Prothom Dekha

Prothom Dekha Prothom Dekha is an independent storyteller in a web platform produces videos compelling journalism in a new form.

www.prothomdekhaweb.com প্রথমদেখা ওয়েবের সকল বন্ধুদের জানাই শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা
14/04/2024

www.prothomdekhaweb.com প্রথমদেখা ওয়েবের সকল বন্ধুদের জানাই শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা

একশো বছরেরও বেশি পুরনো জিউস বেকারি নাহুম'স অ্যাণ্ড সন্স আজও তিলোত্তমা কলকাতার ডেলিকেসি। আলাপে আইজ্যাক নাহুমস।
13/12/2023

একশো বছরেরও বেশি পুরনো জিউস বেকারি নাহুম'স অ্যাণ্ড সন্স আজও তিলোত্তমা কলকাতার ডেলিকেসি। আলাপে আইজ্যাক নাহুমস।

একশো বছরেরও বেশি পুরনো জিউস বেকারি নাহুম'স অ্যাণ্ড সন্স আজও তিলোত্তমা কলকাতার ডেলিকেসি। More than 100 years

বেকারিতে হাতে তৈরি কেক...
13/12/2023

বেকারিতে হাতে তৈরি কেক...

In Kolkata a large number of Christians specially women comes to bake their cakes for their family and friends in

10/07/2023

হাওড়া কলকাতা জুড়তে চলেছে মেট্রো রুটে। যদিও এখানে এতদিন  আর সেই হাওড়া কলকাতারই সবথেকে পুরনো

উল্টোরথে প্রথমদেখার ক্যামেরা গিয়ে পৌঁছালো মহিষাদলে । কলকাতা থেকে মহিষাদল প্রায় ১১০ কিলোমিটার। বাসে এলে ধর্মতলার এসপ্ল্যা...
10/07/2022

উল্টোরথে প্রথমদেখার ক্যামেরা গিয়ে পৌঁছালো মহিষাদলে ।
কলকাতা থেকে মহিষাদল প্রায় ১১০ কিলোমিটার। বাসে এলে ধর্মতলার এসপ্ল্যানেড থেকে দীঘা হলদিয়াগামী বাসে নন্দকুমার সেখান থেকে টোটোতে ১০ মিনিট মহিষাদল।

উল্টোরথেও রথেও জগন্নাথের মাসীর বাড়ি লোকেলোকারন্য।প্রায় পন্চাশ হাজারেরও বেশী মানুষ রথের রশি ধরে প্রস্তুত। মহিলাদের জন্য আলাদা রশি, পুরুষদের আলাদা। স্হানীয় মহারাজা হরপ্রসাদ গর্গ পালকি করে শোভাযাত্রা করে এলেন রথের রশিতে টান দিতে। তারপর বন্দুক চালিয়ে জয় জগন্নাথ ধ্বনিতে শুরু হলো রথ টানা।
দূরদূরান্ত থেকে আসা এমনকি স্হানীয় গ্রামের মানুষের উৎসাহ চোখে পড়ার মতো। নতুন জামা শাড়ি পড়ে বাচ্চা কোলে দুপুর থেকেই ভিড় জমিয়েছে মানুষ।
বাংলার এই রথ যাত্রার ইতিহাস প্রায় কয়েকশো বছর পুরানো। ১৭৭৬ সালে মহষাদলের রানী জানকীদেবী শুরু করেন এই রথের শোভাযাত্রা। স্হানীয়দের মতে ২৪৬ বছরের পুরানো পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে উচ্চতম রথ এই মহিষাদলের রথ, প্রায় ৭০ ফুট উঁচু।

https://youtube.com/watch?v=5HzE_OmzsUE&feature=share

উল্টোরথে প্রথমদেখার ক্যামেরা গিয়ে পৌঁছালো মহিষাদলে । কলকাতা থেকে মহিষাদল প্রায় ১১০ কিলোমিটার। বাসে এলে ধর্মতলা...

