Ekalavya Prakashan

Ekalavya Prakashan বর্ণ লড়ুক ধনুঃশরের একাগ্রতায়।

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ "এই ফেলি তুরুপের তাস/ ভেসে এল কার পচা লাশ/ পেটে জ্বালা ম...
13/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

"এই ফেলি তুরুপের তাস/ ভেসে এল কার পচা লাশ/ পেটে জ্বালা মনে বড় দুখ/ গুনে নিই লাশ টুকটুক।”

তাস খেলতে বসে যে মুহূর্তে ছড়াটা বলে ওঠে সত্যেন মহান্তি, বাকি খেলুড়েরা বুঝে ফেলে আজ আর জিতে ওঠা হল না। আর মহান্তি যখন একান্তে বসে গুনগুন করে গজল গায়, তখন কেউ জানে না মহান্তি কোন জটিল কেসের গভীরে ডুব দিয়েছে। কলকাতার স্ট্র্যান্ড রোডের অফিসে কম্পিউটারের সামনে বসে কী বোর্ডে আঙুল চালাতে চালাতে অফিসের ডাটা এন্ট্রি করে সে। চশমা চোখের ফর্সা লোকটিকে দেখে সাধারণ মনে হলেও সেই লোক অন্যরকম হয়ে যায়, যখন কোনও প্রবলেম সলভ করতে বসে।

হ্যাঁ, সত্যেন মহান্তি প্রবলেম সলভ করতে ভালবাসে। আসলে কোথাও জট দেখলে সেটা না ছাড়িয়ে ও ঘুমোতে পারে না। জিগমে লাকপা নামের ছেলেটি লুকিয়ে দেখা করে বলেছে, “কথা আছে স্যার।” মহান্তি বলেছে, “সন্ধের পরে মেসে এস।”
মহান্তি অপেক্ষা করেছে। লাকপা আর আসেনি! তাকে কখনও দেখতে পায়নি মহান্তি। কেন? বা, শ্বশুরবাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল যে মেয়ে,সে কোথায় হারিয়ে গেল? তিন বুড়ো কেন বর্ধমানে যাবে? এরকম অনেক প্রশ্নের জবাব নিয়ে এসেছে সত্যেন মহান্তি। এক বুদ্ধিমান পর্যবেক্ষক। যাকে সোজা কথায় গোয়েন্দা বলা হয়।

একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত সাগরিকা রায়ের 'সত্যেন মহান্তির কেস' বইটি আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় পাওয়া যাবে ৬২২ নং স্টলে।

মুদ্রিত মূল্য :: তিনশো পঞ্চাশ টাকা।
প্রচ্ছদশিল্পী - সৌমিক পাল
একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ মুঘল সম্রাট হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লির মসনদ দখল নিয়ে...
12/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

মুঘল সম্রাট হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লির মসনদ দখল নিয়েছে শের খান। উত্তর ভারত জুড়ে আফগান সৈন্যদের রমরমা। ঠিক এমন এক সময়ে ভারতবর্ষের সমুদ্র সীমার মধ্যে দেখা যেতে শুরু করল ভিনদেশী কিছু সমুদ্র তীরর। তেমন এক বৈদেশিক তরী এসে নোঙর ফেলেছে উৎকল প্রদেশের বালাসোরে। রাজা মুকুন্দদেব চিন্তান্বিত হয়ে এলেন মহানদীর তীরে নন্দদুলালের মন্দিরে। যে মন্দিরে দেবদাসী আবার প্রণয় বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে বৈদেশিক এক বণিককের।
-আসলে কয়েক দিন যাবত ওই বালাসোরে কাছাকাছি সমুদ্রের উপকূলে কিছু বৈদেশীক বণিক শ্রেণির নাও এসে ভিড়েছে।
-বৈদেশিক নাও?
-এরা মুঘল বা আফগানি শক্তি নয়। আরো দূর দেশীয় কোনো শক্তি। অবশ্য এর পূর্বে সুলতানি সাম্রাজ্যের শেষ দিকে লোদি শাসকদের আমলে দক্ষিণ মালাবারে এমনই কিছু দূর দেশীয় বণিক শ্রেণির আগমন ঘটেছিল শুনেছি।
-এদের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে কিছু জানা গেছে কি মহারাজ?
-প্রকৃত উদ্দেশ্য জানা নেই। তবে এরা আমার দেশের সাথে ব্যবসা করতে চায় বলেই শুনি। কিন্তু এই অজ্ঞাত পরিচয় বণিকদের সাথে বাণিজ্য করি কী প্রকারে গুরুদেব! কথা থামালেন রাজা মুকুন্দদেব।
-সত্যিই সংকট কাল! এই বলে আচার্য ব্রহ্মানন্দ তাকালেন মন্দিরের ভিতরে থাকা নন্দদুলালের দিকে।

ভারতবর্ষের সংকটকালের সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে যাবে মহানদীর তীরের নন্দদুলালের মন্দির ও তার দেবদাসী চন্দ্রমা? আর তাদের এই সংকট থেকে কীভাবে রক্ষা করবে বঙ্গদেশের বণিক সোনাই সওদাগর?

বাঙালি বণিকদের সমুদ্র যাত্রাকে কেন্দ্র করে এক দুর্ধর্ষ অভিযানের কাহিনি হল "মহানদী মহাকন্যা"।

একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত অঙ্কন মুখোপাধ্যায়ের "মহানদী মহাকন্যা" পাওয়া যাবে আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় একলব্য প্রকাশনের স্টলে (৬২২ নং স্টল)।

বই: মহানদী মহাকন্যা
লেখক: অঙ্কন মুখোপাধ্যায়
প্রচ্ছদশিল্পী: শান্তনু মিত্র

একলব্য প্রকাশন
মুদ্রিত মূল্য: ২৭০ টাকা

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ ‘আষাঢ় মাসের একদিন। বৃষ্টি পড়ছিল খুব। সম্ভবত ডা...
12/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

‘আষাঢ় মাসের একদিন। বৃষ্টি পড়ছিল খুব। সম্ভবত ডা. বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিনের জন্য অফিস অর্ধদিবস ছুটি ছিল। বাড়ি ফিরে এসেছি। দুপুর আড়াইটে নাগাদ দরজায় টোকা। আমার অংশের বাড়ির সদর দরজাটা বাড়িওয়ালার থেকে পৃথক। দরজা খুলে দেখি রীণাবৌদি দাঁড়িয়ে। ওঁর মুখেচোখে বৃষ্টির ফোঁটা লেগে আছে। শাড়িটাও ভিজে গেছে অনেকটাই। খাটো-হাতা ভিজে ব্লাউজের ভিতর থেকে সাদা অন্তর্বাস ফুটে উঠেছে। শরীরের বাঁক ভাঁজ আর বর্তুলাকার অংশগুলো সিক্ত কাপড়ের ভিতর থেকে প্রকট হয়ে উঠেছে। চোখটা আমার বারবার ওর বুকের দিকে চলে যাচ্ছিল। আমি চোখ সরিয়ে নিলাম। অস্বস্তি কাটিয়ে বললাম, "আসুন আসুন, একেবারে ভিজে গেছেন তো…এই বৃষ্টির মধ্যে আসতে গেলেন কেন?"

