Rakesh

Rakesh Buddha International video and Blogger post

25/02/2024

Namo buddhay 🙏🙏

25/02/2024

শ্রদ্ধেয় ড.জিনবোধি মহাথের ভান্তের দেশনা।
শতাব্দীর চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহার সংঘ-সম্পত্তি সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
সকলের শুভবুদ্ধি উদয় হউক।শত মতের মধ্যেও ধর্মীয় বিধিমত মেনে চলুক।সবার মধ্যে শান্তি বিরাজ করুক।সবার সর্বপ্রকার জয়মঙ্গল কামনাকরি।🙏🙏🙏

23/02/2024

See how the Buddha statue recovered from the sea in Thailand is being taken to Bihar seat।☸️🙏🏻 Buddha ☸️🙏

শুভ মাঘী পূর্ণিমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন----------------------------------বৌদ্ধদের পবিত্র ধর্মীয় তিথি শুভ মাঘী পূর্ণিমা ২০...
23/02/2024

শুভ মাঘী পূর্ণিমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
----------------------------------
বৌদ্ধদের পবিত্র ধর্মীয় তিথি শুভ মাঘী পূর্ণিমা ২০২৪ উপলক্ষে সবাইকে জানাই মৈত্রীময় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
মাঘী পূর্ণিমার এ পবিত্র দিনে ত্রিরত্নের সমীপে প্রার্থনা করি সমগ্র পৃথিবীর জাতি ধর্ম বর্ণ সকল মানব জাতির জীবনে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, মঙ্গল ও কল্যাণ বয়ে আনুক।
বিশ্বনেতাদের প্রতি আন্তরিক আহ্বান, সকল প্রকার যুদ্ধ, সংঘাত, হিংসা, হানাহানি চিরতরে বন্ধ করুন এবং শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখুন, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বিধান করুন।জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক।🙏

22/02/2024

------ কল্পতরু দান----

যে বৃক্ষ হতে কল্পনানুযায়ী দ্রব্যাদি লাভ করা যায় তাকে কল্পতরু বলে।বাঁশ অথবা গাছ দিয়ে বৃক্ষের অনুরুপ রং কাগজে সু-সজ্জিত মনোরম কাঠামো তৈরী করিতে হবে।এরপর ইচ্ছানুযায়ী টাকা, দানীয় বস্তু, ভিক্ষু অথবা বিহারের ব্যবহার্য
দানীয় সামগ্রী দিয়ে সু-সজ্জিত করিলে তা "কল্পতরু"নামে অভিহিত।

এটা ভিক্ষসংঘকে উৎসর্গ করে দিতে হয়।
উৎসর্গ মন্ত্র--"ইমং কপ্পরুকখং ভিক্খু সংঙঘস্স দানং দেমা, পূজেমা"।(দুতিযম্পি--ততিযম্পি--)।

শ্রীলংকা, বার্মা, থাইল্যান্ড প্রভৃতি দেশ প্রত্যেক বুদ্ধ বিহারে কয়েকবার কল্পতরু দনোৎসব উদযাপিত হয়ে থাকে।অবশ্য আমাদের দেশে ও ভারতে কঠিন চীবর দানোৎসবে কল্পতরু দান করা হয়।কল্পতরু স্বর্গীয় তরু।এ স্বর্গীয় তরুর বর্ণনা হতেই কল্পতরু দানের সৃষ্টি।

জৈনক অর্হৎ ভিক্ষু পূর্বজম্মে কল্পতরু দান করে তিনি যে মহাফল লাভ করেছিলেন,দিব্যদৃষ্টিতে তা দর্শন করে এ দানের ফল বর্নানা করলেন--

(১) আমি সিদ্ধার্থ ভগবানের শ্রেষ্ঠ ধাতু - স্তূপ সম্মুখে বিচিত্র বস্ত্রাদি ঝুলায়ে দিয়ে একটি কল্পতরু স্থাপন করেছিলাম।

(২) আমার সেই কর্মের ফলে আমি দেব-মনুষ্য কুলের যে কোন স্থানে উৎপন্ন হই না কেন, আমার গৃহদ্বারে সর্বদা কল্পতরু উৎপন্ন হয়ে সোভা পেত।

(৩) আমি আমার পরিষদবৃন্দ এবং আমার আরো অন্যান্য আশ্রিত, আমরা সকলেই ঐ কল্পতরু হতে ইচ্ছানুরূপ বস্ত্র গ্রহন করে সর্বদা ব্যবহার করতাম।

(৪) আমি চুরানব্বই কল্প পূর্বে যে কল্পতরু স্থাপন করেছিলাম, তৎপুণ্য ফলে দুর্গতি কি, তা জানি না।

(৫) এ হতে সপ্তম কল্প পূর্বে সুচেল নামক ক্ষত্রিয় হয়ে আটবার জম্মগ্রহন করেছি।সেই আটবার সপ্তরত্ন সম্পন্ন ও সৈন্য-সামন্তে মহাপরাক্রম
শালী চক্রবর্তী রাজা হয়েছি।

