Boichoi Publication

Boichoi Publication This page provides regular updates on Boichoi publication.

বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা – এঁরা যে শুধু ভারতীয় দলের সাম্প্রতিক অধিনায়কই নন, জাতীয় দলের টি-২০ ব্যাটিং লাইন আপের মূল স্...
19/01/2024

বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা – এঁরা যে শুধু ভারতীয় দলের সাম্প্রতিক অধিনায়কই নন, জাতীয় দলের টি-২০ ব্যাটিং লাইন আপের মূল স্তম্ভ। অন্যদিকে, সোনু জালান এমনিতে বুকি-শৃংখলে ২য় স্তরের বুকি (বুকি শৃঙ্খল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই বইয়ের প্রথম খন্ডটি পড়ুন) এবং তার উপরে আছে “জুনিয়ার কলকাতা” ছদ্মনামের এক বুকি, যার সাথে আবার দাউদ গ্যাং-এর সম্পর্ক আছে সরাসরি। পুলিশের অনুমান “জুনিয়ার কলকাতা” ইতিমধ্যেই দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।

এঁরা তিনজনে তাহলে, দুই আলাদা আলাদা পৃথিবীর লোক – কি বলুন? আসলে তা নয়, এদের মধ্যে আছেন কয়েকজন মিসিং- লিংক , যা জানলে চমকে যেতে হয়! তাঁরা কারা ? ঘরোয়া গুগল চ্যাটে কি জানাচ্ছেন ( লিংক পাবেন বইয়ে) , ‘র’ একজন প্রাক্তন অফিসার? ২০১৮ সালের আই পি এল চলাকালীনই হয়ত ধরা পড়ে যেত সবকিছু ! কিন্তু, কেন হলনা ? কে চেপে দিলেন সবকিছু?

থাকছে আন্তর্জাতিক বইমেলাতে...

 #দশনামী রাত তখন সাড়ে ৯টা হবে। এই অজ পাড়াগাঁয়ে তখন তা অনেক রাত। সবাই প্রায় এই শীতের ‘জাড়ে’ শুয়ে পড়েছে। হঠাৎ অন্ধকার ফুঁড়...
31/10/2023

#দশনামী
রাত তখন সাড়ে ৯টা হবে। এই অজ পাড়াগাঁয়ে তখন তা অনেক রাত। সবাই প্রায় এই শীতের ‘জাড়ে’ শুয়ে পড়েছে। হঠাৎ অন্ধকার ফুঁড়ে উঠে এল কয়েকজন আততায়ী। “মোহান্তজি, আপনাকে খুন করা হবে”, বলেই আততায়ীদের মধ্যে দুজন পিস্তল থেকে গুলি চালাল। রামসুখ এই অচেনা আতঙ্কে ধুনির স্পষ্ট আলোয় দেখল, বসে থাকা মোহান্তজির শরীর একদিকে হেলে গিয়ে মাটিতে শুয়ে পড়ল। রামসুখ, নিজের প্রাণ বাঁচাতে তখন দৌড় দিয়েছে দিগ্বিদিকজ্ঞানশূন্য হয়ে।

কেন খুন হতে হয়েছিল ৯২র বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কিছুদিন আগে পর্যন্ত পূজারী পদে থাকা বাবা লাল দাসকে? কারা কারা ছিল এই খুনের নেপথ্যে?

স্বাধীনত্তোর যুগের বিগত ৭০ বছরের “ভয়াল অযোধ্যার” দশনামী আখাড়া ঘিরে অপরাধের কয়েকটি বিশেষ অংশ এবং বিশ্লেষণ নিয়েই লেখা “দশনামী”।

 #চার_প্রহরের_বিল লেখক : পার্থ দেবইটির নামকরণ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কবিতা 'কেউ কথা রাখেনি' র অনুপ্রেরণায়। এই কবিত...
30/10/2023

#চার_প্রহরের_বিল
লেখক : পার্থ দে

বইটির নামকরণ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিখ্যাত কবিতা 'কেউ কথা রাখেনি' র অনুপ্রেরণায়। এই কবিতায় কিশোর বয়সকালে কবিকে নাদের আলী বলেছিল 'তিন প্রহরের বিল' দেখাবে, যা হয়ত এক আশ্চর্য জলাশয় ছিল। কিন্তু নাদের আলী কথা রাখেনি। কবির 'তিন প্রহরের বিল' দেখা হয়নি। তিন প্রহরের বিল হল জীবনে অদেখা এমন কিছু যা আজও কবির মনে আক্ষেপ রেখে গেছে।

এই বইয়ে চারটি উপন্যাসিকা আছে। সেই জন্যে 'চার প্রহর' শব্দটা ব্যবহার হয়েছে।

প্রথম উপন্যাসিকা 'অনন্ত দুঃখ সুত্ত'।

এটি ঐতিহাসিক উপন্যাসিকা। এখানে বুদ্ধের জীবনের শেষ দশ বছরের গল্প আছে। বুদ্ধের সঙ্গে সঙ্গে যশোধরাও এই উপন্যাসিকার চরিত্র। সেই সময়ের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কথা আছে। বিম্বিসার মারা গেছেন, অজাতশত্রু রাজা। রাজা প্রসেনজিৎ রাজ্য হারিয়েছেন, তাঁর পুত্র বিরূধক রাজ্য দখল করেছে। যশোধরা নির্বাণ লাভ করছেন, জীবন সায়াহ্নে বুদ্ধ 'দুঃখগুলিকে' নতুন রূপে দেখছেন।

দ্বিতীয় উপন্যাসিকা 'জলদস্যু'।

সুন্দরবনের দরিদ্র জেলে মউলেদের জীবনযাপনের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে এই কাহিনিতে। বাংলাদেশের সুন্দরবন অঞ্চলের কুখ্যাত জলদস্যু বাবলু মাস্টার দুজন ভারতীয় জেলেকে কিডন্যাপ করে তাদের পরিবারের কাছে মুক্তিপণ চায়। কোন পরিণতির দিকে এগোয় কাহিনি?

