Lipi's Recipes

Lipi's Recipes Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Lipi's Recipes, Video Creator, Dhulagorh, Howrah.

Content Creator | influencer | Collaborator

Follow this page for new new recipes, tips and tricks and interesting videos�
Let's connect each other and make something interesting.

02/02/2025

I want to give a huge shout-out to my top Stars senders. Thank you for all the support!

Firoja Begum

01/02/2025

📌📌ওহির কিন্তু প্যান্ট ফাটা 😂😂
゚viralシfypシ゚ ゚ ゚viral

Big shout out to my newest top fans! 💎 Big shout out to my newest top fans! 💎 Mou Barat, Sanjura Khatun, Rakib ULDrop a ...
01/02/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Big shout out to my newest top fans! 💎 Mou Barat, Sanjura Khatun, Rakib UL

Drop a comment to welcome them to our community,

আপনার হাজব্যান্ড যদি আপনার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে, তাহলে চুলায় পানি বসান,,গরম করতে থাকুন,,ফুটতে থাকুক পানি।যখন দেখবেন, ...
30/01/2025

আপনার হাজব্যান্ড যদি আপনার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে, তাহলে চুলায় পানি বসান,,গরম করতে থাকুন,,ফুটতে থাকুক পানি।
যখন দেখবেন, হাজব্যান্ড ঘুমিয়ে পড়েছে। আর দেরি করবেন না।উঠে গিয়ে পানিটা এনে সরাসরি ঢেলে দিন একটা কাপে।ছেড়ে দিন একটা টি-ব্যাগ। আদা-লেবু দিয়ে এক কাপ চাই বানিয়ে খান।
চা স্ট্রেস কমায়,কান্নাও কমায়। 😎

27/01/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

৯০/১০ তত্ত্ব (the 90/10 principle):পরিস্থিতিটি ভাবুন—আপনি ব্রেকফাস্ট করছেন পরিবারের সাথে। দুর্ঘটনাবশতঃ, আপনার কন্যা চায়ে...
25/01/2025

৯০/১০ তত্ত্ব (the 90/10 principle):

পরিস্থিতিটি ভাবুন—
আপনি ব্রেকফাস্ট করছেন পরিবারের সাথে। দুর্ঘটনাবশতঃ, আপনার কন্যা চায়ের কাপ উল্টে ফেলে দিলো আপনার অফিসিয়াল শার্টে। চিৎকার করে উঠলেন ক্রোধে আপনি, রেগেমেগে কঠিন গলায় বকাবকি করলেন কন্যাকে ওই বোকামির জন্য। কন্যা কান্নায় ভেঙে পড়লো অশ্রুসজল।

কন্যাকে ভর্ৎসনার পর, এবার আপনি ফিরলেন স্ত্রীর দিকে এবং তাকেও দু'কথা শুনিয়ে দিলেন কঠোর ভাষায়, কাপটি টেবিলের কিনারায় রাখার কারণে। ছোটখাটো একটি তর্ক হয়ে গেলো উভয়ের মধ্যে। নাশতা না-করেই ধুপধাপ উঠে গেলেন আপনি, ঘরে গিয়ে আবার কাপড় পাল্টালেন। বেরিয়ে এসে দেখলেন, কন্যা হেঁচকি তুলে কাঁদছে আর নাশতা খাচ্ছে মায়ের বকুনির তোড়ে; তার স্কুলের সময় হয়ে গেছে। স্কুল-বাস মিস করলো সে। এদিকে স্ত্রীরও কাজে বেরুনোর সময় হয়ে এসেছে। ওদেরকে ডিঙিয়ে আপনি ছুটে বেরিয়ে গাড়ি স্টার্ট দিলেন, কন্যা ছুটে এসে গাড়িতে বসলো; তাকে নিয়ে স্কুলের দিকে ছুটলেন আপনি। আপনার দেরি হয়ে যাচ্ছে, বিধায় ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি ছোটাচ্ছেন আপনি, যে-রাস্তায় আইনত ৬০-এর উপরে ওঠা নিষিদ্ধ। ১৫ মিনিট দেরিতে, ২ হাজার টাকা ট্রাফিক-ফাইন দিয়েটিয়ে, কন্যাকে নিয়ে স্কুলে পৌঁছতে পারলেন। আপনার কন্যা "গুডবাই" না-বলেই প্রাণপণে ছুটে চললো তার ক্লাসরুমের দিকে।

