INC Diamond Harbour

INC Diamond Harbour Political character

বি জে পি কে কোন ভোট নয়। বি জে পি কে কোন ভোট নয়। বি জে পি কে কোন ভোট নয়।
16/03/2021

বি জে পি কে কোন ভোট নয়।
বি জে পি কে কোন ভোট নয়।
বি জে পি কে কোন ভোট নয়।

সব মনে রাখা হবে।
14/03/2021

সব মনে রাখা হবে।

14/03/2021
আমাদের বাংলাতে বি জে পি দরকার নেই।।।
14/03/2021

আমাদের বাংলাতে বি জে পি দরকার নেই।।।

মোদি সরকার নিপাত যাক। মোদি সরকার নিপাত যাক। মোদি সরকার নিপাত যাক।
14/03/2021

মোদি সরকার নিপাত যাক।
মোদি সরকার নিপাত যাক।
মোদি সরকার নিপাত যাক।

Natural beauty....
11/12/2020

Natural beauty....

কী বিচিত্র এই সরকার !!!
10/05/2020

কী বিচিত্র এই সরকার !!!

28/12/2019

সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ১৩৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে প্রত্যেক গনতন্ত্রপ্রিয় মানুষকে জানাই শ্রদ্ধা,শুভেচ্ছা ও সংগ্রামী অভিনন্দন।

#জয়হিন্দ
#বন্দেমাতরম
#ভারতীয়_জাতীয়_কংগ্রেস_জিন্দাবাদ
#সোনিয়া_গান্ধীজী_জিন্দাবাদ
#রাহুল_গান্ধী_জিন্দাবাদ

ভারতীয় সেনা কি শুধুই মোদীর চাকর! আপনারা কী ভারতীয় লোকগুলি কে বুলেট দিয়ে শাসন করতে পরিকর? আপনারা কি পারেন না  #গানডাওন ...
14/12/2019

ভারতীয় সেনা কি শুধুই মোদীর চাকর!
আপনারা কী ভারতীয় লোকগুলি কে বুলেট দিয়ে শাসন করতে পরিকর?
আপনারা কি পারেন না #গানডাওন করতে?

13/12/2019

যারা আন্দোলন সংগঠিত করছেন তাদের উদ্দেশ্যে ছোট্ট বার্তা -

কলকাতা এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দেওয়ার প্ল্যান করুন. সমস্ত সংগঠন মিলে. সুস্থ আন্দোলন এটাই. সব ভিআইপির নড়াচড়া বন্ধ হয়ে যাবে. সম্প্রতি হংকং আন্দোলন অনেকেই দেখেছেন, সেই সময়েই আমি দেশে গেছিলাম. হংকং এয়ারপোর্ট দিয়েই গেছিলাম. ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি করেছিল আন্দোলনকারীরা. প্রায় দশ দিন ওরা হংকং এর মত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কে ডিস্টার্ব করেছিলো. তিন দিন একটাও বিমান নামতে বা উড়তে দেননি আন্দোলনকারীরা. চীন এর মতো শক্তিধর দেশ তারপর মাথা নামায়. হংকং এর চিফ একজিকিউটিভ ক্যারি ল্যাম ভীষণ চাপে পড়েন. বিল উঠিয়ে নেয় সরকার! মনে রাখুন প্রায় পাঁচ মাস আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়েছিল হংকং এর মত একটা শহরের মানুষ শুধু!

ঘটনাক্রমে আন্দোলন এর বিষয় ছিলো প্রায় এক ই. এই বিল পাস করানো নিয়েই! Fugitive Offenders and Mutual Legal Assistance in Criminal Matters Legislation (Amendment) Bill 2019

পুরো ছাত্র ছাত্রী রা ও পথে ছিলো. হংকং এর সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল প্রায় দুই মাস. মাথায় রাখুন ট্রেন অবরোধ করলে অনেক গরিব মানুষ আটকে যান. ভিআইপি ডিস্টার্ব করা বেশি জরুরি. এয়ারপোর্ট ডিস্টার্ব করুন. আন্দোলনের সুর আসতে আসতে চড়াতে থাকুন.

. CreditSagir Husain

C A B  voting.. In Rajya Sabha
13/12/2019

C A B voting.. In Rajya Sabha

13/12/2019

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজীব কুমারকে বাঁচাতে ধর্ণায় বসতে পারে, কিন্তু CABএর বিরুদ্ধে না!!!
কিন্তু কেন???