তৃতীয় উপন্যাসিকা '& একটি গোলাপ'।

শরৎচন্দ্রের 'দেবদাস' উপন্যাসকে বিনির্মাণ করে সমসাময়িক সময়ের প্রেক্ষাপটে গল্প বোনা হয়েছে।

চতুর্থ উপন্যাসিকা 'রেশমের ডোর'।

পুরুলিয়ার এক সাঁওতাল যুবক রেশম চাষী লখাই আর তার প্রেমিকা টুঁইমণিকে নিয়ে এ কাহিনি। এই কাহিনিতে ভালবাসা আছে, আছে খল মানুষের শঠতা।

 #চন্দ্রজাতক ‘খাজুরাহোর আবেদন চিরন্তন’। ভারতীয় ভাস্কর্যে মিথুন মূর্তির, বিশেষ করে প্রেমাবিষ্ট বা অ্যামোরাস যুগল এবং মৈথু...
17/10/2023

#চন্দ্রজাতক
‘খাজুরাহোর আবেদন চিরন্তন’। ভারতীয় ভাস্কর্যে মিথুন মূর্তির, বিশেষ করে প্রেমাবিষ্ট বা অ্যামোরাস যুগল এবং মৈথুনরত নারীপুরুষের মূর্তির অভাব নেই। আর আছে নারীমূর্তি। অপ্সরা, কুমারী, সুরসুন্দরী, অলসকন্যা—তাদের গুনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু সারা ভারতভূখণ্ডে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন দেবালয়ে যখনই এই মূর্তিগুলি চোখে পড়ে বা সেগুলির প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়, তাদের তুলনা টানা হয় খাজুরাহোর সঙ্গে। বিদর্ভে, চাঁদা বা চন্দ্রপুরার কাছে বেণগঙ্গা নদীর তীরে মার্কণ্ডেশ্বর মহাদেবের যে মন্দির আছে, তার নির্মাণ খাজুরাহোর অনেক আগে শুরু হয়েছিল। অথচ মিথুনমূর্তিগুলির জন্য এই মন্দিরগুলিকে ‘মিনি খাজুরাহো’ আখ্যা পেতে হল। একই কথা বলা চলে রাজস্থানের বরণ জেলায় ভাণ্ডদেব মন্দির সম্পর্কেও। তাছাড়া কামরূপের মদন কামদেব, ছত্রিশগড়ের ভোরামদেও ইত্যাদির সঙ্গেও অহরহ খাজুরাহোর তুলনা টানেন পর্যটক, ইতিহাসবিদ এবং গবেষকরা। যে কারণে এই মন্দিরগুলির সঙ্গে কথায়-কথায় খাজুরাহোর তুলনা টানা হয়; সেই মিথুনমূর্তিগুলি কেন মন্দিরগাত্রে বসানো হল, লোককথা, উপকথা, ইতিহাস আর যুক্তিসম্মত অনুমানের উপর ফেলা অদ্ভুত কল্পনাশক্তির আলোছায়ায় এই গ্রন্থের লেখক তার একটা যথাযথ কারণ খুঁজেছেন। এই কাহিনিকে তাই কেউ ইতিহাসাশ্রিত বলতেই পারেন। কিন্তু মুশকিল হয়েছে, এমন অনেক কিছু এই গ্রন্থে বিবৃত কাহিনির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে আছে; যেমন শিল্পশাস্ত্র, স্থাপত্যরীতি, পুরাণকথা, লোককাহিনি প্রভৃতি, যার ফলে শুধুমাত্র ‘ঐতিহাসিক উপন্যাস’ তকমা দিয়ে এই রচনাকে আবদ্ধ রাখা যায় না। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, অলংকার শাস্ত্রে উল্লিখিত নয়টি মূল রসের বাইরে আরও যে অনেকগুলি অনির্বচনীয় মিশ্ররস আছে, সেগুলির নামকরণের চেষ্টা হয়নি এবং তার মধ্যে একটিকে ঐতিহাসিক রস বলা যেতে পারে। এই কথাসাহিত্যের মূল রসটি যে রবীন্দ্রনাথ-বর্ণিত ঐতিহাসিক রসে সিক্ত, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু আরও অনেকগুলি অনির্বচনীয় রস এর মধ্যে সঞ্চরমান। সেগুলির নামোল্লেখও অলংকার শাস্ত্র করেননি।

গজনীর সুলতান মাহ্‌মুদ যে চান্দেলারাজ বিদ্যাধরকে পদানত করতে পারেনি, সে-কথা ঐতিহাসিক সূত্রে প্রমাণিত। মাহ্‌মুদ যে বিদ্যধরের রাজত্ব লুঠ করতে প্রবল যুদ্ধ করেছিলেন, তা-ও নয়। অনুমান করা হয়, বিদ্যধরের পরাক্রমের নমুনা আন্দাজ করে মাহ্‌মুদ আর ও-মুখো হননি। বিশেষ এই ঐতিহাসিক ঘটনাটিরও একটি গ্রহণযোগ্য কারণ কল্পনা করা হয়েছে বহু উপভোগ্য রসে সিক্ত এই কথাসাহিত্যে। সেই ঘটনা যে নিছক সাহিত্যিকের কল্পনা, সে-কথা বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করে না। পড়ার পর মনে হয় ‘এমন কেন সত্যি হয় না, আহা’।

শুধু উপন্যাস পাঠকের মনোরঞ্জন নয়, এই সাহিত্যকীর্তি তাই প্রাসঙ্গিক ইতিহাসচর্চার প্রয়োজনেও।"

 াবলিকেশন 'জো দিখতা নহি হ্যায়, উও বিকতা কিঁউ হ্যায়?'শহরের রাস্তায় বড় বড় বিলবোর্ডে, ম্যাগাজিনের চকচকে পাতায়, সুন্দরী তন্ব...
16/10/2023

াবলিকেশন

'জো দিখতা নহি হ্যায়, উও বিকতা কিঁউ হ্যায়?'

