The Hooghly Buzz

The Hooghly Buzz The Hooghly Buzz is a complete guide for Hooghly lovers along with latest news about our beloved city
(5)

The Hooghly Buzz is a complete guide for Hooghly lovers along with latest news about our beloved city, travel, guide, festivals with several Puja and year endly Book Fair, restaurant, hotels, lounge, food, event etc.

কলকাতা ফুটবল লিগ থেকেই ভারতীয় ফুটবলে নতুন নজির গড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন হুগলী বলাগড়ের দীপেশ মূর্মু
10/12/2024

কলকাতা ফুটবল লিগ থেকেই ভারতীয় ফুটবলে নতুন নজির গড়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন হুগলী বলাগড়ের দীপেশ মূর্মু

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর পদার্পণ স্মরণে পুরুলিয়া জেলা রামগড়ে আপস বিরোধী সমাবেশের প্রচারে ১৯৩৯ সালের ৯ ডিসেম্বর শেষবার তৎক...
10/12/2024

নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর পদার্পণ স্মরণে পুরুলিয়া জেলা

রামগড়ে আপস বিরোধী সমাবেশের প্রচারে ১৯৩৯ সালের ৯ ডিসেম্বর শেষবার তৎকালীন মানভূমে এসেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু। সেই দিনটিকে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করল পুরুলিয়া জেলা

বর্তমান প্রজন্মের কাছে সেই ঐতিহ্যের কথা তুলে ধরতেই 'সুভাষচন্দ্র বসু স্মৃতিরক্ষা সমিতি' গড়া হয়েছে। সমিতি সূত্রের খবর, সে দিন পুরুলিয়া, হুটমুড়া, লধুড়কা, লক্ষ্মণপুর, কাশীপুর, পলাশকোলা, রঘুনাথপুর, আনাড়া, ঝাঁপড়া, জয়পুর, ঝালদা, তুলিন-সহ বিভিন্ন স্থানে সভা করেন সুভাষচন্দ্র। এ দিন সেই জায়গাগুলিতে প্রভাতফেরি, গানে, আলোচনায় নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

জেলার ইতিহাস গবেষক দিলীপকুমার গোস্বামী বলেন, "সে দিন জ্বর গায়ে মানভূমের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে বক্তব্য রেখে মানভূমবাসীকে স্বদেশিকতার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন

সুভাষচন্দ্র। সকালে হাওড়া-চক্রধরপুর ট্রেনে পুরুলিয়া স্টেশনে নেমেছিলেন। নীলকণ্ঠ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে আতিথ্য গ্রহণ করে অন্নদা চক্রবর্তী ও প্রকৃতিশ্বরলাল সিংহদেওয়ের সঙ্গে গাড়িতে ঘুরেছিলেন।"

পুরুলিয়ার জুবিলি ময়দানে দেশনায়কের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পুরপ্রধান নবেন্দু মাহালি বলেন, "সেবার সুভাষচন্দ্র শেষ সভাটি করেছিলেন এই ময়দানেই, আমাদের গৌরবের ইতিহাস।” বক্তব্য রাখেন গবেষক দিলীপকুমার গোস্বামী ও দয়াময় রায়। কাশীপুরে সুভাষচন্দ্রের সভাস্থল 'নেতাজী চক' ও তিনি যে পথ ধরে সভাস্থলে গিয়েছিলেন, তা 'নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সরণি' হিসেবে নামাঙ্কিত হয়েছে।

নেতাজী চকে দেশনায়কের আবক্ষ মূর্তিতে শ্রদ্ধা জানান 'সুভাষচন্দ্র বসু স্মৃতিরক্ষা সমিতি'-র সভাপতি সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া। ছিলেন সেদিন নেতাজিকে যে বালিকা মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছিলেন, সেই রেণুকা সেনের পুত্র মোহন সেন। পলাশকোলায় স্থানীয় বিদ্যাসাগর বিদ্যাপীঠ থেকে নেতাজির প্রতিকৃতি-সহ বর্ণাঢ্য প্রভাতফেরি বেরোয়। উদ্যোক্তাদের তরফে বাসুদেব বাউরি জানান, নেতাজি যে পথ দিয়ে গিয়েছিলেন সেই রাস্তাটি নেতাজীর নামে নামাঙ্কিত করার দাবি উঠেছে।

সৌমেন বলেন, "যেখানে যেখানে দেশনায়ক সভা করেছিলেন সেই সব জায়গায় তাঁর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হবে। বেশ কয়েকটি জায়গায় ইতিমধ্যেই তাঁর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।"

সৌজন্য : পত্রিকা থেকে সংগৃহীত

চন্দননগরে গাছের পরিচয়পত্র, গাছের কিউ আর কোড!ঐতিহাসিক শহর চন্দননগর, সেই শহরের ইমারত যেমন ঐতিহ্যপূর্ণ ঠিক সেভাবেই শহরের ব...
09/12/2024

চন্দননগরে গাছের পরিচয়পত্র, গাছের কিউ আর কোড!