Say no NRC or CAB.
10/12/2019

Say no NRC or CAB.

এবার ডাক্তার রা যেন কাজে যোগদান করে। পরিসেবা যেন সাভাবিক হয়। অনেক রুগী  মারা গিয়েছেন।।
16/06/2019

এবার ডাক্তার রা যেন কাজে যোগদান করে।
পরিসেবা যেন সাভাবিক হয়।
অনেক রুগী মারা গিয়েছেন।।

এই ছবিটা না পোস্ট করে পারলাম না।।
08/06/2019

এই ছবিটা না পোস্ট করে পারলাম না।।

এটাতো ঠিক যে  #মানুষ  #ধর্মনিরপেক্ষ  #সরকার  #চায়নি।
24/05/2019

এটাতো ঠিক যে
#মানুষ #ধর্মনিরপেক্ষ #সরকার #চায়নি।

24/05/2019

#তিনুদের #হারের #দশটি #প্রধান #কারন

১। মমতার সংখ্যালঘু তোষণ এই হারের অন্যতম কারণ; বলে মনে করছে অনেকেই। দুর্গাপুজোর ভাসান বন্ধ করে দেওয়া হিন্দুদের ক্ষিপ্ত করেছে; বলেই মনে করা হচ্ছে।

২। লাগামছাড়া দুর্নীতি; মমতার হারার অন্যতম কারণ। রাজ্যের প্রত্যেক জেলাতে বিভিন্ন প্রকল্প; সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছনোর আগে নেতাদের হাতে পড়েছে। কেউ টাকার বিনিময়ে পেয়েছে; কারোর আবার সবটাই মেরে দিয়েছেন নেতারা।

৩। আবাস যোজনার বাড়ির টাকা থেকে শুরু করে; নির্মল গ্রামের পায়খানা তৈরির টাকাও গেছে স্থানিয় নেতাদের পকেটে। মমতার বিভিন্ন প্রকল্প থেকেই দুর্নীতি করেছেন তৃণমূল নেতারা; এমনটাই অভিযোগ।

৪। নেতাদের দাদাগিরি; তাদের আসন কমিয়ে দেবার পিছনে অনেকটাই দায়ি। সিপিএম নেতাদের দাদাগিরি বন্ধ করতে; মানুষ ক্ষমতায় এনেছিল তৃণমূলকে। কিন্তু কোন পরিবর্তন হয়নি। এখন সেই দাদাগিরি শুরু করেছে; তৃণমূল নেতারাই।

৫। পঞ্চায়েতে ভোট দিতে না দেওয়া; মানুষ একেবারেই মেনে নেয়নি। লোকসভা ভোটে সুযোগ পেয়েই; তৃণমূলের দাদাগিরি শুধরে দিল মানুষ; মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

৬। রাজ্যকে বিরোধী শুন্য করার মমতার প্রচেষ্টা ব্যাকফায়ার করেছে; মনে করছে অনেকেই। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ২০১৬ সালে; মানুষ ক্ষমতায় বসায় তৃণমূলকে। তারপরেও মমতা বাম ও কংগ্রেস নেতাদের দলে নিয়ে বিধায়ক, সাংসদ করেছেন। যা মেনে নিতে পারেননি তৃণমূল নেতারাও।

৭। মমতার সঙ্গে বামেদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসা পুরনো নেতারা; চলে গেছেন পিছনের সারিতে। লোকসভা ভোটে সুযোগ পেয়েই; মমতার বিরুদ্ধে সেই ক্ষোভ মিটিয়েছেন তৃণমূলেরই সেই পুরনো অংশটা।

৮। মোদীর বিরোধিতা করতে গিয়ে; ভারতীয় সেনার বিরোধিতা করা; সাধারণ মানুষ একেবারেই মেনে নেননি। বালাকোট হামলার পর সেনার বিমান হামলার প্রমাণ চেয়ে; মানুষের ক্ষোভের মুখে পড়েছেন মমতা।

৯। মোদীর বিরোধিতা করার জন্য তিন তালাকের বিরোধিতা করা; মুসলিম মহিলারা মেনে নেননি। মুসলিম মহিলাদের ভোট পাননি মমতা।