শহরের রাস্তায় বড় বড় বিলবোর্ডে, ম্যাগাজিনের চকচকে পাতায়, সুন্দরী তন্বীর শরীরের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা অন্তর্বাসের হাজার হাজার ছবি দেখে; আমাদের সমাজে, অন্তর্বাস সম্পর্কে কোন ধারণা জন্ম নেয়? তা কি শুধু পোশাকের অঙ্গ? ভিতরে লুকিয়ে রাখার জিনিস? পুরুষকে প্রলোভিত করার, যৌন উত্তাপ ছড়িয়ে দেওয়ার উপকরণ মাত্র! নাকি, ইতিহাসের পাতাতেও এর অনস্বীকার্য অবদান রয়েছে? এক সময় যা ছিল শুধুমাত্র এলিট শ্রেণির হাতের মুঠোয়, কালক্রমে কীভাবে তা আম-জনতার জীবনের অপরিহার্য উপকরণ হয়ে উঠল? সেই তাম্রযুগ থেকে শুরু করে, আজকের দিন পর্যন্ত অন্তর্বাসের যে ইতিহাস, বাণিজ্যে তার অবদান, পৃথিবীর প্রতিটা সমাজে তার অবস্থানের পালাবদল সম্পর্কিত প্রতিটা তথ্য, সামাজিক-অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্লেষণ করে, সিন্ধু সেঁচে তুলে এনেছেন লেখক।
এই বইতে, অন্তর্বাস নিয়ে লেখা বহু অজানা বিষয় পড়তে পাঠককে চমকে উঠতে হবে। আবার কখনও দু-দন্ড স্থির হয়ে বসে ভাবতে হবে যে অন্তর্বাসকে ছাড়া আজ আমাদের জীবন অচল, তাকে কেন্দ্র করেও ঘটেছে কত মর্মস্পর্শী ঘটনা। বহু নারী, আজও, নিজের দেহ নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন। এই বই, আলো দেখাবে তাঁদেরও। কারণ, কোনও এক শহুরে আড্ডায়, নিশুতি রাতে, কয়েকজন মেয়ে, নিজেদের জীবনের দুঃখের ঝাঁপি খুলে হালকা হওয়ার পরেই, হইহই করতে করতে বলে ওঠে, ‘ডোন্ট ওরি। উই আর পরী।’

বই : অন্তর্বাসনা
লেখক : সুপর্ণা চ‍্যাটার্জ্জী ঘোষাল

#প্রাপ্তিস্থান

অনলাইন-
https://www.boichoipublication.com/
https://boibondhupub.com/
https://boighar.in
https://readbengalibooks.com/
https://boitoi.in/

অফলাইন-
বইবন্ধু
১৯/২ রাধানাথ মল্লিক লেন, কলেজস্ট্রীটে
9433780415

দে'জ
বঙ্কিম চ্যাটার্জ্জী স্ট্রিট

দে বুক স্টোর (দীপুদা)
১৩, বঙ্কিম চ্যাটার্জ্জী স্ট্রীট
7003134449

অভিযান বুক ক‍্যাফে
(প‍্যারামাউন্টের পাশে)

আদি সে বুক স্টোর।
১৩, বঙ্কিম চ্যাটার্জ্জী স্ট্রীট
7003134449

স্মেল অফ বুকস।
+91 95353 99044
৯০/৬a মহাত্মা গান্ধী রোড, কলকাতা ৭০০০০৭। ল্যান্ডমার্ক - টেকনো ওয়ার্ল্ড বিল্ডিং।

দাস বুক স্টল
শ্যামচরণ দে স্ট্রীট।

রায় বুক স্টল
শ্যামাচরণ দে স্ট্রীট।

প্ল্যাটফর্ম।
(প্যারামাউন্টের উল্টোদিকে)

শপিজেন।
(প্যারামাউন্টের উল্টোদিকে)

মাথামোটার দপ্তর
সূর্য সেন স্ট্রীট।

রিডবেঙ্গলি বুকস্টোর
৪২ এ, সর্দার শঙ্কর রোড(লেক মার্কেটের পাশে)
8100905566

জানকী বুক ডিপো
৩/২ শ্যামাচরণ দে স্ট্রিট
9231880818

পাপাঙ্গুলের ঘর
আর.এন এভিনিউ, সোদপুর (রথীন্দ্র সিনেমাহলের সামনে)
9748813977

রাণাঘাটঃ
মনমোহিনী বুকস্টল
(স্টেশনের কাছে বাটার পাশের গলি)
9903461734, 9232362199

শান্তিনিকেতনঃ
আর.কে বুকস
শান্তিনিকেতন পোস্ট অফিস মোড়, বীরভূম
8436230084

সুশোভন 7278079560

বইভূত: 6291190071

বুকহপার্স: 7439579306

বুকলুক: 8017544015

বইদেশিক: 7980683413

বুকটক: 7278079560

স্মার্টরিডার্স: 9330530180

ওপারের বই: 7001539273/ 9046787998

 #অষ্টমঙ্গল বাবুয়ানির কলকাতায় আর পাঁচটা জিনিসের সঙ্গে সবচেয়ে যা সুলভ হয়ে উঠেছিলো তা হলো মদ্যপান।  শহর কলকাতার সর্বাঙ্গে ...
15/10/2023

#অষ্টমঙ্গল

বাবুয়ানির কলকাতায় আর পাঁচটা জিনিসের সঙ্গে সবচেয়ে যা সুলভ হয়ে উঠেছিলো তা হলো মদ্যপান। শহর কলকাতার সর্বাঙ্গে তখন নবযৌবনের মাতাল উদ্দামতা। কবিগান, গোপাল উড়ের বিদ্যাসুন্দর যাত্রা, পাঁচালি, নিধুবাবুর টপ্পা, হাফ আখড়াই, বাগবাজারে পক্ষীদের দল, নিষিদ্ধ মাংস, বেশ্যা আর রাঁড় নিয়ে আমোদের বেহদ্দ। মাহেশের রথযাত্রা, জেলে আর কাঁসারিপাড়ার সঙ, বুলবুলির লড়াই, বেড়ালের বিয়েতে লাখটাকা খরচ, ইত্যাদির অবশ্যম্ভাবী সঙ্গী হয়ে এলো পাড়ায় পাড়ায় অবাদ মদ্যপান আর হরেক নেশার আড্ডা। সেদিনকার বাবুদের মনের কথা কবি বলেছেন পয়ারছন্দে...