ঐতিহাসিক শহর চন্দননগর, সেই শহরের ইমারত যেমন ঐতিহ্যপূর্ণ ঠিক সেভাবেই শহরের বিবর্তনের ইতিহাসের সাক্ষী যারা আজও বেঁচে রয়েছে তাদের জন্য দেওয়া হচ্ছে এবার বিশেষ গুরুত্ব। তৈরি হচ্ছে তাদের পরিচয় পত্র। যাদের জন্য তৈরি হচ্ছে তারা হলেন মানুষের সবথেকে নিকট আত্মীয় শতাব্দী প্রাচীন গাছ। এই অভিনব কাজ করছে চন্দননগর পুরনিগমের বায়ো ডাইভারসিটি ডিপার্টমেন্ট। শতাব্দী প্রাচীন চন্দননগরের গাছ যারা শহরের ফরাসি আমল থেকে বর্তমান প্রজন্মকে আজও দেখে এসেছে তাদের জন্য এই অভিনব পরিচয় পত্র তৈরি কাজ প্রায় শেষের দিকে। নতুন বছরের শুরুতেই দেখতে পাওয়া যাবে গাছের আধার কার্ড

চন্দননগর শহরের প্রত্যেকটি গাছের জন্য তৈরি হচ্ছে পরিচয় পত্র। ইতিমধ্যেই গাছের পরিচয় সম্পর্কিত তথ্য নথিভুক্ত করন ও প্রতি গাছের জন্য আলাদা আলাদা কিউআর কোড তৈরি করা হচ্ছে। অভিনব গাছের পরিচয় পত্র থেকে যে কোন মানুষ ফোনের স্ক্যান করে গাছ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেন খুব সহজেই। চন্দননগর স্ট্যান্ড ও চন্দননগর চার্চ সহ একাধিক জায়গায় গাছের গায়ে নাম্বারিং করা হয়ে গিয়েছে। তারা কোন প্রজাতির গাছ কি তাদের পরিচয় সেই সম্পর্কিত সকল তথ্য পাওয়া যাবে তাদের পরিচয় পত্র স্ক্যান করে।

এই বিষয়ে বায়োডাইভারসিটি ম্যানেজমেন্ট বোর্ডের সম্পাদক সোমনাথ চ্যাটার্জি এই বিষয়ে জানান, চন্দননগর মহাবিদ্যালয় কলেজের বোটানি বিভাগে প্রতিটি গাছ আলাদা আলাদা করে শনাক্তকরণ করে কাজ সম্পন্ন করেছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে একটি ইউ আর কোড। যে ইউআর করতে স্ক্যান করতে হবে। প্রাথমিক ভাবে চন্দননগর পাতাল বাড়ি থেকে স্ট্যান্ড ঘাট ও বড়বাজার লাগো এলাকায় ১৫০ থেকে ২০০ টি গাছ কে এই কিউআর কোড দেওয়া হবে। যাতে মানুষ খুব সহজেই জানতে পারেন তার নিকট প্রতিবেশী গাছ সম্পর্কে

সংগৃহীত

রামকৃষ্ণ পরমহংস বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে চলেছে
06/12/2024

রামকৃষ্ণ পরমহংস বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে চলেছে

আজ এক ঐতিহাসিক দিন ৪ ডিসেম্বর
04/12/2024

আজ এক ঐতিহাসিক দিন ৪ ডিসেম্বর

আগামী ২২ ডিসেম্বর হুগলী চুঁচুড়া ময়ূরপঙ্খী (জগন্নাথ) ঘাটে চলবে গঙ্গা আরাধনা
03/12/2024

আগামী ২২ ডিসেম্বর হুগলী চুঁচুড়া ময়ূরপঙ্খী (জগন্নাথ) ঘাটে চলবে গঙ্গা আরাধনা

Iman Chakraborty অভিনন্দন, লিলুয়া থেকে যাত্রা লস অ্যাঞ্জেলস্
03/12/2024

Iman Chakraborty অভিনন্দন, লিলুয়া থেকে যাত্রা লস অ্যাঞ্জেলস্

আগামী ১৪ ডিসেম্বর হরিপাল বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়ে Antara Mitra, প্রবেশ অবাধ
03/12/2024