প্লাস্টিকের ব্যবহার সমগ্র ইকো সিস্টেমের জন্য ক্ষতিকর।বিশেষ করে যা প্যাকেজিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। প্লাস্টিকের ক্যারি...
30/06/2022

প্লাস্টিকের ব্যবহার সমগ্র ইকো সিস্টেমের জন্য ক্ষতিকর।বিশেষ করে যা প্যাকেজিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। প্লাস্টিকের ক্যারি ব্যাগ ও বোতল কখনো মাটিতে মিশে যায় না। বিজ্ঞানীদের মতে এটি প্রকৃতিতে ৫০০ বছরেরও বেশি সময় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।প্লাস্টিক বহনকারী ব্যাগগুলি একটি শহরের মোট নিষ্কাশন ব্যবস্থাকে নষ্ট করে, যা জলাবদ্ধতা এবং বন্যার কারণ হয়। এর দ্বারা পুকুর, নদী, সমুদ্র ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়।
কলকাতায়, নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের অনেক বাঙালী মহিলা আছেন, যারা কাগজের ঠোঙ্গা তৈরি করছেন তাদের জীবিকা হিসেবে। তারা প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে কয়েক দশক ধরে নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন অত্যন্ত কম মুনাফায়। যদিও এ থেকে তাদের নিয়মিত খরচ চলে। ঠোঙা তৈরি নিম্ন মধ্যবিত্ত মহিলাদের মধ্যে একটি খুব পুরানো এবং সাধারণ পেশা। অনেক বয়স্ক মহিলাও এই পেশায় জড়িত। নিজেদের অজান্তেই তারা প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক ইকো-সিস্টেমকে সাহায্য করছেন। অস্বাস্থ্যকর প্লাস্টিকের ক্যারি ব্যাগের ব্যবহার কমাতে এবং ঠোঙা ও পেপারব্যাগের ব্যবহার বাড়াতে নগরবাসীর কাছে তাদের এই প্রতিশ্রুতি, যা তাদের জীবিকা নির্বাহেও সাহায্য করবে।

https://youtu.be/anGu3jYyBUI

Synopsis – Say no, Plastic Plastics which are called use and through are the wrost for the whole eco system. Specially which are use for packaging. Plastic c...

24/06/2022

বাংলার নবাবী আম কোহিতুর

বাংলার আম কখনও চেখে দেখেননি এমন মানুষ বিরল। আর সেই আমি চাষে সারা ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের স্থান চতুর্থ। ভারতের মধ্যে সবথেকে বেশী প্রকারের আম পশ্চিমবঙ্গেই উৎপন্ন হয়. এরমধ্যে মুর্শিদাবাদ আর মালদহ আমচাষে সবথেকে জনপ্রিয় প্রায় কয়েকশো দশক ধরে. আর সেই পশ্চিমবঙ্গেরই বিভিন্ন জেলার আম নিয়ে কলকাতার নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রতিবছরের মতো এবছরও অনুষ্ঠিত হচ্ছে আম উৎসব; যেখানে মুর্শিদাবাদ, মালদহ সোহো রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আম চাষিরা তাদের বিভিন্ন ধরণের বিশেষ বিশেষ আম এনে বিক্রি করছেন। আমের আকারগত ভিন্নতা, রং, স্বাদ, গন্ধ অনুযায়ী রয়েছে তাদের ভিন্ন নামও। ল্যাংরা, ফজলী, গোলাপখাস এইসব পরিপরিচিত নামের পাশাপাশি জায়গা করে নিয়েছে রেডপালমার, আম্রপালী, মল্লিকা, গোপালভোগ, লক্ষণভোগ, জিতুভোগ, কোহিনুর, চিন্তামণিরাও। এরমধ্যে সাধারণ মানুষের সবথেকে মন কেড়েছে মুর্শিদাবাদের নবাবী কোহিতুর। যা দেখতে আর কিনতে ভিড় জমিয়েছেন আমজনতা থেকে মন্ত্রী আমলারাও। একটি কোহিতুর আমের দাম ৫০০ টাকা।যার পিছনে আছে নবাবী ইতিহাস।

