরিতেও এই কাঠের বিপুল চাহিদা রয়েছে।

রক্তচন্দন থেকে পাওয়া নির্যাস বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। এতে বেশ কিছু ‘আর্থ মেটাল’ পাওয়া যায়। সেটিও বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। প্রাকৃতিকভাবে আগুন রোধ করতে সক্ষম। কারণ, রক্তচন্দনের কাঠ সহজে পো/ড়ানো যায় না। পূর্বঘাট এলাকা শুষ্ক হওয়ায় সেখানকার জঙ্গলে অনেক সময়েই দাবা/নলের ঘটনা ঘটে।

এটি একটি দামী কাঠ। আন্তর্জাতিক বাজারে কেজি প্রতি সাত হাজারেরও বেশি টা/কায় এই কাঠ বিক্রি শুরু হয়। ভারতে এই গাছ কাটা আই/নত কঠোর/ভাবে নি/ষি/দ্ধ। তবে আ/ইনের চো/খ ফাঁ;কি দিয়ে এই কাঠ পা/চা/র হয়

অন্ধ্রপ্রদেশে প্রাকৃতিকভাবে র/ক্তচন্দনের দেখা পাওয়া গেলেও বর্তমানে ব্যবসায়িক চাহিদা এবং গাছের অস্তিত্ব সঙ্কটের কথা ভেবে অন্য রাজ্যেও এই গাছের চাষ করার চেষ্টা চলছে। আন্তর্জাতিক স্তরে, চিন, জাপান, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং অস্ট্রেলিয়ায় এই কাঠের বিপুল চাহিদা রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি চাহিদা চিনে। তাই সেই দেশেই সবচে বেশি পা/চা/র হয় র/ক্ত চন্দন। আসবাব, ঘরসজ্জা এবং বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র তৈরিতে চিনে এই কাঠের চাহিদা খুব বেশি।

পুষ্পা কীভাবে এই কাঠ পা/চা/র করে নিজের সাম্রা/জ্য বিস্তার করেছে তা ই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সিমেমার দুই পর্বের গল্পে। ব্যাপক ভিড় হচ্ছে সেই সিনেমায়

সূত্র : বিজ/নেস স্ট্যান্ডার্ড

স্পষ্ট বক্তব্য Iman Chakraborty এর
08/12/2024

স্পষ্ট বক্তব্য Iman Chakraborty এর

বয়স যখন ৩০, এই ৬ টি বিষয় অবশ্যই তোমাকে শুরু করতে হবে
07/12/2024

বয়স যখন ৩০, এই ৬ টি বিষয় অবশ্যই তোমাকে শুরু করতে হবে

বাংলার বিলুপ্তপ্রায় কুঁচফল "কুঁচবরন কন্যা তার মেঘবরন কেশ "…সুন্দরী কন্যার রূপ বর্ননায় দুধসাদা আর কালো চোখওয়ালা কুঁচফলের ...
06/12/2024

বাংলার বিলুপ্তপ্রায় কুঁচফল

"কুঁচবরন কন্যা তার মেঘবরন কেশ "…
সুন্দরী কন্যার রূপ বর্ননায় দুধসাদা আর কালো চোখওয়ালা কুঁচফলের মত গায়ের রঙয়ের উপমা দিয়েছেন কবি

ইংরেজি নাম - Indian Liquorice / Crabs Eye.

এখন চোখে দেখা তো দূরের কথা নতুন প্রজন্ম হয়ত এই নামটির সঙ্গেও পরিচিত নয়। দু-একটি পুরাতন সোনার দোকানে খোঁজ করলে হয়তো এর দেখা পাওয়া গেলেও যেতে পারে। এই অদ্ভুত সুন্দর চোখওয়ালা কুঁচফল সাদা, কালো সহ নানা রঙয়ের হলেও সবচেয়ে বেশি পাওয়া ‌যায় লালকুঁচ।
কালের গর্ভে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে এই কুঁচ। এটি একটি লতানো উদ্ভির এক সময় বাড়ির বেড়া সহ যত্রতত্র এ গাছ পাওয়া যেত। হয়তো এখনও গ্রাম বাংলার বিশেষ কোনো বনে বাদাড়ে দুএকটি এই কুঁচ লতার সন্ধান পাওয়া যেতেও পারে। নগর সভ্যতার করাল কুঠারাঘাতে আগামীতে এ দুর্লভ বাংলার রূপসী ফলদায়ী চমৎকার উদ্ভিদটি হয়তো একদিন সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যাবে