আগামী ১৪ ডিসেম্বর হরিপাল বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়ে Antara Mitra, প্রবেশ অবাধ

আজ জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি
02/12/2024

আজ জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি

আগামী ১৩ ডিসেম্বর হরিপাল বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়ে ফকিরা লাইভ, প্রবেশ অবাধ
02/12/2024

আগামী ১৩ ডিসেম্বর হরিপাল বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়ে ফকিরা লাইভ, প্রবেশ অবাধ

পুরুলিয়া গেলে এই খাবার কি কোনো দিনও আস্বাদন করেছেন?
02/12/2024

পুরুলিয়া গেলে এই খাবার কি কোনো দিনও আস্বাদন করেছেন?

পুরুলিয়ার নিজস্ব খাদ্যাভাসে থাবা চাইনিজের ঘুরতে এসে পর্যটকরা আজও খোঁজেন পাতাপো/ড়া মাং/স

হুগলী শ্রীরামপুর থেকে বাইক নিয়ে রবিবার অযোধ্যায় বেড়াতে এসেছিল একদল বন্ধু। সন্ধ্যার সময় অযোধ্যায় উঠেই তাদের খোঁজ শুরু হল শালপাতায় পো/ড়া মাং/সের। হিলটপের একের পর এক দোকানে ঢুঁ মারতে থাকল বন্ধুরা। প্রায় সমস্ত দোকান ঘুরে চাউমিন, এগরোল, চিলি চিকেন, পকোড়া এমনকী মোমো মিললেও খোঁজ পাওয়া গেল না পাতা পো/ড়া মাং/সর! এক বন্ধু তো বিদ্রুপ করে বলেই দিল, এসব খাবার তো সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। অযোধ্যার মতো জায়গায় পুরুলিয়ার নিজস্বতা বলে কিছু থাকবে না?

লীলা মজুমদারের গল্পে পদিপিসি একবার শুধু ঘাস দিয়ে এইসা চচ্চড়ি রেঁধেছিলেন, খেয়ে বড়লাট একেবারে থ! শালপাতায় পো/ড়া মাং/সও ঠিক তেমনই। ছোট ছোট করে কাটা মাংসের সঙ্গে সামান্য সর্ষের তেল, নুন, হলুদ, জিরে, থেঁতো করা আদা আর কয়েককোয়া রসুন। সব এক সঙ্গে মেখে শালপাতায় মুড়ে ঢিমে আঁচে কিছুক্ষণ রাখলেই হল। তারই স্বাদ নিতে সুদূর হুগলি থেকে অযোধ্যায় এসেছিলেন সৌম্য, রাহুল, দেবাশিস সহ অন্তত জনা আটেক বন্ধু। কিন্তু, প্রাথমিকভাবে কিছুটা হতাশই হতে হল তাঁদের। সৌম্য বলছিলেন, বছর দুয়েক আগে ঘাটশিলা এসে রাস্তার ধারে একবার মাত্র ৫০টাকা দিয়ে শালপাতায় পো/ড়া মাং/স খেয়েছিলাম। ভেবেছিলাম পুরুলিয়াতেও পাব সেরকম কিছু। কিন্তু পেলাম না

হিলটপের একটি ফাস্টফুডের দোকানের কর্মী বিষ্ণু বর্মা বলেন, ‘কাবা/ব থেকে শুরু করে শালপাতায় পো/ড়া মাং/স, হোম স্টে, রিসর্টে বললে ওরা বানিয়ে দেয়। আমরা যারা রাস্তার ধারের দোকানে ব্যব/সা করি, এসব তৈরি করি না। আগে থাকতে অর্ডার করলে অবশ্য বানিয়ে দেওয়া যায়। পাশ থেকে বন্ধুদের গ্রুপের রাহুলের সোজা জবাব, আগে অর্ডার দেওয়ার কী আছে? পাহাড়ে চাউমিন, এগরোল পকোড়া লোকে কিনে খেলে শালপাতা পোড়া মাং/স খাবে না, তা কি হয়?

