10/09/2024
মসজিদ পরিচালনা ও দ্বায়িত নিয়ে জরুরী কিছু সতর্কবার্তা ও শরয়ী দৃষ্টিভঙ্গি-
লিখনি by #আবু_হাফিজা_মোহাম্মদ_হাবিবুল্লাহ
৭-ই রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী
--------------------------------------------------
শুরু করছি পরম করুণাময় অসীম দয়ালু মহান আল্লার নামে
প্রথমত একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে মসজিদ হলো আল্লাহর ঘর-
যেই কথাটি মুসলিম সমাজের আল্লাহ্ প্রেমিক ও আল্লাহ্ দ্রোহী,লুচ্চা, মাতাল,গুন্ডা-মাস্তান,চোর-বাটপর,নামাজী বেনামাযী সবাই এই কথা বলে-সমস্যা এতে নয় সমস্যা হলো এই কথার প্রতি আমল না করা।।
এখনই মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে কোন কোয়ালিটির মানুষ থাকা উচিত এই বিষয়টির সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরে যাক-
১| আমরা সকলেই জানি একজন মাস্টার তিনি মাস্টারের যোগ্যতা ছাড়া মাস্টার হতে পারেন না শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করে ছাত্রদের সিলেবাস ভিত্তিক পঠন-পাঠন দানের মাধ্যম দিয়ে তিনি মাস্টার উপাধি পান।।
২| একজন ডাক্তার ডাক্তারি অভিজ্ঞতা শিক্ষা চর্চা এবং এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন ছাড়া সে ডাক্তার হতে পারে না আর আমাদের সমাজ আনপর গাওয়ার জ্ঞানহীন ব্যক্তিকে ডাক্তার হিসেবে মেনেও নেয় না।।
৩| একজন ব্যক্তি যখন রাজমিস্ত্রি কাঠমিস্ত্রি কিংবা যে কোন বিষয়ে কাজ করতে চায় তার সেই বিষয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং পারদর্শী হওয়ার যোগ্যতা তাকে অর্জন করতে হয় তাছাড়া সেই কর্মে তাকে নিযুক্ত করা আমাদের সমাজে অজ্ঞতা ছাড়া কিছুই মনে করি না আমরা এবং তাকে কোন ক্ষেত্রে গ্রহণও করি না।
প্রথম : মসজিদ কমেটি-
আমাদের সমাজে মসজিদ আল্লাহর ঘর এই শব্দটি সবাই বলেন-অথচ দুর্ভাগ্যজনক ক্রমে এরপরেও মসজিদ পরিচালনার দায়িত্বে আল্লাহ প্রেমিক, আল্লাহর প্রিয়, আল্লাহর দ্বীন ইসলামের জ্ঞান অর্জনকারী ব্যক্তিদের বঞ্চিত রাখা হয় যা একটি কিয়ামতের আলামতও বটে।।
সর্বক্ষেত্রে মানুষ সে বিষয়ে জ্ঞান অর্জন না থাকা, সেই বিষয়ে নাপারদর্শি কোন ব্যক্তিকেই সেই পদে বা কর্মে নিযুক্ত করেন না অথচ যেটা আল্লাহর ঘর যেখানে আল্লাহর কাছে মাথা নত করা হয় সেই পবিত্রতম একটি মসজিদ সেই মসজিদে আজকে বেশিরভাগই যারা দায়িত্ব পালন করে এদের বেশিরভাগই লোকজন আল্লাহদ্রোহী এবং কোরআন সুন্নাহ দুশমন কেউ প্রত্যক্ষভাবে কেউ পরোক্ষভাবে।।
অথচ এই বিষয়গুলো নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে আলেম সমাজ থেকে শুরু করে কারোই কোন মাথা ব্যাথা নেই সবাই যেন মূর্খের স্বর্গে বসবাস করছে আর সব এই কর্ম মাথা নত করে মেনে নিচ্ছে।।
সংক্ষিপ্তভাবে কয়েকটি উদাহরণ আমরা এভাবে পরিবেশন করতে পারি বর্তমান সময়ের বেশিরভাগ মসজিদ কমিটি গুলোল- দ্বীন ইসলামের জ্ঞানের মিসকিন, ধর্মীয় ইলমহীন মূর্খ,বেনামাজি,দাড়ি কাটচাটকারী, হালাল হারামের জ্ঞান নেই,সুদ-ঘুষখোর,এমন ব্যক্তি বৈধ অবৈধ যাবতীয় বিষয় ধর্মীয় দৃষ্টিকোণে মূর্খ ব্যক্তিরা আজকে দায়িত্ব পালনে নিযুক্ত রয়েছে,যা আগামী প্রজন্মকে ভয়ঙ্কর পরিবেশে ঠেলে দিচ্ছে।।