১০। সবশেষে জয় শ্রী রাম বলাতে বিজেপি সমর্থকদের জেলে পাঠান; রাজীব কুমার ও সিবিআই সংক্রান্ত বিষয়ে মমতার অযথা আন্দোলন; আর সবার আগে, ভাইপো অভিষেকের ব্যবহার; দলিয় কর্মী বা মানুষ একেবারেই মেনে নেয়নি।

https://www.anandabazar.com/state/lok-sabha-election-2019-tmc-leader-attacked-by-goons-at-his-residence-at-salboni-dgtl-...
22/05/2019

https://www.anandabazar.com/state/lok-sabha-election-2019-tmc-leader-attacked-by-goons-at-his-residence-at-salboni-dgtl-1.995911?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign=daily

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ ওই বাড়িতে চড়াও হয় বেশ কিছু লোকজন। তাঁরা কাঞ্চনের বাড়....

এটিকে ভাইরাল করুন।  #ভোটের  #ঘোটালা৩৫৩টি বুথের CCTV র ছবি দেখানোর দাবী ডায়মন্ড হারবারের রিটার্নিং অফিসার নাকচ করেছিলেন দ...
22/05/2019

এটিকে ভাইরাল করুন।

#ভোটের #ঘোটালা
৩৫৩টি বুথের CCTV র ছবি দেখানোর দাবী ডায়মন্ড হারবারের রিটার্নিং অফিসার নাকচ করেছিলেন দুপুরে। সন্ধ্যায় ৭টায় মূখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের নির্দেশে রিস্ক্রুটিনি করার সিদ্ধান্ত জানান রিটার্নিং অফিসার। ডা. ফুয়াদ হালিম সেই অনুযায়ী তাঁর দপ্তরে পৌঁছালে তাকে জানানো হয় রিস্ক্রুটিনি বাতিল করা হয়েছে। বড় মাপের কারচুপি যে ভোটে হয়েছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। সেই কারচুপি ঢাকার জন্য কার অংগুলিহেলনে রিস্ক্রুটিনি বাতিল হল, ভাইপোর ভোট লুঠের ঘটনা ধামাচাপা দিতে?
নির্বাচন কমিশনকেই এর জবাব দিতে হবে।

হা। আমরা দেখলাম নজিরবিহীন ভাবে ডাঃ হারবার কেন্দ্রে মোটের উপর 253 টি বুথ দখল হল। কমিশন চাইলে ফুটেজ দেখুক! ওই সব জায়গায় আব...
22/05/2019

হা।
আমরা দেখলাম নজিরবিহীন ভাবে
ডাঃ হারবার কেন্দ্রে মোটের উপর 253 টি বুথ দখল হল।
কমিশন চাইলে ফুটেজ দেখুক!
ওই সব জায়গায় আবার ভোট হোক।
দেখা যাক কমিশন কী করে।

https://www.indiatoday.in/elections/lok-sabha-2019/story/sitaram-yechury-demands-repolling-bengal-s-diamond-harbour-1531221-2019-05-21

Communist Party of India (Marxist) general secretary Sitaram Yechury alleged that the scale of irregularities were such that the EC should invoke Article 324 of the Constitution.

রাত পোহালেই সব অনিশ্চয়তার নিরসন । তিনদিনের দোলাচলে পাঠককে বুঁদ করে রাখা ? নাকি তিনদিনে sensex ৯০০ গুন বাড়িয়ে নেওয়া ? ভবি...
22/05/2019

রাত পোহালেই সব অনিশ্চয়তার নিরসন ।

তিনদিনের দোলাচলে পাঠককে বুঁদ করে রাখা ? নাকি তিনদিনে sensex ৯০০ গুন বাড়িয়ে নেওয়া ? ভবিষ্যতের হর্সদ মেহেতাদের তৈরি করার একটা সুযোগ খোঁজা ? উত্তর – জানিনা । স্রেফ জানিনা ।

তাও আমরা সবাই মেতে থাকি হিসেবে । বাংলায় কি হবে ? প্রশ্নটা প্রতিটা অফিসে, পাড়ায়, রকে। চায়ের দোকানে ঘুরছে । আমি নিজেই অন্তত জনা তিরিশেকের প্রশ্নের মুখে পড়েছি ।

আমার কিছু উপলব্ধি আছে । একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে ।

প্রথমত এটা বলা থাক – আমি বিশ্বাস করি বাম কংগ্রেসের সার্বিক জোট বাংলায় বিকল্প শক্তি হিসেবে উঠে এলে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের লাভ হত ।