হাসলেন। অদ্ভুত হাসি। মিষ্টি কিন্তু বিষাক্ত। হাসিটা দেখে হঠাৎ আমার পয়জন আইভির কথা মনে পড়ল। কেন পড়ল জানি না। একটা তোয়ালে এগিয়ে দিয়ে বললাম, "নিন, মুছে ফেলুন।"

হাত থেকে তোয়ালেটা নিয়ে একটা চেয়ারে বসে মাথাটা মুছতে শুরু করলেন। ভেজা চুলে তোয়ালে ঘষছেন, মাথা ঝাঁকিয়ে চুলটা ঝাড়ছেন। ঘাড়ের ওপর থেকে চুলগুলো মুখের ওপর ঝাপিয়ে পড়ছে। দেখা যাচ্ছে মসৃণ ফরসা ঘাড়। একটা তীব্র মিষ্টি গন্ধ সারা ঘরে ছড়িয়ে পড়ছে। আমার শরীরটা আনচান করছে, জেগে উঠতে চাইছে। ওর হাতে-ধরা বাটিতে চোখ যেতে বললাম, "ওতে কী আছে?"

"চিংড়ি মাছ দিয়ে পুঁইশাক রেঁধেছিলাম। আপনার জন্য। নিন, ধরুন।"

আমি নিচু হয়ে হাত বাড়িয়ে বাটিটা নিতে গেলাম আর তখনই একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটে গেল। আমি মাথাটা নামিয়ে এনেছিলাম আর উনি চেয়ার ছেড়ে উঠতে যাচ্ছিলেন। দুজনের মাথায় মৃদু ঠোকাঠুকি। 'উফ' বলে দুজনেই হেসে ফেললাম। রীনাবৌদি বললেন, "মাথায় শিং গজাবে কিন্তু।"

"বেশ তো, হাট্টিমাটিম টিম বলে ডাকবেন তখন।"

"শুধু আপনার নয়, আমারও গজাবে। এই…এইখানটায়।"

রীনাবৌদি উঠে দাঁড়িয়েছেন। ওঁর মাথাটা আমার বুকের কাছে। মুখটা ওপরদিকে তোলা। দুটো ঠোঁটের মাঝখানে অল্প ফাঁক। সেই ফাঁক দিয়ে সামনের দাঁতদুটো ঈষৎ দৃশ্যমান। মুখের মধ্যে থেকে ভেসে আসছে লবঙ্গের মতো পিপারমিন্ট-গন্ধ। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে ভিজে চুলের গন্ধ আর ওর গায়ের ছমছমে গন্ধ। মিশ্র গন্ধটা আমাকে এলোমেলো করে দিচ্ছে। এই সময়ে জানলার বাইরে আচমকা একটা বাজ পড়ল। 'ও মাগো' বলে রীনাবৌদি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় আমিও চমকে উঠলাম। ওইভাবে পাঁচ-সাত সেকেন্ড আমরা দাঁড়িয়েছিলাম। ওর নরম বুকের স্পর্শ পাচ্ছি আমার পাঁজরের তলার দিকে। ভয়ে কবুতরের মতো থরথর করে কাঁপছেন। হঠাৎ টের পেলাম আমার স্যান্ডো গেঞ্জির উপরের অংশ থেকে বেরিয়ে-থাকা বুকের লোমে রীনাবৌদি মৃদু ঠোঁট ঘষছেন। আমি কিন্তু ওকে আঁকড়ে ধরিনি, সম্বিত ফিরতে মনে হল নিজেকে গুছিয়ে নিতে হবে, বললাম, "বৌদি কী করছেন!"

"উঁ," বুকে মাথা রেখে চোখ না খুলেই বললেন।

হাত দিয়ে ওর দুটো কাঁধ ঝাঁকিয়ে বললাম, "কী করছেন আপনি! বাড়ি যান।"

স্বপ্নোত্থিতের মতো চোখ মেললেন বৌদি। পরক্ষণে গাঢ় চোখে তাকিয়ে মিনতির সুরে বললেন, "আরেকটু এভাবে থাকি না। তোমার ভাল লাগছে না, কুনাল?"

"কী যা তা বলছেন! আমার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট, আপনিও বিবাহিত, দুটি সন্তানের মা। এসব আমাদের শোভা পায় না।"

ভয়, রহস্য আর অসম্ভবের উপাদান আমাদের চারপাশের প্রকৃতির মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে। মর্ত্যলোক আর অমর্ত্যলোকের মধ্যেও যেন রয়েছে এক অর্ধস্বচ্ছ পর্দা। দিনের আলোয় যা সুন্দর মায়াময়, রাতেই তা হয়ে ওঠে ভয়ংকর। এই বইয়ের সাতটি কাহিনী আমাদের আটপৌরে জীবনের ভিতরে যে অতলস্পর্শী আঁধার সমুদ্র রয়েছে তার ভিতরে আপনাকে টেনে নেবে। স্বস্তি দেবে না।

একলব্য প্রকাশন
লেখক: পার্থ দে
প্রচ্ছদশিল্পী: সৌমিক পাল
মুদ্রিত মূল্য: দুশো সত্তর টাকা

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ "ডাকাত" মানেই কী শুধু রবিনহুড? আর "ডাকাত" মানেই রঘু-বিশে...
12/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

"ডাকাত" মানেই কী শুধু রবিনহুড? আর "ডাকাত" মানেই রঘু-বিশে-রানা ডাকাতদের মতো দুষ্টের দমন করে শিষ্টের পালন করা?

"ডাকাত" শব্দটা যতখানি সহজ মনে হয় গল্পগাথায়, আদতে এই বঙ্গদেশের ডাকাতরা তা ছিল না। মোনা-মনোহর-মানিকদের মতো শিষ্ট পালনকারী ডাকাতরা যেমন ছিল, তেমনি এই বঙ্গের গ্ৰামে গ্ৰামে, জঙ্গলে জঙ্গলে ছিল হিংস্র শিয়ালের মতো ভয়ঙ্কর ডাকতরাও। যাদের অস্ত্রের কাছে গরীব থেকে বড়লোক সব ছিল সমান। যাদের কাছে ছাড় পেত না শিশু থেকে নারী। সেইসব ডাকাতরা কেবল জানত একটাই বিষয়, রক্ত!