যা থেকে ইমাদার মুসলিমকে সচেতন হতে হবে।।
দ্বিতীয় : ইমাম নির্বাচন -
এবার একটি বিষয় লক্ষ্য করুন ইমাম নির্বাচন করবে কে? একজন মাস্টার নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আরেকজন দক্ষ মাস্টারের প্রয়োজন হয়, একজন কাঠমিস্ত্রি নির্ধারণ করার জন্য আরেকজন দক্ষ কাঠমিস্ত্রি প্রয়োজন হয় একজন রাজমিস্ত্রি নির্ধারণ করার জন্য আর একজন দক্ষ রাজমিস্ত্রির প্রয়োজন পড়ে। সার্বিক ক্ষেত্রেই মানুষ এই ভাবেই মূলত মূল্যবান পথগুলোতে অন্যকে নির্বাচন করেন।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমাদের সমাজে অধিকাংশই মসজিদগুলোতে ইমাম নির্বাচন করা হয় মূর্খ ধর্মে জ্ঞানহীন মসজিদ কমিটির মাধ্যম দিয়ে, এবং যেসব ব্যক্তিগুলো ইমাম হিসেবে নির্বাচিত হতে আসেন তারাও কতটা ধর্মীয় জ্ঞানের অধিকারী যে তারা একজন মূর্খের কাছে ইন্টারভিউ দিতে আছে?
যেহেতু অধিকাংশ মসজিদের কমিটির দায়িত্বে যারা আছে তারা ধর্মীয় জ্ঞানহীন সেই সূত্রে তারা একজন আলেম সঠিক নির্ণয় করার কোন জ্ঞান রাখবে না এটি স্বাভাবিক বিষয়, ব্যাপারটি ভেবে দেখুন কত জটিল এবং কঠিন সার্বিক ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যক্তি দিয়ে যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের নির্বাচন করা হয় কিন্তু লজ্জা জনক হবে ইসলামের শ্রেষ্ঠ সম্পদ আলিম বা ইমাম নির্বাচন মসজিদের দায়িত্ব, মুসল্লিদের দায়িত্ব, কত কঠিন এবং সূক্ষ্মভাবে নির্বাচন করা প্রয়োজন এই পদে? অথচ এই বিষয়ে আমাদের সাধারণ থেকে শুরু করে মানুষের কোন মাথাব্যথা নেই।।
আরেকটি ভয়ংকর বিষয় লক্ষ্য করুন ইমাম নির্বাচনের সময় এলাকার ইসলাম স্টাডিজ কারি, ইসলামের পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান অর্জনকারী ব্যক্তিদের দূরে রাখা হয়,এটি মূলত দুনিয়াভোগী ও দুনিয়ালভী ব্যক্তিদের দুনিয়াবী স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যেই আর এটিই মূলত সুন্দর ও প্রকৃত ইসলাম ও মুসলিম সোসাইটি বা সমাজকে বিধ্বংস করার মৌলিক অস্ত্র।।
অতএব ইমাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে ঈমানদার ব্যক্তিদের দৃষ্টিভঙ্গি রাখা একান্তই প্রয়োজন।।
তৃতীয় : নির্বাচিত ইমামদের রাজনীতি-
ইসলামের একটি ভিত্তিও বলা যেতে পারে যে আলেম বা ইমাম যেটা নবী এবং রসূলদের উত্তরাধিকারী নবী এবং রসূলদের কর্মসূচি ছিল তারা অন্যায়ের প্রতিবাদী এবং ন্যায়ের পক্ষপাতি ছিলেন দুর্ভাগ্যজনক এবং লজ্জাজনক ভাবে আমাদের সমাজের অধিকাংশ নির্বাচিত ইমামদের নোংরামি যদি তুলে ধরা যায় নিজেকেই লজ্জিত হতে হয়।
আসুন কয়েকটি সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরি-
একজন নির্বাচিত ইমাম যখন পরিচিত লাভ করেন দেখেন যে কোন লোকটা কোন ছেলেটা কোরআন এবং সুন্নাহকে অধিক স্টাডিজ করে কোন লোকটা কোন ছেলেটা হকের আহ্বান করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করে চেনা যখন শেষ সেই থেকে শুরু হয় তার নোংরা রাজনীতি শুধুমাত্র ইমামি চাকরি বাঁচানোর জন্য, অথচ নবী এবং রাসূলদের ওয়ারিশদের বৈশিষ্ট্য চরিত্র হওয়া উচিত যে তারা আল্লাহর গোলাম হবে না সমাজের না মসজিদ কমিটির।।
