alien of india

23/08/2023

23/08/2023
CHANDRAJAN-3......can I ask you something??

Is moon hollow?🌙
Is any alien lab exist there?🚠🚡
Is any light blink on moon land?🏮🔦💡
Is any ufo seen during this moon orbiting period?🛸🛸🛸🛸
Is any dark knight satelite found on space???🗿🗿
Need answer....................👽

23/08/2023

History will be written in........👽

21/08/2023

ISRO থেকে শেষ খবর পাওয়া গেছে।
চন্দ্রযান-৩ একদিন পরে ল্যান্ড করতে চলেছে।
কিছুক্ষণ আগের পাঠানো ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামার আগে তার সঠিক অবতরণ স্থান খোঁজার চেষ্টা করছে,যাতে খুব ধীরে সফলভাবে কোনো ক্ষতি ছাড়াই ল্যান্ডিং করা যায়।এটা সকাল ৮:৫০ এর আপডেট।👽

20/08/2023

খুবই দুঃখজনক ঘটনা, কিছুক্ষণ আগে ROSCOSMOS থেকে পাওয়া খবর:
গত ২০শে আগস্ট ২০২৩ রবিবার সন্ধের সময় রাশিয়ান স্পেস রকেট LUNA25 চাঁদের দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হবার সময় তার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চাঁদের বুকে ভেঙে পরে।
ROSCOSMOS মানে রাশিয়ান স্পেস এজেন্সি জানায় যে কLUNA25 এর কম্পিউটার এ কোনো যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আর তার সাথে যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয়নি। LUNA25 চাঁদের শেষ অরবিট থেকে অন্য অরবিট এ সরে যায় এবং ল্যান্ডিং পয়েন্ট মিস করে যায়। কোনো ভাবেই ROSKOSMOS এর বিজ্ঞানীরা LUNA25 কে আর কন্ট্রোল করতে পারছিল না।
বিগত ৪৭ বছর পর এটিই ছিল রাশিয়ার পক্ষ থেকে চাঁদের দিকে প্রথম কোনো মিশন।
স্পেস বা মহাকাশে সামান্য একটু ভুল হলেই সব শেষ হয়ে যায়, রাশিয়ার প্রতি সমবেদনা রইলো।

18/08/2023

আমার এক প্রিয় ছোট্ট মনের মানুষের কবিতা, alien লাভার হিসাবে সে এটা আমায় পাঠিয়েছে।👽

15/08/2023

চন্দ্রযান ৩ থেকে তোলা চাঁদের ছবি, ১৪ই অগস্ট।
মাত্র ১৬৪ কিমি দূরে অবস্থিত ছিল চন্দ্রযান যখন এই ছবিটি তোলা হয়। চাঁদের প্রায় অন্ধকার দিকে নামতে চলেছে চন্দ্রযান ৩,যেটি প্রায় ১৪থেকে ১৫ দিন সূর্যের আলো পায় আবার বাকি ১৪/১৫দিন অন্ধকারে ঢেকে থাকে,ISRO প্রায় অসম্ভব কে সম্ভব করে দেখাতে চলেছে।রয়েছে অন্ধকার দিক নিয়ে অনেক প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ত্ব,রয়েছে ভিনগ্রহী প্রাণীদের থাকার বিবাদপূর্ণ থিওরি, চাঁদ ফাঁপা কিনা সেটাও হয়তো জানার অপেক্ষায় রয়েছে আমাদের মত অনেকেই।apollo মিশনের (১৯৭২) নভোচারীরা পরে জানিয়েছিল যে চাঁদের বুকে কিছু ব্রীজ দেখা গেছে,কিছু উঁচু টাওয়ার ছিল,যেগুলি কোনো এলিয়েন টেকনোলজি দিয়েই বানানো সম্ভব।যদিও NASA সকল apollo মিশনের নভোচারীদের বন্ড এ সই করিয়ে নিয়েছিল যাতে চাঁদের কোনো গোপন কথা তারা পৃথিবীর সাধারণ মানুষকে না জানান।
চন্দ্রযান ১ চাঁদের বুকে জলের কঠিন অবস্থায় থাকার কথা জানিয়েছিল,চাঁদের সাউথ পোল এ তাপমাত্রা - ২৭০°। যেখানে স্পেস সুট পড়া নভোচররা গেলে ঠান্ডায় জমে যাবে,মানুষ তো দূর স্পেস প্রোব কাজ করতে পারবে কিনা তাই নিয়ে সন্দেহ।তাই আমেরিকা বা রাশিয়া ১৯৭২ সালের পর থেকে আর চাঁদের বুকে কোনো অভিযান চালায়নি। গবেষণায় জানা যায় চাঁদের সাউথ পোল এ এমন বড়ো গর্ত আছে যা চাঁদ সৃষ্টির সময় থেকেই সূর্যের আলো পায়নি,সেখানেই জল কঠিন অবস্থায় -২৭০° তাপমাত্রায় রয়েছে,গর্তটি প্রায় ৮ কিমি গভীর ও ২,০০০ বর্গকিলোমিটার চওড়া... সৌরমণ্ডলের সমস্ত গ্রহ উপগ্রহর মধ্যে এটাই সব থেকে বড় গর্ত বলে ধরা হয়
Apollo mission করার পর অনেক কিছু চাঁদ সম্পর্কে গুজব রটেছিল,এখন দেখার ISRO কি তথ্য দেয়।

14/08/2023

আমাদের পৃথিবীতে কিছু অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক নির্মাণ শিল্প

১) দা গ্রেট ব্লু হোল:
The great blue hole: মধ্য আমেরিকার বেলিস নামক স্থানে অবস্থিত এই হোল বা গর্ত সমুদ্রের জলের মধ্যে স্থিত ,ওপর থেকে দেখলে মনে হয় জলের মধ্যে এক প্রাকৃতিক গুহার রচনা হয়েছে,এটি চড়া তে ১,০৪০ ফুট,গভীরতা প্রায় ৪১০ ফুট।মনে করা হয় ১,৫ লাখ বছর আগে প্রাকৃতিক কারণে এটির নির্মাণ হয়েছিল।