হয়নি । কে দায়ী, কেন হয়নি সে বিশ্লেষণ অন্য কেউ করুন । আমার মনে হয়েছে ২০১৬ সালের পর রাতারাতি বাম কংগ্রেসের divorce মানুষ ভাল ভাবে নেয়নি। ২০১৬ এ হাত ধরলাম , আবার ছেড়েও দিলাম, ২০১৯এ এসে আবার হাত ধরা, হাত ধরা খেলা, আবার একে অপরকে দোষ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া । মানুষ কি ভাবতে পারে ভাবলাম না একবারও ? যাঁদের ভাবার কথা ছিল তাঁরা ভেবেছেন এটা ? – কেউ পছন্দ করুন আর না করুন একটা কথা স্পষ্ট ভাবে বলা থাক – মানুষ এটা খুব খুব খারাপ ভবে নিয়েছে । ২০২১ এ আবার যদি হাত ধরা ধরি হয় মানুষকে বিশ্বাস করানো যাবে তো that we are serious ? ২০১৬ এ বহু বাম সিটে কংগ্রেসের ভোট কাস্তেতে transfer করানো যায়নি যেমন তার জন্য কি সেই ভোটাররা দায়ী ? নাকি যাঁরা মাত্র তিন মাসের নোটিসে জোট করেছিলেন সেটা তাঁদের দায় ? ধারাবাহিক ভাবে যদি বাম কংগ্রেস আন্দোলনের রুপ রেখা তৈরি করে রাস্তায় না নামে বারবার হোঁচট খেতে হবে উভয়কেই । নির্বাচন এলে তিন মাসের সখ্যতা কখনো accepted হবেনা জনমনে । এটাই reality । ২০২১ এ হাত ধরতে এলে common minimum agenda ঠিক করে এখনই নামতে হবে পথে । সেই পথই পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবে গৃহস্থের হেঁসেলে । যার dividend ঢুকবে, ঢুকতে বাধ্য ই ভি এমে । রাজপথ কিম্বা বড় রাস্তা দিয়ে হাজার মিছিলের আত্মতুষ্টি কখনওই ই ভি এমে reflected হয়না । এটা বোঝার জন্য কোন বিজ্ঞান লাগেনা । লাগে ইগোহীন মন ও মস্তিষ্ক । দুই দলের বহু senior নেতাদের তা আছে, শুধু প্রয়োগ দরকার । এটা সময়ের দাবী । না বুঝলে অস্তিত্বের খেসারত দিতে হতে পারে দু দলকেই ।

আর মাঝখান দিয়ে ধূর্ত শৃগালের মত দাঁও মারবে নেপোয়ে ।
বি জে পি election এর বাজারে দেশপ্রেমের মাজন বিক্রি করবে সেটাই তাঁদের কাছে প্রত্যাশিত । শ্রীরামকে পণ্য করবে এটাও স্বাভাবিক । সুড়সুড়ি দেবে ধর্মের, ধর্মীয় বিভাজনের সেটা আমরা সবাই জানি । সংখ্যালঘু তোষণ কার্ড খেলবে আমরাতো জানি । তার ঠিক ঠাক মোকাবিলা আমরা করেছি বলুনতো ? আম জনতা ধর্মনিরপেক্ষতা কথাটার মধ্যে কেন খুঁজবে ‘তোষণ’ ? সাম্প্রদায়িকতা কথাটার মধ্যে কেন ‘তোষণ’এর গব্ধ পাবে ভেবে দেখেছি আমরা ? কখনও ? কোন সময় ? সংখ্যাগুরুকে taken for granted ধরে নিয়ে slogan তুলেছি ধর্মনিরপেক্ষতার ? তার ফল – বি জে পি সহজেই dividend তুলে নিচ্ছে । ভাববনা কোন দিন ? কেন ? মসিস্কতো আছে । তাহলে অসুবিধে কোথায় ? রাজ্যস্তরের বহু senior কংগ্রেস কিম্বা বাম নেতাতো বোঝেন এটা ? চিন্তার remodification করে বস্তা পচা slogan বদল করে কেন যাবনা গৃহস্থের উঠোনে ? কে বারণ করেছে ? বলুন তো ?

