Mufti Mubeen qasimi official 1

Mufti Mubeen qasimi official 1 I Am Mubeen

14/12/2023

আল্লাহ কে ভয় করো।

07/11/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লহ ওয়া বারাকাতুহু ।

আনন্দ সংবাদ          শুভ সংবাদ আলহামদুলিল্লাহ ।মাদ্রাসা ক্বাসিমুল উলুম কুসুমগ্রাম পূর্বা বর্ধমান, মকতব থেকে নিয়ে হিফজ সহ...
20/04/2023

আনন্দ সংবাদ শুভ সংবাদ

আলহামদুলিল্লাহ ।মাদ্রাসা ক্বাসিমুল উলুম কুসুমগ্রাম পূর্বা বর্ধমান, মকতব থেকে নিয়ে হিফজ সহ দাওরায়ে হাদীস শরীফ পর্যন্ত কিলাসের ব্যবস্থা আছে ।

নোট : (১) দাওরায়ে হাদীসের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নত পরিষেবা ও সুযোগ সুবিধা আছে।
(২) ওজিফার ব্যবস্থা আছে।
(৩) দারুল উলুম দেওবন্দের দাখিলার জন্য মেহনত করানো হয়।
(৪) ৩০০জন ছাএ ভর্তি নিয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
আগ্রহি শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য কুসুমগ্রাম মারকাজ মাদ্রাসায় অতি সত্বর যোগাযোগ করুন। নাজিমে তালিমাত সাহেব : 8439585342
সেক্রেটারি সাহেব: 9732349890

বেশি বেশি শিয়ার করুন 🌹🌹🌹

06/04/2023

▌হারাম সহবাস: লজ্জা নয় জানা জরুরী! ▌

আমরা জানি, নিজ স্ত্রী ও অধিনস্ত দাসি ব্যতিত অন্যকারো সাথে সহবাসে লিপ্ত হওয়া হারাম।
কিন্ত বর্তমান সময় দাসীর প্রচলন নেই অতএব এটা বর্তমানে গ্রহণযোগ্য নয় ।অথচ আমরা অনেকেই জানিনা যে, এমন কিছু সময় ও প্রন্থা রয়েছে যে সময় ও প্রন্থায় নিজ স্ত্রীর সাথে সহবাসে লিপ্ত হওয়াও হারাম।

ইসলামে যে সময় ও পন্থায় নিজ স্ত্রীর সাথেও সহবাস করা হারাম তা নিম্নে প্রদত্ত হলোঃ

❑ [এক] হায়েজ ও নেফাস অবস্থায়:

অনেক দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞ ব্যক্তিরা স্ত্রীর হায়েজ অবস্থাতেও সহবাসে লিপ্ত হয়। অথচ হায়েজ অবস্থায় সহবাসে লিপ্ত হওয়া সম্পুর্ণরুপে হারাম।

আল্লাহ তা'আলা বলেছেন,
وَيَسْأَلُونَكَ عَنِ الْمَحِيضِ ۖ قُلْ هُوَ أَذًى فَاعْتَزِلُوا النِّسَاءَ فِي الْمَحِيضِ ۖ وَلَا تَقْرَبُوهُنَّ حَتَّىٰ يَطْهُرْنَ ۖ فَإِذَا تَطَهَّرْنَ فَأْتُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ أَمَرَكُمُ اللَّهُ ۚ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ [٢:٢٢٢]
"আর তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে হায়েয (ঋতু) সম্পর্কে। বলে দিন,এটা অশুচি(কষ্ট)। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রী-গমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না,যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে,তখন গমন কর তাদের কাছে, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।"
[সূরা বাকারা, আয়াত: ২২২]

🔳এমনিভাবে কোন মহিলার সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার পর যে কয়েকদিন ব্লাড( রক্ত) আসে এই দিনগুলোকে নেফাস বলে এর সর্বোচ্চ মেয়াদ চল্লিশ দিন।কমের কোন নির্ধারিত মেয়াদ নেই।এই নেফাস চলাকালীন সময়গুলোতেও স্ত্রী সহবাস করা হারাম। অথচ অনেকেই না জানার কারণে এই সময়ে সহবাসে লিপ্ত হয় যা হারাম।

