Know About Hinduism

02/12/2024

24/11/2024

🙏🪷........Hare Krishna hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare ram hare ram ram ram hare hare........ 🪷🙏

20/11/2024

🙏🙏🙏🌸জয় বাবা লোকনাথ 🌸 🙏🙏🙏
নমামি বারদীচন্দ্রং নন্দন কাননেস্মরং হরিম । ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারনত্রয়হেতবে । জয় বাবা লোকনাথ, জয় মা লোকনাথ, জয় শিব লোকনাথ, জয় ব্রহ্ম লোকনাথ, জয় গুরু লোকনাথ।🙏

17/11/2024

🙏🌸🙏

13/11/2024

🪷🙏☀ শ্রী নরসিংহদেব ওম ☀🙏🪷

“ ওম হ্রীম কসৌমুগ্রাম বিরাম মহাবিবনুমজ্বালন্তম সর্বতোমুখম। নৃসিংহম ভীষনম্ ভদ্রমৃত্যুমৃত্যুম্ নমাম্যহম্ ॥ "

অর্থ : 'হে ক্রুদ্ধ ও সাহসী মহাবিষ্ণু, তোমার তাপ ও অগ্নি সর্বত্র বিরাজ করছে। হে ভগবান নরসিংহ, তুমি সর্বত্র বিরাজমান।

12/11/2024

ুমান্_চালীসা

দোহা
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি ।
বরণৌ রঘুবর বিমলযশ জো দাযক ফলচারি ॥
বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার ।
বল বুদ্ধি বিদ্যা দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার ॥

ধ্যানম্
অতুলিত বলধামং স্বর্ণ শৈলাভ দেহম্ ।
দনুজ বন কৃশানুং জ্ঞানিনা মগ্রগণ্যম্ ॥
সকল গুণ নিধানং বানরাণা মধীশম্ ।
রঘুপতি প্রিয ভক্তং বাতজাতং নমামি ॥

গোষ্পদীকৃত বারাশিং মশকীকৃত রাক্ষসম্ ।
রামাযণ মহামালা রত্নং বংদে-(অ)নিলাত্মজম্ ॥
যত্র যত্র রঘুনাথ কীর্তনং তত্র তত্র কৃতমস্তকাংজলিম্ ।
ভাষ্পবারি পরিপূর্ণ লোচনং মারুতিং নমত রাক্ষসাংতকম্ ॥

মনোজবং মারুত তুল্যবেগম্ ।
জিতেংদ্রিযং বুদ্ধি মতাং বরিষ্টম্ ॥
বাতাত্মজং বানরযূথ মুখ্যম্ ।
শ্রী রাম দূতং শিরসা নমামি ॥

চৌপাঈ
জয হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর ।
জয কপীশ তিহু লোক উজাগর ॥ 1 ॥

রামদূত অতুলিত বলধামা ।
অংজনি পুত্র পবনসুত নামা ॥ 2 ॥

মহাবীর বিক্রম বজরংগী ।
কুমতি নিবার সুমতি কে সংগী ॥3 ॥

কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা ।
কানন কুংডল কুংচিত কেশা ॥ 4 ॥

হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ । [ঔরু]
কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ ॥ 5॥

শংকর সুবন কেসরী নংদন । [শংকর স্বযং]
তেজ প্রতাপ মহাজগ বংদন ॥ 6 ॥

বিদ্যাবান গুণী অতি চাতুর ।
রাম কাজ করিবে কো আতুর ॥ 7 ॥

প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিযা ।
রামলখন সীতা মন বসিযা ॥ 8॥

সূক্ষ্ম রূপধরি সিযহি দিখাবা ।
বিকট রূপধরি লংক জলাবা ॥ 9 ॥

ভীম রূপধরি অসুর সংহারে ।
রামচংদ্র কে কাজ সংবারে ॥ 10 ॥

লায সংজীবন লখন জিযাযে ।
শ্রী রঘুবীর হরষি উরলাযে ॥ 11 ॥

রঘুপতি কীন্হী বহুত বডাযী (ঈ) ।
তুম মম প্রিয ভরত সম ভাযী ॥ 12 ॥

সহস্র বদন তুম্হরো যশগাবৈ ।
অস কহি শ্রীপতি কংঠ লগাবৈ ॥ 13 ॥

সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা ।
নারদ শারদ সহিত অহীশা ॥ 14 ॥