অফিসে পৌঁছলেন ৩০ মিনিট দেরিতে। ঢুকেই বুঝতে পারলেন, ব্রিফকেস আনেননি। সকালটা শুরু হলো ভয়ঙ্করভাবেই, এবং এভাবেই চলতে লাগলো পরবর্তী প্রতিটি মুহূর্ত, এমনকি আরও বাজেভাবেই সামনে আসতে শুরু করলো পরের ঘটনাগুলো। একসময় বাড়ি ফিরলেন; বুঝতে পারলেন কন্যা ও স্ত্রীর সাথে আপনার দূরত্ব তৈরি হয়ে গেছে উভয়দিক থেকেই। কেন? সকালে আপনার ওই প্রতিক্রিয়াশীল ব্যবহারটির কারণেই।

আজ আপনার দিনটি বাজেভাবে কাটার মূল দায়টি কার?
০১. ওই চায়ের?
০২. আপনার কন্যার?
০৩. ট্রাফিক-পুলিশটির?
০৪. আপনার?

উত্তরটি হলোঃ ০৪।

চায়ের ঘটনাটিতে নিজের উপরে আপনার কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। আপনার ওই ৫ সেকেন্ডের প্রতিক্রিয়াই পরবর্তী পুরো দিনটিকে প্রসব করেছে। অথচ যা হওয়া উচিৎ ছিল বা হতে পারতোঃ

চা ছলকে পড়লো আপনার উপরে। আপনার কন্যা কাঁদো-কাঁদো অবস্থা। আপনি তাকে নম্র-স্বরে বললেন— "ইটস্‌ ওকেই ব্যাটা, পরেরবার আরেকটু সতর্ক থাকবে। থ্যাঙ্কিউ।" তারপর আপনি তোয়ালে খুঁজে নিলেন, মুছে নিলেন, ঘরে ঢুকে গেলেন দ্রুত, ব্রিফকেসটি নিলেন। বেরিয়ে এসে জানলা দিয়ে দেখে নিলেন— কন্যা ঠিকমতো স্কুল-বাসে উঠলো কিনা। কন্যা বাসের জানলা দিয়ে হাত নাড়ছে আপনার প্রতি। আপনি ও স্ত্রী হাত নেড়ে বিদায়-শুভেচ্ছা জানালেন কন্যাকে। স্ত্রীকে চুমু দিলেন; একসাথে বেরিয়ে গেলেন কাজে, স্ত্রী ও আপনি। যথারীতি ৫ মিনিট আগে অফিসে প্রবেশ করলেন, সহকর্মীদের সাথে কুশল বিনিময় সারলেন, আপনার বস আপনাকে আসন্ন পুরো দিনটির জন্য শুভকামনা জানালেন।

পার্থক্যটি লক্ষ্য করুন। দু'টি আলাদা দৃশ্যপট। উভয় দৃশ্যই শুরু হয়েছে একইভাবে, কিন্তু শেষ হয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে। কেন? একমাত্র কারণ— আপনার প্রতিক্রিয়ার ধরন। প্রাত্যহিক জীবনের ১০% ঘটনার উপরে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকা অসম্ভব, বাকি ৯০% ঘটনা ঘটে আপনার প্রতিক্রিয়ার ফলস্বরূপ। এটিই ৯০/১০ তত্ত্ব। দ্য নাইন্টি/টেন প্রিন্সিপল।

এই ৯০/১০ তত্ত্বকে নিজের অনুকূলে রাখার গোপন কৌশল জেনে নিনঃ

আপনি যদি কেউ নিগেটিভ কিছুর কবলে পড়ে যান, স্পঞ্জ হবেন না, কাচ হবেন। সমস্যাটিকে জলের মতো গড়িয়ে পড়ে যেতে দিন আপনার বাইরে থেকেই, কাচের মতো; স্পঞ্জের মতো শুষে নেবেন না নিজের ভিতরে। নিগেটিভ কিছুকে আপনার উপরে প্রভাব ফেলতে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। রিয়্যাক্ট করুন ব্রেইন দিয়ে, শিক্ষার বহিঃপ্রকাশ দিয়ে; কোনো উস্কানিতে খেলতে নেমে যাওয়ার মতো বাজে খেলোয়াড় আপনি নন। ইগনোর। ফলে, আপনার উপরে এর কোনোই প্রভাব থাকবে না পরবর্তী সময়ে। একটিমাত্র ভুল রিয়্যাকশানের কারণে আপনি হারিয়ে ফেলতে পারেন স্বজন, হয়ে যেতে পারেন বরখাস্ত, রয়ে যেতে পারেন বিপর্যস্ত, ইত্যাদি... ইত্যাদি।...