🔳অবশ্য,হায়েয ও নেফাস অবস্থায় সহবাসে লিপ্ত না হয়ে স্ত্রীর নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত অংশ বাদ দিয়ে বাকী অঙ্গ দিয়ে উপভোগ করা জায়েয আছে।কিন্তু নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত অংশে উপভোগ গ্রহণ করা সম্পূর্ণ হারাম।

❑ [দুই] রোযা অবস্থায়:

রমযানের রোযা অবস্থায় স্ত্রী সহবাস হারাম। কেননা রোযা হচ্ছে, "আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে ফজর হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত যাবতীয় পানাহার ও যৌনসঙ্গম হতে বিরত থাকার নাম। কেউ যদি রোযা অবস্থায় সহবাস করে তাহলে সে অনেক বড় পাপে লিপ্ত হবে, তার রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং তাকে অনেক বড় কাফফারা দিতে হবে।"
[ফাতহুল বারী, ৪/১৩২]

তবে, রমযানে রাতের বেলা অর্থাৎ- ইফতার থেকে নিয়ে সাহরি পর্যন্ত সহবাস করা সম্পুর্ণরুপে জায়েজ।
আল্লাহ তা'আলা বলেছেন, اُحِلَّ لَکُمۡ لَیۡلَۃَ الصِّیَامِ الرَّفَثُ اِلٰی نِسَآئِکُمۡ ؕ"আর সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে।" [সূরা বাকারা, আয়াত: ১৮৭]

আর নফল রোযা অবস্থায় সহবাস করে ফেললে কোন কাফফারা নেই। তবে রোযা ভেঙ্গে যাবে। কাজেই,স্বামীর উচিত, ধৈর্যধারন করা, রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করা।

❑ [তিন] স্ত্রীর পায়ুপথে/ পিছনের রাস্তায়(মলদ্বারে) সহবাস:

অনেক বিকৃত মানসিকতার মানুষ হালাল প্রন্থা ছেড়ে স্ত্রীর মলদ্বারে সহবাসে লিপ্ত হয়। ইদানিং পশ্চিমা ইতরশ্রেনীর মানুষদের কালচার মুসলিম সমাজেও ছয়লাভ হচ্ছে। অথচ এটি একটি অতিব নোংরা, নিকৃষ্ট কাজ। এই কাজটি তো হারামই, এমনকি কাজটি নবীজির ভাষায় 'কুফুরীর নামান্তর'।

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
مَنْ أَتَى حَائِضًا، أَوِ امْرَأَةً فِي دُبُرِهَا، أَوْ كَاهِنًا، فَقَدْ كَفَرَ بِمَا أُنْزِلَ عَلَى مُحَمَّدٍ.
"যে ব্যক্তি কোন ঋতুবতীর সাথে মিলিত হয় কিংবা কোন মহিলার পায়ুপথে সঙ্গম করে অথবা কোন গণকের নিকটে যায়, নিশ্চয়ই সে মুহাম্মাদের উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তা অস্বীকার করে’।"
[তিরমিযী, হাদীস নং-১৩৫, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৬৩৯, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-৯২৯০]

অপর হাদিসে রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
لَا يَنْظُرُ اللَّهُ إِلَى رَجُلٍ أَتَى امْرَأَةً فِي الدُّبُرِ
"যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর পায়ুপথে সহবাস করে আল্লাহ তার দিকে তাকাবেন না।" [তিরমিযি, হাদিস নং-১১৬৫]

আরেক হাদিসে রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
مَلْعُونٌ مَنْ أَتَى امْرَأَتَهُ فِي دُبُرِهَ
"যে ব্যক্তি স্ত্রীর সাথে নিতম্বে সহবাস করে সে লা’নত প্রাপ্ত।" [আবু দাউদ, হাদিস-২১৬২]

আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে পবিত্র তথা হালাল প্রন্থা অবলম্বন করার তাওফ্বীক দান করুন, দ্বীন ইসলাম বুঝে-শুনে সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন।

05/04/2023

Love you mom .❤️❤️

01/04/2023

প্রশ্ন : সেহরী কি আজান দেওয়া পর্যন্ত খাওয়া যাবে নাকি হুজুরে মাইকে যে টাইম দেয় ওইটা পর্যন্তই?