আর এদিকে বি জে পি-র শ্রীবৃদ্ধির ইজারা নিয়েছেন মমতা । সংখ্যালঘুরাও নিজেরাও যথেষ্ট সচেতন । তাঁদের খুঁচিয়ে ঘা করার খুব দরকার ? এমনিতেই তাঁরা বি জে পি বিরোধী । মুল স্রোতের সচেতন নাগরিক । সেটাই স্বাভাবিক । তাঁদের কাছে গিয়ে ভোটের স্বার্থে বারবার ত্রাতা সাজতে গেছেন মমতা । সংখ্যাগুরুরা এটা ভাল ভাবে নেননি ।অবস্থা দেখে তাঁদের অনেকেই silently shift করেছেন মোদীর পাশে । কেঁচো অজগর হয়ে উঠছে ।এখন বাংলা জুড়ে কান্না জুড়েছেন মমতা । প্রকাশ্য জনসভায় বলছেন – কোন সালা তুই (প্রধানমন্ত্রীকে) , কান ধরে ওঠ বোস কর । আরও কত কি !!

মোদী কে দোষ দিয়ে লাভ কি ? মোদী তো মজা লুটবেনই । সিট জিততে এসেছেন তিনি । ইউ পি –র ক্ষতিপূরণ করতে এসেছেন । কিন্তু যে জনতাকে মমতা চটিয়েছেন তাঁরা তো নীরবে জোড়া ফুল থেকে পদ্মতে মজেছেন । তাঁদেরই মোদী বলছেন –মিত্রঁও,......ছুপে ছাপ......কমলমে ছাপ । জনতা ব্যালটে যদি সেটা transfer করে ফেলেন তাঁর দায়তো মমতাকেই নিতে হবে তখন ? তখন ই ভি এমে দোষ দিয়ে সাত খুন মাফ হবে ? জানিনা উত্তর মিলবে ২৩ তারিখ ।

আর exit poll ? এটা আমার কাছে ৩ দিনের মস্করা । কটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার – ১। আদি তৃণমূলের একটা বড় অংশ বি জে পি র দিকে চলে গেছেন । ২। বামেদের এককালের সমর্থক বহু পরিবার অনেকেই এখনো পদ্মাসনে, হাজার চেষ্টাতেও ফেরেননি এই ভোটে ৩। ভাবতে খারাপ লাগছে তাও বলছি বহু কংগ্রেসি পুরানো ভোটার বি জে পি তে হেলে গেছেন ৪। বি জে পি এবার যে ভোট পাবে তার অধিকাংশ no vote এর ভোটার । অর্থাৎ তৃণমূলের ঔদ্ধত্ব আর দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভোট । আমাদের জোট নিয়ে বালখিল্যপনায় মানুষের মনে গড়ে উঠেছে এক ধারণা – বি জে পি পারবে এদের tight দিতে । perception factor টা খুব বড় হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে এই বাজারে .৫। আর বিভাজনের factor মারাত্মক আকার নিয়েছে এই বাজারে ।

ফল – swing মারাত্মক হলে বি জে পি ২০/২২ এ উঠে যাবে । মাঝামাঝি হলে ১৪/১৫ এ আটকে যাবে । আর বামপন্থীরা পুরানো ভোট ফিরে পেলে বি জে পি ৪/৫ এ নেমে যাবে যার সম্ভাবনা কম ।

আর যেহেতু রাজনীতি হল সম্ভাবনার শিল্প । সেই সম্ভাবনার শিল্পে সব কিছুর মধ্যে ‘অনিশ্চয়তাটা’ও এক ধরণের ‘ভারি-শিল্প' । এই সব শিল্পই এখন ই ভি এমে বাক্সবন্দী । ফন্দী এঁটে চমক দেওয়ার জন্য!!!!!

https://www.anandabazar.com/state/lok-sabha-election-2019-intellectuals-react-strongly-against-vandalism-at-vidyasagar-c...
18/05/2019

https://www.anandabazar.com/state/lok-sabha-election-2019-intellectuals-react-strongly-against-vandalism-at-vidyasagar-college-dgtl-1.992884?utm_source=facebook&utm_medium=social&utm_campaign=daily

ঘটনায় নিন্দায় সরব হয়েছেন কবি শঙ্খ ঘোষ, সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, নকশাল নেতা অসীম চট্টোপাধ্যায়, এবং নেতাজ...