কেউ আপনাকে অপদস্ত করতে চাইলে, কীভাবে রিয়্যাক্ট করেন আপনি? মেজাজ হারিয়ে ফেলেন? সামনে যা-কিছু আছে, তাতে থাবড়া মারেন রেগেমেগে? গালাগালি করেন? অভিশাপ দেন? ব্লাডপ্রেশার বেড়ে যায় সাঁইসাঁই? তাদের উপর শোধ নিতে, একটা শিক্ষা দিতে মরিয়া হয়ে ওঠেন? এসব করতে গিয়ে আপনার আসন্ন জীবনটি তছনছ হয়ে গেলে, কিংবা এর প্রভাবে অফিসে দশ মিনিট পরে পৌঁছলে ওদের কিছুই যায়-আসে? ময়লার গাড়িকে ওভারটেক করতে গিয়ে নিজের যত্নের গাড়িটি কেন নোংরা করবেন?

৯০/১০ তত্ত্বটি মাথায় রাখবেন। যা আপনার নিয়ন্ত্রণে নেই, তাকে খোঁচাতে যাবেন না। এতে কাপুরুষতা নেই, বুদ্ধিবৃত্তি আছে। পাত্তা দিবেন না। হাওয়া। যাঃ, ধুর! আপনাকে যদি জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আপনার চাকরি আর নেই, নির্ঘুম রাত কাটাবেন? হতাশায় জেরবার হয়ে যাবেন? দুঃসময় আসেই সুসময় সামনে আছে বলে। খুঁজে নিতে হবে। আপনার মেধা, শ্রম, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আরেকটি কাজের খোঁজে বেরিয়ে পড়ুন। গাড়ি দেরিতে আসায়, ড্রাইভারকে বকেঝকে নিজের সময়টিকে কেন নষ্ট করে দেবেন? দেরিটায় তার নিয়ন্ত্রণ ছিল কিনা আপনি জানেন? অপেক্ষার সময়টায় কিছু পড়ুন, অন্য যাত্রীদের সাথে আলা-বিনিময় করুন। এতো ক্রোধ কেন থাকবে ব্রেইন-ওয়ালা মানুষের? বাজে রিয়্যাকশান জীবনকেই বাজে করে দেয়।

৯০/১০ প্রিন্সিপলটি জানা হয়ে গেলো আপনার। প্রয়োগ করুন এর বাস্তবতা; দেখবেন— এর ফলাফল কী সুন্দর!

Salah Uddin Ahmed Jewel
ইভানা আলাভি ফ্যানস থেকে।

25/01/2025

মন দিয়ে পড়াশোনা হচ্ছে ❤️✅😂
゚viralシfypシ゚ ゚ ゚viral

এতদিন হয়ে গেল তাও রান্নাবান্নাটা ভাল করে শিখলে না বৌমা| রত্না আর জামাই তো এখুনি এসে পড়বে| নিজের মেয়ে বলে বলছি না আমার...
24/01/2025

এতদিন হয়ে গেল তাও রান্নাবান্নাটা ভাল করে শিখলে না বৌমা| রত্না আর জামাই তো এখুনি এসে পড়বে| নিজের মেয়ে বলে বলছি না আমার রত্না হল রূপে লক্ষ্মী, গুণে সরস্বতী| শ্বশুরবাড়ি যেতেই আলো জ্বলে উঠেছে| জামাই তো প্রশংসায় পঞ্চমুখ| শুধু আমি পছন্দ করি না বলে চাকরি বাকরির ধারকাছ দিয়ে গেল না কোনদিন| আর তুমি কিনা এই এক ভাঙাচোরা শুকতো রাঁধতেই হেদিয়ে গেলে! ভাবভঙ্গি দেখে মনে হয় যেন আর কোন মেয়ে সংসার সামলে চাকরি বাকরি করে না| বাবুর বাবা যে তোমার মধ্যে কি দেখেছিলেন কে জানে?