এই গাছটি লতানো এবং বহু বিস্তৃত শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট। এর শাখা বেশ নরম। পাতার দৈর্ঘ্য ২-৩ ইঞ্চি। প্রতিটি পত্রদণ্ডে ২০-৪০টি পাতা থাকে। বসন্তকালে পাতাগুলি ঝরে যায়। এর পুষ্পদণ্ডে প্রচুর ফুল ধরে। ফুলের বাইরের দিক পশমের মতো। ফুলগুলোতে লাল বা সাদা বর্ণের আভা দেখা যায়। এর ফল শুঁটির আকারে জন্মে। শুঁটিগুলো ১ থেকে ২ ইঞ্চি লম্বা হয়। শুঁটিগুলো শুকোলে এর বীজগুলো পরিপক্ব হয়ে লাল, কালো, সাদা ইত্যাদি নানা রঙের হয়ে থাকে। শীতের সময় এর ফুল হয় এবং গ্রীষ্মকালে ফল হয়। ফলের নাম রতি ফল। এর আরেক নাম সোনাকুঁড়ি। কুঁচফলের বীজের দুধে-আলতা রঙ থেকেই কুঁচবরণ কন্যার নামকরণ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
রক্তকুঁচের আরও অনেক নাম আছে- চুরামনি, সৌম্যা, শিখী, তাম্রিকা, রক্তা, উচ্চটা, বন্যাসা ইত্যাদি। রক্তকুঁচের নাম শাঙ্গুষ্ঠা ও গুঞ্জা। 'গুঞ্জ ফুলের মালা' কথাটাও এই কুঁচ থেকেই এসেছে বলে অনেকে মনে করেন

একশ্রেণীর আদিবাসীরা একসময় এই কুঁচের লতা দিয়ে নানা ধরনের ঝুরি তৈরী করতো। কুঁচ এর পাতা, শিকড়, ছাল থেকে বিভিন্ন রকম ভেষজ ঔষধ পাওয়া যেত। কুঁচফলের বাইরের আস্তরণ ভীষণই কঠিন। বীজের ভিতরের অংশ মারাত্মক বিষাক্ত যা কোনো গবাদি পশু খেলে এর থেকে মৃত্যুর কারণও হতে পারে

এই কুঁচের ফলের বৈশিষ্ট্য হল এর পরিণত বীজগুলির ওজন সাধারণত একই হয় এবং তা বহুবছর ধরে অপরিবর্তিত থাকে এই কারনে বাংলায় এক সময় সোনার দোকানে স্বর্ণের ওজনের ক্ষেত্রে স্বর্ণকাররা এই কুঁচফল ব্যবহার করতেন। প্রতিটি কুঁচের ওজনকে ১ রতি বলা হতো। এই এককের বিচারে ওজনের যে এককগুলো নির্ধারিত হতো, তা হলো.......
১ কুঁচ=১ রতি
৮ রতি=১ মাশা
১২ মাশা = ১ তোলা
১ তোলা = ১১.৬ গ্রাম
একসময় কুঁচফল নারীদের শোভাবর্ধনে অলঙ্কার ও পুতুলের চোখ তৈরীতে খুবই ব্যবহৃত হতো। সাদা, কালো, লাল ও গোলাপি রংয়ের এই ফল দেখতে পাওয়া যায়, যদিও সে সব অতীত। প্রকৃত সংরক্ষণের ব্যবস্থা না করলে অচিরেই হয়তো হারিয়ে যাবে বাংলার ঐতিহ্য বহনকারী অনন্য সুন্দর ফলের এই বিরল উদ্ভিদটি

সংগৃহীত

রিক্সা আবিষ্কার, প/ঙ্গু স্ত্রীকে শহর দেখানোর ইচ্ছা থেকে রিকশা আবিষ্কাররিকশা জাপানে উদ্ভাবিত হলেও সেটির নকশা করেছিলেন জোন...
06/12/2024

রিক্সা আবিষ্কার, প/ঙ্গু স্ত্রীকে শহর দেখানোর ইচ্ছা থেকে রিকশা আবিষ্কার

রিকশা জাপানে উদ্ভাবিত হলেও সেটির নকশা করেছিলেন জোনাথন স্কোবি বা জোনাথন গোবলে নামের একজন মার্কিন খ্রিস্টান মিশনারী ।
পারকার এফ ক্যালভিনের লেখা জোনাথন গোবলে ইন জাপান বইয়ে এমনটাই দাবি করা হচ্ছে।