এমনই কিছু বঙ্গদেশের গ্ৰামে গ্ৰামে ছড়িয়ে থাকা ভয়ঙ্কর ডাকাতের ঘটনা গল্পাকারে সজ্জিত হয়েছে আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা-২০২৪এ একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত অঙ্কন মুখোপাধ্যায়ের "বঙ্গের ডাকাত" বইটিতে।

একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত লেখক অঙ্কন মুখোপাধ্যায়ের 'বঙ্গের ডাকাত' ব‌ইটি আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় পাওয়া যাবে ৬২২ নং স্টলে।

ব‌ই :: বঙ্গের ডাকাত
বিষয় :: ১৯টি নানান স্বাদের ডাকাতের গল্পের সংকলন
মূল্য:: ২৮০ টাকা
প্রচ্ছদশিল্পী :: সৌম্যদীপ গুঁই
লেখক :: অঙ্কন মুখোপাধ্যায়
প্রকাশক :: একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ মহারাজ শুদ্ধোদনের ইঙ্গিতে বললেন যশোধরা, “বলুন ভিক্ষু, কী...
12/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

মহারাজ শুদ্ধোদনের ইঙ্গিতে বললেন যশোধরা, “বলুন ভিক্ষু, কী বলতে চান আপনি?”

এগিয়ে এলেন বুদ্ধ। কেশহীন, চীবর পরিহিত শীর্ণ মানুষটির মধ্যে নিজের প্রিয়জনকে খোঁজবার একটা বৃথা প্রচেষ্টা করলেন দেবী যশোধরা। শান্ত, সমাহিত কণ্ঠে যশোধরার স্কন্ধের ওপর দৃষ্টিপাত করে বললেন বুদ্ধ, “দেবী, আপনার কাছে একটি অনুরোধ নিয়ে এসেছি…”

-“বলুন ভিক্ষু! মহারাজ শুদ্ধোদনের রাজসভা থেকে কোনও যাচকই রিক্তহস্তে যায় না। কী চান আপনি?”
-“আপনার পুত্রটিকে যাচনা করি আমি!”

-“না, না, কখনওই না। যশোধরা, না বলে দে!” নিজের মর্যাদা ভুলে চেঁচিয়ে উঠলেন মহারাজ।

-“না বলে কি কোনও লাভ আছে, মহারাজ?” প্রশ্ন করলেন যশোধরা, “আজ আমি এখানে না বলে দিলাম। কিন্তু রাত্রের অন্ধকারে তস্করের ন্যায় যে রাহুল গৃহত্যাগ করবে না, তার আশ্বাসন কে দেবে, মহারাজ? যতই হোক, এক পলাতকের রক্তই আছে ওর শরীরেও!” চকিতে একবার আহতদৃষ্টিতে কি ওঁর দিকে তাকালেন বুদ্ধ? কে জানে!

-“নিয়ে যান, অর্হৎ। ত্যাগের পথে দীক্ষিত করুন শাক্যবংশের শেষ প্রদীপটিকেও। অনুমতি দিলাম আমি।” দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করলেন শাক্যকুলবধূ দেবী যশোধরা।

প্রদীপ্তা রায়চৌধুরী সেনের গল্পসংকলন "ফটিকজল" বইটির 'মানিনী' গল্পের অংশ।

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় "ফটিকজল" পাওয়া যাবে একলব্য প্রকাশনের স্টলে (৬২২ নং স্টল)।

একলব্য প্রকাশন
প্রচ্ছদশিল্পী: শান্তনু মিত্র
মুদ্রিত মূল্য: দুশো ষাট টাকা।

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২  #অভিরাজ_সিরিজ #কলকাতা_মার্ডার্স“সুরেশবাবু যেদ...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

#অভিরাজ_সিরিজ
#কলকাতা_মার্ডার্স

“সুরেশবাবু যেদিন আপনাদের হোটেলে চেক-ইন করলেন সেদিন ঠিক কী হয়েছিল, বিস্তারে বলুন?”
“স্যার, ওই দিন উনি সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ আমাদের হোটেলে আসেন। গতবারে উনি যে ঘরে এসে উঠে ছিলেন সেই ঘরটিতেই বুকিং করেন। তারপরে সব ফরমালিটি শেষ করে লাগেজ নিয়ে নিজের ঘরে চলে যান। দুপুরে নিজের ঘরে বসেই লাঞ্চ করেন। বিকেলের দিকে, সময়টা আমার ঠিক মনে নেই, বাইরে যান। রাতে প্রায় আটটা নাগাদ, আমি ডিউটি ছাড়ার আগেই ফিরে আসেন। তারপরে কী কী হয়েছে সেটা আমি জানিনা। সকালে আমি কাজে আসার আগেই নিজের বুক করা রুমের মধ্যে থেকে ওঁর বডি উদ্ধার হয়েছে।”

ওসির চেম্বারের একটা কোণায় বসে অভিরাজের একের পর এক প্রশ্নের উত্তর যথেষ্ট দৃঢ়তার সাথেই দিতে থাকলেন বিবেক। পাশের চেয়ারে বসে বিবেকের বয়ান নিজের খাতায় লিখে নিচ্ছিলেন বাদলবাবু।

“আপনাকে আর বেশি বিরক্ত করব না। শেষ দুটো প্রশ্ন করছি। একটু ভেবে উত্তর দেবেন।” মুচকি হেসে বিবেকের দিকে তাকিয়ে বললেন অভিরাজ।

“আমি যা বলছি ভেবেই বলছি স্যার।” উত্তর দিলেন বিবেক সাহা।

“ভাল করে ভেবে বলুন, হোটেলে চেক-ইন করার সময়ে বা অন্য কোনও সময়ে আপনি সুরেশবাবুকে ফোনে করোর সাথে কথা বলতে দেখেছিলেন বা শুনেছিলেন?”