পর্যটকরাই জানাচ্ছেন, পুরুলিয়ার বিভিন্ন হোটেলেই এখন চাইনিজ খাবারের রমরমা। যা আর পাঁচটা হোটেলে পাওয়া যায়। তবে পর্যটকরা যদি হোটেল, রিসর্টে দেশি মুরগির ঝোল কিংবা পাতা পোড়া মাংস খেতে চান, সেক্ষেত্রে তাঁদের ভালোই গাঁটের কড়ি খরচ করতে হচ্ছে। এনিয়ে কথা হচ্ছিল বারেডি ঝর্ণার কাছে একটি রিসর্ট মালিকের সঙ্গে। তিনিই জানান, বার/বিকিউ চিকেন কিংবা শালপাতায় মো/ড়া মাং/স করতে কেজি প্রতি আমরা ৮০০টাকা করে নিই। এত খরচ কেন? তাঁর জবাব, মাংস ২০০ টাকা কেজি। তার উপর মশলাপাতি থেকে শুরু করে রাঁধুনি খরচা তো আছেই। এনিয়ে পর্যটকদের আক্ষেপ, যত দিন যাচ্ছে, পুরুলিয়া ভ্রমণ ততই যেন ব্য/য়বহুল হয়ে যাচ্ছে! মনের মতো খাবার থেকে থাকার হোটেল কিংবা রিসর্ট, সব জায়গাতেই গু/নতে হচ্ছে মোটা টা/কা

সৌজন্য : বর্তমান পত্রিকা

হারিয়ে যাওয়ার পথে গ্রাম বাংলার তিন তলা মাটির বাড়ি, কামারপুকুর, হুগলী
01/12/2024

হারিয়ে যাওয়ার পথে গ্রাম বাংলার তিন তলা মাটির বাড়ি, কামারপুকুর, হুগলী

হুগলী ত্রিবেণী থেকে ডায়মন্ড হারবার অবধি চলাচলকারী এই পরিবেশবান্ধব ফেরি চার্জ দেওয়ার জন্য সরকারের তরফে তৈরি হচ্ছে একাধিক...
01/12/2024

হুগলী ত্রিবেণী থেকে ডায়মন্ড হারবার অবধি চলাচলকারী এই পরিবেশবান্ধব ফেরি চার্জ দেওয়ার জন্য সরকারের তরফে তৈরি হচ্ছে একাধিক চার্জিং স্টেশন, ঝড়, জল বৃষ্টিতেও নিশ্চিন্তে যাতায়াত করতে পারবেন এই ফেরি করে, আর কিছুদিনের অপেক্ষা।


সম্ভবত ১৯১৪ সালে তৈরি হয়েছিলো বি.ডি.আর অর্থাৎ বাঁকুড়া দামোদর রেলওয়ে। মানুষ এর অন্য নাম দিয়েছিল বড় দুঃখের রেল কারণ এর সময়...
30/11/2024

সম্ভবত ১৯১৪ সালে তৈরি হয়েছিলো বি.ডি.আর অর্থাৎ বাঁকুড়া দামোদর রেলওয়ে। মানুষ এর অন্য নাম দিয়েছিল বড় দুঃখের রেল কারণ এর সময়ের কোনো ঠিজ ছিলো না!

সকাল সাত টায় দুই থেকে তিনটি বগি নিয়ে একটি স্টিম ইঞ্জিন ন্যারো গেজ লাইনে বাঁকুড়া থেকে বেলিয়াতোড়, সোনামুখী পাত্রসায়ের ইন্দাস হয়ে রায়না বা রায়নগর পর্যন্ত যেতো। একটাই ট্রেন সকাল সাতটায় ছেড়ে বারো ঘন্টা পর সন্ধে সাতটায় ফিরে আসতো। দূরত্ব মেরেকেটে ৭০/৭২ কিমিঃ। আটের দশকে দেখেছি কয়েকজন মানুষ খেজুরপাতা বা বনের কাঠ কেটে নিয়ে যেতে রান্নার জন্য, এর পর ২০০৪ সাল থেকে এই লাইন ন্যারোগেজ থেকে ব্রডগেজে পরিবর্তন হয়ে একটা ডিজেল ইঞ্জিন নিয়ে বাঁকুড়া থেকে সোনামুখী পর্যন্ত চালু হলো। তরপর ক্রমশঃ এটা পাত্রসায়ের, বোঁয়াইচন্ডী, শেয়ারাবাজার হয়ে এখন দামোদর নদীর উপর ব্রীজ তৈরি হয়ে এখন মশাগ্রাম পর্যন্ত চলতে লাগলো। তারপর এখনকার বন্দে ভারতের মতো লাল রঙের ডি.এম.ইউ চালু হলো। একটা রেকের পরিবর্তে দুটো রেক চালু হলো, এবং এখন আবার ইলেকট্রিফিকেশেন হওয়াই ই.এম.ইউ কোচ চালু হয়েছে। সুখের কথা আর কিছুদিনের মধ্যে সম্ভবত নতুন বছর ২০২৫ সালের শুরুতেই হাওড়া থেকে একদম বাঁকুড়া, আদ্রা বা সরাসরি পুরুলিয়া ট্রেন চালু হয়ে যাবে! তখন আর বাঁকুড়া বা পুরুলিয়ায় মানুষকে খড়গপুর হয়ে পাঁচ ঘন্টায় হাওড়া পৌঁছাতে হবে না অনেক কম সময়ে জঙ্গমহলের সাথে বাঁকুড়া পুরুলিয়ার যোগাযোগ উন্নত হবে