মাথা নীচু করে ফোড়নের কৌটো খুঁজছিল তমালিকা| রোজ রোজ এই একই কথা, একই শোরগোল| মাঝেমধ্যেই মনে হয় এই দমবন্ধকর সংসার থেকে পালিয়ে বাঁচি| ওঁর টুয়েলভ পাশ মেয়ে চেষ্টা করে কি হাতিঘোড়ার চাকরি পেত তমালিকার জানা নেই, তবে তার রোজগারের অঙ্কটাই যে শাশুড়ির চক্ষুশূল তা সে বেশ বোঝে| অনেক হয়েছে, আর নয়| বিড়বিড় করে তমালিকা, অন্যায় যে করে, আর অন্যায় যে সহে...

কোন উত্তর না পেয়ে ঝংকার দিলেন ললিতা, সেই কখন বাজার থেকে মাছগুলো এসে পড়ে রয়েছে| তা ধোয়া, বাছা কখন হবে শুনি? ওরা কি নিজে থেকেই রান্না হবে?

মুচকি হেসে বলে তমালিকা, আপনার গুণী মেয়ে তো এসেই পড়ছে, বাকি রান্নাটা না হয় সেই সেরে নেবে| আসা করি সব্বাই হাতচেটে খাবে, রূপে লক্ষ্মী, গুণে সরস্বতীর সঙ্গে রন্ধনেও নিশ্চয় দ্রৌপদী|

মানে? তুমি আমার মেয়েকে অপমান করছ? ওর মতো গুণী হতে পারবে কোনদিন? পলকে আগুনে ঘি পড়ে| আমার মেয়ে তার বাপের বাড়িতে এসে কিনা হাত পুড়িয়ে খাবে? তাও মা বেঁচে থাকতে? জানো শ্বশুরবাড়িতে ওকে কত খাটতে হয়! সবার কি আর তোমার মতো ভাগ্য, যে শ্বশুরবাড়িতে এসে পায়ের ওপর পা তুলে বসে থাকবে!

তাহলে না হয় মেয়ের পছন্দমত রান্নাটা আপনিই করে ফেলুন| আপনার ছেলের সঙ্গে দুপুরে একটু বেরোতে হবে| জরুরি কাজ আছে| আপনার মেয়ে চাইলেই অপেক্ষা করতে পারে কিন্তু বিল্ডার্স লিমিটেডের মালিক কোনভাবেই অপেক্ষা করবে না|

মানে? বাবু বুঝি নতুন ফ্ল্যাট কিনছে? কই আমায় তো কিছু জানায় নি? উস্কানিটা তুমিই দিয়েছ নিশ্চয়, তা তো দেবেই, কপালে করাঘাত করেন ললিতা, আমার যেমন কপাল| আগেই বলতে পারতে আমার সঙ্গে থাকতে আর ভাল লাগছে না? তা কবে যাচ্ছ তোমাদের নতুন ফ্ল্যাটে? সেই ফ্ল্যাটে এই বুড়ির জায়গা হবে না নিশ্চয়| তা যার যেমন ভাগ্য! ছাতুবাবু লেনের সংকীর্ণ গলির নোনাধরা বাড়িতে বউ হয়ে এসেছিলাম, সেখানেই মরব না হয়| অন্ততঃ তোমার শ্বশুরমশাইকে তো নিয়ে যেতে পারতে! ধৃতরাষ্ট্রের মতো অন্ধভাবে তোমায় সাপোর্ট করে!

ফ্ল্যাটটা আপনার বাবু নয় আমি কিনছি| একথা সত্যি এই চার দেওয়ালের মাঝে থাকতে থাকতে আমি হাঁফিয়ে উঠেছি| নোনার গন্ধে মনেও মরচে ধরে যায়|

মানে? তোমায় বিয়ে করে বাবুর আত্মসম্মানটুকুও গেছে বুঝি! সে কিনা বউয়ের কেনা ফ্ল্যাটে ল্যাং ল্যাং করে থাকতে যাচ্ছে!

শুধু আপনার বাবু কেন মা! আপনিও যাচ্ছেন| মরতে হলে দশতলা ফ্ল্যাটের হাওয়া খেয়ে মরবেন, শুধুমুধু নোনা দেওয়ালের ঝাপটা খেয়ে মরে লাভ আছে?

স্তম্ভিত বিস্ময়ে তমালিকার দিকে তাকিয়ে থাকেন ললিতা| সত্যিই কি তিনি এই বয়সে এসে নোনাধরা চার দেওয়ালের গন্ডী থেকে মুক্তি পাবেন? এসে থেকে যে মেয়েকে ভালোবাসতে পারেন নি, তার মনেই কিনা তাঁর জন্য এমন ভালোবাসা লুকিয়ে ছিল! মুখে মধু থাক বা না থাক, অন্তরের ভালোবাসাই আসল| কই তাঁর মেয়েও তো নতুন ফ্ল্যাট কিনেছে, কিন্তু মায়ের কাছে এত আবদার করলেও মেয়ের সেই ফ্ল্যাটে মায়ের কোন জায়গা হয় নি তো!