https://youtu.be/SB4riHPD0J8

24/06/2022

হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়ার মাধবপুর গ্রাম; সেখানকার এক সাধারণ গৃহবধূ জয়িতা কুন্ডু। গ্রামেরই বেশকিছু ছেলেমেয়েদের নিয়ে তৈরী করেছেন মাধবপুর পরিবেশ চেতনা সমিতি। মানুষের মধ্যে পরিবেশ সচেতনতা মূলক বার্তা পৌঁছানোই তার মূল উদ্দেশ্য।বিগত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ঝড় বৃষ্টির সময় বাজ পরে মানুষের মৃত্যুর ঘটনা বেড়েই চলেছে। এরফলে মৃত্যু হয়েছে জয়িতার গ্রামের মানুষেরও। তাই সেই বিষয়ে মানুষদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে গ্রামেরই কচিকাঁচাদের নিয়ে পথে নেমেছে জয়িতা। বৃষ্টি হলে বাজে পড়লে কি করতে হবে কিংবা কি করা উচিত নয় সেই বিষয়ে মাইকিং করে পোষ্টার লাগিয়ে মানুষকে সচেতন করে কলেছেন প্রত্যন্ত গ্রামের এই গৃহবধূ।

https://youtu.be/AsnovqSLDgg

https://prothomdekhaweb.com/2022/06/13/bhimbetka-rock-shelter/
17/06/2022

https://prothomdekhaweb.com/2022/06/13/bhimbetka-rock-shelter/

মধ্যপ্রদেশের ভীমবেটকা প্রস্তর যুগের শিলালিপি এবং গুহাচিত্র কেন্দ্র যা দক্ষিণ এশিয়ার সেরা কিছ

আমের আকালে কি বলছে মাঝদিয়ার চাষীরা? বাংলার আম কখনও চেখে দেখেননি এমন মানুষ বোধয় ভূভারতে নেই। আম চাষে সারা ভারতবর্ষের মধ্য...
04/06/2022

আমের আকালে কি বলছে মাঝদিয়ার চাষীরা?

বাংলার আম কখনও চেখে দেখেননি এমন মানুষ বোধয় ভূভারতে নেই। আম চাষে সারা ভারতবর্ষের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের স্থান চতুর্থ, এখানেই সবথেকে বেশী ধরনের আম চাষ হয়। পশ্চিবঙ্গের প্রায় ৬৮,০০০ হাজার একরেরও বেশী জমি শুধুমাত্র আম চাষে ব্যাবহার হয়। পশ্চিমবঙ্গের মালদা, মুর্শিদাবাদ আম চাষে জনপ্রিয়তা লাভ করলেও বাংলাদেশ বর্ডারের কাছে নদীয়া জেলার মাঝদিয়া বিগত কয়েক বছর ধরে আম চাষে বেশ লাভের মুখ দেখেছে। মাঝদিয়ার আম সারা ভারতবর্ষে রপ্তানিও করেছেন এখানকার চাষিরা। নদী তীরবর্তী অঞ্চল এবং এখানকার মাটিও আম চাষের পক্ষে বেশ অনুকুল হওয়ায় বিগত বেশ কয়েক বছরে আম চাষ মাঝদিয়ার মানুষের মূল জীবিকা হয়ে উঠেছে। এখানকার গ্রামবাসীদের প্রত্যেকেরই প্রায় কয়েক বিঘে আম বাগান রয়েছে যা এখানে এলেই চোখে পড়বে। আমের মধ্যে মূলত হিমসাগর, ল্যাংরাই এখানে বেশী উৎপন্ন হয়।
মাঝদিয়ার দোআঁশলা মাটি আম চাষের পক্ষে উপযোগী হওয়ায় আমের ফলনে প্রতিবছরই প্রায় ভালোমতো লাভের মুখ দেখেন এখানকার চাষীরা; কিন্তু “বিগত দুবছরে করোনা আর লকডাউনের জেরে বাজার মন্দা থাকায় গাছের আম গাছেই পেকেছে, আম গাছেই পাকলে পরে আর সেই গাছে আম হয় না। যে গাছে বছরে একবার প্রচুর আম হয় পরের বছরে আর সেই গাছে আম হয় না। ফলে এবছর আমের ফলন অত্যন্ত কম গত বছরের তুলনায় অর্ধেকেরও কম। আনুমানিক পাঁচশো গাছের মধ্যে আম হয়েছে মাত্র পঞ্চাশটি গাছে”, জানালেন আমচাষি কৌশিক হালদার।
আমের মরসুমের সময় বিভিন্ন আড়তদাররা রাস্তার ধারে কয়েকমাস অস্থায়ী তাঁবু খাটিয়ে থাকেন; চাষি সেখানে আম এনে বিক্রি করেন আড়তদারদের কাছে। সেখানে আমের অকশান চলে। এরপর আম চলে যায় মাঝদিয়া সহ সারা পশ্চিমবঙ্গ সহ সমগ্র ভারতবর্ষের বিভিন্ন বাজারে।
https://prothomdekhaweb.com/2022/06/04/mango-harvesting-majhdiya-india-bangladesh-border-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87/