"মিছে কাল কর গত/ মদ্য পানে হও রত/ সুখ পাবে বিধিমত/বেশ্যাসক্ত হও।"

প্রকাশিত হল সুদীপ্তা চট্টোপাধ্যায়ের 'বাবুমশাই আপনাকেই' আর সুনীল কুমার মিত্র'র অরণ‍্যজীবন।
03/10/2023

প্রকাশিত হল সুদীপ্তা চট্টোপাধ্যায়ের 'বাবুমশাই আপনাকেই' আর সুনীল কুমার মিত্র'র অরণ‍্যজীবন।

 #হৃদয়পুর_লোকাল াবলিকেশনগল্প কোথায় থাকে?- চা-কফির আড্ডায়, ঘড়ির শাসানি এড়ানো বাজারের ফর্দে, রাতজাগা টেলিফোনে, দুপুরের হেঁ...
02/10/2023

#হৃদয়পুর_লোকাল
াবলিকেশন

গল্প কোথায় থাকে?- চা-কফির আড্ডায়, ঘড়ির শাসানি এড়ানো বাজারের ফর্দে, রাতজাগা টেলিফোনে, দুপুরের হেঁশেল থেকে নৌকার ছাওয়ায়। শহরের সীমা থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে। গল্প থাকে মাটিতে। সে মাটি কোথাও দিগন্ত রচনা করে, কোথাও সিমেন্টের ফাঁক গলে এগিয়ে দেয় ঘাসফুলের রং। সেই সব খণ্ডমুহূর্তে মাটি বুক পেতে দেয়। এগিয়ে চলে হৃদয়পুর লোকাল। একে-একে সওয়ার হতে থাকে শহুরে মধ্যবিত্ত, মফস্বলের বোকাসোকা চাকুরে, ব্যর্থ সেলসম্যান, অনাবাসী ভারতীয়, সম্বলহীন স্মাগলার, মুখচোরা ডুবুরি, বৃদ্ধ কীর্তনীয়া, মাটির প্রদীপের কারিগর, সুন্দরবনের এক মাঝির পোষা বাঘিনী। সিংভাঙা পাঁঠাকে নিয়ে চড়ে বসে ময়ুরপঙ্খি দলের বাজনদারও। সময়ের বেড়া ডিঙিয়ে হাজির হয় উনিশ শতকের বাবু, মিশরের ফারাও। তাদের টুকরো কথা, হাসি, কান্না, চিৎকারের একফাঁকে ছিটকে আসে দীর্ঘশ্বাস। লাল-নীল-সবুজ-কালোয় রঙিন হয়ে এগিয়ে চলে সেই হৃদয়পুর লোকাল। সে যাত্রা কামনা-বাসনা, রাগ, লোভ, হিংসা, হতাশা, পাগলামি নেশা ধরায়।– না, মসৃণ আমেজ নয়, তারা দিশি, তাদের সর্বাঙ্গে ঝাঁঝ, গন্ধ, হয়তো বা বিষও...

দেশ, বর্তমান, সাপ্তাহিক বর্তমান, শিলাদিত্য, ঋত্বিক, অন্তরীপ, ইত্যাদি পত্রিকায় প্রকাশিত পঁচিশটি ছোটোগল্প নিয়ে এই সংকলন।

 #অস্ত্র  াবলিকেশন  #বিভাস_রায়চৌধুরী সভ্যতার উত্তরণের সাথে সাথে উন্নত হয়েছে মানুষের অস্ত্র। নিজেকে রক্ষা করতে, অন্য দেশ ...
27/09/2023

#অস্ত্র
াবলিকেশন
#বিভাস_রায়চৌধুরী

সভ্যতার উত্তরণের সাথে সাথে উন্নত হয়েছে মানুষের অস্ত্র। নিজেকে রক্ষা করতে, অন্য দেশ অধিকার করতে, সভ্যতার আলো এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে দিতে একের পর এক নতুন নতুন অস্ত্রের আবিষ্কার হয়েছে। পরিযায়ী মানুষ শুধুমাত্র তার ভাষা, খাদ্য সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য নিয়েই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায়নি, সাথে নিয়ে গেছে অস্ত্র আর তার ধাতু বিদ্যা।
ভারতবর্ষের ইতিহাসে অস্ত্রের উদ্ভব, তার বিবর্তন, বৈদেশিক প্রভাব, বিজ্ঞান আর ধাতুবিদ্যা নিয়ে এক জটিল রাজনৈতিক সমীকরণকে সহজ সরল ভাষায় পাঠকের কাছে পৌঁছে দিয়েছে এই বই। পৌরাণিক কালের কল্পনার অস্ত্র থেকে অতি আধুনিক অস্ত্রে সমৃদ্ধ ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর তথ্য, অস্ত্রের বিবর্তনের মারণ ক্ষমতা, প্রয়োগের নিয়ম আর এই ভূখন্ডের বিভিন্ন যুদ্ধে তাদের সুকৌশলী ব্যবহারের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই দুই মলাটের মধ্যে।

https://www.boichoipublication.com/Astra

বইচই পাবলিকেশনের সাইটেও শুরু হয়ে গেল পুজাবার্ষিকীর প্রিবুকিং। অর্ডার করতে ক্লিক করুন নীচের লিঙ্কে: https://www.boichoipu...
23/09/2023

বইচই পাবলিকেশনের সাইটেও শুরু হয়ে গেল পুজাবার্ষিকীর প্রিবুকিং। অর্ডার করতে ক্লিক করুন নীচের লিঙ্কে:
https://www.boichoipublication.com/Boichoi-Pujabarshiki-1430

ইরানের মাটি দিয়ে হরপ্পান বাণিজ্য বুঝতে হলে ইরানের ভূগোল, সে দেশের প্রত্ন আবিস্কার এবং সেখানকার জনশ্রুতি ও লোককথাকে আমাদ...
21/09/2023