এই বইয়ে মোট দুটি উপন্যাস, একটি উপন্যাসিকা এবং একটি বড় গল্প আছে। এই বইয়ের প্রতিটি লেখার মধ্যেই মানুষের মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা অন্ধকার আর সেই অন্ধকারে মিশে থাকা অপরাধ বোধের প্রবৃত্তিগুলোকেই তুলে ধরা হয়েছে।

মুদ্রিত মূল্য: ২৯০ টাকা

লেখক: দ্বীপচক্র
প্রচ্ছদ - অস্মিতা পাল
ক্যালিগ্রাফি - সৌমিক পাল

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫ #নতুন_বই #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ সশব্দে ব্রেক কষলো ড্রাইভার। একটা গাড়ি একেবারে সা...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

সশব্দে ব্রেক কষলো ড্রাইভার। একটা গাড়ি একেবারে সামনে এসে গিয়েছিল আচমকা। সিট থেকে ছিটকে পড়ে গিয়েছে নিরঙ্কুশ ।
গাড়িটা চলে গেল। কিন্তু, হঠাৎ করে গাড়িটা সামনে এসে গেল কী করে ? সিগন্যালে ছিল না গাড়ি ? অন্যরুটের গাড়ির তখন সিগন্যালে থাকার কথা। তাহলে কী করে সামনে এসে পড়েছিল ?
আস্তে আস্তে পিছনের দিকে তাকিয়ে দেখল নিরঙ্কুশ।কেউ কি ফলো করছে ? গাড়ির ব্যাপারটা মাথা থেকে যাচ্ছে না। ওটা কি নিরঙ্কুশকে চ্যালেঞ্জ জানালো ?
পার্ক স্ট্রিটে গিয়ে ক্যাব ছেড়ে দিল ও। অক্সফোর্ডের সামনে দিয়ে যেতে যেতে কী ভেবে ঢুকে পড়ল। একটা বইএর খোঁজ চলছে মনে মনে। পাওলো কোয়ালহোর “ দ্য স্পাই” বইটি কি পাওয়া যাবে ?
বই দেখতে দেখতে কোনের দিকের র‍্যাকের কাছে যেতেই সুবেশা তরুণীটির সঙ্গে ধাক্কা লাগল। আর হাত থেকে বই পড়ে গেল। নিরঙ্কুশ পড়ে যাওয়া বই কুড়োতে নীচু হয়েছে, তরুণী নীচু স্বরে বলে উঠল, “ হাই এসপিওনাজ !” বলেই দ্রুত বুক র‍্যাকের আড়াল থেকে কোথায় হারিয়ে গেল !
হাড় হিম করা স্রোত ঘাড় বেয়ে নেমে গেল। নিরঙ্কুশ একটু অপেক্ষা করে নিয়ে বুকস্টোর থেকে বের হলো। আশেপাশে সেই তরুণীর ট্রেস নেই।
সাইডফুটে যাওয়ার সময় চারদিকে কড়া নজর রাখছিল নিরঙ্কুশ।কেউ ওকে ফলো করছে।কিন্তু,কোথায় সে ? আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কেনেডিকে হত্যা করেছিল অসওয়াল্ড। হাইরাইজ বিল্ডিঙের ওপর থেকে সে নজর রেখেছিল। কিন্তু নিরঙ্কুশ তো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নয় !
হুসসস ! গাড়িটা এসে দাঁড়াতেই নিরঙ্কুশের সমস্ত চেতনা সজাগ হয়ে গেল। ও ছুটতে শুরু করেছে। গাড়ির ভিতর থেকে শিসের মতো শব্দ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ালের পিছনে লুকিয়ে পড়েছে ও। সাইড দিয়ে বেরিয়ে গেল গুলিটা। বন্দুকবাজের অস্ত্রটা দেখে ফেলল নিরঙ্কুশ।নাইন এম এম পিস্তল !

তারপর? জানতে হলে পড়তে হবে সাগরিকা রায়ের "এসপিওনাজ"(স্পাই থ্রিলার)।

মুদ্রিত মূল্য: ২৭৫ টাকা

লেখক: সাগরিকা রায়
প্রচ্ছদ: সৌমিক পাল
একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২        "কালের আখর" একটি ঐতিহাসিক উপন্যাসিকা সং...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২



"কালের আখর" একটি ঐতিহাসিক উপন্যাসিকা সংকলন। কলম ধরেছেন চারজন লেখক --- প্রিয়াঙ্কা চ্যাটার্জী, শ্রীজিৎ সরকার, অঙ্কন মুখোপাধ্যায় এবং তন্ময় দেব।

১) দ্বাদশ শতকের শেষ ভাগ, ভারতের পশ্চিম উপকূলে রাজত্ব করছে প্রবল প্রতাপশালী সোলাঙ্কি রাজবংশ। সিংহাসনে বৃদ্ধ মহারাজ কুমারপাল। কেন মহারাজ কুমারপাল যোগীপুরুষ আচার্য হেমচন্দ্র সূরীর উপদেশ মানতে পারলেন না? সোলাঙ্কি রাজবংশের ভবিষ্যতে কি এর ছায়া পড়বে?

এর উত্তর পাওয়া যাবে প্রিয়াঙ্কা চ্যাটার্জীর ঐতিহাসিক আখ্যান 'উত্তরাধিকার'-এ।

২) ছায়াবাদ: হিন্দি সাহিত্য জগতের এক মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া সময়কাল। সে এক ছিল এমন এক যুগ—যখন বিশ্বরাজনীতিতে চলছে টালমাটাল, অর্থনৈতিক অস্থিরতা কম-বেশি প্রভাবিত করছে প্রায় প্রত্যেক রাষ্ট্রকেই; আর অবশ্যম্ভাবীভাবে, ভারতবর্ষের ভাগ্যাকাশেও ঘনিয়ে উঠেছে দুঃসময়ের মেঘ! অতিমারীর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব, রাজনৈতিক অন্তর্দ্বন্দ্ব আর স্বাধীনতা সংগ্রামের সম্মিলিত প্রভাব তছনছ করে দিচ্ছে সমাজের বহু বদ্ধমূল ধারণা।
এই কাহিনির মূল চরিত্র ছায়াবাদ বিপ্লবের অন্যতম কাণ্ডারি সূর্যকান্ত ত্রিপাঠি নিরালা। তাঁর চোখে দেখা হয়েছে তৎকালীন সমাজকে। তাঁর হাত ধরেই গল্প অগ্রসর হয়েছে সামনের দিকে।
তারপর?
বৈপ্লবিক চেতনা আর চিরাচরিত সমাজব্যবস্থার মধ্যে কে জয়লাভ করেছে শেষপর্যন্ত? কোন পরিণতিতে উপনীত হয়েছে ব্যক্তিগত মূল্যবোধ আর সাংসারিক অপ্রাপ্তির দ্বৈরথ? শোক আর পরাধীনতার মধ্যে কে প্রতিপন্ন হয়েছে অধিক বলশালী হিসাবে?
জানতে গেলে পড়তে হবে শ্রীজিৎ সরকারের লেখা ঐতিহাসিক আখ্যান ‘নিরঞ্জন’।