বাংলার আম কখনও চেখে দেখেননি এমন মানুষ বোধয় ভূভারতে নেই। আম চাষে সারা ভারতবর্ষের মধ্যে পশ্চিমবঙ

কচ্ছপের গতিবিধি বুঝতে জি পিএস ট্রান্সমিটার বসানো হল। টি এস এ এবং বন দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে  সুন্দরবনের সজনেখালি দ্বীপে আন্ত...
23/05/2022

কচ্ছপের গতিবিধি বুঝতে জি পিএস ট্রান্সমিটার বসানো হল। টি এস এ এবং বন দপ্তরের যৌথ উদ্যোগে সুন্দরবনের সজনেখালি দ্বীপে আন্তর্জাতিক কচ্ছপ দিবসের দিনেই বাটাগুর বাস্কা প্রজাতির শেষ কচ্ছপটি নদীতে ছাড়া হল। শেষ বলে এর নামকরণ করা হয়েছে অন্তিমা। এইরকম আরোও ১০ টি বিরল প্রজাতির এই বাটাগুর বাস্কা অথবা পোড়া কাঠা কচ্ছপের পিঠে ট্রান্সমিটার বসিয়ে এর আগে সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে কিছুদিন আগেই ছাড়া হয়েছে; বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এরফলে সুন্দরবনের এই বিরল প্রজাতির কচ্ছপের প্রজনন ও গতিবিধি লক্ষ্য করা যাবে। এইধরনের কচ্ছপ মূলত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার নদী তীরবর্তী অঞ্চলে, সুন্দরবনের উপকূল থেকে শুরু করে মায়ানমার, থাইল্যান্ড হয়ে মালেশিয়ার উপকূল পর্যন্ত দেখতে পাওয়া যেত; এখন এই প্রজাতির কচ্ছপ বিলুপ্ত প্রায়। ১৯৯৫ ১৯৯৬ সাল থেকে বিরল প্রজাতির কচ্ছপের সংরক্ষণ শুরু করে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প। ১২ থেকে শুরু করে সেই কচ্ছপের সংখ্যা এখন ৩৭০ জানালো সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প দপ্তর।


https://youtu.be/y73ff8B0JOc

ভিডিও সৌজন্যে- Rulamin mondal and Sundarban TIger Reserve, Department of Forests কচ্ছপের গতিবিধি বুঝতে জি পিএস ট্রান্সমিটার বসানো হল। টি এস এ এবং বন দপ্তর.....

কার্টেন ক্লোসেসমাল্টিপ্লেক্স আর নেটফ্লিক্সের যুগে আজ হারিয়ে গেছে সেলুলয়েডের সময়কার পুরোনো সিনেমাহলগুলো, বদলে গেছে শহর...
18/05/2022

কার্টেন ক্লোসেস
মাল্টিপ্লেক্স আর নেটফ্লিক্সের যুগে আজ হারিয়ে গেছে সেলুলয়েডের সময়কার পুরোনো সিনেমাহলগুলো, বদলে গেছে শহরের সিনেমাপাড়া এমনকি তার গল্পচিত্রও। আর সেইসব হারানো সিনেমাহলের সুরগুলোকে এক সুতোয় বেঁধে ফ্রেমবন্দি করলেন কলকাতার দুই আলোকচিত্রশিল্পী সাত্যকি ঘোষ এবং অমিত ধর।
দক্ষিণ কলকাতার ৮ X ৬ – এ ‘কার্টেন ক্লোসেস’ নামক প্রদর্শনীটির উদ্বোধন করেন পরিচালক সন্দীপ রায়। পরিচালক প্রদর্শনী সংক্রান্ত একটি স্মারক পুস্তকও উদ্বোধন করেন। এই প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন অভিনেত্রী মুনমুন সেন সহ আরোও বিশিষ্টজনেরা। আলোকচিত্রশিল্পী সাত্যকি ঘোষ এবং অমিত ধর প্রদর্শনীতে উপস্থিত সকলের সাথে ভাগ করে নিলেন সেলুলয়েডের যুগের সিনেমাহলের বিভিন্ন বিষয় ও সেইসময় কার হারানো স্মৃতি যা আজ ডিজিটাল মাল্টিপ্লেক্সের যুগে স্বভাবতই দুর্লভ।
‘কার্টেন ক্লোসেস’ প্রদর্শনীটি মূলত কলকাতার বন্ধ হয়ে যাওয়া বিভিন্ন সিনেমা হলের ছোটো ছবির সংকলন। স্বল্প পরিসরে স্বল্প ছবির এই প্রদর্শনী শহর কলকাতার বুকে বেশ অভিনব।
প্রদর্শনীটি চলবে ২৯ শে মে, ২০২২ পর্যন্ত।