উত্তর ঃ সেহরি আজানের আগে পর্যন্ত খাওয়া যাবে না। কেননা আমাদের দেশে প্রায় মসজিদে সুবহে সাদিকের প্রায় ৪-৫ মিনিট পর আজান দেওয়া হয় আর সেহরির সময় হল সুবহে সাদিকের আগে পর্যন্ত সে হিসেবে সুবহে সাদিকের আগে পর্যন্ত খাওয়া যাবে। তবে হুজুর মাইকে যখন সেহরি খাওয়া বন্ধের ঘোষণা করবেন তখনই বন্ধ করে দেওয়া চাই। এতেই সতর্কতা নিহিত রয়েছে।

তাই আজান পর্যন্ত খাওয়া যাবে না। কেননা এতে সুবহে সাদিকের পর খানা খাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আর সুবহে সাদিকের পর খানা খেলে রোজা হবে না তাই মাইকে যখন সেহরি খাওয়া বন্ধের ঘোষণা করা হবে তখন থেকেই খানা খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।

সেহরীর সময় শেষ হবার পাঁচ মিনিট পর আজান দিতে হবে। তার আগে আজান দিলে আজান শুদ্ধ হবেনা।

মুফতি মুবীন ক্বাসিমী

30/03/2023

👌👌👌

29/03/2023

প্রশ্ন : রোযা অবস্থায় কয়েলের ধোয়া গ্রহণ করলে
রোযা ভাংবে কি না?
উত্তর : রোজা অবস্থায় আগরবাতি বা কয়েলের ধোঁয়া অনিচ্ছাকৃতভাবে নাকে বা গলার ভেতরে চলে গেলে রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। তবে আগরবাতি বা কয়েলের ধোঁয়া ইচ্ছাকৃতভাবে নাক দিয়ে টেনে ভেতরে নিলে রোজা ভেঙে যাবে; কিন্তু আগরবাতি বা কয়েলের ধোঁয়া ছাড়া শুধু ঘ্রাণ নিলে রোজা নষ্ট হবে না।

তবে সচেতনার জন্য রোজার দিনে আগরবাতি না জ্বালানোই উচিত। (সূত্র : কিতাবুল আসল : ২/১৭২; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া : ১/২০৮; মাজমাউল আনহুর : ১/৩৬১)

29/03/2023

আসসালামু অলাইকুম
রমজান মাসে কি সহবাস করা যাবে??
যদি করা যায় তাহলে কোন সময়ে করা উত্তম?

ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।

উত্তর:- জ্বি, মাগরিবের পর থেকে সেহেরীর শেষ সময় পর্যন্ত স্ত্রী সহবাস করা যাবে।
আল্লাহ তাআলা বলেন,

ﺃُﺣِﻞَّ ﻟَﻜُﻢْ ﻟَﻴْﻠَﺔَ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡِ ﺍﻟﺮَّﻓَﺚُ ﺇِﻟَﻰ ﻧِﺴَﺎﺋِﻜُﻢْ ﻫُﻦَّ ﻟِﺒَﺎﺱٌ ﻟَﻜُﻢْ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻟِﺒَﺎﺱٌ ﻟَﻬُﻦَّ ﻋَﻠِﻢَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻧَّﻜُﻢْ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﺗَﺨْﺘَﺎﻧُﻮﻥَ ﺃَﻧْﻔُﺴَﻜُﻢْ ﻓَﺘَﺎﺏَ ﻋَﻠَﻴْﻜُﻢْ ﻭَﻋَﻔَﺎ ﻋَﻨْﻜُﻢْ ﻓَﺎﻟْﺂَﻥَ ﺑَﺎﺷِﺮُﻭﻫُﻦَّ ﻭَﺍﺑْﺘَﻐُﻮﺍ ﻣَﺎ ﻛَﺘَﺐَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻟَﻜُﻢْ

সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের জন্য পরিচ্ছদ। আল্লাহ জেনেছেন যে, তোমরা নিজদের সাথে খিয়ানত করছিলে। অতঃপর তিনি তোমাদের তাওবা কবূল করেছেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন। অতএব, এখন তোমরা তাদের সাথে মিলিত হও এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা লিখে দিয়েছেন, তা অনুসন্ধান কর। (বাকারা ১৮৭)

আল্লাহ তাআলা উক্ত আয়াতে রমজান মাসে ইফতারির পর থেকে শুরু করে সেহরির আগ পর্যন্ত স্ত্রীসহবাস হালাল করেছেন।

29/03/2023

একটি ভিত্তিহীন ধারণা
রমযান মাসে কি কবরের আযাব মাফ থাকে?