যম কুবের দিগপাল জহাং তে ।
কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে ॥ 15 ॥

তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা ।
রাম মিলায রাজপদ দীন্হা ॥ 16 ॥

তুম্হরো মংত্র বিভীষণ মানা ।
লংকেশ্বর ভযে সব জগ জানা ॥ 17 ॥

যুগ সহস্র যোজন পর ভানূ ।
লীল্যো তাহি মধুর ফল জানূ ॥ 18 ॥

প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী ।
জলধি লাংঘি গযে অচরজ নাহী ॥ 19 ॥

দুর্গম কাজ জগত কে জেতে ।
সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে ॥ 20 ॥

রাম দুআরে তুম রখবারে ।
হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ॥ 21 ॥

সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা ।
তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না ॥ 22 ॥

আপন তেজ সম্হারো আপৈ ।
তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ ॥ 23 ॥

ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ ।
মহবীর জব নাম সুনাবৈ ॥ 24 ॥

নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা ।
জপত নিরংতর হনুমত বীরা ॥ 25 ॥

সংকট সে হনুমান ছুডাবৈ ।
মন ক্রম বচন ধ্যান জো লাবৈ ॥ 26 ॥

সব পর রাম তপস্বী রাজা ।
তিনকে কাজ সকল তুম সাজা ॥ 27 ॥

ঔর মনোরথ জো কোযি লাবৈ ।
তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ ॥ 28 ॥

চারো যুগ প্রতাপ তুম্হারা ।
হৈ প্রসিদ্ধ জগত উজিযারা ॥ 29 ॥

সাধু সংত কে তুম রখবারে ।
অসুর নিকংদন রাম দুলারে ॥ 30 ॥

অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা ।
অস বর দীন্হ জানকী মাতা ॥ 31 ॥

রাম রসাযন তুম্হারে পাসা ।
সদা রহো রঘুপতি কে দাসা ॥ 32 ॥

তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ ।
জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ ॥ 33 ॥

অংত কাল রঘুপতি পুরজাযী । [রঘুবর]
জহাং জন্ম হরিভক্ত কহাযী ॥ 34 ॥

ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরযী ।
হনুমত সেযি সর্ব সুখ করযী ॥ 35 ॥

সংকট ক(হ)টৈ মিটৈ সব পীরা ।
জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা ॥ 36 ॥

জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসাযী ।
কৃপা করহু গুরুদেব কী নাযী ॥ 37 ॥

যহ শত বার পাঠ কর কোযী । [জো]
ছূটহি বংদি মহা সুখ হোযী ॥ 38 ॥

জো যহ পডৈ হনুমান চালীসা ।
হোয সিদ্ধি সাখী গৌরীশা ॥ 39 ॥

তুলসীদাস সদা হরি চেরা ।
কীজৈ নাথ হৃদয মহ ডেরা ॥ 40 ॥

দোহা
পবন তনয সংকট হরণ - মংগল মূরতি রূপ্ ।
রাম লখন সীতা সহিত - হৃদয বসহু সুরভূপ্ ॥
সিযাবর রামচংদ্রকী জয । পবনসুত হনুমানকী জয । বোলো ভাযী সব সংতনকী জয ।

07/11/2024

শুভঃ ছট পুজো 🙏🙏🙏🙏

ছট পূজা (বা ছঠ পূজা) হিন্দু বর্ষপঞ্জীর কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে উদযাপিত একটি প্রাচীন হিন্দু পার্বণ।সূর্য্যোপাসনার এই অনুপম লৌকিক উৎসব পূর্ব ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণে এবং নেপালের তরাই অঞ্চলে পালিত হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে এই পার্বণ প্রবাসী ভারতীয়দের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে প্রচলিত হয়েছে।ছট পূজা সূর্য ও ষষ্ঠী দেবীর (ছটী মাঈ) প্রতি সমর্পিত হয়, যেখানে তাকে পৃথিবীতে জীবনের স্রোত বহাল রাখার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন ও আশীর্বাদ প্রদানের কামনা করা হয়। ছটে কোনও মূর্তি পূজা করা হয় না।