২) জায়েন্ট কসওয়ে:
Giant couseway: উত্তর আয়ারল্যান্ড এ অবস্থিত পাথরের দ্বারা নির্মিত একটি প্রাকৃতিক পাহাড় রচনা হয়েছে।যেটি U.K বা ব্রিটিশ ভূখণ্ডের চতুর্থ বড়ো প্রাকৃতিক নির্মাণ বলে মন হয়।বহু পর্যটক বছরের বিভিন্ন সময় এখানে আসেন এই সুন্দর নির্মাণকলা দেখার জন্য।পাথর গুলি এমন ভাবে সাজানো রয়েছে যে দেখলে মনে হবে সেগুলি হাওয়াতে ভাসমান,কোথাও আবার সিড়ির মত ওপরে উঠে গেছে,গবেষণায় জানা যায় এই পাথর গুলির আয়ু ৫০ থেকে ৬০ কোটি বছর।১৯৮৬ সালে এটিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করা হয় UNESCO দ্বারা।

৩) স্টোন ফরেস্ট:
Stone forest: চিন দেশের ইউনান প্রদেশে অবস্থিত এই পাথরের জঙ্গল বা stone forest।এই জঙ্গলে গাছ কম পাথর বেশি।দেখে মনে হয় পুরো জঙ্গলটি পাথরের টিলায় ভর্তি,৩৫০কিমি বিস্তৃত প্রায় ২৮০ বছর আগে জল ও ভূমির চাপে এই প্রাকৃতিক নির্মাণ রচিত হয়েছিল।

৪) দর্ভাজা গ্যাস সেন্টার:
Darvaza gas center: তুরকিমিনিস্তান দেশের রাজধানী আশগাবাত (ashgabat) থেকে ২৫০কিমি দূরে স্থিত কারাকোরাম মরুভূমিতে এই জ্বলন্ত গ্যাস কেন্দ্র অবস্থিত।যেখানে ভূমির ওপর একটি বড়ো গর্তে অনবরত আগুন জ্বলে রয়েছে,১৯৭১ সাল থেকে এই আগুন জ্বলে রয়েছে। গবেষণায় প্রকাশ এই স্থানে মাটির নিচ থেকে ক্রমাগত মিথেন গ্যাস বেরিয়ে বায়ুর সংস্পর্শে এসে এই আগুনের নির্মাণ হয়েছে যা আজও নেভেনি।

৫) মার্বেল ক্যাথিড্রাল:
Marbel cathidral: উত্তর আমেরিকাতে অবস্থিত চিলি দেশে সমুদ্রের পাড়ে এই অদ্ভুত মার্বেল পাথরের গুহাটি নির্মিত হয়েছে প্রকৃতির খেয়ালে।প্রায় ৬,০০০ বছর পুরানো এই প্রাকৃতিক গুহার ভেতরে অনেক রাস্তা আছে যা প্রাকৃতিক ভাবেই নির্মিত,বহু পর্যটক এই গুহা পরিদর্শনে আসেন। এই গুহা অন্ধকারে আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে যখন গুহার ভেতরে সমুদ্রের জল ঢুকে গিয়ে ক্রিস্টালের মত চক চক করে।

৬) ব্রায়েস ক্যানিয়ন:
Bryce canyon: আমেরিকা দেশের এই জায়গাটি লাল পাহাড়ের জন্যে বিখ্যাত,এখানে লাল পাথর ছাড়াও আরো রঙিন পাথর দেখা যায়,পাথরের ওপর শীতকালে বরফ পড়ে এই রকম লাল পাহাড়ি উপত্যকার নির্মাণ হয়েছে যা সময় সময় কখনও লাল বা বেগুনি বা সাদা রঙে পরিবর্তিত হয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়,যা পর্যটকদের কাছে খুবই আকর্ষনীয়।রাতের সময় এই স্থানে দাড়ালে আকাশের সব থেকে বেশি তারা দেখা যায়।

৭) চকোলেট হিল:
Chocolate hills: (philipines) ফিলিপাইন দ্বীপে অবস্থিত এই ছোটো ছোট টিলা পাহাড় গুলি দূর থেকে দেখতে একদম চকলেট চিপস্ এর মত।চুনা পাথর দিয়ে প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরী এই টিলা পাহারগুলি ত্রিকোণ আকারের,প্রায় ১,২০০ সংখ্যক টিলা সব সময় সবুজ ঘাস দিয়ে ঢাকা থাকে কিন্তু গরমের সময় এই পাহাড়ের ঘাস গুলি পুড়ে গিয়ে বাদামি বা খয়েরী রঙের হয়ে যায়।তখন একদম ত্রিকোণ চকো চিপস্ এর মত দেখতে লাগে, এটাকে পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য বলেও অনেকে মান্য করে।

৮) মাউন্ট রোরাইমা:
Mount roraima: (north America) দক্ষিণ আমেরিকাতে অবস্থিত এই প্রাকৃতিক পাহাড়টি সত্যিই স্বর্গীয় এক স্থান।তাইতো একে স্বর্গের দ্বার বলা হয়ে থাকে।৩০,০০০ বর্গ কিলোমিটার ব্যাপী ৪০০ মিটার উঁচু অনেক গুলি টিলা পাহাড় দিয়ে নির্মিত এই স্থান যখন কুয়াশা ও মেঘ দিয়ে ঢেকে যায় তখন স্বর্গীয় এক দৃশ্যের সৃষ্টি হয় যা পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।প্রায় দুই কোটি বছর আগে নির্মিত হওয়া প্রকৃতির এক সুন্দর নিদর্শন।