অনেক মানুষকেই বলতে শোনা যায়, ‘রমযান মাসে কবরের আযাব মাফ থাকে’। তাদের এ ধারণা ঠিক নয়; কুরআন-হাদীসে এ বিষয়ে কিছু বর্ণিত হয়নি।

তেমনিভাবে কিছু মানুষকে একথাও বলতে শোনা যায় যে, ‘দাফনের পর জুমা বা রমযান এলে কিয়ামত পর্যন্ত কবরের আযাব মাফ হয়ে যায়!’ এ কথারও কোনো ভিত্তি নেই।

আল্লাহ সকলকে কবরের আযাব থেকে রক্ষা করুন! আসলে কবরের আযাব হওয়া না-হওয়ার সাথে রমযানের কোনো সম্পর্ক নেই; ব্যক্তির ঈমান ও নেক আমলের সাথে এর সম্পর্ক। ব্যক্তির উচিত ঐসকল আমল থেকে বিরত থাকা, যার কারণে কবরের আযাব হয় এবং সাথে সাথে ঐসকল আমলের প্রতি যত্নবান হওয়া, যার মাধ্যমে কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে।

তবে হাঁ, রোযাদার অবস্থায় ইন্তেকাল করলে তার বিশেষ ফযীলত রয়েছে। হুযায়ফা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
.. وَمَنْ صَامَ يَوْمًا ابْتِغَاءَ وَجْهِ اللهِ خُتِمَ لَهُ بِهَا دَخَلَ الْجَنّةَ.

قال الهيثمي : رَوَاهُ أَحْمَدُ، وَرِجَالُهُ رِجَالُ الصّحِيحِ غَيْرَ عُثْمَانَ بْنِ مُسْلِمٍ الْبَتِّيِّ وَهُوَ ثِقَةٌ.

যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে এক দিন রোযা রাখে এবং এ রোযা হয় তার জীবনের শেষ আমল (অর্থাৎ রোযাদার অবস্থায় তার ইন্তেকাল হয়) সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। -মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৩৩২৪; আলআসমা ওয়াস সিফাত, বায়হাকী, হাদীস ৬৫১; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস ১১৯৩৫

অর্থাৎ রোযাদার অবস্থায় ইন্তেকাল করলে, আশা করা যায়, আল্লাহ তাকে মাফ করে দেবেন। কিন্তু রমযান মাসে কবরের আযাব মাফ- এমন কোনো কথা পাওয়া যায় না।

সম্ভবত একটি বিষয় থেকে মানুষের মাঝে এ ভুল ধারণার সৃষ্টি হয়েছে। হাদীস শরীফে এসেছে-

إِذَا كَانَتْ أَوّلُ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ، صُفِّدَتِ الشّيَاطِينُ، وَمَرَدَةُ الْجِنِّ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ النّارِ، فَلَمْ يُفْتَحْ مِنْهَا بَابٌ، وَفُتِحَتْ أَبْوَابُ الْجَنّةِ، فَلَمْ يُغْلَقْ مِنْهَا بَابٌ، وَنَادَى مُنَادٍ: يَا بَاغِيَ الْخَيْرِ أَقْبِلْ، وَيَا بَاغِيَ الشّرِّ أَقْصِرْ، وَلِلهِ عُتَقَاءُ مِنَ النّارِ، وَذَلِكَ فِي كُلِّ لَيْلَةٍ.

যখন রমযানের প্রথম রাতের আগমন ঘটে, তখন দুষ্ট জিন ও শয়তানদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়, (সারা মাস) একটি দরজাও খোলা হয় না এবং জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, (সারা মাস) একটি দরজাও বন্ধ করা হয় না। একজন ঘোষক ঘোষণা করতে থাকে- হে কল্যাণের প্রত্যাশী! আরো অগ্রসর হও। হে অকল্যাণের যাত্রী! ক্ষান্ত হও। আর আল্লাহ তাআলা এ মাসের প্রতি রাতে অসংখ্য মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করেন। -সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ১৬৪২; সহীহ ইবনে খুযায়মা, হাদীস ১৮৮৩; মুসতাদরাকে হাকেম, হাদীস ১৫৩২