#পূজার_উৎপত্তি
সম্পাদনা

এই পূজার কখন উৎপত্তি হয়েছিল তার কোনো স্পষ্ট নিদর্শন পাওয়া যায় না। কিন্তু কিছু পৌরাণিক আখ্যানে ছট পূজার নীতি নিয়মের সঙ্গে মিল থাকা উৎসব দেখা যায়। ঋগ্বেদের শ্লোকসমূহে সূর্য্যবন্দনার স্পষ্ট নিদর্শন আছে। ভারতীয় সভ্যতার সঙ্গে গ্রীক, রোমান, মিশরীয় ইত্যাদির সভ্যতাসমূহেও সূর্য্য মূখ্য দেবতা ছিলেন। সেভাবে ঊষাও বৈদিক দেবী। বেদে উল্লেখ থাকা মতে, তিনি হলেন পূর্বের দেবী এবং অশ্বিনীকুমারদের মাতা। অগ্নি, সোম এবং ইন্দ্র ইত্যাদি দেবতা সকলের পরে তিনি হলেন অন্যতম উল্লেখযোগ্য বৈদিক দেবী। রাত্রি হল তার ভগ্নী যাকে হয়তো পরে পৌরাণিক যুগে সন্ধ্যা এবং ছায়ারূপে কল্পিত করা হয়েছে। রামায়ণে উল্লেখ থাকা মতে, রামের কুলদেবতা সূর্য্যের জন্য রাম এবং সীতা এই পূজা করেছিলেন। মহাভারতে উল্লেখ থাকা মতে, দ্রৌপদী ধম্য ঋষির উপদেশ মতে সূর্য্যকে আরাধনা করে অক্ষয় পাত্র লাভ করেছিলেন। সঙ্গে মহাবীর কর্ণের কোমর পর্যন্ত জলে নেমে সূর্য্যের উপাসনা করা উল্লেখ আছে। আজও ছট পূজা উদ্‌যাপন করা সকল মানুষকে কোমর পর্যন্ত জলে নেমে সূর্য বন্দনা করতে দেখা যায়। অন্য এক আখ্যান মতে, পাণ্ডু ঋষি হত্যার পাপের প্রায়শ্চিত্তের কারণে পত্নী কুন্তীর সঙ্গে বনে থাকায় পুত্র প্রাপ্তির জন্য সরস্বতী নদীর পারে সূর্য্য উপাসনা এবং ব্রত করেছিলেন।

পুরাণ মতে, প্রথম মনু প্রিয়বতের কোনো সন্তান ছিল না। তাই তার পিতা কাশ্যপ মুনি পুত্রেষ্ঠী যজ্ঞ করতে পরামর্শ দেন। এর ফলে তার পত্নী মালিনী একটি মৃত পুত্র জন্ম দিলেন। মৃত শিশু দেখে তারাও বিলাপ করতে থাকায় আকাশ থেকে এক দিব্য কন্যা প্রকট হলেন। তিনি নিজকে ব্রহ্মার মানস পুত্রী বলে পরিচয় দিলেন এবং মৃত পুত্রকে স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে সে জীবিত হয়ে উঠল। এখনও ঊষা দেবী বা ছটি মায়ের মূর্তি কোলে কিছু থাকা অবস্থায় কল্পনা করা হয় এবং পুত্র প্রাপ্তির জন্য ব্রত উপাসনা করা হয়।

তদুপরি লৌকিক দেবী হিসাবে অন্য বহু লোককথা আখ্যান হিসাবে মানুষের মুখে মুখে চলে আসছে।