৯) পেইন্টেড হিল:
Painted hill: এই পাহাড়টি হুইলার দেশের ওরেগন শহর থেকে ১০মাইল উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।পাহাড়টির বৈশিষ্ট্য হলো এটিকে কেউ যেনো তুলি দিয়ে লাল সবুজ রঙ করে দিয়েছে,দেখতে অতি মনোরম লাগে,যা সকলের দৃষ্টি আকর্ষন করে।প্রায় ৩ কোটি বছর আগে প্রাচীন জ্বালামুখি বিস্ফোরণ ঘটায় এই পাহাড়ের নির্মাণ হয় তখন এর চারপাশে শুধু জল ছিল,রায় পাহাড়টি আরো সুন্দর দেখার যখন এর ওপর বৃষ্টির জল পরে।

১০) ডেভিলস টাওয়ার:
Devils tower: এটিকে দেখতে একটি বড়ো বিল্ডিং এর মত,কিন্তু এটা কোনো বড়ো বিল্ডিং নয়,এটা বড়ো একটা পাথরের খন্ড। এই টাওয়ার টি এত উঁচু যে এতে প্রায় ৫০ তলা বাড়ি অনায়াসে থেকে যাবে।কেউ বলে এটা জ্বালামুখির বিস্ফোরণে তৈরী,কিন্তু ভুবৈজ্ঞানিকরা বলে যে এটি মাটির ভেতর থেকেই এইভাবে নির্মিত হয়েছে প্রকৃতির দ্বারা।

13/08/2023

আপনারা কি জানেন :
একটি পাইন গাছ ওপর একটি পাইন গাছের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে তাদের শিকড়ের সাহায্যে,ঠিক যেনো এক পাইন গাছ অন্য গাছকে সাহায্য করছে।
ঠিক যেমনটি অবতার ফিল্ম (ইংলিশ মুভি) তে দেখানো হয়েছিল,ইভা যেটি মাদার ট্রি হিসাবে সেই গ্রহের সমস্ত প্রাণীদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে সমস্ত গ্রহের ভারসাম্য বজায় রাখত।ঠিক সেই ভাবে আমাদের পৃথিবীতে পাইন গাছ একে ওপরের সাথে কমিউনিকেট করে বা যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে.........
১৯৮০ র দশকে কিছু বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করেন।
১} তারা পাশাপাশি দুইটি পাইন গাছ লাগিয়ে একটি গাছের শিকড়ে ইনজেকশন বা মেডিসিন দেন যাতে সেই গাছটি ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারে, অপর গাছটিতে কোনো ইনজেকশন দেন না... কিছুদিন পরে তারা লক্ষ্য করেন যে দুটি গাছের শিকড়ের মধ্যে অভাবনীয় ভাবে একটি সংযোগ স্থাপন হয়েছে বা বলা যেতে পারে দুটি পাইন গাছের শিকড় একে অপরের সাথে জুড়ে গিয়ে যোগাযোগ স্থাপন করে সেই গাছটিকে মেডিসিন সরবরাহ করে ভাইরাস থেকে বাঁচতে সাহায্য করেছে।

২} ওপর একটি পরীক্ষায় বৈজ্ঞানিকরা একটি পাইন গাছকে বেশিরভাগ চারদিক কালো পর্দা দিয়ে ওপর থেকে ঢেকে রাখে যাতে সূর্যের আলো না পায় আর অন্য একটি পাইন গাছকে তার পাশেই খোলা সূর্যালোকে রাখে.....কিছুদিন পর দেখা যায় খোলা সূর্যালোকে থাকা পাইন গাছটি ঢেকে রাখা পাইন গাছটির যতটা প্রয়োজন কার্বন১৪ উপাদান পরিমাণ মত ততটাই সরবরাহ করছে শিকড়ের সাথে জুড়ে গিয়ে,
যেনো দুটি গাছ একে ওপরের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে কথা বলে চেয়ে নিচ্ছে পরিমাণ মাফিক কার্বন১৪।
এরপর প্রায় পুরো গাছটিকে ঢেকে দিলেও দেখা যায় অপর গাছটি আগের থেকে বেশি পরিমাণ কার্বন১৪ উপাদান প্রয়োজন মত ঠিক সরবরাহ করে যাচ্ছে শিকড়ের মাধ্যমে।

অবতার ফিল্মের ইভা মাদার ট্রি এর মত বাস্তবে পৃথিবীতে এই কাজটি সতিই করে থাকে সব থেকে বয়সে পুরানো পাইন গাছ বা মাদার ট্রি, যে মাদার ট্রি একসাথে ২০ থেকে ৩০ টি নতুন পাইন গাছকে কানেক্ট করে তাদের প্রয়োজনীয় উপাদান পরিমাণ মত সরবরাহ করে।
আজ আমরা নিজেদের প্রয়োজনে সেই মাদার ট্রি কেই কেটে ফেলছি সবার আগে ভালো কাঠ পাবার আশায়😔😔😔😔

12/08/2023

11/08/2023

পিরামিড ৫:
Pyramid 5:
---------------------
গিজার গ্রেট পিরামিড ৪৮০ ফুট লম্বা, ১৩ একর জুড়ে রয়েছে, সব থেকে ভারী পাথরের খন্ডর ওজন ৭০ টন, প্রায় ২৫ লাখ পাথরের খণ্ড দিয়ে তৈরি।বলা হয় ৮০০ কিলোমিটার দূর থেকে এই পাথর খন্ড বয়ে আনা হয়েছিল। কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক অনুমান করেন যে এটি মিশরীয় ফারাও খুফুর সমাধি হিসাবে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু এই তত্ত্বকে সমর্থন করার জন্য কোন নিশ্চিত প্রমাণ নেই। আমরা মানছি যে এটা কোনো সমাধিস্থল,কিন্তু এত বিশাল ভাবে এই কাঠামো বানানো হলো কেনো? যদি এটা কোনো সমাধিস্থল না হয়ে থাকে তাহলে এই পিরামিড বানানোর কারণ কি হতে পারে?প্রশ্ন উঠবেই।