(৬) এখন সেই কৃতকর্মের ফলে চতুবর্বিধ প্রতিসম্ভিদা, অষ্ট বিমোক্ষ ও ষড়বিধ অভিজ্ঞাসম্পন্ন অরহত্ব জ্ঞান লাভ করেছি।
ইহা কল্পতরু দানের ফল। 🙏🙏🙏

21/02/2024
20/02/2024

মানুষ কুকুরকেও প্রাণী মনে করে না , তাই এই নিষ্পাপ প্রাণীটির উপর গাড়ি উঠিয়ে দিয়ে চলে যায় 😓 হায়রে মানুষ তুমি পৃথিবীর সেরা জীব ভুলে যেও না 😭

19/02/2024

Attak snake with Buddha uruvela kassyapa and buddha🏵️🙏🏵️

19/02/2024

🏵️🙏🏵️দান করার সময় সর্বজীবের প্রতি মঙ্গল কামনা, সুখ কামনা করেই দান দিতে হয়। কখনো আত্ন প্রশংসা করে,অপরকে অবজ্ঞা, নিন্দা করে দান দিতে নাই। দান দেওয়ার সময় বলতে হয়, " এই দানের ফলে সকল প্রাণী সুখী হউক, সকল প্রাণীর মঙ্গল হউক"। এ দানের ফলে আমরা যে অধোপতনে তলিয়ে না যাই। বরং আমাদের উন্নতি, শ্রীবৃদ্ধি, সমৃদ্ধি ও সুখ শান্তি লাভ সুনিশ্চত হউক এই দানের ফলে আমাদের জন্ম - জন্মান্তরে চারি অপায় দ্বার বন্ধ হয়ে স্বর্গ -মোক্ষ লাভ হউক। মারের সকল বাঁধা - বিপত্তি অতিক্রম করে আমরা যেন সর্বদা কুশল কর্মে রত থাকতে সমর্থ হই। পরিশেষে, আমাদের দুঃখমুক্তি পরম সুখ নির্বাণ লাভ হউক।
"সাধু সাধু সাধু"🙏

18/02/2024

☸️জাগতিক সম্পত্তি কারো নিজস্ব নয়। সাধারন সম্পত্তি মৃত্যুর পর পরিবার পরিজনদের জন্য এই সম্পদগুলি রয়ে যাবে। মৃত্যুর সময় এই সম্পদের জন্য আসক্তিও থাকে। আসক্তি জনিত মৃত্যু প্রেতকূলে জন্ম নিতে হয়। তাতে অসহ্য অবর্ননীয় দুঃখ ভোগ করতে হয়।

মানুষের যথার্থ সম্পদ হলো কুশল কর্ম। যেমনঃ- দান-শীল-ভাবনা জনিত পুন্য কর্ম। এইগুলি কেহ চুরি ডাকাতি করে হরন করতে পারে না। এক জন্ম থেকে অন্য জন্মে গেলেও পুন্য সম্পদকে সঙ্গে নেওয়া যায়।

যাঁরা পুন্য সম্পদে বলীয়ান তারা ইহলোক এবং পরলোকে সুখ ভোগ করেন। সকলেই কুশল কর্ম সম্পাদন করুন।

জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক।🙏

17/02/2024

মনের প্রশান্তি আনায়নে মৈত্রী ভাবনা 🙏
জগতের সকল প্রাণী সুখী হউক 🙏🙏

17/02/2024

অষ্টপরিষ্কার দানের ফল

তথাগত গৌতম বুদ্ধের মতে মহাজ্ঞানী 'সুমঙ্গল' নামক সর্বজ্ঞ বুদ্ধ যখন
এই ধরণীতে আবির্ভৃত হয়েছিলেন, গৌতম বোধিসত্ত্ তখন উত্তরীয় নামক
নগরে সুরুচি ব্রাহ্মণ গ্রামে জন্মেছিলেন। তার নাম সুরুচি ছিল। তিনি
দেবরাজ নির্মিত দানশালায় সপ্তাহকাল অবধি বুদ্ধসহ ভিক্ষুসংঘকে
অষ্টপরিষ্কার দান দিয়েছিলেন। তখন সুমঙ্গল বুদ্ধ সেই মহাদানের পুণ্যফল
বর্ণনা প্রসঙ্গে এ বিশট গাথা বলেছিলেন :
১. সংঘাটি, উত্তরাসঙ্গ, অন্তর্বাস, লৌহময় বা মৃত্তিকা পাত্র, ক্ষুর বা
ছুরিকা, সুঁচ-সৃতা, কটিবন্ধনী ও জলছাকনি এই অষ্ট উপকরণ শ্রদ্ধাশীল
দায়ক সম্তষ্ট চিত্তে শাসনিক ভিক্ষুকে দান করবে।
২. যেই শ্রদ্ধাবান ব্যক্তি প্রসন্নচিত্তে বুদ্ধশাসনে রত ভিক্ষুকে অষ্টপরিষ্কার দান করে।
৩. সে জন্ম জন্মে ধনশালী, ভােগশালী ও রূপত্রী-বিমপ্তিত হয়; তা
অষ্টপরিস্কার দানের ফল।
৪. সে বুদ্ধশাসনে 'এহি ভিকখু অর্থাৎ ঋদ্ধিময় পাত্র-চীবরধারী বিশুদ্ধ
হয়। ভবিষ্যতে তার মহিমা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এই ধরাতলে।
৫. যে সকল শ্রদ্ধাবতী দায়িকা গভীর শ্রদ্ধান্বিত হয়ে বুদ্ধশাসনে রমিত
ভিক্ষুকে প্রফুল্ল বদনে অষ্টপরিষ্কার দান করে,
৬. সে জন্মে জন্মে ধনবতী, ভােগশালিনী এবং সর্বদা রূপবতী হয়ে থাকে; তা অষ্টপরিষ্কার দানের ফল
৭. সেই দায়িকা সর্বদা মনােজ্ঞ 'মহালতা প্রসাধন' নামক সুবর্ণ অলংকার
লাভ করে থাকে
৮. যে ব্যক্তি পবিত্র চিত্ত বুদ্ধশাসনে ্রিচীবর দান করে, সে জন্মে জন্মে
রূপবান ও রূপবতী হয়।
৯, সে সর্বদা বিচিত্র কার্পাস নির্মিত মনোজ্ঞ বস্ত্র লাভ করে, তা ত্রিচীবর দানের ফল।
১০. যে শ্রদ্ধার সাথে বুদ্ধশাসনে ভিক্ষাপাত্র দান করে, সেও জন্মে জন্মে ভােগশালী হয়।
১১. সে সর্বদা সুবর্ণাদি নির্মিত নানাবর্ণের মনোজ্ঞ ভাজন লাভ করে, তা ভিক্ষাপাত্র দানের মহাফল।
১২, যে ব্যক্তি প্রসন্নমনে জিনশাসনে ক্ষুর বা ছুরিকা দান করে, সে জন্মান্তরে সর্বদা প্রজ্ঞাবান হয়।
১৩. সে শাস্ত্র বিশারদ হয় এবং সর্বদা নর-নারীগণের সন্দেহ দূর করতে সমর্থ হয় ও জ্ঞানী-পণ্ডিত বলে সুকীর্তি লাভ করে, তা ক্ষুর দানের ফল
১৪. যে মানব বুদ্ধশাসনে ভিক্ষুকে সুচ দান করে, সে জন্ম-জন্মাস্তরে বিচক্ষণ বুদ্ধিমান হয়।
১৫. সে তীক্ষ প্রজ্ঞাবান বা প্রত্যুৎ্পন্নমতি হয়, নানা শাস্ত্রে পারদর্শী ও নানা শিল্পকলায় দক্ষ হিসেবে বিবেচিত, প্রমাণিত ও প্রচারিত হয়।
১৬. যে ব্যক্তি বুদ্ধশাসনে সাধু সন্ন্যাসীকে কটিবন্ধনী দান করে, সে যেখানে জন্ম হয় দীর্ঘায়ু লাভ করে
১৭. সে জন্ম জন্মে দেবমানবের দ্বারা আপদে-বিপদে রক্ষিত, সম্মানিত হয়।
১৮. যে মানব প্রসন্নচিত্তে জলছাঁকনি দান করে, সে জন্ম জন্মে সর্বদা বিশুদ্ধ দেহধারী হয়।
১৯. সে জগতে উৎপন্ন হয়ে নিরােগী, নির্ভীক ও পরিপূর্ণ-পরিশুদ্ধ শরীর
লাভ করে, তা জলছাকনি দানের ফল।
২০. সেজন্য যারা পন্ডিত পুরুষ বা মহিলা, তারা আপন সুখ-সমৃদ্ধি সাধন
মানসে শীলবান ভিক্ষুকে প্রসন্ন ও প্রীতি চিত্তে অষ্টপরিস্কার দান করবেন।

সব্বে সত্তা সুখীত ভবন্তু জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক🙏

🙏সাধু🌹সাধু🌹সাধু🙏

NAMO BUDDHAYA 🙏
16/02/2024

NAMO BUDDHAYA 🙏

নমো বুদ্ধায় বুদ্ধ শাসনের জয় হোক মানুষ নিজের জীবনকে নিয়ে যতটুকু ভাবে তার অর্ধেকও সে পায় না। একটা ছােট্ট চাকরী হবে, স্...
15/02/2024

নমো বুদ্ধায়
বুদ্ধ শাসনের জয় হোক

মানুষ নিজের জীবনকে নিয়ে যতটুকু ভাবে তার অর্ধেকও সে পায় না। একটা ছােট্ট চাকরী হবে, স্ত্রী কন্যা পুত্র নিয়ে সুখের সংসার করবে৷ সে একসময় যেমনটি ভেবেছিল আজ হচ্ছে তার বিপরীত৷ স্ত্রী করবে পরকীয়া, পুত্র কণ্যা হবে অবাধ্য। মাস শেষে পাওয়া বেতনগুলি নিয়ে টানাপােড়া। শেষ বয়সে এসে জরা বার্ধক্য, হতাশ, অনুতাপ, প্রিয় বিয়ােগের আলিঙ্গন। "মানুষ ভাবে একধরণের, পায় আরেক ধরণের। তবুও হয় না তাদের সত্য জ্ঞান৷"