#নামকরণ_
সম্পাদনা
ছট পার্বণ
ছট বা ছঠ, ষষ্ঠী নামের অপভ্রংশ। মূলত সূর্য ষষ্ঠী ব্রত হওয়ার দরুণ একে ছট বলা হয়। কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপাবলি পালনের পর এই চার দিনের ব্রতের (কার্তিক শুক্লা চতুর্থী থেকে কার্তিক শুক্লা সপ্তমী) সবচেয়ে কঠিন ও তাৎপর্যপূর্ণ রাত্রি হল কার্তিক শুক্লা ষষ্ঠী; বিক্রম সংবতের কার্তিক মাসের শুক্লা ষষ্ঠী তিথিতে এই ব্রত উদযাপিত হওয়ার কারণে এর নাম ছট রাখা হয়েছে।[৬] ষষ্ঠী দেবীর অপভ্রংশ স্বরূপ ছট মা বা ছটী মাঈ নামটি এসেছে ।

07/11/2024

🚩🚩কালিয়া নাগ কে?

কালিয়া নাগ হলেন এক ভয়ঙ্কর সাপ, যাকে হিন্দু ধর্মগ্রন্থে বহুমাথাওয়ালা বিষধর নাগ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। তাঁর বাসস্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে যমুনা নদী, যা ভারতের পবিত্র একটি নদী। কালিয়াকে সাধারণত এক দুষ্ট চরিত্র হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে, যার উপস্থিতি স্থানীয় পরিবেশ এবং এর বাসিন্দাদের জন্য ক্ষতিকর ছিল।

১. প্রেক্ষাপট

স্থান: কালিয়া নাগের কাহিনী যমুনা নদীর আশেপাশের অঞ্চলে অবস্থিত, যা ভারতের উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানা রাজ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত। পটভূমি: কালিয়ার বিষাক্ততায় নদী দূষিত হয়ে পড়ে, যার কারণে স্থানীয় মানুষ ও প্রাণীদের জন্য নদীর জল বিপজ্জনক ও জল পান অনুপযোগী হয়ে ওঠে। এই দূষণ এক ভয়ানক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে, যা স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

২. কৃষ্ণের হস্তক্ষেপ

দৈবিক হস্তক্ষেপ: হিন্দু ধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্র, কিশোর শ্রীকৃষ্ণ, তাঁর দৈবিক শক্তি ও বীরত্বের মাধ্যমে কালিয়ার সৃষ্ট সমস্যার সমাধানে হস্তক্ষেপ করেন। চ্যালেঞ্জ: তখন কৃষ্ণ শিশু হলেও, তিনি যমুনা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে কালিয়ার মুখোমুখি হন। তাঁর ছোট বয়স সত্ত্বেও, কৃষ্ণ তাঁর দৈবিক শক্তি ও সাহস প্রদর্শন করে সেই সাপের সঙ্গে প্রবল যুদ্ধ করেন।

৩. যুদ্ধ

জলের নিচে যুদ্ধ: কৃষ্ণ নদীর গভীরে কালিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করেন। এই যুদ্ধ ছিল অত্যন্ত তীব্র, যেখানে কৃষ্ণের অলৌকিক শক্তি ও কালিয়ার ভয়ঙ্কর ক্ষমতার প্রকাশ ঘটে। সাপের উপর নৃত্য: গল্পটির অন্যতম বিখ্যাত অংশ হল, কালিয়ার বহুমাথার উপর কৃষ্ণের নৃত্য। এটি কৃষ্ণের দৈবিক নিয়ন্ত্রণ এবং অশুভ শক্তির দমন প্রতীক।

৪. সমাপ্তি

কালিয়ার পরাজয়: কৃষ্ণের জয়ের ফলে কালিয়া আত্মসমর্পণ করে। কৃষ্ণের শক্তি উপলব্ধি করে কালিয়া যমুনা নদী ছেড়ে অন্য স্থানে চলে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পুনরুদ্ধার: কালিয়ার প্রস্থান করার পর, যমুনা নদী পুনরায় পবিত্র হয়ে ওঠে এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে। কৃষ্ণের এই হস্তক্ষেপ নদীর পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করেছিল এবং ধর্ম রক্ষক রূপে তাঁর ভূমিকা প্রকাশ করেছিল।