পৌরাণিক কাহিনী এবং কিংবদন্তি অনুসারে, মায়ান এবং মিশরীয় উভয়ই বিশ্বাস করত যে পিরামিড কীভাবে তৈরি করতে হয় তা শেখানোর জন্য দেবতারা স্বর্গ থেকে নেমে এসেছিলেন। মিশরীয় পৌরাণিক দেবতা থথ, যিনি "মহাবিশ্বের স্থপতি" হিসাবে পরিচিত, তিনি সমগ্র গিজা পিরামিড কমপ্লেক্সের দায়িত্বে ছিলেন বলে জানা যায়।

বিশ্বের প্রথম পিরামিডের নির্মাতা ইমহোটেপ দাবি করেছেন কিভাবে পিরামিড নির্মাণ করা যায় সে বিষয়ে দেবতাদের কাছ থেকে তিনি তথ্য পেয়েছিলেন,হতে পারে স্বপ্নে উনি এসব দেখে ছিলেন, দেবতারা নিশ্চয়ই ওনাকে দেখা দিয়ে তো এসব বলে যাননি।

এটা কি সম্ভব যে প্রাচীনকালে মিশরে আধুনিক প্রযুক্তির অভাব বিবেচনা করে এই পিরামিডগুলি তৈরি করার জন্য আমাদের পূর্বপুরুষদের ব্লুপ্রিন্ট দেওয়া হয়েছিল বা এলিয়েনদের দ্বারা শেখানো হয়েছিল?

সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশে পাওয়া শতাধিক পিরামিডগুলির সাথে কি তাহলে প্রাচীন এলিয়েন দের কোনো সম্পর্ক ছিল? তারা কি একই গ্রহ থেকে এসেছিল? নাকি তারা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে এসে দেখা দিয়েছিল?

১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ:গিজা মালভূমির উপর দিয়ে উড়ন্ত ব্রিটিশ বিমানবাহিনীর পাইলট হঠাৎ আবিষ্কার করেন যে গ্রেট পিরামিডের আসলে আটটি দিক রয়েছে, যেগুলি কেবল বসন্ত এবং শরৎ বিষুবকালে আকাশ থেকে দেখা যায়, অর্থাৎ যে দুদিন পৃথিবীর দিন ও রাত সমান সমান হয়।এটি ইঙ্গিত দেয় যে পিরামিড নির্মাতাদের সৌর চক্র এবং গণিত সম্পর্কে গভীর ধারণা ছিল। এতটা উন্নত সেসময় কোনো মানব সভ্যতা ছিল বলে মনে হয়না।

ওরায়ন বেল্টের সাথে মিশরের পিরামিডের খাদগুলির সারিবদ্ধতা এবং টিওটিহুয়াকান,যেখানে টেম্পল অফ সান ও টেম্পল অফ মুন ও টেম্পল অফ কোয়েটজাকটাল এই তিন পিরামিডের সাথে ওরায়ন বেল্টের অবস্থানগত মিল, পিরামিড নির্মাণে বহির্জাগতিক কোনো সভ্যতার প্রভাবের তত্ত্বকে আরও বেশি করে সমর্থন করে।কারণ এই দুই সভ্যতার মাঝে দূরত্ব অনেক ছিল, যোগাযোগ ব্যবস্থাও সেসময় এত উন্নত ছিলনা অথচ মিশর ও
টিওটিহুয়াকান সভ্যতার পিরামিডগুলো ওরায়ন বেল্ট কে হুবহু একইরকম ভাবে চিত্রিত করে,দুই সভ্যতার পিরামিড গুলো হুবহু একরকম ভাবে নির্মিত।
সেই সময় শুধুমাত্র নক্ষত্রর অনুকরণ করে এই পিরামিডগুলো কেনো বানানো হলো? আকাশ থেকে বা ওপর থেকে না দেখে এইভাবে পিরামিডগুলি বানানো কি সম্ভব ছিল? পৃথিবীর দুটি ভিন্ন সভ্যতা ভিন্ন সময়ে একই রকম নক্ষত্র মন্ডলী লক্ষ্য করে কেনই বা বানালো এই পিরামিড? কি ছিল তাদের উদ্দেশ্য? প্রশ্ন তো থাকবেই........

11/08/2023

পিরামিড:৪
Pyramid 4:
--------------------
রহস্যময় পিরামিড, মিশরের পিরামিড নিয়ে কিছু বিতর্ক আজও রয়ে গেছে।
কেউ কেউ যুক্তি দেন যে পিরামিডগুলি সমাধি হিসাবে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু অন্যরা প্রশ্ন তোলেন কেন এত বিশাল সমাধির প্রয়োজন ছিল। এমনও আছেন যারা বিশ্বাস করেন যে এই পিরামিডগুলির নির্মাতারা একটি উন্নত সভ্যতা ছিল, (সম্ভবত এলিয়েন)। প্রকৃতপক্ষে, ভারত এবং অন্যান্য দেশের অনেক লোক বিশ্বাস করে যে প্রাচীন এলিয়েনরা অতীতে পৃথিবী পরিদর্শন করেছিল।

ইরাক এবং সুদান থেকে ভারত এবং দক্ষিণ আমেরিকা পর্যন্ত সারা বিশ্বে পিরামিড পাওয়া যায়। এগুলি বিভিন্ন আকার এবং আয়তনে দেখা যায়, তবে সবচেয়ে সাধারণ নকশা হল ত্রিভুজাকার দিকগুলির সাথে একটি বর্গাকার বেস যা শীর্ষে মিলিত হয়। এই পিরামিড আকৃতিটি তার স্থায়িত্বের জন্য পরিচিত।