এই লাইনটা এখন দেখলে নস্টালজিক হয়ে যাই! কি ছিলো আর এখন কি হয়েছে। রেল হচ্ছে আমাদের দেশের লাইফলাইন, সেই লাইফলাইন দিয়ে কলকাতা বাঁকুড়ার নিবিড় যোগাযোগের মাধ্যমে শুশুনিয়া, মুকুটমনিপুর বা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় আরো কাছাকাছি চলে আসবে।
আর এখন কলকাতাবাসীদের দুই একদিনের ঘুরতে যাওয়ার খুব প্রিয় জায়গা হচ্ছে বাঁকুড়া পুরুলিয়া ও রাঁচির জায়গাগুলো যেখানে থাকবে মুকুটমনিপুর জলাধার বা বিষ্ণুপুরের মন্দির বা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় বা রাঁচির বিভিন্ন ফলস---- এছাড়াও এই লাইনে ট্রেন ভ্রমণ করলে উপরিপাওনা সোঁদা মাটির গন্ধ, লাল মাটির ছোঁয়া, রাঙা মাটির সুর -- নলেন গুড়ের সুবাস বা সোনামুখির নস্টালজিক উৎসব,

বেলিয়াতোড়ের মেচা সন্দেশ এর স্বাদ --- তাই একঘেঁয়েমি কাটাতে এই লাইনের ট্রেন যাত্রা মানুষের কাছে এক বিরামহীন আনন্দ নিয়ে উপস্থিত হচ্ছে আর কয়েকদিনের মধ্যে

ছবি ও তথ্য : সংগৃহীত

Bankura

পার্ক স্ট্রিটের আমেজ এবার মিলবে হুগলী শ্রীরামপুরে, আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি
30/11/2024

পার্ক স্ট্রিটের আমেজ এবার মিলবে হুগলী শ্রীরামপুরে, আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি

বাঁকুড়ার লোক জল ঢেলে মুড়ি খায় বলে কলকাতার লোকের সে কী হাসাহাসি! মুড়ি মানেই বাঁকুড়া পুরুলিয়া আর বর্ধমানের লোকেরা খায়। বাক...
28/11/2024

বাঁকুড়ার লোক জল ঢেলে মুড়ি খায় বলে কলকাতার লোকের সে কী হাসাহাসি! মুড়ি মানেই বাঁকুড়া পুরুলিয়া আর বর্ধমানের লোকেরা খায়। বাকিরা শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে।

কলকাতা এবং তার আশে পাশের বেশ কিছু জায়গায় চপ মুড়ি খাওয়ার নিয়ম হল, একমুঠো করে শুকনো মুড়ি মুখে চালান করে দিয়ে একটুকরো চপে আলতো কা/ম/ড় দেওয়া। কিন্তু বাঁকুড়ার লোক এই স্টাইলে মুড়ি খায় না। সেখানে বেশ রাজকীয় ভাবেই মুড়ি খাওয়া হয়। পরিমাণ মতো মুড়ি নিয়ে তাতে জবজবে করে সরষের তেল মেখে তার সঙ্গে বেশ প্রমাণ সাইজের দুখানা চপ। একটা আ/স্ত পেঁয়াজ আর কাঁচালঙ্কা। এই সমস্ত উপকরণ জল দিয়ে একসঙ্গে মেখে খাওয়া। আহা! কী অপূর্ব তার স্বাদ।

কলকাতায় বেশ কয়েকবছর বাস করলেও এখনও কলকাত্তাইয়ান হয়ে উঠতে পারিনি। এই জন্মে পারব বলে মনেও হয় না। কারণ আমি বাঁকুড়াবাসী হিসেবে অত্যন্ত গর্বিত। সে যাই হোক, আমাদের এই স্টাইলে মুড়ি খেতে দেখে একদিন আমার রান্নার দিদিতো হেসে অস্থির। হাসি তার আর থামতেই চায় না। ন্যাকা ন্যাকা সুরে সে বলেই বসল-
‘এমা বৌদি, আপনারা মুড়িতে জল ঢেলে খান? মুড়িগুলো ভেসে যায় না? ভালো লাগে খেতে?’