অনুপ্রেরণামূলক শিক্ষা

নৈতিক মূল্যবোধ: এই গল্পটি সাহস, ন্যায়পরায়ণতা এবং দৈবিক শক্তির উপর একটি অনুপ্রেরণামূলক শিক্ষা দান করে। এটি মানুষকে সাহস এবং বিশ্বাসের সাথে মোকাবেলা করতে উৎসাহিত করে।

06/11/2024

🌺 শ্রী গিরিধারী গোপাল 🌺

"ভগবান কৃষ্ণের অনেক রূপ আছে, তার মধ্যে মানব রূপে তার রূপটি সর্বোত্তম। মানব রূপে তার রূপ সর্বোচ্চ ঐতিহ্যবাহী রূপ। এই রূপে তিনি একজন গোয়ালা ছেলে। তার হাতে একটি বাঁশি আছে, এবং তার যৌবন নতুন। তিনি একজন দক্ষ নৃত্যশিল্পীও। এই সব কেবলমাত্র একজন মানব রূপে তার আনন্দের জন্য উপযুক্ত।" ~চৈতন্য চরিতামৃত মধ্য ২১.১০১

05/11/2024

#বিধর্মীদের_প্রশ্ন
তোমাদের ধর্মে মেয়েরা পর্দা করেনা কেন?
তোমরা এত অ-সভ্য কেন?
ছেলেদের লোলুপ দৃষ্টি তোমাদের ভালো লাগে?

বীরাঙ্গনার উত্তর-🚩🚩🚩
সনাতন ধর্মে প্রতিটি মানুষকে সর্বোচ্চ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্যই ঈশ্বর আমাদের একই বিধান দিয়েছেন। ছেলের জন্য এক বিধান আর মেয়ের জন্য আরেক বিধান -
এমন পক্ষপাতিত্ব ঈশ্বর করেন না। যেমন:

ঋগ্বেদে (৮/৩৩/১৯) বলা হয়েছে-
“হে পুরুষ ও নারী! তোমাদের পোশাক ও দৃষ্টি সর্বদা ভদ্র ও অবনত হোক। তোমাদের চলন সংযত হোক , দেহ পোশাকে আবৃত হোক, নগ্নতা পরিত্যাগ হোক।”

মন ছুঁয়ে যাওয়ার মত নির্দেশনা। মেয়ে এবং ছেলে উভয়ের জন্য একই নির্দেশনা।

শ্রীরামচন্দ্র বলেছেন: “পোষাক নয়, চরিত্রই একজন নারীর প্রকৃত আবরণ।” (বাল্মীকী রামায়ণ: ৬/১১৪/২৭)

পর্দা করলেই কোন নারী সতী নয়, যদি সেই নারীর চরিত্র ভালো না হয়। পর্দা করলেই কোন নারী সেইফ নয়, যদি পুরুষের দৃষ্টি ভদ্র ও অবনত না হয়। ছেলে মেয়ে উভয়ের চলন সংযত না করতে পারলে পর্দার ভিতর ঢুকে গেলেও কোন লাভ নেই..!

🚩🚩জয় শ্রীরাম🚩🚩

02/11/2024

🌸🌸श्रीमद भगवद गीता में बताए गए जीवन के कुछ महत्वपूर्ण मंत्र🌸🌸

🪷 श्रीमद भगवद गीता में कहा गया है कि हमारे जीवन में तीन मंत्रों को याद रखना जरूरी है। ये तीन मंत्र हैं - बहुत अधिक खुशी के समय किसी को कोई वादा मत करो, बहुत गुस्से में किसी को कोई जवाब मत दो, और बहुत दुख के समय कोई निर्णय मत लो।

🪷 श्रीकृष्ण ने कहा है कि जो व्यक्ति साफ और सीधी बात करता है, उसकी बातें कई बार कठोर लग सकती हैं, परंतु वह कभी किसी के साथ छल नहीं करता।

🪷 कई बार हम जीवन की किसी बड़ी समस्या से इस तरह बाहर निकल आते हैं, जैसे कोई छुप कर हमारी मदद कर रहा हो। यह अदृश्य शक्ति भी भगवान ही हैं।