চীনে 250টিরও বেশি পিরামিড রয়েছে, ভারত মহাসাগরে এবং মরিশাসে কয়েক ডজন, মিশরে 155টি, পেরুতে 300টি এবং মধ্য আমেরিকায় 10,000টিরও বেশি।

বিভিন্ন মহাদেশ জুড়ে নকশা এবং কাঠামোর মিল আমাদের অন্য কিছুকে বিশ্বাস করতে পরিচালিত করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে পিরামিডের মধ্যে মিলগুলো আকর্ষণীয়। উদাহরণস্বরূপ, ইতালির মন্টেভেচিয়া অঞ্চলের পিরামিডগুলি মিশরের গিজা মালভূমিতে অবস্থিত পিরামিডগুলির সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ। একইভাবে, ইন্দোনেশিয়ার কান্দি সুখু মন্দির এবং টিকালের একটি মায়ান মন্দিরের নকশা প্রায় একই রকম। এই মিলগুলি ইঙ্গিত করে যে এই সভ্যতার পিরামিড-বিল্ডিং অনুশীলনের পিছনে একই ধরনের শিক্ষক বা সভ্যতার প্রভাব থাকতে পারে।

রহস্যের সাথে আরও যোগ করা হল যে অনেক পিরামিড, এমনকি সিল করা সমাধিগুলিও খালি পাওয়া গেছে। এটি এই কাঠামোর উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে। তারা কি সভ্যতার উন্নতির জন্য পিরামিডগুলি নির্মিত করেছিল? নাকি বহির্জাগতিক প্রাণীর সাথে গভীর সংযোগ ছিল?

03/08/2023

মাচু পিচু শহর
MACHU PICCHU CITY
------------------------------------
অবস্থান: পেরু দেশ, উরুবাম্বা উপত্যকার অ্যান্ন্ডেস পর্বতমালার একটি শৃঙ্গে।২৪০০ মিটার (৭,৮৭৫ ফুট) উচ্চতায় অবস্থিত।
নির্মাণ কাল: আনুমানিক ১৪৫০ খ্রিস্টাব্দ।
ধ্বংস কাল: আনুমানিক ১৫৫০ খ্রিস্টাব্দ, স্পেনীয় আক্রমণ।

বিস্ময়কর তথ্য: প্রাচীন আমেরিকা মহাদেশে কয়েকটি আদি সভ্যতার মধ্যে অন্যতম হলো ইনকা (INCA)।
যাদের সময়কালে এই পাথর দ্বারা এই শহরটি নির্মিত হয়, পাথরের ওপর পাথর রেখে তৈরী এই শহরের বাড়িগুলির ধ্বংসাবশেষ আজও দেখার জন্যে বহু দেশ থেকে মানুষজন আসেন, ভূমিকম্পের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্যে এমনভাবে পাথরগুলো সাজিয়ে বাড়িগুলো নির্মাণ করা হয়েছিল যে আজও তা বিস্ময়কর। ৫০০ বছর পরেও পুরো শহরটা প্রায় আস্ত রয়ে গেছে। ইনকা সভ্যতার লোকেরা লেখাপড়া জানত না,তাদের ইতিহাস দেখলেই জানা যায় তারা চাকা বা ধাতুর ব্যবহার ছাড়াই অভাবনীয় সব কীর্তি স্থাপন করেছিল যা মধ্য আমেরিকার আদি সভ্যতাগুলির মধ্যে সব থেকে জনবহুল ও জনপ্রিয় হয়েছিল।

অজানা তথ্য: প্রথমেই বলি কিছুকাল আগেও (১৯৮০)প্রাচীন ভূতাত্ত্বিক মতে বা ইতিহাস কারদের কাছে এই ধারণা ছিল যে ইনকা সভ্যতার এই মাচু পিচু শহরটি তাদের উপাসনাস্থল, ধার্মিক কর্ম বা আনুষ্ঠানিক কাজে ব্যবহৃত হতো।
১৯৮৫ সালের পর থেকে নতুন করে কিছু ইতিহাসবিদ, প্রত্নতত্ত্ববিদ এই মাচু পিচু শহরের মাঝে পাহাড়ের মডেল ধরনের কিছু স্থাপত্য দেখতে পান,বলা ভালো নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখতে শুরু করেন।
তারা বুঝতে পারেন পাহাড়ের ছোটো ছোটো মডেল করে রাখা আছে মাচু পিচু শহরের মাঝে,যা পেছনের বড়ো বড়ো পাহাড় গুলির অনুরূপ বা ছোটো সংস্করণ। যেমনটা আমরা কোনো স্কুল বা প্রজেক্ট এ কোনো বড়ো জিনিসের ছোটো সংস্করণ হিসাবে ব্যবহার করি।
বেশ কয়েক দশক ধরে প্রাচীন মহাকাশচারী তত্ববিদরা বলে আসছেন যে এর কোনো প্রমাণ নেই মাচু পিচু ধর্মীয়স্থল ছিল,ইনকা সভ্যতার লোকেরা সেই ভাবে শিক্ষিত ছিলনা,তাদের বাকি সাম্রাজ্যেও সেই ভাবে কোনো নিদর্শণ চোখে পড়েনা, শুধুমাত্র মাচু পিচু ব্যতিক্রম।
প্রাচীন মহাকাশচারীদের তত্ত্ব মতে মাচু পিচু তে এমন সব নিদর্শণ রয়েছে যা ইনকা সভ্যতার লোকেদের থেকেও অনেক বেশি উন্নত। নিশ্চয়ই কোনো উন্নত সভ্যতা সেই সময় সাহায্য করেছিল এই ভূকম্পরোধি পাথর দ্বারা নির্মিত শহরটিকে নির্মাণ করতে। প্রতিটি ঘরের মাপ এবং সেই শহরের জলের নিকাশি ব্যবস্থা এত সঠিক ভাবে করা ইনকা সভ্যতার লোকেদের কাছে অসম্ভব ছিল।কোনো উন্নত সভ্যতা কি সত্যিই এটাকে ভ্রমণ শহর রূপে তৈরী করেছিল? প্রাচীন মহাকাশচারীতত্ত্ব বলে ঠিক এরকমটাই হয়েছিল।