৩) ভারতবর্ষের বণিক বাজারে তখন পর্তুগিজদের আধিপত্য। সমুদ্র তীরবর্তী প্রায় সমস্ত তরীঘাটে বাণিজ্য ঘাঁটি গড়ে তুলছে পর্তুগিজ বণিকরা। তাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির কাছে ইংরেজ বণিকদের অবস্থা হয়েছে নাজেহাল। বারবার চেষ্টা করেও ইংরেজ বণিকরা ভারতে তাদের কুঠি নির্মাণের অনুমতি আদায় করতে পারল না ভারত সম্রাটের থেকে। হেক্টর ফিরে চলল স্বদেশের দিকে। এভাবেই কি স্বপ্ন ভেঙ্গ হবে ইংরেজ বণিকদের? নাকি ঘটবে কোনো আশ্চর্যজনক ঘটনা? যে ঘটনার উপর ভর করে ভারতের মাটিতে প্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কুঠি নির্মাণের অনুমতি লাভ করবে তারা?
জানতে হলে পড়তে হবে অঙ্কন মুখোপাধ্যায়ের লেখা ঐতিহাসিক আখ্যান 'অঙ্কুশ'।

৪) সমতট বাংলার একটি প্রাচীন ভৌগোলিক অঞ্চল। সুজলা সুফলা শস্যশ্যামলা এই অঞ্চলের ওপর অধিকার লাভের স্বপ্ন নিয়ে একের পর এক রাজবংশ নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন।

আর্যদের আধিপত্যে সেইসব রাজবংশ ও তাদের দ্বন্দ্ব, জীবনযাত্রা, সংস্কৃতি ইতিহাসের পাতায় খুব একটা উল্লেখযোগ্য স্থান দখল না করলেও পরবর্তীকালে চিনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে এদের কথা বিচ্ছিন্নভাবে হলেও গ্রন্থিত হয়েছে।

তন্ময় দেবের 'নিষ্প্রভ জ্যোৎস্না' - সমতট অঞ্চলে রাজত্ব করা তেমনই এক রাজবংশের উত্থান ও পতনের কাহিনী। চক্রান্ত, প্রতিশোধ, ভ্রাতৃত্ববোধ, আনুগত্য এবং ভালোবাসারও কাহিনী।

কালের আখর
প্রচ্ছদশিল্পী: নচিকেতা মাহাত
মুদ্রিত মূল্য : ৩৭০ টাকা
একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ 'কেমন এক পরিচ্ছন্ন বাতাস ভেসে আসে। অঘ্রান রাত্রির অগণন জ...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

'কেমন এক পরিচ্ছন্ন বাতাস ভেসে আসে।
অঘ্রান রাত্রির অগণন জ্বলন্ত নক্ষত্রের আলোয়
সমস্ত পৃথিবী তার জলঝর্ণার— নগ্ন নারীহস্তের নির্মলতায়
নিঃশব্দে উৎসারিত হয়ে উঠেছে আজ।’
—জীবনানন্দ

এ কাহিনির আদিতেই এক নদী। সে নদী এ কাহিনির আত্মা।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতার সেই বিখ্যাত পঙ্‌ক্তি, ‘তারপর যেতে যেতে এক নদীর সঙ্গে দেখা।’ হয়ে যায় তো তেমন দেখা। চলতি পথে, আচমকা, কোনও অরণ্যের সঙ্গে, কোনও পাহাড়ের সঙ্গে অথবা কোনও নদীর সঙ্গে। কিন্তু এ নদীর সঙ্গে তেমন চলতি পথে হঠাৎ দেখা নয়। এ নদী অনাদি, অনন্ত অতীত থেকে উৎসারিত। এবং অনন্ত নৈঃশব্দ্যে এর সঙ্গে একীভূত হওয়া— ‘সর্বং খল্বিদং ব্রহ্ম তজ্জলানিতি শান্ত উপাসীত…’ এই সব কিছুই ব্রহ্ম, কারণ সমস্ত কিছু তাহা হইতেই উৎপন্ন হয়। সবারই জীবনসায়াহ্নের এই অমোঘ উপলব্ধিও এই নদীর কাছ থেকেই এক প্রাপ্তি। জীবনচর্যার চিরন্তন সৌষ্ঠব বলতে তাই এই নদী। এ নদী নির্জনে বইছে অনন্তকাল। এ নদীর নাম কীর্তনখোলা।
কীর্তনখোলার স্টিমারঘাটা থেকে বেরোলেই এক পাকা সড়ক— সদর রোড। সদর রোড থেকে বেরোলেই আর এক পাকা সড়ক চলে গেছে পশ্চিমে। সেটা যেতে যেতে যেতে এসে ঠেকল ব্রজমোহন কলেজের দোরগোড়ায়। ব্রজমোহন কলেজ মানেই এক নিবিড় উপলব্ধি, ‘আবার আসিব ফিরে’র এক অমোঘ আকাঙ্ক্ষা। কবি জীবনানন্দ। জীবন এখানে প্রতিদিন প্রত্যুষে অপেক্ষা করে দীর্ঘায়িত হতে।
বাঁদিকে একটা সরু পথ। সে পথ ধরে হেঁটে চললে ঠোক্কর খেতে হবে সবুজ ঘাসের কম্পাউন্ডে দাঁড়িয়ে থাকা এক খণ্ড মেঘের মতো দুধসাদা এক বাড়ির ফটকে। সেখানে গেটের মুখে শ্বেতপাথরের ফলকে ছোট্ট করে লেখা, ‘কনকভবন’। এ কাহিনি সেই কনকভবন থেকে বেরোবে অনেকগুলো সময়ের ধাপ পিছিয়ে গিয়ে একেবারে চল্লিশের দশকে।...