📌সমাপ্ত

#সংগৃহীত

Big shout out to my newest top fans! 💎 Big shout out to my newest top fans! 💎 Rakib UL, Mou Barat, Sanjura KhatunDrop a ...
24/01/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Big shout out to my newest top fans! 💎 Rakib UL, Mou Barat, Sanjura Khatun

Drop a comment to welcome them to our community,

ইংরেজিতে একটা কথা আছে You can’t pour from an empty cup, খালি কাপ থেকে ঢালা যায় না। মানে হলো আমাদের মানুষ হিসাবে ভালোমতন...
23/01/2025

ইংরেজিতে একটা কথা আছে You can’t pour from an empty cup, খালি কাপ থেকে ঢালা যায় না। মানে হলো আমাদের মানুষ হিসাবে ভালোমতন অন্যদের যত্ন নেওয়ার জন্য, প্রথমে নিজেদের যত্ন নেওয়া উচিত। এই ধারণাটি সবারই আছে যে নিজে ভালো নেই সে অন্যকে ভালো কি করে রাখবে? আক্ষরিক অর্থেই খালি কাপ থেকে আপনি কি করে ঢালবেন? এই অসম্ভব কাজটা পারে শুধু মায়েরা, নিজের দিকে তাকিয়ে দেখুন, নিজেদের চারপাশে তাকান, দেখবেন মায়েরা শূন‍্য কাপ থেকেই অবিরাম মায়া, মমতা, ভালোবাসা, যত্ন ঢেলেই যাচ্ছে, ঢালতে ঢালতে নিজে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে তবুও স্বার্থ ত‍্যাগ করে দিয়েই যাচ্ছে। কিভাবে সম্ভব?

কারন মায়েরা দায়িত্বশীল, নিজেদের তাবৎ অপ্রাপ্তি উপেক্ষা করে তারা সন্তানের অধিকার আদায় করেন, পরিবারের প্রতি দায়িত্ব পালন করেন, কিভাবে করেন সেটা একটা রহস্য! কিন্তু যেহেতু মায়েরা সযত্নে নিজেদের খালি কাপটা লুকিয়ে রাখেন পরিবারের সদস্যরা বা তার সন্তানরাও জানেও না মা খালি কাপ দিয়েই ঢেলে চলেছেন।

একটি গাড়ির যদি সার্ভিসিং না করেন কোন গ‍্যাস বা তেল না ভরেন তাহলে কিভাবে আশা করেন সেটা অবিরাম চলবে? এক পর্যায়ে গিয়ে ইন্জিনটাই নষ্ট হয়ে যাবে।

মায়েদেরকে বলছি, খালি কাপ থেকে ঢালার চেষ্টা বন্ধ রেখে অন্তত দিনে একবার চেক করুন আপনার কাপটি কতটুকু পূর্ণ? যখন দেখবেন যে খালি হয়ে আসছে পুরোপুরি ফুরিয়ে যাবার জন‍্য অপেক্ষা করবেন না, একটু থেমে চিন্তা করুন এই মুহূর্তে আপনার কী প্রয়োজন? কি করলে বা কি পেলে আপনার পাত্রটি একটু পূরন হবে? বাবুর বাবা এবং পরিবারের সদস্যরা, নিজেদের পরিবারের মায়েদের কাপটি চেক করুন, সাথে নিজেদের কাপও, একে অপরকে বুঝতে চেষ্টা করুন, খালি কাপ থেকে ঢালার মতন অসম্ভব কাজটি করতে কাওকে যেন বাধ্য হতে না হয় ।

নিজের যত্ন নেওয়া নিজেকে ভাল রাখা মানে স্বার্থপর হওয়া না। মায়ের নিজের কাপটি যদি পূর্ণ থাকে, মা তার ধারনক্ষমতার হাজার গুন বেশী সন্তানকে দিয়ে থাকেন, এই আশ্চর্য ক্ষমতা একমাত্র মায়েদেরই আছে! শূন্য কাপ নিয়ে কিভাবে মাইলের পর মাইল চলা যায় আমি মা হবার পর থেকে জানি, সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে আমরা সবই পারি, তবে সেটা বিভ্রম। মায়ের প্রয়োজন বিশ্রাম, সহযোগিতা, সহমর্মিতা, ভালোবাসা এবং সম্মান, সত‍্যিকার অর্থে কাপটি তখনই ভরে।