তার তাচ্ছিল্য সহকারে মুখ টিপে হাসি দেখে সর্বাঙ্গ জ্বলে যাচ্ছিল। পরের দিন তাকে ওই মেখে মুড়ি মেখে খেতে দিলে সে আহ্লাদে আটখানা। মুড়ির এমন টেস্ট সে নাকি আগে পায়নি।

শুধু মুড়ি খাওয়া নিয়েই বাঁকুড়ায় আস্ত একটা মেলা হয় নদীর ধারে। নাম মুড়িমেলা। সে গল্প অন্য একদিন বলব। তবে বাঁকুড়ার লোকের মুড়ি প্রীতির আরও বেশ কিছু তরিবৎ আছে। যেমন পান্তা ভাতের সঙ্গে মুড়ি আর তেলপোড়া দিয়ে মেখে খাওয়ার যা স্বাদ তা যে না খেয়েছে তাকে বোঝানো অসম্ভব। শীতকালে বাসি বাঁধাকপির তরকারির সঙ্গে কাঁচালঙ্কা সহযোগে টানটান করে মুড়ি মেখে খেলে শীতের সকাল জাস্ট জমে যাবে। উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত সকলের কাছেই মুড়ি অত্যন্ত প্রিয়।

কাজেই মুড়ি নিয়ে নাক উঁচু করার কিছু নেই। যে যার অভিরুচি অনুযায়ী খাবার খেতে পারে। মুড়ি মানেই যে শুধু বাঁকুড়া পুরুলিয়ার লোকেরাই খায় এমন ভাবনা ঠিক নয়। আসলে অনেক কলকাতাবাসীর সঙ্গে মিশে দেখেছি বাঁকুড়া পুরুলিয়ার লোকজনকে এবং তাদের কালচারের প্রতি অদ্ভুত এক ধরণের ঘৃণা ও বিতৃষ্ণা। এক ধরণের উন্ন্যাসিকতা। এই মনোভাবের কোনও কারণ আমি তো খুঁজে পাইনি। আর সেই সঞ্চিত রা/গের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই আজকের এই লেখা

সংগৃহিত

বিষ্ণুপুর-তারকেশ্বর রেল সংযোগে নতুন আপডেট! ️বিষ্ণুপুর-তারকেশ্বর রেল সংযোগ প্রকল্পে কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে, আজকের আপডেট:* ...
28/11/2024

বিষ্ণুপুর-তারকেশ্বর রেল সংযোগে নতুন আপডেট! ️

বিষ্ণুপুর-তারকেশ্বর রেল সংযোগ প্রকল্পে কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে, আজকের আপডেট:
* বড় গোপীনাথপুর স্টেশন: তিনটি প্লাটফর্মে শেড বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়া, ট্রেন ক্রসিংয়ের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে।
* জয়রামবাটি স্টেশন: স্টেশন এলাকায় মাটি ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
* কামারপুকুর স্টেশন: ইলেক্ট্রিক পোল নামানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
* ট্র্যাকের কাজ: জয়রামবাটির দিকে ট্র্যাক নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।
এই প্রকল্প সম্পূর্ণ হলে:
* বাঁকুড়ার মানুষদের দৈনন্দিন যাতায়াত অনেক সহজ হবে।
* পর্যটকরা বিষ্ণুপুর ও তার আশপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলিতে আরও সহজে পৌঁছাতে পারবে।
* এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে

সংগৃহীত

অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই ড: গৌতম চট্টোপাধ্যায় কে
27/11/2024

অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই ড: গৌতম চট্টোপাধ্যায় কে

Address

Chinsurah
PINCODE:712101

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Hooghly Buzz posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Hooghly Buzz:

Videos

Share

Our Story

Hooghly district is one of the districts of the state of West Bengal in India. It can alternatively be spelt Hoogli or Hugli. The district is named after the Hooghly River.


Other News & Media Websites in Chinsurah

Show All