এই কাহিনির প্রেক্ষিতে এক নদী। এ নদী অনন্ত অতীত থেকে জীবনসংলগ্ন। জন্মলগ্নে চোখ খুলেই এ নদীকে দেখা। তারপর আর ছেদ নেই। পরিণত বয়সে এসে এ নদীর কাছ থেকে প্রথম ভালবাসার পাঠ শেখা, ক্রমান্বয়ে এর প্রবহমানতায় অঙ্গীভূত হওয়া নিত্যদিন। তারপর জীবনসায়াহ্ন এলে অনন্ত নৈঃশব্দ্যে এর আত্মায় একীভূত হওয়া। জীবনচর্যার চিরন্তন সৌষ্ঠব বলতে তাই এই নদী - কীর্তনখোলা।

একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত লেখক সজল দাশগুপ্তের "কীর্তনখোলার পারে" বইটি আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় একলব্য প্রকাশনের স্টলে (৬২২ নং স্টল) পাঠকরা পেয়ে যাবেন।

লেখক :: সজল দাশগুপ্ত
ব‌ই :: কীর্তনখোলার পারে
প্রকাশক :: একলব্য প্রকাশন
মুদ্রিত মূল্য :: দুশো আশি টাকা
প্রচ্ছদশিল্পী :: শান্তনু মিত্র

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ গল্পের রসদ পেতে বিশেষ অসুবিধে হয় না। আমার চারপ...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

গল্পের রসদ পেতে বিশেষ অসুবিধে হয় না। আমার চারপাশের মানুষজনের মধ্যেই রয়েছে গল্পঠাসা রসদ। শুধু চারপাশই বা বলি কী করে? দূরের মানুষ, দূরের সমাজ সেখানেও তো ছড়িয়ে হাজারো গল্প। ভালোবাসা, ঘৃণা, আনন্দ, হতাশা, রহস্য, হাসি, কান্না, হিংসা, উদারতা কী নেই সেখানে? এই আবেগময় জগতসংসার গভীরভাবে যখন মনে রেখাপাত করে লিখে ফেলি গল্প। গল্পলেখার বিষয়বস্তুর জন্য সবসময় কি অকুস্থলে উপস্থিত থাকতে হয়? এর উত্তর জানা নেই। বিভূতিভূষণের "চাঁদের পাহাড়" উপন্যাস তাহলে পেলাম কিভাবে? অপরদিকে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় একবার আমায় লেখা এক ব্যক্তিগত চিঠিতে জানিয়েছিলেন অন্যের কাছ থেকে শোনা কোনও বিষয়ে তিনি লিখতে পারেন না। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে তিনি লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আসলে এই বিষয়টি ব্যক্তিবিশেষের উপর নির্ভর করে। ঘটনার সঙ্গে কল্পনার যোগ্য মিশেল থেকেই উঠে আসে গল্প।

মানুষ এবং সমাজের ঘাতপ্রতিঘাত নিয়ে গল্প লিখতে ভালবাসি। সেরকমই কুড়িটি গল্প নিয়ে এই সংকলন। ঘটনাচক্র মানুষকে খাদের কিনারায় নিয়ে ফেলে। শুরু হয় অবক্ষয়। সেই মানুষই আবার যখন কিনারা থেকে ফিরে আসে শুরু হয় উত্তরণের গল্প। ইতিহাসের অশোকের চণ্ডশোক থেকে ধর্মাশোকের পথে উত্তরণ ঘটেছিল। কিন্তু বাস্তবে প্রতিনিয়ত অজস্র ধর্মাশোক কেন চণ্ডাশোক হয়ে ওঠে সে গল্প শুনিয়েছি এই সংকলনে। পাঠকের সঙ্গে পরিচয় ঘটেছে অশোক, শীলাদের। সংকলনে নারী শরীর সম্মানিত হয়েছে সোনালী, শ্যামলীদের গল্পে। আবার শরীর অসম্মানিত হয়েছে কুমু, বিন্তি, বনলতাদের গল্পে। অন্যদিকে জীবনের ওঠাপড়া একাকী সামলেছে লক্ষ্মী, অনুরা। সামলেছে রিয়াও তার অটিস্টিক সন্তান পাবলোকে সঙ্গে নিয়ে। কীভাবে সামলালো সেসবের গল্প পাঠকের সামনে তুলে ধরেছি এই সংকলনের কয়েকটি গল্পে। রয়েছে ঋতু আর রজতের গল্পও। সারাজীবন সংসারকে সময় দিয়ে জীবনসায়াহ্নে এসে নিজেদের জন্য সময় দিতে ভুল হয়নি রজত আর ঋতুর। পাঠককে ওরা শিখিয়েছে ভালো থাকার মন্ত্র। এমন মন্ত্র শিখিয়েছেন অনিলবাবুও। "সঙ সার" থেকে সংসারের সুখ খুঁজে পেতে তার দেরী হয়নি। ওদিকে বাইরের ঠাঁটেবাটে নয়, সুখের আসল বসত কোথায় সেটা দেখিয়েছে নিউ হাইট রো হাউসের বাইশ নম্বর হাউসের পরিবারটি। "ডেথ ডেট অ্যাপ ২০৩০" এবং "স্বপ্নযন্ত্র" সংকলনের এই দুটো গল্পে কল্পবিজ্ঞান নাকি মূল্যবোধ কে প্রাধান্য পেয়েছে সেটি ঠিক করবেন পাঠক। ভূতে বিশ্বাসী আমার কলমের ভূতের গল্পও রয়েছে এই সংকলনে। অদৃশ্য ভূত নয়, দিনরাত দৃশ্যমান হয়ে গায়ে গায়ে লেপ্টে থাকা ভূত। রয়েছে মানুষের পারস্পরিক বিশ্বাস-অবিশ্বাস-প্রতিযোগিতার গল্প। কখনও হাসির মোড়কে কখনও বা করুণরসে জারিত তারা। কুড়িটি এমন নানান স্বাদের গল্প নিয়েই "দ্বিপ্রহরের গল্প"। সবশেষে বলব বাঙালি লেখকের কলমে রাজনৈতিক গল্প থাকবে না সে কি হয়? হ্যাঁ এই সংকলনে তেমন গল্পও রয়েছে। গল্পের নায়ক ভোলাকে বর্তমান শাসক দলের নেতা বলেছিলেন, "জাদু আছে তোর হাতে, আগুন জ্বালানোর জাদু আছে ভোলা।"

কেন বলেছিলেন একথা? উত্তর রয়েছে একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত লেখিকা মৌমিতা তারণের "দ্বিপ্রহরের গল্প" সংকলনে।

বই: দ্বিপ্রহরের গল্প
লেখক: মৌমিতা তারণ
প্রচ্ছদশিল্পী: নচিকেতা মাহাত
মুদ্রিত মূল্য: ২৮০ টাকা
একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ অভিরাজ সিরিজ ক্রাইম থ্রিলার ক্লাচ অফ ডেথ (মুদ্রিত মূল্য ...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

অভিরাজ সিরিজ
ক্রাইম থ্রিলার
ক্লাচ অফ ডেথ (মুদ্রিত মূল্য ২৭০ টাকা)
কলকাতা মার্ডার্স (মুদ্রিত মূল্য ২৯০ টাকা)

লেখক: দ্বীপচক্র
একলব্য প্রকাশন

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় (২০২৫) একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হতে চলেছে লেখিকা মৌমিতা তারণের "দ্বিপ্রহরের গল্প"। প্রচ্...
11/01/2025