আজ যারা ভিক্ষুত্ব নিয়ে আছেন তারা পূর্ব জন্মের কোন না কোন এক পূণ্যের বলের কারণেই আছেন৷ চার অসংখ্যেয় কল্পকাল ধরে পূরন করা পারমীর দ্বারা যে অৰ্হত ধ্বজা তথাগত লাভ করেছেন তা সাধারণ পারমীর দ্বারা ধরে রাখা কঠিন৷ তাই ভিক্ষু মাত্রই পারমীবান সত্বা। কই সবাইতাে পারে না। ধনীর কথা বাদই দিলাম। খেটে খাওয়া মানুষওতাে পারে না এই অৰ্হত ধ্বজা নিয়ে কালাতিপাত করতে। সুতরাং কল্পান্তর ধরে প্রার্থনা করে পাওয়া এই অৰ্হত ধ্বজাকে ত্যাগ করার পূর্বে অবশ্যই চিন্তা করা উচিত।

জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক
দুঃখ হতে মুক্তি লাভ করুক।

14/02/2024

☸️মরণানুস্মৃতি ভাবনা☸️
🙏🙏🙏(পরকাল)

14/02/2024

☸️ জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক☸️

13/02/2024

SUJATA TEMPLE, BODHGAYA
(The place where Sujata offered milk rice to Bodhisattva Siddhartha under the Banyan tree)

Sujata's offering of milk rice to the Bodhisattva Siddhartha is a significant event on the path to the Buddha's enlightenment. It's said that the Bodhisattva Siddhartha Gautama, who later became the Buddha, was on his path of seeking enlightenment through ascetic practices. Weary and emaciated from extreme fasting, Siddhartha sat beneath the Banyan tree near Uruvela.

Concerned for his well-being, Sujata, a virtuous maiden from the nearby village named Senani(now Bakrour) near Uruvela, noticed Siddhartha and approached him. Mistaking him for a tree spirit or deity, she offered him a bowl of milk rice as a gesture of reverence and compassion.

Siddhartha, realizing the importance of sustaining his physical form to attain enlightenment, accepted the nourishing gift. This act of kindness and nourishment marked a pivotal moment in Siddhartha's journey. Strengthened by Sujata's offering, he continued his meditation, eventually reaching enlightenment and becoming the Buddha.

And this is the exact place where this event took place around 2500 years ago.
,,,,,,,,,,,,,,,,,,, 🙏🙏🙏,,,,,,,,,,,,,,,,

04/02/2024

সবাই সাধুবাদ দিয়ে পুণ্য সঞ্চয় করুন অন্যজনকে দেখার সুযোগ করে দেন🙏🏿

========অনিত্য সংবাদ=======বিবেক নগরের বিবেকানন্দ মহাস্থবির ভন্তে মহাপ্রয়াণ করেছেন-   বিপ্লব তীর্থ পটিয়া উপজেলাধীন ঐতিহ্...
02/02/2024

========অনিত্য সংবাদ=======
বিবেক নগরের বিবেকানন্দ মহাস্থবির ভন্তে মহাপ্রয়াণ করেছেন-

বিপ্লব তীর্থ পটিয়া উপজেলাধীন ঐতিহ্য -বাহী বাকখালী গ্রামে জন্মজাত কৃতি- সন্তান ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিবেক নগর ত্রিরত্ন বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত, বিবেকানন্দ মহাস্থবির মহোদয় চিকিৎসা- ধীন অবস্থায় আজ সন্ধ্যা-৬টায় মহাপ্রাণ করেন।
প্রয়াত পূজ্য মহাস্থবির মহোদয়ের পরম-
শান্তি কামনায় পুণ্যদান করছি।

01/02/2024

🙏🏿সবাই সাধুবাদ দিয়ে পুণ্য সঞ্চয় করুন অন্যজনকে দেখার সুযোগ করে দেন। 🙏🏿

30/01/2024

""""""সুপ্রভাত""""""
সাধু"সাধু"সাধু🌷🌷🌷
জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক।

প্রত্যেক মা - বাবার উচিত মেয়ে কে বিয়ে দিবার আগে ছেলে এন্ড তার পরিবার সম্পর্কে ভালো করে খোঁজ খবর নেওয়া।ছেলে সুন্দর, ভালো ...
29/01/2024