এঁরা বুদ্ধিজীবী ।       সম্প্রতি এঁরা প্রেস ক্লাবে মমতা বন্দনায় বসেছিলেন । আনন্দবাজার পত্রিকায় তিন দশক কাটানোর সুবাদে এই...
17/05/2019

এঁরা বুদ্ধিজীবী ।

সম্প্রতি এঁরা প্রেস ক্লাবে মমতা বন্দনায় বসেছিলেন । আনন্দবাজার পত্রিকায় তিন দশক কাটানোর সুবাদে এই বুদ্ধিজীবীদের খুব কাছ থেকে দেখার এবং শোনার সুযোগ আমার হয়েছিল । এক সময় সরকারের পৃষ্ঠপোষক তৎকালীন বুদ্ধিজীবীদের ব্যঙ্গ, বিদ্রুপও করা হত । কিন্তু এঁদের নিয়ে মস্করা ? এই স্তরে হত না যা এখন হচ্ছে ।

এই অবনমনের একটা বিশেষ কারণও আছে ।

একটা ঘটনার কথা বলি ।

দেশ পত্রিকার তিনতলার কাঁচে ঘেরা ঘরে একদিন সুনীল গাঙ্গুলী, দিব্যেন্দু পালিত, শীর্ষেন্দু মুখার্জি, জয় গোস্বামী এবং আরও দু-একজনের আড্ডা চলছিল এক বিকেলে । সুনীল গাঙ্গুলীর টেবিলে ডাঁই করা মুড়ি আর চা-এর কাপ । গণতান্ত্রিক শিল্পী সংঘের এক প্রতিনিধি ঢুকলেন । একথা সেকথা বলার পর শেষে বামফ্রন্টের জন্য একটি ঘোষণাপত্রে সুনীল গাঙ্গুলির সই চাইলেন । ঘোষণাপত্রটি হাতে নিয়ে সুনীলবাবু বারদুয়েক মনযোগ দিয়ে পড়লেন । শেষকালে সেই প্রতিনিধিকে হতাশ করে বললেন এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ সহমত নই । নির্দিষ্ট দুটী বিষয় উল্লেখ করে বললেন সংশোধিত হলে তবেই সই করবেন, নচেত নয় । সাহিত্যিক দিব্যেন্দু পালিত ঘোষণাপত্রটি পড়ে সুনীল গাঙ্গুলীর সঙ্গে সহমত হলেন । কিছুটা হতাশ সেই প্রতিনিধিকে সুনীল গাঙ্গুলী বললেন আমার মতামত আমি বুদ্ধদেবকে বলে দেব । চিন্তা করবেন না ।প্রতিনিধিটি ফিরে গেলেন ।

সুনীল গাঙ্গুলীর সেদিনের সেই ভুমিকা আজ বড়ই প্রাসঙ্গিক ঠেকে । শুভাপ্রসন্ন, চিত্রশিল্পী হয়ে খ্যাতিবান হয়েছেন । একটা দাঁড়কাক একে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন । বাম আমলের শেষপর্যায়ে তার ইনিয়ে বিনিয়ে বামপন্থীদের কট্টর সমালোচনা দাগ কাটতো মানুষের মনে । মমতা ব্যানার্জি ২০০৯ এ রেলমন্ত্রী হয়েই তাঁকে রেলের উপদেষ্টা কমিটিতে ঢুকিয়ে মাসে দেড় লক্ষ টাকা আয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন । তারপর চিটফান্ড কান্ডে তার বৈষয়িক উত্থান নজরবন্দী হয়েছিল ইডি আর সিবিআইয়ের । দিল্লীর সৌজন্যে লকআপে না গিয়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে বিলীন হয়ে গিয়েছিলেন শুভাপ্রসন্ন । সম্প্রতি প্রেস ক্লাবে তিনি আবার বুদ্ধিজীবী সাজলেন । মমতার হয়ে ব্যাটিং শুরু করলেন নতুন করে ।