আশা চৌধুরী

゚ ゚viralシfypシ゚ ゚viral

ছেলে নিয়ে মারাত্মক ঝামেলায় পড়েছি। টুয়েলভে উঠার পর যেন হনু হয়ে গেছে। কারো কথাই শুনতে চাইছে না। স্কুল থেকে রিপোর্ট পা...
22/01/2025

ছেলে নিয়ে মারাত্মক ঝামেলায় পড়েছি। টুয়েলভে উঠার পর যেন হনু হয়ে গেছে। কারো কথাই শুনতে চাইছে না। স্কুল থেকে রিপোর্ট পাচ্ছি। এমনকি ওর স্কুল বন্ধু বান্ধবীরাও নেতিবাচক কথা বলছে। এক কথায় ভালো করে বললে বিভু বিগড়ে গেছে।
ওর বাবার মতে উচ্ছন্নে গেছে।
মাধ্যমিকের আগে বিভুর জন্য যান-প্রাণ দিয়ে লড়েছি। যত টিউশনি চেয়েছে দিয়েছি। যখন যে বই চেয়েছে দু'ঘণ্টার মধ্যে জোগাড় করে দিয়েছি। ছেলের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও রাত জেগেছি। লাস্ট দু'বছর কোথাও বেড়াতে যাইনি। বাপের বাড়ি যাইনি। শ্বশুর বাড়ি যাইনি। ওর বাবার সমস্ত কাজ ফোনে সেরেছে। নিজের মাকে পর্যন্ত দেখতে যেতে দিই নি। ছেলের যেন ক্ষতি না হয় সর্বদা সজাগ দৃষ্টি রেখেছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাজের কাজ কিছু হলো না। ছেলে ঠিক বিগড়েই গেল। অত্যন্ত বাজে রেজাল্ট করলো। আর এখন কারো কথাই শোনে না।
বাধ্য হয়ে দু'তিন জায়গায় কাউন্সিলিং করালাম। স্কুল টিচারদের কাছে ধরে নিয়ে গিয়ে দল বেঁধে বোঝালাম। বন্ধুরা বোঝালো। আমি কান্নাকাটি করলাম। ওর বাবা ধমকালো। কিন্তু কিছুই হলো না। বিভু শোধরালো না। এখন কিছুদিন যাবৎ দেখছি আমাদের অপমান পর্যন্ত করে ফেলছে।
ফলে মন ভালো না। ভালো নেই। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হচ্ছে কোথাও পালিয়ে যাই। অফিস যেতে বিরক্ত লাগছে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে। বিভুর বাবাকে পর্যন্ত মারতে ইচ্ছে করছে। এক একবার মনে হচ্ছে আত্মহত্যা করি।
হঠাৎ একদিন চা খেতে খেতে বিভুর বাবা বলল, চলো ক'দিন গ্রামে ঘুরে আসি। বাবা-মার কাছে গিয়ে থাকি। ছেলেটার একটু ওয়েদার চেঞ্জ হোক। নতুন জায়গায় ঘোরাঘুরি করুক। আর ভালো লাগছে না।
যুক্তিটা আমারও মনে ধরল। সত্যিই অনেকদিন শ্বশুর-শাশুড়িকে দেখি না। দেবর ভাসুরকে দেখিনা। ও বাড়ির কথা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। এতকিছু ঘটে গেছে ওদের জানাইনি। খুব সুন্দর প্রস্তাব দিয়েছে বিভুর বাবা।
তাই আর না করলাম না। অফিস থেকে ছুটি নিয়ে অবাধ্য ছেলেকে ধরে জোর করে নিয়ে চললাম গণেশপুর।
রানাঘাট রেল ব্রিজের কাছে এসে আটকে গেলাম। ভয়ংকর জ্যাম লেগেছে এখানে। নিত্যদিন নাকি এমনই থাকে। বলছিল বাসের অন্যান্য যাত্রীরা।
বাস থেকে যখন নামছি তখন রাত দশটা। এখান থেকেও চার কিলোমিটার যেতে হবে। জ্যাম বড্ড দেরি করিয়ে দিলো।
চারিদিক অন্ধকার। একটাও দোকান খোলা নেই। শীতের সময় বলে লেপের লোভে সবাই পালিয়েছে। দু একটি জোনাকির উড়ন্ত আলো ছাড়া কিছুই চোখে পড়ছে না। নিজের হাত নিজেই দেখতে পাচ্ছি না। অন্ধকার যেন গাছপালা ঘরবাড়ি রাস্তাঘাট গিলে খেয়েছে।