প্রত্যেক মা - বাবার উচিত মেয়ে কে বিয়ে দিবার আগে ছেলে এন্ড তার পরিবার সম্পর্কে ভালো করে খোঁজ খবর নেওয়া।ছেলে সুন্দর, ভালো চাকরি,ভালো বেতন এগুলো দিয়ে কি হবে যদি মানুষটা সুন্দর মানসিকতার না হয়।এতো এতো টাকা পয়সা খরচ করে যে একজন মা-বাবা তাদের আদরের মেয়ে কে বিয়ে দেই সুখের আশায়,সেই সুখ যদি হয় মেয়ের পৃথিবী থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় নেওয়া তাহলে এতো এতো টাকা পয়সা,ভালো চাকরি,সুন্দর রুপ দিয়ে কি করবেন?
আর শশুড় বাড়িতে যদি মেয়েটা কোনো কিছু করে বা শশুড় বাড়ির লোকের সাথে পড়ছে না তাহলে তাকে একেবারে না মেরে মেয়ের মা-বাবার হাতে তার মেয়েটা কে বুঝায় দিতা।এখন কি হলো মা-বাবা হারালো তার মেয়ে কে আর একজন সন্তান হারালো তার মাকে😭😭।কখনো কি কেউ পারবে মায়ের অভাব পূরণ করতে?
যাই হোক, বর্তমান সময়ে মেয়েকে বিয়ে দিবার আগে ভালো করে খবর নিবেন, যাচাই-বাছাই করবেন তারপর সিদ্ধান্ত নিবেন মেয়ে বিয়ে দিবেন কি না।কোনো মেয়ে কিন্তু ভাত-কাপড়ের জন্য মরে না,কিন্তু কিছু নরপশুর হাতে খুব সহজে মেয়ের মৃত্যু হয়।

27/01/2024

NAMO BUDDHAYA🙏

🙏🏿শূন্যতা -ভাবনা কিরূপে নির্বাণ লাভে সাহায্য করে ?.....উঃ উপরের প্রশ্নে বাবরী ঋষির শিষ্য ব্রাম্মণ মোঘরাজকে তথাগত সম্যক স...
27/01/2024