এ বর্ণনার ‘জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়’- এখান থেকে হয়ত কারো মাঝে এ ধারণার সৃষ্টি হয়েছে যে, তাহলে রমযানে কবরের আযাবও বন্ধ থাকে।

যাইহোক, রমযানে জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ থাকে, প্রতি রাতে আল্লাহ বহু মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন এবং রোযাদার অবস্থায় ইন্তেকাল করলে আশা করা যায় আল্লাহ তাআলা মাফ করে দেবেন এবং জান্নাতে দাখেল করবেন- এগুলো সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। কিন্তু রমযানে কবরের আযাব মাফ থাকে- এমন কোনো কথা পাওয়া যায় না।
[মাসিক আল কাউসার ২০২২ মে]

28/03/2023

Assalamu alaikum wa rahmatullahi WA barakatuhu

28/03/2023

যদি ১০০টা টাটকা সহীহ হাদিস দ্বারাও প্রমাণিত হয়ে যায় যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রামাদ্বানে ৮ রাকাতের বেশি পড়েননি তবুও উম্মতকে বিশ রাকাতই পড়তে হবে। কারণ, সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুম বিশ রাকাতই পড়েছেন। যদি ৮ রাকাতই রাসূলের সুন্নাহ হতো তাহলে সাহাবায়ে কেরাম কখনো রাসুলের সুন্নাহের বিরোধিতা করতেন না। আর রাসুলকে অনুসরণ করতে হবে সাহাবায়ে কেরামের পদ্ধতিতে, কারণ, রাসুলের সুন্নাহ সাহাবায়ে কেরামগণই ভালো বুঝতেন। আর স্বয়ং রাসূল সাল্লাল্লাহু সালাম নিজেই বলেছেন, তোমরা আমার এবং খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহের অনুসরণ করো। এখানে খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাহ বলতে তাঁরা রাসূলের সুন্নাহকে যেভাবে বুঝেছে ওটাই বুঝানো উদ্দেশ্য; কারণ ইবাদত-বন্দেগীর ক্ষেত্রে রাসুলের সুন্নাহের বাহিরে গিয়ে খোলাফায়ে রাশেদিনের আলাদা কোনো সুন্নাত থাকতে পারে না।

সবিশেষ প্রণিধানযোগ্য: ইমাম বদরুদ্দীন আল-বা'লী রহ. উদ্ধৃত করেন—

فَمن ظن أنه يَأْخُذ من الكتاب والسّنة بِدُونِ أن يقْتَدى بالصحابة ويتبع غير سبيلهم فَهُوَ من أهل البدع والضلال ومن خالف ما أجمع عَلَيْهِ المُؤْمِنُونَ فَهُوَ ضال

যে ব্যক্তি ধারণা করে যে, সে সাহাবায়ে কেরামের অনুসরণ করা ব্যতীত সরাসরি কুরআন-সুন্নাহ থেকে মাসআলা গ্রহণ করবে এবং সাহাবায়ে কেরামের অনুসৃত পথ ব্যতীত অন্য পথের অনুসরণ করবে তবে নিশ্চয় সে বিদ'আতি এবং পথভ্রষ্ট! আর যে ব্যক্তি ঐ বিষয়ের বিরোধিতা করে যে বিষয়ে মুমিনগণ একমত হয়েছেন, সে ব্যক্তিও গোমরাহ! [মুখতাসার ফাতাওয়া আল-মিসরিয়্যাহ: ৫৫৬]

সাহাবায়ে কেরাম ২০ রাকাত পড়তেন তার সংক্ষিপ্ত দলিল
https://www.lekhok.me/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%87%e0%a6%ac%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%b9-%e0%a6%b0/

https://www.lekhok.me/%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a7%80%e0%a6%b9-%e0%a6%95%e0%a6%a4-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%a4-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a8/

https://www.facebook.com/groups/1963480153902512/permalink/3314404192143428/

25/01/2023

🔴স্ত্রীর সাথে করণীয় কিছু সুন্নাহ স্বামীর জন্য উপদেশ:-

✅স্ত্রী গ্লাসের যে স্থানে ঠোঁট রেখে পানি পান করে সেই স্থানে ঠোঁট রেখে পানি পান করা সুন্নাহ।
(মুসলিমঃ৫৭৯)