মি. জোনাথন ধ/র্ম প্র/চা/রের কাজে জাপানের ইয়োকোহামা শহরে থাকতেন। তার স্ত্রী এলিজা গোবলে হাঁ/টতে চলতে পারতেন না।
স্ত্রীকে ইয়োকোহামা শহর ঘুরিয়ে দেখাতে মি. স্কোবি ১৮৬৯ সালে দুই চাকার সামনে হাতল বিশিষ্ট বা/হ/নের নকশা আঁকেন এবং কাঠ দিয়ে তৈরি করেন।
সেই বাহনের নাম তিনি দেন জিনরিকশা।
যা কালের বিবর্তনে রিকশা নামেই পরিচিতি পায়।

দুই চাকার এই হা/তে টা/না বাহনটি রিকশার প্রাথমিক সংস্করণ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের পেটে/ন্ট নিবন্ধন পায়।
তারপর সেটির অনুকরণে জাপানে এই বাহনটি নির্মাণ শুরু হয়। তবে এটি কোন মা/নুষ পরি/বহনে নয় বরং ব্যবহৃত হতো মা/ল/পত্র পরিব/হনের জন্য।

আবার এমনটাও বলা হয় যে, ১৮৮৮ সালে একজন মার্কিন ব্যাপ্টিস্ট রিকশা আবিষ্কার করেছেন।
উইলিয়াম ই লুইসের থ্রু দ্য হার্টল্যান্ড অন ইউএস বইয়ে বলা হয়েছে, রিকশা আবিষ্কার হয়েছিল ১৮৪৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের ওরচেস্টারে। সেখানকার এক কামার অ্যালবার্ট টোলম্যান দক্ষিণ আমেরিকান মিশনারীর চলাচলে সুবিধার জন্য রিকশাটি আবিষ্কার করেছিলেন বলে জানা যায়।

আবার বার্লিংটন কাউন্টি হিস্ট্রিকাল সোসাইটির গবেষণায় বলা হয়েছে, মার্কিন গাড়ি নির্মাতা জেমস বার্চের জাদুঘরে এ ধরণের একটি রিকশার মডেল প্রথম প্রদর্শন করতে দেখা যায়। সেটাও ১৮৬৭ সালের দিকে। মি. বার্চ দাবি করেছিলেন, এটি তার ডিজাইন করা বা/হ/ন

সংগৃহীত

জানেন কি?
05/12/2024

জানেন কি?


আট থেকে আশি, শীতের আমেজ গায়ে মেখে খোশ মেজাজে রাস্তায় নেমেছে কলকাতারাজকীয় মেজাজে বেড়িয়ে পড়েছেন আপনিও, কল্লোলিনী তিলোত্তমা...
05/12/2024

আট থেকে আশি, শীতের আমেজ গায়ে মেখে খোশ মেজাজে রাস্তায় নেমেছে কলকাতা

রাজকীয় মেজাজে বেড়িয়ে পড়েছেন আপনিও, কল্লোলিনী তিলোত্তমার দ্রষ্টব্য স্থানগুলি ইতিমধ্যেই হয়ে উঠেছে আইডিয়াল পিকনিক স্পট। প্রতিবারের মত এবারের উইশ লিস্টেও ভিক্টোরিয়া, প্রিন্সেপ ঘাট, মিলেনিয়াম পার্কের পাশাপাশি আলিপুর চিড়িয়াখানাও রয়েছে নিশ্চয়ই? শীত এলেই তো প্রায় প্রত্যেক বছরই একেবারে নিয়ম করে ইংরেজ আমলের চিড়িয়াঘরে ঘুরে আসেন কলকাতাবাসী থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গা থেকে আসেন দেশবিদেশর বহু মানুষজন

আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর আগে ১৮৭৬ সালের ১ জানুয়ারি আলিপুর জুওলজিক্যাল গার্ডেনের উদ্বোধন হয়েছিল আনুষ্ঠানিকভাবে, তবে এর পরিকল্পনা কিন্তু হয়েছিল তারও অনেক আগে, শোনা যায় কলকাতায় এক প/শু/শা/লা তৈরির কথা ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে প্রথম মাথায় আসে গভর্নর জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলির তিনি তখন ব্যারাকপুরে, গরমের ছুটি কাটাচ্ছেন নিজের বাগানবাড়িতে তখনই নাকি ইন্ডিয়ান ন্যাচারাল হিস্ট্রি প্রোজেক্টের একটি অংশ হিসেবে এবং মূলত ওয়েলেসলি সাহেবের মনোরঞ্জনের জন্য কলকাতায় প্রথম একটি ছোটখাটো জুওলজিক্যাল গার্ডেনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল আর সেখানেই নাকি ওয়েলেসলির ডাকে নিত্য যাতায়াত শুরু হয়েছিল বিশ্ব বিখ্যাত প্রাণীবিদ ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটন, ভিক্টর জ্যাকমন, রাফেলস-এর কিছু বছর পর ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে লন্ডন শহরে তৈরি হল বিশ্বের প্রথম বিজ্ঞানভিত্তিক প/শু/শা/লা

লন্ডন জুওলজিক্যাল গার্ডেন প্রতিষ্ঠা হওয়ার দু-এক বছরের মধ্যেই ঠিক করা হয় ব্রিটিশ উপনিবেশগুলির প্রধান প্রধান শহরে লন্ডন জু-এর অনুকরণে তৈরি করা হবে বিভিন্ন প;শু/শা/লা এক্ষেত্রে পরামর্শ নেওয়া হল রাফে/লসের রাফে/লস তখন প্রায়ই কলকাতা আসেন ওয়েলেসলির ‘মিনি জু’-টির দেখাশোনা করতে সুতরাং সে অর্থে দেখতে গেলে কিন্তু লন্ডন জু-এরও আগে তৈরি ব্যারাকপুরের ওয়েলেসলির জুওলজিক্যাল গার্ডেন! ওয়েলেসলি অবশ্য কলকাতার অলিপুর চিড়িয়াখানা দেখে যেতে পারলেন না কারণ ১৮৪২ খ্রিস্টাব্দে তিনি মা/রা যান

এরও বেশ কিছু বছর পর ১৮৭৩-তে স্যার রিচার্ড টেম্পল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন যে আগামী দু বছরের মধ্যে লন্ডন চিড়িয়াখানার আদলে এবং ওয়েলেসলির স্বপ্ন পূরণের জন্য তৈরি হবে কলকাতা চিড়িয়াখানা ঠিক হয় এশিয়াটিক সোসাইটি এবং এগ্রি-হর্টিকালচারাল সোসাইটির যৌথ মালিকানাধীন যে জমি আলিপুরে পরিত্য/ক্ত অবস্থায় রয়েছে তাতেই তৈরি হবে কলকাতা জু হলও তাই ১৮৭৬ সালের ১লা জানুয়ারি রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড এদেশে এসে এর উদ্বোধন করে গেলেন আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েকটা আফ্রিকান মোষ, বিশালাকার ভেড়া, চারটি শিং যুক্ত বিশেষ প্রকৃতির ভে/ড়া এবং তিনটি ভিন্ন প্রজাতির হরিণ নিয়ে চালু হল ইতিহাস খ্যাত এই চিড়িয়াখানা | তার সঙ্গে যোগ করা হল ব্যারাকপুরের ওয়েলেসলির বাগানের পশুপাখিদেরও |

ব্রহ্ম সান্যাল, কিং জর্জ প্রমুখের সৌজন্যে কিছু বছরের মধ্যেই আলিপুর চিড়িয়াখানা হয়ে উঠল এশিয়ার বৃহত্তম প/শু/শা/লা সান্যালের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৮৮৯ সালে কলকাতা চিড়িয়াখানায় জন্ম নিল বিশ্বের দুর্লভতম সুমাত্রিয় গ/ণ্ডার, শুধু মাত্র এর টান

সংগৃহীত

কলকাতা থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় অস্কারে মনোনয়নের দৌড়ে রয়েছেন আরো এক বাঙালি, বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী বিক্রম ঘোষ
05/12/2024

কলকাতা থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় অস্কারে মনোনয়নের দৌড়ে রয়েছেন আরো এক বাঙালি, বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী বিক্রম ঘোষ

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Calcutta Buzz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Naihati Pujo Buzz

Naihati is a historical place along with several devotional attire. Puja, also spelled pooja or poojah, in Hinduism,ceremonial worship, ranging from brief daily rites in the home to elaborate temple rituals. Naihati is a historical place along with several devotional attire. Puja, also spelled pooja or poojah, in Hinduism,ceremonial worship, ranging from brief daily rites in the home to elaborate temple rituals.