🪷 श्रीकृष्ण गीता में कहते हैं कि क्रोध बुरा है, लेकिन जहां क्रोध दिखाना आवश्यक है, वहां क्रोध दिखाना चाहिए। वरना जो लोग बुरे कार्य कर रहे हैं, वे कभी यह नहीं समझेंगे कि उन्हें ऐसा नहीं करना चाहिए। यदि तुम क्रोध नहीं दिखाओगे तो वे हमेशा अन्याय करते रहेंगे।


🌸🌸শ্রীমদ ভগবত্‍ গীতায় বলা জীবনের কয়েকটি মূল মন্ত্র🌸🌸

🪷 শ্রীমদ ভগবত্‍ গীতায় বলা হয়েছে যে আমাদের প্রত্যেকের জীবনের তিনটি মন্ত্র মনে রাখা জরুরি। এই তিনটি মন্ত্র হল - খুব আনন্দের সময় কাউকে কোনও প্রতিশ্রুতি দিও না, খুব রেগে গিয়ে কাউকে কোনও উত্তর দিও না এবং খুব দুঃখের সময় কোনও সিদ্ধান্ত নিও না।

🪷 শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, যে ব্যক্তি পরিষ্কার ও সোজা ভাবে কথা বলেন, তাঁর কথা অনেক সময় রূঢ় লাগতে পারে, কিন্তু তিনি কখনও কারোর সঙ্গে প্রতারণা করেন না।

🪷 অনেক সময় আমরা জীবনের কোনও বড় সমস্যা থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে আসি, যেন কেউ আড়ালে থেকে আমাদের সাহায্য করছে। এই অদৃশ্য শক্তিও হল ভগবান।

🪷 শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলেছেন যে রাগ খারাপ, কিন্তু যেখানে রাগ দেখানো দরকার, সেখানে রাগ দেখানো উচিত। না হলে যারা খারাপ কাজ করছে, তারা কখনও বুঝবে না যে এটা তাদের করা উচিত নয়। তুমি রাগ না দেখালে তারা সব সময় অন্যায় করেই যাবে।

02/11/2024

বর্ধমান বিরহাটা - বড় মা 🙏🌺
🌺🌺🌺🙏🙏সবার মঙ্গল করো মা 🙏🙏🌺🌺🌺

31/10/2024

মা তারার আরতি 🙏🌺
জয় মা তারা 🙏🙏🙏🙏

31/10/2024

আমাদের মন্দিরে মা চলে এসেছে কাল সন্ধ্যায় ☺️🚩
🙏🌺 #শুভঃ_কালী_পূজা 🌺🙏

মা সবার মঙ্গল করুক 🙏

30/10/2024

🙏🪷জয় জগন্নাথ 🪷🙏

🙏🙏🙏🙏 সবার মঙ্গল করো 🙏🙏🙏🙏

"উজ্জ্বল ও সফল ভবিষ্যৎ তোমার হাতেই তোমাকে গড়ে তুলতে হবে। ঈশ্বর তোমাকে পথ দেখাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে কিন্তু অর্ধেকটা পথ তোমাকে এগিয়ে আসতে হবে। তুমি তোমার ভাগ্যের রচয়িতা, তুমি তোমার আত্মার অধীশ্বর "

29/10/2024

Kali Puja 2024: কালী-মাহাত্ম্য! আজ যে কথাগুলো আপনার অবশ্যই জানা জরুরি ..

🌺 তিনি মুক্তকেশী, দীগম্বরী, কৃষ্ণবর্ণা, শক্তির দেবী। যুগ যুগ ধরে তাঁর এই ভয়ংকর রূপ ঘরে ঘরে পূজিত হয়। পণ্ডিতেরা বলেন দেবীর এই রূপের অনেক তাৎপর্য। তাঁর মাথার চুল থেকে পায়ের নখের গড়নের গুরুত্ব ভিন্ন ভিন্ন। আর দীপাবলির শুভ মুহূর্তে সেই তাৎপর্য জেনে নেওয়া যাক।