https://prothomdekhaweb.com/2022/05/16/কার্টেন-ক্লোসেস/

মাল্টিপ্লেক্স আর নেটফ্লিক্সের যুগে আজ হারিয়ে গেছে সেলুলয়েডের সময়কার পুরোনো সিনেমাহলগুলো, ব

https://prothomdekhaweb.com/2022/05/12/%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%97%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%a5%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%8...
12/05/2022

https://prothomdekhaweb.com/2022/05/12/%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%97%e0%a7%80%e0%a6%b0%e0%a6%a5%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a7%8e%e0%a6%b8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%87%ef%bf%bc/?fbclid=IwAR2UK6Jg0Zc3iJnAc8h6hKA-lVEVIXBB05ayk6dGrShCGj__3ir6V1gIFrA

প্রতিবেদন – জয়ন্ত সাউ ভাগীরথী নদীর জন্ম গঙ্গোত্রী হিমবাহের প্রান্তভাগ বা স্নাউট থেকে, যা গোমুখ

মুসুই আর্ট ফাউন্ডেশন এবং কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটির যৌথ উদ্যোগে সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে ৮ই মে একটি প্রদর...
12/05/2022

মুসুই আর্ট ফাউন্ডেশন এবং কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটির যৌথ উদ্যোগে সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে ৮ই মে একটি প্রদর্শনীর উদ্ভধন হলো ইমামী কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটিতে। ভাস্কর কে এস রাধাকৃষ্ণনের তত্বাবধানে প্রদর্শিত হল সুনীল দত্ত, নিমাই ঘোষ, তারাপদ বন্দোপাধ্যায়, পরিমল রায়, অমিত ধর, জয়ন্ত সাউ সহ আরোও বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য ফটোগ্রাফারের তোলা সত্যজিত রায়ের অদেখা ১০০টি ছবি; তাঁর পরিচালিত বিভিন্ন ছবির পোস্টার, বুকলেট, সন্দেশ কভারের সেট, সত্যজিত রায়ের নিজের হাতে আঁকা স্কেচ, নায়ক ছবিতে ব্যাবহৃত সত্যজিত রায়ের নিজের সই করা নোট, হীরক রাজার দেশের জন্য তৈরী খেরোর খাতা এবং তাঁর হাতে লেখা ৫২টি চিঠির সম্ভার। এই চিঠিগুলি সত্যজিত রায় লিখেছিলেন তাঁর পারিবারিক বন্ধু নীলাঞ্জনা সেনকে।
সত্তরের দশকের গোড়ার দিকে যখন একজন তরুণ কলেজ ছাত্রী নীলাঞ্জনা (চক্রবর্তী) সেন সত্যজিত রায়ের সাথে দেখা করেছিলেন, তখন তারা চিঠিপত্রের মাধ্যমে পত্রালাপ শুরু করেছিলেন যা একটি গভীর স্নেহপূর্ণ বন্ধুত্বকে চিত্রিত করেছিল যা সত্যজিত রায় আর না থাকা পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল। বছরের পর বছর ধরে, তিনি তাকে অনেক চিঠি লিখেছিলেন এবং একইভাবে উত্তর পেয়েছিলেন। এই চিঠিগুলি সত্যজিৎ রায়ের একটি দিক প্রকাশ করে যার সাথে আমরা বেশিরভাগই পরিচিত নই। এই চিঠিগুলি-প্রথমবার প্রদর্শিত হচ্ছে-এর সাথে রয়েছে ইংরেজি অনুবাদ এবং সহায়ক পাঠ্য: চিঠিপত্রে নীলাঞ্জনা সেনের একটি বিবৃতি; আকর্ষণীয় উদ্ধৃতি; ব্যাখ্যামূলক নোট; সেইসাথে সত্যজিৎকে চিঠির লেখক হিসেবে লেখা এবং তাঁর ছবিতে চিঠির ব্যবহার। প্রদর্শনীর উদ্বোধনে ইতি, সত্যজিৎ দা-এর চিঠিপত্রের সংকলন নিয়ে একটি বইও প্রকাশ করা হয়।