ইরানের মাটি দিয়ে হরপ্পান বাণিজ্য বুঝতে হলে ইরানের ভূগোল, সে দেশের প্রত্ন আবিস্কার এবং সেখানকার জনশ্রুতি ও লোককথাকে আমাদের আলোচনায় আনতে হবে। জরাথুস্ট্র ও তাঁর আরাধ্য আহুর মাজদার মধ্যে যে আলাপচারিতা হচ্ছে তার মধ্যে আরিয়ানো বেজো, হরহ্বতী, হপ্তহিন্দু ইত্যাদি 16 টি স্থানের নাম রয়েছে।
'আরিয়ানো বেজো' কে অনেকে আর্যদের আদিভূমি মনে করেন। প্রশ্ন হল, জরাথুস্ট্রের সময়কাল নিয়ে। Mary Boyce (1975) বলছেন যে পারসিদের বিশ্বাস জরাথুস্ট্রের সময় 6000 BC।

অনেক গ্রিক ঐতিহাসিক তাই মনে করতেন? সত্যিই তাঁর সময়কাল সিন্ধু সভ্যতার সমসাময়িক? সে সময়ে 'আরিয়ানো বেজো' বা আর্যদের ভূমি বলে একটি স্থান রয়েছে?

#হরপ্পান_বাণিজ্য_ও_বাণিজ্যযুদ্ধ
রজত পাল
মুদ্রিত মূল্য : ৩০০/- টাকা
প্রচ্ছদ Soujanya Chakraborty
বইচই পাবলিকেশন

 #গ্রন্থ_আলোচনা :লিখলেন - রজত পালবই - হরপ্পার জাদুমূর্তি লেখক : কৃষ্ণেন্দু দাসপ্রকাশক : বইচই পাবলিকেশন  লেখক আমার পরিচিত...
20/09/2023

#গ্রন্থ_আলোচনা :
লিখলেন - রজত পাল
বই - হরপ্পার জাদুমূর্তি
লেখক : কৃষ্ণেন্দু দাস
প্রকাশক : বইচই পাবলিকেশন

লেখক আমার পরিচিত এবং সিন্ধু সভ্যতা নিয়ে বহু সময় তাঁর সাথে আলোচনায় ব্যয়িত হয়েছে বলে এই বইটির জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করছিলাম।
একজন শিক্ষক ও হরপ্পান আর্কিওলজি নিয়ে প্রথাগত গবেষকের কাছ থেকে এমন একটি কাজই আশা করেছিলাম। বইটিকে তিনি নিম্নলিখিত ভাবে ভাগ করেছেন -
- হরপ্পা সংস্কৃতির পোড়ামাটির মানব মূর্তি নির্মাণের ইতিহাস
- কারা তৈরী করতেন
- কোথা থেকে পাওয়া গেল
- অলংকার, অঙ্গসজ্জা
- অনুমান ও বিশ্লেষণ
- ধর্মবিশ্বাস
প্রথমেই ভালো লাগল যে তিনি বইটি উৎসর্গ করেছেন সেই মূর্তিগুলির নির্মাণের কারিগরদের।
প্রথমেই মূ্র্তিগুলির বিবরণ। প্রাক হরপ্পান ক্ষেত্র মেহেরগড় দিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন। সেখানের বিভিন্ন সময়কালের 7টি স্তরে মূর্তি নির্মাণের শৈলীর যে বিবর্তন সেটি দেখিয়েছেন। দেখা গেছে যে মূর্তিগুলি মূলত আবর্জনা ফেলার জায়গায় পাওয়া গিয়েছে। মূর্তি গুলো অনেক সময়ই প্রায় 1000 ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড উত্তাপে পোড়ানো। এখানে শুরুতে নারীমূর্তি হলেও সপ্তম পর্ব থেকে পুরুষমূর্তি পাওয়া গেল। মূর্তিতে কটিবস্ত্র এল। এই সময়কাল হল 2800 - 2600 BC. আমরা জানি এই সময়ে হরপ্পা-মহেঞ্জোদ়ড়োতে নাগরিক যুগ শুরু হচ্ছে।
লেখক 'ঝোব' ও 'কুল্লি' সংস্কৃতি র মূর্তিগুলির স্থানীয় বৈচিত্র্যও দেখিয়েছেন। প্রত্নবিদ ভিদেল একটি নৌকায় নারী মূর্তির পাশে থাকা আটটি পুরুষমূর্তির কথাও বললেন। পণ্ডিতমহলে এটি দেবী বা রানি, সঙ্গে আট অনুচর মনে করা হয়।
এই মূর্তি গুলো কারা গড়তেন, সেটি আলোচনা করতে গিয়ে লেখক মূর্তিগুলির বৈশিষ্ট্য নিয়ে গভীরে প্রবেশ করেছেন। দেখা গেল মূর্তিগুলির গায়ের রং অনেক ক্ষেত্রে পশুর হাড় পুড়িয়ে গুঁড়ো করে তৈরি। এই ব্যবহারের সাথে প্রাচীন যুগের ধর্মবিশ্বাস জড়িয়ে ছিল, একথা বলতে গিয়ে কৃষ্ণেন্দু বাৎসায়ণের 'কামসূত্র' থেকে উদাহরণ দিয়েছেন। প্রশ্ন তুলেছেন, কিছু মূর্তি মাত্রাতিরিক্ত পোড়ানো কেন ? আধুনিক প্রত্নবিদ কোনোয়ার পরীক্ষা করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন।
দেখা যাচ্ছে মূর্তিগুলির 98% এর প্রাপ্তিস্থান হল দুটি নগর. হরপ্পা ও মহেঞ্জোদড়ো। বাকি শহরগুলিতে নামমাত্র।
প্রশ্ন হল এই দুই শহরে (1500+500) দু'হাজার মূর্তি কি কারণে তৈরি করা হত ?
যে যে সম্ভাবনাগুলি নিয়ে তিনি আলোচনা করেছেন সেগুলি হল
1. গৃহসজ্জা
2. বাচ্চাদের খেলনা
3. জাদুবিশ্বাস
জাদুবিশ্বাস হওয়ার সম্ভাবনার অংশটি নিয়ে কৃষ্ণেন্দু সর্বাধিক আলোচনা করেছেন। তিনটি সম্ভাবনার পক্ষে ও বিপক্ষের যুক্তিগুলি তিনি সাজিয়েছেন।
হরপ্পান জাদু মূর্তি নিয়ে পাঠ করতে হলে সেই সংস্কৃতির ধর্মবিশ্বাস নিয়ে আলোচনা জরুরী। সেটাই লেখক করেছেন যুক্তিসঙ্গত ভাবে।