প্রশ্ন আর প্রশ্ন : তাহলে কি সেই উন্নত সভ্যতা পৃথিবীর নাকি বাইরের কোনো সভ্যতা ?
উরুবাম্বা উপত্যকার পাহাড় গুলির ছোটো মডেল একদম সঠিক মাপ অনুযায়ী কিভাবে তৈরী করলো এই ইনকা সভ্যতার লোকেরা??
যে সভ্যতার লোকেরা লিখতে জানত না,যারা চাকার ব্যবহার জানত না,তারা কিভাবে ছোটো মডেল বানাতে পারলো এত বড় পাহাড়ি উপত্যকার???
এত বড় উন্নত সভ্যতা ধ্বংস হলই বা কি করে????

রয়েছে আরো অনেক প্রশ্ন, উত্তর হয়তো আসবে কাল্পনিক ভাবে,উত্তর আসবে যুক্তি দিয়ে,উত্তর আসবে গোটা পৃথিবীর মানদ সভ্যতা থেকে....কেউ মানবে ,কেউ মানবে না ,কেউ নতুন কিছু আবিস্কার করবে...এগিয়ে যাবে মানুষের নতুন সভ্যতা নতুন ভাবে নতুনের খোঁজে.........

02/08/2023

পিরামিড ৩
Pyramid 3
-----------------------
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে আগেকার যুগে সেইভাবে কোনো যোগাযোগ ছিলনা যে তারা একে অপরের সাথে আলোচনা করে একই রকম পিরামিড গড়ে তুলেছে, বিভিন্ন সময় গড়ে ওঠা সভ্যতার মধ্যেও কোনো যোগাযোগ থাকা সেই আদিকালে অসম্ভব।
তাহলে প্রাচীন astronaut থিওরী এটাই বলে যে সেই সময় কোনো উন্নত সভ্যতা পৃথিবীতে এসেছিল... হুম ঠিক পড়ছেন পৃথিবীতে এসেছিলো,যারা এই পিরামিড তৈরী করে গিয়েছিল,যাদের গণিত জ্ঞান, পরিমাপ সম্পর্কে বিশাল জ্ঞান ছিল।যারা এই পৃথিবীর মানুষ ছিলনা।কম্বোডিয়া তে যে পিরামিড দেখা যায় তার সাথে মায়ান পিরামিড এর মিল পাওয়া যায়, ইন্দোনেশিয়ার কান্ডিসুকু তে যে পিরামিড দেখা গেছে তার সাথে চিচেনইতজা পিরামিড এর মিল পাওয়া যায়,তাহলে এরকম মিল দুটি ভিন্ন সভ্যতার পিরামিডে কি ভাবে দেখা যায়?যেখানে সেই সভ্যতাগুলির মাঝে সময়ের ব্যবধান ছিল অনেক বছরের,না তো সেই সময় কোনো যাত্রাপথ ছিল নির্দিষ্টভাবে।
প্রাচীন astranout থিওরী বলে যে সেই সময় পৃথিবীর বাইরে থেকে কোনো উন্নত টেকনোলজি সম্পন্ন সভ্যতা পৃথিবীর বুকে এসেছিলো,তারা প্রত্যেকে একই জায়গা থেকে এসেছিলো,যারা বিভিন্ন সময় পৃথিবীর মানুষকে উন্নত করার জন্যে সাহায্য করেছিল।

02/08/2023

পিরামিড ২য়
(Pyramid 2nd)
------------------------
পিরামিড এর সৃষ্টিকর্তা কে বা কারা তা আজও প্রশ্নের মুখে, বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের ও আকারের পিরামিড দেখা যায়।৩০০০ বছর আগে নির্মিত এই সব পিরামিড আজও বিস্ময় জাগায় আমাদের মনে।
মেক্সিকো তে সিড়ির মত ধাপ কেটে উঠে যাওয়া পিরামিড, পেনিনসুলা তে যেসব পিরামিড দেখা যায় তার চারদিক গোলাকার একটু নিচু ধরনের,
সেন্ট্রাল আমেরিকা তে পিরামিড একটু উঁচু ধরনের লম্বাকৃতির,
ভারত এর পিরামিড লম্বা আর উঁচু মন্দির ধরনের,
মিশর এর পিরামিড আবার জ্যামিতিক ত্রিভুজ এর মত,উপর থেকে চারটি দিক স্পষ্ট ভাবে একে ওপরের সাথে 90°কোন করে অবস্থিত।
চায়না দেশেও একশ র ওপর পিরামিড আছে বলে জানা গেছে।
গিজার পিরামিড এদের মধ্যে অন্যতম, কালপুরুষ নক্ষত্র মন্ডলীর সাথে এই মিশরীয় পিরামিডের অবস্থানগত মিল দেখা যায়,
কালপুরুষের কোমর বন্ধের কাছে যে ৩টি তারা রয়েছে,তাদের আমরা পৃথিবী থেকে যে রকম কোনাকুনি ভাবে দেখি তাদের সাথে হুবহু মিল রেখে একই ভাবে পৃথিবীর বুকে অবস্থান করছে গিজার তিনখানা পিরামিড।