অধিকাংশ মসজিদ গুলোর নির্বাচিত ইমাম গুলো অসংখ্য অগণিত ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম স্বচক্ষে দেখে মেনে নেই, এমনকি নিজে জড়িত হয় - শরীয়ত বিরোধী,বিদআত,কুফরী, ভণ্ডামি কর্মকান্ডে আর এগুলো যখন কোন ইসলাম পালনীয় ঈমানওয়ালা ব্যক্তি সংশোধনের উদ্দেশ্য পার্সোনালি ভাবেও বলে তখন তার সঙ্গে ব্যক্তিবিদ্বেষী ও সমাজের বদমেজাজি লোক দিয়ে নানাবিধ টর্চার ও ষড়যন্ত্র শুরু করে এইসব জঘন্য মন মানসিকতার নির্বাচিত তথাকথিত ইমাম গুলো,যা অতি ভয়ঙ্কর বিষয়।।
বিশেষভাবে ইমামের স্বলাতে সাহু সাজদার বিধান নিয়ে অজানা, খুতবায় উঠে ভুলভাল তথ্য উপস্থাপন, যাল যইফ হাদিস দক্ষতা ছাড়াই খুতবা প্রদান, সালাতের মাধ্যমে সুরা ফাতেহা সহ অন্যান্য সূরা ভুলভাল তিলাওয়াত সহ যাবতীয় ভুল ত্রুটি যখনই কোন ব্যক্তি তাকে জানাই তখনই সেই ব্যক্তিকে শত্রু নজরে দেখে এবং সমাজের চোখে তাকে শত্রু বানিয়ে ফেলে,যা নাবী এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উত্তরাধিকারীদের আচরণ বা বৈশিষ্ট্য নয়।
চতুর্থ : স্বলাতে ওয়াক্তের নির্ধারণ-
সেটি এমন একটি ভয়ংকর পয়েন্ট যেটি আজকের অধিকাংশ মসজিদ গুলোর কর্মকাণ্ড যা কিয়ামতের একটি পূর্ব নিদর্শনও... ফজর থেকে শুরু করে ইশা পর্যন্ত প্রত্যেকটা সেক্টরেই ত্রুটি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
যেমন আজ ১০ই সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইংরেজি, ১৭-ই রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী জোহর এর ওয়াক্ত শুরু হয় ১১:৩৬ মিনিটে, লক্ষ্য করুন সহীহ আল বুখারী কিতাবুল আজান এবং কিতাবুস সালাতের মধ্যে বর্ণিত হাদিস রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জোহরের সালাতকে আওয়াল ওয়াক্তে অর্থাৎ প্রথম রক্তে পড়ার জন্য তাগিদ করেছেন এবং সম্ভবত সাহাবী হুজাইফা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু কে এ ব্যাপারে জোরপূর্বক তাগিদ করেছেন-
অথচ এই ব্যাপারে নির্বাচিত ইমামদের একটি ভয়ঙ্কর অবস্থান হচ্ছে যে তারা আউয়া লোককে শেষ করেই বেশিরভাগ সময় জোহরের সালাত শুরু করেন যা সরাসরি সহিহ সুন্নাহ বিরোধী।।
আবার সালাতের ক্ষেত্রে যেই সালাতটি রসুলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিতাবুল আজান এবং কিতাবুস স্বলাহ সহিহ বুখারীর মধ্যে হাদীস বর্ণিত হয়েছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশা সালাতকে একটু বিলম্ব করে,ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথেই না পড়ার আদেশ করেছেন- অথচ আমাদের সমাজে নির্বাচিত ইমাম গুলো ইশা ওয়াক্ত শুরু হতে হতেই জামাত শেষ করে ফেলেন,যা সুন্নাহভিত্তিক ইলম না থাকার নামান্তর।।
প্রিয় মুসলিম ভাই/বোন যারা প্রকৃত আল্লাহ্ প্রেমিক,ইসলাম স্টাডিজ করেন,ইসলাম পরিপূর্ণ পালনের চেষ্টা করে তাদের মসজিদের কমেটি,নির্বাচন করুন, নইলে অচিরেই এই মুসলিম সমাজ বিধ্বস্ত হয়ে যাবে, টেরও পাবেন না।।