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় (২০২৫) একলব্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হতে চলেছে লেখিকা মৌমিতা তারণের "দ্বিপ্রহরের গল্প"।

প্রচ্ছদশিল্পী: নচিকেতা মাহাত
একলব্য প্রকাশন

মুদ্রিত মূল্য: ২৮০ টাকা

একলব্য প্রকাশনের স্টল নাম্বার ৬২২। ৯ নং গেটের কাছে।

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ প্রসঙ্গ বাতিঘর। বাতিঘর জীবনের গল্প। সত্তর দশকের শিলিগুড়...
11/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

প্রসঙ্গ বাতিঘর। বাতিঘর জীবনের গল্প। সত্তর দশকের শিলিগুড়ি শহরে বন্যা একজন নিম্নবিত্ত পরিবারের মেয়ে। সে ডিভোর্সি, দুই সন্তানের মা। দুই মেয়ে নিয়ে কীভাবে পঞ্চাশ বছর আগের সমাজে বন্যা প্রতি পদক্ষেপে অসহযোগিতার সম্মুখীন হয়েও নিজের পথ তৈরি করে এগিয়ে যায়, লড়াইয়ের ময়দানে হেরে যেতে যেতেও জিতে যাওয়ার জন্য হাত বাড়িয়ে দেয় আলোর দিকে, বাতিঘর সেই আখ্যান। ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সমুদ্রে টালমাটাল জাহাজের মত এগিয়ে যেতে যেতে বন্যা খুঁজে পাবে কি বাতিঘর?

বই :: বাতিঘর
লেখিকা :: রাজশ্রী বসু অধিকারী
মুদ্রিত মূল্য :: ২৬০/-
প্রকাশক :: একলব্য প্রকাশন
প্রচ্ছদশিল্পী: সুমন্ত গুহ

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ সৌবল শকুনি, মহাভারতের প্রতিনায়ক গান্ধাররাজ শকুনিকে নতুন...
10/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

সৌবল শকুনি, মহাভারতের প্রতিনায়ক গান্ধাররাজ শকুনিকে নতুন আলোয় দেখার একটি প্রচেষ্টা মাত্র। পাঠক মাত্রেই জানেন শকুনি নিজের হাতে তার ভগিনীর সংসারউদ্যানটিকে যেন মরুভূমিতে পরিণত করেছেন। কিন্তু কেন? এই প্রশ্নের উত্তর সন্ধানই সৌবল শকুনি।

বৈধব্যযোগ নিবারণের জন্য এক অজশিশুর সঙ্গে বিবাহ হয়েছিল সুবলকন্যা গান্ধারীর, তারপর হস্তিনাপুরের আদেশ রচনা করলো তার অমোঘ ললাটলিপি। ধৃতরাষ্ট্রের গৃহিণী হয়ে কী পেল সে? আর বিনিময়ে কীই বা পেল গান্ধার? শকুনির নিরানব্বই ভ্রাতা আর পিতার মৃত্যু কোন্ দিশায় পরিচালনা করলো তার ভাগ্যকে? প্রতিশোধের পথের পথিক হয়ে একসময় প্রৌঢ় গান্ধাররাজ দ্বারকার কোন্ কুশল রাজনীতিবিদকে পেলেন তার সঙ্গী হিসেবে? শকুনি আর দ্বারকাধীশের উদ্দেশ্য কি আদৌ পরস্পরের বিরোধী?

মহাভারতের আদিপর্বে সৌতি এই মহাকাব্য প্রসঙ্গে বলেছেন “এই বিশাল মহীতলে কত শত মহাত্মারা ঐ ইতিহাস কহিয়া গিয়াছেন, অনেকেই কহিতেছেন, এবং ভবিষ্যৎকালেও কহিবেন”।

গান্ধাররাজ শকুনির দৃষ্টিতে সেই মহাকাব্যকে দেখতে চাওয়ার পরিণতি সৌবল শকুনি, তার চরিত্রের সশ্রদ্ধ বিনির্মাণ। প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল কলকাতা বইমেলা ২০২০ তে, আর এখন নতুন প্রচ্ছদে পরিমার্জিতরূপে একলব্য প্রকাশনের হাত ধরে তার পুনরায় আত্মপ্রকাশ।

বই :: সৌবল শকুনি
লেখিকা :: সুচেতনা সেন কুমার
মুদ্রিত মূল্য :: ২৮০/-
প্রকাশক :: একলব্য প্রকাশন

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ ‘রাতের আকাশে একটা লাল চাঁদ ভাসছে। তার লালচে আভ...
09/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

‘রাতের আকাশে একটা লাল চাঁদ ভাসছে। তার লালচে আভায় মাখামাখি হয়ে আছে চরাচর। তবে গোটা নয়, আধখাওয়া চাঁদ। সত্যিই কি অমন খুবলে খাওয়া রক্তাক্ত চাঁদ হয়! নাকি তার মনের ভুল!...গভীর বিস্ময়ে সে বলে, “হ রে বউ, অমন অক্ত কেন রে চাঁদের গায়ে? লালচে জোছনা নাকি লাল অক্ত কেউ ঢেলি দেছে চরাচরে। দেখলেই কেমন গা ছমছম করে, তাই না!"

ঝুনু দেখে তাদের ঘরদোর, উঠোন, দরমার বেড়া, বেড়া পেরিয়ে সুড়কির পথ, নয়ানজুলি, রাংচিতার ঝোপ, আদিগন্ত বিস্তৃত মাঠঘাট সব আজ ভেসে যাচ্ছে লালচে জ্যোৎস্নায়। দরমার বেড়ার ধারে ভিড় করে থাকা জাম, খিরিশ, জারুল, বেল আর মহানিমের গাছগুলোর মাথায় জ্যোৎস্না লেগে আছে। ওদের ডালপালার গভীরে ঝুলে থাকা প্রলম্বিত অন্ধকার যেন লুকিয়ে রেখেছে কোন প্রহেলিকা। সেই থোকা থোকা অন্ধকারের ভিতর যেন কার ছায়াশরীর নড়েচড়ে ওঠে। গাছের ডালপালার আড়ালে কেউ কি ওঁত পেতে আছে…’
ভয় আর রহস্যের উপাদান আমাদের চারপাশের প্রকৃতির মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে। মর্ত্যলোক আর অমর্ত্যলোকের মধ্যেও যেন রয়েছে এক অর্ধস্বচ্ছ পর্দা। দিনের আলোয় যা সুন্দর মায়াময়, রাতেই তা হয়ে ওঠে ভয়ংকর। এই বইয়ের সাতটি কাহিনী আমাদের আটপৌরে জীবনের ভিতরে যে অতলস্পর্শী আঁধার সমুদ্র রয়েছে তার ভিতরে আপনাকে টেনে নেবে। স্বস্তি দেবে না।