01/08/2023

🌄অমরনাথ ধাম🌄
----------------------------
অমরনাথ ধামে বা অমরনাথ গুহায় অনেকেই গেছেন। বাবা ভোলেনাথ বা শিব ভক্তদের কাছে অতি জনপ্রিয় এই স্থান,যেখানে প্রতিটি শিব ভক্ত একবার হলেও যেতে চান। এই অমরনাথ ধামের যাত্রা পথে ছয়টি ধাপ আছে যা হয়তো অনেকেই জানেন না।
১ম ধাপ: পাহেলগাও ] = এই পাহেলগও হলো সেই স্থান যেখানে কথিত আছে মহাদেব অমরনাথ যাত্রা কালে তার বাহন নন্দী মহারাজ কে এই স্থানে বসিয়ে রেখে যান।
২য় ধাপ: চন্দনওয়ারি ] = এই স্থানে মহাদেব তার মাথা থেকে চন্দ্রমা কে আলাদা করেছিলেন বলে মান্যতা আছে, এই স্থানেই শঙ্কর ভগবান তার মাথা ও গা থেকে চন্দন, বিভূতি ঝেড়ে ফেলেন।এই স্থানেই বর্তমানে সব ভক্তরা মাথায় টিকা লাগিয়ে থাকেন।
৩য় ধাপ: পিশুঘাটি ] = এই পিশুঘাটি বা পিশু টপ খুবই দুর্গম পথ। ভক্তরা ভোলে বাবার নাম জপতে জপতে এই জায়গা অনায়াসে পার হয়ে যায়।
৪র্থ ধাপ: শেষনাগ ঝিল ] = কথিত আছে এই স্থানেই মহাদেব তার গলা থেকে সর্প কে ত্যাগ করেন,শেষনাগ ঝিলে মাঝে মাঝে নাকি এক সর্পের দর্শন পাওয়া যায়, অনেকের মতে ওটিই শেষনাগ যা খুবই পুণ্য ভক্তরা দেখতে পান।
৫ম ধাপ: গণেশ পর্বত ] = এই গণেশ পর্বত বা গণেশ টপ এর নামকরণ হয়েছে গণেশ দেব এর জন্যে,এখানেই দেবাদিদেব তার পুত্র গণেশ কে বসিয়ে রেখে অমরনাথ গুহার উদ্দেশ্যে যান।
৬ষ্ঠ ধাপ: পঞ্চতরণী ] = এই স্থানে পাঁচটি ভিন্ন ধারার নদী পথ রয়েছে, এই স্থানেই শিব তার জটা খুলে ফেলেন যা পাঁচটি দিকে ছড়িয়ে যায়।
এই দীর্ঘ পাহাড়ি যাত্রাপথের ছয়টি ধাপ অতিক্রম করে তবেই অমরনাথ গুহায় পৌঁছানো যায়,যা অতি পুণ্যের সমান বলে মনে করা হয়, প্রাকৃতিক ভাবে নির্মিত এই শিবলিঙ্গ পৃথিবীর বুকে আর কোথাও দেখা যায়না,ভোলেবাবার কৃপা না থাকলে এই স্থানের দর্শন হয় না।
জয় জয় ভোলেনাথ ।।
হর হর মহাদেব ।।
একবার কমেন্টে জয় ভোলেনাথ লিখবেন 🙏🙏🙏🙏

31/07/2023

মহাজাগতিক ঘটনা, আগস্ট মাস, ভারত
১ লা আগস্ট: সুপার মুন,
আনুমানিক পাঁচশো বছর পরে এতো বড় চাঁদ এই প্রথম দেখা যাবে ভারতের মাটি থেকে,এক মনোরম মহাজাগতিক দৃশ্য।
১৮ ই আগস্ট: ছায়া শূন্য দিবস,
ওই দিন পৃথিবী তথা ভারতের মাথার ওপর সূর্য বিরাজ করবে,সেই দিন ছায়া মাঝদুপুরে দেখা যাবে না, এও এক বিরল মহাজাগতিক দৃশ্য।
২৭ শে আগস্ট: শনি বলয় প্রকট,
ওই দিন খালি চোখেই শনি বলয় সন্ধ্যার পরে দৃশ্যমান হবে,ওই দিনেই পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যিখানে শনি গ্রহ অবস্থান কর।
এইসব মহাজাগতিক দৃশ্য আগামী কয়েকশো বছরে হয়তো খালি চোখে ভারত থেকে আর দেখা যাবেনা,তাই আগস্ট মাস২০২৩ মহাজাগতিক মাস হয়ে দেখা দিতে চলেছে।

27/07/2023

কোন ফল এরোপ্লেন এ নিয়ে চড়া যায়না?
১) পেয়ারা
২)নারকেল
৩) বাতাবী লেবু

27/07/2023

ISRO-র সূত্র জানচ্ছে.....
অগাস্ট মাসের শেষে উৎক্ষেপণ হতে পারে Aditya-L1 সৌরযান। আনুমানিক ২৬ অগাস্ট Aditya-L1 সৌরযানের উৎক্ষেপণ হতে পারে। বহনক্ষমতা, যন্ত্রাংশের কর্মক্ষমতা, বার বার যাচাই করে দেখছেন বিজ্ঞানীরা, যাতে কোনও ত্রুটি, ভুলচুক না থাকে।
সূর্যতে এই প্রথম কোনও অভিযান ISRO-র।

অবস্থান: সূর্য এবং পৃথিবীর মধ্যেকার ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট, মহাশূন্যে সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝে পারস্পরিক আকর্ষণ এবং বিকর্ষণের ফলে যে স্থিতিশীল অঞ্চল গড়ে উঠেছে তাকেই বলে ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট। এই ল্য়াগ্রেঞ্জ পয়েন্টকে মহাকাশযানের পার্কিং স্পটও বলা হয়। কারণ সেখানে কম জ্বালানি খরচ করে, মহাজাগতিক কর্মকাণ্ডের উপর নির্বিঘ্নে নজরদরি চালানো যায়।