https://prothomdekhaweb.com/2022/05/10/iti-satyajit-da/

মুসুই আর্ট ফাউন্ডেশন এবং কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটির যৌথ উদ্যোগে সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে ৮ই ম...

চিৎপুর রবীন্দ্রসরণীর ট্রামলাইন ধরে এগোলেই যে রাস্তাটা নাখোদা মসজিদের সামনে দিয়ে এম জি রোডের দিকে গেছে ওটাই জাকারিয়া ষ্ট্...
30/04/2022

চিৎপুর রবীন্দ্রসরণীর ট্রামলাইন ধরে এগোলেই যে রাস্তাটা নাখোদা মসজিদের সামনে দিয়ে এম জি রোডের দিকে গেছে ওটাই জাকারিয়া ষ্ট্রীট; এই জাকারিয়া ষ্ট্রীট যে হাজি নূর মহম্মদ জাকারিয়ার নামে নামাঙ্কিত, তিনি ছিলেন দরিদ্র মুসলমান সমাজের হিতৈষী নেতা ও কাচ্ছি মোমিন সম্প্রদায়ের এক জনপ্রিয় ব্যাবসায়ী। আজকের বানিজ্য কেন্দ্রিক ঘিঞ্জি জাকারিয়া ষ্ট্রীট একসময় পুরোনো কলকাতার ধনীদের ঘিঞ্জি আবাসিক এলাকাসহ ছোট বড় মুসলমান বস্তিতে ঘেরা ছিল; আঠারো শতকের শেষের দিক থেকে এইসব মুসলমান বস্তির জমির মালিকানা বিক্রি হয়ে যেতে থাকে ধনী মাড়োয়ারি ব্যাবসায়ীদের হাতে; পরবর্তীকালে তারও হাতবদল ঘটে। সেইথেকেই বদলাতে শুরু করে এখানকার চরিত্রও।
পুরোনো কলকাতার মূলত মুসলিম সম্প্রদায় অধ্যুষিত এই অঞ্চল সময়ের সাথে ইতিহাসের পাতায় নানা সংঘাত পেরিয়ে এসে আজকের জেন জেড এর কাছে সেকুলার কলকাতার কাবাব লেন কিংবা মুঘল ফুড ষ্ট্রীট নামেই বেশী পরিচিত। রমজান মাসে এই অঞ্চলের রূপটাই যেন বদলে যায়। অধুনা ভ্লগারদের রীতিমতো ফুড ট্রেল রমজান মাসের জাকারিয়া। রাস্তা জুড়ে দুপাশে ফ্রূট সালাড, খেজুর, কিশমিশ, আখরোট, আমন্ড, কাজু, পেস্তার ড্রাই ফ্রূট মিক্স, শালপাতার বস্তায় ভরা উপচে পড়া ভিন্ন মাপের লাচ্চা, সিমাই, বিস্কুট, শীরমাল, বাখারখানি, গরমে ক্লান্ত পথিকের তেষ্টা মেটাতে ঠাণ্ডা ফালুদা আর রঙিন শরবৎ এর অস্থায়ী দোকানীদের পসরায় সেজে ওঠে রমজানের জাকারিয়া। একদিকে গাওয়া ঘী এ চোবানো শীরমাল, বাখারখানির গন্ধ অন্যদিকে জাফরানি দুধে ভিজানো ঘীএ ভাজা কাজু পেস্তা ছড়ানো মুচমুচে শাহী টুকরা আর বরফ, দুধ, ব্রু আব জা আর তরমুজের টুকরো দিয়ে তৈরী শরবৎ এ মহব্বতের ডাক ফেরাতে পারবে না কোনো অ-খাদ্য রসিকও!
নাখোদা মসজিদের ঠিক উল্টোদিকের ফুটে পরপর তাসকিন, সুফিয়া, দিল্লি সিক্স এর মতো স্থায়ী দোকানগুলোও রাস্তার ওপর স্টল লাগাতে বাধ্য হয় ইফতারের ভিড় মেটাতে। আর ঠিক এখান থেকেই শুরু কাবাব লেনের। জাকারিয়া ষ্ট্রীট যেন তার প্রাণ ফিরে পায় ঈদের বাজারের কেনাকাটা সেইসাথে বিকেলের আজান, শরবৎ এ মহব্বত, শাহী টুকরা, শীরমান, কিংবা গনগনে আগুনে সেঁকা সুতা কাবাব, চিকেন আফগানির গন্ধে। মুখে মিলিয়ে যাওয়া মাটন চাপ, সুতী কাবাব কিংবা আফগানী চিকেন, তাওয়া চাঙ্গেজী, মালাই টিক্কা, মাহী আকবরীর স্বাদ আর গন্ধ ভুলিয়ে দেয় মে মাসের ঘর্মাক্ত ক্লান্তিকেও। সুফিয়ার বৃদ্ধ চাচা সারাদিন রমজানে উপোসী থেকেও তৃপ্তি লাভ করে তার মুসলিম কিংবা অমুসলিম ভাইদের হাতে হালিম ভর্তি বাটি তুলে দিয়েই।
নাখোদার আজানের সুরে সন্ধ্যে নামে চিৎপুর জাকারিয়াতে। নামাজ শেষে এবার খাবার ভাগ করে নেয়ার পালা। রমজানের আলোর রোশনাই এ জাকারিয়া আরো ঝলমলে। একশো বছরেরও বেশী পুরোনো ‘হাজি আলাউদ্দিন স্যুইটস’ এ ভিড় উপচে পড়া ভিড়, দোকানি হাত নেড়ে জানান দেয় সেদিনের মতো তাদের ঈদ স্পেশাল বিখ্যাত বত্তিশী হালুয়া শেষ। সন্ধ্যে নামতেই ভিড় বাড়তে থাকে জাকারিয়া ষ্ট্রীটে জমে ওঠে ঈদের বাজার। লেখা - অর্পিতা দে