হরপ্পান নারী মূর্তি গুলিকে 'মাতৃকাদেবী' বলে চিহ্নিত করা হয়েছিল জন মার্শালের দ্বারাই। কিছু মূর্তির মাথায় চুবড়ির মত অংশে ধূপ বা তেল জ্বালানো হত। হুইলার এগুলিকে 'লক্ষ্মীদেবীর আলোকবাহিনী রূপ' অনুমান করেছিলেন‌। আত্রে বলেছিলেন, পবিত্র অগ্নি বহন করা হত। দেখা গেছে কিছুদিন পরপরই মূর্তি গুলো বদলানো হত।
সামগ্রিকভাবে মূর্তি গুলো বিশেষ কাজের শেষে আবর্জনার মতই ফেলে দেওয়া হত।
সবকিছু নিয়ে অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন কৃষ্ণেন্দু.

এই বিষয়ে সারা বিশ্বে দুটি প্রামাণ্য পুস্তক রয়েছে,
1.The Social lives of figurines - শ্যারী ক্লার্ক
2. The Magic in the Image - শিরিন রত্নাগর
কৃষ্ণেন্দু দাসের বইটি এই জঁর তৃতীয় বই. বাঙালি পাঠকের কাছে এক চমৎকার জ্ঞানের দুয়ার তিনি খুলে দিয়েছেন। সঙ্গে নিজস্ব বিশ্লেষণ।
বইটি Academic হলেও (প্রায় 20 পাতা জু়ড়ে Reference দিয়েছেন) অনুসন্ধিৎসু পাঠকদের কাছে আদৃত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।

Dipan Bhattacharya কে শুভ জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা ও প্রণাম।
28/06/2023

Dipan Bhattacharya কে শুভ জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা ও প্রণাম।

সাইবার অপরাধের সাদা-কালো তো থাকছেই। তার বাইরে বলুন তো, আপনি কি জমজমাট থ্রিলার লিখতে চান অথচ প্লট খুঁজে পাচ্ছেন না? ডার্ক...
27/06/2023

সাইবার অপরাধের সাদা-কালো তো থাকছেই। তার বাইরে বলুন তো, আপনি কি জমজমাট থ্রিলার লিখতে চান অথচ প্লট খুঁজে পাচ্ছেন না? ডার্কওয়েবে আছে সারা দুনিয়ার আনসেনসর্ড খবর, গোপন তথ্য, আর অজানা-অচেনা কনসপিরেসি থিওরির হদিস।

অ্যাভেঞ্জার সিনেমায় স্পাইডারম্যনকে দেখে আনন্দ পেয়েছিলেন তো। কিন্তু ভেবে দেখেছেন, কী এমন ধাক্কা খেয়ে সোনি পিকচার্স স্পাইডারম্যনের কপিরাইট মার্ভেল-কে ফিরিয়ে দিল? সেখানে উত্তর কোরিয়ার ভূমিকা কী?

সিগারেট খাচ্ছেন? খান। কিন্তু আপনি কি নিশ্চিত যে আপনার সিগারেট কেনার টাকায় আইসিস বোমা বানাচ্ছে না?

ওয়েব-ডীপওয়েব-ডার্কওয়েব ও তাদের অপরাধ জগতের ওপর বাংলাভাষায় প্রথম নন-ফিকশান Sourav Mitra র মাউসট্র্যাপ

প্রকাশক বইচই পাবলিকেশন
প্রচ্ছদ শৌভিক মৈত্র
মুদ্রিত মূল্য ৫৫০/-
boichoipublication.com

পৌরানিক কাল থেকে ভারতবর্ষে অস্ত্রের উদ্ভব এবং তার বিবর্তন। শিক্ষা, শিল্প,কারিগরি আর প্রকৃতির সাথে তাল মিলিয়ে অস্ত্রের বি...
26/06/2023

পৌরানিক কাল থেকে ভারতবর্ষে অস্ত্রের উদ্ভব এবং তার বিবর্তন। শিক্ষা, শিল্প,কারিগরি আর প্রকৃতির সাথে তাল মিলিয়ে অস্ত্রের বিবর্তন হয়েছে। ধীরে ধীরে বৈদেশিক প্রভাব আর তার সংমিশ্রণে পাল্টেছে ধাতুবিদ্যা আর যুদ্ধ রীতি। ধর্ম আর রাজনীতি সমাজকে পালটেছে তার সাথে উন্নত হয়েছে যুদ্ধ আর তাতে ব্যবহারের অস্ত্র।
শুধু ধাতুবিদ্যা আর বারুদের আবিষ্কারেই থেমে থাকেনি ভারতের অস্ত্র। তার সাথে জড়িয়েছে উপনিবেশবাদ আর তারপরের বিশ্ব রাজনীতির জটিল সমীকরন। যুদ্ধ শুধু মাটিতে না, প্রথমে নেমেছে জলে, তারপরে গভীর সমুদ্রে। বিগত একশ বছরে যুদ্ধভূমি আর ভূমিতে নেই পৌঁছে গেছে আকাশে, সেখান থেকে মহাকাশে। ভারতীয় সেনা, নৌসেনা, বায়ুসেনা এখন পঞ্চ ভূতের ক্ষিতি, অপ, ব্যোম তিন ক্ষেত্রেই পারদর্শী। এই বই কনভেনশনাল যুদ্ধের অস্ত্রেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, নিউক্লিয়ার,বায়োলজিক্যাল,কেমিক্যাল যুদ্ধেও ভারতীয় সক্ষমতার বিবরন তুলে ধরেছে। যুদ্ধ শুধু দেশের সেনা বাহিনী একা লড়ে না। তারসাথে আছে আধা সেনা, স্পেশ্যাল অপারেশনের বিভিন্ন গ্রুপ, আর অতি অবশ্যই বেশ কিছু শক্তি যারা দেশের মধ্যে থেকেই দেশের বিরুদ্ধে লড়ছে। তাদের সবার অস্ত্রের কথাও তুলে ধরা হয়েছে এই বইতে।
অস্ত্রের বিবরনের সাথে আছে বেশ কিছু যুদ্ধের টুকরো টুকরো ঘটনা, যেখানে সেই অস্ত্র নির্নায়ক ভূমিকা পালন করেছিল।