নিজ নিজ অবস্থান থেকে আল্লাহ্ কে ভয় করুন- আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জেনে রেখো! তোমাদের প্রত্যেকেই একজন দায়িত্বশীল; আর তোমরা প্রত্যেকেই নিজ অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব ইমাম, যিনি জনগণের দায়িত্বশীল তিনি তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন। পুরুষ গৃহকর্তা তার পরিবারের দায়িত্বশীল; সে তার অধীনস্থদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। নারী তার স্বামীর পরিবার, সন্তান-সন্ততির উপর দায়িত্বশীল, সে এসব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। কোন ব্যাক্তির দাস স্বীয় মালিকের সম্পদের দায়িত্বশীল; সে এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। অতএব জেনে রাখ, প্রত্যেকেই দায়িত্বশীল এবং তোমাদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্বাধীন বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।
بَابُ قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الأَمْرِ مِنْكُمْ}
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، حَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَلاَ كُلُّكُمْ رَاعٍ، وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، فَالإِمَامُ الَّذِي عَلَى النَّاسِ رَاعٍ وَهْوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالرَّجُلُ رَاعٍ عَلَى أَهْلِ بَيْتِهِ وَهْوَ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ، وَالْمَرْأَةُ رَاعِيَةٌ عَلَى أَهْلِ بَيْتِ زَوْجِهَا وَوَلَدِهِ وَهِيَ مَسْئُولَةٌ عَنْهُمْ، وَعَبْدُ الرَّجُلِ رَاعٍ عَلَى مَالِ سَيِّدِهِ وَهْوَ مَسْئُولٌ عَنْهُ، أَلاَ فَكُلُّكُمْ رَاعٍ وَكُلُّكُمْ مَسْئُولٌ عَنْ رَعِيَّتِهِ ".
حدثنا اسماعيل، حدثني مالك، عن عبد الله بن دينار، عن عبد الله بن عمر ـ رضى الله عنهما ـ ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " الا كلكم راع، وكلكم مسىول عن رعيته، فالامام الذي على الناس راع وهو مسىول عن رعيته، والرجل راع على اهل بيته وهو مسىول عن رعيته، والمراة راعية على اهل بيت زوجها وولده وهي مسىولة عنهم، وعبد الرجل راع على مال سيده وهو مسىول عنه، الا فكلكم راع وكلكم مسىول عن رعيته ".
( ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৬৬৫৩, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৭১৩৮,৬৬৫৩,বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৮২/ আহকাম (كتاب الأحكام)।
এই প্রথম পর্বে এই টুকুই তুলে ধরলাম যা কোন ব্যাক্তি, ইমাম,কমিটিকে নির্দিষ্ট করে নয় বরং সামাজিক অবক্ষয়ের ইসলাম বিধ্বস্ত হওয়ার কর্মগুলো তুলে ধরলাম সংশোধনের উদ্দেশ্য, ভাষা,শব্দ চয়ন,ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থী।।
আল্লাহ্ পাক আমাকেও ক্ষমা করে তার প্রিয় করে নেক আমলগুলো কবুল করে,জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, পাশাপাশি আমার মা কে ক্ষমা করে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন-আমীন।।
মসজিদ পরিচালনা ও দ্বায়িত নিয়ে জরুরী কিছু সতর্কবার্তা ও শরয়ী দৃষ্টিভঙ্গি-
লিখনি by #আবু_হাফিজা_মোহাম্মদ_হাবিবুল্লাহ
৭-ই রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী,২৬ ভাদ্র ১৪৩১ সন,বাদ ঈসা থেকে রাত ১১:১৭ পর্যন্ত
জাজাকাল্লাহু খাইর