https://youtu.be/PYrPr3tIvWw

জাকারিয়া ষ্ট্রীট সেকুলার কলকাতার অন্যতম পরিচিতি। প্রতিবছর রামজান মাসে এই জাকারিয়া ষ্ট্রীট যেন তার প্রাণ ফিরে প.....

চিৎপুর রবীন্দ্রসরণীর ট্রামলাইন ধরে এগোলেই যে রাস্তাটা নাখোদা মসজিদের সামনে দিয়ে এম জি রোডের দিকে গেছে ওটাই জাকারিয়া ষ্ট্...
30/04/2022

চিৎপুর রবীন্দ্রসরণীর ট্রামলাইন ধরে এগোলেই যে রাস্তাটা নাখোদা মসজিদের সামনে দিয়ে এম জি রোডের দিকে গেছে ওটাই জাকারিয়া ষ্ট্রীট; এই জাকারিয়া ষ্ট্রীট যে হাজি নূর মহম্মদ জাকারিয়ার নামে নামাঙ্কিত, তিনি ছিলেন দরিদ্র মুসলমান সমাজের হিতৈষী নেতা ও কাচ্ছি মোমিন সম্প্রদায়ের এক জনপ্রিয় ব্যাবসায়ী। আজকের বানিজ্য কেন্দ্রিক ঘিঞ্জি জাকারিয়া ষ্ট্রীট একসময় পুরোনো কলকাতার ধনীদের ঘিঞ্জি আবাসিক এলাকাসহ ছোট বড় মুসলমান বস্তিতে ঘেরা ছিল; আঠারো শতকের শেষের দিক থেকে এইসব মুসলমান বস্তির জমির মালিকানা বিক্রি হয়ে যেতে থাকে ধনী মাড়োয়ারি ব্যাবসায়ীদের হাতে; পরবর্তীকালে তারও হাতবদল ঘটে। সেইথেকেই বদলাতে শুরু করে এখানকার চরিত্রও।
পুরোনো কলকাতার মূলত মুসলিম সম্প্রদায় অধ্যুষিত এই অঞ্চল সময়ের সাথে ইতিহাসের পাতায় নানা সংঘাত পেরিয়ে এসে আজকের জেন জেড এর কাছে সেকুলার কলকাতার কাবাব লেন কিংবা মুঘল ফুড ষ্ট্রীট নামেই বেশী পরিচিত। রমজান মাসে এই অঞ্চলের রূপটাই যেন বদলে যায়। অধুনা ভ্লগারদের রীতিমতো ফুড ট্রেল রমজান মাসের জাকারিয়া। রাস্তা জুড়ে দুপাশে ফ্রূট সালাড, খেজুর, কিশমিশ, আখরোট, আমন্ড, কাজু, পেস্তার ড্রাই ফ্রূট মিক্স, শালপাতার বস্তায় ভরা উপচে পড়া ভিন্ন মাপের লাচ্চা, সিমাই, বিস্কুট, শীরমাল, বাখারখানি, গরমে ক্লান্ত পথিকের তেষ্টা মেটাতে ঠাণ্ডা ফালুদা আর রঙিন শরবৎ এর অস্থায়ী দোকানীদের পসরায় সেজে ওঠে রমজানের জাকারিয়া। একদিকে গাওয়া ঘী এ চোবানো শীরমাল, বাখারখানির গন্ধ অন্যদিকে জাফরানি দুধে ভিজানো ঘীএ ভাজা কাজু পেস্তা ছড়ানো মুচমুচে শাহী টুকরা আর বরফ, দুধ, ব্রু আব জা আর তরমুজের টুকরো দিয়ে তৈরী শরবৎ এ মহব্বতের ডাক ফেরাতে পারবে না কোনো অ-খাদ্য রসিকও!