একলব্য প্রকাশন
লেখক: পার্থ দে
প্রচ্ছদশিল্পী: সৌমিক পাল
মুদ্রিত মূল্য: দুশো সত্তর টাকা

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫ #নতুন_বই #একলব্য_প্রকাশন #স্টল_নং_৬২২ ট্রিলজির শর্ত মেনে ‘রুদ্রাক্ষ’ সিরিজের প্রথম বইটি...
09/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

ট্রিলজির শর্ত মেনে ‘রুদ্রাক্ষ’ সিরিজের প্রথম বইটিতে রয়েছে তিনটি পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত অ্যাডভেঞ্চার উপন্যাস – নরক দহন, ভুজঙ্গ সংহার এবং আদিম দ্বন্দ্বে রুদ্রাক্ষ।
পুরাণ, ইতিহাস ও বিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করে রচিত এই মাইথোলজিক্যাল থ্রিলার সিরিজের মূল চরিত্র রুদ্রাক্ষের বিচিত্র ও অলৌকিক ঘটনাবহুল জীবন থেকে তুলে আনা এই কাহিনিত্রয়ে রুদ্রাক্ষ কখনও মুখোমুখি হয়েছেন আসুরিক শক্তির, কখনও আবার মহাপ্রলয়ের।
উরগপ্রধান আদিনাথ শাস্ত্রীর মানসপুত্র এবং শিব ও শুভশক্তির ধারক ও বাহক রুদ্রাক্ষের অলৌকিক অভিযানসমূহ নিয়ে মাইথোলজিক্যাল থ্রিলার তন্ময় দেবের 'রুদ্রাক্ষ'।

একলব্য প্রকাশন
লেখক:তন্ময় দেব
প্রচ্ছদশিল্পী: সৌমিক পাল
মুদ্রিত মূল্য: তিনশো পঁচিশ টাকা

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২  এই বইয়ের দুটি কাহিনিতে যেমন আছে আঙ্গিকগত বৈচি...
09/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২


এই বইয়ের দুটি কাহিনিতে যেমন আছে আঙ্গিকগত বৈচিত্র, তেমনই উপস্থাপনায় আছে অভাবিত অভিনবত্ব। কখনও ফ্যান্টাসি, কখনও জাদুবাস্তব, কখনও পরাবাস্তব আবার কখনও বা অবচেতনস্রোতের উপস্থিতি যেমন পাঠককে দেয় বিস্ময়কর অভিঘাত; বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে থাকা অনাকাঙ্ক্ষিত চমক, চরিত্রদের ক্রমান্বয়িক উন্মোচন এবং গদ্য-পদ্যের মেলবন্ধন তেমনই দেয় রোমাঞ্চকর শিহরন। তবে অনাস্বাদিতপূর্ব অনুভূতিমালার এই তুমুল ওঠা-নামা পেরিয়ে, শেষ পর্যন্ত ফুটে ওঠে জীবনের অবিরাম পরিক্রমণের চিরাচরিত রেখাচিত্র—যেখানে সাফল্য আর ব্যর্থতা একই প্রাপ্তির দুটি ভিন্ন প্রতিবিম্বমাত্র, প্রতিটি অন্তিম গন্তব্যই আসলে নতুন যাত্রার আরম্ভ এবং জন্ম-মৃত্যু শুধুই আপেক্ষিক দুটি ঘটনামাত্র।

মানুষ কি বাস্তবে শুধুই নিয়তির দাস? নাকি ষড়রিপুর হাতের নিরুপায় ক্রীড়ানক মাত্র? নিয়তি আদপে কী—পূর্বনির্ধারিত কতগুলো অখণ্ডনীয় ঘটনার সমষ্টি নাকি কর্মফল এবং ভাগ্যের সম্মিলিত অন্তিম পরিণতি? নাতিদীর্ঘ দুটি উপন্যাসিকা ‘ফেরি’ এবং ‘জাদু’ জুড়ে রয়েছে এইসব প্রশ্নেরই অনুসন্ধান। আছে মহাপৃথিবীর সঙ্গে প্রাণের অবিচ্ছেদ্য বন্ধনের উদযাপন; আছে প্রাত্যহিক গণ্ডির মধ্যে দাঁড়িয়েও অনন্তযাত্রার উদ্ভাস; আর আছে সাদা-কালোর প্রচলিত সংজ্ঞা পেরিয়ে ধূসর মানবসত্তাকে আবিষ্কার করার নিবিড় প্রচেষ্টা।


লেখক: শ্রীজিৎ সরকার
প্রচ্ছদশিল্পী: নচিকেতা মাহাত
একলব্য প্রকাশন

মুদ্রিত মূল্য: তিনশো টাকা

 #আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫  #নতুন_বই  #একলব্য_প্রকাশন  #স্টল_নং_৬২২ বাড়ি থেকে দূরে, নতুন জায়গায় গিয়ে দেশের বিভ...
09/01/2025

#আন্তর্জাতিক_কলকাতা_বইমেলা_২০২৫
#নতুন_বই
#একলব্য_প্রকাশন
#স্টল_নং_৬২২

বাড়ি থেকে দূরে, নতুন জায়গায় গিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা একগুচ্ছ ছেলে মেয়ের আলাপ, চাকরির ট্রেনিংয়ে একসঙ্গে পড়াশোনা, গ্রুপে বেড়াতে যাওয়া, মনস্তত্ত্ব বা নিজেদের মধ্যে ভালোলাগা, আবেগ, অনুভূতির উপর একটি উপন্যাস রয়েছে এই বইতে।
সঙ্গে রয়েছে সত্য ঘটনা অবলম্বনে কিছু কল্পনা কিছু বাস্তব মেশানো কিছু ছোটগল্প ও প্রবন্ধ যা মানুষের জীবনের ভাঙাগড়ার কথা বলে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের আয়নার মত।
সুমন কুমার দত্তর "হারানো হিয়া" বইটি মানবহৃদয়ের বিভিন্ন আখ্যান নিয়েই রচিত হয়েছে।

একলব্য প্রকাশন
লেখক: সুমন কুমার দত্ত
প্রচ্ছদশিল্পী: সৌমিক পাল

মুদ্রিত মূল্য: ২৭০ টাকা।

Address

Kolkata
700033

Telephone

+919038411785

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ekalavya Prakashan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ekalavya Prakashan:

Videos

Share

Category