জয় গোস্বামী একসময় কট্টর বামপন্থী ছিলেন । ২০০৮-০৯ বাংলায় বাম সরকারের কট্টর সমালোচনা করে কবিতা লেখায় বুদ্ধদেব বলেছিলেন – আমাদের সরকারের ত্রুটি থাকতে পারে, তার সমালোচনা করুন । কিন্তু আমি বিশ্বাস করি না জয় গোস্বামী পাঁচিল টপকাতে পারেন ।
.................... সেই জয় গোস্বামী শেষ পর্যন্ত পাঁচিল টপকালেন । মমতা তাকে সরকারে এসে শিশু কিশোর সাহিত্য একাদেমির চেয়ারম্যান করে দিলেন । সঙ্গে মাসিক ৮০০০০ টাকার রোজগার । নীল আলো জ্বালানো এসি গাড়ি, এয়ার কন্ডিশন ঘর । জয় গোস্বামীর বিপ্লব শেষ । কবির এক প্রিয়জন জয়কে পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর প্রশ্ন করেছের্ন – একটা স্থানীয় নির্বাচনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে পঙ্গু করে কোটি কোটি আনুষের অধিকার লুঠ হল । ৭২ জন মানুষ মারা গেলেন । জয়দা আপনার কবি মন কাঁদেনি ? বিবেক প্রতিবাদী হতে বলেনি ?? জয় গোস্বামীর উত্তর ছিল – সব বুঝি, এই বয়সেও এসে আমার রোজগারটা বড় দরকার । আমি বড় অসহায় । যা বলেননি তা হল এই নীল আলো জ্বালানো গাড়ি, এয়ার কন্ডিশন ঘর এবং সরকারি নানান সুবিধায় আচ্ছন্ন থাকা নানা প্রলোভন আজ তাঁকে প্রতিবাদী হতে ভুলিয়েছে ।

এভাবেই কাত হয়েছেন শাঁওলি মিত্র, দশচক্রের স্রস্টা শম্ভু মিত্রের কন্যা । দ্বিতীয় সারিতে বসে মুখটা দেখিয়ে রেখেছেন প্রেস কনফারেন্সে । দিনের শেষে মমতা দেখবেন তো সেই ক্লিপিংস ! যে মমতা তাঁর সমস্ত উপার্জনের মালিক এখন, এই বঙ্গে ।

অরুণাভ ঘোষ – ২০০৯-১০ সাল থেকে একটা কথা বলতেন ‘এঁটো-কাটা কমিটি’ । অর্থাৎ এঁটো- কাটা কমিটির উপভোক্তা এঁরা অর্থাৎ বুদ্ধিজীবীরা । খাবার পাতের উচ্ছিষ্ট ভক্ষণকারি এরা । আজ বুঝি অরুণাভ ঘোষের কথার গভীরতা । মমতা এই কেমিস্ট্রিটাই ভালো বুঝে গেছেন ।

আর এই জাদুমন্ত্রেই পাইয়ে দেওয়ার ইকুয়েশনে এককালের কট্টর বামপন্থী চিত্রনির্মাতা অরিন্দম শীল মমতা-প্রেমী হয়েছেন । সুবোধ সরকার ২১ জুলাইয়ের মঞ্চে মমতা দেবীর চেয়ারের জল মুছছেন । আর অভিরুপ সরকার সরকারি কর্মীদের প্রাপ্য এবং সঙ্গত অধিকার আটকাতে প্রলম্বিত পে- কমিশনের চেয়ারম্যান হয়ে দিব্যি দিন কাটাচ্ছেন । এটা-ওটা-সেটা এবং উপরিতে মজে আছেন তথাকথিত এই বুদ্ধিজীবীরা । মমতা লক্ষ্য রাখছেন এই দাসত্ব এবং আত্মসমর্পন কতটাগভীর তার দিকে । সন্তুষ্ট হলে রাজ্যসভার সদস্য হওয়ার প্রাইজ গিফটও দিয়েও দিতে পারেন । সেদিন শুনছিলাম হুগলীর এক বড় ব্যবসায়ী তৃণমূল নেতাকে সুবোধ সরকার ধরেছেন । কাকুতি মিনতি - আপনার সঙ্গে তো মমতাদির ভালো যোগাযোগ আছে । এত লড়ছি আমি । রাজ্য সভার একটা সিট ............... ।

আসলে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একটা ভালো জিনিস বোঝেন - মধ্যবিত্ত বাঙালিরা জীবনের সব সঞ্চয়ের অলংকার যেমন ব্যাঙ্কের লকারে রাখতে ভালবাসেন ঠিক তেমনি এই রাজ্যের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা বহু পরিশ্রম ও মেধায় অর্জিত বিবেক ও সুনামকে সরকারের কাছে বন্ধক রাখতে কোন দ্বিধা করেন না, শুধু বিশেষ কিছু পাওনার লোভে । এরাজ্যের প্রতারিত গরীব মানুষকে সাইকেল, চাল কিংবা জুতো দিয়ে যেমন বধ করা যায় তেমনি বুদ্ধিজীবীদের ‘এঁটো-কাটা কমিটি’র ‘প্রধান’ করে উপরি রোজগার দিয়ে বশ করে রাখা যায় ।