নাখোদা মসজিদের ঠিক উল্টোদিকের ফুটে পরপর তাসকিন, সুফিয়া, দিল্লি সিক্স এর মতো স্থায়ী দোকানগুলোও রাস্তার ওপর স্টল লাগাতে বাধ্য হয় ইফতারের ভিড় মেটাতে। আর ঠিক এখান থেকেই শুরু কাবাব লেনের। জাকারিয়া ষ্ট্রীট যেন তার প্রাণ ফিরে পায় ঈদের বাজারের কেনাকাটা সেইসাথে বিকেলের আজান, শরবৎ এ মহব্বত, শাহী টুকরা, শীরমান, কিংবা গনগনে আগুনে সেঁকা সুতা কাবাব, চিকেন আফগানির গন্ধে। মুখে মিলিয়ে যাওয়া মাটন চাপ, সুতী কাবাব কিংবা আফগানী চিকেন, তাওয়া চাঙ্গেজী, মালাই টিক্কা, মাহী আকবরীর স্বাদ আর গন্ধ ভুলিয়ে দেয় মে মাসের ঘর্মাক্ত ক্লান্তিকেও। সুফিয়ার বৃদ্ধ চাচা সারাদিন রমজানে উপোসী থেকেও তৃপ্তি লাভ করে তার মুসলিম কিংবা অমুসলিম ভাইদের হাতে হালিম ভর্তি বাটি তুলে দিয়েই।
নাখোদার আজানের সুরে সন্ধ্যে নামে চিৎপুর জাকারিয়াতে। নামাজ শেষে এবার খাবার ভাগ করে নেয়ার পালা। রমজানের আলোর রোশনাই এ জাকারিয়া আরো ঝলমলে। একশো বছরেরও বেশী পুরোনো ‘হাজি আলাউদ্দিন স্যুইটস’ এ ভিড় উপচে পড়া ভিড়, দোকানি হাত নেড়ে জানান দেয় সেদিনের মতো তাদের ঈদ স্পেশাল বিখ্যাত বত্তিশী হালুয়া শেষ। সন্ধ্যে নামতেই ভিড় বাড়তে থাকে জাকারিয়া ষ্ট্রীটে জমে ওঠে ঈদের বাজার। লেখা - অর্পিতা দে
https://youtu.be/PYrPr3tIvWw

জাকারিয়া ষ্ট্রীট সেকুলার কলকাতার অন্যতম পরিচিতি। প্রতিবছর রামজান মাসে এই জাকারিয়া ষ্ট্রীট যেন তার প্রাণ ফিরে প.....

Address

Kolkata
700036

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prothom Dekha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Prothom Dekha:

Share