হঠাৎ বিভুর বাবা বলল, "তোমরা একটু ওয়েট কর, শংকরকে ডেকে আনি।" বলেই অন্ধকারে মুহূর্তে মিলিয়ে গেল। কোন দিকে গেল ঠিক বোঝা গেল না।
বিভুর বাবার একেবারে পরিচিত এলাকা। সম্ভবত শংকর নামক ছেলেটিকে চেনে। টোটোও থাকতে পারে।
যা ভেবেছিলাম ঠিক তাই। মিনিট দশকের মধ্যেই টোটো নিয়ে হাজির হয়ে গেল বিভুর বাবা। যে সঙ্গে এসেছে তাকে চেনা গেল না। ছেলেটির মাথায় মাঙ্কি টুপি।
বাড়িতে প্রায় পৌছে গেছিলাম। হঠাৎ কি মনে হতে বিভুর বাবাকে বললাম টোটো দাঁড় করাতে। বিভুর বাবা মৃদু আপত্তি করল বটে কিন্তু আমার কথা শুনল। ওখান থেকেই টোটো বিদায় করা হলো।
গ্রাম একেবারে নিস্তব্ধ। নিশ্চয়ই ঘুমিয়ে গেছে সকলে। তার ওপর শীতের রাত। কুয়াশাও পড়েছে অল্প। এত রাতে বাড়িতে কেউ জেগে থাকার কথা নয়।
কাছাকাছি গিয়ে বুঝলাম অনুমান সত্য। কেউ জেগে নেই।
বাড়ির নিকটে গিয়ে রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে বিভুর বাবাকে ফিসফিস করে বললাম, ছেলে নিয়ে তুমি এখানে দাঁড়িয়ে থাকো। আমি তোমার মায়ের ঘরের সামনে থেকে ঘুরে আসছি। কথা বলবেনা। একদম চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকবে।
বিভুর বাবা কিছু একটা আন্দাজ করে কোন প্রশ্ন না তুলে চুপ করে ছেলেকে নিয়ে দাঁড়িয়ে রইল।
আমি এক পা এক পা করে শাশুড়ি ঘরের সামনে এলাম। তারপর চুপটি করে মিনিটখানি দাঁড়িয়ে থেকে ফিরে এলাম বিভুর কাছে।
অন্ধকারে কাউকে ঠিক চিনতে পারছিনা। আন্দাজে বিভুকে বললাম, বিভু এবার তুই যা। পা টিপে টিপে যাবি। ঠাকুমার ঘরের সামনে গিয়ে মিনিটখানি দাঁড়াবি। কোন কথা না বলে ফিরে আসবি। মনে থাকে যেন।
বিভু সম্ভবত কোন রহস্যের গন্ধ পেয়েছে। একেবারে অক্ষর অক্ষরে পালন করলো আমার আদেশ। ফিরে এসে ফিসফিস করে বলল, সব ঘুমিয়ে গেছে। কেউ জেগে নেই।
এবার বিভুর বাবাকে বললাম, তুমি যাও। মিনিটখানি দাঁড়িয়ে ফিরে আসবে।
বিভুর বাবা কথা না বাড়িয়ে অন্ধকারে চলে গেল। আমরাও এলাম পিছু পিছু।
তিরিশ সেকেন্ডও হয়নি বিভুর বাবা শাশুড়ির ঘরের বন্ধ দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। হঠাৎ ঘরের ভেতর থেকে শব্দ এলো, বাইরে কেডা! আমার জয়ন্ত নাকি! দাঁড়া বাবা। বলতে বলতেই ঘরের আলো জ্বলে উঠলো। দরজা খুলে গেল। কুঁজো হয়ে কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে এলেন শাশুড়ি।
বাইরে বেরিয়ে ছেলেকে দেখে প্রথমেই বললেন, বিকাল থিকাই মনে হইতাছিলো তুই আইবি! পরক্ষণেই ছেলের দিকে তাকিয়ে বললেন, ইস পোলাডার আমার খিদা লাগছে। আয় দেহি ভেতরে আয়।
উনার কথা শেষ না হতেই আমরা গিয়ে দাঁড়ালাম সামনে। আমাদের দেখতে পেয়ে শাশুড়ি খুব সুন্দর করে হেসে বললেন, অন্ধকারে দাঁড়ায় রইছ কেন! ভিতরে আসো। এত রাইতে আইলা কেন! আমার নাতি কই?