একটা মন্ত্রীত্ব দিলে এককালে মমতাকে গালিগালাজ করা ইন্দ্রনীল সেন মমতার হয়ে সুর ভাজেন । একটা সাংসদ পদ দিলে “প্রতিবাদে, প্রতিরোধে আমি তোমাকে চাই’এর স্রস্টা সুমন চট্টোপাধায় আনুগত্য বহন করে বেড়ান । একটা মন্ত্রিত্ব দিলে ব্রাত্যর মত চাটুকার এ সমাজে পাওয়া সহজ হয় । বাংলার বুদ্ধীজিবিদের এই শ্রেণী চরিত্রটা মমতা সবার থেকে ভাল বোঝেন । তাই তিনি এত অনাচারের পরেও কিছু বুদ্ধিজীবী ম্যানেজ করতে সাক্সেসফুল ।

তাঁর সৌজন্যে রবীন্দ্রনাথ, সত্যজিতের বাংলায় মিমি-নুসরত-মুনমুন কিংবা শতাব্দী রায়রাও ‘বুদ্ধীজীবী’ হয়ে যান । “তুমিও মানুষ, আমিও মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়”–এর স্রষ্টা কবি শ্রীজাত কত সহজে নিজের শিড়দাঁড়াটা বিক্রি করে দেন । কলিযুগের কালিমায় বুদ্ধিকে পণ্য করেন তথাকথিত সুশীল সমাজ ।

আর দিনের শেষে শেষপর্যন্ত এই সুশীল সমাজের হাতে বিভ্রান্ত ও প্রতারিত হয়ে যান সাধারণ মানুষ । এই বুদ্ধিজীবীদের পরিচয়কে যাঁরা মান্যতা দিয়ে বুদ্ধিজীবী হিসেবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন ।

শুধু তারই মাঝে ‘সত্য’ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে সেই বলিষ্ঠতা, যেখানে অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী অনায়াস দক্ষতায় বলতে পারেন - বামপন্থী আদর্শের প্রতি আমি অনুরক্ত । অনেকে হয়তো কিছু পাওয়ার লোভে দিক বদল করেছে । আমি তো কিছু পেতে আসিনি, আদর্শকে ভালবাসি বলে দিতে এসেছি ।

বুদ্ধিজিবীরা শুনছেন ??

দিকে দিকে কংগ্রেস প্রার্থীদের জয়ী করুন।।
17/05/2019

দিকে দিকে কংগ্রেস প্রার্থীদের জয়ী করুন।।

দেখো কানডকারখানা !!https://eisamay.indiatimes.com/elections/lok-sabha-elections/news/guddi-devi-india-gas-scheme-poster-...
07/05/2019

দেখো কানডকারখানা !!

https://eisamay.indiatimes.com/elections/lok-sabha-elections/news/guddi-devi-india-gas-scheme-poster-woman-forced-to-cook-with-cow-dung/articleshow/69223778.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=GuddiDevi070519

news: কিন্তু বাস্তব? বাস্তবে সেই মহিলা, অর্থাৎ গুড্ডি দেবীর প্রতিদিনের জীবন? সেখানে কিন্তু গ্যাসের নামগন্ধ নেই। বরং .....

https://eisamay.indiatimes.com/elections/lok-sabha-elections/news/narendra-modis-5-years-most-traumatic-devastating-he-s...
05/05/2019

https://eisamay.indiatimes.com/elections/lok-sabha-elections/news/narendra-modis-5-years-most-traumatic-devastating-he-should-be-shown-exit-door-says-manmohan-singh/articleshow/69186743.cms?utm_source=facebook.com&utm_medium=referral&utm_campaign=modi060419

news: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, '২০১৪ সালে অচ্ছে দিনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন নরেন্দ্র .....

Address

Diamond Harbour

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when INC Diamond Harbour posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to INC Diamond Harbour:

Share

Category

Nearby media companies


Other Media in Diamond Harbour

Show All