২০২১ এ প্রকাশিত বইচই ব্লকবাস্টার অস্ত্র বইটির লেখক Bivas Roy Choudhury
প্রচ্ছদ Soujanya Chakraborty
প্রকাশক বইচই পাবলিকেশন
মুদ্রিত মূল্য ৭৫০/-
boichoipublication.com

একেবারে মানুষের আঙুল। সামান্য দূর থেকে আর কিছুই মনে হবে না। মরা গাছের গুঁড়ির নিচ থেকে বেরিয়ে থাকা ছত্রাকটির দিকে তাকালে ...
26/06/2023

একেবারে মানুষের আঙুল। সামান্য দূর থেকে আর কিছুই মনে হবে না। মরা গাছের গুঁড়ির নিচ থেকে বেরিয়ে থাকা ছত্রাকটির দিকে তাকালে যেন কেমন গা শিরশির করে ওঠে। সাধারণ মানুষের কাছে নামটাও তাই। ডেড ম্যানস ফিংগারসঃ মৃত মানুষের আঙুল।

১৯৪৬ সালের ফরেস্ট্রি আইন অনুযায়ী সরকারের তৈরী আয়ারল্যাণ্ডের এই বনভূমিতে এ ধরণের মাশরুমের বাড়বাড়ন্ত দেখা যেতে শুরু হয় ষাটের দশকে। অন্ততঃ উদ্ভিদবিজ্ঞানী পল স্যামুয়েল যেভাবে তাঁর রিসার্চে দেখিয়েছেন তাতে এটাই মনে হয়। এখন, এই একবিংশ শতকের ভরা বর্ষায় অ্যাভনডেল ফরেস্ট পার্কের ঝিমঝিমে দুপুরে দাঁড়িয়ে ম্যাথু যেন হারিয়ে যাচ্ছিল অতীত আবর্তে। ওক, অলডার, অ্যাশ, বার্চ আর পাইনের ভিড়ে কনিফার গুল্ম দিয়ে ডোবানো এই অঞ্চল বহু ইতিহাসের সাক্ষী। ইংরেজের অধীনস্থ কাউণ্টিগুলোর হত্যাকাণ্ডের নীরব দর্শক এই অঞ্চলগুলি। আজ যেখানে গড়ে উঠেছে বনাঞ্চল, একশ-দেড়শো বছর আগে সেখানেই হয়ত ছিল গণকবর। এরকম বেশ কিছু জায়গার কথা সে শুনেছে তার সামাজিক নৃতত্ত্ববিদ ভারতীয় বন্ধু সমরের কাছ থেকে। এই বনভূমিও নাকি সেরকমই এক অঞ্চলের মধ্যে পড়ে। আজ ম্যাথুকে একা আসতে হয়েছে। অন্যান্য জায়গায় সমর থাকে তার সঙ্গে। আজ সে একেবারেই একা। কিন্তু জিনিসটা তাকে নিয়েই ফিরতে হবে, এটাই একমাত্র সুযোগ, সে জানে।

ওপরের মাশরুম গল্পের অংশটি আছে Saronya Mukhopadhyay প্রণীত পরলোক অন্বেষী প্র ম থে শ গ্রন্থে। বইটি এগারোটি অতিপ্রাকৃত অন্বেষণের কাহিনি

প্রকাশক বইচই পাবলিকেশন
প্রচ্ছদ Avik AD Das
অলঙ্করণ Sumit Roy
মুদ্রিত মূল্য ৩০০/- টাকা

শখের গোয়েন্দা না পুলিশ গোয়েন্দা? কাকে বেশি পছন্দ পাঠকের? আমরা বড় হয়েছি ফেলুদা, কিরীটি, ব্যোমকেশ, পোয়ারো, হোমস পড়ে। প্রত...
25/06/2023

শখের গোয়েন্দা না পুলিশ গোয়েন্দা? কাকে বেশি পছন্দ পাঠকের?
আমরা বড় হয়েছি ফেলুদা, কিরীটি, ব্যোমকেশ, পোয়ারো, হোমস পড়ে। প্রত্যেকেই অ্যামেচার ডিটেকটিভ। তাদের ক্ষুরধার বুদ্ধি, তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ শক্তি, ঘটনাবহুলের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করার আশ্চর্যজনক ক্ষমতা দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি। পেয়েছি বৈঠকি ঘরানায় রহস্যভেদের কৌশল।
এখন, সময় বদলেছে, অপরাধের ধরণেরও বদল ঘটেছে। আমরা যেমন টেক স্যাভি হয়েছি, তেমনই বর্তমানে সংঘটিত অপরাধেও অনেক বেশি স্মার্ট এবং টেকনোলজির ব্যবহার হচ্ছে। এখন অপরাধের সুলুক সন্ধান পেতে হলে গোয়েন্দাটিকে শুধুমাত্র ক্ষুরধার বুদ্ধি কিংবা পর্যবেক্ষণ শক্তির উপর নির্ভরশীল হবার পাশাপাশি ভরসা করতেই হয় বিজ্ঞানের নিত্য নতুন আবিষ্কারের উপর। পুলিশ গোয়েন্দার হাতে যে প্রকার ক্ষমতা এবং সুযোগ সুবিধা থাকে, সেটি একজন শখের গোয়েন্দার কাছে থাকা সেভাবে সম্ভব নয়| যেমন, লিগাল পাওয়ার, ফোন ট্যাপ করা, ফরেন্সিক রিপোর্ট, লিগালি ইন্টারোগেট করা- মোদ্দা কথা যে লিগাল সাপোর্ট সিস্টেমের প্রয়োজন পড়ে সেটি একমাত্র পুলিশ গোয়েন্দাদের হাতেই থাকে| কাউকে কনভিক্ট করতে হলেও সেটা লিগাল সিস্টেমের মাধ্যমেই হওয়া সম্ভব| একটি অপরাধের সনাক্তকরণ থেকে অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা এবং শাস্তি প্রদান; এই সম্পূর্ণ ইকো-সিস্টেমের জন্য লিগাল পাওয়ার বা অথরিটি দরকার|