তাঁর মাথায় কালো চুলের রাস। মুক্ত এই কেশপাশ বৈরাগ্যের প্রতীক। পুরাণে কথিত আছে, তিনি জ্ঞানের দ্বারা লৌকিক মায়ার বন্ধন ছেদন করেছেন। তাই তিনি চিরবৈরাগ্যময়ী।

আসলে তিনি যে কোনও বর্ণেরই অতীত। আর কালো রং সকল বর্ণের অনুপস্থিতির প্রতীক। তবে কখনও কখনও দেবীকে গাঢ় নীল বর্ণেও কল্পনা করা হয়। সেই গাঢ় নীল রঙের তাৎপর্য হল যে, আকাশের মতোই অসীম তাঁর বিস্তার।

তিনি নগ্নিকা, বিশ্বব্যাপী শক্তির প্রতীক। সে কারণেই তাঁর বিস্তার অসীম। তাঁর চিরশক্তিকে আবৃত করে এমন সাধ্য কোনও বস্ত্রের নেই!

লাল রং রজোগুণের ও সাদা রং সত্ত্বগুণের প্রতীক। শিবের বুকে পা তুলে কালী তাঁর সাদা দাঁতে দিয়ে নিজের রক্তবর্ণ জ্বিহাকে কামড়ে ধরে রয়েছেন। এর তাৎপর্য হল,ত্যাগের দ্বারা ভোগকে দমন করা।


গলায় মোট ৫০টি মুণ্ডের মালা দেখা যায়। এই মুণ্ডগুলি ৫০টি বর্ণ (১৪টি স্বরবর্ণ ও ৩৬টি ব্যঞ্জনবর্ণ) বা বীজমন্ত্রের প্রতীক, যা সৃষ্টির উৎস। তাই দেবী নিজেই শব্দব্রহ্মরূপিনী।

দেবীর চার হস্তে চাররকম অস্ত্র। তাঁর ডানদিকের উপরের হাতে রয়েছে বরাভয় মুদ্রা, নীচের হাতে আশীর্বাদ মুদ্রা। অর্থাৎ একাধারে দেবী তাঁর সন্তানদের যেমন রক্ষা করেন, তেমনই ভক্তের মনোবাঞ্ছাও পূর্ণ করেন। বাঁ দিকের উপরের হাতে তিনি ধরে রয়েছেন তরবারি, আর নীচের হাতে একটি কর্তিত মুণ্ড। অর্থাৎ, তিনি যেমন জীবকুলকে মায়াবন্ধন থেকে মুক্তির পথপ্রদর্শন করতে পারেন, তেমনই মায়াচ্ছন্ন জীবকে প্রদান করতে পারেন বিশেষ জ্ঞান।


মা কালীর কোমরে এই সজ্জা দেখা যায়। ওই হাতগুলি কর্মের প্রতীক। তাই তিনি কর্মের ফলদাত্রী দেবী। পুরাণ মতে ব্যখ্যা করা আছে, জীবনচক্রের শেষে সমস্ত আত্মা স্বয়ং দেবীর অঙ্গীভূত হয় ও কর্মফল অনুসারে মাতৃজঠর থেকেই পুনরায় জন্মলাভ করে।

এর তাৎপর্য বিশাল। শিব স্থিতির প্রতীক, দেবী গতির। শিব ব্রহ্মচৈতন্য, দেবী ব্রহ্মশক্তি। তাঁদের সম্মিলন ব্যতীত সৃষ্টির উৎপত্তি সম্ভব নয়। বঙ্গে সাধারণত দক্ষিণা কালীর পুজো হয়ে থাকে। দক্ষিণা কালীর অর্থাৎ, দেবীর দক্ষিণ পদ বা ডান পা শিবের বুকে স্থাপিত থাকে।

মা কালীর তিনটি নয়নের তিনরকম তাৎপর্য। এই ত্রিনয়ন চন্দ্র, সূর্য ও অগ্নির ন্যায় অন্ধকার বিনাশকারী। এর মাধ্যমে দেবী অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ একত্রে দর্শন করে থাকেন। আবার প্রত্যক্ষ করেন সত্য, শিব ও সুন্দরকে। অর্থাৎ বৃহত্তর অর্থে সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়কে।
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺জয় মা কালী 🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