সকাল আটটা। বিভু ঘুম থেকে ওঠেনি। ডাকতে গিয়ে দেখি চোখ মেলে চুপ করে শুয়ে আছে। কি যেন ভাবছো! আমার আগমন অনুভব করে উঠে বসে চোখ ডলে অনেকক্ষণ ভেবে বিজ্ঞের মতো বলল, কি আশ্চর্য কান্ড মা! একটা ব্যাপার বুঝতে পারলাম না। রাতের অন্ধকারে আমি গেলাম, তুমি গেলে ঠাকুমা বুঝতে পারল না। অথচ বাবা যেতেই ঠিক বুঝতে পারলো! এটা কি করে সম্ভব! ঠাকুমা কি জাদু জানে? তার ছেলে এসেছে বুঝলো কি করে?
এ প্রশ্নের উত্তর কি দেবো! এ প্রশ্নের উত্তর কি হয়! হওয়া সম্ভব! কোনোমতে বললাম, ঠাকুরমা তার ছেলেকে খুব ভালোবাসেন। তাই বুঝতে পেরেছেন।
ধ্যাত তা হয়? আন্দাজে বোঝা যায়? তুমিতো বাবাকে ফোন করতেও নিষেধ করে দিয়েছিলে। তাও কি করে বুঝলেন?
আমি কি করে বলবো! ঠাকুমাকে জিজ্ঞেস কর।
ছেলে অনেকক্ষণ চুপ থেকে হঠাৎ বলল, তুমি পারো? তুমি বুঝতে পারো!
ছেলের এলোমেলো প্রশ্নের হেসে ফেললাম। মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললাম, "কেন পারব না বাবা! সব মায়েরাই পারে।"
সত্যি!
সত্যি!
একটু থেমে বিভু কি যেন চিন্তা করল তারপর হঠাৎ বলল, আমি খুব খারাপ, তাই না?
ছেলের কথার ভেতরটা কেমন হঠাৎ কেঁপে উঠলো। বিভুকে বুকের মাঝখানে টেনে নিয়ে ধীরে ধীরে বললাম, কে বলেছে আমার ছেলে খারাপ?
বন্ধুরা যে বলে!
তুমি কখনো খারাপ নও। আমার ছেলে খুব ভালো। তোমার বন্ধুদের আমি বকে দেব।
না মা কিছু বলো না। দেখো আমি ভালো হয়ে যাব। বাবা কেমন ঠাকুমার সব কথা শোনে। কাল রাতে কেমন বাধ্য ছেলের মত ঠাকুরমার পাশে বসে সব কথা শুনল। ঠাকুমা কত বকলো। বাবা কিছু বলল না। আমিও তোমার কথা শুনবো।
ছেলের কথা শুনতে শুনতে কখন যেন চোখের কোনটা একা একাই ভিজে এসেছিল নীরবে। কোলের মধ্যে ছেলেটাকে মনে হচ্ছিল আমার সেই ছোট্ট সোনামণি। যাকে প্রথম দেখে হৃদয়টা ভরে উঠেছিল সুখে। এক অনাবিল আনন্দে।

অনুভব।






#সংগৃহীত





#অনুগল্প


সংগৃহীত

21/01/2025

শুভ সকাল

20/01/2025

Good morning friends

17/01/2025

📌📌 হঠাৎ কি গিফ্ট পেলাম ❓❓
゚ ゚viralシ

17/01/2025

Good morning Friends

📌📌 নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি , মেয়েদের একটু জেদি হওয়ায় ভালো কারন যে যত সহ্য করে তাকে ততটাই সহ্য করে যেতে হয় 📌📌
16/01/2025

📌📌 নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি , মেয়েদের একটু জেদি হওয়ায় ভালো কারন যে যত সহ্য করে তাকে ততটাই সহ্য করে যেতে হয় 📌📌

Address

Dhulagorh
Howrah
711302

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lipi's Recipes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Lipi's Recipes:

Videos

Share

Category