আরও একটি বিষয়, শখের গোয়েন্দাদের অধিকাংশ কাহিনীতে দেখা যায়, পুলিশ ব্যক্তিটি কিছুটা মাথামোটা টাইপের| পুলিশ বাবু যে সকল সমস্যায় কিছুতেই দাঁত ফোটাতে পারছেন না, গোয়েন্দাটি অবলীলায় সেসকল সমাধান করছেন| একজন পুলিশের ক্লিনিকাল ডিটেকশন পাওয়ার অনেক বেশি থাকে| বিবিধ অপরাধ নিয়েই তাদের ওঠাবসা| খুন, সিরিয়াস অ্যাসল্ট, সেক্স অফেন্স, রেপ, অ্যাবডাকশন, মিসিং পার্সন ইত্যাদি ইত্যাদি কত ধরণের ক্রাইম যে তাদের দিবারাত্র হ্যান্ডেল করতে হয়, তার সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা নিশ্চয় সবার আছে|

শাশ্বতীর কলমে 'সিআইডি অরিত্র' এমন তিনটি উপন্যাসের সংকলন| এই সংকলনে বাস্তবে পুলিশ গোয়েন্দাদের ডিটেকশন প্রসিডিওর ঠিক কেমন হয়, তার একটা চিত্র তুলে ধরতে চেষ্টা করা হয়েছে| তার সঙ্গে এসেছে ছদ্মমোড়কে বেশ কিছু বাস্তব ঘটনার প্রতিরূপ ঘটনা|

সিআইডি অরিত্র
Saswati Choudhury
প্রচ্ছদ ও অলঙ্করণ Krishnendu Mondal
প্রকাশক বইচই পাবলিকেশন
মুদ্রিত মূল্য ৩৫০/-
boichoipublication.com

সোজা কাজের কথায় এলেন জাহাঙ্গীর, “দাদীআম্মি, বড়ে দাদাহুজুরের মৌত কিভাবে হয়ে ছিল?”  একটু কি চমকে উঠলেন গুলনার? “কেন? গুলবদ...
23/06/2023

সোজা কাজের কথায় এলেন জাহাঙ্গীর, “দাদীআম্মি, বড়ে দাদাহুজুরের মৌত কিভাবে হয়ে ছিল?”
একটু কি চমকে উঠলেন গুলনার? “কেন? গুলবদন বেগম তো লিখেছেন, তোমার মরহুম দাদাহুজুর যখন বিমার পড়লেন…”
গুলনারের কথা মাঝখানে কেটে দিলেন জাহাঙ্গীর, “মুঝে পতা হ্যায় দাদীআম্মি, হুমায়ুন- নামাতে কী লেখা আছে। লেকিন আমি সচ্চাই জানতে চাই। কী এমন হয়েছিল যে মরহুম দাদাহুজুর হারেমের ঔরতদের নিজের নজরের সামনে রেখে ছিলেন?”
ঘোলাটে চোখ দুটো জাহাঙ্গীরের দিকে তুলে তাকিয়ে রইলেন গুলনার। তারপর চোখ বন্ধ করে মাথা নাড়লেন, “খানজাদা বেগম আমাদের কসম দিয়ে ছিল ওই কহানী কাউকে না জানাতে।” বন্ধ চোখের কোল দিয়ে গুলনারের কুঁচকনো গালে গড়িয়ে পড়ল দু ফোঁটা জল।
- “এমন কোন কহানী সেটা, দাদি অম্মি?” অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন জাহাঙ্গীর।
- “বড়ে শর্ম কী বাত হ্যায় উওহ, সলিম!” জাহাঙ্গীরকে তার বচপনের নামে ডেকে ফেলেন গুলনার, “বড়ে শর্ম কী বাত…তভী তো গুলবদন নিজের কিতাবে…উসে ভি নহি পাতা থা…” চুপ করে গেলেন উনি।
- “বতাইয়ে দাদীআম্মি, আমি জানতে চাই।”
- “কারুর ছেলেকে মেরে যদি তুমি তখতে বসো, তাহলে সেই ঔরত তোমার বিষয়ে কী ভাববে? কী করবে সে তোমার সঙ্গে?” প্রশ্ন করলেন গুলনার।
- “আমার মৌত চাইবে?”
- “মৌত সে বড়কর যদি কিছু চায় সে?”
গুলনারের বলার ভঙ্গীতে নাকি কথাগুলোতে, কে জানে কী ছিল! জাহাঙ্গীরের হাতের রোঁয়াগুলো সব যেন দাঁড়িয়ে গেল। ওঁর মনে হতে লাগল আর এই কহানী শোনা উচিত নয়। যা দফন হয়ে আছে তাকে মাটির নীচেই থাকতে দেওয়াই উচিত। কিন্তু ওঁর জুবান ওঁর দিমাগের সাথী হল না। মুখ ফুটে জাহাঙ্গীর গুলনারকে বলতে পারলেন না কিছু। মুখ বন্ধ করে শুনতে লাগলেন এক ভয়ঙ্কর, খৌফনাক কহানী।

দেহেলিজ এ দোজখ
Pradipta Roy Chowdhury Sen
প্রচ্ছদ Avik AD Das
অলঙ্করণ সন্তু কর্মকার
মুদ্রিত মূল্য ৪২৫/-
boichoipublication.com

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Boichoi Publication posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Boichoi Publication:

Videos

Share

Category