পর্যবেক্ষণ: সূর্যের আলোকমণ্ডল, মানে গোল আকারে যে আলোর ছটা দেখা যায়, সেখানকার তাপমাত্রা কয়েক লক্ষ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি। পৃথিবী, গ্রহ, উপগ্রহ কী ভাবে সূর্যের দ্বার প্রভাবিত, এই আলোকমণ্ডলের মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণই বা কী, তা পর্যবেক্ষণ করবে Aditya-L1 সৌরযানটি।
Aditya-L1 সৌরযানটি ভারতের প্রথম হেলিওফিজিক্স অবজার্ভেটরি।

কর্মপদ্ধতি: সূর্যের উপর নজরদারি চালাতে করোনাগ্রাফ ব্যবহার করবে Aditya-L1 সৌরযান। এই করোনাগ্রাফ হল এমন একটি যন্ত্র, যা সৌরযানের উপর বসানো একটি চাকতি। তাতে সূর্যরশ্মি আবদ্ধ হয় এবং ওই চাকতির মধ্যেই সূর্যের বহিরাবরণ ফুটে ওঠে, যা দেখে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো সম্ভব হয়।
করোনাগ্রাফ না থাকলে সৌরযানের সেন্সর কাজ করবে না। এ বছরের গোড়ায় ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোফিজিক্স (IIA) ISRO-র হাতে নিজেদের তৈরি ভিজিবল লাইন এমিসন করোনাগ্রাফ (VELC) তুলে দেয়। সেটিই বসানো হবে Aditya-L1 সৌরযানে।
তবে এই করোনাগ্রাফ ছাড়াও, Aditya-L1 সৌরযানে ছ'টি যন্ত্র থাকছে। এর মধ্যে তিন বা চারটি দূর থেকে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করার কাজে লাগবে, বাকি দুই বা তিনটি সূর্য থেকে সৌরঝড়ের মাধ্যমে ঠিকরে বেরনো অণু পরীক্ষা করে দেখবে, সৌরজগতের উপর তার কী প্রভাব।
এই সৌরঝড়ের জন্য পৃথিবী অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় থাকে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করলে বিদ্যুৎহীন হয়ে যেতে পারে গোটা বিশ্ব। বিঘ্নিত হবে রেডিও সংযোগ, বিমান এবং জাহাজের দিক নির্ধারণে বিপত্তি বাধবে। তেজস্ক্রিয় বিকিরণ প্রবেশ করতে পারে মানবদেহে। তাই সূর্যের বাইরের আবরণের মাত্রাতিরিক্ত তাপমাত্রার উৎস বোঝা জরুরি বলে মত বিজ্ঞানীদের, যাতে আগামী দিনে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করা যেতে পারে।

সংক্ষেপ: আদিত্য L1 হল সৌর বায়ুমণ্ডল অধ্যয়ন করার জন্য একটি পরিকল্পিত করোনাগ্রাফি মহাকাশযান, যা বর্তমানে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা এবং অন্যান্য বিভিন্ন ভারতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান দ্বারা ডিজাইন ও তৈরি করা হচ্ছে।
লঞ্চ করার স্থান: সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র
প্রস্তুতকারক: ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা

20/07/2023

আপনাদের কি মনে হয় হিন্দু ধর্ম কি পৃথিবীর আদি ধর্ম ছিল, এখানে ধর্ম প্রচার করছি না, কোনো ধর্ম কে ছোটো করছি না। কিন্তু হিন্দু ধর্ম পৃথিবীর আদি ধর্ম ছিল, ভারত ছিল পৃথিবীর শক্তিশালী দেশ।
প্রাচীন তত্ত্ব এবং পরিশোধ অনুযায়ী বর্তমানে একটি গবষণায় প্রকাশ পেয়েছে যে সুদূর অস্ট্রেলিয়াতে একটি উপজাতি বা আদিবাসী আছে যাদের সাথে ভারতীয় তামিল জাতীর চমকে দেবার মতো মিল পাওয়া গেছে।
এই অস্ট্রেলীয় আদিবাসী ও তামিল জাতির ভাষার মধ্যে অনেক শব্দের মিল রয়েছে, শব্দগুলো একরকমের, একই অর্থে শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আরো একটি চমক রয়েছে, এই আদিবাসীদের নাচের সাথে অভূতপূর্ব ভাবে মিল পাওয়া যায় হিন্দু ধর্মের শিব নৃত্যের, নৃত্য করার সময় সেই অস্ট্রেলীয় উপজাতির লোক গুলো গায়ে ছাই মেখে নৃত্য করে থাকে যেমনটা আমাদের ভারতে শিব ভক্তরা করে থাকে।
এছাড়াও এই অস্ট্রেলীয় আদিবাসীদের মান্যতা আছে যে তাদের ভগবান উলুরু নামের এক পাহাড়ে থাকে যেমনটা আমাদের শিব ভগবান কৈলাশ পাহাড়ে থাকে।
কিছু ছবিও সেই উপজাতির আদিলোকেরা পাহাড়ের গায়ে এঁকে রেখেছে।
বিজ্ঞানী, গবেষক , পুরাতত্ত্ববিদরা বলছেন এ থেকে প্রমাণ হয় আদিযুগে মানবসভ্যতার উন্নতি করতে ভগবান বা উন্নত সভ্যতার কোনো শক্তি(এলিয়েন) পৃথিবীর বাইরে থেকে এসেছিলো এই পৃথিবীর বুকে।

18/07/2023

Amezing view from space...
Our one n only earth rotate slowly...
One side day and one side night...
it's look awesome from space...

18/07/2023

Rotation of moon ...rare videos from space
Plz follow this page for more info about science n G.K

17/07/2023

নিজেকে সমুদ্রের মতো উজাড় করে দাও ভালোবাসার জন্যে।🩷

17/07/2023

Supernova? Or somthing else