🙏🏿শূন্যতা -ভাবনা কিরূপে নির্বাণ লাভে সাহায্য করে ?.....
উঃ উপরের প্রশ্নে বাবরী ঋষির শিষ্য ব্রাম্মণ মোঘরাজকে তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধ সর্বদা স্মৃতিমান হয়ে লোককে শূন্যরূপে প্রত্যবেক্ষণ করতে নির্দেশ দেন।
মোঘরাজ অরূপ ধ্যানলাভী,তাই নির্দেশের সাথে সাথে অর্হত্বফল প্রাপ্ত হন। এই শূন্যতা কিভাবে প্রত্যবেক্ষণ করতে হয় ? শূন্য বা শূন্যতা শব্দটা অভাব অর্থে ব্যবহৃত হয়নি।
তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধ বুদ্ধত্ব লাভের অব্যবহিত পরে ভগবান তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধ যে পরম সত্য প্রতীত্য সমূৎপাদ তত্ত্ব উপলব্ধি করেন,তাতে প্রমাণিত হয় যে সকল জাগতিক বস্তুর অস্তিত্ব আপেক্ষিক অর্থাৎ এরা পরস্পর নির্ভরশীল। প্রতিটি সৃষ্ট পদার্থ কার্য -কারণ - সম্ভুত, তাদের মধ্যে কোন নিত্যত্ব নেই।এটা শূন্যতা দর্শনকে নির্দেশিত করে।ব্যবহারিক দৃষ্টিতে সবকিছুরই অস্তিত্ব আছে, কিন্তু পারমার্থিক দৃষ্টিতে সবাই শূন্য। প্রপঞ্চ বা মায়াবশত: আমরা এটা বুঝতে পারি না।
প্রতীত্য সমূৎপাদ ( কারণ -ফলধর্ম) তত্ত্বে দেখা যায় যে এ কারণটা বিদ্যমান থাকলে ঐ ফলটা হয়।ওটার উৎপত্তিতে এটার উৎপত্তি হয়। ওটা না থাকলে এটা হয় না,ওটার নিরোধে (ধ্বংসে) এটার নিরোধ হয়।হেতুর উৎপত্তিতে ফলের উৎপত্তি, হেতুর নিরোধে ফলের নিরোধ। অবিদ্যার (মোহের) কারণে সংস্কার (কুশলাকুশল কর্ম -চেতনা), সংস্কারের কারণে বিজ্ঞান (পুনঃজন্ম গ্রহণকারী চিত্ত), বিজ্ঞানের কারণে নামরূপ, নামরূপের কারণে ষড়ায়তন (চক্ষু,কর্ণ, নাসিকা, জিহ্বা, কায় ও মন), ষড়ায়তনের কারণে স্পর্শ,স্পর্শের কারণে বেদনা (সুখ -দুঃখাদি অনুভূতি), বেদনার কারণে তৃষ্ণা, তৃষ্ণার কারণে উপাদান (গাঢ় তৃষ্ণা), উপাদানের কারণে জরা, মরণ, শোক,বিলাপ, দুঃখ, দুশ্চিন্তা ও হা-হুতাশ উৎপন্ন হয় । এভাবে অসহনীয় দুঃখরাশির উদ্ভব হয়ে থাকে। আবার অবিদ্যার ধ্বংস সাধনে বা নিরোধেই সংস্কারের নিরোধ, সংস্কারের নিরোধে বিজ্ঞানের নিরোধে নামরূপের নিরোধ, নামরূপের নিরোধে ষড়ায়তনের নিরোধ, ষড়ায়তনের নিরোধে স্পর্শের নিরোধ,স্পর্শের নিরোধে বেদনার নিরোধ, বেদনার নিরোধে তৃষ্ণার নিরোধ, তৃষ্ণার নিরোধে উপাদানের নিরোধ, উপাদানের নিরোধে ভবের নিরোধ,ভবের নিরোধে জন্মের নিরোধ, জন্মের নিরোধে জরামরণ, শোক,বিলাপ, দুঃখ, দুশ্চিন্তা ও হতাশার নিরোধ হয়। এরূপে অপরিমিত দুঃখরাশির নিরোধ হয়ে থাকে। দেখা গেল যে একটার ধ্বংসে অন্যটার ধ্বংস হয়।কোনটিই নিত্য নয়,সবটাই ধ্বংসশীল।এরূপ শূন্যতাজ্ঞান প্রকট হলে প্রজ্ঞার উৎপত্তি হয় - যা পরম নির্বাণ লাভের সহায়ক।
লোক বলতে বুঝানো হয়েছে - তির্যকলোক,প্রেতলোক,নিরয়লোক,মনুষ্যলোক, দেবলোক,স্কন্ধলোক,ধাতুলোক,আয়তনলোক,ইহলোক,পরলোক,ব্রম্মলোক ইত্যাদি।জনৈক ভিক্ষু মহাকারুণিক তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধকে জিজ্ঞেস করেন- কিহেতু লোক বলা হয় ? তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধ বলেন - লুপ্ত হয় বলে লোক।কি লূপ্ত হয় ? চক্ষু লুপ্ত হয়,রূপ লুপ্ত হয়,চক্ষু -বিজ্ঞান লুপ্ত হয়,চক্ষু - সংস্পর্শ,চক্ষু - সংস্পর্শজ সুখ - দুঃখ লুপ্ত হয়। সেরূপ শ্রোত্র, শব্দ, শ্রোত্র -বিজ্ঞান, শ্রোত্র- সংস্পর্শ, শ্রোত্র - সংস্পর্শজ বেদনা লুপ্ত হয়।তদ্রূপ ঘ্রাণ, গন্ধ,ঘ্রাণ -বিজ্ঞান, জিহ্বা -বিজ্ঞান,কায়, স্পর্শ,কায় -বিজ্ঞান,মন, ধর্ম, মনোবিজ্ঞান এবং তাদের সংস্পর্শ ও সংস্পর্শজ অনুভূতি ও লুপ্ত বলেই " লোক" নামে অভিহিত হয়।তথাগত সম্যক সম্বোবুদ্ধ বলেন - ভিক্ষুগণ,রূপ অনাত্মা ( আত্মাহীন) ।রূপ যদি আত্মা হয়,তবে ' আমার ঈদৃশ রূপ হোক ' এরূপ ইচ্ছা করলেই প্রাপ্ত হওয়া যেতো। কিন্তু তা কি হয় ? যেহেতু রূপ অনাত্মা, সেহেতু রূপ আজ্ঞাবহ নয়। " আমার রূপ এ ভাবেই থাকুক, কখনও এর ব্যতিক্রম না হোক" এরূপ ইচ্ছা করলেও লাভ হয় না।সেরূপ বেদনা, সংজ্ঞা, সংস্কার, বিজ্ঞানও।রূপে সারলাভ হয় না।ফেনপিন্ড সম রূপ। বেদনা, সংজ্ঞা, সংস্কার, বিজ্ঞানও সার লাভ হয় না। বেদনা জল- বুধবুদ সম, মরীচিকা সম সংজ্ঞা, সংস্কার সমূহ কদলীবৃক্ষ সম তুচ্ছ,অসার এবং বিজ্ঞান যাদু বা মায়া সদৃশ।
সত্যিই একদিন এ দেহ অচেতন হয়ে ভূমিতে পড়ে থাকবে এবং অনাবশ্যক কাষ্ঠ
খন্ডবৎ এক দিকে নিক্ষিপ্ত হবে। তাই কেনো এ ভঙ্গুর ও ক্ষয়শীল দেহের প্রতি এতো মায়া,এতো আসক্তি ? এ দেহের কিছূই তো স্থায়ী হবে না,তবুও কেনো আমার -আমার বলি।নিজের দেহ যখন আমার নয়,তখন আমার পুত্র, আমার কন্যা, আমার স্ত্রী, আমার সংসার ইত্যাদি কিরূপে ভাবতে পারি? তাই সবকিছুতে এই শূন্যতা ভাবনার মধ্যমে দেহের প্রতি আমিত্ব ও মমত্ববোধ আর থাকে না। আসক্তির অভাবে তৃষ্ণা বৃক্ষের মূল সমুচ্ছিন্ন হয়। তৃষ্ণাহীন নির্মল চিত্তে নির্বাণ সাক্ষাৎ অবশ্যম্ভাবী। সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। অনাসক্ত বিদ্বেষহীণ ও অপ্রমত্ত জীবন অতিবাহিত করুন এবং প্রত্যেকের চিত্তে নির্বাণ সাক্ষাৎতের হেতু উৎপন্ন হোক। জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক। অশান্ত বির্শ্বে শান্তি বিরাজ করুক।