✅স্ত্রীর কাছে চুল আঁচড়ে নেয়া সুন্নাহ। আয়েশা (রাঃ) রাসূল (ﷺ) এর চুল আঁচড়ে দিতেন
(বুখারীঃ২৯৫, মুসলিমঃ৫৭১)

✅স্ত্রীর ব্যাবহার করা মেসওয়াক দিয়ে মেসওয়াক করা সুন্নাহ। রাসূল সাঃ যখন মৃত্যু সজ্জায়, তখন রাসূল সাঃ আয়েশা রাঃ এর কোলে শুয়ে ছিলেন এবং রাসূল (ﷺ) বার বার মেসওয়াকের দিকে তাকাচ্ছিলেন, কিন্তু রাসূল সাঃ এতোটাই অসুস্থ ছিলেন যে মেসওয়াক চিবোতে পারবেন না, তাই আয়েশা (রাঃ) মেসওয়াক চিবিয়ে দেন এবং রাসূল (ﷺ) ঐ মেসওয়াক দিয়ে মেসওয়াক করেন। হাদীসে এভাবে লালা একত্রিত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে (বুখারীঃ৫২২৬)

✅স্ত্রীর সাথে একই সাথে গোসল করা সুন্নাহ। আয়েশা (রাঃ) এর সাথে এবং কখনো মাইমুনা (রাঃ) এর সাথে রাসূল (ﷺ) পবিত্রতার গোসল করতেন
(মুসলিমঃ৬২০, নাসাঈঃ৩৮০)

✅স্ত্রীর মুখের খাবার খাওয়া সুন্নাহ। আয়েশা (রাঃ) হাড় যুক্ত গোশত খাওয়ার পর রাসূল (ﷺ) আয়েশা রাঃ এর খাওয়া হাড় চুষে খেতেন। (মুসলিমঃ৫৭৯)

✅স্ত্রীর সাথে খেলায় প্রতিযোগিতা করা সুন্নাহ। রাসূল (ﷺ) এবং আয়েশা (রাঃ) রাত্রীতে সবাই ঘুমোলে দৌড় প্রতিযোগিতা করতেন।
(ইবনে মাজাহঃ১৯৭৯,আবু দাঊদঃ২৫৭৮)

✅স্ত্রীর প্রশংসা করা সুন্নাহ। রাসূল (ﷺ) আয়েশা (রাঃ) সবার সেরা, এবং খাদিজা (রাঃ) এর ভালোবাসার প্রশংসা করতেন (বুখারীঃ৫২২৯, ৩৪১১)

✅স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া বা সফরে যাওয়া সুন্নাহ। স্ত্রীদের সফরে নিয়ে যেতে রাসূল (ﷺ) লটারী করতেন, যার নাম আসতো তাকে নিয়ে ঘুরতে যেতেন। (বুখারীঃ২৫৯৩)

✅শাওয়াল মাসে বিবাহ করা সুন্নাহ। (তিরমিযিঃ১০৯৩)

✅স্ত্রীকে সুন্দর নামে ডাকা সুন্নাহ। (রাসূল (ﷺ) আয়েশা (রাঃ) কে হূমায়রা বলে ডাকতেন)

✅স্ত্রী কে কখনো মারধর না করা সুন্নাহ। রাসূল (ﷺ) কখনো কারো উপর প্রতিশোধ নিতেন না, এবং স্ত্রীদের ও মার ধর করতেন না। (বুখারীঃ৫২০৪, বুখারীঃ ৬১২৬)

✅স্ত্রীর কোলে মাথা রেখে কোরআন তেলায়ত করা সুন্নাহ। (বুখারীঃ২৯৭)

✅স্ত্রীর কাজকর্মে সহযোগিতা করা সুন্নাহ। (বুখারীঃ ৬৭৬)

✅হায়েয অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সাধারণ মেলামেশা করা সুন্নাহ। (বুখারীঃ৩০০)

✅স্ত্রীর মুখে খাবারের লোকমা তুলে দেয়া সুন্নাহ। এবং স্ত্রীকে খাবার খাইয়ে দিলে তা সদকা হিসেবে কবুল হয়,💠📖💠

Address

Purba Bardhaman
Kalna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mufti Mubeen qasimi official 1 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share