26/01/2024

পিন্ড (আহার) দানের মহৎ ফল-

দানের কথা বলতে গিয়ে একসময় বুদ্ধ বলেছিলেন- “দান এতটাই মহৎ, সুখফলদায়ক, নির্বাণপ্রদায়ী যে; তা যদি সকলে আমার মত জানত তাহলে তারা বিন্দু পরিমাণ হলেও দান না দিয়ে তারা এক বেলাও পরিভোগ করত না!”

বুদ্ধ আরো বলেছেন- "সব্বে সত্তা আহারাট্ঠিকা।” জগতের সকল প্রাণি আহারের অধীন। আহার (খাদ্য) ছাড়া কোন প্রাণি বেঁচে থাকতে পারে না। আহার মানে জীবন।
আমরা সকলে জানি, বুদ্ধ শাসন রক্ষাকারী ভিক্ষু-শ্রামণের সারা দিনের ছব্বিশ ঘন্টায় শুধুমাত্র ৬/৭ ঘন্টার মধ্যে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনধারণের জন্য দু’একবেলা খাদ্য (ভাত-তরিতরকারী, ফল, ফলাদি) গ্রহণ করেন তাই “পিন্ড বা ছোং” বলা হয়। যেখানে একজন সাধারণ মানুষ দৈনিক ৩/৪ বেলা ভাত খায়, আর কত বার’ই না চা-নাস্তা গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু বুদ্ধ শাসক রক্ষক সংঘ এরূপ অসংখ্য ত্যাগ শীলতার মাঝে শীল, সমাধি, প্রজ্ঞানুশীলনের মাধ্যমে নির্বাণ সাধনার পাশাপাশি দায়ক-দায়িকাদেরকে পূণ্যদান, ধর্মদান, জ্ঞানদান, অভয়দান করে তাদের সর্বদা কল্যাণ কামনা করে থাকেন।

অদ্য আমি দায়ক-দায়িকাদের কৃত ভিক্ষুসংঘকে পিন্ডদানের অপ্রেমেয় পুণ্যফল যৎ সামান্যকারে তুলে ধরার প্রয়াস করছি। আপনারা সকলে মনে ধারণ করার চেষ্টা করুন।
আমরা সহজ ভাষায় বলি- পিন্ডদানে আয়ু, বর্ণ, সুখ, বল ও প্রজ্ঞা লাভ হয়। এক কথায় জীবন দানও বলা যায়। শুধু তাই নয়; নিন্মোক্ত সকল সুখসম্পত্তি ফলসমূহ পিন্ড দানের মাধ্যমে জন্মে জন্মে লাভ হয়ে থাকে। যা সংক্ষিপ্তকারে উল্লেখ করা গেল। যেমন-পিন্ডদানে

(১) দীর্ঘায়ু সুস্থ সুন্দর জীবন লাভ করেন।
(২) বর্ণ উজ্জ্বল ও সৌন্দর্য্যের অধিকারী হন।
(৩) সুখী ও জ্ঞানের অধিকারী হন।
(৪) ধীর স্থিরের অধিকারী হন।
(৫) প্রচুর খাদ্য ভোজ্য লাভ করেন।
(৬) জন্ম-জন্মান্তরে ধনী, মহাধনী মহাভোগী প্রাপ্ত হন।
(৭) ইহলোকে নাম খ্যাতি যশ অর্জন করেন।
(৮) অনন্ত জন্মে রাজা ও চক্রবর্তী রাজা হন।
(৯) অপায় গমন করেন না।
(১০) দেবলোকে উৎপন্ন হয়।
(১১) দানের ফলে মার্গফল লাভ হয়।
(১২) দান হেতু নির্বাণ প্রত্যক্ষ করার কারণ হয়।

উপমা স্বরূপ বলা যায়, অনাথপিন্ডিক শ্রেষ্ঠী প্রতিদিন ৫০০ জন বুদ্ধ প্রমুখ ভিক্ষু সংঘকে নিয়মিত পিন্ডদান করতেন। তিনি শ্রদ্ধাচিত্তে ত্রিরত্নের পুজা, বিহার দান, নানাবিধ দান ও পিন্ডদানের ফলে স্রোতাপন্ন মার্গফল লাভ করেছিলেন।
অতীত জন্মে অনুরুদ্ধ স্থবির অন্নভার নামক দরিদ্র দিন মজুর হয়ে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। সে সময় গন্ধমাদন পর্বত থেকে নিরোধ সমাপত্তি ধ্যান সমাপন করে উপরিট্ঠ নামক পচ্চেক বুদ্ধ ভিক্ষান্নের জন্য গ্রামে প্রবেশ করলে অন্নভার তার নিজের জন্য রাখা একমাত্র খাদ্য শ্রদ্ধাচিত্তে দান দিয়ে অরহত্ব বীজ রোপন করেন। সে দানের পুণ্যফলে কোন জন্মে তিনি নেই শব্দ শ্রবণ করেননি।
এছাড়া বিশাখাসহ তখনকার রাজা, মহারাজা, ধনী, গরিব সবাই শ্রদ্ধাচিত্তে পিন্ডদান করে ব্যক্তি জীবন সুন্দর ও সার্থক করেছেন।
তাই দান, পিন্ডদান নির্বাণ প্রদায়ী। কোন কিছু সত্বত্যাগ করে দেওয়ার নামই “দান”। দান একটি মহৎ ও মহাকর্ম; যা ব্যতিত নির্বাণ প্রত্যক্ষ করা অসম্ভব। সকল অর্হৎ, মহাশ্রাবক, অগ্র-মহাশ্রাবক, পচ্চেকবুদ্ধ এমনকি সম্যক সম্বুদ্ধগণও মুক্তিপথের মহাকর্ম সম্পাদনে দান পারমী পরিপূরণের মাধ্যমে নির্বাণে উপনীত হয়েছেন। যারা দান পারমী পূরণ করবেনা তারা কোন দিনই দুঃখমুক্তি নির্বাণ পৌঁছবেনা। দান হল লোভ ত্যাগ;এই লোভ ত্যাগ করা খুবই কঠিন। তাই দানকর্ম সম্পাদন সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। যারা নির্লোভ চিত্তে দান করেন তারা দানানুসারে ষোলআনা ফল লাভ করে নির্বাণ প্রত্যক্ষ করার পদক্ষেপে একধাপ এগিয়ে যান।
তাই সকলে সামর্থনুয়ায়ী দান করে পারমী সম্ভার পূরণ করুন। শুধু ভিক্ষুসংঘকে দান দিতে হবে এমন কোন কথা নেই। যার প্রয়োজন তাকে দান করুন। তবে দাতা গ্রহিতানুসারে পুণ্যফল লাভ করবেন।
তাই আসুন, নির্লোভ চিত্তে দান করে আত্মহিত পরহিত উন্নতি সাধনে নির্বাণ সুখ পথ নির্মল করি।

সকলের কুশল চেতনা (দান, শীল, প্রজ্ঞা) উৎপন্ন হোক। সকলে নির্বাণ প্রত্যক্ষ করুক।

একটি শিক্ষনীয় পোস্ট---------------------------------বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে প্রতিটি দালাই লামাই পূর্ববর্তী দ...
21/01/2024

একটি শিক্ষনীয় পোস্ট
---------------------------------

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন যে প্রতিটি দালাই লামাই পূর্ববর্তী দালাই লামার পুনর্জন্ম বা তিব্বতিদের ভাষায় 'করুণাময় বোধিসত্ত্ব অবলোকিতেশ্বরের অবতার'৷ একজন দালাই লামা মারা গেলে, বৌদ্ধ সাধকেরা তার পুনর্জন্মিত অবতারের সন্ধান শুরু করেন। সাধারণত একটি অল্প বয়স্ক ছেলের মধ্যে এই আত্মার আত্মপ্রকাশ ঘটে, যাকে পূর্ববর্তী শাসকের ক্রমধারা রক্ষার্থে ও দালাই লামার প্রশিক্ষণের জন্য প্রাসাদে নিয়ে যাওয়া হয়।

বর্তমান চতুর্দশ দালাই লামা হলেন তেনজিং গিয়াৎসো। চীন কর্তৃক তিব্বত অধিগৃহীত হওয়ার পর ১৯৫৮ সালে চতুর্দশ দালাই লামা তার কিছু অনুগামীসহ গোপনে দেশত্যাগ করে ভারতে আগমন করেন এবং সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করেন। ইনি তিব্বতে শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেছেন।

16/01/2024

NAMO BUDDHA🙏

স্বাস্থ্য হলো সবচেয়ে বড় উপহার🌸শান্তি হলো সবচেয়ে বড় ধন🌸সততা হলো সবচেয়ে বড় সম্পদ🌼অনিত্য চরম সত্য🌼ত্রিরত্নের গুণের প্...
09/01/2024

স্বাস্থ্য হলো সবচেয়ে বড় উপহার🌸শান্তি হলো সবচেয়ে বড় ধন🌸সততা হলো সবচেয়ে বড় সম্পদ🌼অনিত্য চরম সত্য🌼

ত্রিরত্নের গুণের প্রভাবে সকল সত্ত্বা সুখে বসবাস করুক। নমো ত্রিরত্ন।

Address

Buddha Gaya

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rakesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share


Other Digital creator in Buddha Gaya

Show All